শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বিএনপি ভুল পথের ঘূর্ণিপাকে : হানিফ

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি ভুল পথের ঘূর্ণিপাকে : হানিফ

মাঠের বিরোধী দল-বিএনপি সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেছেন, বিএনপির রাজনীতি ভুল পথের ঘূর্ণিপাকে আবর্তিত। জাতির পিতাকে হত্যার পর ক্ষমতা দখল করে গড়ে ওঠা স্বাধীনতাবিরোধীদের প্লাটফর্ম বিএনপি নামক দলটি শুরু থেকেই ভুল পথে পরিচালিত হয়ে আসছে। বিশেষ করে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হত্যা, ক্ষমতায় থেকে দুর্নীতি, লুটপাট, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসের উত্থানসহ নানা কারণে দেশের মানুষ বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। সাংগঠনিক ব্যর্থতায় নেতা-কর্মীরা হতাশায় ভুগছে। ক্রমান্বয়েই দলটির পরিসর ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হতে চলেছে। বিএনপির কাছ থেকে জাতি ভালো কিছু আশা করে না। কারণ ভুল রাজনীতির ঘূর্ণিপাকে দলটির কাজই জনবিরোধী। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপির নেতৃত্বে তারেক রহমান আসার পর থেকে নানারকম নেতিবাচক ও দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের কারণে তারা ভুল পথে পরিচালিত হচ্ছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হত্যা করে দেশে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। হাওয়া ভবন নামে ভবন গড়ে তুলে সরকারের ভিতরে সরকার গঠন করে তারেক রহমান। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কমিশন আদায়, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের হত্যার নীল নকশা করা হয় ওই ভবন থেকে। বিএনপির রাজনীতি জনগণের জন্য নয়, ব্যক্তির জন্য। সে কারণে ব্যক্তি স্বার্থের জন্য তারা ক্ষমতার বাইরে থেকেও মানুষ হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেনি। ২০১৩ সালে নির্বাচন বানচাল করার জন্য  এবং ২০১৪ সালে ভোট ঠেকানোর জন্য আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যা করল। এরপর ২০১৫ সালেও সরকারের পতন ঘটানোর জন্য টানা ৯৩ দিন অবরোধ সৃষ্টি করে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করল। দেশের হাজার হাজার কোটি টাকার অর্থ-সম্পদ বিনষ্ট করল। নিরীহ মানুষকে, শিশু-শিক্ষার্থীদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারল। এসব করে বিএনপি জনগণ থেকে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এসব কারণেই ভুল পথে যাচ্ছে।

কারণ মানুষ দেশের কল্যাণে যারা রাজনীতি করে তাদের সঙ্গে থাকতে চায়।

হানিফ বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি করেছে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এতিমের টাকা আত্মসাৎ করে এখন জেলে রয়েছেন। সেই দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হলো একজন পলাতক ও দুর্নীতিবাজ নেতাকে। যিনি বিদেশে অর্থ পাচার মামলায় আদালতের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। গ্রেনেড হামলাসহ বেশ কিছু মামলায় তার বিচার প্রক্রিয়াধীন। একজন ভালো মানুষ খুঁজে বের করতে পারল না বিএনপি। তার মানে এই দলের নেতারা কেউ কাউকে বিশ্বাস করেন না। একে অপরকে সরকারের এজেন্ট বলে গালিগালাজ করে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান টার্গেট করে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সেই তারেক এখন পলাতক। সব মিলে বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব রাজনীতিতে ফিরে আসার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। সার্বিক দিক বিবেচনায় বিএনপির সামনে ভালো কিছু নেই। তাদের নিয়ে আশা করার মতো কিছু নেই। দলটির নেতা-কর্মীরাও হতাশায় ভুগছেন। এ অবস্থায় চলতে থাকলে দলটি ক্ষুদ্রতর থেকে ক্ষুদ্রতর হবে।

মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি কখনই স্বাধীনতায় বিশ্বাসী না। দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান নিজেও মুক্তিযুদ্ধের নাম করে, পাকিস্তানের এজেন্ট ছিলেন। ১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার পর ক্ষমতা দখল করে স্বাধীনতাবিরোধী-সুবিধাবাদীদের নিয়ে দল গঠন করেন। সব যুদ্ধাপরাধীর বিচার বাতিল করেন। কুখ্যাত রাজাকার প্রধান গোলাম আযমকে দেশে ফিরিয়ে এনে নাগরিকত্ব দিয়েছিলেন। যুদ্ধাপরাধীর বিচার বন্ধ করে তাদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। কুখ্যাত রাজাকার শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী বানান, রাজাকার আবদুল আলিমকে রেলমন্ত্রী বানিয়ে জিয়াউর রহমান প্রমাণ করেছিলেন, আসলে তিনি স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি নন। এ ছাড়াও জাতির পিতার খুনিদের বিচার না করে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে তাদের প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। জিয়ার মৃত্যুর পর এর ধারাবাহিকতায় তার স্ত্রী খালেদা জিয়া স্বাধীনতাবিরোধী, জাতির পিতার খুনিদের সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বানিয়েছিলেন। রাজাকার নিজামী-মুজাহিদদের মন্ত্রী বানিয়ে স্বাধীন দেশের পতাকা তুলে দিয়েছিলেন। এখনো তাদের জোট ছাড়তে পারেননি। এ দেশের মানুষ আর কখনো স্বাধীনতাবিরোধীদের ক্ষমতায় বসাবে না। তিনি বলেন, মানুষ হত্যা, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদের রাজনীতি ছাড়া বিএনপি কিছু করতে পারে না। বিএনপির এই আগ্রাসী মনোভাবের কারণ বোঝা কঠিন কিছু নয়। তারা যেনতেন প্রকারে গদি চায়। আর গদি হারানোর রাগে সুযোগ পেলেই মারাত্মক সব কাণ্ড ঘটিয়ে থাকে। বিএনপি হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতির সেই দল যাদের আসল উদ্দেশ্য নিজেদের কল্যাণ। তারা জনকল্যাণে রাজনীতি করে না। এটাই তাদের ইতিহাস। গণতান্ত্রিক দেশে বিরোধী দলগুলো রাজপথে থেকে মানুষের অধিকার আদায়ে আন্দোলন করে। কিন্তু বিএনপি রাজপথে থাকার পরিবর্তে একের পর এক ষড়যন্ত্র আর সংঘাতে সরকার পতনের জন্য মরিয়া। কিছুদিন আগে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে নিতে বিএনপির শীর্ষ পলাতক নেতা তারেক রহমান ফোনে নির্দেশনা দিলেন। আবার নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সামাজিক আন্দোলনকে পুঁজি করে বিএনপি নেতারা অস্ত্রধারী-মুখোধারীদের মাঠে নামিয়ে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করলেন। এটা দেশের জনগণ ভালোভাবে গ্রহণ করেনি। নিজেদের সাংগঠনিক ব্যর্থতায় তারা অন্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। চাতক পাখি যেমন এক ফোঁটা বৃষ্টির আশায় দিনের পর দিন মাসের পর মাস আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে, কখন এক ফোঁটা বৃষ্টি হবে, তখন একটু পানি পান করবে। তেমনি বিএনপি দেশের অন্যের ওপর নির্ভর করে কখন সরকার পতন হবে-তারা ক্ষমতায় আসবে। কারণ এই বিএনপি কখনই জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসেনি। বিএনপি যতবারই ক্ষমতায় এসেছে, তারা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমেই ক্ষমতায় এসেছে। ২০০১ সালে গ্যাস বিক্রি করতে রাজি না হওয়ায় আমাদের ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, বিএনপির রাজনীতিতে আসলে কী আছে? এ কথাটা তাদের নেতারাই জানেন না। তাদের নেতাদের দিকে তাকালে এখন কেমন জানি দুঃখ হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম
মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে
মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন
শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক