শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

আওয়ামী লীগের সমন্বয় সভা ভুয়া ভুয়া ধ্বনিতে স্থগিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
আওয়ামী লীগের সমন্বয় সভা ভুয়া ভুয়া ধ্বনিতে স্থগিত

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিএনপি-জামায়াতের সহিংসতা প্রতিরোধ করার শক্তি দেখাতে পারেনি টানা চারবারের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বিশেষ করে রাজধানীর সাংগঠনিক দুর্বলতার ভয়াবহতা ফুটে উঠেছে দলের নীতিনির্ধারকদের কাছেই।

ক্ষুব্ধ হয়েছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সে কারণে ওয়ার্ড-থানার নেতা-কর্মী এবং জনপ্রতিনিধিদের ঐক্যবদ্ধ করতে ধারাবাহিক বৈঠক করছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সঙ্গে থাকছেন দলটির সিনিয়র নেতারা। ঐক্য ফেরানোর গতকাল ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে তৃতীয় দিনের বৈঠকে অনেক-হট্টগোল হয়েছে। আন্দোলনে যেসব নেতা গা-ঢাকা দিয়েছিলেন সেসব নেতা কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে নিজেদের ‘বীরত্ব’ দেখাতে মিথ্যার আশ্রয় নিলে তাদের ‘ভুয়া-ভুয়া-ভুয়া’ স্লোগানসহ চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। ফলে সভা স্থগিত করতে বাধ্য হন কেন্দ্রীয় নেতারা। এখানেই শেষ নয়, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের জন্য নির্ধারিত রুমে সহিংসতাকালে মাঠে কার শক্তি বেশি ছিল সেটা নিয়ে বাহাসে লিপ্ত হন ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা-১৪ আসনের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিল। পরে কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে শান্ত হন তারা।

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এ বৈঠকে অংশ নেন কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগরের শীর্ষ নেতা ছাড়াও ঢাকা-১১, ঢাকা-১৪, ঢাকা-১৫, ঢাকা-১৬ আসনের সংসদ সদস্য এবং থানা-ওয়ার্ড নেতারা। সভার শুরুতে সূচনা বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পরে শুরু হয় রুদ্ধদ্বার আলোচনা। এ সময় থানা ও ওয়ার্ড নেতারা বক্তব্য দেওয়া শুরু করেন। প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ড থেকে একজন করে নেতার বক্তব্য দেওয়ার কথা ছিল।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, সভার শুরুতে কথা বলেন উত্তরের একটি ওয়ার্ডের সভাপতি আমির উদ্দিন। তিনি তার বক্তব্যে মিরপুর-১০ এলাকায় স্থানীয় সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদারের নির্দেশনায় মাঠে থাকার দাবি করেন। তার এমন বক্তব্যের পরপরই উপস্থিত নেতা-কর্মীরা হট্টগোল শুরু করেন। তারা দাবি করেন কামাল আহমেদ মজুমদার ও তার অনুসারীরা কেউ ওই এলাকায় ছিলেন না। এ সময় মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক বারবার চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হন। পরে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

এরপর বক্তব্য শুরু করেন কাফরুল থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি জামাল মোস্তফা। তিনি বলেন, আজকে দলের এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী সমন্বয়হীনতা। দলের নেতা ও কর্মীদের মধ্যে কোনো ধরনের সমন্বয় নেই। এই সমস্যার মূলে রয়েছে থানা-ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিটি না থাকা। কমিটি থাকতে এমন সমস্যায় পড়তে হতো না। ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনি দলের সাধারণ সম্পাদক। আপনি নগরের থানা-ওয়ার্ড কমিটি দেন। কমিটি থাকলে এমন পরিস্থিতি হবে না। এ সময় উত্তর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি তাকে থামিয়ে দেন। তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সবাই সে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলবেন। এখানে কমিটি গঠন নিয়ে কেউ কোনো কথা বলবেন না।

পল্লবী থানার ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি আশিকুল ইসলাম আশিক বলেন, আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই। কিন্তু বাস্তবে আমাদের মধ্যে কোনো ঐক্য নেই। এক নেতা আরেক নেতার কথা শুনে না। তিনি দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের উদ্দেশ করে বলেন, দলের সবাই যেন সবার কথা শুনে, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে দল ঘুরে দাঁড়াবে।

নিজ এলাকায় দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা মাঠে থাকার দাবি করেন পল্লবী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সরোয়ার আলম। তার এমন বক্তব্যের জবাবে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তারা বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানান অনেকে। কেউ কেউ বলতে থাকেন আপনি নিজেই মাঠে ছিলেন না। এ সময় তাকে উদ্দেশ করে ভুয়া-ভুয়া-ভুয়া স্লোগান দিতে শোনা যায়। এ সময় ঢাকা-১৪ আসনের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিলের অনুসারীরা তার মাইক কেড়ে নেয়। এ পর্যায়েও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়। পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতে মাইক্রোফোন হাতে নেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম। তিনি সবাইকে চুপ থাকার অনুরোধ করে বলেন, দলের কোথায় সমস্যা আমরা বুঝেছি। এই পরিবেশে আর কারও বক্তব্য আমরা শুনব না। প্রয়োজনে প্রতিটি থানা-ওয়ার্ড নিয়ে পৃথক ভাবে বসা হবে। এরপর আর কাউকে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। পরে সভা সমাপ্ত ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এ সময় ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনারা কারা মাঠে ছিলেন, আর কারা মাঠে ছিলেন না, আমাদের কাছে সব তথ্য আছে। আপনারা দলের পদে থেকে ঘরে বসে থাকবেন, দলের খারাপ সময়ে নিজেকে লুকিয়ে রাখবেন, তা হতে পারে না। যারা মাঠে ছিলেন না তাদের তালিকা হচ্ছে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। তালিকা ধরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সভায় উত্তর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন ওবায়দুল কাদের। বলেন, আমরা একটা উদ্দেশ্য নিয়ে আজকের সভা করেছি। কিন্তু আপনাদের যে উপস্থিতি, তাতে আমাদের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়নি। আমরা আরও উপস্থিতি আশা করেছিলাম। এ সময় তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান। পড়ে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে সভাস্থল ত্যাগ করেন তিনি।

সভা শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময় উপস্থিত তৃণমূল নেতাদের তোপের মুখে পড়েন মহনগর উত্তর আওয়ামী লীগ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক। তাদের ঘিরে ধরেন উপস্থিত নেতা-কর্মীরা। এ সময় তারা প্রস্তাবিত ওয়ার্ড-থানা কমিটি আবারও সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে জমা দেওয়ার দাবি জানান। একই সঙ্গে যারা মাঠে ছিলেন না তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিও করেন অনেকে।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আবদুস সবুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

কচি-নিখিলের বাহাস : উপস্থিত একাধিক নেতা জানান, সমন্বয় সভা স্থগিত করে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ওবায়দুল কাদেরের নির্ধারিত রুমে যান কাদেরসহ দলের সিনিয়র নেতারা। এ সময় সেখানে গিয়ে ওবায়দুল কাদেরসহ উপস্থিত নেতাদের সালাম দেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক সংরক্ষিত আসনের এমপি সাবিনা আকতার তুহিন। এ সময় ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশে করে তুহিন বলেন, লিডার আমি এসেছি। এ সময় সেখানে উপস্থিত যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা-১৪ আসনের এমপি মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, ‘হ্যাঁ তুমি ১০-১২ জন লোক নিয়ে এসেছ। সব জায়গায় গ্যাঞ্জাম করার জন্য আস।’ এ সময় তুহিন বলেন, আমি কি ১০-১২ জন নিয়ে চলি নাকি, সব সময় আমার সঙ্গে ২-৩ শ নেতা-কর্মী থাকে। বিগত দিনে মাঠে প্রমাণ দিয়েছি। এ সময় নিখিল বলেন, দেখেছি, মহানগরের কেউই মাঠে থাকেনি। নিখিলের একথার প্রতিবাদ জানান ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। তিনি বলেন, নিখিল তোমার কথা ভুল। তুহিন মেয়ে মানুষ হয়েও সে রাজপথে ছিল। সে সব সময় অনেক বেশি মানুষ নিয়ে মাঠে থাকে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে তুহিন ছাড়াও মিরপুরে হানিফ, মাজহার আনাম, আনোয়ার হোসেন লিটু, গিয়াস, ডন, শ্যামল এরা ভালো ভূমিকা রাখছে। জীবনবাজি রেখে সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করছে। এ সময় নিখিল বলে ওঠেন আপনি (কচি) কোথায় ছিলেন। জবাবে কচি বলেন, আমি পুরো উত্তর এলাকায় ঘুরে বেরিয়েছি, নেতা-কর্মীদের মাঠে নামিয়েছি, দিকনির্দেশনা দিয়েছি। আমি মহানগরের সাধারণ সম্পাদক, এক জায়গায় থাকা আমার কাজ না। তুমিও একটি সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তোমারও উচিত ছিল পুরো রাজধানীতে ঘুরে দেখা এবং নেতা-কর্মীদের মাঠে নামানো। এরপর আবার নিখিল বলে ওঠেন দেখেছি, কার কী ভূমিকা সেটা দেখা গেছে। সবাই ঘরে উঠে ছিলেন। এ কথা প্রতিবাদ করেন কচি। এ নিয়ে দুজনের মধ্যে কিছু সময় বাহাস চলে। পরে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম রাগান্বিত হয়ে নিখিলের উদ্দেশে বলেন, চুপ কর। সিনিয়রদের সঙ্গে কীভাবে কথা বলতে হয় তা জান না। সে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার সঙ্গে বেয়াদবি কর? এ সময় উপস্থিত আওয়ামী লীগের আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ নিখিলকে উদ্দেশ করে বলেন, তুমি কী আগে সেটা বুঝতে হবে। নিজের ওজন বুঝে কথা বলতে হয়। সে মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাঁর সঙ্গে এভাবে কথা বলা ঠিক না। এরপর এস এম মান্নান কচি ও নিখিলকে মিলিয়ে দেন কেন্দ্রীয় নেতারা। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা একই দল করি। এক জায়গায় বসলে অনেক কথাবার্তা হয়। সংগঠনের স্বার্থে আমরা এক। পত্রিকায় লেখার মতো কোনো ঘটনা ঘটেনি। এ প্রসঙ্গে যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কচি ভাই আমার বড় ভাই। তেমন কিছু ঘটেনি। এসব আমলে নেবেন না।

ভেঙে দেওয়া হলো আওয়ামী লীগের ২৭ ইউনিট কমিটি : কোটা সংস্কার আন্দোলন প্রতিরোধে ভূমিকা না রাখা নেতাদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন শুরু করেছে আওয়ামী লীগ। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা আন্দোলনের নামে জামায়াত-বিএনপির সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারায় ভেঙে দেওয়া হয়েছে ঢাকা-১৩ আসনের অধীন মোহাম্মদপুর, আদাবর ও শেরেবাংলানগর থানার ২৭ ইউনিট কমিটি। গতকাল বিকাল থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত দীর্ঘ সময় মোহাম্মদপুর সূচনা কমিউনিটি সেন্টারে মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের অন্তর্গত ঢাকা-১৩ আসনের তিন থানা ও ওয়ার্ড নেতাদের নিয়ে এক মত বিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ইউনিটগুলো ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে থাকা একাধিক নেতা এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, এ ইউনিটগুলোর দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা আন্দোলন মোকাবিলায় সরাসরি অংশ নেননি বলে অভিযোগ ওঠে। সে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসব ইউনিটের কমিটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। ইউনিট ভেঙে ফেলার তথ্য জানালেও কয়টি ইউনিটের কমিটি ভেঙে ফেলা হয়েছে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের  প্রতিপক্ষ নয়
রাজনৈতিক দলগুলো সরকারের প্রতিপক্ষ নয়
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে নিহত ৬৮ সাংবাদিক
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
তুরস্কের জুরিস্ট ইউনিয়নের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
সর্বশেষ খবর
কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭
কৃষকদের দিল্লি চলো’ আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত ভারত, আহত ১৭

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম
আদানির সাথে চুক্তিটি সঠিক হয়নি : জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. তামিম

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ
বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদন ফি নিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহর ক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট
চার দিনের সফরে রাতে ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৯৯ মামলা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের সমাধিতে শুভসংঘের শ্রদ্ধা নিবেদন

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বিশ্বনাথে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১
রামুতে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা
গুগলের নতুন ফিচারে থাকছে জেমিনি এআই সেবা

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গায় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন
বগুড়ায় প্লাস্টিক রিসাইক্লিং কারখানায় আগুন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন
জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াডে সিলেটে প্রথম শাবিপ্রবির আল-আমিন

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে'
'আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে'

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রাঙামাটিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাবিতে যান চলাচল সীমিত করলো প্রশাসন
শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাবিতে যান চলাচল সীমিত করলো প্রশাসন

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মাগুরায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি
গাইবান্ধায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’
‘ইনসাফ ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে জামায়াত’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার
সন্তান কোলে নিয়ে মা হওয়ার সুখবর রাধিকার

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্র-জনতার শক্তির সাথে জোট করতে চায় এবি পার্টি
ছাত্র-জনতার শক্তির সাথে জোট করতে চায় এবি পার্টি

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
সোনারগাঁয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
নাটোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কবি হেলাল হাফিজের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

৮ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা