শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ

বাংলাদেশের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্ররাই ছিলেন সামনের কাতারে। ১৯৪৮ সালের ভাষা আন্দোলন শুরু করেছিলেন তাঁরা। ৫২ সালে মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি আদায়ে প্রাণ দিয়েছেন ছাত্ররা। বাষট্টির আন্দোলনেও ছাত্রদের ভূমিকা সবচেয়ে এগিয়ে। আর ৬৯-এর গণ আন্দোলনের সময় রাজনৈতিক নেতাদের প্রায় সবাই ছিলেন জেলে। ছাত্র-জনতার লড়াকু ভূমিকার কারণেই দেশবাসীর ক্ষোভ গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হয়। স্বৈরাচারী আইউব সরকারের পতন ঘটে। স্বৈরাচারের পতন ঘটালেও সব বিরোধী দলের ওপর অনাস্থা দেখিয়ে ছাত্রনেতারা একটা নতুন রাজনৈতিক মঞ্চ গড়ে তুলতে চাননি। এমনকি স্বৈরাচার এরশাদ পতনের লড়াইয়েও ছাত্রসমাজের বিশাল ভূমিকা থাকার পরেও ছাত্রনেতারা কোনো নতুন রাজনৈতিক দল গড়তে আগ্রহী হননি। অবশ্য ওই দুইবারের জাতীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল পুরোপুরি ভিন্ন ধরনের। আর ছাত্রসংগঠনগুলো ছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের একনিষ্ঠ সমর্থক। রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর ছাত্রদের আস্থাও সে সময় ছিল অটুট। ছাত্র-জনতার জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময়ে রাজপথেই ৪০ দিনের কম সময়ে প্রায় এক হাজার (এ পর্যন্ত ৮৩৪ জনের তালিকা পাওয়া গেছে) শহীদ; আহত ছাত্র ও অন্য পেশাজীবীর তালিকাভুক্ত সংখ্যা সাড়ে ১২ হাজার। কিন্তু ওই গণহত্যার বিচারকাজের অগ্রগতি হতাশাজনক। এসব বিশ্লেষণ করে শেখ হাসিনার ফ্যাসিজমের তখতে তাউস পতনের সর্বশেষ লড়াইয়ের নেতারা তরুণ সমাজের নিজস্ব রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন এবং সে সাংবিধানিক অধিকার তাঁদের রয়েছে বলে দেশিবিদেশি রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অভিমত। তাঁরা সারা দেশে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার পর ২৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ ভবনের সামনের মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের বিশাল এলাকায় জনসমাবেশ করে জাতীয় নাগরিক পার্টির উদ্বোধন ঘটান। আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ প্রধান নেতাদের অনেকেই ভাষণ দেন সেই সমাবেশে।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আমন্ত্রিত সীমিত সংখ্যক কেন্দ্রীয় নেতা এবং জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের কিছু কিছু শহীদ পরিবারের সদস্য এবং আহতদের অনেকের উপস্থিতিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির শুভ আত্মপ্রকাশ ঘটল। পতিত আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর কিছু রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই এ নতুন দলটিকে স্বাগত জানিয়েছে। অনেকে বলছেন, শহীদদের পরিবার, আহত ব্যক্তিরা বা তাদের স্বজনদের বেশির ভাগই তরুণদের দ্বারা গঠিত নতুন রাজনৈতিক দলের প্রতি যথেষ্ট আগ্রহী নন। তাঁদের ভয় নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে বিভক্তি ঘটাতে পারে। তবে বিএনপি শতফুল ফুটতে দেওয়ার মানসিকতায় বিশ্বাসী। এ দলটি ফ্যাসিবাদবিরোধী গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের নিয়েই নির্বাচনের পর সরকার গঠন করতে চায়। বিএনপির পাশাপাশি ফ্যাসিবাদবিরোধী চেতনার আরেকটি দলের আত্মপ্রকাশকে স্বাগত জানাতে তারা মোটেও দেরি করেনি। দেশজুড়ে নিবিড় সাংগঠনিক কাঠামো গড়ে তোলার আগেই সমাবেশের মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশকে বিশাল সাফল্য বলেই মনে করছে বিএনপি। তবে অনেকে বুঝে হোক আর না বুঝেই হোক বিএনপির সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির দূরত্ব সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপি পরিবর্তনের রাজনীতি চায়। দেশে এমন গণতান্ত্রিক বন্দোবস্ত কায়েম করতে চায়, যাতে কোনো দিন ফ্যাসিবাদ মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। এ জন্য গণতান্ত্রিক শক্তির লৌহ কঠিন ঐক্যও তারা গড়ে তুলতে চায়। এ জন্য কাদাছোড়াছুড়ি নয়, ঐক্যের লক্ষ্যে কথা বলতে হবে নতুন দল এনসিপির নেতৃত্বদানকারী তরুণ-যুবাসংগঠকদের। তারা এ দেশের খেটে খাওয়া কোটি কোটি মানুষের সামনে একটা নতুন রাজনৈতিক দিগন্ত উন্মোচনে সফল হবেন এমন আশা বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলের।

নতুন দলের অনেক নেতার মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন যে নাহিদ ইসলাম, তিনি সুস্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, এ দেশে ভারতপন্থি বা পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির ঠাঁই হবে না। দেশের মানুষ সোজাসুজি জানতে চায়, নতুন দলের নেতারা এ বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ কিনা। রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান এমনটিই চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে গণচীনের সহায়তার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেছিলেন।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনীতির বিকাশে ভারতপন্থি ও পাকিস্তানপন্থি রাজনীতিকে আস্তাকুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন। গণচীন দেশপ্রেমিক রাজনীতিক জিয়ার ওপরে চীনের নিজস্ব রাজনীতি চাপাতে চায়নি, ওই রাজনীতি চাপানোর কোনো সুযোগই ছিল না। চীনা নেতারা বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপারেই বেশি আগ্রহী ছিলেন, এখনো তা-ই। রাষ্ট্রনায়ক জিয়া তাঁর প্রতিক্ষণের রাজনীতি দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন প্রকৃত দেশপ্রেমিক ও প্রকৃত জাতীয়তাবাদী নেতা ছিলেন তিনি এবং সে কারণেই দেশিবিদেশি চক্রান্তকারীরা তাঁকে তাঁর ৪৫ বছর বয়সেই, ১৯৮১ সালেই হত্যা করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারী-হত্যাকারীরা রাজনীতিবিদ জিয়ার আদর্শ উচ্ছেদ করতে পারেনি, পারবে না কোনোদিন। তার বড় প্রমাণ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সীমাহীন নির্যাতন-নিপীড়নের পরও জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনৈতিক দল বিএনপি সসম্মানে রাজনীতির মাঠে রয়েছে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি জুলাই গণ অভ্যুত্থানের লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টায় জানবাজি সংগ্রাম চালাবে, গণমানুষের সার্বিক মুক্তির পক্ষে, গণতন্ত্র ও সুশাসন কায়েমের উদ্দেশ্যে অসামান্য-আত্মত্যাগের আদর্শ ধারণ করবে তাদের হৃদয়ে-মগজে। দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের মহাসমাবেশের সব বক্তাই সে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁদের প্রতিশ্রুতিতে আমাদের আস্থা রয়েছে। তবে তাঁদের কেউ কেউ বিএনপির দ্রুত নির্বাচন দাবিকে যেভাবে বাঁকা চোখে দেখছেন, তা দুর্ভাগ্যজনক। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলে পতিত স্বৈরাচার সুবিধা পাবে, এমনটি ভাবাও হাস্যকর। বিএনপি নির্বাচনমুখী দল। ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই-সংগ্রামের কারণে এ দলের নেতা-কর্মীরা অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। তাঁরা আগামী নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করতে পারবেন অন্য কোনো দলের সহযোগিতা না পেলেও। জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক শক্তির আয়োজন তেমন শক্তিশালী নয় এখন অবধি।

তাদের সামনে প্রধান কাজ জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রকাশ ও রাষ্ট্রীয়ভাবে তার স্বীকৃতি অর্জন। পাশাপাশি তাদের আসল সংগ্রাম সারা দেশে গণমানুষের মধ্যে সাংগঠনিক ক্ষমতা প্রদর্শন করে গণমানুষের ভোট আদায়ের শক্তিশালী কৌশল প্রদর্শন ও তা বাস্তবায়ন। বিএনপি নয়া দলটিকে স্বাগত জানিয়েছে শুরুতেই। সম্ভাবনা আছে, বিএনপির সঙ্গে নতুন পার্টির নেতাদের নির্বাচনি জোট করার। একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে বিতর্কিত ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক দলটির সমর্থক নেতা-কর্মী জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে আছে বলে মুক্তিযুদ্ধ সপক্ষের রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের দৃঢ় বিশ্বাস। তাঁরা এটা প্রকাশ্যেই বলে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু নতুন দলটির নেতারা তা মানতে নারাজ। পুরোনো সেই বিশেষ দলটি এখন বিএনপির সামনে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে তাতে সাফল্যের আশঙ্কা ১০ শতাংশও নেই।

তবে দেশবাসী চায় নাগরিক পার্টি সংবিধান পাল্টানোর অযৌক্তিক বক্তব্য প্রত্যাহার করে সংস্কারের দাবি তুলুক। কারণ পতিত শেখ হাসিনা কোনো সংবিধান অনুসরণ করে চরম নিষ্ঠুরতার রাজনীতি, গণহত্যাযজ্ঞ চালানো, গুম-খুন বা রাজপথে গুলি করে হাজার হাজার মানুষকে পঙ্গু বানানো বা চল্লিশ লাখ কোটি টাকা লুণ্ঠন চালাননি। তিনি সবকিছু করেছেন তার মূর্খামি, (সাইকোপ্যাথ হওয়া) আর কর্তৃত্ববাদী আচরণের পৈতৃক উত্তরাধিকার ফলানোর অপচেষ্টায়। তাই ফ্যাসিবাদের অপকর্মের দোহাই দিয়ে সংবিধান পাল্টানোর যৌক্তিকতা নেই। সংস্কার করাটাই দেশবাসী সমর্থন করবেন। আর নাগরিক পার্টির নেতারা মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতীয় নেতাদের অবজ্ঞা করার মতো আত্মঘাতী বোকামি যেন না করেন। তাদের কাছে মানুষ সুস্থ রাজনীতি আশা করে।

    লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসনাতের ঘোষণার পর শাহবাগ অবরোধ
হাসনাতের ঘোষণার পর শাহবাগ অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা