শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৪

আবার এলো বাঙালির প্রাণের বৈশাখ

রণক ইকরা
প্রিন্ট ভার্সন
আবার এলো বাঙালির প্রাণের বৈশাখ

আজ বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। বাংলা পঞ্জিকার হিসাব মতে চৈত্রের পর বৈশাখের শুরু। আর বরাবরের মতো পুরনোকে বিদায় জানিয়ে এবারও নতুনের বারতা নিয়ে এসেছে বৈশাখ। ১৪২১ বঙ্গাব্দের শুভযাত্রার সঙ্গে সঙ্গেই অতীত হয়ে গেছে আরও একটি ঘটনাবহুল বছর। অর্জন-বর্জন, আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না, ঘাত-সংঘাতের নানা ঘটনায় স্মৃতির মলাটে বন্দী হয়ে গেল বছরটি। আর পহেলা বৈশাখ এসেছে যাবতীয় তিক্ততা-ব্যর্থতা-দ্বিধা আর দ্বন্দ্বের অবসান ঘটানোর বার্তা নিয়ে। বছরের পর বছর ধরে বাঙালির প্রধানতম সম্প্রীতির উৎসব এই পহেলা বৈশাখ। মোগল আমল থেকে যে সন গণনার উদ্ভব, সময়ের পরিক্রমায় সেই সনের শুরুটাই পরিণত হয়েছে প্রাণের উৎসবে। ষাটের দশকে এই জনপদ যখন পাকিস্তানের নিগড়ে, আইয়ুব আমলে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আগ্রাসনে যখন বাংলার উৎসব বিপন্নপ্রায়, তখনো নতুন উদ্যমে জেগে ওঠার শক্তি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে বৈশাখ। এরপর স্বাধীনতা এসেছে, ঔজ্জ্বল্য পেয়েছে উৎসবের সব রং। আর সেই উৎসবের ভিড়ে স্বমহিমায় উদ্ভাসিত বৈশাখ। এই উৎসব কেবল উৎসবই নয়। এটি একাধারে বাঙালির ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও জাতিসত্তার প্রতীকী উপস্থাপনাও বটে। বাংলা নতুন বছরের শুরুতে বাংলাদেশের মানুষ বাঙালিত্বের মন্ত্রে দীক্ষিত হন আরও একবার। প্রকৃতির বিরুদ্ধে লড়াই করার যে শিক্ষা বৈশাখ বারবার দিয়ে যায়, সেই বৈশাখই যেন শাণিয়ে দেয় জাতিসত্তা, দিয়ে যায় অন্যায়-অপরাধ প্রতিরোধের দুরন্ত সাহস। বাংলা নববর্ষ আমাদের জাতীয় ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। আবহমান কাল ধরে এ অঞ্চলের জনগোষ্ঠী বাংলা নববর্ষকে নিজেদের সংস্কৃতিগত ঐতিহ্য হিসেবে পালন করে আসছে। কৃষিপ্রধান এই জনপদে সুষ্ঠুভাবে কৃষিপণ্যের খাজনা আদায়ের জন্য একটি নির্দিষ্ট দিন দরকার ছিল আগে থেকেই। চান্দ্র আর সৌরসনে আটকেপড়া বর্ষপঞ্জি সে চাহিদা যেন কিছুতেই মেটাতে পারছিল না। সেই চিন্তায় ভারতবর্ষে মোগল আমলে সম্রাট আকবরের সময় কার্যকর হয় 'ফসলি সন'। মূলত 'শস্যকর' আদায়ের হিসাব রাখার জন্য এই 'ফসলি সন' বা বাংলা সনের প্রবর্তন হয়েছিল। সময়ের ব্যবধানে সেই শস্যকর আদায়ের বর্ষপঞ্জীই এখন আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির অন্যতম অংশ। সেটাই আজ বাংলা সন, বঙ্গাব্দ।

দিনটি বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে নববর্ষ হিসেবে বিশেষ উৎসবের সঙ্গে পালিত হয়। বিশ্বের সব প্রান্তের সব বাঙালি এ দিনে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়, ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করে অতীত বছরের সব দুঃখ-গ্লানি। সবার কামনা থাকে যেন নতুন বছরটি সমৃদ্ধ ও সুখময় হয়। প্রাচীন আমল থেকে শুরু করে এখনো এ দিনটি মানুষের জন্য আনন্দের বার্তা নিয়ে হাজির হয়। গ্রাম-গঞ্জ, শহর-বন্দরে বসে বৈশাখী মেলা। প্রাণের আনন্দে উদ্বেলিত নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোররা সেসব মেলায় অংশ নেয়। পুরনো বছরের দুঃখ-কষ্ট, বেদনা-ক্লেশকে ঝেড়ে ফেলে আনন্দে উদ্বেলিত হন তারা। নতুন বছরটি তাদের জন্য বয়ে নিয়ে আসবে কোনো শুভ বার্তা, এ প্রত্যাশায় তারা গেয়ে ওঠেন- এসো হে বৈশাখ, এসো এসো...। এই উৎসব সম্পর্কে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলে গেছেন- 'প্রতিদিন মানুষ ক্ষুদ্র, দীন, একাকী। কিন্তু উৎসবের দিনে মানুষ বৃহৎ, সে সমস্ত মানুষের সঙ্গে একত্র হইয়া বৃহৎ, সেদিন সমস্ত মনুষ্যত্বের শক্তি অনুভব করিয়া বৃহৎ।' সত্যিকার অর্থেই বৈশাখে 'বৃহৎ' হয়ে ওঠে বাংলার মানুষ। আজকের এই দিনে পুরো বাংলাদেশ সেজে উঠে নতুন সাজে। নতুন বছরের প্রথম দিন উদযাপন করে নতুন উদ্যমে। গ্রামের মানুষ ভোরে ঘুম থেকে ওঠে, নতুন জামাকাপড় পরে আত্দীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবের বাড়িতে বেড়াতে যায়। বাড়িঘর ধুয়ে মুছে পরিষ্কার করা হয়। সাধ্যের শেষাংশটুকু উজাড় করে দিয়ে সাজানো হয় নতুন রূপে। গ্রামের মিলিত এলাকায়, কোনো খোলা মাঠে আয়োজন করা হয় বৈশাখী মেলার। মেলায় থাকে নানা রকম কুটির শিল্পজাত সামগ্রীর বিপণন, থাকে নানারকম পিঠা পুলির আয়োজন। অনেক স্থানে ইলিশ মাছ দিয়ে পান্তাভাত খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে। এই দিনের একটি পুরনো সংস্কৃতি হলো গ্রামীণ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন। এর মধ্যে থাকে নৌকাবাইচ, লাঠিখেলা কিংবা কুস্তি। এ দিনে অনুষ্ঠিত হয় নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নতুন বছরকে সবাই আনন্দময় করে তোলে। গ্রামীণ জনপদের মতো করে শহরের মানুষও বৈশাখকে বরণ করে নিতে কোনো কার্পণ্য করে না। তারা ছুটে যায় পার্ক কিংবা নগরীর বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে। সেখানকার অনুষ্ঠানে সপরিবারে যোগ দেয় সবশ্রেণীর মানুষ। এ দিন পান্তা-ইলিশ না খেলে যেন কোনো কিছু অপূর্ণ থেকে যায়। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে পহেলা বৈশাখের মূল অনুষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দু সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট-এর গানের মাধ্যমে নতুন বছরের সূর্যকে আহ্বান। পহেলা বৈশাখ সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে ছায়ানটের শিল্পীরা সম্মিলিত কণ্ঠে গান গেয়ে নতুন বছরকে আহ্বান জানান। যদিও স্থানটির পরিচিতি বটমূল হলেও প্রকৃতপক্ষে যে গাছের ছায়ায় মঞ্চ তৈরি হয়, সেটি বট গাছ নয়, অশ্বত্থ গাছ। তবে তা এখন বটমূল নামেই সবার কাছে পরিচিত। বরাবরের মতো এবারও একই আয়োজনে নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়া হবে। একই সঙ্গে ঢাকার বৈশাখী উৎসবের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে মঙ্গল শোভাযাত্রা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের আয়োজনে বছরের প্রথম দিনে এ বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়। পহেলা বৈশাখ সকালবেলায় চারুকলা ইনস্টিটিউট শাহবাগ থেকে বের হয়ে শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় চারুকলা ইনস্টিটিউটে এসে শেষ হয়।

এই শোভাযাত্রায় গ্রামীণ জীবন এবং আবহমান বাংলাকে ফুটিয়ে তোলা হয়। শোভাযাত্রার জন্য বানানো হয় রং-বেরঙের মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিলিপি। এছাড়া নববর্ষের আরেকটি আকর্ষণ হচ্ছে হালখাতা। বাংলাদেশের বেশিরভাগ ব্যবসায়ী পহেলা বৈশাখে হালখাতার মহরত করে নতুনভাবে ব্যবসায়ের যাত্রা শুরু করেন। প্রাচীন নববর্ষের সেই রূপটি আজো আধুনিক নববর্ষ উৎসবের মধ্যে বয়ে চলেছে। হালখাতা বলতে একটি নতুন হিসাব বই বোঝানো হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে হালখাতা হলো বাংলা সনের প্রথম দিনে দোকানপাটের হিসাব আনুষ্ঠানিকভাবে হালনাগাদ করার প্রক্রিয়া।

গ্রাম, শহর বা বাণিজ্যিক এলাকা, সব স্থানেই পুরনো বছরের হিসাব বই বন্ধ করে নতুন হিসাব বই খোলা হয়। যদিও এলাকার প্রথা অনুযায়ী বাংলাদেশের একেক জায়গায় একেক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, তবুও পহেলা বৈশাখের এ দিনে সব বাঙালি, হিন্দু, মুসলিমসহ সবাই জাতি ভেদাভেদ ভুলে এ দিনটিকে একসঙ্গে উদযাপন করে। অনেকেই বলেন যে, বাংলা সনের প্রয়োগ নেই। বছরের এই একটি দিনই নিজস্ব সংস্কৃতির ধুয়া তুলে আড়ম্বড়ভাবে পালিত হয়। এরপর সবাই ভুলে যায়- কখন বৈশাখ শেষ হয়, জ্যৈষ্ঠ আসে সে হিসাব রাখার কারও দরকার পড়ে না। অফিস-আদালত ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ইংরেজি সনের ব্যাপকভিত্তিক প্রয়োগের কারণেই এটা হয়। এই বাস্তবতা যেমন মেনে নিতেই হয়, তেমনি এটাও অস্বীকারের উপায় নেই যে, পহেলা বৈশাখ বাঙালির অস্তিত্বের সঙ্গে মিশে আছে। তাই প্রয়োগ না খুঁজে নতুন বছরের শুরুতে যে বর্ণিল উৎসব, সারা বছরটাকে বর্ণিল করে তোলার জন্য সেটাকে উপভোগ করাই শ্রেয়। সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
১১৫ নির্বাচনি প্রতীক, তালিকায় নেই শাপলা
১১৫ নির্বাচনি প্রতীক, তালিকায় নেই শাপলা
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
এলডিসি উত্তরণ স্থগিত সরকারের হাতে নেই
এলডিসি উত্তরণ স্থগিত সরকারের হাতে নেই
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
সর্বশেষ খবর
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুরুতেই পাকিস্তান শিবিরে কাঁপন ধরালেন টাইগার বোলাররা
শুরুতেই পাকিস্তান শিবিরে কাঁপন ধরালেন টাইগার বোলাররা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ও গবেষণায় আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সিভাসু’র অধ্যাপক হুমায়ুন
শিক্ষা ও গবেষণায় আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সিভাসু’র অধ্যাপক হুমায়ুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে টিকটক ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে টিকটক ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই : মেয়র শাহাদাত
নগর সরকারের কোনো বিকল্প নেই : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেরপুর সীমান্তে রাতভর অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই মালামাল আটক
শেরপুর সীমান্তে রাতভর অভিযানে বিপুল পরিমাণ চোরাই মালামাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে গৃহবধূকে আটকে রেখে নির্যাতন, দোষীদের শাস্তি দাবি
কালকিনিতে গৃহবধূকে আটকে রেখে নির্যাতন, দোষীদের শাস্তি দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি
ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

দ্বৈত রূপে ববি...
দ্বৈত রূপে ববি...

শোবিজ

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা