শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ছিল ধানের শীষ এখন সবাই নৌকা

সাইনবোর্ড ও দল বদলের হিড়িক, পরিবর্তন হচ্ছে ভিজিটিং কার্ডও
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ছিল ধানের শীষ এখন সবাই নৌকা

ঠিকানা ও পদবি একই। শুধু বদলেছেন পরিচয়। আগে ছিলেন ‘শহীদ জিয়া একতা ক্লাব’-এ, এখন হয়েছেন ‘বঙ্গবন্ধু একতা ক্লাব’-এর সভাপতি। বলছি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনীর খুরশিদ আলমের কথা। কয়েক দিন ধরে দুটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পৌর এলাকার গনিপুরের খুরশিদ আগে বিএনপি করলেও এখন রাতারাতি আওয়ামী লীগার হয়েছেন। সেই সঙ্গে স্থানীয় ঠেলাগাড়ির শ্রমিকদের সংগঠনের নেতাও তিনি।

শুধু খুরশিদ আলমই নন, এমন অনেক ‘খুরশিদ’ই এখন রাতারাতি খোলস পাল্টে ‘আওয়ামী লীগার’ হয়ে যাচ্ছেন। গ্রাম থেকে শহর সবখানেই এখন আওয়ামী লীগার হওয়ার প্রতিযোগিতা চলছে। কেউ কেউ মুজিব কোট লাগিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন পাড়া-মহল্লা-ওলিগলি। আবার রাজধানীর অভিজাত এলাকায় নামীদামি ব্র্যান্ডের কাপড় দিয়ে মুজিব কোট বানানোর হিড়িক পড়েছে। শুধু রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীই নন, অনেক পেশাজীবীও  এখন টক শোতে মুজিব কোট পরা শুরু করেছেন। নিজেকে ‘আওয়ামী লীগার’ প্রমাণ করতে প্রাণপ্রণ চেষ্টা করছেন। শুধু টক শোই নয়, সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে তারা মুজিব কোট পরে হাজির হচ্ছেন। অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে চলছে দল ও পরিচয় পাল্টানোর প্রতিযোগিতা। সচিবালয়ে ভিড় বাড়ছে তাদের। কেউ কেউ আওয়ামী লীগের নেতা উল্লেখ করে ভিজিটিং কার্ডও বিলি করছেন, যারা বিএনপির পরিচয়ে ভিজিটিং কার্ডের মালিক ছিলেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, একটি শ্রেণি আছে, যারা সব সময়ই সরকারি দলের লোক। সে কারণেই ক্ষমতাসীন দলে অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা বাড়ে। আর এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে। নিকট অতীতে উপমহাদেশে এত বিশাল জয় নিয়ে কেউ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। তাই আওয়ামী লীগে আসতে চাইছে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর লোকজন। সে কারণে রাতারাতি দল বদল করে বিএনপি-জামায়াত থেকে আওয়ামী লীগ ‘তকমা লাগানো’র প্রতিযোগিতা শুরু করেছেন তারা। আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডের পক্ষে অন্য দল থেকে যোগদানে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও অনেক এমপি-মন্ত্রী ও নেতা নিজ বলয় ভারী করতে যোগদান করাচ্ছেন বা করিয়েছেন খোলস পাল্টানো ব্যক্তিদের। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে আওয়ামী লীগে যোগদান শুরু হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপি ও কেন্দ্রীয় নেতাদের হাত ধরে জামায়াত-বিএনপির বহু নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এদের অনেকেই হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ ও নাশকতা মামলার আসামি। মামলা থেকে রেহাই পেতে তারা যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগে। একইভাবে ৩০ ডিসেম্বর সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় আবার আওয়ামী লীগে যোগদান শুরু হয়েছে। এসব ব্যক্তির আওয়ামী লীগে যোগদানকে ভালোভাবে দেখছেন না দেশের বিশিষ্টজনেরা। তারা বলছেন, এটা শুধু আওয়ামী লীগের জন্যই নয়, দেশের জন্যও ভয়ংকর খারাপ। এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পত্রপত্রিকায় দেখলাম একটি জেলায় গণধর্ষণকারী আওয়ামী লীগে যোগদান করেছে। আমি বলব, আওয়ামী লীগে এমন কাউয়া দরকার নেই। এরা শুধু আওয়ামী লীগেরই নয়, দেশের জন্যও ক্ষতিকর। এখন অনেকেই আওয়ামী লীগে আসতে চাইবে বা আওয়ামী লীগার সাজার চেষ্টা করবে। কারণ অনেকেই ফৌজদারি মামলা থেকে বাঁচার জন্য, অপরাধ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য দল বদলাবে। এসব কর্মীর দরকার নেই। এটাই শেষ নয়, আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি প্রায় শেষ। তাই সবাই এখন আওয়ামী লীগ হতে চাইবে। কাজেই দলকে সতর্ক থাকতে হবে।’

সূূত্রমতে, গত ১০ বছরে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিএনপি, জামায়াত ও শিবিরের লোকেরা আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশের সুযোগ পেয়েছে তাদের অর্থবিত্তের সাহায্যে এবং আওয়ামী পরিবারের সঙ্গে কৌশলে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে তারা বৈধ ও অবৈধ পথে ব্যবসা-বাণিজ্য করে অঢেল অর্থের মালিক হয়। এখন বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতাহারা হওয়ার পর তারা এই অর্থ, ব্যবসা-বাণিজ্য রক্ষার জন্য নতুন কৌশল গ্রহণ করে। তারা আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা-কর্মীকে প্রলোভন দেখিয়ে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের পার্টনার করে ডিরেক্টর, ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পদে বসায়। তখন এই পার্টনারদেরই দায়িত্ব হয় তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থসম্পদ রক্ষা এবং তা পাহারা দেওয়ার।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগকে এখন হাইব্রিড বা কাউয়া পরিহার করতে হবে। দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করতে হবে। কারণ যারা নিজেদের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগে ভিড়ছে তারা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কেটে পড়বে। দুর্দিনে থাকবে না। গত ১০ বছরকে ভুলে যেতে হবে। বড় বিজয়ে বড় শঙ্কা থাকে। সতর্কভাবে পথ চলতে হবে। জামায়াত-বিএনপি থেকে নেতা-কর্মীকে দলের টানা যেমন বন্ধ করতে হবে, যারা খোলস পাল্টে মুজিব কোট পরে আওয়ামী লীগার হওয়ার চেষ্টা করছে তাদেরও চিহ্নিত করতে হবে। টানা হ্যাটট্টিক জয়ে ক্ষমতায় আসার পর মুজিব কোট পরা পেশাজীবীদের চিনে রাখতে হবে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাতারাতি সাইনবোর্ড পরিবর্তন করে অন্য দল থেকে আওয়ামী লীগে আসতে চাইলে তাকে নেওয়া যাবে না। আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনার নাম ব্যবহার করে কোনো সংগঠন তৈরি করতে দেওয়া যাবে না। কারণ তারা আদর্শ নিয়ে দল করতে আসে না। তারা আসে ক্ষমতা ভোগ করতে। পরবর্তী সময়ে দেখা যায়, এরাই হত্যা, অপহরণ, খুন ও ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটায়। ফলে দায়ভার আওয়ামী লীগের ওপর পড়ে। এখন দল টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে সতর্ক থাকতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘যারা জীবনে এক দিনও আওয়ামী লীগ করেনি, বা দলের জন্য ঝুঁকি নেয়নি, টক শোতে কথা বলেনি, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তারা এমপি-মন্ত্রীদের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করবে। তবে সতর্কভাবে তাদের হ্যান্ডলিং করতে হবে।’ এদিকে রাজনীতিতে ‘অতিথি পাখি’র আগমনে দলের দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা-কর্মীরা অভিমান করে রাজনীতি থেকে বিদায় নেওয়ার কথা ভাবছেন। একাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে অভিনেত্রী থেকে শুরু করে দল করেন না এমন ব্যক্তিরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করায় ক্ষোভ ঝাড়ছেন কেউ কেউ। এদের একজন সাবিনা আকতার তুহিন। দলের দুর্দিনে আন্দোলন-সংগ্রামে স্লোগানকন্যা হিসেবে পরিচিত ছিলেন তুহিন। তিন দিন আগে তিনি তার ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘রাজনীতি থেকে মনে হয় বিদায় নিতে হবে। নায়ক-নায়িকাদের এত ভিড়ে আমাদের আর দেখা পাওয়া কঠিন। আন্দোলন-সংগ্রামে রোদে পোড়া শরীর এখন কিছুটা ভালো দেখতে হলেও নায়িকাদের রূপে বিলীন।’ তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় থাকতে এত লোক, বিরোধী দলে থাকতে তো দেখি নাই। মেয়েদের রাজনীতিতে কেবলই জ্বালা, নায়িকাজ্বালা। আবার মেয়ে হওয়ার জন্য পুরুষের চেয়ে বেশি কাজ করলেও সাধারণ আসনে নমিনেশন দেওয়া যাবে না। সরকারি দলের চেয়ে তো বিরোধী দলেই ভালো ছিলাম, নিজেদের দল নিজেদের ছিল। এখন মহাবিপদ। আমাদের দল ছিনতাই করছে বিএনপি থেকে আমদানি হওয়া হাইব্রিড নায়িকারা।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর