শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২২

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে একান্ত সাক্ষাৎকার

বিএনপি জঙ্গি সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে মাঠে নামিয়েছে

-ওবায়দুল কাদের
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি জঙ্গি সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে মাঠে নামিয়েছে

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, লন্ডন থেকে নির্দেশ পেয়ে বিএনপি নেতারা জঙ্গি, সাম্প্রদায়িক, অপশক্তিকে মাঠে নামিয়েছে। ঢাকায় গণসমাবেশ ঘিরে নাশকতার অংশ হিসেবে বিএনপি ‘টেস্ট কেস’ হিসেবে বিআরটিসির বাস পুড়িয়েছে। নয়াপল্টনে পুলিশের ওপর হামলা করেছে। বিএনপি যে সন্ত্রাসী দল ইতোমধ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে। এটা খুবই খারাপ লক্ষণ। দলীয় নেতা-কর্মীদের বলতে চাই- সবাই প্রস্তুত থাকুন, সতর্ক থাকুন। শান্তিপূর্ণ পরিবেশ কেউ যেন নষ্ট করতে না পারে সে ব্যাপারে পাড়া-মহল্লায় সতর্ক পাহারায় থাকুন। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। গতকাল সকালে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

একান্ত আলাপচারিতায় বিএনপির আজকের সমাবেশ ঘিরে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সতর্ক পাহারায় থাকার পাশাপাশি, উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে দলীয় সভানেত্রীর নির্দেশনা পালনের আহ্বান জানান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি অফিসে বোমা পাওয়া, পুলিশের ওপর আক্রমণ, নানা ধরনের হুমকি-ধমকিতে ঢাকাবাসী কিছুটা আতঙ্কগ্রস্ত। কারণ বিএনপি সন্ত্রাসী রাজনৈতিক দল। তারা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ পছন্দ করে না।

ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশে বিএনপির না আসার কারণ কী বলে মনে করেন? এ প্রশ্নের জবাবে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি বলছে তারা ১০ লাখ লোকের সমাগম ঘটাবে। রাজনৈতিক দল হিসেবে তারা এটা করতেই পারে। কিন্তু তাদের পছন্দ নয়াপল্টনের ৩৫ হাজার স্কয়ার ফিট জায়গা। সরকারের সদিচ্ছা আছে বলেই তাদের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে বলেছিল। কিন্তু তাদের সেখানে পছন্দ নয়। কারণ এটা ঐতিহাসিক স্থান। যেখানে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন, দেশবাসীকে স্বাধীনতাযুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। সেই ভাষণটি বিশ্বস্বীকৃতি পেয়েছে। এই সেই উদ্যান যেখানে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিএনপির দোসর পাকিস্তান সেনাবাহিনী মিত্রবাহিনীর হাতে আত্মসমর্পণ করেছিল। সে কারণেই হয়তো মির্জা ফখরুল সাহেবের পছন্দ না। কারণ মির্জা ফখরুলের বাবা ১৯৭১ সালে কুখ্যাত রাজাকার ছিলেন। অথচ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বেগম জিয়া গত নির্বাচনেও সভা করেছেন। বিএনপিকে শান্তিপূর্ণভাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করতে দেওয়ার জন্য ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনের তারিখ ৮-৯ ডিসেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বরে এগিয়ে আনা হয়েছিল।

১০ ডিসেম্বর বিএনপির গণসমাবেশ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা বরাবরই বলে আসছি বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী দল। তারা স্বাধীনতা-মুক্তিযুদ্ধ বিশ্বাস করে না। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১০ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। ওইদিন আলবদর বাহিনীর সহায়তায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী সাংবাদিক বুদ্ধিজীবী সিরাজুদ্দীন হোসেন ও সাংবাদিক সৈয়দ নজমুল হককে ধরে নিয়ে যায়। ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত বুদ্ধিজীবী হত্যার মতো নৃশংসতম ঘটনা ঘটিয়েছিল। সেই বুদ্ধিজীবী হত্যার নীলনকশা শুরুর দিন ১০ ডিসেম্বরকেই বিএনপি বেছে নিয়েছে।

বিএনপির সমাবেশ ঘিরে ব্যাপক ধরপাকড়ের অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সঠিক জবাব দিতে পারবে। তবে কারও বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে গ্রেফতার করবে এটাই স্বাভাবিক।

বিএনপি নেতাদের ওপর হামলা এবং পার্টি অফিসে তালা দেওয়া প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এটা বিএনপির পুরনো অভ্যাস। কোথাও হামলার ঘটনা ঘটেনি। আর যেটুকু জেনেছি, বিএনপি অফিসে তালা দেওয়া হয়েছে, তাদের অফিসে বোমা পাওয়া গেছে। তল্লাশি চলছে। তল্লাশি শেষে খুলে দেওয়া হবে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, বিএনপি আমলে আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া থাকত। দলীয় নেতা-কর্মীদের অফিসে ঢুকতে দেওয়া হতো না। প্রয়াত নেতা মোহাম্মদ নাসিম, প্রবীণ নেত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীকে কীভাবে পিটিয়ে রাস্তায় ফেলে রাখা হয়েছিল সেগুলো কি দেশবাসী ভুলে গেছে? বিএনপি আমলে পুলিশের অফিসার কোহিনুর আমাদের এক নারী নেত্রীকে যিনি অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন, তাকেও পিটিয়েছে। সেগুলো নিশ্চয় মানুষ ভুলে যায়নি।

‘বিএনপি ষড়যন্ত্র করছে, আপনারা প্রায়ই এমন অভিযোগ করে আসছেন কিন্তু কেন?’ জবাবে তিনি বলেন, যে দলটির জন্মই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে সেই দল ষড়যন্ত্র ছাড়া কী করবে? দীর্ঘদিন ক্ষমতাহারা। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে নতুন মর্যাদা পেয়েছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এটা বিএনপির পছন্দ নয়। কারণ তারা দেশের উন্নতি দেখতে চায় না। তাই এখন বিদেশি মিশনগুলোয় আমাদের সম্পর্কে খারাপ বার্তা দিচ্ছে। কিছু কিছু কূটনীতিকের ইঙ্গিতে তারা দেশের ভিতর অরাজকতার পাঁয়তারা করছে। আওয়ামী লীগ সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই এগিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সততা, দক্ষতা, মেধা ও আন্তরিকতার কারণে দেশ এগিয়ে চলেছে। দেশবাসী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আবারও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করবেন।

বিএনপির অন্য বিভাগীয় সমাবেশে বাস ধর্মঘট করা হয়েছে, ঢাকার গণসমাবেশে বাস ধর্মঘট না ডাকতে সরকারের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে; এটা সরকারের নমনীয়তা নাকি দুর্বলতা?- এ প্রসঙ্গে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, পরিবহন ধর্মঘটের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কিছুই করার নেই। কারণ পরিবহন মালিক-শ্রমিক সংগঠনে সব দলের নেতাই রয়েছে। ঢাকায় যেন গণসমাবেশ করতে পারে সেজন্য সরকারের পক্ষ থেকে মালিক পরিবহন ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতি অনুরোধ করা হয়েছে। এটা সরকারের উদারতা, দুর্বলতা নয়।

সবশেষে ওবায়দুল কাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, বিএনপি পায়ে পাড়া দিয়ে সংঘাত সৃষ্টি করতে পারে। ইতোমধ্যে তারা সংঘাতেরই আভাস দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সংঘাত চায় না। আওয়ামী লীগ শান্তিতে বিশ্বাসী। আমাদের নেতা-কর্মীদের ধৈর্য ধরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে বিএনপি সংঘাত সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাতে চাইলে উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।

এজন্য পাড়া-মহল্লায় সতর্ক থাকতে হবে। যেখানেই সন্ত্রাস সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে