শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৪

কৃত্রিম অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তৈরি হচ্ছে থ্রিডি প্রিন্টারের মাধ্যমে

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
কৃত্রিম অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তৈরি হচ্ছে থ্রিডি প্রিন্টারের মাধ্যমে

একবিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় আবিষ্কার সম্ভবত থ্রিডি প্রিন্টিং মেশিন। এই বহুল পরিচিত মেশিনটি দিয়ে এতদিন স্থাপত্যে, পোশাক শিল্পে, প্রকৌশল এবং প্রযুক্তিগত কাজেই বেশি ব্যবহার করা হতো। কিন্তু চিকিৎসা ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে।

প্রথমদিকে থ্রিডি প্রিন্টারের উৎপত্তি হওয়ার পর পর এর ব্যবহার ছিল শুধু প্রযুক্তিগত দিকে, বিশেষ করে স্পর্শকাতর চিপ তৈরি, আইসি তৈরির ক্ষেত্রে এর ব্যবহার ছিল লক্ষণীয়। পরবর্তীতে এর ব্যবহার আরও অনেক দিকে বিস্তৃত করা হয়। তার মধ্যে রয়েছে বিমানের পাখা, গাড়ির মোটর থেকে শুরু করে মেকানিক্যাল আরও অনেক কিছু।

এই থ্রিডি প্রিন্টার মেশিনের মাধ্যমে এখন তৈরি করা হচ্ছে কৃত্রিম বায়োনিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ। থ্রিডি স্ক্রিনিং প্রযুক্তির মাধ্যমে অর্গানিক কালিকে থার্মোপ্লাস্টের মাধ্যমে বায়োপ্রিন্টিং করা হয়। এরপর এর মাধ্যমে মানব দেহের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ তৈরি করা হয়ে থাকে। থ্রিডি প্রিন্টিং মেশিনের মাধ্যমে এই পর্যন্ত বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তৈরি করা হয়েছে।

 

মাথার করোটি

হল্যান্ডের একটি হাসপাতালে একজন রোগীর মাথায় সফলভাবে স্থাপন করা হয়েছে থ্রিডি প্রিন্টিংয়ের মাধ্যমে তৈরি মাথার করোটি। সেখানের চিকিৎসকরা জানায়, তাদের এই রোগী দীর্ঘমেয়াদী হাড়ের ব্যাথায় ভুগছিলেন। তার মাথার করোটিটি ছিল প্রায় ৫ সেন্টিমিটার মোটা। ফলে এই মস্তিস্কের স্পর্শকাতর স্থানে আঘাত করতো। এর ফলে রোগীর মারা যাওয়ার সম্ভাবনাও ছিল। ফলে তার মাথায় এই থ্রিডি প্রিন্টিং করোটি স্থাপন করা হয়।

 

কৃত্রিম চোখ

যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ফ্রেপ ডিজাইন সম্প্রতি ১৫০টি সিনথেটিক চোখ তৈরি করেছেন থ্রিডি প্রিন্টিংয়ের মাধ্যমে। ইতোমধ্যে গবেষণা করা হচ্ছে যে, ভবিষ্যতে চোখের প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে এই চোখগুলো ব্যবহার করা যাবে কিনা। দুর্ঘটনা কিংবা জন্মসূত্রে অন্ধত্ব বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ চোখের প্রতিস্থাপন অনেক ব্যয়বহুল বলে তাদের পক্ষে সম্ভবপর হয়ে উঠে না। এমন ক্ষেত্রে এই সিনথেটিক বায়োনিক চোখ নতুন পথের দিক নির্দেশ করবে বলে আশা করা যায়।

ইতোমধ্যে ইন্ডিয়া এই সিনথেটিক বায়োনিক চোখের প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছে। ফ্রেপ ডিজাইন কোম্পানি যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির হাসপাতালের সাথে যৌথভাবে গবেষণায় এই সিনথেটিক চোখ তৈরি করছে। তারা আশা করছে আগামী বছর থেকে চোখের প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে এই বায়োনিক চোখ ব্যবহার করা যাবে।

 

নাক এবং কান

ফ্রেপ ডিজাইন ইউনিভার্সিটি অব শেফিল্ডের সাথে যৌথভাবে তৈরি করছে সিনথেটিক নাক এবং কান। রোগীদের থ্রিডি মুখমণ্ডল স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে তাদের নাক এবং কানের গঠনগত বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে অবহিত হওয়া যায়। এই ধরনের স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে রোগীদের ত্বকের পিগম্যান্ট এবং ত্বকের ঘনত্ব সম্পর্কে অবহিত হতে হয়। তারপর থ্রিডি প্রিন্টারের মাধ্যমে রোগীর বিশ্লেষিত ডাটা দ্বারা বায়োনিক পিগম্যান্ট, স্টার্চ পাউডার এবং সিলিকন মিশিয়ে রোগীর মুখের আকারে নাক এবং কানের রেপ্লিক তৈরি করা হয়। এরপর সার্জারির মাধ্যমে রোগীর শরীরে তা প্রতিস্থাপন করা হয়। দুর্ঘটনায় রোগীর অঙ্গ প্রত্যঙ্গ হারানোর ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়াটি অনেক কার্যকর উপায় হবে বলে মনে করেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা।

যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এই সিনথেটিক নাক এবং কান তৈরি করছেন সম্পূর্ণ অন্যভাবে। তারা থ্রিডি প্রিন্টিংয়ের মাধ্যমে এক ধরনের মল্ড বা কাই তৈরি করে নিচ্ছেন। আসল কোষের সাথে কাইয়ের তৈরি কালির জেলকে একসাথে মিশিয়ে তৈরি করা হয় কৃত্রিম নাক এবং কান। প্রিন্ট করা এই সিনথেটিক অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলো তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয় বুবিন নামক এক প্রকার প্রাণীর কোষের কার্টিলেজ এবং ইঁদুরের কোষের কোলাজ্যান। এই সকল উপাদানগুলো নিয়ে তিনমাস সময় ইঙ্কিউবেটরে রেখে দেওয়া হয়।

 

কৃত্রিম ত্বক

ওয়াক ফরেস্ট স্কুল অব মেডিসিনে কাজ করেন জেমস উই। তিনি বর্তমানে গবেষণা করছেন আগুনে পুড়ে যাওয়া রোগীদের জন্য সিনথেটিক ত্বক কিভাবে প্রতিস্থাপন করা যায়। এনজাইম এবং কোলাজ্যান দিয়ে তৈরি কৃত্রিম কালি দিয়ে তিনি থ্রিডি প্রিন্টারের মাধ্যমে তৈরি করছেন সিনথেটিক ত্বক। এই সিনথেটিক ত্বকটি সাধারণত দুই স্তর বিশিষ্ট হয়ে থাকে। এর উপরের স্তর ত্বকের বহিরাবরণ বাইরের ত্বক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আর নিচের স্তরটি ভেতরের আবরণ কিংবা কোষের সাথে সম্পর্কযুক্ত। সিনথেটিক ত্বকের প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়াটি অবশ্যই নির্ভুল হতে হয় তাই এই ধরনের ত্বক প্রতিস্থাপনের সময় রোগীর শরীরের স্ক্যানিং করে নেওয়া হয়।

 

দেহের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ
 

থার্মোপ্লাস্টিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক নতুন পথের উন্মোচন করেছে। এরফলে এখন খুব সহজেই তৈরি করা যাচ্ছে প্রিন্ট করা হাত, বাহু এবং আলাদা আলাদাভাবে হাতের আঙ্গুল। রিচার্ড ভ্যান রোবোহ্যান্ড কোম্পানির পরিচালক ইতোমধ্যে সিনথেটিক হাত এবং আঙ্গুল তৈরি করেছেন। এখন তারা গবেষণা করছেন এমন ধরনের হাত এবং হাতের আঙ্গুল যা সত্যিকার হাতের মতোই কাজ করতে পারবে। তারা থার্মোপ্লাস্টিকের সাথে অ্যালুমিনিয়াম পলিটেক্টাইড এবং স্টেইনলেস স্টিল একত্রিত করে থ্রিডি প্রিন্টারের মাধ্যমে এই সিনথেটিক হাত এবং আঙ্গুল তৈরি করছেন। যেখানে রয়েছে ফাংশনাল মেকানিক্যাল অংশ যা সত্যিকারের হাতের মতোই কাজ করবে।

তারা এরইমধ্যে সুদানে এই সিনথেটিক হাতের পরীক্ষামূলক প্রতিস্থাপন করেছেন। এই প্রোজেক্টটির নাম 'প্রোজেক্ট ড্যানিয়াল'। ১৪ বছর বয়সী ড্যানিয়াল ওমর একটি হাত হারিয়েছে বোমার আঘাতে যখন সুদানে গৃহযুদ্ধ চলছিল। এখন তার শরীরে রোবোহ্যান্ডের তৈরি করা একটি সিনথেটিক হাত প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।

২০১১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা প্রথম থ্রিডি প্রিন্টারের মাধ্যমে হাড় তৈরির ঘোষণা দিয়েছিলেন। তারা বলছেন, আমরা হয়তো খুব শিগগিরই এই সিনথেটিক হাড়ের প্রতিস্থাপন দেখতে পাবো। থ্রিডি প্রিন্টারের কল্যাণে চিকিৎসাবিজ্ঞানের যে অভূতপূর্ব পরিবর্তন শুরু হয়েছে, অদূর ভবিষ্যতে তা আরও বিস্তৃত আকারে মানুষের কল্যাণে আসবে বলে আশা করা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৫৪ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল
সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স
লুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়
হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির
নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী
হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত
ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব
আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত
ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব
পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়
বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়
প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড
দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা