শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯

প্রশাসনে এখনো বিএনপি জামায়াতের ভূত

গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে আছেন সরকারবিরোধী কর্মকর্তারা
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে এখনো বিএনপি জামায়াতের ভূত

সরকারের প্রশাসনে এখনো বিএনপি-জামায়াতের ভূত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অনেক মন্ত্রণালয় ও দফতরের গুরুত্বপূর্ণ পদে বিএনপি-জামায়াতপন্থি কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করছেন। মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিবের একান্ত সচিব হিসেবেও আছেন বিরোধী রাজনীতিতে বিশ্বাসী কর্মকর্তারা। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদেও এসব কর্মকর্তা কাজ করছেন অত্যন্ত চাতুর্যের সঙ্গে নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় গোপন রেখে। শুধু তাই নয়, এদের কেউ কেউ নিজেদের অনুসারী ও পছন্দের কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দফতরের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাতে তৎপর। মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদেও রয়েছেন ছাত্রজীবনে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা। সরকারবিরোধী এই কর্মকর্তাদের অনেকেই নিজেদের পরিচয় আড়াল করতে যোগ দিয়েছেন তাবলিগ জামাতেও। প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে ও বিভিন্ন সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। গত কয়েকদিনে সচিবালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন পর্যায়ে খোঁজখবর নিয়ে ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, সরকারের অনেক কাজই চলছে ঢিমেতালে। অনেকেই বলছেন, এর কারণ সরকারের ভিতরে ঘাপটি মেরে বসে থাকা সরকারবিরোধী কর্মকর্তাদের কারসাজি। তাদের নানা কর্মকা- ও সরকারের কাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। মন্ত্রণালয়ভিত্তিক খোঁজ নিতে গিয়ে জানা যায়, বিশেষ করে স্থানীয় সরকার, শিক্ষা, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক, নৌপরিবহন, স্বাস্থ্য, জনপ্রশাসন, তথ্য মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগসহ অনেক মন্ত্রণালয় ও বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সুবিধাভোগী কর্মকর্তা। এদের কেউ কেউ তো জোট সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীর একান্ত সচিব পদেও ছিলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পদে রয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের একান্ত সচিব (পিএস) এবং আরেকজন হচ্ছেন জোট সরকার আমলের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদের একান্ত সচিব (পিএস)। বিএনপি আমলের সুবিধাভোগী এ দুই ব্যক্তিই এখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডাকসাইটে কর্মকর্তা।

একইভাবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়েও রয়েছেন বেশ কয়েকজন; যাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ বর্তমান সরকারের বিরোধী। কিন্তু তারাও অতিরিক্ত সচিব ও যুগ্মসচিবের মতো পদে রয়েছেন। এর মধ্যে কেউ কেউ আবার একদা জেলা প্রশাসক (ডিসি)। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়েও আছেন এই বৈশিষ্ট্যের কয়েকজন কর্মকর্তা; যাদের কর্মকা  সরকারকে বিব্রত করছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নাকি ‘সরকারবিরোধী অফিসার ডিপো’। এ মন্ত্রণালয়ে গুটিকয় বাদে গুরুত্বপূর্ণ বেশির ভাগ কর্মকর্তাই সরকারবিরোধী এবং বিগত জোট সরকারের সুবিধাভোগী। তারা এখনো সুবিধা শিকার করেই চলছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ ব্যাচের কর্মকর্তারা এখন প্রশাসনে দাপুটে কর্মকর্তা। এ চার ব্যাচেরই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়। এ ব্যাচগুলোয় চাকরি পাওয়া কর্মকর্তাদের বড় অংশই বিএনপি ও জামায়াতের রাজনীতিতে সরাসরি জড়িত। কিন্তু সময়ের ‘প্রয়োজনে’ তারা এখন ‘অরাজনৈতিক’ সেজে প্রশাসনে নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্রিয়। জোট সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া এসব বিসিএস ক্যাডারের একটা বড় অংশ যে ওই সময়ের ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত তার একটা বড় উদাহরণ হচ্ছে- ২৪ ব্যাচে বিএনপির এক সংসদ সদস্যের দুই ছেলে একসঙ্গে নিয়োগ পেয়েছিলেন রাজনৈকিক প্রভাব খাটিয়ে। কুমিল্লার বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য অধ্যাপক ইউনুসের দুই ছেলে তখন নিয়োগ পান রাজনৈতিক পরিচয়ে। একই ব্যাচে পুলিশে এএসপি পদে নিয়োগ পাওয়ার মধ্যে প্রায় অর্ধশত ছিলেন বগুড়া আজিজুল হক কলেজের ছাত্র, যারা সরাসরি ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

এ ছাড়া প্রশাসনে ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ ব্যাচ এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিসিএস ২৪তম ব্যাচ নিয়ে প্রশাসনের ভিতরে-বাইরেও রয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তাদের নিয়ে এতটাই বিতর্ক ছিল যে একবার তো নিয়োগই বাতিল করতে হয়েছিল। তার পরও এই নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি তৎকালীন সরকার। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলের শেষ দিকে নিয়োগ পায় বিসিএস ২৫তম ব্যাচও; যাদের একটা বড় অংশই হচ্ছেন তৎকালীন সরকারের রাজনৈতিক আশীর্বাদপুষ্ট। এ দুই ব্যাচের কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে উপসচিব পদে উন্নীত। ২৪ ব্যাচের অনেক কর্মকর্তা এখন তাদের ব্যাচের কর্মকর্তাদের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাতে তৎপর। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ২৪ ব্যাচের একজন কর্মকর্তা রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে; যার রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে বিতর্ক আছে। ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও ভোল পাল্টিয়ে বর্তমানে তিনিই সরকারি দলের একনিষ্ঠ কর্মী-সমর্থক। তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের তিনিই ভালো ভালো জায়গায় পদায়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। জানা গেছে, বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, সরকারের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের একান্ত সচিব নিয়োগ দেবে সরকার। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পছন্দে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হবে না। তখনই সুযোগ নেন ২৪ ব্যাচের ওই কর্মকর্তা। তিনি অন্তত ২০ থেকে ২২ জন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব পদে তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের নিয়োগে ভূমিকা রাখেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। শুধু তাই নয়, তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন জেলায় ডিসি কার্যালয় ও বিভিন্ন সচিবের দফতরে পদায়নে তিনি ভূমিকা রাখেন। ঢাকার একজন এডিসি তারই পছন্দে পদায়ন পেয়েছেন। এই কর্মকর্তার বেশির ভাগই নিজেদের অরাজনৈতিক বলে পরিচয় দেন।

এর বাইরে মাঠ প্রশাসনেও বিশেষ করে জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সরকারবিরোধী বেশকিছু কর্মকর্তা। এর মধ্যে রয়েছেন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক জেলার ডিসি, আছেন বরিশাল বিভাগের এক জেলার ডিসি। ঢাকা বিভাগের দুটি গুরুত্বপূর্ণ জেলায় এ রকম ডিসি আছেন, চট্টগ্রাম বিভাগে আছেন একজন, ময়মনসিংহ বিভাগে আছেন দুজন, রংপুর বিভাগে আছেন একজন এবং রাজশাহী বিভাগে আছেন একজন জেলা প্রশাসক। তাদের সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রত্যেকেই ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কেউ কেউ তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হল শাখা ছাত্রদলের নেতাও ছিলেন। এসব কর্মকর্তা প্রশাসনের ১৮ ও ২০তম ব্যাচের। এর বাইরে ডিসি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ২১তম ব্যাচের বেশ কয়েকজন আছেন যারা বিরোধী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
তিন আসামির যাবজ্জীবন
তিন আসামির যাবজ্জীবন
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
দুই ইস্যুতে একমত দলগুলো
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পুলিশ ধৈর্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
সংস্কারকাজে সমর্থন যুক্তরাষ্ট্রের
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ