শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯

প্রশাসনে এখনো বিএনপি জামায়াতের ভূত

গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে আছেন সরকারবিরোধী কর্মকর্তারা
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসনে এখনো বিএনপি জামায়াতের ভূত

সরকারের প্রশাসনে এখনো বিএনপি-জামায়াতের ভূত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। অনেক মন্ত্রণালয় ও দফতরের গুরুত্বপূর্ণ পদে বিএনপি-জামায়াতপন্থি কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করছেন। মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও সচিবের একান্ত সচিব হিসেবেও আছেন বিরোধী রাজনীতিতে বিশ্বাসী কর্মকর্তারা। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদেও এসব কর্মকর্তা কাজ করছেন অত্যন্ত চাতুর্যের সঙ্গে নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় গোপন রেখে। শুধু তাই নয়, এদের কেউ কেউ নিজেদের অনুসারী ও পছন্দের কর্মকর্তাকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দফতরের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাতে তৎপর। মাঠ পর্যায়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) পদেও রয়েছেন ছাত্রজীবনে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা। সরকারবিরোধী এই কর্মকর্তাদের অনেকেই নিজেদের পরিচয় আড়াল করতে যোগ দিয়েছেন তাবলিগ জামাতেও। প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে ও বিভিন্ন সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। গত কয়েকদিনে সচিবালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বিভিন্ন পর্যায়ে খোঁজখবর নিয়ে ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, সরকারের অনেক কাজই চলছে ঢিমেতালে। অনেকেই বলছেন, এর কারণ সরকারের ভিতরে ঘাপটি মেরে বসে থাকা সরকারবিরোধী কর্মকর্তাদের কারসাজি। তাদের নানা কর্মকা- ও সরকারের কাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। মন্ত্রণালয়ভিত্তিক খোঁজ নিতে গিয়ে জানা যায়, বিশেষ করে স্থানীয় সরকার, শিক্ষা, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক, নৌপরিবহন, স্বাস্থ্য, জনপ্রশাসন, তথ্য মন্ত্রণালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগসহ অনেক মন্ত্রণালয় ও বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সুবিধাভোগী কর্মকর্তা। এদের কেউ কেউ তো জোট সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীর একান্ত সচিব পদেও ছিলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব পদে রয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের একান্ত সচিব (পিএস) এবং আরেকজন হচ্ছেন জোট সরকার আমলের যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদের একান্ত সচিব (পিএস)। বিএনপি আমলের সুবিধাভোগী এ দুই ব্যক্তিই এখন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ডাকসাইটে কর্মকর্তা।

একইভাবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়েও রয়েছেন বেশ কয়েকজন; যাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ বর্তমান সরকারের বিরোধী। কিন্তু তারাও অতিরিক্ত সচিব ও যুগ্মসচিবের মতো পদে রয়েছেন। এর মধ্যে কেউ কেউ আবার একদা জেলা প্রশাসক (ডিসি)। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়েও আছেন এই বৈশিষ্ট্যের কয়েকজন কর্মকর্তা; যাদের কর্মকা  সরকারকে বিব্রত করছে। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় নাকি ‘সরকারবিরোধী অফিসার ডিপো’। এ মন্ত্রণালয়ে গুটিকয় বাদে গুরুত্বপূর্ণ বেশির ভাগ কর্মকর্তাই সরকারবিরোধী এবং বিগত জোট সরকারের সুবিধাভোগী। তারা এখনো সুবিধা শিকার করেই চলছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ ব্যাচের কর্মকর্তারা এখন প্রশাসনে দাপুটে কর্মকর্তা। এ চার ব্যাচেরই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়। এ ব্যাচগুলোয় চাকরি পাওয়া কর্মকর্তাদের বড় অংশই বিএনপি ও জামায়াতের রাজনীতিতে সরাসরি জড়িত। কিন্তু সময়ের ‘প্রয়োজনে’ তারা এখন ‘অরাজনৈতিক’ সেজে প্রশাসনে নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে সক্রিয়। জোট সরকারের সময় নিয়োগ পাওয়া এসব বিসিএস ক্যাডারের একটা বড় অংশ যে ওই সময়ের ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত তার একটা বড় উদাহরণ হচ্ছে- ২৪ ব্যাচে বিএনপির এক সংসদ সদস্যের দুই ছেলে একসঙ্গে নিয়োগ পেয়েছিলেন রাজনৈকিক প্রভাব খাটিয়ে। কুমিল্লার বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য অধ্যাপক ইউনুসের দুই ছেলে তখন নিয়োগ পান রাজনৈতিক পরিচয়ে। একই ব্যাচে পুলিশে এএসপি পদে নিয়োগ পাওয়ার মধ্যে প্রায় অর্ধশত ছিলেন বগুড়া আজিজুল হক কলেজের ছাত্র, যারা সরাসরি ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

এ ছাড়া প্রশাসনে ২১, ২২, ২৪ ও ২৫ ব্যাচ এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিসিএস ২৪তম ব্যাচ নিয়ে প্রশাসনের ভিতরে-বাইরেও রয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তাদের নিয়ে এতটাই বিতর্ক ছিল যে একবার তো নিয়োগই বাতিল করতে হয়েছিল। তার পরও এই নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বৃত্ত থেকে বের হতে পারেনি তৎকালীন সরকার। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলের শেষ দিকে নিয়োগ পায় বিসিএস ২৫তম ব্যাচও; যাদের একটা বড় অংশই হচ্ছেন তৎকালীন সরকারের রাজনৈতিক আশীর্বাদপুষ্ট। এ দুই ব্যাচের কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে উপসচিব পদে উন্নীত। ২৪ ব্যাচের অনেক কর্মকর্তা এখন তাদের ব্যাচের কর্মকর্তাদের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসাতে তৎপর। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, ২৪ ব্যাচের একজন কর্মকর্তা রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে; যার রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে বিতর্ক আছে। ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও ভোল পাল্টিয়ে বর্তমানে তিনিই সরকারি দলের একনিষ্ঠ কর্মী-সমর্থক। তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের তিনিই ভালো ভালো জায়গায় পদায়নে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। জানা গেছে, বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, সরকারের মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের একান্ত সচিব নিয়োগ দেবে সরকার। মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পছন্দে কাউকে নিয়োগ দেওয়া হবে না। তখনই সুযোগ নেন ২৪ ব্যাচের ওই কর্মকর্তা। তিনি অন্তত ২০ থেকে ২২ জন মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব পদে তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের নিয়োগে ভূমিকা রাখেন বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। শুধু তাই নয়, তার ব্যাচের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন জেলায় ডিসি কার্যালয় ও বিভিন্ন সচিবের দফতরে পদায়নে তিনি ভূমিকা রাখেন। ঢাকার একজন এডিসি তারই পছন্দে পদায়ন পেয়েছেন। এই কর্মকর্তার বেশির ভাগই নিজেদের অরাজনৈতিক বলে পরিচয় দেন।

এর বাইরে মাঠ প্রশাসনেও বিশেষ করে জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সরকারবিরোধী বেশকিছু কর্মকর্তা। এর মধ্যে রয়েছেন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের এক জেলার ডিসি, আছেন বরিশাল বিভাগের এক জেলার ডিসি। ঢাকা বিভাগের দুটি গুরুত্বপূর্ণ জেলায় এ রকম ডিসি আছেন, চট্টগ্রাম বিভাগে আছেন একজন, ময়মনসিংহ বিভাগে আছেন দুজন, রংপুর বিভাগে আছেন একজন এবং রাজশাহী বিভাগে আছেন একজন জেলা প্রশাসক। তাদের সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রত্যেকেই ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কেউ কেউ তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হল শাখা ছাত্রদলের নেতাও ছিলেন। এসব কর্মকর্তা প্রশাসনের ১৮ ও ২০তম ব্যাচের। এর বাইরে ডিসি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ২১তম ব্যাচের বেশ কয়েকজন আছেন যারা বিরোধী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সত্যিই কি হৃদরোগে ভুগছেন ট্রাম্প?
সত্যিই কি হৃদরোগে ভুগছেন ট্রাম্প?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরে বিদ্যুতের তার পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরে বিদ্যুতের তার পেঁচানো মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় খালের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কলমাকান্দায় খালের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ভারতীয় গরু জব্দ
সুনামগঞ্জে ভারতীয় গরু জব্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে কবি আল মাহমুদ পাঠাগার উদ্বোধন
গুলশানে কবি আল মাহমুদ পাঠাগার উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লা লিগায় ফের বর্ণবাদের শিকার এমবাপ্পে ও ভিনিসিউস
লা লিগায় ফের বর্ণবাদের শিকার এমবাপ্পে ও ভিনিসিউস

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া-মুক্তারপুর-পঞ্চবটি সড়ক দ্রুত সংস্কারের দাবি
নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া-মুক্তারপুর-পঞ্চবটি সড়ক দ্রুত সংস্কারের দাবি

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইএসএল নিয়ে জট খুলছে, এআইএফএফ-এফএসডিএল বৈঠকে আশার আলো
আইএসএল নিয়ে জট খুলছে, এআইএফএফ-এফএসডিএল বৈঠকে আশার আলো

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হাসপাতালে দ্বিতীয়বার হামলার ন্যায়বিচারের আহ্বান জাতিসংঘের
গাজায় হাসপাতালে দ্বিতীয়বার হামলার ন্যায়বিচারের আহ্বান জাতিসংঘের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত
৫৯ শতাংশ আমেরিকানই সন্তান লালন-পালনের ব্যয় নির্বাহে ঋণগ্রস্ত

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু
ঢাকায় জাপানি ভাষা শিক্ষার স্কুল চালু

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা
চীনের নতুন ট্যাঙ্ক ঘিরে জল্পনা-কল্পনা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বহিষ্কৃত প্রধান শিক্ষককে স্থায়ীভাবে অপসারণের দাবি
লালমনিরহাটে বহিষ্কৃত প্রধান শিক্ষককে স্থায়ীভাবে অপসারণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের বার্ষিক সাধারণ সভা ও মতবিনিময়
গাইবান্ধায় আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের বার্ষিক সাধারণ সভা ও মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলংকার বিপক্ষে ওয়ানডে দলে ফিরলেন টেইলর
শ্রীলংকার বিপক্ষে ওয়ানডে দলে ফিরলেন টেইলর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শীর্ষে বাংলাদেশ, ৩৭ শতাংশ শ্রমিকই বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শীর্ষে বাংলাদেশ, ৩৭ শতাংশ শ্রমিকই বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ২৮ আসনের ৩০৯ আবেদন নিষ্পত্তি করলো ইসি
যে ২৮ আসনের ৩০৯ আবেদন নিষ্পত্তি করলো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত চত্বরে আসামিদের উপর নারীর হামলা, রক্তাত ২
আদালত চত্বরে আসামিদের উপর নারীর হামলা, রক্তাত ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুলাদীতে বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ
মুলাদীতে বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিউনিটি অ্যাকশন সভা
গাইবান্ধায় শিক্ষার মানোন্নয়নে কমিউনিটি অ্যাকশন সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রীতি ম্যাচ খেলতে অক্টোবরে থাইল্যান্ডে যাবে নারী দল
প্রীতি ম্যাচ খেলতে অক্টোবরে থাইল্যান্ডে যাবে নারী দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে সমাজসেবার উদ্যোগে সুদমুক্ত ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ
ডাসারে সমাজসেবার উদ্যোগে সুদমুক্ত ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে প্রচণ্ড গরমে অসুস্থ ২২ ছাত্রী, হাসপাতালে ভর্তি ৪
নবীনগরে প্রচণ্ড গরমে অসুস্থ ২২ ছাত্রী, হাসপাতালে ভর্তি ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক
এনআইডি করতে এসে রোহিঙ্গা দম্পতি আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য
চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চাই জাতীয় ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন