শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ছিল ধানের শীষ এখন সবাই নৌকা

সাইনবোর্ড ও দল বদলের হিড়িক, পরিবর্তন হচ্ছে ভিজিটিং কার্ডও
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ছিল ধানের শীষ এখন সবাই নৌকা

ঠিকানা ও পদবি একই। শুধু বদলেছেন পরিচয়। আগে ছিলেন ‘শহীদ জিয়া একতা ক্লাব’-এ, এখন হয়েছেন ‘বঙ্গবন্ধু একতা ক্লাব’-এর সভাপতি। বলছি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনীর খুরশিদ আলমের কথা। কয়েক দিন ধরে দুটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পৌর এলাকার গনিপুরের খুরশিদ আগে বিএনপি করলেও এখন রাতারাতি আওয়ামী লীগার হয়েছেন। সেই সঙ্গে স্থানীয় ঠেলাগাড়ির শ্রমিকদের সংগঠনের নেতাও তিনি।

শুধু খুরশিদ আলমই নন, এমন অনেক ‘খুরশিদ’ই এখন রাতারাতি খোলস পাল্টে ‘আওয়ামী লীগার’ হয়ে যাচ্ছেন। গ্রাম থেকে শহর সবখানেই এখন আওয়ামী লীগার হওয়ার প্রতিযোগিতা চলছে। কেউ কেউ মুজিব কোট লাগিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন পাড়া-মহল্লা-ওলিগলি। আবার রাজধানীর অভিজাত এলাকায় নামীদামি ব্র্যান্ডের কাপড় দিয়ে মুজিব কোট বানানোর হিড়িক পড়েছে। শুধু রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীই নন, অনেক পেশাজীবীও  এখন টক শোতে মুজিব কোট পরা শুরু করেছেন। নিজেকে ‘আওয়ামী লীগার’ প্রমাণ করতে প্রাণপ্রণ চেষ্টা করছেন। শুধু টক শোই নয়, সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে তারা মুজিব কোট পরে হাজির হচ্ছেন। অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে চলছে দল ও পরিচয় পাল্টানোর প্রতিযোগিতা। সচিবালয়ে ভিড় বাড়ছে তাদের। কেউ কেউ আওয়ামী লীগের নেতা উল্লেখ করে ভিজিটিং কার্ডও বিলি করছেন, যারা বিএনপির পরিচয়ে ভিজিটিং কার্ডের মালিক ছিলেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, একটি শ্রেণি আছে, যারা সব সময়ই সরকারি দলের লোক। সে কারণেই ক্ষমতাসীন দলে অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা বাড়ে। আর এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে। নিকট অতীতে উপমহাদেশে এত বিশাল জয় নিয়ে কেউ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। তাই আওয়ামী লীগে আসতে চাইছে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর লোকজন। সে কারণে রাতারাতি দল বদল করে বিএনপি-জামায়াত থেকে আওয়ামী লীগ ‘তকমা লাগানো’র প্রতিযোগিতা শুরু করেছেন তারা। আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডের পক্ষে অন্য দল থেকে যোগদানে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও অনেক এমপি-মন্ত্রী ও নেতা নিজ বলয় ভারী করতে যোগদান করাচ্ছেন বা করিয়েছেন খোলস পাল্টানো ব্যক্তিদের। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে আওয়ামী লীগে যোগদান শুরু হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপি ও কেন্দ্রীয় নেতাদের হাত ধরে জামায়াত-বিএনপির বহু নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এদের অনেকেই হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ ও নাশকতা মামলার আসামি। মামলা থেকে রেহাই পেতে তারা যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগে। একইভাবে ৩০ ডিসেম্বর সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় আবার আওয়ামী লীগে যোগদান শুরু হয়েছে। এসব ব্যক্তির আওয়ামী লীগে যোগদানকে ভালোভাবে দেখছেন না দেশের বিশিষ্টজনেরা। তারা বলছেন, এটা শুধু আওয়ামী লীগের জন্যই নয়, দেশের জন্যও ভয়ংকর খারাপ। এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পত্রপত্রিকায় দেখলাম একটি জেলায় গণধর্ষণকারী আওয়ামী লীগে যোগদান করেছে। আমি বলব, আওয়ামী লীগে এমন কাউয়া দরকার নেই। এরা শুধু আওয়ামী লীগেরই নয়, দেশের জন্যও ক্ষতিকর। এখন অনেকেই আওয়ামী লীগে আসতে চাইবে বা আওয়ামী লীগার সাজার চেষ্টা করবে। কারণ অনেকেই ফৌজদারি মামলা থেকে বাঁচার জন্য, অপরাধ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য দল বদলাবে। এসব কর্মীর দরকার নেই। এটাই শেষ নয়, আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি প্রায় শেষ। তাই সবাই এখন আওয়ামী লীগ হতে চাইবে। কাজেই দলকে সতর্ক থাকতে হবে।’

সূূত্রমতে, গত ১০ বছরে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিএনপি, জামায়াত ও শিবিরের লোকেরা আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশের সুযোগ পেয়েছে তাদের অর্থবিত্তের সাহায্যে এবং আওয়ামী পরিবারের সঙ্গে কৌশলে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে তারা বৈধ ও অবৈধ পথে ব্যবসা-বাণিজ্য করে অঢেল অর্থের মালিক হয়। এখন বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতাহারা হওয়ার পর তারা এই অর্থ, ব্যবসা-বাণিজ্য রক্ষার জন্য নতুন কৌশল গ্রহণ করে। তারা আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা-কর্মীকে প্রলোভন দেখিয়ে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের পার্টনার করে ডিরেক্টর, ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পদে বসায়। তখন এই পার্টনারদেরই দায়িত্ব হয় তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থসম্পদ রক্ষা এবং তা পাহারা দেওয়ার।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগকে এখন হাইব্রিড বা কাউয়া পরিহার করতে হবে। দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করতে হবে। কারণ যারা নিজেদের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগে ভিড়ছে তারা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কেটে পড়বে। দুর্দিনে থাকবে না। গত ১০ বছরকে ভুলে যেতে হবে। বড় বিজয়ে বড় শঙ্কা থাকে। সতর্কভাবে পথ চলতে হবে। জামায়াত-বিএনপি থেকে নেতা-কর্মীকে দলের টানা যেমন বন্ধ করতে হবে, যারা খোলস পাল্টে মুজিব কোট পরে আওয়ামী লীগার হওয়ার চেষ্টা করছে তাদেরও চিহ্নিত করতে হবে। টানা হ্যাটট্টিক জয়ে ক্ষমতায় আসার পর মুজিব কোট পরা পেশাজীবীদের চিনে রাখতে হবে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাতারাতি সাইনবোর্ড পরিবর্তন করে অন্য দল থেকে আওয়ামী লীগে আসতে চাইলে তাকে নেওয়া যাবে না। আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনার নাম ব্যবহার করে কোনো সংগঠন তৈরি করতে দেওয়া যাবে না। কারণ তারা আদর্শ নিয়ে দল করতে আসে না। তারা আসে ক্ষমতা ভোগ করতে। পরবর্তী সময়ে দেখা যায়, এরাই হত্যা, অপহরণ, খুন ও ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটায়। ফলে দায়ভার আওয়ামী লীগের ওপর পড়ে। এখন দল টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে সতর্ক থাকতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘যারা জীবনে এক দিনও আওয়ামী লীগ করেনি, বা দলের জন্য ঝুঁকি নেয়নি, টক শোতে কথা বলেনি, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তারা এমপি-মন্ত্রীদের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করবে। তবে সতর্কভাবে তাদের হ্যান্ডলিং করতে হবে।’ এদিকে রাজনীতিতে ‘অতিথি পাখি’র আগমনে দলের দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা-কর্মীরা অভিমান করে রাজনীতি থেকে বিদায় নেওয়ার কথা ভাবছেন। একাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে অভিনেত্রী থেকে শুরু করে দল করেন না এমন ব্যক্তিরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করায় ক্ষোভ ঝাড়ছেন কেউ কেউ। এদের একজন সাবিনা আকতার তুহিন। দলের দুর্দিনে আন্দোলন-সংগ্রামে স্লোগানকন্যা হিসেবে পরিচিত ছিলেন তুহিন। তিন দিন আগে তিনি তার ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘রাজনীতি থেকে মনে হয় বিদায় নিতে হবে। নায়ক-নায়িকাদের এত ভিড়ে আমাদের আর দেখা পাওয়া কঠিন। আন্দোলন-সংগ্রামে রোদে পোড়া শরীর এখন কিছুটা ভালো দেখতে হলেও নায়িকাদের রূপে বিলীন।’ তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় থাকতে এত লোক, বিরোধী দলে থাকতে তো দেখি নাই। মেয়েদের রাজনীতিতে কেবলই জ্বালা, নায়িকাজ্বালা। আবার মেয়ে হওয়ার জন্য পুরুষের চেয়ে বেশি কাজ করলেও সাধারণ আসনে নমিনেশন দেওয়া যাবে না। সরকারি দলের চেয়ে তো বিরোধী দলেই ভালো ছিলাম, নিজেদের দল নিজেদের ছিল। এখন মহাবিপদ। আমাদের দল ছিনতাই করছে বিএনপি থেকে আমদানি হওয়া হাইব্রিড নায়িকারা।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে সতর্ক থাকার আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে সতর্ক থাকার আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৫০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা