শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ মার্চ, ২০২৫

সাধারণ নির্বাচনের পথে যত বাধা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
সাধারণ নির্বাচনের পথে যত বাধা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে দুটো সম্ভাব্য সময়ের কথা বলেছেন। কম সংস্কার চাইলে নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরে। বেশি সংস্কার চাইলে ২০২৬ সালের জুনে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কিছুদিন আগে বলেছিলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে পারে, এটা মাথায় রেখেই কমিশন প্রস্তুতি নিচ্ছে। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী প্রার্থী মনোনয়নপ্রক্রিয়া শুরু করেছে, যদিও দলটি নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারে বেশি উৎসাহী। সব মিলিয়ে পরিবেশ-পরিস্থিতি যা দেখা যাচ্ছে, তাতে মনে করা যেতে পারে যে জাতীয় নির্বাচন এ বছরের মধ্যেই হয়ে যাবে। 

জেনারেল ইলেকশনের আগে স্থানীয় সরকার ভোট করার যে পরিকল্পনা ছিল বা আছে তার বাস্তবায়নও কঠিন হতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে, এমন কেউ কেউ জাতীয় নির্বাচনের আগেই স্থানীয় সরকারের ইলেকশন করার কথা বলেছেন বিভিন্ন সময়ে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেও বলেছিলেন যে জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথাও ভাবা হচ্ছে। স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেছিলেন, বেশির ভাগ মানুষ আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায়। তিনি একটি জরিপের কথা উল্লেখ করে জানিয়েছিলেন যে ৬৪ শতাংশেরও বেশি মানুষ এই নির্বাচন আগে দেখতে চান। সমবায় ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদও এক বক্তৃতায় জানিয়েছিলেন যে সরকার জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী ও নুরুল হক নুরের গণঅধিকার পরিষদেরও এ ব্যাপারে সায় রয়েছে।

বর্তমান সংবিধানে না থাকলেও স্থানীয় সরকারব্যবস্থায় মৌলিক গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার কথাও বলা হয়েছিল। মৌলিক গণতন্ত্র- এই টার্মটি ব্যবহার করা না হলেও মেম্বার-কাউন্সিলরদের ভোটে চেয়ারম্যান ও মেয়র নির্বাচনের কথা বলা হয়েছিল, যা মৌলিক গণতন্ত্রেরই নামান্তর। মৌলিক গণতন্ত্র সম্পর্কে নতুন প্রজন্মের অনেকের পরিষ্কার ধারণা থাকার কথা না। পাকিস্তানের সামরিক প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ডিক্রির মাধ্যমে মৌলিক গণতন্ত্রের বিধানসংবলিত শাসনতন্ত্র জারি করেছিলেন সম্ভবত ১৯৬২ সালে। সেই ব্যবস্থায় চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত ইউনিয়নের ওয়ার্ড মেম্বারদের ভোটে নির্বাচিত করার বিধান করা হয়েছিল।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে দুটো সম্ভাব্য সময়ের কথা বলেছেন১৯৬৫ সালের জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট ইলেকশন সামনে রেখে তৎকালীন দুই পাকিস্তানের সবগুলো দল মিলে আইয়ুব খানের বিপক্ষে গঠন করে কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি (কপ)। কপের মনোনীত প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হয়েছিলেন পাকিস্তান রাষ্ট্রের জনক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর বোন মিস ফাতিমা জিন্নাহ। মিস জিন্নাহ ও কপের বেসিক ডেমোক্র্যাসির ইলেকশনে যাওয়ার উদ্দেশ্য ছিল, জিততে পারলে এক বছরের মধ্যে জনগণের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা হবে। অর্থাৎ পুনরায় ইলেকশন হবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে। কিন্তু তৎকালীন দুই পাকিস্তানের সবগুলো দল মিলেও মৌলিক গণতন্ত্রের মেম্বারের মেজরিটির সমর্থন আদায় করতে পারেনি। সেই সময়ে পূর্ব পাকিস্তানের অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশের ৫৩ দশমিক ১২ শতাংশ তথাকথিত মৌলিক ভোটার আইয়ুব খানের মার্কায় ভোট দিয়েছিলেন। আর পশ্চিম পাকিস্তানে ৭০ শতাংশের বেশি বিডি মেম্বার আইয়ুব খানকে ভোট দিয়েছিলেন। এই হলো মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য।

গ্রাম বা ওয়ার্ডের মতো ছোট ছোট ইউনিটে সাধারণত সেই ব্যক্তিরাই মেম্বার নির্বাচিত হয়ে থাকেন, স্থানীয়ভাবে যারা অর্থবিত্তে প্রভাবশালী। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই শ্রেণির লোকদের সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি কোনো কমিটমেন্ট থাকে না। গ্রামে আধিপত্য ধরে রাখাই তাদের মূল লক্ষ্য। আধিপত্যই যখন মুখ্য, তখন ক্ষমতার ছায়ায় থাকতেই তারা পছন্দ করেছিলেন। কড়কড়ে নোটের প্রলোভন তো ছিলই। সেই মৌলিক গণতন্ত্র বা বেসিক ডেমোক্র্যাসি ফিরিয়ে আনার একটা চিন্তাভাবনা যে আছে, তার আভাস রয়েছে। গণতন্ত্রের বিচারে নিঃসন্দেহে এটি একটি খারাপ চিন্তা।

পক্ষান্তরে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো জাতীয় সংসদের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিপক্ষে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দলের বর্ধিত সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে পরিষ্কার বলেছেন, সংস্কার ও স্থানীয় নির্বাচন- এসব ইস্যু নিয়ে জনগণের সামনে একধরনের ধূম্রজাল সৃষ্টি করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, রক্তপিচ্ছিল পথে রাজপথে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য ও জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ বিনষ্টের অপচেষ্টা চলছে। তিনি যে অপচেষ্টার কথা বলছেন, হালফিল বাস্তবতায় তাকে অমূলক বলা যায় না।

কোনো কোনো উপদেষ্টাকে আমরা ইতোপূর্বেও বলতে শুনেছি যে এই সরকার কেবল একটা নির্বাচন করার জন্য আসেনি। এই সরকারকে বিপ্লবী সরকার ঘোষণা, সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণা, গণপরিষদ গঠন করে নতুন শাসনতন্ত্র প্রণয়নের মতো উচ্চমার্গীয় কথাবার্তাও হয়েছে। গণ অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের দ্বারা গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি সেই চিন্তাগুলোকেই সামনে নিয়ে এসেছে ঘোষিত নীতি হিসেবে। তারা সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণা করতে চান। জাতীয় সংসদের আগে তারা গণপরিষদের ইলেকশন চান।

গণপরিষদ নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে। নতুন সংবিধানের পর জাতীয় নির্বাচন ও নির্বাচিত সরকার। এরূপ দাবির তাৎপর্য অনুধাবন করা কঠিন নয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রশ্নে বিএনপির অবস্থান আর জাতীয় নাগরিক পার্টির অবস্থানের মধ্যে যে বৈপরীত্য রয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

ডিসেম্বরে জেনারেল ইলেকশন হবে কি না, হলেও ভোট কতখানি অবাধ ও স্বচ্ছ হবে, তা-ও নিশ্চিত করে বলা যায় না। যে দেশে বহুদিন, বহু বছর ধরে অবাধ ও স্বচ্ছ ইলেকশনের দেখা পাওয়া যায়নি, মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পায়নি, সেই দেশের মানুষ সহজে মন থেকে সন্দেহের কাঁটা উপড়ে ফেলতে পারে না। ঘর পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। সব দিক দিয়ে অবাধ ও স্বচ্ছ একটি ইলেকশনের জন্য যে উপাদানগুলো বর্তমান থাকা অপরিহার্য, সেগুলো আছে কি না, তা নজর করে দেখা দরকার। সরকার এবং প্রশাসনের নিরপেক্ষতা ও সক্ষমতা, ইলেকশন কমিশনের নিরপেক্ষতা, ক্ষমতা ও ক্ষমতা প্রয়োগের সক্ষমতা, গণতন্ত্রের প্রতি রাজনৈতিক দল এবং নেতা-কর্মীদের কমিটমেন্ট- এগুলো স্বচ্ছ ইলেকশনের জন্য জরুরি। আর দরকার ভোটার সাধারণের সচেতনতা। সরকার, ইলেকশন কমিশন, রাজনৈতিক দল কিংবা ভোটার সাধারণ- কারও পক্ষেই বিচ্ছিন্নভাবে অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।

শুনতে ভালো না শোনালেও অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের সক্ষমতা প্রমাণিত হয়নি।

দেশে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চলছে। প্রতিদিনই গ্রেপ্তার হচ্ছে কমবেশি। এই অভিযানের মধ্যেও শহর ও গ্রামে ছিনতাই, ধর্ষণ, গণপিটুনির ঘটনা ঘটে চলেছে আকসার। যখন এরকম একটি অভিযান চলছে, তখন ছোটবড় সব শয়তানের ছেড়ে দে মা পালিয়ে বাঁচি- অবস্থা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হচ্ছে বিপরীত। কেন এমন হচ্ছে?

অনেক ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী অরাজনৈতিক সরকার কেন প্রত্যাশিত সাফল্য দেখাতে পারছে না,  সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানেও কেন অপরাধীরা ভয় পাচ্ছে না, তার কারণ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে। রাজপথের বিপ্লবীরা নতুন দল করেছেন- জাতীয় নাগরিক পার্টি। পার্টির নেতা সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন। পদত্যাগ করে দলের হাল ধরেছেন। খুব ভালো কথা। এই তরুণদের নিয়ে সাধারণ মানুষের আশা-ভরসা ছিল অনেক। গত সাত মাসে সেটা কতখানি অবশিষ্ট আছে, বলা মুশকিল। এটা ওপেন সিক্রেট যে বৈষম্যবিরোধীরা সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছে শুরু থেকেই। সরকারে তাদের প্রতিনিধিও রয়েছে। বর্তমান তথ্য উপদেষ্টাকে জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বলে ড. ইউনূসই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। এমতাবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নতুন দলের নেতাদের একটা নিবিড় সম্পর্ক থাকা বিচিত্র নয়। দলটি কিংস পার্টি নয়, তা প্রমাণ করা কঠিন। হালফিল বাস্তবতায় ড. ইউনূস সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে বৈকি। আর সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে অবাধ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতা-কর্মীদের জনগণের বিপক্ষে যায়, এমন কাজ করা থেকে বিরত থাকার জন্য পূর্বাপর হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছেন। উচ্ছৃঙ্খল অনেক নেতা-কর্মীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। দলীয় হাইকমান্ডের এ অবস্থান প্রশংসনীয়। তারপরও মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির বেপরোয়া নেতা-কর্মীদের দলটি বাগে আনতে পারেনি। গণতন্ত্রের জন্য অবস্থাটি ইতিবাচক নয়। সুশৃঙ্খল দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর সুনাম শুনেছি। তাহলেও কোনো কোনো জায়গায় তাদের বিরুদ্ধেও সংঘশক্তি প্রদর্শনের অভিযোগ রয়েছে। নাগরিক ঐক্যের নেতা মাহমুদুর রহমান মান্নাকে তাঁর নির্বাচনি এলাকায় ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। অনেক জায়গায় স্থানীয় প্রশাসন রাজনৈতিক দলের চাপে ঠিকমতো কাজ করতে পারছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। এই আচরণগুলো গণতান্ত্রিক রীতিনীতির সঙ্গে যায় না। এগুলোর পরিবর্তন দরকার।

দেশের মানুষ এমন একটি নির্বাচন চায়, যা হবে সর্ববিচারে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক। কোনো ছোট দল বা স্বতন্ত্র সম্ভাব্য প্রার্থীকে যদি তার নির্বাচনি এলাকায় ঢুকতেই দেওয়া না হয়, তা হলে অবাধ নির্বাচন হবে কোন জাদুবলে?

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৭ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে