শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ছিল ধানের শীষ এখন সবাই নৌকা

সাইনবোর্ড ও দল বদলের হিড়িক, পরিবর্তন হচ্ছে ভিজিটিং কার্ডও
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ছিল ধানের শীষ এখন সবাই নৌকা

ঠিকানা ও পদবি একই। শুধু বদলেছেন পরিচয়। আগে ছিলেন ‘শহীদ জিয়া একতা ক্লাব’-এ, এখন হয়েছেন ‘বঙ্গবন্ধু একতা ক্লাব’-এর সভাপতি। বলছি নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনীর খুরশিদ আলমের কথা। কয়েক দিন ধরে দুটি ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পৌর এলাকার গনিপুরের খুরশিদ আগে বিএনপি করলেও এখন রাতারাতি আওয়ামী লীগার হয়েছেন। সেই সঙ্গে স্থানীয় ঠেলাগাড়ির শ্রমিকদের সংগঠনের নেতাও তিনি।

শুধু খুরশিদ আলমই নন, এমন অনেক ‘খুরশিদ’ই এখন রাতারাতি খোলস পাল্টে ‘আওয়ামী লীগার’ হয়ে যাচ্ছেন। গ্রাম থেকে শহর সবখানেই এখন আওয়ামী লীগার হওয়ার প্রতিযোগিতা চলছে। কেউ কেউ মুজিব কোট লাগিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন পাড়া-মহল্লা-ওলিগলি। আবার রাজধানীর অভিজাত এলাকায় নামীদামি ব্র্যান্ডের কাপড় দিয়ে মুজিব কোট বানানোর হিড়িক পড়েছে। শুধু রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীই নন, অনেক পেশাজীবীও  এখন টক শোতে মুজিব কোট পরা শুরু করেছেন। নিজেকে ‘আওয়ামী লীগার’ প্রমাণ করতে প্রাণপ্রণ চেষ্টা করছেন। শুধু টক শোই নয়, সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে তারা মুজিব কোট পরে হাজির হচ্ছেন। অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে চলছে দল ও পরিচয় পাল্টানোর প্রতিযোগিতা। সচিবালয়ে ভিড় বাড়ছে তাদের। কেউ কেউ আওয়ামী লীগের নেতা উল্লেখ করে ভিজিটিং কার্ডও বিলি করছেন, যারা বিএনপির পরিচয়ে ভিজিটিং কার্ডের মালিক ছিলেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, একটি শ্রেণি আছে, যারা সব সময়ই সরকারি দলের লোক। সে কারণেই ক্ষমতাসীন দলে অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা বাড়ে। আর এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে। নিকট অতীতে উপমহাদেশে এত বিশাল জয় নিয়ে কেউ ক্ষমতায় আসতে পারেনি। তাই আওয়ামী লীগে আসতে চাইছে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর লোকজন। সে কারণে রাতারাতি দল বদল করে বিএনপি-জামায়াত থেকে আওয়ামী লীগ ‘তকমা লাগানো’র প্রতিযোগিতা শুরু করেছেন তারা। আওয়ামী লীগের হাইকমান্ডের পক্ষে অন্য দল থেকে যোগদানে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও অনেক এমপি-মন্ত্রী ও নেতা নিজ বলয় ভারী করতে যোগদান করাচ্ছেন বা করিয়েছেন খোলস পাল্টানো ব্যক্তিদের। ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে আওয়ামী লীগে যোগদান শুরু হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপি ও কেন্দ্রীয় নেতাদের হাত ধরে জামায়াত-বিএনপির বহু নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এদের অনেকেই হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ ও নাশকতা মামলার আসামি। মামলা থেকে রেহাই পেতে তারা যোগ দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগে। একইভাবে ৩০ ডিসেম্বর সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় আবার আওয়ামী লীগে যোগদান শুরু হয়েছে। এসব ব্যক্তির আওয়ামী লীগে যোগদানকে ভালোভাবে দেখছেন না দেশের বিশিষ্টজনেরা। তারা বলছেন, এটা শুধু আওয়ামী লীগের জন্যই নয়, দেশের জন্যও ভয়ংকর খারাপ। এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘পত্রপত্রিকায় দেখলাম একটি জেলায় গণধর্ষণকারী আওয়ামী লীগে যোগদান করেছে। আমি বলব, আওয়ামী লীগে এমন কাউয়া দরকার নেই। এরা শুধু আওয়ামী লীগেরই নয়, দেশের জন্যও ক্ষতিকর। এখন অনেকেই আওয়ামী লীগে আসতে চাইবে বা আওয়ামী লীগার সাজার চেষ্টা করবে। কারণ অনেকেই ফৌজদারি মামলা থেকে বাঁচার জন্য, অপরাধ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য দল বদলাবে। এসব কর্মীর দরকার নেই। এটাই শেষ নয়, আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি প্রায় শেষ। তাই সবাই এখন আওয়ামী লীগ হতে চাইবে। কাজেই দলকে সতর্ক থাকতে হবে।’

সূূত্রমতে, গত ১০ বছরে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিএনপি, জামায়াত ও শিবিরের লোকেরা আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশের সুযোগ পেয়েছে তাদের অর্থবিত্তের সাহায্যে এবং আওয়ামী পরিবারের সঙ্গে কৌশলে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় থাকাকালে তারা বৈধ ও অবৈধ পথে ব্যবসা-বাণিজ্য করে অঢেল অর্থের মালিক হয়। এখন বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতাহারা হওয়ার পর তারা এই অর্থ, ব্যবসা-বাণিজ্য রক্ষার জন্য নতুন কৌশল গ্রহণ করে। তারা আওয়ামী লীগের একশ্রেণির নেতা-কর্মীকে প্রলোভন দেখিয়ে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের পার্টনার করে ডিরেক্টর, ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পদে বসায়। তখন এই পার্টনারদেরই দায়িত্ব হয় তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থসম্পদ রক্ষা এবং তা পাহারা দেওয়ার।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, আওয়ামী লীগকে এখন হাইব্রিড বা কাউয়া পরিহার করতে হবে। দলের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করতে হবে। কারণ যারা নিজেদের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগে ভিড়ছে তারা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কেটে পড়বে। দুর্দিনে থাকবে না। গত ১০ বছরকে ভুলে যেতে হবে। বড় বিজয়ে বড় শঙ্কা থাকে। সতর্কভাবে পথ চলতে হবে। জামায়াত-বিএনপি থেকে নেতা-কর্মীকে দলের টানা যেমন বন্ধ করতে হবে, যারা খোলস পাল্টে মুজিব কোট পরে আওয়ামী লীগার হওয়ার চেষ্টা করছে তাদেরও চিহ্নিত করতে হবে। টানা হ্যাটট্টিক জয়ে ক্ষমতায় আসার পর মুজিব কোট পরা পেশাজীবীদের চিনে রাখতে হবে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাতারাতি সাইনবোর্ড পরিবর্তন করে অন্য দল থেকে আওয়ামী লীগে আসতে চাইলে তাকে নেওয়া যাবে না। আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনার নাম ব্যবহার করে কোনো সংগঠন তৈরি করতে দেওয়া যাবে না। কারণ তারা আদর্শ নিয়ে দল করতে আসে না। তারা আসে ক্ষমতা ভোগ করতে। পরবর্তী সময়ে দেখা যায়, এরাই হত্যা, অপহরণ, খুন ও ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটায়। ফলে দায়ভার আওয়ামী লীগের ওপর পড়ে। এখন দল টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। এ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগকে সতর্ক থাকতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘যারা জীবনে এক দিনও আওয়ামী লীগ করেনি, বা দলের জন্য ঝুঁকি নেয়নি, টক শোতে কথা বলেনি, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তারা এমপি-মন্ত্রীদের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করবে। তবে সতর্কভাবে তাদের হ্যান্ডলিং করতে হবে।’ এদিকে রাজনীতিতে ‘অতিথি পাখি’র আগমনে দলের দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা-কর্মীরা অভিমান করে রাজনীতি থেকে বিদায় নেওয়ার কথা ভাবছেন। একাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে অভিনেত্রী থেকে শুরু করে দল করেন না এমন ব্যক্তিরাও মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করায় ক্ষোভ ঝাড়ছেন কেউ কেউ। এদের একজন সাবিনা আকতার তুহিন। দলের দুর্দিনে আন্দোলন-সংগ্রামে স্লোগানকন্যা হিসেবে পরিচিত ছিলেন তুহিন। তিন দিন আগে তিনি তার ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘রাজনীতি থেকে মনে হয় বিদায় নিতে হবে। নায়ক-নায়িকাদের এত ভিড়ে আমাদের আর দেখা পাওয়া কঠিন। আন্দোলন-সংগ্রামে রোদে পোড়া শরীর এখন কিছুটা ভালো দেখতে হলেও নায়িকাদের রূপে বিলীন।’ তিনি বলেন, ‘ক্ষমতায় থাকতে এত লোক, বিরোধী দলে থাকতে তো দেখি নাই। মেয়েদের রাজনীতিতে কেবলই জ্বালা, নায়িকাজ্বালা। আবার মেয়ে হওয়ার জন্য পুরুষের চেয়ে বেশি কাজ করলেও সাধারণ আসনে নমিনেশন দেওয়া যাবে না। সরকারি দলের চেয়ে তো বিরোধী দলেই ভালো ছিলাম, নিজেদের দল নিজেদের ছিল। এখন মহাবিপদ। আমাদের দল ছিনতাই করছে বিএনপি থেকে আমদানি হওয়া হাইব্রিড নায়িকারা।’

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন