শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪১, সোমবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

২৯ ঘণ্টা পর সমুদ্র থেকে বেঁচে ফেরা ব্রেটের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
২৯ ঘণ্টা পর সমুদ্র থেকে বেঁচে ফেরা ব্রেটের গল্প

চারদিকে শুধু পানি আর পানি। প্রতিবেশী বলতে হিংস্র জলজ প্রাণী হাঙর, জেলিফিশ। মাথার উপর উড়ছে এক দল সিগাল। সামুদ্রিক জল-হাওয়ার কারণে শরীরে জলের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। এই অবস্থায় টানা ২৯ ঘণ্টা সমুদ্রের মধ্যে আটকে ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার বাসিন্দা ব্রেট আর্কিবাড। অল্পের জন্য বেঁচে গেছে তার দুটি চোখ।

২০১৩ সালে ইন্দোনেশিয়া থেকে একটি প্রমোদতরী নিয়ে আট বন্ধুর সঙ্গে বেরিয়ে পড়েন ব্রেট। সবকিছু চলছিল ঠিকঠাক। কিন্তু হঠাৎই একদিন রাতের অন্ধকারে জ্ঞান হারিয়ে জাহাজ থেকে মাঝসমুদ্রে পড়ে যান ব্রেট। সঙ্গে ছিল না লাইফজ্যাকেটও। হাঙর জেলিফিশ আর সিগালের মুখ থেকে বেঁচে ফিরে আসাটা প্রায় অসম্ভব হলেও সেদিন শুধুমাত্র ইচ্ছাশক্তির জোরে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। ওই কয়েকটা ঘণ্টা পরিবারের সবার মুখগুলো মনে করেই মৃত্যুর সঙ্গে যুঝেছেন দুই সন্তানের পিতা ব্রেট। কেমন ছিল সাংঘাতিক ওই স্নায়ুযুদ্ধ। ওই সময়ের ভয়ঙ্কর কয়েক ঘণ্টাকে ডায়রিবন্দী করেছেন ব্রেট। আর সেটিই ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরেছেন ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা।

১৭ এপ্রিল, বুধবার
রাত ৮টা ৩০ মিনিট: পানির মধ্যে প্রায় ১৯ ঘণ্টা কেটেছিল। সমুদ্রের ওই ভয়ঙ্কর নোনা পানি তখন আমি গিলতে শুরু করেছি। শরীরটা অবশ হয়ে আসছিল। খুব তেষ্টা পাচ্ছিল। দু’চোখের পাতা বন্ধ হয়ে আসছে। হঠাৎ মনে হল কী একটা যেন মাথায় এসে খুব জোরে আঘাত করলো। কোন একটা ভয়ঙ্কর শক্তি আমাকে জাগিয়ে দিল। মুখের ওপর একটা ভারী বাতাস টের পাচ্ছিলাম, যেন ঝড় উঠেছে। খচমচ খচমচ শব্দে মাথার উপর দিয়ে কারা যেন ডানা মেলে উড়ে বেড়াচ্ছে।

ওই আবছা আলোয় দেখতে পেলাম একদল সিগাল মাথার উপর ঘুরপাক খাচ্ছে। ফের আরও একবার আমার মাথা লক্ষ্য করে ওরা নেমে এল। আমি চিৎকার করে উঠলাম। মাথায় একটা ফন্দি এল। যতটা পারি হাত ছড়িয়ে একটাকে ধরে ফেললাম। মুচড়ে ভেঙে দিলাম ঘাড়। মাথায় দাঁত বসিয়ে দিলাম । পাখিটার রক্তে আমার ভেজা ঠোঁট আরও ভিজে গেল। এত বড় পাখি আমি জীবনে দেখিনি। ঠিক এমন সময় এটা আমার নাকের হাড়ে আঘাত করল। আমার চোখ দুটি উপড়ে নেওয়ার জন্য লাফ মেরেছিল। শেষ মুহূর্তে মাথা সরিয়ে নিয়ে বাঁচলাম। ঝরঝর করে রক্ত বেরোচ্ছে নাক দিয়ে। আবার চিৎকার করে উঠলাম। ওরা ফিরে যাচ্ছে। হঠাৎ মনে হল সিগাল তো সমুদ্রে ঘুমায় না। নিশ্চই কাছেই ডাঙা। আশায় চকচক করে উঠল আমার মুখ।

রাত ৯টা ৩০ মিনিট: হঠাৎ গলা-ঘাড়ের কাছে একটা তীব্র যন্ত্রণা অনুভব হল। বুঝতে বাকি রইল না এটা জেলিফিশ। ইলেকট্রিকের চাবুক যেন শরীরে ছুটে বেড়াচ্ছে। মনে হল জেলিফিশের আঠালো মাথাটা আমার গলায় আটকে। হাত দিয়ে খামচে বের করে যতদূর সম্ভব ছুড়ে ফেললাম এটাকে। গার্গেলের মতো শব্দ করতে করতে এটা পানির মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেল। আমার গোটা গলা-ঘাড় জুড়ে তখন তীব্র যন্ত্রণা। সারা শরীর জ্বলছে যেন একটা ঠাণ্ডা জ্বালায়। কয়েকটা জেলিফিশ আবার গায়ে ওঠার চেষ্টা করছে। অন্ধকারেই একটা ছোট্ট নৌকা দেখলাম। বছর ছয়েকের দুই ইন্দোনেশীয় বালককেও দেখলাম। চিৎকার করে বললাম, ‘‘তোমরা আমায় বাঁচিয়েছ, ধন্যবাদ।’’ হঠাৎ দমকা হাওয়া আমার কান ঘেঁষে বেরিয়ে গেল। তাকিয়ে দেখি, কোথায় নৌকা আর কোথায়ই বা ওই দু’টি ছেলে। বুঝলাম মনের ভ্রম কিংবা সামুদ্রিক কোন ভুত!

রাত ১১টা ৩০ মিনিট: শক্তি ফুরিয়ে আসছে। তবু শরীরের সমস্ত শক্তি একত্রিত করে ডাঙার দিকে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম শরীরটাকে‌। জিভটা শুকনো, চোখের পাতা পাথরের মতো ভারি। সামান্যই দেখতে পাচ্ছি। দূরে তিনটা আলো চোখে পড়ল। ৩৬০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়েও দেখলাম ওগুলো একই জায়গায় রয়েছে। বুঝলাম ওগুলো ডাঙা, হয়তো কয়েকটা গ্রাম। নিজেকে জিজ্ঞেস করলাম কতদূরে ওগুলো? ১০ মাইল? চেষ্টা করলে ভোরের আগেই ঠিক পৌঁছে যাবে ওখানে। আমি সাঁতার শুরু করলাম। কিন্তু স্রোতের বিপক্ষে সাঁতরানোয় আমি কোথাও পৌঁছচ্ছিলাম না।

চেষ্টা করছিলাম মুখটাকে পানির ওপরে রাখার। শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। আলোগুলো যেন আমায় সাইরেনের মতো ডাকছে। মনে হচ্ছিল মৃত্যু একটা অপরাধ। মনে পড়ছে স্ত্রী অনিতা আর বাচ্চাদের মুখ। সারা শরীরে অসহ্য ব্যথা। আর টানতে পারছি না।

রাত ২টা ৩০ মিনিট: নিশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। চারপাশে শুধুই কালো পানি, একটুও বাতাস নেই যেন কোথাও। পানিকে মনে হচ্ছিল কালো সিমেন্ট। সব দরজা ক্রমশ বন্ধ হয়ে আসছিল। আর আমি তলিয়ে যাচ্ছিলাম।

বৃহস্পতিবার

ভোর ৪টা ৩০ মিনিট: অনিতার গলা শুনতে পাচ্ছিলাম যেন। চোখ খুলে ডাঙার দিকে সাঁতার কাটতে লাগলাম। দূরে একটা মাছ ধরার নৌকো দেখতে পেলাম। প্রত্যেক মুহূর্তে মনে হচ্ছিল ওটা আমার দিকেই এগিয়ে আসছে। ওটাই শেষ আশা। পৌঁছতেই হবে। এগিয়ে যেতেই দেখি পানির ওপর একটা কালো ক্রস।

সকাল ৬টা ৫৮ মিনিট: ডরিস নৌকা ইতিমধ্যে তল্লাশি শুরু করেছে। অস্ট্রেলীয় উদ্ধারকারীরা আমার খোঁজে চোখে বাইনোকুলার লাগিয়ে ডেকে নিজের জায়গা নিয়েছে। আশ্চর্যজনক ভাবে আমার এক ইন্দোনেশীয় বন্ধুই পানির মধ্যে প্রায় ডুবন্ত এক মানুষকে দেখে চিৎকার করে ওঠে। ১০০ মিটার দূরে তখন উল্লাস। ভোরের আলোয় চকচক করছে একটা মানুষের মাথা।

সকাল ৭টা ১৫ মিনিট: লবণ পানি বমি করছিলাম। সাক্ষাৎ মৃত্যুদূতের মতো ওই কালো ক্রসটা আমাকে তাড়া করছে। পরক্ষণেই বুঝলাম ওটা জাহাজের মাস্তুল। আচমকা ওটা সরে যেতে লাগল। আমি চিৎকার করলাম, ‘‘প্লিজ চলে যেও না, আমার দিকে দেখো।’’ আমি নিজেকে যতটা সম্ভব উঁচু করে মেলে ধরার চেষ্টা করছিলাম। ঠিক এমন সময় কে যেন একটা লাইফ-রিং ছুঁড়ে ফেলল। কিন্তু আমার শক্তি শেষ। এত কাছে তবুও ওটাকে ধরতে পাচ্ছিলাম না। ডুবে যাচ্ছি। তখনই দুটি হাত আমাকে চেপে ধরল। দেখলাম আমার চারপাশে কমলা রঙের একটা লাইফ রিং। একটা কন্ঠস্বর— ‘‘তোমাকে ফিরে পেয়েছি বন্ধু।’’

মেনতাওয়াই স্ট্রেটের কাছে সমুদ্রে প্রায় ৫০ নটিক্যাল মাইল সাঁতার কেটেছিলেন ব্রেট। সুমাত্রা ও ইন্দোনেশিয়ার মেনতাওয়াই দ্বীপকে আলাদা করে এই মেনতাওয়াই স্ট্রেট। সিপুরা দ্বীপের কাছ থেকে ব্রেটকে তার বন্ধুরা ও অস্ট্রেলীয় উদ্ধারকারী দল উদ্ধার করেন। সে সময় ব্রেটের রক্তচাপ মারাত্মক কম। হাত, পাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে গিয়েছিল। নাকের যেখানে সিগাল ঠুকরেছিল, সেখানে গভীর ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। চিকিৎসকেরা প্রাথমিক চিকিৎসা করার পর তার স্ত্রীকে খবর দেন। রাত দুইটার দিকে ফের নিজের জাহাজে ফেরত পাঠানো হয় ব্রেটকে। শারীরিকভাবে সুস্থ হওয়ার পরও বেশ কিছু দিন পর্যন্ত ব্রেটকে তাড়া করে বেড়িয়েছে ওই ভয়ঙ্কর স্মৃতি। তবে আপাতত সুস্থ তিনি। মৃত্যুর একদম মুখ থেকে ফিরে এসে জীবনকে নতুন করে বুঝতে শিখেছেন ব্রেট।

বিডি-প্রতিদিন/০৭ নভেম্বর, ২০১৬/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস

সম্পাদকীয়