শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সেই শাকিলা জাফর এখনো গানের জগতে

প্রিন্ট ভার্সন
সেই শাকিলা জাফর এখনো গানের জগতে

বাংলাদেশের আধুনিক গানের জনপ্রিয় শিল্পী শাকিলা জাফর। আশির দশকের শুরু থেকে গানের জগতে তার সফল পদচারণ। তিনি এখন পর্যন্ত অসংখ্য মনে রাখার মতো গান শ্রোতাদের উপহার দিয়েছেন। তার সংগীতজীবনের নানা বিষয় নিয়ে লিখেছেন- আলী আফতাব

 

যদিও তিনি মীন রাশির জাতিকা, তবু তাকে ‘তুলা রাশির মেয়ে’ বললে ভুল বলা হবে না। কারণ ‘তুলা রাশি’ শীর্ষক একটি গানই প্রথম তাকে এনে দেয় ব্যাপক পরিচিতি। হ্যাঁ, তিনি শাকিলা জাফর। আমাদের গানের ভুবনে শাকিলা জাফর পথ চলছেন তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে। এই দীর্ঘ পথচলায় তিনি গেয়েছেন শ্রোতাপ্রিয় অসংখ্য গান। অডিও সেক্টর আর প্লেব্যাকের পাশাপাশি স্টেজ প্রোগ্রামেও এতদিন ধরে রেখেছেন জনপ্রিয়তা।

গানের পাখি শাকিলা জাফর তার দীর্ঘ পথচলায় জনপ্রিয়তার পেছনে ছোটেননি, বরং জনপ্রিয়তাই ছুটেছে তার পেছনে। গান গাওয়ার ক্ষেত্রে কখনো আপস করেননি। প্রলোভনের কাছে মাথানত না করে একাধিকবার তাকে নকল ও বিকৃত গান গাইতে অস্বীকৃতি জানাতে দেখা গেছে। আজেবাজে গান গাইবেন-ই বা কেন? ধ্রুপদী গানকে অবলম্বন করে যার পথ চলা শুরু, তাকে আপস করা মোটেও মানায় না। যখন থেকে বুঝতে শিখেছেন তখন থেকেই গানের সঙ্গে তার সখ্য। ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ বেতারে অনুষ্ঠিত জাতীয় উচ্চাঙ্গ প্রতিযোগিতায় শাকিলা জাফর প্রথম স্থান অর্জন করেন। এরপর তিনি বেতারে নিয়মিত গান পরিবেশন করা শুরু করেন। উচ্চাঙ্গসংগীত ছাড়া শুরুর দিকে ক্ল্যাসিক ও নজরুলসংগীত গেয়েছেন। পরে আধুনিক গানও গাইতে শুরু করেন। আজকের মতো এত টিভি চ্যানেলের ছড়াছড়ি তখন ছিল না। বিটিভিই ছিল একমাত্র ভরসা। বিটিভিতে নবীন শিল্পীদের অংশগ্রহণে একটি গানের অনুষ্ঠানে ‘তুলা রাশির মেয়ে...’ গানটি গেয়ে তিনি আলোচনায় উঠে আসেন। ১৯৮৩ সালে প্রয়াত ফজলে লোহানীর জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘যদি কিছু মনে না করেন’-এ গানটি পরিবেশন করার পর শাকিলা জাফরের কেবলই এগিয়ে চলা। একের পর এক অডিও অ্যালবাম, দেশ ও দেশের বাইরে বছরজুড়ে স্টেজ শো, নিয়মিত টিভি প্রোগ্রাম, সিনেমার প্লেব্যাক সবখানেই শাকিলা জাফর উজ্জ্বল-উচ্ছল। নিজের দীর্ঘ সংগীতজীবনকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন? এ প্রশ্নের উত্তরে শাকিলা জাফর বললেন, নিজেকে মূল্যায়ন করা কঠিন। এ কাজটি করবেন শ্রোতা-দর্শক আর সংগীতপ্রিয় মানুষ। আমি চর্চা আর সাধনাটাকে সবসময় বড় মনে করি। এখনো আমি সাধনা বা চর্চার মধ্যে আছি। একজীবনে যা শেষ হবে না। সবসময় ভালো গান গাইতে চেয়েছি। জনপ্রিয় শিল্পী হতেই হবে এমন কোনো চাহিদা আমার কখনো ছিল না। সংখ্যার চেয়ে মানের বিষয়টিই সবসময় আমার কাছে প্রাধান্য পেয়েছে। পথ চলার ত্রিশ বছরে যদি আমি ৫টি ভালো গান গেয়ে থাকি তাতেই আমি সার্থক। শিল্পী তো আজীবন বেঁচে থাকে না, সৃষ্টিই তাকে বাঁচিয়ে রাখে। ‘আমার গানের মধ্যেই আমি বেঁচে থাকতে চাই।’

গানের জগতে শুরুটা নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা বলতে গেলে একদম ছোটবেলায় ফিরে যেতে হবে। মধ্যবিত্ত রক্ষণশীল পরিবারে আমার জন্ম। এমন একটি পরিবারের মেয়ে হয়ে বাসার বাইরে গিয়ে গান করার চিন্তাটাই ছিল অকল্পনীয়। কিন্তু ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর তিন মাসের ছুটিতে বাবা আমাকে গান শেখানোর ব্যাপারে আগ্রহী হন। তাঁর আগ্রহে শ্রদ্ধেয় মিথুন দের কাছে গানের তালিম নিতে শুরু করি। গান শেখানোর একটা পর্যায়ে ওস্তাদজি বাবাকে অনুরোধ করেন, আমাকে যেন সংগীতবিষয়ক বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে দেওয়া হয়। শুধু তা-ই নয়, তিনি নানাভাবে উৎসাহ ও পরামর্শ দিতেন যাতে আমি সংগীতসংশ্লিষ্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করি। সেই থেকে আমার সংগীতজীবনের যাত্রা শুরু। একটা সময়ে চলচ্চিত্রে গান গাওয়ার প্রস্তাব আসা শুরু হলো। চলচ্চিত্রে গান করার ব্যাপারে প্রথমে পরিবারের সদস্যরা নেতিবাচক মনোভাব দেখালেও পরে তা স্বাভাবিক হয়ে যায়। শুরু থেকেই আমি সময়ের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করেছি। এখনো করছি। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে আমি আমার গায়কি ও পোশাকে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছি। এটা সব সময় অব্যাহত থাকবে।’ বাংলাদেশের অনেক গায়িকাই বিভিন্ন গায়কের সঙ্গে জুটি বেঁধে দ্বৈত গান গেয়েছেন। তবে দ্বৈত গানে শাকিলা জাফরই সবচেয়ে সফল শিল্পী। তিনি যখন যার সঙ্গে গান গেয়েছেন, মানিয়ে গেছেন ভীষণভাবে। প্রথমে গায়ক শুভ্রদেবের সঙ্গে তার গড়ে উঠেছিল সফল গানের জুটি। তারপর কুমার বিশ্বজিৎ, সুবীর নন্দী, তপন চৌধুরী, নকিব খানের মতো সিনিয়র শিল্পী থেকে শুরু করে হালের আসিফ ও বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গেও গেয়েছেন বহু গান।

মাঝে সিনেমার প্লেব্যাক থেকে নিজেকে খানিকটা গুটিয়ে নিয়েছিলেন শাকিলা জাফর। কারণ গানের কথায় অশ্লীলতা আর সুরে নকলের প্রাদুর্ভাব। আজেবাজে লিরিক আর নকল সুর হওয়ায় স্টুডিওতে গিয়েও গান গাইতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বেরিয়ে এসেছেন একাধিকবার। হালে মিষ্টি হাওয়া বইতে শুরু করায় প্লেব্যাকে আবারও ফিরে এসেছেন। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘রঙিন দেবদাস’ ছবির প্লেব্যাকে অংশ নিয়েছেন। গাজী মাজহারুল আনোয়ারের কথা ও ইমন সাহার সুরে জনপ্রিয় শিল্পী বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে একটি  দ্বৈতগান গেয়েছেন শাকিলা জাফর। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘একটা সময় আমাদের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি ছিল প্লেব্যাক নির্ভর। আজও পুরনো দিনের ছবির গান শুনলে মানুষ মুগ্ধ হন। কিন্তু মাঝখানে চলচ্চিত্রে ভালো গান হয়নি। তাই নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলাম। এখন সিনেমায় ভালো গান করার চেষ্টা চলছে। আমি সেই চেষ্টায় অংশ নিতে চাই বলেই আবার প্লেব্যাক করছি।’

বর্তমানের গান প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আগে শিল্পীদের ব্যস্ততা ছিল বিটিভিকেন্দ্রিক। একটা চ্যানেল হওয়ার কারণে তখন মানুষ খুব আগ্রহ নিয়ে সব ধরনের অনুষ্ঠান দেখতেন। আর অনুষ্ঠানসংশ্লিষ্টরাও অনেক যতœ নিয়ে অনুষ্ঠান বানাতেন। অনুষ্ঠানের মানের ব্যাপারে সচেতন থাকতেন। শিল্পীরাও দর্শক- শ্রোতাদের নিজেদের সেরাটুকু উপহার দেওয়ার চেষ্টা করতেন। সবকিছু মিলিয়ে একটা গান কিংবা অনুষ্ঠান অন্য রকম একটা উচ্চতায় চলে যেত। এখন আগের মতো ভালো গান হচ্ছে না এটা মানতে রাজি নই আমি। তবে এটা ঠিক যে, এখন বেশির ভাগ গান দীর্ঘ সময় ধরে শ্রোতাদের কাছে আবেদন রাখতে পারছে না। আমি বরাবরই শুদ্ধতায় বিশ্বাস করি। আজকাল অটো টিউনার দিয়ে গান করার একটা প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এটাকে আমি সমর্থন করি না। হয়তো এই কারণে এই সময়ের অনেক শিল্পীর গানে সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পুরোপুরি হৃদয়গ্রাহী হয়ে উঠছে না। আমি মনে করি, অটো টিউনার দিয়ে গান করে শিল্পী নিজের সঙ্গে প্রতারণা করছে। আর নিজের সঙ্গে প্রতারণা করার পাশাপাশি সে শ্রোতাদের সঙ্গেও প্রতারণা করে যাচ্ছে। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। একটা কথা সত্য যে, বিটিভি একমাত্র চ্যানেল হওয়ার কারণে দর্শকের মনোযোগ পাওয়াটা অনেক সহজ ছিল। মনে আছে, বিটিভিতে কোনো অনুষ্ঠান করার পরদিন অনেক প্রশংসা পেতাম। কারণ বেশির ভাগ মানুষই অনুষ্ঠান দেখতেন। এখন সবাইকে অনুষ্ঠানের সময়সূচি জানানোর পরও দেখার সময় পান না। সেদিক থেকে বলতে হয়, ‘এই প্রজন্মের শিল্পীরা অনেক দুর্ভাগ্যবান। অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে প্রতিনিয়ত তাদের প্রমাণ করতে হয় নিজেকে। তবে এটা ঠিক, ভালো গান হলে শ্রোতারা শিল্পীকে নিরাশ করবে না। হোক সে নতুন প্রজন্ম কিংবা আগের প্রজন্ম। সবকিছুর আগে গুণগত ব্যাপারটি নিশ্চিত করতে হবে।’

গত তিন দশকে অনেক জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন এই শিল্পী। তার পরও কিছু অপূর্ণ ইচ্ছা আছে তার মনে। তিনি বলেন, আমার শুরুটা  হয়েছিল উচ্চাঙ্গসংগীত দিয়ে। বাংলাদেশ বেতারে উচ্চাঙ্গসংগীত বিভাগে জাতীয় পুরস্কারও অর্জন করেছিলাম। এখন বিষয়টা মনে পড়লে খুব কষ্ট পাই। অনেকে আবার আমার কাছে অভিযোগ করেন, কেন আমি খেয়াল, ঠুমরি কিংবা টপ্পার কোনো অ্যালবাম করলাম না? তখন মনে হয়, আমি শ্রোতাদের বঞ্চিত করেছি। নিজেকে বঞ্চিত করেছি। হয়তো সামনে সুযোগ পেলে এই অসম্পূর্ণ কাজটা সম্পূর্ণ করব। গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে খুব একটা দেখা যাচ্ছে না তাকে। দিল্লিতে বসবাস করছেন তিনি। নিজের নামের শেষ ভাগ থেকে জাফর অংশটি ঝেড়ে ফেলেছেন নতুন বিয়ের পর থেকে। এখন তিনি ‘শাকিলা শর্মা’। বিয়ে করেছেন মুম্বাইবাসী রবি শর্মাকে। তার নামের পদবিই এখন যুক্ত হয়েছে শাকিলার সঙ্গে।

শাকিলা জাফরের কাছে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, খুব বেশি পরিকল্পনা করে আমি কখনো পথ চলিনি আর চলতে চাইও না। গান নিয়ে আছি, গান নিয়ে থাকতে চাই, ভালো গান করতে চাই। এই হলো আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।

এই বিভাগের আরও খবর
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে