শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

র‍্যাবের তল্লাশি চৌকিতে জঙ্গি নিহত

শরীরে বাঁধা বিস্ফোরক, আত্মঘাতী হামলার চেষ্টা ছিল : র‍্যাব । সারা দেশে কঠোর নজরদারি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
র‍্যাবের তল্লাশি চৌকিতে জঙ্গি নিহত

রাজধানীর আশকোনায় হামলা চালানোর ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই খিলগাঁওয়ে র‌্যাবের চেকপোস্টে হামলার চেষ্টা হয়েছে। তবে র‌্যাব সদস্যদের গুলিতে ওই হামলা চেষ্টাকারী অজ্ঞাত যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন র‌্যাবের দুই সদস্যও। র‌্যাবের ধারণা, নিহত যুবক একজন আত্মঘাতী জঙ্গি।

গতকাল ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ‘শেখের জায়গা’ মোড়ের কাছে তল্লাশি চৌকিতে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে যান র‌্যাবের বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল ও সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিটের সদস্যরা। তারা নিহত যুবকের কোমরে এবং পিঠে থাকা ব্যাগ থেকে উদ্ধারকৃত দুটি বোমা নিষ্ক্রিয় করেন। বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে জঙ্গি আস্তানায় অভিযান, শুক্রবার রাজধানীর আশকোনায় আত্মঘাতী হামলার পর দেশের সব থানা, কারাগার, বিমানবন্দরসহ সব ধরনের বন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। সর্বোচ্চ সতর্কতার মধ্যেই গতকাল আবার এ ঘটনা ঘটল।

ঘটনা সম্পর্কে র‌্যাবের ভাষ্য : ভোরে শেখের জায়গা এলাকার চেকপোস্টে এক মোটরসাইকেল আরোহীকে থামার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু তা অমান্য করে তিনি মোটরসাইকেলটি র‌্যাব সদস্যদের ওপর তুলে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় র‌্যাব সদস্যরা আরোহীকে গুলি করেন। ঘটনাস্থলেই মারা যান ২০-২৫ বছর বয়সী ওই যুবক। পরে নিহত যুবকের কাছ থেকে পাওয়া হাতে বানানো দুটি গ্রেনেড নিষ্ক্রিয় করে বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল। ঘটনাস্থল থেকে বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিন ইউনিট। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে দেড়শ মিটার উত্তরে ফাঁকা জায়গায় বালুভর্তি বস্তা দিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বোমাগুলো নষ্ট করা হয়। র‌্যাব-৩-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদ জানান, হামলাকারীর দেহে একটি বেল্টে বিস্ফোরক বাঁধা ছিল। এক দিন আগে আশকোনায় হামলাকারীর দেহেও বিস্ফোরক বাঁধা ছিল। গতকাল ভোর ৪টা ৩৫ মিনিটে মোটরসাইকেল আরোহী ওই ব্যক্তি খিলগাঁওয়ের চেকপোস্টে তল্লাশির জন্য সিগন্যাল দেয়। তবে তিনি র‌্যাবের বাধা অমান্য করে উল্টো র‌্যাব সদস্যদের ওপর মোটরসাইকেল উঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় বাহিনীর সদস্যরা ওই যুবককে লক্ষ্য করে গুলি চালান। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার থেকে রামপুরা পর্যন্ত সড়কের সঙ্গে খিলগাঁও নন্দীপাড়া থেকে আসা সড়কটি ‘শেখের জায়গা’য় এসে মিলেছে। ঘটনাস্থলের কয়েকশ মিটারের মধ্যে কোনো স্থাপনা নেই। তবে লিংক রোডের মাথায় কয়েকটি চায়ের দোকান রয়েছে। মোড় থেকে কয়েকশ মিটার দক্ষিণে র‌্যাবের অস্থায়ী তল্লাশি চৌকি। ওই যুবক মোড় থেকে মোটরসাইকেলে খিলগাঁওয়ের দিকে যাচ্ছিলেন বলে র‌্যাব জানিয়েছে।

সকালে সরেজমিন দেখা যায় ঘটনাস্থলের আশপাশে ধান খেত ও খালি জায়গা। আশপাশে তেমন একটা জনবসতি নেই। র‌্যাব-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছেন। নিহত যুবকের নিথর দেহ পড়ে আছে মাটিতে। পরনে ছিল শার্ট ও জিনসের প্যান্ট। নিহতের মাথা সড়কের দিকে এবং পা জমিতে ছিল। মাথার পাশেই ছিল ব্যাগটি। পড়ে ছিল মোটরসাইকেলটি। টিভিএস ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলটির কোনো নম্বর প্লেট ছিল না। সিআইডির ক্রাইম সিন ইউনিটের এএসপি আবদুস সালাম জানান, তারা নিহত যুবকের শরীরে ছয় থেকে সাতটি গুলির চিহ্ন দেখেছেন। লাশ থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেছেন। বোমা নিষ্ক্রিয় করার জায়গা থেকেও নমুনা নেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলের কয়েকশ গজ দূরের এক দোকানদার বলেন, ‘ভাই! ঘুমে ছিলাম। তবে আমি গোলাগুলির কোনো আওয়াজ পাইনি। ঘটনার কিছু সময় পর শোরগোল শুনে ঘুম ভাঙে। তখন থেকে সড়কটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বন্ধ করে দেয়।’

ময়নাতদন্ত সম্পন্ন : গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে একটি পিকআপে নিহত ওই যুবকের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে নিয়ে যায় খিলগাঁও থানা পুলিশ। বিকাল সোয়া ৪টার দিকে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের চিকিৎসকরা।

পরে ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ সাংবাদিকদের জানান, ‘৩৬ ঘণ্টার মধ্যে ওই যুবক মারা গেছেন। যুবকের শরীরে আমরা চারটি গুলির চিহ্ন পেয়েছি। এর মধ্যে তিনটি তার বুক দিয়ে ঢুকে পিঠ দিয়ে বেরিয়েছে। আরেকটি ডান পায়ের সামনে দিয়ে ঢুকে পেছন দিয়ে বেরিয়েছে।’ তিনি আরও জানান, ‘নিহত যুবকের পরিচয় শনাক্ত করার জন্য তার চুল এবং ডিএনএ টেস্টের জন্য থাই মাসল সংগ্রহ করা হয়েছে। হামলার আগে তিনি শক্তিবর্ধক কিছু খেয়েছিলেন কিনা, তা নিরূপণের জন্য রক্ত ও ভিসেরা সংগ্রহ করা হয়েছে। এগুলো রাসায়নিক পরীক্ষাগারে পাঠানো হবে। এরপর তা পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হবে।’ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি গাজীপুরের টঙ্গীতে জঙ্গি নেতা মুফতি আবদুুল হান্নানকে ছিনিয়ে নিতে প্রিজন ভ্যানে বোমা হামলা হয়। এরপর গত সপ্তাহে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে একটি জঙ্গি আস্তানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধার করে পুলিশ। তারপর সীতাকুণ্ডে দুটি জঙ্গি আস্তানায় অভিযান চালানো হয়। সেখানে চারজন নিহত হন। তাদের মধ্যে অন্তত দুজন আত্মঘাতী ছিলেন। এ সময় গ্রেফতার হন এক দম্পতি। শুক্রবার আশকোনায় ‘আত্মঘাতী হামলা’র ঘটনাটি আইএস ঘটিয়েছে বলে আইএসের মুখপত্র ‘আমাক’-এর উদ্ধৃতি দিয়ে বিবিসি জানায়। তবে হামলায় আইএসের সম্পৃক্ততার খবর বরাবরের মতোই নাকচ করেছে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সারা দেশে কঠোর নজরদারি চেকপোস্টে তল্লাশি : রাজধানীতে পরপর দুটি জঙ্গি হামলা ও সীতাকুণ্ডে আস্তানার সন্ধান পাওয়ার পর সারা দেশে সর্বোচ্চ সতর্কতা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কঠোর নজরদারি চলছে সর্বত্র। রাস্তায় রাস্তায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে। চেকপোস্টে সদাসতর্ক পুলিশ ও র‌্যাব। কূটনৈতিক পল্লী গুলশান-বনানীতে পুলিশি তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইতিমধ্যে বিমানবন্দর, নৌবন্দর, কারাগারসহ স্পর্শকাতর সব স্থাপনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকা, বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন, বেতার ভবন, কমলাপুর  রেলস্টেশন, সচিবালয় এলাকা, কূটনৈতিক এলাকা, সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ অফিস, বিদ্যুেকন্দ্র, বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, বাস, লঞ্চ টার্মিনাল ও ভিআইপি এলাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ঘিরে নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। একই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে দেশের প্রতিটি জেলায়। রাজধানীতে পরপর দুটি হামলার ঘটনার পর গুলশান-বনানী এলাকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হচ্ছে। ‘ডিপ্লোম্যাটিক জোন’ বলে পরিচিত এ দুটি এলাকার হোটেল- রেস্টুরেন্টগুলোর দিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নজর বাড়িয়েছে।

পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, গতকাল গুলশান এলাকার বেশ কয়েকটি হোটেল-রেস্টুরেন্টে গিয়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করে পুলিশ। এ সময় হোটেলগুলোর পর্যাপ্ত সিসিটিভি ক্যামেরা, হোটেলে প্রবেশ পথ, হোটেলের অবস্থান এবং হোটেলে কারা কারা অবস্থান করেন, তার তথ্য সংগ্রহ করে। পুলিশের একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানান, আশকোনায় র‌্যাবের ক্যাম্পের সামনে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার পর তারা নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় যাচ্ছেন। আর এতে গুলশান-বনানী এলাকার হোটেলগুলোর ওপর নজরদারি ও পুলিশি নিরাপত্তার বিষয়টি বেশি প্রাধান্য  দেওয়া হচ্ছে। আশকোনায় র‌্যাব ক্যাম্পে জঙ্গি হামলার ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর বনানী ১১ নম্বর সড়কের বেশ কয়েকটি ক্যাফেতে গিয়ে পুলিশ আর্চওয়ে ও বিমানবন্দরের মতো চেকিং যন্ত্রপাতি লাগাতে নির্দেশ দিয়ে আসে।

গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক জানান, গুলশান-বনানীতে এখন পুলিশের চেকপোস্টগুলোতে কড়া তল্লাশি চলবে। তৎপরতা বাড়বে পুলিশের। তবে নতুন করে কোথাও চেকপোস্ট বসানো হবে না।

বরিশাল : বরিশাল থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, রাজধানীর আশকোনায় র‌্যাব ক্যাম্পে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণের পর সারা দেশের মতো বরিশালেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকাসহ মুন্সীগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে : নিজস্ব প্রতিবেদক বগুড়া জানান, পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক বিপিএম, পিপিএম বলেছেন, ‘দেশে আইএসসের অস্তিত্ব নেই। আইএসের কার্যক্রম যেন দেশে না হয় এজন্য গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। অন্যান্য দেশের ইন্টারপোল কর্মকর্তার সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক আছে। তাই কোনো জঙ্গি বা দুষ্কৃতিকারী দেশ ত্যাগ করতে পারবে না। জঙ্গি নির্মূলে দেশের সব পেশাজীবী, সুশীলসমাজ, মসজিদ-মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।

জঙ্গি নির্মূলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিশেষ অভিযান চলমান আছে।’

গতকাল বিকালে বগুড়া পুলিশ লাইনস মাঠে জেলা পুলিশের বার্ষিক সমাবেশ ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণকালে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য দিচ্ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
শক্তিশালী ও টেকসই ব্যাংকিং খাত গড়ার চেষ্টা করছি
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে এক দিনে তিনজনের মৃত্যু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন প্রশ্নে আদেশ ১০ জুলাই
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
পাচার হওয়া টাকা উদ্ধারে ধীরগতি
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
পাল্লেকেলেতে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচ আজ
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম