‘ফুল মেটাল হ্যাভক মোর সেক্সি এন ইন্টেলিজেন্ট দ্যান স্পক অ্যান্ড অল দ্য সুপারহিরোজ কম্বাইন্ড উয়িদ ফ্রস্টনোভা’। হয়ত পরে কিছুই বুঝতে পারছেন না। না বোঝারই কথা। এটা একজন মানুষের নাম। তিনি ডানেডিনের বাসিন্দা। ওয়েলিংটন, ১৩ মার্চ, নিউজিল্যান্ডের ২২ বছর বয়সী এই তরুণ বাজিতে হেরে নাম পাল্টে ফেলেছেন। দাঁত-ভাঙা ৯৯ অক্ষরের এই নতুন নামটি রেখেছেন তিনি।
ঘটনাটি দীর্ঘ ৫ বছর আগে ঘটলেও, আনুষ্ঠানিকভাবে তা কার্যকর হয়েছে মাত্র সপ্তাহখানেক আগে। মদ্যপান অবস্থায় তাস খেলায় বাজি ধরেছিলেন তিনি। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা পিটিআই। নিউজিল্যান্ডে সর্বোচ্চ ১০০ অক্ষরের নাম রাখা যায়। আরেকটি বর্ণ যোগ করলে সেঞ্চুরিটাই পূর্ণ হয়ে যেতো।
২০১০ সালের মার্চে ১১০ ডলার ফি প্রদানের মাধ্যমে ফ্রস্টনোভার নামটি বৈধভাবে নিবন্ধন করা হয়েছিল। ৫ বছর আগে তাস খেলায় বাজিতে হেরে তিনি নাম পরিবর্তন করেছিলেন। ফ্রস্টনোভার এক বন্ধুই তার নতুন নামটি নির্বাচন করে দেন। পাসপোর্ট মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পর গত সপ্তাহে তার নতুন নামটি গৃহীত হয়। তিনি নিজেও সেটা জানতেন না। ফ্রস্টনোভাকে এখন তার ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য পরিচয় পত্রে নাম পরিবর্তন করাতে হবে।