শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বিরহ কলহে দুই জোট

১৪ দলে আওয়ামী লীগ একাই একশ
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিরহ কলহে দুই জোট

আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোটের শরিকরা এখন আওয়ামী লীগেরই আলোয় আলোকিত। জোটের বাইরে তাদের অনেকেরই নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি না থাকায় তারা পুরোপুরি আওয়ামী লীগের ওপর নির্ভরশীল হয়ে আছে। তাদের বেশির ভাগই জোটের প্রধান দলটির উচ্ছিষ্ট নিয়েই সন্তুষ্ট। স্বাভাবিকভাবেই বিশাল আওয়ামী লীগের ছায়ায় অবস্থানকারী শরিক দলগুলোর জোটে ভূমিকা রাখার কোনো অবকাশ নেই। ফলে ১৪ দলে আওয়ামী লীগই সব। জোটের যে কোনো কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকেই চটি সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ— সব দায়িত্ব পালন করতে হয়। একদিকে জোটে ভূমিকা রাখার মতো সাংগঠনিক অবস্থা নেই তাদের, অন্যদিকে সরকারের মন্ত্রী ও সরকার সমর্থক এমপি হয়ে নিজেদের অবশিষ্ট জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে পারছে না। সরকারবিরোধী দলগুলোকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলায় আওয়ামী লীগের পাশেও শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে পারেনি এ দলগুলো। ১৪-দলীয় জোটের বাইরে শরিকদের নেই কোনো দৃশ্যমান দলীয় কর্মসূচিও। শুধু তাই নয়, ক্ষমতার কেন্দ্রে থেকেও বাম নেতারা এখন কথা বলতে শুরু করেছেন আওয়ামী লীগের সুরে। আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ছাড়া পৃথক কর্মসূচিতে নেই তারা। সাম্প্রতিক গুপ্তহত্যা, সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণসহ বিভিন্ন ইস্যুতেও দুটি দল ছাড়া অন্য দলগুলোর কার্যক্রম দেখা যায়নি। বরং নিজেদের মধ্যে কোন্দল উপকোন্দল সৃষ্টি করে ক্রমে ছোট হয়ে পড়ছে বাম রাজনৈতিক দলগুলো। ক্ষমতাসীন ১৪-দলীয় জোটে রয়েছে সমমনা ১৩টি রাজনৈতিক দল। সূত্রমতে, বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলের শরিকরা নিজস্ব প্রতীক বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করলেও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল তাদের নৌকা ছেড়ে দেয়নি। পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এককভাবে নৌকা নিয়ে লড়ে আওয়ামী লীগ। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে শরিকরা জোটগতভাবে লড়ার প্রস্তাব দিলেও আওয়ামী লীগ তা ফিরিয়ে দেয়। জোটের ভিতরে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তই মানতে হচ্ছে তাদের। ফলে জোটের মধ্যে থাকা বাম দলগুলোর ভিতর-বাহির আওয়ামী লীগের মোড়কেই ঢাকা পড়ে গেছে। বর্তমানে ১৪-দলীয় জোটের শরিক দলের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদ, পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি—জেপি, শরীফ নুরুল আম্বিয়ার নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল—জাসদ, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, দিলীপ বড়ুয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি—ন্যাপ, ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খানের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট কেন্দ্র, অ্যাডভোকেট এস কে শিকদারের নেতৃত্বাধীন গণ-আজাদী লীগ, জাকির হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, ব্যারিস্টার মো. আরশ আলীর নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রী পার্টি, সৈয়দ রেজাউর রশিদ খানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল—বাসদ, ছৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুধু আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক অফিসে ১৪ দলের বৈঠকে যাওয়া ছাড়া অধিকাংশ দলের আর কোনো কার্যক্রম নেই। নেই নিজস্ব কর্মসূচি কিংবা কর্মকাণ্ড। শরিক দলগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল, কমিউনিস্ট কেন্দ্র, গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, বাসদ (রেজাউর) ও ন্যাপের নেই কোনো অফিসভিত্তিক কার্যক্রম। সাম্যবাদী দলের পল্টন ও গণতন্ত্রী পার্টির কাকরাইল অফিস বেশির ভাগ সময়ই থাকে কর্মীশূন্য। জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জেপি বাদে বাকি দলগুলোর কোনো অফিসেরই হদিস পাওয়া যায় না। চলমান ইস্যুতে শরিক জোটের মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাসদকে সক্রিয় দেখা যায়। পার্টি অফিসের সামনে বা প্রেসক্লাব এলাকায় মাঝেমধ্যে বিক্ষোভ সমাবেশ ও পথসভা করতে দেখা যায়। তবে বিগত ৭ বছরে দল দুটির কর্মী সংগ্রহেও ভাটা পড়েছে বলে জানিয়েছেন জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টির নেতারাই। ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য আনিসুর রহমান মল্লিক বলেন, সাংগঠনিক দুর্বলতা ও সক্ষমতা মাপার কোনো মাপকাঠি নেই। আমরা একটি বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে ১৪ দল গঠন করেছিলাম। সেই উদ্দেশ্য পূরণ হয়েছে কি হয়নি সেটা পরের বিষয়। কিন্তু আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি। তিনি বলেন, আমরা চলমান বিভিন্ন ইস্যুতে রাজপথে সক্রিয়। জোটে বিলীন হওয়ার প্রশ্নই আসে না। ১৪-দলীয় জোট আওয়ামী লীগের আলোয় আলোকিত হলেও শরিক দলগুলোরও নিজস্ব আলো রয়েছে তা যতই ম্রিয়মাণ হোক না কেন।

জোটের শরিকরা যত কথাই বলুক না কেন, শুধু কেন্দ্রে নয়, কেন্দ্রের বাইরেও তৃণমূলে স্থানীয় রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের কৌশলের কাছে ধরাশায়ী তারা। উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গ না পেয়ে ভোটে অনেকটাই কোণঠাসা তারা। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ভোট কারচুপি, জালিয়াতিসহ নানা অভিযোগ থাকলেও বাম দলের প্রার্থীরা মুখ খুলতে পারেননি। বিএনপি-জামায়াত মোকাবিলায় অনেকেই আওয়ামী লীগের হয়ে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলতেও বাধ্য হয়েছেন। সংখ্যার হিসাবেও এ জোটে ১৪টি দল নেই। রয়েছে ১৩টি রাজনৈতিক দল। ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বামপন্থি ১১ দল, জাসদ ও ন্যাপের যৌথ সমন্বয়ে গঠিত হয়েছিল ১৪ দল। ২০০৫ সালের শেষের দিকে জাতীয় পার্টিসহ ধর্মভিত্তিক কিছু দলের সঙ্গে আওয়ামী লীগের ঐক্যের কারণে ১১ দল থেকে গণফোরাম, সিপিবি ও বাসদ বেরিয়ে যায়। এরপর দুই টার্মের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আবারও পুনর্গঠিত হয় ১৪ দল। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জোটের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিমের নেতৃত্বে এখনো আবার জোটের সম্প্রসারণ প্রক্রিয়া চলছে। ইতিমধ্যে নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় জোট (বিএনএ) ১৪ দলের কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদবিরোধী ইস্যুতে তাদের সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে। যে কোনো সময় নাজমুল হুদার এ জোট ১৪-দলীয় জোটে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে বলে রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন আছে।

গণতান্ত্রিক মজদুর পার্টির আহ্বায়কই এ দলের একমাত্র কাণ্ডারি। নেই অফিস বা কোনো কমিটি। বাসদের একাংশও চলছে একইভাবে। জোট দূরের কথা দলের নিজস্ব কর্মসূচি নেওয়ার বা পালন করার মতো নেই কোনো সাংগঠনিক শক্তি। অ্যাডভোকেট এস কে শিকদারের নেতৃত্বাধীন গণআজাদী লীগ রাজধানীর মালিবাগের সাইনবোর্ড-সর্বস্ব একটি অফিস ব্যবহার করলেও দৃশ্যমান কার্যক্রম নেই। জোটের একমাত্র ইসলামী দল বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন। তবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এবং সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী এ দলটির অবস্থান। রাজপথে জোরালো কর্মসূচিতে দেখা না গেলেও দলটির মহাসচিব এম এ আউয়াল দাবি করেছেন যে, কেন্দ্রীয় ১৪ দল ঘোষিত কর্মসূচি ছাড়াও তারা বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে প্রায় কর্মসূচি পালন করে থাকেন। গণতন্ত্রী পার্টির দুই প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুর রহমান সেলিম ও অধ্যাপক ডা. শহিদুল্লাহ সিকদার বলেন, ‘আদর্শিক জোট হিসেবে আমরা ১৪ দলে রয়েছি। আওয়ামী লীগের কর্মসূচির বাইরেও দ্রব্যমূল্য, তেল-গ্যাসের দাম বৃদ্ধি, গুপ্তহত্যা, সংখ্যালঘুদের নির্যাতনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আমরা কাজ করছি, মাঠে রয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন