শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মে, ২০১৯ আপডেট:

ওষুধ নিয়ে যত চাতুরী

জটিল রোগের নকল ওষুধ সারা দেশে ৯৩ শতাংশ ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের কাঁচামালের গোপন বাজার
সাখাওয়াত কাওসার ও মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ওষুধ নিয়ে যত চাতুরী

বাজার ছেয়ে গেছে ক্যান্সার, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন জটিল রোগের নকল ওষুধে। এসব ওষুধ পরখ করতে ভোক্তা কেন, হিমশিম খেতে হয় খোদ ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের কর্মকর্তাদেরও। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি চক্রের মাধ্যমে এসব নকল, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধই ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার ওষুধের দোকানে। কৃত্রিম সংকট তৈরি করে অতি প্রয়োজনীয় ওষুধের দাম নিজেদের মতো করে বাড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে। অন্যদিকে, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর, ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর ও র‌্যাবের তথ্য মতে, রাজধানীর ৯৩ শতাংশ ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধও বিক্রি হচ্ছে। আর সারা দেশে এমন ফার্মেসির সংখ্যা আরও বেশি হবে। এসব ফার্মেসি থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ কিনে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন ভোক্তারা। পড়ছেন মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গত ১২ মে পর্যন্ত নকল ওষুধ ও ভুয়া চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ৩৩টি অভিযান পরিচালনা করেছে র‌্যাব। এ সময় ১৪৪টি মামলা হয়। ৭৮ জনকে জেল এবং ৭০ লাখ ৪৩ হাজার ৭০০ টাকা জরিমানা করা হয়। গত বছর ৯৮টি অভিযানে ২৯৩টি মামলা হয়। ২২৭ জনকে জেল এবং ৪৩ কোটি ১২ লাখ এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার জানান, নিয়মিত বাজার তদারকির এক বছরের রিপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ঢাকা শহরের প্রায় ৯৩ শতাংশ ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি হচ্ছে। অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গত ৫ মার্চ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযানকালে রাজধানীর ধানমন্ডি ও শাহজাহানপুর থানার কিয়োর ফার্মেসিকে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রর অভিযোগে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই এলাকার প্যানকেয়ার মেডিসিন কর্নারকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ৭ মার্চ শ্যামলীতে মেয়াদোত্তীর্ণ ও ভেজাল ওষুধ বিক্রির অভিযোগে চারটি ফার্মেসিকে ৬৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ৯ মার্চ মুগদা এলাকার ভোলা ড্রাগ হাউস, ঢাকা ড্রাগ হাউস এবং রানা ফার্মেসিকে ৩০ হাজার টাকা করে ৯০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ১১ মার্চ বনানী এলাকায় বেস্ট ফার্মাকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এই অপরাধে গত ১২ মার্চ খিলক্ষেতের সিয়াম ফার্মেসিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। অসাধু বিক্রেতারা অনেক সময় মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের গায়ে নতুন করে মেয়াদ সংবলিত স্টিকার লাগিয়ে তা বিক্রি করে। নতুন স্টিকার উঠিয়ে দেখা গেছে, ২০১৮ সালে যে ওষুধের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে, সে ওষুধে ২০২০ পর্যন্ত মেয়াদ লাগানো হয়েছে। তাছাড়া অনেক সময় বিদেশ থেকে আমদানি করা ওষুধের প্যাকেটে কোনো ধরনের উৎপাদন তারিখ বা মেয়াদের তারিখ থাকে না।

ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের হিসাবে, নকল ওষুধের বিরুদ্ধে গত বছর মোট মামলা হয় এক হাজার ৫৫৭টি। এ সময় ২২ কোটি ৬৮ লাখ এক হাজার ৬৬০ টাকা জরিমানা এবং ৩৪ জনকে জেল দেওয়া হয়। চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত ১৮৯টি মামলা হয়েছে। জরিমানা করা হয়েছে ১৯ লাখ ৬৮ হাজার ৮১৪ টাকা এবং ৫ কারখানা সিলগালা করা হয়। এ ছাড়া গত ২৫ এপ্রিল ২৮টি কোম্পানির ৬৮টি ওষুধের নিবন্ধন সাময়িকভাবে বাতিল করে সংস্থাটি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নকল ও ভেজাল ওষুধ খেয়ে সুস্থ হওয়ার বদলে মানুষের শরীরে বাসা বাঁধছে নানারকম রোগ। কঠোর মনিটরিং এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ছাড়া ভেজালকারীদের দৌরাত্ম্য বন্ধ করা সম্ভব নয়। প্রয়োজনে মনিটরিংয়ের জন্য অভিজ্ঞতা সম্পন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।

তারা আরও বলছেন, অনেক প্রতিষ্ঠিত ওষুধ কোম্পানির মালিকেরা তাদের নিজের কারখানায় উৎপদিত ওষুধ ব্যবহার করেন না বলে অভিযোগ রয়েছে। তারা নিজেরাই যদি নিজেদের কোম্পানির ওষুধ ব্যবহার না করেন তাহলে তো ওষুধের গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সার্জারি বিভাগের এক চিকিৎসক এ প্রতিবেদককে বলেন, মাঝে মাঝেই আমরা ওষুধের কার্যকারিতা নিয়ে ভয়ঙ্কর সমস্যার মুখোমুখি হই। অপারেশনের আগে এনেসথেসিয়ায় ব্যবহৃত ইফিড্রিন, প্যাথিড্রিন, আলট্রাকেইন হেভি’র মতো ওষুধগুলো কাজ করে না। আবার সার্জারিতে ব্যবহৃত নিম্নমানের সুতায় ছেয়ে গেছে বাজার। অথচ দাম অনেক চড়া। এসব বিষয়ে কঠোর মনিটরিংয়ের দাবি তার। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, পুরান ঢাকা ও কেরানীগঞ্জে ওষুধ নকল চক্রের ১০-১২ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছে। এরা ওষুধ তৈরিতে পারদর্শী। বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানিতে অনিয়মের কারণে চাকরিচ্যুত হয়ে নিজেরা শুরু করেছে নকল ওষুধ উৎপাদন। লালবাগ, কামরাঙ্গীরচর এবং কেরানীগঞ্জে বিভিন্ন ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে নকল ওষুধ তৈরি করে তা মিটফোর্ডের কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছে সারা দেশে। গত ২ ফেব্রুয়ারি গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ওষুধ নকলকারী একটি চক্রের হোতা আবদুস সোবহানসহ পাঁচজনকে যাত্রাবাড়ী থেকে গ্রেফতার করে। আবদুস সোবহান একটি ওষুধ কোম্পানি থেকে চাকরিচ্যুত হয়। পরে সে আরও কয়েকজনকে নিয়ে নকল ওষুধ তৈরি শুরু করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ইনসুলিন, প্যাথেডিনসহ বিভিন্ন ওষুধের হুবহু নকল ওষুধ। গত বছরের ৫ নভেম্বর পুরান ঢাকার মিটফোর্ড টাওয়ার ও হাবিব মার্কেটে অভিযান চালিয়ে ক্যান্সারের ওষুধ, ইনসুলিন, হৃদরোগের ওষুধসহ দুই কোটি টাকার নকল ও ভেজাল ওষুধ জব্দ করে র‌্যাব। গত ১ আগস্ট একই এলাকা থেকে ২০ কোটি টাকার নকল ও সরকারি ওষুধ জব্দ করা হয়। এ সময় ৫০টি ফার্মেসিকে ৬০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। গত ২৪ জুলাই মিটফোর্ডে ৩২টি দোকানকে ৫৪ লাখ টাকা জরিমানা ও ৬ মালিককে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদ  দেয় র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত ৮ মে মিটফোর্ড এলাকায় ১৫ কোটি টাকার নকল ওষুধ জব্দ এবং পাঁচজনকে দুই বছর করে কারাদ  দেওয়া হয়। ২০১৭ সালের ২৮ ডিসেম্বর তাঁতীবাজার থেকে ক্যান্সার ও বিভিন্ন জটিল রোগের ৪০ হাজার পাতা নকল ওষুধসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। তারা চীন থেকে নকল ওষুধ তৈরি করে এনে দেশে বাজারজাত করত।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব মতে, বিশ্বের মোট ওষুধ উৎপাদনের ১০ শতাংশ হলো নকল ও ভেজাল ওষুধ। উন্নয়নশীল দেশগুলো বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলোতে নকল-ভেজাল ওষুধের অপ্রতিরোধ্য দৌরাত্ম্য চলছে। এসব দেশে নকল ওষুধ উৎপাদনের কারখানা রয়েছে। রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নকল ও ভেজাল ওষুধকে ছয় ভাগে ভাগ করে। ঢাকা মহানগর পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার (ক্রাইম) শেখ নাজমুল আলম বলেন, মাঝে মাঝেই আমরা অভিযোগ পাই ওষুধে কাজ করে না। হাতেগোনা কয়েকটি কোম্পানি ছাড়া বেশিরভাগ কোম্পানির ওষুধ নিম্নমানের এটা অনেকেই জানেন। তবে বিষয়টি তো আমাদের এখতিয়ারভুক্ত নয়। এ জন্য আলাদা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। কোনো অভিযানে তারা আমাদের সহায়তা চাইলেই আমরা সাড়া দেই। এ ছাড়া সুনির্দিষ্ট কিছু তথ্যের ভিত্তিতে আমরা অভিযান পরিচালনা করে অনেক ভেজাল ওষুধের কারখানাসহ বিপুল পরিমাণ ওষুধ জব্দ করেছি। অপরাধীদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। নিজের অভিজ্ঞতার বিষয়টি উল্লেখ করে এ প্রতিবেদককে বলেন, দেখুন গত এক বছর ধরে আমার নিজেরই হাইপ্রেসারের মারাত্মক সমস্যা ছিল। গত মার্চে ভারতে চিকিৎসা নেওয়ার পর থেকে আমার আর এই সমস্যা নেই। তবে সেখানকার চিকিৎসকরা আমাকে ওই দেশ থেকেই ওষুধ কিনে আনতে পরামর্শ দিয়েছেন।

নিয়ন্ত্রণহীন দেশের ওষুধের বাজার : ১১৭টি ওষুধ ছাড়া বাকিগুলোর ওপর ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় কারণে-অকারণে ওষুধের দাম বাড়িয়ে নিচ্ছে ওষুধ কোম্পানিগুলো। আর এই নির্যাতন সহ্য করতে হচ্ছে রোগী ও তাদের স্বজনদের। গত মার্চে রাজবাড়ীতে ১২ টাকা মূল্যের একটি ইনজেকশন ৮০০ টাকায় বিক্রির ঘটনা ঘটে। অস্ত্রোপচারে ব্যবহৃত সেলাই সুতার দাম ১৫-২০ টাকা। গত ফেব্রুয়ারিতে রাজধানীর শাহবাগে একটি ওষুধের দোকানে অস্ত্রোপচারে ব্যবহৃত সেলাই সুতা কিনতে যান দেলোয়ার হোসেন নামে এক ব্যক্তি। তার কাছে এই সুতার দাম নেওয়া হয় ৬০০ টাকা। গত বছরের ডিসেম্বরে যশোরে একটি দোকানে অ্যাপোনসেট নামের বমির ওষুধ কিনতে গেলে দাম রাখা হয় ১ হাজার ৯০০ টাকা। অথচ ওষুধের প্রকৃত দাম মাত্র ৬০ টাকা। এ ধরনের ঘটনা দেশের প্রায় প্রতিটি জেলা-উপজেলায় প্রতিনিয়ত ঘটছে। ক্যান্সার চিকিৎসায় কেমোথেরাপিতে প্রয়োজনীয় ডসেটিক্সেল, প্যাক্লিটেক্সেল, কার্বোপ্লাটিন, সিসপ্লাটিন, জেমসিটাবিন ইত্যাদি ওষুধের দাম ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। ক্যাটামিন ইনজেকশনের দাম ৮০-১১৫ টাকা কিন্তু বিক্রি হয় ২০০-২৫০ টাকায়। তবে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের পরিচালক রুহুল আমীন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকা জেলায় একজন সহকারী পরিচালকের নেতৃত্বে আমাদের ৫টি টিম নিয়মিতভাবে বাজার মনিটরিং এবং ওষুধের কারখানা ভিজিট করে। আমাদের সক্ষমতা অনুযায়ী সর্বোচ্চ কাজই করে আসছি। সম্প্রতি ২৮টি কোম্পানির উৎপাদিত ৬৮টি ওষুধ নিম্নমানের হওয়ায় এর রেজিস্ট্রেশন সাময়িক বাতিল করা হয়েছে।

ওষুধ কাঁচামালের গোপন বাজার : কঠোর গোপনীয়তার মধ্য দিয়ে ওষুধ তৈরির বিভিন্ন কাঁচামাল বিক্রি হয় পুরান ঢাকার মিটফোর্ড রোডের কেমিক্যালের দোকানগুলোতে। এসব দোকান থেকে কাঁচামাল কিনে নিয়ে যায় সংঘবদ্ধ বিভিন্ন চক্র। এমোক্সাসিলিন, ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, মেট্রো, ফ্লুক্লোনাজল, সিফিকজিম, সিপরো, রেনিটিডিনের মতো ওষুধ তৈরির গুরুত্বপূর্ণ কেমিক্যাল গোপনে বিক্রি হয়।

অথচ জাতীয় ওষুধ নীতিমালা-২০১৬ অনুযায়ী খোলাবাজারে ওষুধের কেমিক্যাল বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

নকল ওষুধ চেনার উপায় : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী, নকল ওষুধ চিনতে সিরাপ, টনিক বা ওই জাতীয় বোতলজাত ওষুধের ক্ষেত্রে ওষুধের বোতলে সিল বা প্যাকেজিং-এ কোথাও কোনো গলদ (মোড়কের রং, আকার-আকৃতি, বানান ইত্যাদি সবই দেখে নিতে হবে) আছে কি-না, প্রথমেই তা ভালো করে দেখে নিতে হবে। বড়ি, ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল জাতীয় ওষুধের ক্ষেত্রে ওষুধের কোথাও কোনো অংশ ভাঙা রয়েছে কি-না, স্বচ্ছ ক্যাপসুলের ভিতরে থাকা ওষুধের গুঁড়ার পরিমাণ আগের তুলনায় কম বা বেশি আছে কি-না, ওষুধের রঙে কোনো ফারাক রয়েছে কি-না তা ভালো করে দেখে নিতে হবে। যে কোনো ওষুধের মোড়কের গায়ে তার ‘ইউনিক অথেনটিকেশন কোড’ লেখা থাকে। ওষুধ কেনার পর সেটির সম্পর্কে মনে কোনো রকম সন্দেহ দানা বাঁধলে, ওষুধের ‘ইউনিক অথেনটিকেশন কোড’ ৯৯০১০৯৯০১০ নম্বরে এসএমএস করুন। ওই ওষুধটি যেখানে তৈরি, সেখান থেকে একটি অথেনটিকেশন মেসেজ পাওয়া যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই কিশোরের লাশ উদ্ধার
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ভেসে যাওয়া দুই কিশোরের লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়