শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

ইয়াবা নারীর ভয়ঙ্কর সাম্রাজ্য

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইয়াবা নারীর ভয়ঙ্কর সাম্রাজ্য

রাজধানীতে নামিদামি মডেলসহ দেড় শতাধিক তরুণী, দুই ডজনেরও বেশি আফ্রিকান নিগ্রো ও সাসপেন্ড অবস্থায় থাকা অন্তত ১০ জন পুলিশ সদস্যের সমন্বয়ে ‘ইয়াবা ও নারী’ বাণিজ্যের বিরাট সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে। এ সাম্রাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে আছেন পেশাদার সন্ত্রাসী, বহু মামলার আসামি ফয়সাল ইসলাম রাসেল ওরফে ভাতিজা রাসেল। প্রতিদিন তার নিয়ন্ত্রিত রামপুরা-বনশ্রী, নিকেতন, বনানী, গুলশান, বারিধারা, নিকুঞ্জ ও উত্তরার এলাকাতেই আট সহস াধিক ইয়াবার সরবরাহ যায়। জানা যায়, এ থেকে প্রশাসন ম্যানেজসহ সিন্ডিকেটের যাবতীয় খরচ মিটিয়েও দৈনিক দুই লক্ষাধিক টাকা রাসেলের পকেটস্থ হয়।

রাসেলের ঘনিষ্ঠ অপরাধ সহযোগীসহ ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, অভিজাত পরিবারের স্কুল-কলেজ পড়ুয়া অনেক তরুণীকে নগ্ন ভিডিওর ফাঁদে জিম্মি করে আলাদা ইয়াবা বাজার গড়ে তুলেছে ওই সিন্ডিকেট। এসব মেয়েদের ব্যবহার করে প্রতি সপ্তাহেই টেকনাফ সীমান্ত থেকে ইয়াবার বড় বড় চালানও আনা হচ্ছে ঢাকায়। শিক্ষিত, স্মার্ট তরুণীদের সাইনবোর্ড বানিয়ে নামিদামি ব্যবসায়ী, ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানসহ বিত্তবান ইয়াবাসেবীদের আসরও বসাচ্ছেন তিনি। প্রতি রাতেই দেশি-বিদেশি ভিআইপি গেস্ট আর বাছাইকৃত তরুণীদের নিয়ে ডিজে পার্টির আদলে কথিত আনন্দ আয়োজনের নামে চলে বেলেল্লাপনা।

গত শনিবার বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘যাচ্ছে নারী-আসছে ইয়াবা’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশের পর থেকেই ভাতিজা রাসেলের ইয়াবা সাম্রাজ্যের ভয়াবহ কাহিনী বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। সিন্ডিকেটের নানামুখী প্রতারণায় জিম্মিদশাগ্রস্ত নারীদের অনেকেই নিজেদের সর্বনাশের মর্মস্পর্শী বর্ণনা দিয়েছেন। রাসেল চক্রের নগ্ন ভিডিওর ফাঁদে ইয়াবার জালে আটকে পড়া স্কুল-কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের দিশাহারা পরিস্থিতি বলতে গিয়ে অনেক অভিভাবক কান্নায় ভেঙে পড়েন। তারা রাসেলের হেফাজতে থাকা আপত্তিকর ভিডিওচিত্রগুলো উদ্ধার করে এসব মেয়েদের রক্ষার দাবি জানান। ভুক্তভোগীরা বলেছেন, আড্ডাবাজি ও টুকটাক ইয়াবা সেবনের দৃশ্যাবলি ভিডিও করে তা দেখিয়ে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্রীদের দুর্বল বানিয়ে নিজস্ব কব্জায় নেয় রাসেল। পরবর্তীতে যে কোনো আনুষ্ঠানিকতার উছিলায়  রাসেলের নিজস্ব আস্তানায় নিয়ে নানা নগ্নতার ভিডিও করা হয়। বারিধারার দুটি আবাসিক হোটেল, দেহ বাণিজ্যের তিনটি ফ্ল্যাট বাড়ি, গুলশানের দুটি ফ্ল্যাট, মোহাম্মদপুরের তিনটি দেহ বাণিজ্যের ফ্ল্যাটকে রাসেল চক্র নিজেদের নিরাপদ আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। রাসেলের অপরাধ অপকর্মের দীর্ঘদিনের সাথী এক যুবক জানান, নগ্ন ভিডিওর অপকর্ম থেকে শুধু মেয়েরাই নয়, তার টার্গেটকৃত পুরুষরাও রেহাই পায় না। স্বেচ্ছায় নগ্নতায় রাজি না হওয়া পুরুষ-নারীদের কৌশলে নিজস্ব আস্তানায় ঢুকিয়েই বেধড়ক পেটানো হয়। পিটিয়ে অনেকের হাত, পা ভেঙে দেওয়ারও নজির রয়েছে। মাস তিনেক আগে বনানীতে এক ধনাঢ্য যুবককে পাঁচ লাখ টাকার দাবিতে আটক করে রাসেল এতটাই বর্বরতা চালায় যে, ওই যুবক ঘরের মধ্যে প্রস াব-পায়খানা পর্যন্ত করে ফেলে। রাসেলের নির্দেশে সেগুলো তাকে গিলতে বাধ্যও করা হয়। এমন নির্যাতনের মুখে ভীতসন্ত্রস্ত নারী-পুরুষ রাসেলের নির্দেশের ক্রীড়নক হয়ে পড়ে এবং তার ইচ্ছে অনুযায়ী নগ্নতার নানা দৃশ্যে বন্দী হয়ে পড়ে। রাসেলের নানা অপরাধের সহযোগী ওই যুবক আরও জানান, গত তিন বছরেই গুলশান, বারিধারা, বনানী, ধানমন্ডি, নিকেতন, নিকুঞ্জ ও উত্তরার দেড় শতাধিক নারী এমন ভিডিও আগ্রাসনের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে বড় অংশই হচ্ছে শিক্ষার্থী। এখন তারা ইচ্ছা-অনিচ্ছায় রাসেলের সব ধরনের নির্দেশনা মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছেন। ইয়াবা সাম্রাজ্যের একচ্ছত্র অধিপতি হয়ে ওঠা ফয়সাল ইসলাম রাসেল ওরফে ভাতিজা রাসেল ২০০০ সাল থেকেই অস্ত্র, গোলাগুলি, খুন-খারাবির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। আলোচিত মুরগি মিলন হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত রাসেলের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানাতেই অস্ত্র আইনে, গাড়ি চুরি, সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড ও হত্যা চেষ্টা সংক্রান্ত অন্তত ১৩টি মামলা রয়েছে। ধানমন্ডি থানায় তার বিরুদ্ধে রয়েছে গ্যাং রেপ কেস। কাফরুল থানার একটি অস্ত্র আইনের মামলায় আরও পাঁচ বছর আগেই ফয়সাল ইসলাম রাসেলের ১৪ বছর কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছে আদালত। অন্য ১১টি মামলায় তার বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারি থাকলেও পুলিশ নাকি তাকে খুঁজেই পায় না। অথচ পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে গলায় গলায় ভাব বজায় রেখেই রাসেল বছরের পর বছর ধরে ইয়াবা সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করে চলছে।

রাসেলের উত্থান : মিয়ানমারের ইয়াবার বাংলাদেশে ব্যাপকভিত্তিক বাজার তৈরি হওয়ার আগেই রাসেল জনৈক ‘ইয়াবা জুয়েলের’ হাত ধরে ইয়াবা বাণিজ্যে নেমে পড়ে। পরবর্তীতে সে আমিন হুদারও ঘনিষ্ঠজন হয়ে ওঠে। সে সময় ব্যাংকক থেকে বিমানযোগে লাগেজ পার্টির সদস্যরা এসব ইয়াবা এনে গুলশান-বনানীর অভিজাত রেস্তোরাঁ ও বারে সরবরাহ দিত। রাসেল সেই ইয়াবার মগবাজার, মৌচাক, ইস্কাটন, পল্টন, রমনা এলাকায় বেচাকেনার দায়িত্ব পালন করত। মগবাজার, মৌচাক, মালিবাগ এলাকার সব আবাসিক হোটেলের নিয়ন্ত্রণ করত রাসেল। এসব হোটেলে নারী বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার ছিল। হোটেলে পতিতাবৃত্তিতে লিপ্ত মেয়েদের কক্সবাজার টেকনাফ পাঠিয়ে ইয়াবা আমদানির ব্যবস্থা চালু করে রাসেল। শ্যামবর্ণ, কোঁকড়া চুল, খাটো, স্বাস্থ্যবান রাসেলকে দেখলে যে কারোর মনে হবে দূর গ্রামের আনাড়ি কোনো মানুষ। কিন্তু ধূর্ত ওই ব্যক্তি ঠাণ্ডা মাথার কিলার। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জন্মস্থান হলেও বারিধারার একটি অভিজাত আবাসিক এলাকার ২১ নম্বর রোডের বাসিন্দা। একদা ছিলেন ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের ছাত্র। এসএসসির পর সে সিদ্ধেশ্বরী কলেজে এসে ভর্তি হন। দিনে দিনে তার স্খলন এতটাই তীব্র হয়ে ওঠে যে স্বজন-পরিজনের কাছেও তার পাত্তা নেই। নিজের সৎ বোন স্মৃতিকে বিয়ে করে বনশ্রী এলাকায় ভাড়া বাসায় রাখে। সেখানে দেহ বাণিজ্য ও ইয়াবা বাণিজ্য চলে দেদারছে। অভিজাত পরিবারের সন্তানদের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে উঁচুপর্যায়ে যাতায়াত রপ্ত করে রাসেল। গাড়ির প্রতি বিশেষ নেশায় রাসেল যে কারও পছন্দসই গাড়ি দেখলেই ছলেবলে কলে কৌশলে গাড়িটি কব্জা করে নেয়। নারীর প্রতি দুর্বলতা থেকেই রাসেল একের পর এক বন্ধুর সংসার ভেঙে তাদের স্ত্রী, বোন, মা-খালাদের পর্যন্ত নানাভাবে ব্যবহার করে। নিত্যনতুন মেয়েদের ভোগ করতে একেক সময় একেক বাসা ব্যবহার করে। নিজের পরিচালনায় মোহাম্মদপুরের বাবর রোডে ও আদাবরের ৬ নম্বর রোডে দেহ বাণিজ্য চালান। গুলশান নিকেতনে তার আছে তিনটি ফ্ল্যাট, উত্তরাতেও আছে দুটি ফ্ল্যাট।

অভিযোগ গুরুতর! : রাজধানীর সবচেয়ে বৃহৎ ইয়াবা সিন্ডিকেটের মাঠপর্যায়ের কার্যক্রম সচল রাখছেন নানা অপরাধে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত হওয়া সাব-ইন্সপেক্টর ও সহকারী সাব-ইন্সপেক্টরদের বেশ কয়েকজন। জানা যায়, তারা রাজধানীর একস্থান থেকে অন্যস্থানে ইয়াবা বহন করে পৌঁছে দেন এবং কেউ কেউ পাইকারিভাবে ক্রয়-বিক্রয়ও করে থাকেন। সাময়িক বরখাস্ত থাকা অবস্থায় অনেকটা হতাশার বেড়াজালে আটকে পড়া এসব পুলিশ কর্মকর্তাদের ইয়াবা নেটওয়ার্কে কৌশলে ভেড়ানো হয়। তারা রাস্তাঘাটে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয়ে তল্লাশির বাইরে থাকায় ইয়াবার চালানগুলো নির্বিঘ্নে পৌঁছানো সম্ভব হয়। তাছাড়া ইয়াবা সিন্ডিকেটের কোনো ব্যবসায়ী কোথায়ও গ্রেফতার হলে তদবির কর্মকাণ্ডেও এসব পুলিশ কর্মকর্তার অগ্রণী ভূমিকা থাকে। এসব কাজের বিনিময়ে একেকজন দৈনিক চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত ভাতা পেয়ে থাকেন বলেও জানা গেছে। রাসেলের সিন্ডিকেটে এ ধরনের অন্তত ১০ জন পুলিশ কর্মকর্তা গত তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে সম্পৃক্ত রয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা