শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সেই শাকিলা জাফর এখনো গানের জগতে

প্রিন্ট ভার্সন
সেই শাকিলা জাফর এখনো গানের জগতে

বাংলাদেশের আধুনিক গানের জনপ্রিয় শিল্পী শাকিলা জাফর। আশির দশকের শুরু থেকে গানের জগতে তার সফল পদচারণ। তিনি এখন পর্যন্ত অসংখ্য মনে রাখার মতো গান শ্রোতাদের উপহার দিয়েছেন। তার সংগীতজীবনের নানা বিষয় নিয়ে লিখেছেন- আলী আফতাব

 

যদিও তিনি মীন রাশির জাতিকা, তবু তাকে ‘তুলা রাশির মেয়ে’ বললে ভুল বলা হবে না। কারণ ‘তুলা রাশি’ শীর্ষক একটি গানই প্রথম তাকে এনে দেয় ব্যাপক পরিচিতি। হ্যাঁ, তিনি শাকিলা জাফর। আমাদের গানের ভুবনে শাকিলা জাফর পথ চলছেন তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে। এই দীর্ঘ পথচলায় তিনি গেয়েছেন শ্রোতাপ্রিয় অসংখ্য গান। অডিও সেক্টর আর প্লেব্যাকের পাশাপাশি স্টেজ প্রোগ্রামেও এতদিন ধরে রেখেছেন জনপ্রিয়তা।

গানের পাখি শাকিলা জাফর তার দীর্ঘ পথচলায় জনপ্রিয়তার পেছনে ছোটেননি, বরং জনপ্রিয়তাই ছুটেছে তার পেছনে। গান গাওয়ার ক্ষেত্রে কখনো আপস করেননি। প্রলোভনের কাছে মাথানত না করে একাধিকবার তাকে নকল ও বিকৃত গান গাইতে অস্বীকৃতি জানাতে দেখা গেছে। আজেবাজে গান গাইবেন-ই বা কেন? ধ্রুপদী গানকে অবলম্বন করে যার পথ চলা শুরু, তাকে আপস করা মোটেও মানায় না। যখন থেকে বুঝতে শিখেছেন তখন থেকেই গানের সঙ্গে তার সখ্য। ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ বেতারে অনুষ্ঠিত জাতীয় উচ্চাঙ্গ প্রতিযোগিতায় শাকিলা জাফর প্রথম স্থান অর্জন করেন। এরপর তিনি বেতারে নিয়মিত গান পরিবেশন করা শুরু করেন। উচ্চাঙ্গসংগীত ছাড়া শুরুর দিকে ক্ল্যাসিক ও নজরুলসংগীত গেয়েছেন। পরে আধুনিক গানও গাইতে শুরু করেন। আজকের মতো এত টিভি চ্যানেলের ছড়াছড়ি তখন ছিল না। বিটিভিই ছিল একমাত্র ভরসা। বিটিভিতে নবীন শিল্পীদের অংশগ্রহণে একটি গানের অনুষ্ঠানে ‘তুলা রাশির মেয়ে...’ গানটি গেয়ে তিনি আলোচনায় উঠে আসেন। ১৯৮৩ সালে প্রয়াত ফজলে লোহানীর জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘যদি কিছু মনে না করেন’-এ গানটি পরিবেশন করার পর শাকিলা জাফরের কেবলই এগিয়ে চলা। একের পর এক অডিও অ্যালবাম, দেশ ও দেশের বাইরে বছরজুড়ে স্টেজ শো, নিয়মিত টিভি প্রোগ্রাম, সিনেমার প্লেব্যাক সবখানেই শাকিলা জাফর উজ্জ্বল-উচ্ছল। নিজের দীর্ঘ সংগীতজীবনকে কীভাবে মূল্যায়ন করেন? এ প্রশ্নের উত্তরে শাকিলা জাফর বললেন, নিজেকে মূল্যায়ন করা কঠিন। এ কাজটি করবেন শ্রোতা-দর্শক আর সংগীতপ্রিয় মানুষ। আমি চর্চা আর সাধনাটাকে সবসময় বড় মনে করি। এখনো আমি সাধনা বা চর্চার মধ্যে আছি। একজীবনে যা শেষ হবে না। সবসময় ভালো গান গাইতে চেয়েছি। জনপ্রিয় শিল্পী হতেই হবে এমন কোনো চাহিদা আমার কখনো ছিল না। সংখ্যার চেয়ে মানের বিষয়টিই সবসময় আমার কাছে প্রাধান্য পেয়েছে। পথ চলার ত্রিশ বছরে যদি আমি ৫টি ভালো গান গেয়ে থাকি তাতেই আমি সার্থক। শিল্পী তো আজীবন বেঁচে থাকে না, সৃষ্টিই তাকে বাঁচিয়ে রাখে। ‘আমার গানের মধ্যেই আমি বেঁচে থাকতে চাই।’

গানের জগতে শুরুটা নিয়ে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা বলতে গেলে একদম ছোটবেলায় ফিরে যেতে হবে। মধ্যবিত্ত রক্ষণশীল পরিবারে আমার জন্ম। এমন একটি পরিবারের মেয়ে হয়ে বাসার বাইরে গিয়ে গান করার চিন্তাটাই ছিল অকল্পনীয়। কিন্তু ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর তিন মাসের ছুটিতে বাবা আমাকে গান শেখানোর ব্যাপারে আগ্রহী হন। তাঁর আগ্রহে শ্রদ্ধেয় মিথুন দের কাছে গানের তালিম নিতে শুরু করি। গান শেখানোর একটা পর্যায়ে ওস্তাদজি বাবাকে অনুরোধ করেন, আমাকে যেন সংগীতবিষয়ক বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে দেওয়া হয়। শুধু তা-ই নয়, তিনি নানাভাবে উৎসাহ ও পরামর্শ দিতেন যাতে আমি সংগীতসংশ্লিষ্ট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করি। সেই থেকে আমার সংগীতজীবনের যাত্রা শুরু। একটা সময়ে চলচ্চিত্রে গান গাওয়ার প্রস্তাব আসা শুরু হলো। চলচ্চিত্রে গান করার ব্যাপারে প্রথমে পরিবারের সদস্যরা নেতিবাচক মনোভাব দেখালেও পরে তা স্বাভাবিক হয়ে যায়। শুরু থেকেই আমি সময়ের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করেছি। এখনো করছি। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে আমি আমার গায়কি ও পোশাকে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেছি। এটা সব সময় অব্যাহত থাকবে।’ বাংলাদেশের অনেক গায়িকাই বিভিন্ন গায়কের সঙ্গে জুটি বেঁধে দ্বৈত গান গেয়েছেন। তবে দ্বৈত গানে শাকিলা জাফরই সবচেয়ে সফল শিল্পী। তিনি যখন যার সঙ্গে গান গেয়েছেন, মানিয়ে গেছেন ভীষণভাবে। প্রথমে গায়ক শুভ্রদেবের সঙ্গে তার গড়ে উঠেছিল সফল গানের জুটি। তারপর কুমার বিশ্বজিৎ, সুবীর নন্দী, তপন চৌধুরী, নকিব খানের মতো সিনিয়র শিল্পী থেকে শুরু করে হালের আসিফ ও বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গেও গেয়েছেন বহু গান।

মাঝে সিনেমার প্লেব্যাক থেকে নিজেকে খানিকটা গুটিয়ে নিয়েছিলেন শাকিলা জাফর। কারণ গানের কথায় অশ্লীলতা আর সুরে নকলের প্রাদুর্ভাব। আজেবাজে লিরিক আর নকল সুর হওয়ায় স্টুডিওতে গিয়েও গান গাইতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বেরিয়ে এসেছেন একাধিকবার। হালে মিষ্টি হাওয়া বইতে শুরু করায় প্লেব্যাকে আবারও ফিরে এসেছেন। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘রঙিন দেবদাস’ ছবির প্লেব্যাকে অংশ নিয়েছেন। গাজী মাজহারুল আনোয়ারের কথা ও ইমন সাহার সুরে জনপ্রিয় শিল্পী বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে একটি  দ্বৈতগান গেয়েছেন শাকিলা জাফর। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘একটা সময় আমাদের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি ছিল প্লেব্যাক নির্ভর। আজও পুরনো দিনের ছবির গান শুনলে মানুষ মুগ্ধ হন। কিন্তু মাঝখানে চলচ্চিত্রে ভালো গান হয়নি। তাই নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলাম। এখন সিনেমায় ভালো গান করার চেষ্টা চলছে। আমি সেই চেষ্টায় অংশ নিতে চাই বলেই আবার প্লেব্যাক করছি।’

বর্তমানের গান প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আগে শিল্পীদের ব্যস্ততা ছিল বিটিভিকেন্দ্রিক। একটা চ্যানেল হওয়ার কারণে তখন মানুষ খুব আগ্রহ নিয়ে সব ধরনের অনুষ্ঠান দেখতেন। আর অনুষ্ঠানসংশ্লিষ্টরাও অনেক যতœ নিয়ে অনুষ্ঠান বানাতেন। অনুষ্ঠানের মানের ব্যাপারে সচেতন থাকতেন। শিল্পীরাও দর্শক- শ্রোতাদের নিজেদের সেরাটুকু উপহার দেওয়ার চেষ্টা করতেন। সবকিছু মিলিয়ে একটা গান কিংবা অনুষ্ঠান অন্য রকম একটা উচ্চতায় চলে যেত। এখন আগের মতো ভালো গান হচ্ছে না এটা মানতে রাজি নই আমি। তবে এটা ঠিক যে, এখন বেশির ভাগ গান দীর্ঘ সময় ধরে শ্রোতাদের কাছে আবেদন রাখতে পারছে না। আমি বরাবরই শুদ্ধতায় বিশ্বাস করি। আজকাল অটো টিউনার দিয়ে গান করার একটা প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এটাকে আমি সমর্থন করি না। হয়তো এই কারণে এই সময়ের অনেক শিল্পীর গানে সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পুরোপুরি হৃদয়গ্রাহী হয়ে উঠছে না। আমি মনে করি, অটো টিউনার দিয়ে গান করে শিল্পী নিজের সঙ্গে প্রতারণা করছে। আর নিজের সঙ্গে প্রতারণা করার পাশাপাশি সে শ্রোতাদের সঙ্গেও প্রতারণা করে যাচ্ছে। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। একটা কথা সত্য যে, বিটিভি একমাত্র চ্যানেল হওয়ার কারণে দর্শকের মনোযোগ পাওয়াটা অনেক সহজ ছিল। মনে আছে, বিটিভিতে কোনো অনুষ্ঠান করার পরদিন অনেক প্রশংসা পেতাম। কারণ বেশির ভাগ মানুষই অনুষ্ঠান দেখতেন। এখন সবাইকে অনুষ্ঠানের সময়সূচি জানানোর পরও দেখার সময় পান না। সেদিক থেকে বলতে হয়, ‘এই প্রজন্মের শিল্পীরা অনেক দুর্ভাগ্যবান। অনেক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে প্রতিনিয়ত তাদের প্রমাণ করতে হয় নিজেকে। তবে এটা ঠিক, ভালো গান হলে শ্রোতারা শিল্পীকে নিরাশ করবে না। হোক সে নতুন প্রজন্ম কিংবা আগের প্রজন্ম। সবকিছুর আগে গুণগত ব্যাপারটি নিশ্চিত করতে হবে।’

গত তিন দশকে অনেক জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন এই শিল্পী। তার পরও কিছু অপূর্ণ ইচ্ছা আছে তার মনে। তিনি বলেন, আমার শুরুটা  হয়েছিল উচ্চাঙ্গসংগীত দিয়ে। বাংলাদেশ বেতারে উচ্চাঙ্গসংগীত বিভাগে জাতীয় পুরস্কারও অর্জন করেছিলাম। এখন বিষয়টা মনে পড়লে খুব কষ্ট পাই। অনেকে আবার আমার কাছে অভিযোগ করেন, কেন আমি খেয়াল, ঠুমরি কিংবা টপ্পার কোনো অ্যালবাম করলাম না? তখন মনে হয়, আমি শ্রোতাদের বঞ্চিত করেছি। নিজেকে বঞ্চিত করেছি। হয়তো সামনে সুযোগ পেলে এই অসম্পূর্ণ কাজটা সম্পূর্ণ করব। গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশে খুব একটা দেখা যাচ্ছে না তাকে। দিল্লিতে বসবাস করছেন তিনি। নিজের নামের শেষ ভাগ থেকে জাফর অংশটি ঝেড়ে ফেলেছেন নতুন বিয়ের পর থেকে। এখন তিনি ‘শাকিলা শর্মা’। বিয়ে করেছেন মুম্বাইবাসী রবি শর্মাকে। তার নামের পদবিই এখন যুক্ত হয়েছে শাকিলার সঙ্গে।

শাকিলা জাফরের কাছে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, খুব বেশি পরিকল্পনা করে আমি কখনো পথ চলিনি আর চলতে চাইও না। গান নিয়ে আছি, গান নিয়ে থাকতে চাই, ভালো গান করতে চাই। এই হলো আমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যস্ত সাফা কবির
ব্যস্ত সাফা কবির
ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
প্রভাব প্রকট হলে মিডিয়ার বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়
প্রভাব প্রকট হলে মিডিয়ার বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়
হাওয়া হননি তুষি
হাওয়া হননি তুষি
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়