শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

আওয়ামী লীগের সমন্বয় সভা ভুয়া ভুয়া ধ্বনিতে স্থগিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের সমন্বয় সভা ভুয়া ভুয়া ধ্বনিতে স্থগিত

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতা প্রতিরোধ করার শক্তি দেখাতে পারেনি টানা চারবারের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বিশেষ করে রাজধানীর সাংগঠনিক দুর্বলতার ভয়াবহতা ফুটে উঠেছে দলের নীতিনির্ধারকদের কাছেই।

ক্ষুব্ধ হয়েছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে কারণে ওয়ার্ড-থানার নেতা-কর্মী এবং জনপ্রতিনিধিদের ঐক্যবদ্ধ করতে ধারাবাহিক বৈঠক করছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সঙ্গে থাকছেন দলটির সিনিয়র নেতারা। ঐক্য ফেরানোর গতকাল ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে তৃতীয় দিনের বৈঠকে অনেক-হট্টগোল হয়েছে। আন্দোলনে যেসব নেতা গা-ঢাকা দিয়েছিলেন সেসব নেতা কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে নিজেদের ‘বীরত্ব’ দেখাতে মিথ্যার আশ্রয় নিলে তাদের ‘ভুয়া-ভুয়া-ভুয়া’ স্লোগানসহ চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। ফলে সভা স্থগিত করতে বাধ্য হন কেন্দ্রীয় নেতারা। এখানেই শেষ নয়, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের জন্য নির্ধারিত রুমে সহিংসতাকালে মাঠে কার শক্তি বেশি ছিল সেটা নিয়ে বাহাসে লিপ্ত হন ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা-১৪ আসনের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিল। পরে কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে শান্ত হন তারা।

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এ বৈঠকে অংশ নেন কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগরের শীর্ষ নেতা ছাড়াও ঢাকা-১১, ঢাকা-১৪, ঢাকা-১৫, ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য এবং থানা-ওয়ার্ড নেতারা। সভার শুরুতে সূচনা বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পরে শুরু হয় রুদ্ধদ্বার আলোচনা। এ সময় থানা ও ওয়ার্ড নেতারা বক্তব্য দেওয়া শুরু করেন। প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ড থেকে একজন করে নেতার বক্তব্য দেওয়ার কথা ছিল।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, সভার শুরুতে কথা বলেন উত্তরের একটি ওয়ার্ডের সভাপতি আমির উদ্দিন। তিনি তার বক্তব্যে মিরপুর-১০ এলাকায় স্থানীয় সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদারের নির্দেশনায় মাঠে থাকার দাবি করেন। তার এমন বক্তব্যের পরপরই উপস্থিত নেতা-কর্মীরা হট্টগোল শুরু করেন। তারা দাবি করেন কামাল আহমেদ মজুমদার ও তার অনুসারীরা কেউ ওই এলাকায় ছিলেন না। এ সময় মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক বারবার চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হন। পরে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

এরপর বক্তব্য শুরু করেন কাফরুল থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি জামাল মোস্তফা। তিনি বলেন, আজকে দলের এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী সমন্বয়হীনতা। দলের নেতা ও কর্মীদের মধ্যে কোনো ধরনের সমন্বয় নেই। এই সমস্যার মূলে রয়েছে থানা-ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটি না থাকা। কমিটি থাকতে এমন সমস্যায় পড়তে হতো না। ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনি দলের সাধারণ সম্পাদক। আপনি নগরের থানা-ওয়ার্ড কমিটি দেন। কমিটি থাকলে এমন পরিস্থিতি হবে না। এ সময় উত্তর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি তাকে থামিয়ে দেন। তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সবাই সে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলবেন। এখানে কমিটি গঠন নিয়ে কেউ কোনো কথা বলবেন না।

পল্লবী থানার ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আশিকুল ইসলাম আশিক বলেন, আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু বাস্তবে আমাদের মধ্যে কোনো ঐক্য নেই। এক নেতা আরেক নেতার কথা শুনে না। তিনি দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের উদ্দেশ করে বলেন, দলের সবাই যেন সবার কথা শুনে, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে দল ঘুরে দাঁড়াবে।

নিজ এলাকায় দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা মাঠে থাকার দাবি করেন পল্লবী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সরোয়ার আলম। তার এমন বক্তব্যের জবাবে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তারা বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানান অনেকে। কেউ কেউ বলতে থাকেন আপনি নিজেই মাঠে ছিলেন না। এ সময় তাকে উদ্দেশ করে ভুয়া-ভুয়া-ভুয়া স্লোগান দিতে শোনা যায়। এ সময় ঢাকা-১৪ আসনের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিলের অনুসারীরা তার মাইক কেড়ে নেয়। এ পর্যায়েও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়। পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতে মাইক্রোফোন হাতে নেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। তিনি সবাইকে চুপ থাকার অনুরোধ করে বলেন, দলের কোথায় সমস্যা আমরা বুঝেছি। এই পরিবেশে আর কারও বক্তব্য আমরা শুনব না। প্রয়োজনে প্রতিটি থানা-ওয়ার্ড নিয়ে পৃথক ভাবে বসা হবে। এরপর আর কাউকে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। পরে সভা সমাপ্ত ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা কারা মাঠে ছিলেন, আর কারা মাঠে ছিলেন না, আমাদের কাছে সব তথ্য আছে। আপনারা দলের পদে থেকে ঘরে বসে থাকবেন, দলের খারাপ সময়ে নিজেকে লুকিয়ে রাখবেন, তা হতে পারে না। যারা মাঠে ছিলেন না তাদের তালিকা হচ্ছে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তালিকা ধরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সভায় উত্তর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন ওবায়দুল কাদের। বলেন, আমরা একটা উদ্দেশ্য নিয়ে আজকের সভা করেছি। কিন্তু আপনাদের যে উপস্থিতি, তাতে আমাদের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়নি। আমরা আরও উপস্থিতি আশা করেছিলাম। এ সময় তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। পড়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে সভাস্থল ত্যাগ করেন তিনি।

সভা শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময় উপস্থিত তৃণমূল নেতাদের তোপের মুখে পড়েন মহনগর উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক। তাদের ঘিরে ধরেন উপস্থিত নেতা-কর্মীরা। এ সময় তারা প্রস্তাবিত ওয়ার্ড-থানা কমিটি আবারও সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে জমা দেওয়ার দাবি জানান। একই সঙ্গে যারা মাঠে ছিলেন না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিও করেন অনেকে।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

কচি-নিখিলের বাহাস : উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, সমন্বয় সভা স্থগিত করে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ওবায়দুল কাদেরের নির্ধারিত রুমে যান কাদেরসহ দলের সিনিয়র নেতারা। এ সময় সেখানে গিয়ে ওবায়দুল কাদেরসহ উপস্থিত নেতাদের সালাম দেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংরক্ষিত আসনের এমপি সাবিনা আকতার তুহিন। এ সময় ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশে করে তুহিন বলেন, লিডার আমি এসেছি। এ সময় সেখানে উপস্থিত যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-১৪ আসনের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘হ্যাঁ তুমি ১০-১২ জন লোক নিয়ে এসেছ। সব জায়গায় গ্যাঞ্জাম করার জন্য আস।’ এ সময় তুহিন বলেন, আমি কি ১০-১২ জন নিয়ে চলি নাকি, সব সময় আমার সঙ্গে ২-৩ শ নেতা-কর্মী থাকে। বিগত দিনে মাঠে প্রমাণ দিয়েছি। এ সময় নিখিল বলেন, দেখেছি, মহানগরের কেউই মাঠে থাকেনি। নিখিলের একথার প্রতিবাদ জানান ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। তিনি বলেন, নিখিল তোমার কথা ভুল। তুহিন মেয়ে মানুষ হয়েও সে রাজপথে ছিল। সে সব সময় অনেক বেশি মানুষ নিয়ে মাঠে থাকে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে তুহিন ছাড়াও মিরপুরে হানিফ, মাজহার আনাম, আনোয়ার হোসেন লিটু, গিয়াস, ডন, শ্যামল এরা ভালো ভূমিকা রাখছে। জীবনবাজি রেখে সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করছে। এ সময় নিখিল বলে ওঠেন আপনি (কচি) কোথায় ছিলেন। জবাবে কচি বলেন, আমি পুরো উত্তর এলাকায় ঘুরে বেরিয়েছি, নেতা-কর্মীদের মাঠে নামিয়েছি, দিকনির্দেশনা দিয়েছি। আমি মহানগরের সাধারণ সম্পাদক, এক জায়গায় থাকা আমার কাজ না। তুমিও একটি সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তোমারও উচিত ছিল পুরো রাজধানীতে ঘুরে দেখা এবং নেতা-কর্মীদের মাঠে নামানো। এরপর আবার নিখিল বলে ওঠেন দেখেছি, কার কী ভূমিকা সেটা দেখা গেছে। সবাই ঘরে উঠে ছিলেন। এ কথা প্রতিবাদ করেন কচি। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে কিছু সময় বাহাস চলে। পরে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম রাগান্বিত হয়ে নিখিলের উদ্দেশে বলেন, চুপ কর। সিনিয়রদের সঙ্গে কীভাবে কথা বলতে হয় তা জান না। সে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার সঙ্গে বেয়াদবি কর? এ সময় উপস্থিত আওয়ামী লীগের আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ নিখিলকে উদ্দেশ করে বলেন, তুমি কী আগে সেটা বুঝতে হবে। নিজের ওজন বুঝে কথা বলতে হয়। সে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাঁর সঙ্গে এভাবে কথা বলা ঠিক না। এরপর এস এম মান্নান কচি ও নিখিলকে মিলিয়ে দেন কেন্দ্রীয় নেতারা। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা একই দল করি। এক জায়গায় বসলে অনেক কথাবার্তা হয়। সংগঠনের স্বার্থে আমরা এক। পত্রিকায় লেখার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। এ প্রসঙ্গে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কচি ভাই আমার বড় ভাই। তেমন কিছু ঘটেনি। এসব আমলে নেবেন না।

ভেঙে দেওয়া হলো আওয়ামী লীগের ২৭ ইউনিট কমিটি : কোটা সংস্কার আন্দোলন প্রতিরোধে ভূমিকা না রাখা নেতাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা আন্দোলনের নামে জামায়াত-বিএনপির সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারায় ভেঙে দেওয়া হয়েছে ঢাকা-১৩ আসনের অধীন মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শেরেবাংলানগর থানার ২৭ ইউনিট কমিটি। গতকাল বিকাল থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত দীর্ঘ সময় মোহাম্মদপুর সূচনা কমিউনিটি সেন্টারে মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের অন্তর্গত ঢাকা-১৩ আসনের তিন থানা ও ওয়ার্ড নেতাদের নিয়ে এক মত বিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ইউনিটগুলো ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে থাকা একাধিক নেতা এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, এ ইউনিটগুলোর দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা আন্দোলন মোকাবিলায় সরাসরি অংশ নেননি বলে অভিযোগ ওঠে। সে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসব ইউনিটের কমিটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। ইউনিট ভেঙে ফেলার তথ্য জানালেও কয়টি ইউনিটের কমিটি ভেঙে ফেলা হয়েছে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

এই মাত্র | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা