শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯

প্রশাসনে এখনো বিএনপি জামায়াতের ভূত

গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে আছেন সরকারবিরোধী কর্মকর্তারা
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে এখনো বিএনপি জামায়াতের ভূত

সরকারের প্রশাসনে এখনো বিএনপি-জামায়াতের ভূত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অনেক মন্ত্রণালয় ও দফতরের গুরুত্বপূর্ণ পদে বিএনপি-জামায়াতপন্থি কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করছেন। মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিবের একান্ত সচিব হিসেবেও আছেন বিরোধী রাজনীতিতে বিশ্বাসী কর্মকর্তারা। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদেও এসব কর্মকর্তা কাজ করছেন অত্যন্ত চাতুর্যের সঙ্গে নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় গোপন রেখে। শুধু তাই নয়, এদের কেউ কেউ নিজেদের অনুসারী ও পছন্দের কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দফতরের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাতে তৎপর। মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদেও রয়েছেন ছাত্রজীবনে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা। সরকারবিরোধী এই কর্মকর্তাদের অনেকেই নিজেদের পরিচয় আড়াল করতে যোগ দিয়েছেন তাবলিগ জামাতেও। প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে ও বিভিন্ন সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। গত কয়েকদিনে সচিবালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন পর্যায়ে খোঁজখবর নিয়ে ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, সরকারের অনেক কাজই চলছে ঢিমেতালে। অনেকেই বলছেন, এর কারণ সরকারের ভিতরে ঘাপটি মেরে বসে থাকা সরকারবিরোধী কর্মকর্তাদের কারসাজি। তাদের নানা কর্মকা- ও সরকারের কাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। মন্ত্রণালয়ভিত্তিক খোঁজ নিতে গিয়ে জানা যায়, বিশেষ করে স্থানীয় সরকার, শিক্ষা, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক, নৌপরিবহন, স্বাস্থ্য, জনপ্রশাসন, তথ্য মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগসহ অনেক মন্ত্রণালয় ও বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সুবিধাভোগী কর্মকর্তা। এদের কেউ কেউ তো জোট সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীর একান্ত সচিব পদেও ছিলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পদে রয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের একান্ত সচিব (পিএস) এবং আরেকজন হচ্ছেন জোট সরকার আমলের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদের একান্ত সচিব (পিএস)। বিএনপি আমলের সুবিধাভোগী এ দুই ব্যক্তিই এখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডাকসাইটে কর্মকর্তা।

একইভাবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়েও রয়েছেন বেশ কয়েকজন; যাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ বর্তমান সরকারের বিরোধী। কিন্তু তারাও অতিরিক্ত সচিব ও যুগ্মসচিবের মতো পদে রয়েছেন। এর মধ্যে কেউ কেউ আবার একদা জেলা প্রশাসক (ডিসি)। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়েও আছেন এই বৈশিষ্ট্যের কয়েকজন কর্মকর্তা; যাদের কর্মকা  সরকারকে বিব্রত করছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নাকি ‘সরকারবিরোধী অফিসার ডিপো’। এ মন্ত্রণালয়ে গুটিকয় বাদে গুরুত্বপূর্ণ বেশির ভাগ কর্মকর্তাই সরকারবিরোধী এবং বিগত জোট সরকারের সুবিধাভোগী। তারা এখনো সুবিধা শিকার করেই চলছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ ব্যাচের কর্মকর্তারা এখন প্রশাসনে দাপুটে কর্মকর্তা। এ চার ব্যাচেরই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়। এ ব্যাচগুলোয় চাকরি পাওয়া কর্মকর্তাদের বড় অংশই বিএনপি ও জামায়াতের রাজনীতিতে সরাসরি জড়িত। কিন্তু সময়ের ‘প্রয়োজনে’ তারা এখন ‘অরাজনৈতিক’ সেজে প্রশাসনে নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্রিয়। জোট সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া এসব বিসিএস ক্যাডারের একটা বড় অংশ যে ওই সময়ের ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত তার একটা বড় উদাহরণ হচ্ছে- ২৪ ব্যাচে বিএনপির এক সংসদ সদস্যের দুই ছেলে একসঙ্গে নিয়োগ পেয়েছিলেন রাজনৈকিক প্রভাব খাটিয়ে। কুমিল্লার বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য অধ্যাপক ইউনুসের দুই ছেলে তখন নিয়োগ পান রাজনৈতিক পরিচয়ে। একই ব্যাচে পুলিশে এএসপি পদে নিয়োগ পাওয়ার মধ্যে প্রায় অর্ধশত ছিলেন বগুড়া আজিজুল হক কলেজের ছাত্র, যারা সরাসরি ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

এ ছাড়া প্রশাসনে ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ ব্যাচ এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিসিএস ২৪তম ব্যাচ নিয়ে প্রশাসনের ভিতরে-বাইরেও রয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তাদের নিয়ে এতটাই বিতর্ক ছিল যে একবার তো নিয়োগই বাতিল করতে হয়েছিল। তার পরও এই নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি তৎকালীন সরকার। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলের শেষ দিকে নিয়োগ পায় বিসিএস ২৫তম ব্যাচও; যাদের একটা বড় অংশই হচ্ছেন তৎকালীন সরকারের রাজনৈতিক আশীর্বাদপুষ্ট। এ দুই ব্যাচের কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে উপসচিব পদে উন্নীত। ২৪ ব্যাচের অনেক কর্মকর্তা এখন তাদের ব্যাচের কর্মকর্তাদের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাতে তৎপর। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ২৪ ব্যাচের একজন কর্মকর্তা রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে; যার রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে বিতর্ক আছে। ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও ভোল পাল্টিয়ে বর্তমানে তিনিই সরকারি দলের একনিষ্ঠ কর্মী-সমর্থক। তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের তিনিই ভালো ভালো জায়গায় পদায়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। জানা গেছে, বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, সরকারের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের একান্ত সচিব নিয়োগ দেবে সরকার। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পছন্দে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হবে না। তখনই সুযোগ নেন ২৪ ব্যাচের ওই কর্মকর্তা। তিনি অন্তত ২০ থেকে ২২ জন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব পদে তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের নিয়োগে ভূমিকা রাখেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। শুধু তাই নয়, তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন জেলায় ডিসি কার্যালয় ও বিভিন্ন সচিবের দফতরে পদায়নে তিনি ভূমিকা রাখেন। ঢাকার একজন এডিসি তারই পছন্দে পদায়ন পেয়েছেন। এই কর্মকর্তার বেশির ভাগই নিজেদের অরাজনৈতিক বলে পরিচয় দেন।

এর বাইরে মাঠ প্রশাসনেও বিশেষ করে জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সরকারবিরোধী বেশকিছু কর্মকর্তা। এর মধ্যে রয়েছেন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক জেলার ডিসি, আছেন বরিশাল বিভাগের এক জেলার ডিসি। ঢাকা বিভাগের দুটি গুরুত্বপূর্ণ জেলায় এ রকম ডিসি আছেন, চট্টগ্রাম বিভাগে আছেন একজন, ময়মনসিংহ বিভাগে আছেন দুজন, রংপুর বিভাগে আছেন একজন এবং রাজশাহী বিভাগে আছেন একজন জেলা প্রশাসক। তাদের সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রত্যেকেই ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কেউ কেউ তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হল শাখা ছাত্রদলের নেতাও ছিলেন। এসব কর্মকর্তা প্রশাসনের ১৮ ও ২০তম ব্যাচের। এর বাইরে ডিসি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ২১তম ব্যাচের বেশ কয়েকজন আছেন যারা বিরোধী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
‘আমার স্ত্রী ও বোনকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে’
‘আমার স্ত্রী ও বোনকে ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে’

১ মিনিট আগে | শোবিজ

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু
নারায়ণগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে শুরু হলো টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ
ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচেতনতা আর টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সচেতনতা আর টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জৈব সার উৎপাদনে স্বাবলম্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশিক
জৈব সার উৎপাদনে স্বাবলম্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশিক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইফয়েড প্রতিরোধে কুষ্টিয়ায় টিকাদান কর্মসূচি শুরু
টাইফয়েড প্রতিরোধে কুষ্টিয়ায় টিকাদান কর্মসূচি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু
সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু
নওগাঁয় টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লু অরিজিনের মহাকাশ যাত্রায় প্রথম কাজাখ নারী
ব্লু অরিজিনের মহাকাশ যাত্রায় প্রথম কাজাখ নারী

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শুভসংঘের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ প্রধান উপদেষ্টার
রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামিন্স ছিটকে গেলে অ্যাশেজে সুবিধা পাবে ইংল্যান্ড
কামিন্স ছিটকে গেলে অ্যাশেজে সুবিধা পাবে ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে গুণীজন সম্মাননা
কানাডার টরেন্টোতে গুণীজন সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তালেপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাবদ্ধতা, সেবায় চরম ভোগান্তি
তালেপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে জলাবদ্ধতা, সেবায় চরম ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
প্রেসক্লাবের সামনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’
‘নির্বাচনে কোন দল এলো, না এলো তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো
ছায়ানট ও সেন্ট যোসেফের শরৎ প্রাতে অরুণ আলো

খবর

তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি

সম্পাদকীয়