শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪১, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

২৯ ঘণ্টা পর সমুদ্র থেকে বেঁচে ফেরা ব্রেটের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২৯ ঘণ্টা পর সমুদ্র থেকে বেঁচে ফেরা ব্রেটের গল্প

চারদিকে শুধু পানি আর পানি। প্রতিবেশী বলতে হিংস্র জলজ প্রাণী হাঙর, জেলিফিশ। মাথার উপর উড়ছে এক দল সিগাল। সামুদ্রিক জল-হাওয়ার কারণে শরীরে জলের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। এই অবস্থায় টানা ২৯ ঘণ্টা সমুদ্রের মধ্যে আটকে ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার বাসিন্দা ব্রেট আর্কিবাড। অল্পের জন্য বেঁচে গেছে তার দুটি চোখ।

২০১৩ সালে ইন্দোনেশিয়া থেকে একটি প্রমোদতরী নিয়ে আট বন্ধুর সঙ্গে বেরিয়ে পড়েন ব্রেট। সবকিছু চলছিল ঠিকঠাক। কিন্তু হঠাৎই একদিন রাতের অন্ধকারে জ্ঞান হারিয়ে জাহাজ থেকে মাঝসমুদ্রে পড়ে যান ব্রেট। সঙ্গে ছিল না লাইফজ্যাকেটও। হাঙর জেলিফিশ আর সিগালের মুখ থেকে বেঁচে ফিরে আসাটা প্রায় অসম্ভব হলেও সেদিন শুধুমাত্র ইচ্ছাশক্তির জোরে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। ওই কয়েকটা ঘণ্টা পরিবারের সবার মুখগুলো মনে করেই মৃত্যুর সঙ্গে যুঝেছেন দুই সন্তানের পিতা ব্রেট। কেমন ছিল সাংঘাতিক ওই স্নায়ুযুদ্ধ। ওই সময়ের ভয়ঙ্কর কয়েক ঘণ্টাকে ডায়রিবন্দী করেছেন ব্রেট। আর সেটিই ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরেছেন ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা।

১৭ এপ্রিল, বুধবার
রাত ৮টা ৩০ মিনিট: পানির মধ্যে প্রায় ১৯ ঘণ্টা কেটেছিল। সমুদ্রের ওই ভয়ঙ্কর নোনা পানি তখন আমি গিলতে শুরু করেছি। শরীরটা অবশ হয়ে আসছিল। খুব তেষ্টা পাচ্ছিল। দু’চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসছে। হঠাৎ মনে হল কী একটা যেন মাথায় এসে খুব জোরে আঘাত করলো। কোন একটা ভয়ঙ্কর শক্তি আমাকে জাগিয়ে দিল। মুখের ওপর একটা ভারী বাতাস টের পাচ্ছিলাম, যেন ঝড় উঠেছে। খচমচ খচমচ শব্দে মাথার উপর দিয়ে কারা যেন ডানা মেলে উড়ে বেড়াচ্ছে।

ওই আবছা আলোয় দেখতে পেলাম একদল সিগাল মাথার উপর ঘুরপাক খাচ্ছে। ফের আরও একবার আমার মাথা লক্ষ্য করে ওরা নেমে এল। আমি চিৎকার করে উঠলাম। মাথায় একটা ফন্দি এল। যতটা পারি হাত ছড়িয়ে একটাকে ধরে ফেললাম। মুচড়ে ভেঙে দিলাম ঘাড়। মাথায় দাঁত বসিয়ে দিলাম । পাখিটার রক্তে আমার ভেজা ঠোঁট আরও ভিজে গেল। এত বড় পাখি আমি জীবনে দেখিনি। ঠিক এমন সময় এটা আমার নাকের হাড়ে আঘাত করল। আমার চোখ দুটি উপড়ে নেওয়ার জন্য লাফ মেরেছিল। শেষ মুহূর্তে মাথা সরিয়ে নিয়ে বাঁচলাম। ঝরঝর করে রক্ত বেরোচ্ছে নাক দিয়ে। আবার চিৎকার করে উঠলাম। ওরা ফিরে যাচ্ছে। হঠাৎ মনে হল সিগাল তো সমুদ্রে ঘুমায় না। নিশ্চই কাছেই ডাঙা। আশায় চকচক করে উঠল আমার মুখ।

রাত ৯টা ৩০ মিনিট: হঠাৎ গলা-ঘাড়ের কাছে একটা তীব্র যন্ত্রণা অনুভব হল। বুঝতে বাকি রইল না এটা জেলিফিশ। ইলেকট্রিকের চাবুক যেন শরীরে ছুটে বেড়াচ্ছে। মনে হল জেলিফিশের আঠালো মাথাটা আমার গলায় আটকে। হাত দিয়ে খামচে বের করে যতদূর সম্ভব ছুড়ে ফেললাম এটাকে। গার্গেলের মতো শব্দ করতে করতে এটা পানির মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেল। আমার গোটা গলা-ঘাড় জুড়ে তখন তীব্র যন্ত্রণা। সারা শরীর জ্বলছে যেন একটা ঠাণ্ডা জ্বালায়। কয়েকটা জেলিফিশ আবার গায়ে ওঠার চেষ্টা করছে। অন্ধকারেই একটা ছোট্ট নৌকা দেখলাম। বছর ছয়েকের দুই ইন্দোনেশীয় বালককেও দেখলাম। চিৎকার করে বললাম, ‘‘তোমরা আমায় বাঁচিয়েছ, ধন্যবাদ।’’ হঠাৎ দমকা হাওয়া আমার কান ঘেঁষে বেরিয়ে গেল। তাকিয়ে দেখি, কোথায় নৌকা আর কোথায়ই বা ওই দু’টি ছেলে। বুঝলাম মনের ভ্রম কিংবা সামুদ্রিক কোন ভুত!

রাত ১১টা ৩০ মিনিট: শক্তি ফুরিয়ে আসছে। তবু শরীরের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে ডাঙার দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম শরীরটাকে‌। জিভটা শুকনো, চোখের পাতা পাথরের মতো ভারি। সামান্যই দেখতে পাচ্ছি। দূরে তিনটা আলো চোখে পড়ল। ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়েও দেখলাম ওগুলো একই জায়গায় রয়েছে। বুঝলাম ওগুলো ডাঙা, হয়তো কয়েকটা গ্রাম। নিজেকে জিজ্ঞেস করলাম কতদূরে ওগুলো? ১০ মাইল? চেষ্টা করলে ভোরের আগেই ঠিক পৌঁছে যাবে ওখানে। আমি সাঁতার শুরু করলাম। কিন্তু স্রোতের বিপক্ষে সাঁতরানোয় আমি কোথাও পৌঁছচ্ছিলাম না।

চেষ্টা করছিলাম মুখটাকে পানির ওপরে রাখার। শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। আলোগুলো যেন আমায় সাইরেনের মতো ডাকছে। মনে হচ্ছিল মৃত্যু একটা অপরাধ। মনে পড়ছে স্ত্রী অনিতা আর বাচ্চাদের মুখ। সারা শরীরে অসহ্য ব্যথা। আর টানতে পারছি না।

রাত ২টা ৩০ মিনিট: নিশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। চারপাশে শুধুই কালো পানি, একটুও বাতাস নেই যেন কোথাও। পানিকে মনে হচ্ছিল কালো সিমেন্ট। সব দরজা ক্রমশ বন্ধ হয়ে আসছিল। আর আমি তলিয়ে যাচ্ছিলাম।

বৃহস্পতিবার

ভোর ৪টা ৩০ মিনিট: অনিতার গলা শুনতে পাচ্ছিলাম যেন। চোখ খুলে ডাঙার দিকে সাঁতার কাটতে লাগলাম। দূরে একটা মাছ ধরার নৌকো দেখতে পেলাম। প্রত্যেক মুহূর্তে মনে হচ্ছিল ওটা আমার দিকেই এগিয়ে আসছে। ওটাই শেষ আশা। পৌঁছতেই হবে। এগিয়ে যেতেই দেখি পানির ওপর একটা কালো ক্রস।

সকাল ৬টা ৫৮ মিনিট: ডরিস নৌকা ইতিমধ্যে তল্লাশি শুরু করেছে। অস্ট্রেলীয় উদ্ধারকারীরা আমার খোঁজে চোখে বাইনোকুলার লাগিয়ে ডেকে নিজের জায়গা নিয়েছে। আশ্চর্যজনক ভাবে আমার এক ইন্দোনেশীয় বন্ধুই পানির মধ্যে প্রায় ডুবন্ত এক মানুষকে দেখে চিৎকার করে ওঠে। ১০০ মিটার দূরে তখন উল্লাস। ভোরের আলোয় চকচক করছে একটা মানুষের মাথা।

সকাল ৭টা ১৫ মিনিট: লবণ পানি বমি করছিলাম। সাক্ষাৎ মৃত্যুদূতের মতো ওই কালো ক্রসটা আমাকে তাড়া করছে। পরক্ষণেই বুঝলাম ওটা জাহাজের মাস্তুল। আচমকা ওটা সরে যেতে লাগল। আমি চিৎকার করলাম, ‘‘প্লিজ চলে যেও না, আমার দিকে দেখো।’’ আমি নিজেকে যতটা সম্ভব উঁচু করে মেলে ধরার চেষ্টা করছিলাম। ঠিক এমন সময় কে যেন একটা লাইফ-রিং ছুঁড়ে ফেলল। কিন্তু আমার শক্তি শেষ। এত কাছে তবুও ওটাকে ধরতে পাচ্ছিলাম না। ডুবে যাচ্ছি। তখনই দুটি হাত আমাকে চেপে ধরল। দেখলাম আমার চারপাশে কমলা রঙের একটা লাইফ রিং। একটা কন্ঠস্বর— ‘‘তোমাকে ফিরে পেয়েছি বন্ধু।’’

মেনতাওয়াই স্ট্রেটের কাছে সমুদ্রে প্রায় ৫০ নটিক্যাল মাইল সাঁতার কেটেছিলেন ব্রেট। সুমাত্রা ও ইন্দোনেশিয়ার মেনতাওয়াই দ্বীপকে আলাদা করে এই মেনতাওয়াই স্ট্রেট। সিপুরা দ্বীপের কাছ থেকে ব্রেটকে তার বন্ধুরা ও অস্ট্রেলীয় উদ্ধারকারী দল উদ্ধার করেন। সে সময় ব্রেটের রক্তচাপ মারাত্মক কম। হাত, পাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে গিয়েছিল। নাকের যেখানে সিগাল ঠুকরেছিল, সেখানে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। চিকিৎসকেরা প্রাথমিক চিকিৎসা করার পর তার স্ত্রীকে খবর দেন। রাত দুইটার দিকে ফের নিজের জাহাজে ফেরত পাঠানো হয় ব্রেটকে। শারীরিকভাবে সুস্থ হওয়ার পরও বেশ কিছু দিন পর্যন্ত ব্রেটকে তাড়া করে বেড়িয়েছে ওই ভয়ঙ্কর স্মৃতি। তবে আপাতত সুস্থ তিনি। মৃত্যুর একদম মুখ থেকে ফিরে এসে জীবনকে নতুন করে বুঝতে শিখেছেন ব্রেট।

বিডি-প্রতিদিন/০৭ নভেম্বর, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল
সুপার ওভারে রিশাদকে না দেখে অবাক হয়েছিলেন আকিল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গহনার দাম জানাল ফ্রান্স

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়
হলান্ডের রেকর্ডের রাতে ম্যানসিটির সহজ জয়

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির
নির্বাচনে কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার নির্দেশ সিইসির

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী
হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত
ক্যালিফোর্নিয়ায় ফুটবল মাঠে বিমান বিধ্বস্ত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব
আতলেতিকোর বিপক্ষে আর্সেনালের গোল উৎসব

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে দ্বিতীয় দিনে আপিল শুনানি চলছে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত
ট্রফি না পেলে নাকভির পদত্যাগ দাবি করবে ভারত

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮
নাইজেরিয়ায় জ্বালানি ট্যাঙ্কারে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩৮

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ পলাতকদের হাজিরে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব
পিএসজির ৭ গোলের বন্যায় ভেসে গেল জার্মান ক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
আজ থেকে ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন
টরন্টোতে বিভিন্ন দাবিতে সিলেট প্রবাসীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়
বিলুপ্ত মিঠাপানির কুমিরের দেখা মিললো রাজশাহীর পদ্মায়

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়
প্লুটো যেভাবে গ্রহের মর্যাদা হারায়

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড
দুই লাইটার জাহাজের সংঘর্ষ, ১৩ ক্রুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে
ডাকাতি-ছিনতাই, নদীতে লাশ বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা