শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৯

সেই ২৩৪ এমপি প্রার্থী এখন কোথায়

ফ্রীডম পার্টির সন্ত্রাসী রাজনীতি
বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
সেই ২৩৪ এমপি প্রার্থী এখন কোথায়

১৯৮৮ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের পাঁচটি সংসদ নির্বাচনে সন্ত্রাসীদের রাজনৈতিক দল ফ্রীডম পার্টি অংশ নেয়। কুড়াল মার্কা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দল ফ্রীডম পার্টির মোট ২৩৪ জন প্রার্থী এই নির্বাচনগুলোয় অংশ নিয়েছিল। ফ্রীডম পার্টির এই এমপি প্রার্থীদের প্রত্যেকেই সেই সময়ে পরিচিতি পেয়েছিল সন্ত্রাসের গডফাদার হিসেবে। ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের সেই দানবের মতোই এরা সারা দেশ দাঁপিয়ে বেড়িয়েছে সশস্ত্র অবস্থায়। অবৈধ অস্ত্রবাজদের ভয়ে দেশের মানুষ তখন ছিল ভীতসন্ত্রস্ত। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই ফ্রীডম পার্টির এই গডফাদাররা গা ঢাকা দিতে শুরু করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ফ্রীডম পার্টি দেশের অভ্যন্তরে প্রকাশ্যে না থাকলেও গোপনে ঘাপটি মেরে রয়েছে। বিদেশে রয়েছে তারা প্রকাশ্যেই। তারা এখনো নানা কর্মসূচি পালন করছে বিভিন্ন দেশে। সেসব খবর আবার ছড়িয়ে দিচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোয়। যে কারণে দেশের নিরাপত্তা প্রশ্নে সেই ২৩৪ প্রার্থী নামের দানবদের অবস্থান এখন কোথায় তা জানাটা জরুরি হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে ফ্রীডম পার্টির সামনের সারির নেতা এই ২৩৪ এমপি প্রার্থীর বিষয়ে অনুসন্ধান করা হয়। ব্যাপক অনুসন্ধানে জানা যায়, এদের অধিকাংশ এখনো বহাল। কেউ রয়েছে ব্যবসা নিয়ে, কেউ রাজনীতির বাইরে। আবার কেউ কেউ নিজ এলাকা ছেড়ে অন্য এলাকায় আত্মগোপনে রয়েছে। কেউ বিদেশে, আবার কেউ মারা গেছে। আবার কেউ রাজনৈতিক ভোল পাল্টে অন্য দলে ভিড়েছে। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে ফ্রিডম পার্টির সবচেয়ে বেশিসংখ্যক নেতা ও এমপি প্রার্থী। তবে সবচেয়ে আশঙ্কাজনক খবর হলো, ফ্রীডম পার্টির এক সময়ের সামনের সারির নেতাও এখন শাসকদল আওয়ামী লীগের এমপি হয়েছে। অনেকেই আওয়ামী লীগ নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায় থেকে ব্যবসাপাতি করে পকেট ফুলিয়েছে। ফ্রীডম পার্টির ২৩৪ জনের অনেককেই এখন দেখা যায় বিভিন্ন সভা, সেমিনারে বক্তব্য দিতে। সেসব সেমিনারে সরকারদলীয় নেতাদেরও বক্তব্য দিতে দেখা যায়।

অনুসন্ধানে জানা যায়, ফ্রীডম পার্টির হয়ে সর্বশেষ ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয় তিনজন। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধুর খুনি পলাতক মৃত্যুদ প্রাপ্ত আসামি ফ্রীডম পার্টির কো-চেয়ারম্যান কর্নেল (বরখাস্ত) রশীদের মেয়ে মেহনাজ রশীদ খন্দকার প্রার্থী হয়েছিলেন কুমিল্লা-৭ আসনে। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হন। মেহনাজ রশীদ ফ্রীডম পার্টিকে আবারও সক্রিয় করতে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেন। শেখ ফজলে নূর তাপসের ওপর বোমা হামলার ঘটনায় গ্রেফতারও হয়েছিলেন তিনি। পরে তিনি জামিন পান। তিনি বর্তমানে পাকিস্তানে রয়েছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। সেখানে বসেই ফ্রীডম পার্টি সক্রিয় রাখার চেষ্টা করছেন। একই নির্বাচনে কুষ্টিয়া-৩ আসন থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন শেখ মতিয়ার রহমান, কক্সবাজার-৩ আসনে প্রার্থী ছিলেন ছৈয়দ উল্লাহ আজাদ।

১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ অনুষ্ঠিত চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ১১২। এর মধ্যে দুজন নির্বাচিত হন। মেহেরপুর-২ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন মেজর (অব.) বজলুল হুদা। আর কুমিল্লা-৬ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন কে এম মান্নান। এ নির্বাচনে ফ্রীডম পার্টির অন্য প্রার্থী হলেন পঞ্চগড়-১ আসনে গাজী সরকার, ঠাকুরগাঁও-২ বদরুল আলম চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও-৩ মো. এনামুল হক, দিনাজপুর-৩ মো. রেজাউল ইসলাম খান, দিনাজপুর-৬ মো. কামরুজ্জামান, নীলফামারী-১ মো. নুরনবী দুলাল সরকার, নীলফামারী-৪ মো. শাকিল, লালমনিরহাট-৩ মো. শামসুল হুদা, রংপুর-৩ মোস্তফা জব্বার হায়দার, রংপুর-৫ মো. সেকেন্দার আলী, কুড়িগ্রাম-২ মো. ইউনুস আলী, কুড়িগ্রাম-৪ আ. আউয়াল, গাইবান্ধা-২ মো. সাইদুর রহমান, গাইবান্ধা-৩ আবদুল হাই, গাইবান্ধা-৫ কামাল পাশা ম ল, জয়পুরহাট-১ মো. জলিলুর রহমান মিলু, জয়পুরহাট-২ মো. জলিলুর রহমান জিল্লু, বগুড়া-১ মো. আবদুস সাত্তার, বগুড়া-৩ সামসুদ্দীন প্রামাণিক, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ হোসেন আলী, নওগাঁ-২ মো. মজিবর রহমান, নওগাঁ-৩ মো. আবু মাসুদ চৌধুরী, নওগাঁ-৫ দে. আতিকুর রহমান, রাজশাহী-১ মো. হাবিবুর রহমান অ্যাডভোকেট, রাজশাহী-৩ মো. ওমর আলী সরকার, নাটোর-৪ মো. মেহের বিশ্বাস, সিরাজগঞ্জ-৫ আবদুস সাত্তার, সিরাজগঞ্জ-৬ আবদুল জলিল সরকার, যশোর-৪ জাহাঙ্গীর খালেদ, নড়াইল-১ আবদুল্লা হেল কাফী, নড়াইল-২ মো. আছাদুজ্জামান, বাগেরহাট-১ অছিফুর রহমান, বাগেরহাট-২ মো. মান্নান শেখ, বাগেরহাট-৩ মুজিবুর রহমান, বাগেরহাট-৪ মোহাম্মদ আলী মৃধা, খুলনা-২ মিঞা আবদুর রশিদ, খুলনা-৩ এস এম এ লতিফ, খুলনা-৪ হেমায়েত শেখ, সাতক্ষীরা-২ এ বি এম সদরুল উলা, সাতক্ষীরা-৩ এস এম হায়দার, সাতক্ষীরা-৪ এস এম এ জব্বার, সাতক্ষীরা-৫ আবুল বাশার, বরগুনা-১ নাজমুল আহসান দুলাল মাতব্বর, বরগুনা-২ মো. মাহবুবুর রহমান, বরগুনা-৩ আ. লতিফ খান, পটুয়াখালী-২ কুদ্দুসুর রহমান, পটুয়াখালী-৩ আফজাল হোসেন, ভোলা-১ জিয়াউদ্দিন আহমদ, ভোলা-২ মো. ছালাহ উদ্দিন, ভোলা-৩ নাজিমুদ্দীন চৌধুরী, বাকেরগঞ্জ-২ (বর্তমানে বরিশাল) হায়দার আলী জমাদ্দার, বাকেরগঞ্জ-৩ আলী হোসেন, বাকেরগঞ্জ-৫ নুরুজ্জামান, বাকেরগঞ্জ-৬ দেলোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইল-৪ সৈয়দ মোহাম্মদ হোসেন, জামালপুর-৩ আজিজুল হক সরকার, জামালপুর-৫ নজরুল ইসলাম, শেরপুর-১ মো. জুবায়েদুল ইসলাম, শেরপুর-২ আকবর হোসেন, শেরপুর-৩ আনছার আলী, ময়মনসিংহ-২ মো. আশরাফুল আলম, মানিকগঞ্জ-২ কামাল হোসেন, মুন্সীগঞ্জ-২ আলম, ঢাকা-৪ হাবীবুর রহমান, ঢাকা-৫ বজলুল হুদা, ঢাকা-৬ সৈয়দ নেছার নোমানী, ঢাকা-১০ বাবলু রিবেরো, গাজীপুর-৪ মো. আবদুল হাই কাজমী, নরসিংদী-১ ছাইদুর রহমান, কুমিল্লা-৩ আহমেদ মীর্জা খবীর, কুমিল্লা-৬ খন্দকার আবদুল মান্নান, চট্টগ্রাম-৮ নিজামুল আমিন, চট্টগ্রাম-১০ গিয়াসউদ্দিন, পাবনা-৩ মইনুল আলম, পাবনা-৫ সাইদ হাসান দারা, মেহেরপুর-১ নূরনবী, মেহেরপুর-২ মেজর (অব.) বজলুল হুদা, কুষ্টিয়া-১ জাহিদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-২ মতিনুল হক খান চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৪ সামছুজ্জামান, ঝিনাইদহ-১ মিয়া আবদুল রশিদ, ঝিনাইদহ-২ আনারুল করিম, ঝিনাইদহ-৩ আনিসুর রহমান, ঝিনাইদহ-৪ মো. রেজা কাশেম, যশোর-২ ছরোয়ার হোসেন, ঝালকাঠি-২ আবদুল করিম খান, পিরোজপুর-১ রুহুল আমিন, পিরোজপুর-২ মজিবর রহমান, বাকেরগঞ্জ-পিরোজপুর-১ অধ্যাপিকা আজরা আলী, ময়মনসিংহ-১০ আ. রশিদ, ময়মনসিংহ-১১ মো. আ. মান্নান খান, নরসিংদী-৫ এ কে এম রেজাউল করিম, নারায়ণগঞ্জ-২ মো. জুলকার নাইন (ইঞ্জিনিয়ার), নারায়ণগঞ্জ-৪ কামাল আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-৫ মোহাম্মদ হোসেন, রাজবাড়ী-১ আ. হালিম মোল্লা (বাবলু), ফরিদপুর-৩ মো. এ বি কে হামিদ, মাদারীপুর-৩ মহিউদ্দিন হাওলাদার, শরীয়তপুর-১ আ. রহিম, সুনামগঞ্জ-৫ আ. ছালাম শেখ, সিলেট-৩ ফয়েজুল আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ গো. কিবরিয়া রাজা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ জুবায়েদুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আবুল ফাতাহ মো. জুবায়ের, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ হারুনুর রশিদ, ফেনী-২ ছিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী, ফেনী-৩ শেখ ওয়াহিদুল্লাহ, নোয়াখালী-২ চৌধুরী মো. ফারুক, নোয়াখালী-৩ এ বি এম আনোয়ার হোসেন অ্যাডভোকেট, লক্ষ্মীপুর-১ সৈয়দ খালেদ চৌধুরী ও লক্ষ্মীপুর-৪ নূরুল হক।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৬৫ জন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফ্রীডম পার্টি প্রার্থী হিসেবে ৬৫ জন অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে পঞ্চগড়-২ আসনে প্রার্থী ছিলেন মো. আবদাল আদিল আলভী, ঠাকুরগাঁও-২ বদরুল আলম চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ সৈয়দ জাকির হোসেন, নীলফামারী-১ মো. নূরুন্নবী দুলাল, রংপুর-৪ মান্নান সরদার, রংপুর-৫ মো. মজিবর রহমান, কুড়িগ্রাম-৪ এ বি এম মঈনুল ইসলাম, গাইবান্ধা-৩ সৈকত আজগর, গাইবান্ধা-৪ মোখলেছুর রহমান, বগুড়া-২ মাসকুরুল আলম চৌধুরী, নবাবগঞ্জ-১ খাদেমুল ইসলাম, নবাবগঞ্জ-২ আয়েস উদ্দীন, নওগাঁ-২ মো. মজিবর রহমান, নওগাঁ-৫ মো. আতিকুর রহমান, নাটোর-৪ মেহের আলী বিশ্বাস, সিরাজগঞ্জ-৭ নুরুল ইসলাম, পাবনা-৫ হাসান আলী, কুষ্টিয়া-১ আবু বকর, কুষ্টিয়া-২ সাখাওয়াত ইবনে মঈন চৌধুরী, কুষ্টিয়া-৪ মোস্তাফা সামসুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা-১ মেজর (অব.) বজলুল হুদা, ঝিনাইদহ-১ মিয়া আবদুর রশিদ, মাগুরা-২ কাশেম মৃধা, নড়াইল-২ মো. আছাদুজ্জামান, সাতক্ষীরা-১ মো. মফিল ইসলাম, বরগুনা-১ নাজমুল আহসান, বরগুনা-২ সোবহান খাঁ, পটুয়াখালী-২ নূর ইসলাম মিয়া, ভোলা-২ ইউসুফ ম্যানেজার, বাকেরগঞ্জ-৫ কাজী আবদুল নঈম (কমল), ঝালকাঠি-১ সোহরাব হোসেন, পিরোজপুর-২ এস এম মজিবুর রহমান, টাঙ্গাইল-৪ জোয়াহের আলী, টাঙ্গাইল-৫ নজরুল ইসলাম খান, জামালপুর-নূরুল হক জংগী, শেরপুর-২ আকমল হোসেন, ময়মনসিংহ-৭ শওকত আলী অ্যাডভোকেট, ময়মনসিংহ-৮ আবদুল গফুর অ্যাডভোকেট, মুন্সীগঞ্জ-২ ডি এস এম ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ-৪ সরদার শাহাবুদ্দীন আহমেদ, ঢাকা-৬ মো. ফারুক, ঢাকা-৭ লিয়াকত হোসেন, নরসিংদী-ছরওয়ার হোসেন খান, নারায়ণগঞ্জ-৪ কামাল আহমেদ, সুনামগঞ্জ-৪ এ বাবুল রিবেরো, হবিগঞ্জ-৩ সৈয়দ এবাদুল হাসান, কুমিল্লা-২ আ. লতিফ সিকদার, কুমিল্লা-৪ খোন্দকার আবদুল মান্নান, কুমিল্লা-৫ আ. ছাত্তার ভূয়া, কুমিল্লা-৬ খোন্দকার আবদুল মান্নান, চাঁদপুর-২ হাসেম কাজী, চাঁদপুর-৫ কর্নেল শাহজাহান, নোয়াখালী-১ মোহাম্মদ আবদুজ জাহের চৌধুরী, নোয়াখালী-২ মোহাম্মদ ফারুক, নোয়াখালী-৩ এ বি এম আনোয়ার হোসেন অ্যাডভোকেট, লক্ষ্মীপুর-৩ আবদুস ছাত্তার অ্যাডভোকেট, চট্টগ্রাম-৮ নিজামুল আমিন, চট্টগ্রাম-৯ এস কে খোদা, চট্টগ্রাম-১০ নিজামুল আমিন, চট্টগ্রাম-১৩ আবু সৈয়দ।

সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ৫৪ প্রার্থী : ১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফ্রীডম পার্টির প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন ৫৪ জন। এর মধ্যে ঝিনাইদহ-২ আসনের প্রার্থী ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. আনোয়ারুল করিম (রন্টু), চুয়াডাঙ্গা-১ বজলুল হুদা, কুষ্টিয়া-৩ অ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী, কুষ্টিয়া-২ খন্দকার সিরাজুল ইসলাম, পাবনা-৫ মো. আমিনুল ইসলাম তালুকদার, মেহেরপুর-২ বজলুর হুদা, পাবনা-১ শেখ মো. আবদুল আজিজ অ্যাডভোকেট, সিরাজগঞ্জ-২ মো. আজিজুর রহমান সওদাগর, নাটোর-২ মো. আমিরুল ইসলাম সরকার, রাজশাহী-৪ সৈয়দ আলী হাসান, রাজশাহী-২ মো. আবু মাসুদ, নওগাঁ-৩ মো. হারুনুর রশিদ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মো. খাদেমুল ইসলাম, বগুড়া-৬ এম এল আলম, বগুড়া-৪ অ্যাডভোকেট মো. সাইদুল ইসলাম তালুকদার, গাইবান্ধা-৫ মো. কামাল পাশা বাদশা, কুড়িগ্রাম-৪ মাওলা এ বি এম মইনুল ইসলাম, রংপুর-৫ মো. মুজিবুর রহমান সরকার, রংপুর-৩ মো. ফয়জুর রহমান মিঠু, পঞ্চগড়-১ মো. খাজা নাজিমুদ্দিন জোয়ার্দার, চট্টগ্রাম-১৩ আলী জোবায়ের, নোয়াখালী-৬ জামাল উদ্দিন, কুমিল্লা-৬ আবদুর রশীদ খন্দকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ নূরুল আমিন, সিলেট-৩ ফয়জুল আলম বাবুল, রাজবাড়ী-১ ওলিউর রহমান, নরসিংদী-৫ ইব্রাহীম মৃধা, নরসিংদী-২ হাবিবুর রহমান খান, নরসিংদী-১ মোস্তফা কামাল আহমেদ, গাজীপুর-৩ মতিউর রহমান, ঢাকা-৯ এ এস এম জামাল উদ্দিন, ঢাকা-৭ আনছার শিকদার, ঢাকা-৬ সিরাজুল হক গোরা, ঢাকা-৫ ফখরুল আহসান রানা, ময়মনসিংহ-৯ আমিন উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৮ আবুল গফুর অ্যাডভোকেট, শেরপুর-১ জুবাইদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৮ এ বাছেদ (বাচ্চু), বরিশাল-পিরোজপুর (১৩২) এম এ রাজ্জাক, পিরোজপুর-১ ইমদাদুল কবির (মিলু), পিরোজপুর-২ এস এম মজিবুর রহমান, ঝালকাঠি-১ সোহরাব হোসেন, বরিশাল-৫ এ হান্নান চৌধুরী, ভোলা-২ মোহাম্মদ সালা উদ্দিন তালুকদার, পটুয়াখালী-৩ অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, সাতক্ষীরা-২ এ বি এম সদরুল উল্লা অ্যাডভোকেট, সাতক্ষীরা-৩ মতিয়ার রহমান, সাতক্ষীরা-১ এস এম জালাল উদ্দীন, বাগেরহাট-৪ মনিরুজ্জামান খান, বাগেরহাট-২ এস এম আবদুল মান্নান।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন যারা : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী।)

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

১১ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা