শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছর আগে প্রাচীন এথেন্সে জন্মেছিলেন দর্শনজগতের প্রবাদপুরুষ প্লেটো। তিনি একদিকে ছিলেন দার্শনিক সক্রেটিসের ছাত্র আর অন্যদিকে দার্শনিক এরিস্টটলের গুরু। পশ্চিমা দর্শনের ভিত রচনা করেছিলেন এই তিন দিকপাল। এর মধ্যে প্লেটোর এক ব্যতিক্রমী মতবাদ ছিল আদর্শ রাষ্ট্রভিত্তিক। তিনি এমন এক নগর রাষ্ট্রের ধারণা দিয়েছিলেন, যেখানে মোট জনসংখ্যা হবে ৫ হাজার ৪০ জন। ৫ হাজার ৪০ সংখ্যাকে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত যেকোনো সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায়। এমন রাষ্ট্রে শাসক (অভিজাত) ও শাসিত (জনগণ) নামক দুই শ্রেণির মানুষ থাকবে। শাসকরা বিশেষ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে, যেখানে দর্শন ও যুদ্ধবিদ্যা অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ৩০ বছর বয়সে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই একজন শাসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করতে পারবেন, তবে তাকে মানতে হবে বেশ কিছু কঠিন শর্ত। যেমন তিনি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সম্পদ গড়তে পারবেন না, নারীসঙ্গ উপভোগ করলেও বিবাহ বা সন্তানের পিতা হতে পারবেন না ইত্যাদি। প্রাচীন গ্রিসে তখন সিটি স্টেট বা নগর রাষ্ট্রপ্রথা চালু ছিল, তথাপি এমন আদর্শ রাষ্ট্র বাস্তবতার মুখ দেখেনি বা টিকে থাকেনি।

প্লেটোর জন্মের প্রায় তিন হাজার বছর পর (৭ ফেব্রুয়ারি ১৪৭৮) ইংল্যান্ডে জন্মেছিলেন একাধারে ইংরেজ আইনপ্রণেতা, বিচারক, দার্শনিক, লেখক, আমলা ও তাত্ত্বিক স্যার থমাস মুর। ১৫১৬ সালে তিনি লেখেন ‘ইউটোপিয়া’ নামের এক যুগান্তকারী বই। এই বইয়ে তিনি একটি আদর্শ দ্বীপ রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি ধর্মীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের কথাও তুলে ধরেন। এমন রাষ্ট্রের নাম দেন ‘ইউটোপিয়া’, যার মাধ্যমে একটি আদর্শ সমাজ বিশিষ্ট রাষ্ট্রের কল্পনা করা হয়। এমন রাষ্ট্রের প্রতি শহরে প্রায় নিখুঁত চরিত্রের অধিকারী নাগরিকরা ৬ হাজার পরিবারে বসবাস করবেন। প্রতিটি পরিবারে ১০ থেকে ১৬ জন পরিণত বয়সের নাগরিক থাকবেন। এমন ৩০টি পরিবারের একজন নেতা থাকবেন। আবার ১০ জন এমন পরিবারভিত্তিক নেতারও আরেকজন নেতা থাকবেন, যিনি তাদের ওপর ক্ষমতাশালী হবেন। অন্যদিকে ২০০ পরিবারের নেতা গোপন ভোটে নির্বাচন করবেন ‘প্রিন্স’ উপাধি পাওয়া একজন শাসক। এই প্রিন্স সন্দেহজনক আচরণ বা অন্যায় না করলে সারা জীবন ক্ষমতায় থাকবেন। ইউটোপিয়া বা কাল্পনিক আদর্শ রাষ্ট্রে কারও কোনো ব্যক্তিগত সম্পদ থাকবে না। সব সম্পদ একটি গুদামে থাকবে এবং জনগণ তার চাহিদা মোতাবেক পণ্য এই গুদাম থেকে সংগ্রহ করবেন। কারও দরজায় তালা ঝুলবে না। সবাইকে দুই বছর করে কৃষিকাজ করতে হবে এবং কৃষির পাশাপাশি অন্তত একটি কর্মমুখী জ্ঞান (যেমন কাঠের কাজ, নির্মাণকাজ, বস্ত্রবুনন ও সেলাই ইত্যাদি) অর্জন করতে হবে। প্রতি পরিবারে দুজন করে ক্রীতদাস থাকবে, যারা অন্য দেশের নাগরিক বা নিজ ভূখণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত আসামি হবেন। মূলত ইউটোপিয়া হবে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র।

১৫১৬ থেকে ২০২৫ এই পাঁচ শতাধিক বছরে বিভিন্ন দেশে কল্যাণ রাষ্ট্র ও প্রশাসন পরিচালনার বহু তত্ত্ব ও তথ্যের বাস্তব প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে সেগুলো সমস্যার বাস্তব সমাধান ছিল না। তেমনি অবাস্তব হয়ে উঠেছিল ন্যূনতম সুশাসন, ন্যায়বিচার ও জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষার বিষয়টি। যার অনিবার্য পরিণতিই হয়ে ওঠে একের পর এক আন্দোলন, অভ্যুত্থান ও বিপ্লব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এমন আন্দোলন, অভ্যুত্থান ও বিপ্লবের পর রাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পূর্ণ ভেঙে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়, যার নাম দেওয়া হয় সেকেন্ড রিপাবলিক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেকেন্ড রিপাবলিকও ব্যর্থ হয়, যার অনিবার্য পরিণতিতে আবার নতুন বিপ্লব, গৃহযুদ্ধ কিংবা প্রতি বিপ্লবের পথ ধরে আসে থার্ড, ফোর্থ এমনকি ফিফ্থ রিপাবলিক।

উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, আফ্রিকা ও আমেরিকা মহাদেশের পাঁচটি করে দেশে বিভিন্ন সময়ে সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষিত হয়েছে। আমাদের এশিয়া মহাদেশের ৯টি দেশ সেকেন্ড রিপাবলিক প্রত্যক্ষ করেছে। ১১১৪ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ইউরোপের ১৩টি দেশে এ যাবৎ সেকেন্ড রিপাবলিক এসেছে। ফ্রান্স, পর্তুগাল, নাইজেরিয়া, কোরিয়া ও মাদাগাস্কারে এসেছে থার্ড রিপাবলিক। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন দেশ ফ্রান্সে ফোর্থ ও ফিফ্থ রিপাবলিকও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আগের প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে নতুন করে পথচলা শুরুই নতুন রিপাবলিক গড়ার নেপথ্য কারণ বলে বিবেচিত হয়।

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে গত ২৮ এপ্রিল নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আত্মপ্রকাশ করে। মূলত জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা এই দলের কান্ডারি। এমন কান্ডারিদের নেতা ও দলটির আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম অন্যান্য দাবি ও পরিকল্পনার পাশাপাশি সেকেন্ড রিপাবলিক করার বিষয়টি সামনে আনেন, যার পক্ষে-বিপক্ষে স্বাভাবিকভাবেই ব্যাপক আলোচনা চলছে।

এক অর্থে বাংলাদেশে সেকেন্ড রিপাবলিক ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যে দেশে প্রধান বিচারপতি থেকে ধর্মশালার প্রধান খতিব পর্যন্ত শীর্ষ ব্যক্তিরা প্রাণভয়ে পালিয়ে অজ্ঞাত স্থানে চলে যান, সে দেশে সেকেন্ড রিপাবলিক করার বিকল্প থাকে না। আর রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণে দেখা যায় কেবল প্রধানমন্ত্রীই নন, পুরো মন্ত্রিসভা, জাতীয় সংসদের প্রায় সব সদস্য, একটি রাজনৈতিক দল ও জোটের তৃণমূল থেকে কেন্দ্রের সব নেতা-নেত্রী, স্থানীয় সরকারের প্রায় সব মেয়র ও কাউন্সিলর যখন পালিয়ে যান, তখন দেশ পরিচালনার জন্য নতুন করেই সব শুরু করতে হয়, যা সেকেন্ড রিপাবলিকেরই নামান্তর। পুলিশের ওপরের স্তরের বিরাট অংশই আজ হয় পলাতক না হয় আটক অবস্থায় বিচারের সম্মুখীন। শত শত সরকারি আমলা বিশেষত সাবেক জেলা প্রশাসককে অব্যাহতি অথবা কর্মহীন (ওএসডি) করা হয়েছে। এসব ঘটন-অঘটন কিংবা কর্মকাণ্ডের জন্য নতুন  বাংলাদেশকে সেকেন্ড রিপাবলিক হিসেবে কেউ দেখলে বলার কিছু থাকে না। 

বিগত দিনে বহু আইন হয়েছে ব্যক্তি, দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে কেবল ব্যাংকের টাকা লুট ও পাচার করার সুযোগ করে দিতেও এ দেশে আইন ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা জারি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর অস্ত্রের মুখে আস্ত ব্যাংক ছিনতাইয়ের ঘটনাও বাংলাদেশে ঘটানো সম্ভব হয়েছে। সুতরাং এমন রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙেচুরে নতুন করে গড়ার কোনো বিকল্প নেই। আর এই নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্নই বুনছে তরুণ ও সফল বিপ্লবীরা, যা সেকেন্ড রিপাবলিক হওয়া বিচিত্র কিছু নয়। অতীতে নতুন নতুন শব্দ ও প্রসঙ্গ বাজারে চালু করে জনগণের দৃষ্টি মূল প্রতিপাদ্য বিষয় থেকে ভিন্ন দিকে সরানোর বহু উদাহরণ রয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় পরবর্তী নির্বাচন। এই নির্বাচন যত দ্রুত হবে, তত লাভবান হবে একটি রাজনৈতিক পক্ষ। আবার যত দেরি হবে, নিজেদের গোছানো এবং শাখা-প্রশাখা বিস্তারের তত বেশি সময় ও সুযোগ পাবে আরেক পক্ষ। আবার স্থানীয় সরকার নির্বাচন যদি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হয় কিংবা গণপরিষদ নির্বাচন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন যদি একসঙ্গে হয়, তবে এক পক্ষের লাভ হলে আবার অন্য পক্ষে ক্ষতি হবে। সুতরাং নিত্যনতুন ধারণা, দাবি বা বিতর্ক সৃষ্টি হতেই থাকবে এবং এটাই বাস্তবতা। কারণ মূল প্রতিপাদ্য বিষয় নির্বাচন থেকে ভিন্নদিকে দৃষ্টি সরিয়ে নিতে একটি মহল তৎপর থাকবে এটাই স্বাভাবিক।  তবে এ কথা সত্য, এক ক্রান্তিকালে দেশ পরিচালনার পবিত্র দায়িত্ব যাদের ওপর অর্পিত হয়েছে, তাদের ওপর অযাচিত চাপ প্রয়োগ বা দাবি আদায়ের জন্য অরাজকতা জুলাই চেতনার পরিপন্থি। মনে রাখতে হবে, দুজন ছাড়া এই অন্তর্বর্তী সরকারের কেউই জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্বে ছিলেন না। তারা দেশের ও জনগণের সেবার মানসিকতা থেকেই দায়িত্ব নিয়েছেন।  তাদের ব্যর্থ করতে কোনো কোনো দেশ ও পলাতক দল বহু অর্থ, জনবল ও মিডিয়াকে ব্যবহার করছে। এ চক্রান্ত রুখতে অনাবশ্যক বিতর্ক এড়িয়ে ঐক্য ও সমঝোতার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও প্রকৃত গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ সৃষ্টি এখন সময়ের দাবি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
মহান পয়লা মে
মহান পয়লা মে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন শ্রমনির্ভর করে
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের নিরাপত্তা
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম