শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ইয়াবা নারীর ভয়ঙ্কর সাম্রাজ্য

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইয়াবা নারীর ভয়ঙ্কর সাম্রাজ্য

রাজধানীতে নামিদামি মডেলসহ দেড় শতাধিক তরুণী, দুই ডজনেরও বেশি আফ্রিকান নিগ্রো ও সাসপেন্ড অবস্থায় থাকা অন্তত ১০ জন পুলিশ সদস্যের সমন্বয়ে ‘ইয়াবা ও নারী’ বাণিজ্যের বিরাট সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে। এ সাম্রাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে আছেন পেশাদার সন্ত্রাসী, বহু মামলার আসামি ফয়সাল ইসলাম রাসেল ওরফে ভাতিজা রাসেল। প্রতিদিন তার নিয়ন্ত্রিত রামপুরা-বনশ্রী, নিকেতন, বনানী, গুলশান, বারিধারা, নিকুঞ্জ ও উত্তরার এলাকাতেই আট সহস াধিক ইয়াবার সরবরাহ যায়। জানা যায়, এ থেকে প্রশাসন ম্যানেজসহ সিন্ডিকেটের যাবতীয় খরচ মিটিয়েও দৈনিক দুই লক্ষাধিক টাকা রাসেলের পকেটস্থ হয়।

রাসেলের ঘনিষ্ঠ অপরাধ সহযোগীসহ ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, অভিজাত পরিবারের স্কুল-কলেজ পড়ুয়া অনেক তরুণীকে নগ্ন ভিডিওর ফাঁদে জিম্মি করে আলাদা ইয়াবা বাজার গড়ে তুলেছে ওই সিন্ডিকেট। এসব মেয়েদের ব্যবহার করে প্রতি সপ্তাহেই টেকনাফ সীমান্ত থেকে ইয়াবার বড় বড় চালানও আনা হচ্ছে ঢাকায়। শিক্ষিত, স্মার্ট তরুণীদের সাইনবোর্ড বানিয়ে নামিদামি ব্যবসায়ী, ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানসহ বিত্তবান ইয়াবাসেবীদের আসরও বসাচ্ছেন তিনি। প্রতি রাতেই দেশি-বিদেশি ভিআইপি গেস্ট আর বাছাইকৃত তরুণীদের নিয়ে ডিজে পার্টির আদলে কথিত আনন্দ আয়োজনের নামে চলে বেলেল্লাপনা।

গত শনিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘যাচ্ছে নারী-আসছে ইয়াবা’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের পর থেকেই ভাতিজা রাসেলের ইয়াবা সাম্রাজ্যের ভয়াবহ কাহিনী বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। সিন্ডিকেটের নানামুখী প্রতারণায় জিম্মিদশাগ্রস্ত নারীদের অনেকেই নিজেদের সর্বনাশের মর্মস্পর্শী বর্ণনা দিয়েছেন। রাসেল চক্রের নগ্ন ভিডিওর ফাঁদে ইয়াবার জালে আটকে পড়া স্কুল-কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের দিশাহারা পরিস্থিতি বলতে গিয়ে অনেক অভিভাবক কান্নায় ভেঙে পড়েন। তারা রাসেলের হেফাজতে থাকা আপত্তিকর ভিডিওচিত্রগুলো উদ্ধার করে এসব মেয়েদের রক্ষার দাবি জানান। ভুক্তভোগীরা বলেছেন, আড্ডাবাজি ও টুকটাক ইয়াবা সেবনের দৃশ্যাবলি ভিডিও করে তা দেখিয়ে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্রীদের দুর্বল বানিয়ে নিজস্ব কব্জায় নেয় রাসেল। পরবর্তীতে যে কোনো আনুষ্ঠানিকতার উছিলায়  রাসেলের নিজস্ব আস্তানায় নিয়ে নানা নগ্নতার ভিডিও করা হয়। বারিধারার দুটি আবাসিক হোটেল, দেহ বাণিজ্যের তিনটি ফ্ল্যাট বাড়ি, গুলশানের দুটি ফ্ল্যাট, মোহাম্মদপুরের তিনটি দেহ বাণিজ্যের ফ্ল্যাটকে রাসেল চক্র নিজেদের নিরাপদ আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। রাসেলের অপরাধ অপকর্মের দীর্ঘদিনের সাথী এক যুবক জানান, নগ্ন ভিডিওর অপকর্ম থেকে শুধু মেয়েরাই নয়, তার টার্গেটকৃত পুরুষরাও রেহাই পায় না। স্বেচ্ছায় নগ্নতায় রাজি না হওয়া পুরুষ-নারীদের কৌশলে নিজস্ব আস্তানায় ঢুকিয়েই বেধড়ক পেটানো হয়। পিটিয়ে অনেকের হাত, পা ভেঙে দেওয়ারও নজির রয়েছে। মাস তিনেক আগে বনানীতে এক ধনাঢ্য যুবককে পাঁচ লাখ টাকার দাবিতে আটক করে রাসেল এতটাই বর্বরতা চালায় যে, ওই যুবক ঘরের মধ্যে প্রস াব-পায়খানা পর্যন্ত করে ফেলে। রাসেলের নির্দেশে সেগুলো তাকে গিলতে বাধ্যও করা হয়। এমন নির্যাতনের মুখে ভীতসন্ত্রস্ত নারী-পুরুষ রাসেলের নির্দেশের ক্রীড়নক হয়ে পড়ে এবং তার ইচ্ছে অনুযায়ী নগ্নতার নানা দৃশ্যে বন্দী হয়ে পড়ে। রাসেলের নানা অপরাধের সহযোগী ওই যুবক আরও জানান, গত তিন বছরেই গুলশান, বারিধারা, বনানী, ধানমন্ডি, নিকেতন, নিকুঞ্জ ও উত্তরার দেড় শতাধিক নারী এমন ভিডিও আগ্রাসনের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে বড় অংশই হচ্ছে শিক্ষার্থী। এখন তারা ইচ্ছা-অনিচ্ছায় রাসেলের সব ধরনের নির্দেশনা মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছেন। ইয়াবা সাম্রাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে ওঠা ফয়সাল ইসলাম রাসেল ওরফে ভাতিজা রাসেল ২০০০ সাল থেকেই অস্ত্র, গোলাগুলি, খুন-খারাবির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। আলোচিত মুরগি মিলন হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রাসেলের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানাতেই অস্ত্র আইনে, গাড়ি চুরি, সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড ও হত্যা চেষ্টা সংক্রান্ত অন্তত ১৩টি মামলা রয়েছে। ধানমন্ডি থানায় তার বিরুদ্ধে রয়েছে গ্যাং রেপ কেস। কাফরুল থানার একটি অস্ত্র আইনের মামলায় আরও পাঁচ বছর আগেই ফয়সাল ইসলাম রাসেলের ১৪ বছর কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছে আদালত। অন্য ১১টি মামলায় তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি থাকলেও পুলিশ নাকি তাকে খুঁজেই পায় না। অথচ পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে গলায় গলায় ভাব বজায় রেখেই রাসেল বছরের পর বছর ধরে ইয়াবা সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করে চলছে।

রাসেলের উত্থান : মিয়ানমারের ইয়াবার বাংলাদেশে ব্যাপকভিত্তিক বাজার তৈরি হওয়ার আগেই রাসেল জনৈক ‘ইয়াবা জুয়েলের’ হাত ধরে ইয়াবা বাণিজ্যে নেমে পড়ে। পরবর্তীতে সে আমিন হুদারও ঘনিষ্ঠজন হয়ে ওঠে। সে সময় ব্যাংকক থেকে বিমানযোগে লাগেজ পার্টির সদস্যরা এসব ইয়াবা এনে গুলশান-বনানীর অভিজাত রেস্তোরাঁ ও বারে সরবরাহ দিত। রাসেল সেই ইয়াবার মগবাজার, মৌচাক, ইস্কাটন, পল্টন, রমনা এলাকায় বেচাকেনার দায়িত্ব পালন করত। মগবাজার, মৌচাক, মালিবাগ এলাকার সব আবাসিক হোটেলের নিয়ন্ত্রণ করত রাসেল। এসব হোটেলে নারী বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার ছিল। হোটেলে পতিতাবৃত্তিতে লিপ্ত মেয়েদের কক্সবাজার টেকনাফ পাঠিয়ে ইয়াবা আমদানির ব্যবস্থা চালু করে রাসেল। শ্যামবর্ণ, কোঁকড়া চুল, খাটো, স্বাস্থ্যবান রাসেলকে দেখলে যে কারোর মনে হবে দূর গ্রামের আনাড়ি কোনো মানুষ। কিন্তু ধূর্ত ওই ব্যক্তি ঠাণ্ডা মাথার কিলার। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্মস্থান হলেও বারিধারার একটি অভিজাত আবাসিক এলাকার ২১ নম্বর রোডের বাসিন্দা। একদা ছিলেন ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের ছাত্র। এসএসসির পর সে সিদ্ধেশ্বরী কলেজে এসে ভর্তি হন। দিনে দিনে তার স্খলন এতটাই তীব্র হয়ে ওঠে যে স্বজন-পরিজনের কাছেও তার পাত্তা নেই। নিজের সৎ বোন স্মৃতিকে বিয়ে করে বনশ্রী এলাকায় ভাড়া বাসায় রাখে। সেখানে দেহ বাণিজ্য ও ইয়াবা বাণিজ্য চলে দেদারছে। অভিজাত পরিবারের সন্তানদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে উঁচুপর্যায়ে যাতায়াত রপ্ত করে রাসেল। গাড়ির প্রতি বিশেষ নেশায় রাসেল যে কারও পছন্দসই গাড়ি দেখলেই ছলেবলে কলে কৌশলে গাড়িটি কব্জা করে নেয়। নারীর প্রতি দুর্বলতা থেকেই রাসেল একের পর এক বন্ধুর সংসার ভেঙে তাদের স্ত্রী, বোন, মা-খালাদের পর্যন্ত নানাভাবে ব্যবহার করে। নিত্যনতুন মেয়েদের ভোগ করতে একেক সময় একেক বাসা ব্যবহার করে। নিজের পরিচালনায় মোহাম্মদপুরের বাবর রোডে ও আদাবরের ৬ নম্বর রোডে দেহ বাণিজ্য চালান। গুলশান নিকেতনে তার আছে তিনটি ফ্ল্যাট, উত্তরাতেও আছে দুটি ফ্ল্যাট।

অভিযোগ গুরুতর! : রাজধানীর সবচেয়ে বৃহৎ ইয়াবা সিন্ডিকেটের মাঠপর্যায়ের কার্যক্রম সচল রাখছেন নানা অপরাধে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হওয়া সাব-ইন্সপেক্টর ও সহকারী সাব-ইন্সপেক্টরদের বেশ কয়েকজন। জানা যায়, তারা রাজধানীর একস্থান থেকে অন্যস্থানে ইয়াবা বহন করে পৌঁছে দেন এবং কেউ কেউ পাইকারিভাবে ক্রয়-বিক্রয়ও করে থাকেন। সাময়িক বরখাস্ত থাকা অবস্থায় অনেকটা হতাশার বেড়াজালে আটকে পড়া এসব পুলিশ কর্মকর্তাদের ইয়াবা নেটওয়ার্কে কৌশলে ভেড়ানো হয়। তারা রাস্তাঘাটে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয়ে তল্লাশির বাইরে থাকায় ইয়াবার চালানগুলো নির্বিঘ্নে পৌঁছানো সম্ভব হয়। তাছাড়া ইয়াবা সিন্ডিকেটের কোনো ব্যবসায়ী কোথায়ও গ্রেফতার হলে তদবির কর্মকাণ্ডেও এসব পুলিশ কর্মকর্তার অগ্রণী ভূমিকা থাকে। এসব কাজের বিনিময়ে একেকজন দৈনিক চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত ভাতা পেয়ে থাকেন বলেও জানা গেছে। রাসেলের সিন্ডিকেটে এ ধরনের অন্তত ১০ জন পুলিশ কর্মকর্তা গত তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে সম্পৃক্ত রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা