শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

দলীয় কোন্দল, স্বতন্ত্র আবরণে বিএনপি

সিটিতে চ্যালেঞ্জে নৌকার প্রার্থী

♦ গাজীপুরে ভোটের হিসাব নিয়ে নতুন আলোচনা ♦ বিশেষ দৃষ্টি বরিশালে ♦ মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মান ভাঙাতে ব্যস্ত প্রার্থীরা
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সিটিতে চ্যালেঞ্জে নৌকার প্রার্থী

আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু না হলেও সরগরম পাঁচ সিটি করপোরেশন এলাকা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গাজীপুর, সিলেট, বরিশাল, রাজশাহী ও খুলনা সিটি ভোটকে ধরা হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মহড়া। নির্বাচন কমিশনকে দিতে হবে নিরপেক্ষতার পরীক্ষা। আবার আওয়ামী লীগকে বিজয়ী হয়ে দিতে হবে জনপ্রিয়তা ধরে রাখার পরীক্ষা। আসন্ন এ সিটি ভোটে চ্যালেঞ্জে পড়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকেই প্রার্থীরা ছুটে চলেছেন অবিরাম। জয়ের পথে বাধা হতে পারে দলীয় কোন্দল। টানা ১৪ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় জেলা-উপজেলা, মহানগরে আওয়ামী লীগের কোন্দল, উপকোন্দল সৃষ্টি হয়েছে। একাধিক ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে দল। কোথাও কোথাও এমন পরিস্থিতি যেন আওয়ামী লীগই আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ।

২৫ মে গাজীপুর, ১২ জুন খুলনা ও বরিশাল এবং ২১ জুন রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশনে ভোট গ্রহণ করা হবে। গাজীপুর সিটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান, খুলনায় তালুকদার আবদুল খালেক, বরিশালে আবুল খায়ের খোকন সেরনিয়াবাত, রাজশাহীতে এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন আর সিলেটে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

এসব সিটিতে বিএনপি দলীয়ভাবে ভোটে অংশ নিচ্ছে না। ভোট বর্জন করে দলটি প্রমাণ করতে চায় তাদের ছাড়া বাংলাদেশে কোনো অর্থবহ অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। কিন্তু দলটির স্থানীয় নেতারা হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রার্থী হয়েছেন। গাজীপুরে প্রার্থী হয়েছেন বিএনপির অঙ্গসংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত গাজীপুরের সরকার পরিবারের সদস্য সরকার শাহনূর ইসলাম রনি। তিনি বিএনপির সাবেক এমপি হাসান উদ্দিন সরকারের ভাতিজা এবং আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কারাবন্দি নূরুল ইসলাম সরকারের ছেলে। সিটি নির্বাচনের আগে রনির চাচা হাসান সরকার ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘আওয়ামী লীগকে ফাঁকা মাঠে গোল দিতে দেওয়া হবে না। দল সিদ্ধান্ত না নিলেও এ নির্বাচনে আমরা কৌশল গ্রহণ করব।’ ভাতিজাকে প্রার্থী করার মধ্য দিয়ে তাঁর কৌশল পরিষ্কার হয়েছে। রনি সরকারের বাবা নূরুল ইসলাম সরকার ছিলেন নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খানের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। টঙ্গী পৌরসভা নির্বাচনে বারবার আজমতের কাছে পরাজিত হয়েছেন তিনি।

স্থানীয়রা বলছেন, নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খানের জন্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কারাবন্দি নূরুল ইসলাম সরকারের ছেলে রনি সরকার যতটা না ফ্যাক্টর, তার চেয়ে বড় বাধা সাবেক মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। শেষ পর্যন্ত জাহাঙ্গীর মাঠে থাকলে ভোটের হিসাব পাল্টে যেতে পারে। আওয়ামী লীগের একটি বড় অংশ ওপরে নৌকা বললেও ভিতরে ভিতরে জাহাঙ্গীরের পক্ষেই তাদের অবস্থান। গাজীপুর সিটিতে স্থানীয় ভোটারের চেয়ে বিভিন্ন জেলা থেকে আগত কর্মজীবী ভোটার বেশি। তরুণ ও ভাসমান ভোটাররাও জাহাঙ্গীরের পক্ষে বলে জানা গেছে। শেষ পর্যন্ত যদি জাহাঙ্গীরকে বসিয়ে দেওয়া হয় তাহলে তিনি আজমত উল্লার বিরুদ্ধে খেলবেন তার মা জায়েদা খাতুনকে নিয়ে। বিরোধী পক্ষ না হলেও দলের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সিটি নির্বাচন নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা কাজ শুরু করেছেন। আমাদের নেত্রী নিজেও গাইডলাইন দিয়েছেন। কাজ করছি, বসে নেই। যারা প্রার্থীর বিরুদ্ধে কাজ করবে অথবা দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করবে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ নিয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’

আসন্ন পাঁচ সিটি নির্বাচনের প্রথমটি গাজীপুরে। এ নির্বাচনে সবার দৃষ্টি জাহাঙ্গীরের দিকে। কারণ গাজীপুর সিটিতে ভোটের মাঠে জাহাঙ্গীর নিজেকে সেভাবে তৈরি করেছেন বলে স্থানীয়দের দাবি। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সময় বাকি থাকলেও এখন পর্যন্ত গাজীপুর নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।

গাজীপুর নিয়ে আওয়ামী লীগ ‘গা’ ভাসালেও সিরিয়াস বরিশাল সিটিতে। এখানে মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন বর্তমান মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ। তাঁর বদলে মনোনয়ন পেয়েছেন তাঁরই চাচা আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত। তবে পারিবারিক পরিমণ্ডলে তাঁরা পরস্পরবিরোধী হিসেবে পরিচিত। খোকন সেরনিয়াবাত ২০ এপ্রিল বরিশালে যান। সেখানে কয়েকজন কেন্দ্রীয় হেভিওয়েট নেতাও তাঁর সঙ্গে যান। সেখানে অনুষ্ঠিত হয় এক বিশেষ সভা। গতকালও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু, দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক বরিশাল সিটিতে নৌকার প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন। তাঁরা নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানান।

স্থানীয় এক সূত্র জানান, মনোনয়নবঞ্চিত সাদিক আবদুল্লাহ তাঁর চাচাকে সমর্থন দিলেও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা কতটা দলীয় প্রার্থীর পক্ষে থাকবেন, তা নিয়ে শংশয় রয়েছে। ফলে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যদের বিশেষ দৃষ্টি রয়েছে বরিশালে।

রাজশাহীতে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। নৌকা পাওয়া আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন এখন পর্যন্ত ডাবলু সরকার কিংবা তাঁর অনুসারীদের ডাকেননি। ডাবলু সরকারের অনুসারীদের বাদ দিয়ে এককভাবে চলছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এখন পর্যন্ত বিএনপির কেউ প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা না দেওয়ায় ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন নৌকার প্রার্থী। লিটন মেয়র হওয়ার পর রাজশাহীতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। দলীয় কোন্দল নিরসনে কেন্দ্রও এখন পর্যন্ত উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।

সিলেট সিটিতে নৌকার প্রার্থী প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী শুরু থেকেই দলীয় নেতা-কর্মী, সাধারণ ভোটারদের কাছে যাচ্ছেন। এখানে বর্তমান মেয়র বিএনপি নেতা আরিফুল ইসলাম। যদিও তিনি বলে আসছেন ভোট করবেন না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে নামলে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হবে নৌকার প্রার্থীর জন্য। কামরানের মতো জনপ্রিয় নেতাকে হারিয়ে মেয়র হয়েছিলেন আরিফ। আবার এ সিটিতে নতুন করে ১৫টি ওয়ার্ড যুক্ত হয়েছে। এ ওয়ার্ডগুলো বিএনপির ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া সিলেট শহর আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক তুলনামূলক অন্য সিটির চেয়ে কম। গত বুধবার সিলেটে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে বর্ধিত সভা করা হয়। এখানে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের একজন বাদে সবাই উপস্থিত ছিলেন। অর্থাৎ চ্যালেঞ্জ থাকলেও দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

খুলনায় তালুকদার আবদুল খালেককে নিয়ে একাট্টা রয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো।

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যরা বলছেন, এ নির্বাচনকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অভ্যন্তরীণ কোন্দল মেটানোর একটা প্ল্যাটফরম হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ। নানা কোন্দলে জর্জরিত আওয়ামী লীগ। এ কোন্দলের কারণে দলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হচ্ছে আওয়ামী লীগই। তাই প্রার্থী দেওয়ার পর কারা কীভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং কারা বিদ্রোহী প্রার্থী হন, কারা আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ করেন সে বিষয়গুলো হিসাবনিকাশ করবে আওয়ামী লীগ। যেটি জাতীয় নির্বাচনে কৌশল তৈরি করার ক্ষেত্রে কাজে দেবে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা।

আরিফকে চ্যালেঞ্জ আনোয়ারের

নৌকার প্রতিদ্বন্দ্বী হাতপাখা

সক্রিয় আরও দুই প্রার্থী

নির্বাচনী অফিসে সিনিয়র নেতারা

এই বিভাগের আরও খবর
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধিমালা গ্রহণের সেই আদেশ স্থগিত
বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধিমালা গ্রহণের সেই আদেশ স্থগিত
মামলা বাণিজ্য বন্ধে পরিবর্তন ফৌজদারি কার্যবিধিতে
মামলা বাণিজ্য বন্ধে পরিবর্তন ফৌজদারি কার্যবিধিতে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
সর্বশেষ খবর
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা
দল নিবন্ধন : আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্বে ইসির ৭ কর্মকর্তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গোলান মালভূমির দখল ছাড়বে না ইসরায়েল!
গোলান মালভূমির দখল ছাড়বে না ইসরায়েল!

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার
বগুড়ায় নাশকতার মামলায় আইনজীবী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে মতবিনিময় সভা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে শওকত আজিজ রাসেলের বৈঠক

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বারিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক কর্মশালা
বারিতে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল শীর্ষক কর্মশালা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন
ডিএসসিসির ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকা বাজেটের অনুমোদন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের
রিকশা চালিয়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জার্মান রাষ্ট্রদূতের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু
কমপ্লিট শাটডাউন প্রত্যাহার, হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রফতানি শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকার শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ
সুনামগঞ্জে কোটি কোটি টাকার শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামানের জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন
দ্বিতীয় কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন
পঞ্চগড়ে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু, জনমনে ক্ষোভ
বরগুনায় ভুল চিকিৎসায় শিশুর মৃত্যু, জনমনে ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন
চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইয়াসিন, সম্পাদক শাওন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ
অনুমতি ছাড়াই জাবিতে অর্ধশত গাছ কর্তন, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধমক দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত করতে চাইলে বিএনপি সহ্য করবে না : ফারুক
ধমক দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যাহত করতে চাইলে বিএনপি সহ্য করবে না : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৮
ভারতে রাসায়নিক কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যুক্ত হচ্ছে ৩৫ মিটারগেজ কোচ
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে যুক্ত হচ্ছে ৩৫ মিটারগেজ কোচ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে আহত মসজিদের ইমাম
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে আহত মসজিদের ইমাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে ৩০০ ফাঁদসহ হরিণ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ৩০০ ফাঁদসহ হরিণ শিকারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে যুবককে গুমের অভিযোগ
তালতলীতে শ্রমিক লীগ নেতার বিরুদ্ধে যুবককে গুমের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে লটারির মাধ্যমে ওএমএস ডিলার নিয়োগ
পঞ্চগড়ে লটারির মাধ্যমে ওএমএস ডিলার নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৪২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ৪২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান
বিপিএলে ‘নোয়াখালী রয়্যালস’ নামে দল নিতে আগ্রহী একটি প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম