শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

পাঁচ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা যেভাবে হাতিয়েছে বেক্সিমকো

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
পাঁচ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা যেভাবে হাতিয়েছে বেক্সিমকো

নিজেদের মধ্যে লেনদেন করে পাঁচ ব্যাংকের হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে বেক্সিমকো গ্রুপের দুটি কোম্পানির বিরুদ্ধে। এ কোম্পানি দুটি হলো বেক্সিমকো লিমিটেড এবং বেক্সটেক্স গামের্ন্টস। এই দুই প্রতিষ্ঠান ২০১১ সালে রাষ্ট্রীয় খাতের সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও বেসরকারি খাতের এক্সিম ব্যাংকে ছয় শ কোটি টাকার ঋণপত্র খোলে। পরে সুদাসলে তা হাজার কোটি ছাড়িয়ে যায়। ফলে এ ব্যাংকগুলো তখনই বিপদে পড়ে যায়।

বেক্সিমকোর অন্যতম কর্ণধার সালমান এফ রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের নথি তলব করে দুদক ৭০টি সংস্থায় চিঠি দিয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্র জানায়, সেই সময়ে অনিয়মের তথ্য দুদক সংগ্রহ করে। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ক্ষমতার প্রভাবে তখন কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি সংস্থাটি। ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে স্থানীয় এলসি (ঋণপত্র) খুলে বেক্সিমকো গ্রুপের ওই দুই কোম্পানির মধ্যে বাণিজ্য হয়। সুতা বিক্রেতা বেক্সটেক্সের হয়ে সোনালী ব্যাংক, আর বেক্সিমকো লিমিটেডের হয়ে জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও এক্সিম ব্যাংক ক্রয়মূল্য পরিশোধের স্বীকৃতি (এলসি এক্সসেপটেন্স) দেয়। এই স্বীকৃতি ধরেই সোনালী ব্যাংক থেকে এসব টাকা বের করে নেওয়া হয়। এর মধ্যে ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদোত্তীর্ণ হয় প্রায় সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা। পরে আরও বেশ কয়েকটি স্থানীয় এলসির অর্থও পরিশোধ করেনি বেক্সিমকো লিমিটেড। সব মিলিয়ে কোম্পানি দুটি হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ হাতিয়ে নেয়।

সালমান এফ রহমান এবং তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মালিকানাধীন ১৭ প্রতিষ্ঠানের ঋণসহ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র তলব করে গতকাল চিঠি দিয়েছে দুদক। তার বিরুদ্ধে প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ গ্রহণপূর্বক আত্মসাৎসহ হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। দুদক সূত্র জানায়, কাগজপত্রে বেক্সিমকো গ্রুপের দুই কোম্পানির লেনদেনের তথ্য-উপাত্ত ছিল ব্যাংকগুলোতে। কিন্তু বেক্সিমকো লিমিটেড বেক্সটেক্সের কাছ থেকে সুতা কিনেছে কি না, তার তথ্য ছিল না। ব্যাংকগুলোর ওই অর্থের একটা বড় অংশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হয়। অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট দুদক কর্মকর্তারা জানান, বেক্সিমকো লিমিটেড স্থানীয় মুদ্রায় আমদানি এলসি (ঋণপত্র) খুলেছে জনতা, অগ্রণী, রূপালী ও এক্সিম ব্যাংকে। তার বিপরীতে বেক্সটেক্স সোনালী ব্যাংক থেকে বিক্রয় এলসি পাঠিয়েছে (অর্থের নিশ্চয়তা চেয়ে) উল্লিখিত চার ব্যাংকের কাছে। চার ব্যাংক বেক্সিমকো লিমিটেডের পক্ষে এই অর্থপ্রাপ্তিতে স্বীকৃতি অনুসারে বেক্সটেক্সকে অর্থ পরিশোধও করে দিয়েছে। কিন্তু এই চার ব্যাংক আর সোনালী ব্যাংকের অর্থ পরিশোধ করেনি। স্থানীয় এসব এলসির মেয়াদ ১৮০ দিনের। তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা যায়-একটি ব্যাংকে ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারির বিভিন্ন সময়ে এই এলসিগুলো খোলা হয়েছিল। অর্থাৎ আগস্ট মাসের বিভিন্ন সময় এই এলসিগুলোর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়।

জানা যায়, ওই সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে বিরোধ নিষ্পত্তি চেয়ে সোনালী ব্যাংক একটি চিঠি দেয়। ওই চিঠিতে তারা জানিয়েছিল- ২০১১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ পাওনার পরিমাণ হচ্ছে ৬৪৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে জনতা ব্যাংকের কাছে ১৪টি এলসির স্বীকৃতির বিপরীতে তাদের পাওনা প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। অগ্রণী ব্যাংকের কাছে সাতটি এলসিতে তাদের পাওনা ১০৯ কোটি টাকা। রূপালী ব্যাংকের নয়টি এলসির স্বীকৃতির বিপরীতে তাদের পাওনা ৭৫ কোটি টাকা এবং এক্সিম ব্যাংকের স্বীকৃতি দেওয়া পাঁচটি এলসির বিপরীতে তাদের পাওনা তখন দাঁড়িয়েছিল ১১১ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে সোনালী ব্যাংকের লিখিত ৬৪৫ কোটি টাকার দাবি নিষ্পত্তির চেয়েও বেশি অঙ্কের মেয়াদোত্তীর্ণ অর্থ আটকা পড়ার তথ্যও তখন পাওয়া যায়।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর রপ্তানি বাণিজ্যের আড়ালে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা (৮৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) বিদেশে পাচারের অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের সালমান এফ রহমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

সংস্থাটির বিশেষ পুলিশ সুপার আজাদ রহমান জানান, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও বিধি অনুযায়ী পরিচালিত সিআইডির অনুসন্ধানে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, তার ভাই বেক্সিমকো গ্রুপের চেয়ারম্যান এ এস এফ রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। বেক্সিমকো গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ও বেনামে প্রায় ৩৩ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে বিদেশে পাচার এবং অন্যান্য আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে পৃথক অনুসন্ধান শুরু করেছে সিআইডি।

সালমান পরিবারের নথি তলবে ৭০ সংস্থায় দুদকের চিঠি : সালমান এফ রহমান এবং তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মালিকানাধীন ১৭ প্রতিষ্ঠানের ঋণসহ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র তলব করে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তার বিরুদ্ধে প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ গ্রহণপূর্বক আত্মসাৎসহ হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে সংস্থাটির উপ-পরিচালক ও অনুসন্ধান টিম প্রধান মো. মনজুর আলম ওই তলবি চিঠি দিয়েছেন বলে জানা গেছে। চিঠিতে ৬৩টি সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, রাজউক, গণপূর্ত ও রেজিস্ট্রারসহ বিভিন্ন দপ্তরে পৃথক পৃথক চিঠিতে নথিপত্র তলব করা হয়েছে, যা আগামী চার কর্মদিবসের মধ্যে পাঠানোর অনুরোধ করা হয় চিঠিতে। চিঠিতে বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা ও চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, তার ছেলে আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমানের ব্যক্তিগত নথিপত্র এবং বেক্সিমকো ও এর সহযোগী ১৭ প্রতিষ্ঠান অ্যাডভেঞ্চার গার্মেন্টস লিমিটেড, অ্যাপোলো অ্যাপারেলস লিমিটেড, অটাম লুপ অ্যাপারেলস লিমিটেড, বেক্সটেক্স গার্মেন্টস লিমিটেড, কসমোপলিটান অ্যাপারেলস লিমিটেড, কোজি অ্যাপারেলস লিমিটেড, এসেস ফ্যাশন লিমিটেড, ইন্টারন্যাশনাল নিটওয়্যার অ্যান্ড অ্যাপারেলস লিমিটেড, কাঁচপুর অ্যাপারেলস লিমিটেড, মিডওয়েস্ট গার্মেন্টেস লিমিটেড, পিয়ারলেস গার্মেন্টস লিমিটেড, পিঙ্ক মেকার গার্মেন্টস লিমিটেড, প্ল্যাটিনাম গার্মেন্টস লিমিটেড, স্কাইলেট অ্যাপারেলস লিমিটেড, স্প্রিংফুল অ্যাপারেলস লিমিটেড, আরবান ফ্যাশন লিমিটেড ও উইন্টার স্প্রিন্ট গার্মেন্টস লিমিটেডের নিজ ও যৌথ নামে ব্যাংক হিসাব, সঞ্চয়পত্র, ডিপিএস, ঋণ ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি নথিপত্র পাঠাতে হবে। এর আগে সালমান এফ রহমান ও তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণ সংক্রান্ত যাবতীয় নথিপত্র তলব করে গত ২৩ সেপ্টেম্বর ৮ ব্যাংককে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। এর কিছু নথিপত্র দুদকে এসেছে বলে জানা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পৃথিবীর শান্তি মানবতা ধ্বংসে ইসরায়েল
পৃথিবীর শান্তি মানবতা ধ্বংসে ইসরায়েল
রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র
রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি নন-এমপিও শিক্ষকদের
কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি নন-এমপিও শিক্ষকদের
অর্থ মন্ত্রণালয়ে আজ ব্লকেড কর্মসূচি
অর্থ মন্ত্রণালয়ে আজ ব্লকেড কর্মসূচি
আগে নির্বাচন হলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হবে
আগে নির্বাচন হলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হবে
ফ্যাসিস্টদের টাকা লুট প্রমাণ হয়ে গেছে
ফ্যাসিস্টদের টাকা লুট প্রমাণ হয়ে গেছে
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয় : সিইসি
সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয় : সিইসি
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
সর্বশেষ খবর
অপহরণের দুই দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার
অপহরণের দুই দিন পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি পাল্টাতে হবে : সালাহউদ্দিন
আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি পাল্টাতে হবে : সালাহউদ্দিন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চানখারপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে ট্রাইব্যুনালে শুনানি ২৯ জুন
চানখারপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে ট্রাইব্যুনালে শুনানি ২৯ জুন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলছে
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলছে

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ডজন হত্যা মামলার আসামি যুবলীগ নেতা মতিন গ্রেফতার
এক ডজন হত্যা মামলার আসামি যুবলীগ নেতা মতিন গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা, সাবেক তিন সিইসি-চার আইজিপির বিরুদ্ধে বিএনপির মামলা
শেখ হাসিনা, সাবেক তিন সিইসি-চার আইজিপির বিরুদ্ধে বিএনপির মামলা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাস্ক ও লিফলেট বিতরণ
কুড়িগ্রামে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাস্ক ও লিফলেট বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টাঙ্গাইলে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা, নিহত ১
টাঙ্গাইলে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব চ্যানেল থাকলে যেসব নিয়ম মানা জরুরি
ইউটিউব চ্যানেল থাকলে যেসব নিয়ম মানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোন ক্লাবে যোগ দিতে মরিয়া বিশ্বজয়ী মার্টিনেজ?
কোন ক্লাবে যোগ দিতে মরিয়া বিশ্বজয়ী মার্টিনেজ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিজে থেকেই ফোনে অ্যাপ ডাউনলোড হওয়া বন্ধ করবেন যেভাবে
নিজে থেকেই ফোনে অ্যাপ ডাউনলোড হওয়া বন্ধ করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উপদেষ্টা পরিষদে বাজেট অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদে বাজেট অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২০ বছর পর বেনিন ভাস্কর্য ফেরত পেল নাইজেরিয়া
১২০ বছর পর বেনিন ভাস্কর্য ফেরত পেল নাইজেরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাস-অটোরিকশা ও পিকআপের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৪
বাস-অটোরিকশা ও পিকআপের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল আরও এক দেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল আরও এক দেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাবি প্রতীকে নিবন্ধন চায় জনতার দল
চাবি প্রতীকে নিবন্ধন চায় জনতার দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমালোচনা থাকবেই, কেন বললেন শান্ত?
সমালোচনা থাকবেই, কেন বললেন শান্ত?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করবেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা
সোমবার ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করবেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুলবশত ভারতে ঢুকে পড়া বিজিবি সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ
ভুলবশত ভারতে ঢুকে পড়া বিজিবি সদস্যকে ফেরত দিয়েছে বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজও তালাবদ্ধ ডিএসসিসির নগর ভবন
আজও তালাবদ্ধ ডিএসসিসির নগর ভবন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, মানসিক অবসাদে ছিলেন আমির
১৮ বছর পর এত বড় ফ্লপ, মানসিক অবসাদে ছিলেন আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ
প্রেসক্লাবের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করলো পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছুটি শে‌ষে খুলল স্কুল
ছুটি শে‌ষে খুলল স্কুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা