শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ব্যালট ভোটের দিন সকালে, ২৯ ডিসেম্বর থেকে সশস্ত্র বাহিনী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যালট ভোটের দিন সকালে, ২৯ ডিসেম্বর থেকে সশস্ত্র বাহিনী

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মহানগর, জেলা, উপজেলা সদরসহ অধিকাংশ এলাকায় ভোটের দিন সকালে ব্যালট পেপার পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে দুর্গম পার্বত্য এলাকা, হাওর, চরাঞ্চলসহ জেলা-উপজেলা-মহানগর থেকে বেশি দূরের যেসব কেন্দ্রে সকালে ব্যালট পেপার পাঠানো সম্ভব নয়, সেসব কেন্দ্রের বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন। এর ফলে ভোটে ‘স্বচ্ছতা বাড়বে’ বলে মনে করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেছেন, এটা অনেকের দাবি ছিল। ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাওয়ায় স্বচ্ছতা বাড়াবে। এদিকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৩ দিনের জন্য সশস্ত্র বাহিনী মাঠে নামছে। তবে মূল টিম মাঠে নামার আগে নির্বাচনের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের জন্য সশস্ত্র বাহিনীর অগ্রবর্তী টিমকে ভোটের মাঠে নামতে চিঠি দিয়েছে ইসি। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনের ৯ লাখ ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ শুরু হবে আজ। সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে জাপানের ১৬ জনের একটি টিম আবেদন করেছে নির্বাচন কমিশনে।

প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৯৬-এ। এর মধ্যে ২৮ দলের প্রার্থীর পাশাপাশি স্বতন্ত্রও রয়েছেন। গতকাল সব আসনের রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেছেন। প্রার্থী চূড়ান্ত হওয়ায় এখন আসনভিত্তিক ভোটার সংখ্যা অনুযায়ী প্রার্থীর নাম, প্রতীকসহ ব্যালট পেপার ছাপানোর প্রক্রিয়া শুরু করবে কমিশন। ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত দেশের ৩০০ আসনে একটানা ভোট চলবে স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ও প্রচলিত ব্যালট পেপারে। ভোট সামনে রেখে নির্বাচনি মালামাল কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয় আগের দিন। নির্বাচনি এলাকায় থাকে ব্যাপক নিরাপত্তা। কেন্দ্রভিত্তিক থাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১৬ থেকে ১৮ জন সদস্য। আর ব্যালট পেপার জেলা থেকে রিটার্নিং অফিসারের নির্দেশনা অনুযায়ী ভোটের দিন সকালে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার মধ্যে কেন্দ্রে পাঠানো হয়।

জানতে চাইলে ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ গতকাল বলেন, যোগাযোগব্যবস্থা, নিরাপত্তা, দূরত্ব বিবেচনায় নিয়ে প্রত্যন্ত, দুর্গম এলাকা ছাড়া ভোট কেন্দ্রে সকালেই ব্যালট পেপার পাঠানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। আর দুর্গম এলাকায় স্থানীয় রিটার্নিং অফিসার, পুলিশ কর্তৃপক্ষের পরামর্শ অনুযায়ী সুবিধাজনক সময়ে পাঠানো হবে। ভোটকেন্দ্রে কখন পাঠানো হবে সে বিষয়টি কমিশন পরিপত্র জারি করেছে। ইসির উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত পরিপত্র রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ব্যালট পেপার ভোট গ্রহণের দিন সকালে নিরাপত্তার সঙ্গে কেন্দ্রে পৌঁছানোর জন্য যাচাইবাছাই ও তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে রিটার্নিং অফিসারকে পরিকল্পনা গ্রহণ করে ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩-এর মধ্যে নির্বাচন কমিশনের অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে।

 

ভোটের মাঠে ২৯ ডিসেম্বর থেকে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনে ইসির চিঠি

৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে-পরে মিলিয়ে ১৩ দিন সেনা মোতায়েনের জন্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন; ভোটের মাঠে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনা চাওয়া হয়েছে। গতকাল ইসির উপসচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এ চিঠি সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারের কাছে পাঠানো হয়েছে। এর আগে ১১ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগসহ সংশ্লিষ্টদের বৈঠকে সেনা মোতায়েনের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছিল। এবার সেনা সদস্য ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় সাড়ে ৭ লাখ সদস্য নিয়োজিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। এরপর রবিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ভোটের মাঠে সেনা মোতায়েনের বিষয়ে অনুরোধ জানান। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকের পরদিনই ইসি এ চিঠি পাঠাল।

এতে বলা হয়, ভোট গ্রহণের আগে, ভোট গ্রহণের দিন ও ভোট গ্রহণের পরে শান্তিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার নিমিত্ত ‘ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ার’-এর আওতায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সমগ্র বাংলাদেশের ৩০০ নির্বাচনি এলাকায় ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত (যাতায়াত সময়সহ) সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত হবে বলে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। নির্বাচনি এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা, ভৌত অবকাঠামো ও নির্বাচনি পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর ‘প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ’ করার জন্য প্রতি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর ছোট আকারের একটি করে অগ্রবর্তী টিম পাঠানো যেতে পারে বলেও মত দিয়েছে ইসি। চিঠিতে বলা হয়, মোতায়েন করা সেনা সদস্যরা নির্বাচনি কাজে নির্বাহী হাকিমের পরামর্শে ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী বেসামরিক প্রশাসনকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা করবে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও মেট্রোপলিটন এলাকার ‘নোডাল পয়েন্ট’ এবং সুবিধাজনক স্থানে নিয়োজিত থাকবে উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়, রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে উপজেলা-থানায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে। ইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, সশস্ত্র বাহিনীর টিমের সঙ্গে নির্বাহী হাকিম নিয়োজিত করা হবে এবং ‘আইন, বিধি ও পদ্ধতিগতভাবে’ কার্যক্রম গৃহীত হবে। বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে চাহিদামতো আইনি অন্যান্য কার্যক্রমে সহায়তা করতে হবে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত নির্দেশনা জারি করা হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করেছে ইসি। সেনা মোতায়েনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে অনুরোধ জানানো হয়েছে পত্রে। সবশেষ একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর ভোটের দিনের আগে-পরে মিলিয়ে ১০ দিন বেসামরিক প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়ার জন্য ‘এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ার’ বিধানের অধীনে সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হয়। নির্বাচনি এলাকাগুলোয় ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি সেনাবাহিনী মোতায়েন রাখা হয়। এবারের ভোটে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রায় সাড়ে ৭ লাখ সদস্য মোতায়েনের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে ইসি। এর মধ্যে আনসার সদস্য ৫ লাখ ১৬ হাজার, পুলিশ ও র‌্যাব ১ লাখ ৮২ হাজার ৯১, কোস্টগার্ড ২ হাজার ৩৫০, বিজিবি ৪৬ হাজার ৮৭৬ জন রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

 

৯ লাখ ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ শুরু আজ

এবারের সংসদ নির্বাচনের ৯ লাখ ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ শুরু হবে আজ। নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এস এম আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ-সংক্রান্ত চিঠি তিনি ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলমকে পাঠিয়েছেন। চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সব ধরনের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করা হয়েছে। ১৯ ডিসেম্বর মাঠ পর্যায়ে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের (প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার) প্রশিক্ষণ শুরু হচ্ছে। এতে মোট ৯ লাখ ৯ হাজার ৫২৯ জন ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাকে (প্রিসাইডিং অফিসার ৪ লাখ ৬ হাজার ৩৬৪, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ২ লাখ ৮৭ হাজার ৭২২ ও পোলিং অফিসার ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৪৪৩) প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ৪২ হাজার ১৪৯টি কেন্দ্র ধরে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, এতে ভোটকক্ষ ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৬৫টি। অঞ্চলভেদে একেকদিন একেক এলাকায় প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে, যা চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
সিলেট টেস্টে ৫২ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিলেট টেস্টে ৫২ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের
আওয়ামী লীগের কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থীও হতে পারবে না, দাবি গণ অধিকার পরিষদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র
নিত্যপণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দায়িত্বশীল থাকার আহ্বান এফবিসিসিআই’র

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন
সিলেটের বিটিসিএল’র পরিত্যক্ত গুদামে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৪০০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শতরানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শতরানের জুটি

মাঠে ময়দানে

পতিতদের অপতৎপরতা দেশবাসী রুখে দেবে
পতিতদের অপতৎপরতা দেশবাসী রুখে দেবে

নগর জীবন

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমে উঠেছে নির্বাচনি প্রচার
বগুড়ায় জমে উঠেছে নির্বাচনি প্রচার

নগর জীবন

পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম

সম্পাদকীয়

একমাত্র ধানের শীষ কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে
একমাত্র ধানের শীষ কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয় হামজার
ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয় হামজার

মাঠে ময়দানে

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত মান্নানের কর্মীরা
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত মান্নানের কর্মীরা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১৯ আ.লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
১৯ আ.লীগ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান
আগুনে পুড়ল পাট গুদাম দোকান

দেশগ্রাম

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়