শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

প্রাচীন গ্রিসের মহান বীর আলেকজান্ডার, তাঁর বিশ্বজয়ের অভিযানে একসময় পৌঁছে গিয়েছিলেন আমাদের উপমহাদেশের খাইবার গিরিপথে। বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে তাঁর সহচর সেলুকাসকে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, ‘কী বিচিত্র এই দেশ, সেলুকাস!’

কেন এমন বলেছিলেন তিনি? এই দেশের ভূগোলের বৈচিত্র্যে? ঋতুর রং বদলের খেলায়? না কি মানুষের ভাবনার অদ্ভুত ছন্দপতনে?

ইতিহাসবেত্তাদের অনুসন্ধান হয়তো কখনো সেই রহস্য ভেদ করবে। তবে আমরা জানি, বহিরাগতরা যখনই এই মাটিতে পা রেখেছে, তারা বিস্ময়ে থমকে গেছে। কেউ কেউ প্রশংসায় মুখর হয়েছে, কেউ আবার ভীত হয়েছে এখানকার নদী, প্রকৃতি, মানুষের চঞ্চল মনের স্রোতে। যেমন একবার এক মোগল সম্রাট বাংলায় নৌবিহারে এসে জোয়ার-ভাটার খেলা দেখে রীতিমতো বিমূঢ় হয়ে পড়েন। সতর্ক করেন সঙ্গীদের, ‘যে দেশের ভূমি সকালে এক রকম, বিকালে আরেক রকম, সে দেশের মানুষের মনোভাবও যে অস্থির ও বৈচিত্র্যময় হবে, তা বলাই বাহুল্য।’

এ দেশের মানুষ সহজসরল, তবু বিপদের মুখে দুর্ধর্ষ। তাদের সহনশীলতা অসীম, কিন্তু চরম অন্যায় বা পরাধীনতার সম্মুখে তারা পরিণত হয় অদম্য যোদ্ধায়। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, বারবার বিশ্বাসঘাতকতা, চক্রান্ত, বিদেশি আগ্রাসন সত্ত্বেও এই জাতি একত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে নিজের অস্তিত্ব রক্ষায়।

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষতবু, কিছু ঘৃণ্য আত্মপ্রেমিক, সুবিধাবাদী কুচক্রী বারবার সেই ঐক্যের ভিত নষ্ট করেছে। পলাশীর প্রান্তরে যেমনটি ঘটেছিল, যেখানে বাংলার শাসনভার এক অযোগ্য, লোভী সেনাপতির হাতে তুলে দিয়ে ইতিহাসের গায়ে লেখা হয়েছিল গভীর কলঙ্কচিহ্ন। মীরজাফর ছিলেন শুধু নামমাত্র বিশ্বাসঘাতক, প্রকৃত বিপর্যয় ডেকে আনে রায় দুর্লভ, উমিচাঁদ, জগৎশেঠ আর রাজবল্লভদের মতো স্থানীয় ষড়যন্ত্রকারীরা। আজও সেই চক্রান্তের ছায়া আমরা দেখতে পাই। আধুনিক যুগে, প্রযুক্তির মুখোশে মুখ ঢাকা সেই প্রেতাত্মারা যেন ভর করেছে কিছু নব্য রাজনীতিক আর সুবিধাবাদী গোষ্ঠীর ওপর। তারেক রহমান একজন প্রতিশ্রুতিশীল, সংস্কারমুখী, দেশপ্রেমিক নেতা, যাঁর জনপ্রিয়তা আর প্রজ্ঞাই হয়ে দাঁড়ায় তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রধান কারণ।

সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকারের আমলে তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয় কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়াই। তাঁর ওপর চলে এমন নির্মম নির্যাতন, যার বিবরণ শোনাও কষ্টকর। তাঁর মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়, কাঁধ ও হাঁটুর হাড় ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়। আর এসব করা হয় শুধু তাঁর উত্থান থামিয়ে দিতে-যাতে তিনি আর হাঁটতে না পারেন, কথা বলতে না পারেন, রাজনীতি করতে না পারেন।

কেন এত নিষ্ঠুরতা? কারণ তাঁর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ হতো আত্মনির্ভরশীল, প্রযুক্তিনির্ভর, শিক্ষানির্ভর, আধুনিক। জাতি হতো না কারও গোলাম। আর যাঁকে দেশ চালাতে হতো না বিদেশি চক্রের ইশারায়। তাঁর জনপ্রিয়তা, জনসম্পৃক্ততা এবং তৃণমূল রাজনৈতিক সংগঠন নির্মাণের দক্ষতায় এসব চক্রের চোখে তিনি ছিলেন বিপদের বার্তা। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির গঠনমূলক প্রচারণা, সুসংগঠিত পরিকল্পনা এবং দেশব্যাপী তরুণদের উদ্দীপনায় যে জোয়ার দেখা গিয়েছিল, তার মূল স্থপতি ছিলেন তারেক রহমান। তিনি আধুনিক রাজনৈতিক কৌশল, জনসম্পৃক্ত ভাষা এবং তৃণমূল পর্যায়ের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে দলকে জয়ের পথে নিয়ে গিয়েছিলেন।

এটাই হয়ে দাঁড়ায় তাঁর ‘অপরাধ’। তারপর শুরু হয় প্রপাগান্ডার খেলা, গল্প রচনা হয়, কল্পকাহিনির মতো কেস বানানো হয়। মিডিয়ার একাংশ নিজেদের দায়িত্ব ভুলে গিয়ে হয়ে ওঠে অপপ্রচারযন্ত্র। তাঁকে কেন্দ্র করে যত মামলা, তার একটিতেও তিনি সরাসরি অভিযুক্ত নন, কিন্তু উদ্দেশ্য ছিল পরিষ্কার, তাঁকে বিতাড়িত করা, নিঃশেষ করা।

কিন্তু ইতিহাস বলে, সত্যকে চিরদিন চাপা রাখা যায় না। যাঁর হৃদয়ে গরিব, কৃষক, শ্রমিক আর মেধাবী ছাত্রদের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা আছে, যিনি দেশের জন্য নিজের স্বস্তি বিসর্জন দিতে পারেন, তাঁর জয় অবশ্যম্ভাবী। দুর্দিনে মানুষ তাঁর মুখ মনে রেখেছে, তাঁর সাহায্যের হাত মনে রেখেছে। সীমাহীন কষ্ট সয়েও যে মানুষটি সারাক্ষণ দেশ ও জাতির কল্যাণে ভাবেন, স্বপ্ন দেখেন, পরিকল্পনা করেন, তাঁকে থামানো যায় না। থামানো যাবে না।

২০০৮ সালে আদালতে দাঁড়িয়ে যখন তিনি দৃপ্তকণ্ঠে বলেন, ‘দেশের উন্নয়নের জন্য আমি যা করেছি, তাতে যদি কেউ অপরাধ খুঁজে পায়, আমি তবু সে কাজ করতেই থাকব,’ তখন যেন সত্য নিজেই কথা বলে।

সেই সত্য আজও অম্লান। লন্ডনে চিকিৎসাধীন থেকেও তিনি প্রতিনিয়ত স্বপ্ন বুনে চলেন একটি আধুনিক, আত্মনির্ভর, সম্মানিত বাংলাদেশের। বলেছেন, তিক্ত অতীত ভুলে সামনের দিকে এগোতে চাই। একদিন ফিরব। বাংলাদেশ নিয়ে আমার স্বপ্নের রূপায়ণ ঘটাব।’ দেশের ১৮ কোটি মানুষ তাঁর সেই প্রত্যাবর্তনের প্রতীক্ষায় বুক বেঁধে আছে। কারণ তাঁর দেশপ্রেম, তাঁর জনপ্রিয়তা, তাঁর আত্মত্যাগ, কখনো হারায় না, মুছে যায় না। বরং তা সময়ের আবর্তনে আরও উজ্জ্বল, আরও বিকশিত হয়ে ফিরে আসে, জাতির অন্তরে প্রজ্জ্বলিত এক দীপ্ত শিখা হয়ে। ভঙ্গুর এই দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে তাই দেশপ্রেমিক ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় দেশের ১৮ কোটি মানুষ।

 

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও আমরা বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
সর্বশেষ খবর
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান
খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাঠে বিএনপির তিন হ্যাভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হ্যাভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

স্বাস্থ্য

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

কিম পুতিনকে পাশে নিয়ে শি বললেন চীন ‘অপ্রতিরোধ্য’
কিম পুতিনকে পাশে নিয়ে শি বললেন চীন ‘অপ্রতিরোধ্য’

পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই যোদ্ধাদের ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ
জুলাই যোদ্ধাদের ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে সমাবেশে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১৫
পাকিস্তানে সমাবেশে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১৫

পূর্ব-পশ্চিম

বাবার বাড়িতে গিয়ে নিখোঁজ, চার দিন পর মিলল লাশ
বাবার বাড়িতে গিয়ে নিখোঁজ, চার দিন পর মিলল লাশ

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা

স্বাস্থ্য