শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

♦ দুর্নীতির অপতথ্য ♦ জঙ্গিসংশ্লিষ্টতা আবিষ্কারে অপসাংবাদিকতা ♦ আন্দোলন নিয়ে উপহাস ও কটাক্ষ
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

দুই যুগ ধরে বিএনপি ধ্বংসের মিশনে ব্যস্ত প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী। ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এ সুশীল মুখপত্র যেন বিএনপির বিরুদ্ধে রীতিমতো জিহাদ ঘোষণা করেছিল। বিএনপির বিরুদ্ধে প্রথম আলোর অপপ্রচারকে আমরা তিন ভাগে ভাগ করি।

প্রথমত : বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির মিথ্যাচার,

দ্বিতীয়ত : বিএনপির সঙ্গে জঙ্গিসংশ্লিষ্টতা আবিষ্কারের চেষ্টা,

তৃতীয়ত : দীর্ঘ ১৭ বছর বিএনপির আন্দোলন, সংগঠন সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণা। বিএনপি সম্পর্কে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি।

২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ভূমিধস বিজয় পায়। দুই-তৃতীয়াংশ আসনে বিজয়ী হয়ে বেগম খালেদা জিয়া তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। বিএনপির এ বিজয় বাংলাদেশবিরোধী এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদে বিশ্বাসী অনেকে মেনে নিতে পারেনি। তারা বিএনপির বিজয়ের পর থেকেই শুরু করে নানারকম ষড়যন্ত্র এবং চক্রান্ত। আর এ ষড়যন্ত্র চক্রান্তে মুখ্য কুশীলবের ভূমিকা পালন করেছিল প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার গোষ্ঠী। তারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন এবং পুনরুদ্ধারের জন্য ২০০১ সাল থেকেই মিশন শুরু করে। এই নীলনকশার একটি ছিল বিএনপির দুর্নীতির মনগড়া কল্পকাহিনি প্রচার। গোয়েবলসীয় এ প্রচারণার মাধ্যমে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের কাজ শুরু করে। ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৬ সালের অক্টোবর পর্যন্ত প্রথম আলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ১ হাজারের বেশি প্রতিবেদন বিএনপির বিরুদ্ধে প্রকাশ করেছে প্রথম আলো। এর মধ্যে ৩৩৮টি সংবাদ ছিল লিড নিউজ। একটি সংবাদপত্র যে কোনো বিষয় বস্তুনিষ্ঠ দুর্নীতির সংবাদ পরিবেশন করতেই পারে। কিন্তু প্রায় ১ হাজার দুর্নীতির সংবাদের সবই ছিল ভুয়া এবং ভিত্তিহীন। পরবর্তীতে এসব অভিযোগ অসত্য প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু এসব মিথ্যাচারের জন্য প্রথম আলো বা ডেইলি স্টার গোষ্ঠী কখনো ক্ষমা চায়নি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন যে, ২০০১ থেকেই প্রথম আলো বাংলাদেশে বিরাজনীতিকরণের মিশনে নেমেছিল। বিএনপির চরিত্র হনন তাদের সম্পাদকীয় নীতির বৈশিষ্ট্যে পরিণত হয়। এ সময় বিএনপির বিরুদ্ধে তথাকথিত দুর্নীতির যে অভিযোগগুলো উত্থাপিত হয়েছিল, সে সংক্রান্ত সংবাদগুলো যদি আমরা আদালত এবং আইনি মাপকাঠিতে এখন বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব প্রায় সব রিপোর্টেই প্রথম আলো দণ্ডনীয় অপরাধ করেছে। প্রথম আলোতে বিএনপির বিরুদ্ধে প্রকাশিত রিপোর্ট ছিল পদে পদে দুর্নীতি, ফাইবার কেবল স্থাপন অনিশ্চিত, দোষী ব্যক্তিদের রক্ষা করতে পুনঃদরপত্র? ২০০৫ সালের ৪ এপ্রিল এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে দাবি করা হয় দুর্নীতির কারণে ফাইবার কেবল স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এ ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করে দেখে সেখানে কোনো দুর্নীতি হয়নি। বরং দেশের স্বার্থ রক্ষার জন্য পুনঃদরপত্র ডাকা হয়েছিল। কিন্তু এ জন্য প্রথম আলো কখনো দুঃখ প্রকাশ করেনি। প্রথম আলো লুৎফুজ্জামান বাবরের বিরুদ্ধে সংবাদ পরিবেশন করেছিল পুলিশ নিয়োগে দলীয়করণ ও অর্থের লেনদেন হয়েছে। ৮০ শতাংশ নিয়োগ পেয়েছে টাকার বিনিময়ে, বাকিরা বিএনপির দলীয় লোক। ম্যাডাম তারেকের কথা বেশি শুনতেন। লুৎফুজ্জামান বাবরের বরাত দিয়ে এ ধরনের একটি সংবাদ প্রথম আলো প্রকাশ করেছিল তাদের ৫ জুন, ২০০৭ সালের সংখ্যায়। প্রতিবেদনে দাবি করা হয় রিমান্ডে থাকা অবস্থায় বাবর এমন স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো আদালতে কোনো নথিতেই রিমান্ডে বাবরের এমন জবানবন্দির কথা উল্লেখ নেই। তা ছাড়া রিমান্ডের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশ দণ্ডনীয় অপরাধ। পরবর্তীতে জানা যায়, এ ধরনের কোনো কথাই লুৎফুজ্জামান বাবর জিজ্ঞাসাবাদে বলেননি। এমনকি পুলিশে দুর্নীতির বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন যে অনুসন্ধান করেছিল, ২০১০ সালে সেই অনুসন্ধানের ফলাফল ছিল শূন্য। আওয়ামী লীগ আমলেই এ দুর্নীতির হদিস মেলেনি। প্রথম আলো, বিএনপি ক্ষমতা থাকা অবস্থাতেই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল যে, দুর্নীতি : বিশ্বব্যাংক টাকা ফেরত চায়। ২০০৫ সালের ৮ নভেম্বরের ওই রিপোর্টেই দাবি করা হয়, পৌরসভার সেবা, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা এবং জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচির তিনটি প্রকল্পে ৬ কোটি ৮০ লাখ টাকার অনিয়ম হয়েছে। পরবর্তীতে অনুসন্ধান এবং তদন্ত করে দেখা যায় যে, এসব অভিযোগ মোটেও সত্য নয়। প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয় ৪৫ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর প্রকল্পের গাড়ি ব্যবহার করছেন। জ্বালানি বাবদ মাসে ১০ লাখ টাকার বেশি ব্যয়। পরবর্তীতে অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, যখন একটি মন্ত্রণালয়ের গাড়ি থাকে না বা মন্ত্রণালয়ের গাড়ি অকার্যকর হয়, তখন মন্ত্রীরা প্রকল্পের গাড়ি ব্যবহার করতেই পারেন এবং সেই গাড়ি গ্রহণের মধ্যে কোনো রকমের দুর্নীতি বা অনিয়ম নেই। বিএনপির শাসনামলে প্রথম আলো আরেকটি সংবাদ শিরোনাম ছিল যে, বিদ্যুৎ খাতে উন্নয়নে সরকার ব্যর্থ। কিন্তু বাস্তবতা হলো যে বিএনপির পরিকল্পিত বিদ্যুৎ উন্নয়নের কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল, যে কর্মসূচির ফলে সারা দেশে একটি বিদ্যুৎ পরিকাঠামো তৈরি হয়েছিল। প্রতিমন্ত্রীর জন্য নাইকোর কোটি টাকা দামের গাড়ি শিরোনামে প্রতিবেদনটিও প্রথম আলো প্রকাশ করেছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল বিএনপিকে ঘায়েল করা এবং আওয়ামী লীগের মিশন বাস্তবায়নের জন্য বিএনপিকে দুর্নীতিবাজ হিসাবে চিহ্নিত করা। ট্রান্সপারেন্সির সূচকে বাংলাদেশ টানা পঞ্চমবার শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। আওয়ামী লীগ শাসনামলে প্রথম আলো এসব সংবাদ পরিবেশন করে ভিতরের পাতায় অথবা গুরুত্বহীন ভাবে। কিন্তু ২০০৫ সালের ১৯ অক্টোবর প্রথম আলো ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের প্রকাশিত দুর্নীতির সূচকে টানা পঞ্চমবার বাংলাদেশ স্থান লাভ খবরটি প্রকাশ করেছিল একেবারে প্রথম পাতায় লিড নিউজ হিসেবে। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রথম আলোর অন্যতম সাংবাদিকতা ছিল বিএনপি নেতাদের চরিত্র হনন। বিএনপির বিরুদ্ধে অসত্য গালগল্প লিখে তারা আওয়ামী লীগকে আন্দোলনের রসদ জুগিয়েছে। জনমনে বিএনপি সম্পর্কে সৃষ্টি করেছে নেতিবাচক ধারণা। কোনো অভিযোগ পেলেই তার সত্যতা যাচাই না করে ফলাও করে প্রচার করেছে।

২০০৫ সালের ৩১ মার্চ প্রথম আলো একটি প্রতিবেদন তৈরি করে, যে প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল ১০০ প্লটের ৮৪টিই পেলেন বিএনপির মন্ত্রী-সাংসদরা। সস্তায় বিএনপি পল্লী। এই প্রতিবেদনটির পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী কালে আওয়ামী লীগ সরকার তদন্ত করে। কিন্তু তদন্তে দেখা যায় যে প্লট বরাদ্দে কোনো অনিয়ম হয়নি। অভিজাত এলাকায় এবার বিএনপি পল্লী শীর্ষক শিরোনামে আবার একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ৩ জানুয়ারি ২০০৫ সালে। উদ্দেশ্য একই, তা হলো বিএনপির চরিত্র হনন করা। এ ছাড়াও বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অনিয়ম এবং বিভিন্ন নেতার বিরুদ্ধে মনগড়া মিথ্যাচার করে প্রথম আলো বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। এ সব প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করে। আওয়ামী লীগ শাসনামলে এ মামলাগুলোকে হয়রানির অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এসব মামলায় সাজা হয় শতাধিক বিএনপি নেতার। অনেককে কারান্তরিন থাকতে হয় বছরের পর বছর। এভাবেই আওয়ামী লীগের হাতে বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অস্ত্র তুলে দিয়েছিল প্রথম আলো।

বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের পাশাপাশি ২০০১ সাল থেকেই বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে সামাজিক অঙ্গনে চিহ্নিত করার মিশনে নামে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার। এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তারা প্রমাণের চেষ্টা করে যে বিএনপি-জামায়াত বেশিদিন ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশ আফগানিস্তান হবে। এর ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বে বিএনপির ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হয়। আওয়ামী লীগ পুনর্বাসিত হয়। একের পর এক বাংলাদেশে জঙ্গি আবিষ্কারের গল্প ফাঁদে এবং এর সঙ্গে বিএনপিকে জড়িয়ে আন্তর্জাতিকভাবে প্রমাণের চেষ্টা করে যে বিএনপি জঙ্গিদের মদতদাতা। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় বিএনপিকে যুক্ত করা এবং বিএনপির সঙ্গে জঙ্গিদের সংশ্লিষ্টতা পুরোপুরি প্রথম আলোর কল্পনা। এ কল্পনা রূপকথাকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল ২০০১ থেকে ২০০৮ সালে। আর এসব মিথ্যাচারের মাধ্যমেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিএনপিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। বাংলাদেশ রাষ্ট্রকেও কলঙ্কিত করে দেশবিরোধী এ সংবাদপত্র গোষ্ঠী। সম্প্রতি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বিএনপির সঙ্গে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সম্পৃক্ততাকে কল্পকাহিনি হিসেবে নাকচ করে দিয়েছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলার সব আসামিকে খালাস করে দেয়। শুধু তাই নয়, ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাতেও প্রথম আলো জঙ্গিবাদ আবিষ্কার করেছিল। এ জঙ্গিবাদের ঘটনা নিয়ে বিভিন্নভাবে নানা রকম নাটক সাজানোর চেষ্টা করেছিল প্রথম আলো গোষ্ঠী। শুধু তাই নয়, সারা দেশে জঙ্গিবাদ আবিষ্কারের জন্য প্রথম আলোর পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল সব স্থানীয় প্রতিনিধিকে। সেই নির্দেশনার অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ৩০ জানুয়ারি প্রতিবেদন প্রকাশ করে প্রথম আলো, যে প্রতিবেদনের মধ্যে বিএনপিকে আনুষ্ঠানিকভাবে জঙ্গি সংগঠন হিসেবে পত্রিকাটি ঘোষণা করে। এ প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল জঙ্গিবাদের মদতদাতা বিএনপির ৮ মন্ত্রী-সাংসদ। বিএনপির ৮ মন্ত্রী-সাংসদকে সরাসরিভাবে জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করেছিল প্রথম আলো। যাদের মধ্যে প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক। এ ছাড়া সে এলাকার জনপ্রিয় এমপি এবং সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাদিম মোস্তফা এবং বাংলা ভাইয়ের এলাকার এমপি আবু হেনাকেও তারা জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বলে অভিহিত করেছিল। তাদের ছবিসহ প্রথম পাতাতে শীর্ষ সংবাদ হিসেবে প্রকাশ করে। এটি কত বড় ধরনের অপসাংবাদিকতা তা চিন্তা করলেও গা শিউরে ওঠে। কারণ সরাসরিভাবে একটি রাজনৈতিক দলের আটজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ও সংসদ সদস্যকে কোনো রকম তথ্যপ্রমাণ ছাড়া জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করাটা একটি ভয়ংকর অপরাধ বটে। কিন্তু এ রকম ঘৃণ্য দেশবিরোধী অপরাধ করেও প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গোষ্ঠী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিএনপির শাসনামলে প্রথম আলো একের পর এক জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন কাল্পনিক মনগড়া বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করে। তারা ২০০৫ সালের ৫ অক্টোবর একই জঙ্গিরা দুইবার বোমা ফাটালো শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এ প্রতিবেদনে তারা জঙ্গিবাদের সঙ্গে জামায়াতেরও একটি যোগসূত্র আবিষ্কার করে। এসবই ছিল উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

উল্লেখ্য যে, ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় এসেছিল। তাই জামায়াতও ছিল প্রথম আলোর ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের টার্গেট। শুধু তাই নয়, জামায়াতের রাজনীতিতে হতাশ হয়ে জিহাদের পথে জঙ্গিরা এ শিরোনামে সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে জামায়াতকে সরাসরি একটি জঙ্গিবাদী সংগঠন হিসেবেও প্রথম আলো চিত্রিত করে। শুধু এটুকুই নয়, প্রশাসন যে জঙ্গিবাদকে মদত দিচ্ছে সে ব্যাপারেও প্রথম আলো নানা রকম গালগল্প ছেপেছিল। শিবির নেতা সালেহীকে সুযোগ করে দিয়েছে রাজশাহী পুলিশ এ শিরোনামে প্রথম আলোর সংবাদটির মাধ্যমে সরকার যে জঙ্গিবাদকে মদত দিচ্ছে তা প্রমাণের চেষ্টা করা হয়। বগুড়ায় আরও ২৬ হাজার গুলি এবং ৩২ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার এ শিরোনামে একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে প্রথম আলো প্রমাণের চেষ্টা করে যে, বিএনপির এবং সরকার জঙ্গিবাদকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে। সরকার জঙ্গি নিয়ন্ত্রিত। সবচেয়ে ভয়ংকর প্রতিবেদনটি ছিল হত্যা নির্যাতন করেও রেহাই পাচ্ছে বাংলা ভাই। এ তথাকথিত বাংলা ভাই ছিল প্রথম আলোর আবিষ্কার। এ বাংলা ভাইয়ের মাধ্যমেই প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার গোষ্ঠী প্রমাণ করার চেষ্টা করে যে বাংলা ভাইদের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত দেশে জঙ্গিরাষ্ট্র কায়েম করছে। মুফতি আবদুল হান্নানও হলেন প্রথম আলোর আবিষ্কার এবং মুফতি হান্নানের বক্তব্য আমি চার জোটের সমর্থক এ মাধ্যমে পুরো চারদলীয় জোটকেই প্রথম আলো জঙ্গি হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করেছিল। পরবর্তী সময়ে এটি প্রমাণিত হয় যে, মুফতি হান্নানের বক্তব্য ছিল অসত্য। এটা প্রথম আলোর আরেকটি মিথ্যাচার।

প্রথম আলো, ডেইলি স্টার এভাবেই ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পটভূমি তৈরি করে। টানা ১৫ বছর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে এ দুই পত্রিকা নিবিড়ভাবে কাজ করেছে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইস্যুকে সামনে এনেছে।

বিএনপির আন্দোলন নিয়ে ঠাট্টা মশকরা করে জনগণের কাছে হেয়প্রতিপন্ন করেছে।

প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গণতন্ত্র ধ্বংস করতে চায়।

এরা দেশের উন্নয়নের প্রতিপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
বসুন্ধরা পিএইচসি পাইলের বাণিজ্যিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পিএইচসি পাইলের বাণিজ্যিক উদ্বোধন

এই মাত্র | অর্থনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

৯ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসির সঙ্গে ১২ দলের সংলাপ বৃহস্পতিবার
ইসির সঙ্গে ১২ দলের সংলাপ বৃহস্পতিবার

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে ৩৫ লাখ টাকার স্বর্ণ আটক

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ান হেলথের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন শেকৃবি
ওয়ান হেলথের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে চ্যাম্পিয়ন শেকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৪
রংপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাশূন্যে ট্র্যাফিক জ্যাম, মুখোমুখি চীন-যুক্তরাষ্ট্র!
মহাশূন্যে ট্র্যাফিক জ্যাম, মুখোমুখি চীন-যুক্তরাষ্ট্র!

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুয়ার জালে জড়িয়ে পড়লেন শত শত তুর্কি ফুটবলার, নিষিদ্ধ ১০২৪ জন
জুয়ার জালে জড়িয়ে পড়লেন শত শত তুর্কি ফুটবলার, নিষিদ্ধ ১০২৪ জন

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনে কমেছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতনে কমেছে লেনদেন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেলপথ ও স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
রেলপথ ও স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আল্লামা ইকবাল ছিলেন দ্বি–জাতি তত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা’
‘আল্লামা ইকবাল ছিলেন দ্বি–জাতি তত্ত্বের অন্যতম প্রবক্তা’

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রি-রিলিজেই ৪০০ কোটির ক্লাবে বিজয়ের ‘জন নায়াগান’
প্রি-রিলিজেই ৪০০ কোটির ক্লাবে বিজয়ের ‘জন নায়াগান’

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

চসিকের টাইফয়েড টিকাদানে লক্ষ্যমাত্রা ৯৩ শতাংশ অর্জন
চসিকের টাইফয়েড টিকাদানে লক্ষ্যমাত্রা ৯৩ শতাংশ অর্জন

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেক রহমানের নির্দেশে সেই যুবদল নেতার পাকা ঘর নির্মাণের উদ্যোগ
তারেক রহমানের নির্দেশে সেই যুবদল নেতার পাকা ঘর নির্মাণের উদ্যোগ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র আবারও হুমকির সম্মুখীন : আমীর খসরু
গণতন্ত্র আবারও হুমকির সম্মুখীন : আমীর খসরু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় পাখি শিকার করায় যুবককে অর্থদণ্ড
কলাপাড়ায় পাখি শিকার করায় যুবককে অর্থদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়া টার্মিনালে আসছে ৮০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ : আশিক মাহমুদ
লালদিয়া টার্মিনালে আসছে ৮০০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ : আশিক মাহমুদ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে পার্সেল সার্ভিস থেকে ভারতীয় পণ্য জব্দ, গ্রেপ্তার ১
শ্রীমঙ্গলে পার্সেল সার্ভিস থেকে ভারতীয় পণ্য জব্দ, গ্রেপ্তার ১

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার শ্রমিকের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার শ্রমিকের সুরক্ষা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : শ্রম উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অপরাজিত সেঞ্চুরি, ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে সালমান আগা
অপরাজিত সেঞ্চুরি, ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে সালমান আগা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত
ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান
‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন
বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল
ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন