শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বিরহ কলহে দুই জোট

১৪ দলে আওয়ামী লীগ একাই একশ
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিরহ কলহে দুই জোট

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিকরা এখন আওয়ামী লীগেরই আলোয় আলোকিত। জোটের বাইরে তাদের অনেকেরই নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি না থাকায় তারা পুরোপুরি আওয়ামী লীগের ওপর নির্ভরশীল হয়ে আছে। তাদের বেশির ভাগই জোটের প্রধান দলটির উচ্ছিষ্ট নিয়েই সন্তুষ্ট। স্বাভাবিকভাবেই বিশাল আওয়ামী লীগের ছায়ায় অবস্থানকারী শরিক দলগুলোর জোটে ভূমিকা রাখার কোনো অবকাশ নেই। ফলে ১৪ দলে আওয়ামী লীগই সব। জোটের যে কোনো কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকেই চটি সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ— সব দায়িত্ব পালন করতে হয়। একদিকে জোটে ভূমিকা রাখার মতো সাংগঠনিক অবস্থা নেই তাদের, অন্যদিকে সরকারের মন্ত্রী ও সরকার সমর্থক এমপি হয়ে নিজেদের অবশিষ্ট জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারছে না। সরকারবিরোধী দলগুলোকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলায় আওয়ামী লীগের পাশেও শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে পারেনি এ দলগুলো। ১৪-দলীয় জোটের বাইরে শরিকদের নেই কোনো দৃশ্যমান দলীয় কর্মসূচিও। শুধু তাই নয়, ক্ষমতার কেন্দ্রে থেকেও বাম নেতারা এখন কথা বলতে শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের সুরে। আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ছাড়া পৃথক কর্মসূচিতে নেই তারা। সাম্প্রতিক গুপ্তহত্যা, সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণসহ বিভিন্ন ইস্যুতেও দুটি দল ছাড়া অন্য দলগুলোর কার্যক্রম দেখা যায়নি। বরং নিজেদের মধ্যে কোন্দল উপকোন্দল সৃষ্টি করে ক্রমে ছোট হয়ে পড়ছে বাম রাজনৈতিক দলগুলো। ক্ষমতাসীন ১৪-দলীয় জোটে রয়েছে সমমনা ১৩টি রাজনৈতিক দল। সূত্রমতে, বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলের শরিকরা নিজস্ব প্রতীক বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করলেও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল তাদের নৌকা ছেড়ে দেয়নি। পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এককভাবে নৌকা নিয়ে লড়ে আওয়ামী লীগ। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে শরিকরা জোটগতভাবে লড়ার প্রস্তাব দিলেও আওয়ামী লীগ তা ফিরিয়ে দেয়। জোটের ভিতরে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তই মানতে হচ্ছে তাদের। ফলে জোটের মধ্যে থাকা বাম দলগুলোর ভিতর-বাহির আওয়ামী লীগের মোড়কেই ঢাকা পড়ে গেছে। বর্তমানে ১৪-দলীয় জোটের শরিক দলের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদ, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি—জেপি, শরীফ নুরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদ, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, দিলীপ বড়ুয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি—ন্যাপ, ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খানের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট কেন্দ্র, অ্যাডভোকেট এস কে শিকদারের নেতৃত্বাধীন গণ-আজাদী লীগ, জাকির হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, ব্যারিস্টার মো. আরশ আলীর নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রী পার্টি, সৈয়দ রেজাউর রশিদ খানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল—বাসদ, ছৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক অফিসে ১৪ দলের বৈঠকে যাওয়া ছাড়া অধিকাংশ দলের আর কোনো কার্যক্রম নেই। নেই নিজস্ব কর্মসূচি কিংবা কর্মকাণ্ড। শরিক দলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, কমিউনিস্ট কেন্দ্র, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, বাসদ (রেজাউর) ও ন্যাপের নেই কোনো অফিসভিত্তিক কার্যক্রম। সাম্যবাদী দলের পল্টন ও গণতন্ত্রী পার্টির কাকরাইল অফিস বেশির ভাগ সময়ই থাকে কর্মীশূন্য। জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জেপি বাদে বাকি দলগুলোর কোনো অফিসেরই হদিস পাওয়া যায় না। চলমান ইস্যুতে শরিক জোটের মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাসদকে সক্রিয় দেখা যায়। পার্টি অফিসের সামনে বা প্রেসক্লাব এলাকায় মাঝেমধ্যে বিক্ষোভ সমাবেশ ও পথসভা করতে দেখা যায়। তবে বিগত ৭ বছরে দল দুটির কর্মী সংগ্রহেও ভাটা পড়েছে বলে জানিয়েছেন জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টির নেতারাই। ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য আনিসুর রহমান মল্লিক বলেন, সাংগঠনিক দুর্বলতা ও সক্ষমতা মাপার কোনো মাপকাঠি নেই। আমরা একটি বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে ১৪ দল গঠন করেছিলাম। সেই উদ্দেশ্য পূরণ হয়েছে কি হয়নি সেটা পরের বিষয়। কিন্তু আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, আমরা চলমান বিভিন্ন ইস্যুতে রাজপথে সক্রিয়। জোটে বিলীন হওয়ার প্রশ্নই আসে না। ১৪-দলীয় জোট আওয়ামী লীগের আলোয় আলোকিত হলেও শরিক দলগুলোরও নিজস্ব আলো রয়েছে তা যতই ম্রিয়মাণ হোক না কেন।

জোটের শরিকরা যত কথাই বলুক না কেন, শুধু কেন্দ্রে নয়, কেন্দ্রের বাইরেও তৃণমূলে স্থানীয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের কৌশলের কাছে ধরাশায়ী তারা। উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গ না পেয়ে ভোটে অনেকটাই কোণঠাসা তারা। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট কারচুপি, জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ থাকলেও বাম দলের প্রার্থীরা মুখ খুলতে পারেননি। বিএনপি-জামায়াত মোকাবিলায় অনেকেই আওয়ামী লীগের হয়ে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলতেও বাধ্য হয়েছেন। সংখ্যার হিসাবেও এ জোটে ১৪টি দল নেই। রয়েছে ১৩টি রাজনৈতিক দল। ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বামপন্থি ১১ দল, জাসদ ও ন্যাপের যৌথ সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল ১৪ দল। ২০০৫ সালের শেষের দিকে জাতীয় পার্টিসহ ধর্মভিত্তিক কিছু দলের সঙ্গে আওয়ামী লীগের ঐক্যের কারণে ১১ দল থেকে গণফোরাম, সিপিবি ও বাসদ বেরিয়ে যায়। এরপর দুই টার্মের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবারও পুনর্গঠিত হয় ১৪ দল। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জোটের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিমের নেতৃত্বে এখনো আবার জোটের সম্প্রসারণ প্রক্রিয়া চলছে। ইতিমধ্যে নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় জোট (বিএনএ) ১৪ দলের কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী ইস্যুতে তাদের সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। যে কোনো সময় নাজমুল হুদার এ জোট ১৪-দলীয় জোটে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন আছে।

গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টির আহ্বায়কই এ দলের একমাত্র কাণ্ডারি। নেই অফিস বা কোনো কমিটি। বাসদের একাংশও চলছে একইভাবে। জোট দূরের কথা দলের নিজস্ব কর্মসূচি নেওয়ার বা পালন করার মতো নেই কোনো সাংগঠনিক শক্তি। অ্যাডভোকেট এস কে শিকদারের নেতৃত্বাধীন গণআজাদী লীগ রাজধানীর মালিবাগের সাইনবোর্ড-সর্বস্ব একটি অফিস ব্যবহার করলেও দৃশ্যমান কার্যক্রম নেই। জোটের একমাত্র ইসলামী দল বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন। তবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এবং সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী এ দলটির অবস্থান। রাজপথে জোরালো কর্মসূচিতে দেখা না গেলেও দলটির মহাসচিব এম এ আউয়াল দাবি করেছেন যে, কেন্দ্রীয় ১৪ দল ঘোষিত কর্মসূচি ছাড়াও তারা বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে প্রায় কর্মসূচি পালন করে থাকেন। গণতন্ত্রী পার্টির দুই প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুর রহমান সেলিম ও অধ্যাপক ডা. শহিদুল্লাহ সিকদার বলেন, ‘আদর্শিক জোট হিসেবে আমরা ১৪ দলে রয়েছি। আওয়ামী লীগের কর্মসূচির বাইরেও দ্রব্যমূল্য, তেল-গ্যাসের দাম বৃদ্ধি, গুপ্তহত্যা, সংখ্যালঘুদের নির্যাতনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আমরা কাজ করছি, মাঠে রয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন
গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখপুত্র মোট কত সম্পত্তির মালিক?
শাহরুখপুত্র মোট কত সম্পত্তির মালিক?

২ মিনিট আগে | শোবিজ

জন্ম নিবন্ধনের আগে মৃত্যুর সনদ পেল শিশু ইউসুফ
জন্ম নিবন্ধনের আগে মৃত্যুর সনদ পেল শিশু ইউসুফ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে একজন নিহত
বীরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে একজন নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে আছে পতিত সরকার : রিজভী
নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে আছে পতিত সরকার : রিজভী

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাহমুদুলের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
মাহমুদুলের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচনের সময়ও ক্লাস-পরীক্ষা চলবে
জকসু নির্বাচনের সময়ও ক্লাস-পরীক্ষা চলবে

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু
ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত
জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির
পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ
গাজীপুর-৬ আসন পুনর্বহালের দাবিতে টঙ্গীতে মহাসড়ক অবরোধ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি
১২ নভেম্বর উপকূল দিবস ঘোষণার দাবি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ
গোপালগঞ্জে সরকারি খাল দখল করে পোল্ট্রি ফার্ম, ভোগান্তিতে ২৫ হাজার মানুষ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান
সুনামগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী দেওয়ার আহ্বান

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ রূপালী ব্যাংকের সাবেক এমডি মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা
অ্যাশেজের আগে হ্যাজলউডকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার শঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
জামালগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি
শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি
ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?
ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিরপুরে বাসে আগুন
এবার মিরপুরে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন