শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

দলীয় কোন্দল, স্বতন্ত্র আবরণে বিএনপি

সিটিতে চ্যালেঞ্জে নৌকার প্রার্থী

♦ গাজীপুরে ভোটের হিসাব নিয়ে নতুন আলোচনা ♦ বিশেষ দৃষ্টি বরিশালে ♦ মনোনয়নপ্রত্যাশীদের মান ভাঙাতে ব্যস্ত প্রার্থীরা
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সিটিতে চ্যালেঞ্জে নৌকার প্রার্থী

আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু না হলেও সরগরম পাঁচ সিটি করপোরেশন এলাকা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গাজীপুর, সিলেট, বরিশাল, রাজশাহী ও খুলনা সিটি ভোটকে ধরা হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মহড়া। নির্বাচন কমিশনকে দিতে হবে নিরপেক্ষতার পরীক্ষা। আবার আওয়ামী লীগকে বিজয়ী হয়ে দিতে হবে জনপ্রিয়তা ধরে রাখার পরীক্ষা। আসন্ন এ সিটি ভোটে চ্যালেঞ্জে পড়েছেন নৌকার প্রার্থীরা। মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকেই প্রার্থীরা ছুটে চলেছেন অবিরাম। জয়ের পথে বাধা হতে পারে দলীয় কোন্দল। টানা ১৪ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় জেলা-উপজেলা, মহানগরে আওয়ামী লীগের কোন্দল, উপকোন্দল সৃষ্টি হয়েছে। একাধিক ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে দল। কোথাও কোথাও এমন পরিস্থিতি যেন আওয়ামী লীগই আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ।

২৫ মে গাজীপুর, ১২ জুন খুলনা ও বরিশাল এবং ২১ জুন রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশনে ভোট গ্রহণ করা হবে। গাজীপুর সিটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খান, খুলনায় তালুকদার আবদুল খালেক, বরিশালে আবুল খায়ের খোকন সেরনিয়াবাত, রাজশাহীতে এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন আর সিলেটে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

এসব সিটিতে বিএনপি দলীয়ভাবে ভোটে অংশ নিচ্ছে না। ভোট বর্জন করে দলটি প্রমাণ করতে চায় তাদের ছাড়া বাংলাদেশে কোনো অর্থবহ অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। কিন্তু দলটির স্থানীয় নেতারা হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রার্থী হয়েছেন। গাজীপুরে প্রার্থী হয়েছেন বিএনপির অঙ্গসংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত গাজীপুরের সরকার পরিবারের সদস্য সরকার শাহনূর ইসলাম রনি। তিনি বিএনপির সাবেক এমপি হাসান উদ্দিন সরকারের ভাতিজা এবং আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কারাবন্দি নূরুল ইসলাম সরকারের ছেলে। সিটি নির্বাচনের আগে রনির চাচা হাসান সরকার ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘আওয়ামী লীগকে ফাঁকা মাঠে গোল দিতে দেওয়া হবে না। দল সিদ্ধান্ত না নিলেও এ নির্বাচনে আমরা কৌশল গ্রহণ করব।’ ভাতিজাকে প্রার্থী করার মধ্য দিয়ে তাঁর কৌশল পরিষ্কার হয়েছে। রনি সরকারের বাবা নূরুল ইসলাম সরকার ছিলেন নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খানের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। টঙ্গী পৌরসভা নির্বাচনে বারবার আজমতের কাছে পরাজিত হয়েছেন তিনি।

স্থানীয়রা বলছেন, নৌকার প্রার্থী আজমত উল্লা খানের জন্য আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কারাবন্দি নূরুল ইসলাম সরকারের ছেলে রনি সরকার যতটা না ফ্যাক্টর, তার চেয়ে বড় বাধা সাবেক মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম। শেষ পর্যন্ত জাহাঙ্গীর মাঠে থাকলে ভোটের হিসাব পাল্টে যেতে পারে। আওয়ামী লীগের একটি বড় অংশ ওপরে নৌকা বললেও ভিতরে ভিতরে জাহাঙ্গীরের পক্ষেই তাদের অবস্থান। গাজীপুর সিটিতে স্থানীয় ভোটারের চেয়ে বিভিন্ন জেলা থেকে আগত কর্মজীবী ভোটার বেশি। তরুণ ও ভাসমান ভোটাররাও জাহাঙ্গীরের পক্ষে বলে জানা গেছে। শেষ পর্যন্ত যদি জাহাঙ্গীরকে বসিয়ে দেওয়া হয় তাহলে তিনি আজমত উল্লার বিরুদ্ধে খেলবেন তার মা জায়েদা খাতুনকে নিয়ে। বিরোধী পক্ষ না হলেও দলের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সিটি নির্বাচন নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা কাজ শুরু করেছেন। আমাদের নেত্রী নিজেও গাইডলাইন দিয়েছেন। কাজ করছি, বসে নেই। যারা প্রার্থীর বিরুদ্ধে কাজ করবে অথবা দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করবে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ নিয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’

আসন্ন পাঁচ সিটি নির্বাচনের প্রথমটি গাজীপুরে। এ নির্বাচনে সবার দৃষ্টি জাহাঙ্গীরের দিকে। কারণ গাজীপুর সিটিতে ভোটের মাঠে জাহাঙ্গীর নিজেকে সেভাবে তৈরি করেছেন বলে স্থানীয়দের দাবি। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সময় বাকি থাকলেও এখন পর্যন্ত গাজীপুর নিয়ে তেমন উদ্যোগ চোখে পড়েনি।

গাজীপুর নিয়ে আওয়ামী লীগ ‘গা’ ভাসালেও সিরিয়াস বরিশাল সিটিতে। এখানে মনোনয়নবঞ্চিত হয়েছেন বর্তমান মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ। তাঁর বদলে মনোনয়ন পেয়েছেন তাঁরই চাচা আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত। তবে পারিবারিক পরিমণ্ডলে তাঁরা পরস্পরবিরোধী হিসেবে পরিচিত। খোকন সেরনিয়াবাত ২০ এপ্রিল বরিশালে যান। সেখানে কয়েকজন কেন্দ্রীয় হেভিওয়েট নেতাও তাঁর সঙ্গে যান। সেখানে অনুষ্ঠিত হয় এক বিশেষ সভা। গতকালও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু, দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক বরিশাল সিটিতে নৌকার প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন। তাঁরা নৌকার প্রার্থীকে বিজয়ী করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানান।

স্থানীয় এক সূত্র জানান, মনোনয়নবঞ্চিত সাদিক আবদুল্লাহ তাঁর চাচাকে সমর্থন দিলেও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা কতটা দলীয় প্রার্থীর পক্ষে থাকবেন, তা নিয়ে শংশয় রয়েছে। ফলে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যদের বিশেষ দৃষ্টি রয়েছে বরিশালে।

রাজশাহীতে দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। নৌকা পাওয়া আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন এখন পর্যন্ত ডাবলু সরকার কিংবা তাঁর অনুসারীদের ডাকেননি। ডাবলু সরকারের অনুসারীদের বাদ দিয়ে এককভাবে চলছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এখন পর্যন্ত বিএনপির কেউ প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা না দেওয়ায় ফুরফুরে মেজাজে রয়েছেন নৌকার প্রার্থী। লিটন মেয়র হওয়ার পর রাজশাহীতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। দলীয় কোন্দল নিরসনে কেন্দ্রও এখন পর্যন্ত উদ্যোগ গ্রহণ করেনি।

সিলেট সিটিতে নৌকার প্রার্থী প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী শুরু থেকেই দলীয় নেতা-কর্মী, সাধারণ ভোটারদের কাছে যাচ্ছেন। এখানে বর্তমান মেয়র বিএনপি নেতা আরিফুল ইসলাম। যদিও তিনি বলে আসছেন ভোট করবেন না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে নামলে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হবে নৌকার প্রার্থীর জন্য। কামরানের মতো জনপ্রিয় নেতাকে হারিয়ে মেয়র হয়েছিলেন আরিফ। আবার এ সিটিতে নতুন করে ১৫টি ওয়ার্ড যুক্ত হয়েছে। এ ওয়ার্ডগুলো বিএনপির ভোটব্যাংক হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া সিলেট শহর আওয়ামী লীগের ভোটব্যাংক তুলনামূলক অন্য সিটির চেয়ে কম। গত বুধবার সিলেটে দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে বর্ধিত সভা করা হয়। এখানে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের একজন বাদে সবাই উপস্থিত ছিলেন। অর্থাৎ চ্যালেঞ্জ থাকলেও দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।

খুলনায় তালুকদার আবদুল খালেককে নিয়ে একাট্টা রয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো।

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের সদস্যরা বলছেন, এ নির্বাচনকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অভ্যন্তরীণ কোন্দল মেটানোর একটা প্ল্যাটফরম হিসেবে দেখছে আওয়ামী লীগ। নানা কোন্দলে জর্জরিত আওয়ামী লীগ। এ কোন্দলের কারণে দলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ হচ্ছে আওয়ামী লীগই। তাই প্রার্থী দেওয়ার পর কারা কীভাবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং কারা বিদ্রোহী প্রার্থী হন, কারা আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধাচরণ করেন সে বিষয়গুলো হিসাবনিকাশ করবে আওয়ামী লীগ। যেটি জাতীয় নির্বাচনে কৌশল তৈরি করার ক্ষেত্রে কাজে দেবে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা।

আরিফকে চ্যালেঞ্জ আনোয়ারের

নৌকার প্রতিদ্বন্দ্বী হাতপাখা

সক্রিয় আরও দুই প্রার্থী

নির্বাচনী অফিসে সিনিয়র নেতারা

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা