শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

পাঁচ দিন ধরে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে কোনো চিকিৎসা হচ্ছে না। সেখানে প্রতিদিন গড়ে ৩ হাজার রোগী আসে। প্রায় ২০০ অপারেশন হয়। নিরাপত্তাহীনতার কারণে চিকিৎসক, নার্সসহ অন্য কর্মকর্তারা কর্মস্থলে যাচ্ছেন না দেশের একমাত্র বিশেষায়িত চক্ষু হাসপাতালটিতে। এ নিয়ে সরকার ও স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য নেই। কারও যেন কোনো দায়িত্ব নেই।

দুই সপ্তাহ ধরে সচিবালয় প্রায় অচল। সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ করছে সচিবালয়ের কর্মচারী ঐক্য পরিষদ, তাদের ভাষায় ‘একটি কালো আইন’ বাতিলের দাবিতে। সচিবালয়ে চলমান সংকট নিরসনে সরকারের কোনো আগ্রহ নেই। সরকারের উপদেষ্টাদের কথাবার্তা শুনলে মনে হয় চলুক না আরও কিছুদিন। দেখি না কী হয়।

গাজীপুরে জ্বালানি উপদেষ্টা গিয়েছিলেন কলকারখানাগুলোর গ্যাসসংকট সরেজমিনে দেখার জন্য। দেশের বেশির ভাগ শিল্পকারখানা জ্বালানিসংকটে অচলপ্রায়। জ্বালানি উপদেষ্টার আশ্বাসের পরও পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের ব্যক্তিগত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দেড় শ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের পাঁচ উপদেষ্টার ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠল। সরকার নির্বিকার।

দেশে যেন একটা অরাজক অবস্থা চলছে। এসব দেখার জন্য কোথাও কেউ নেই। একটা দেশের সরকার আছে কি না তা-ও এখন বোঝার উপায় নেই সাধারণ মানুষের। সাধারণ মানুষ বিপন্ন, অসহায়। তাদের যেন সিরাজউদ্দৌলার মতো এখন বলতে হচ্ছে, ‘বাংলার আকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা। কে দেবে আশা, কে দেবে ভরসা।’

প্রচ জনসমর্থন নিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল গত বছরের আগস্টে। কিন্তু ১০ মাসে আমরা কী পেলাম? দিন যতই গড়াচ্ছে ততই যেন এ সরকার স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের সব অভ্যাস রপ্ত করছে। দেশে যে একটি বিপ্লব হয়েছে, নতুন বন্দোবস্ত কায়েম হয়েছে বাস্তবে তা বোঝার উপায় নেই। আওয়ামী লীগ যেমন সব ব্যর্থতা বিরোধী দলের ওপর চাপিয়ে দিয়ে দায় এড়াত; এ সরকারও তা-ই করছে। ফ্যাসিস্ট সরকার যেমন সবকিছুর মধ্যে ‘ষড়যন্ত্রতত্ত্ব’ আবিষ্কার করত, এ সরকারও তা-ই করছে। শেখ হাসিনা যেমন কারণে-অকারণে বিদেশ যেতেন, ড. ইউনূসও সে পথেই হাঁটছেন। শেখ হাসিনা যেমন নামসর্বস্ব বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট নেওয়ায় ব্যস্ত ছিলেন; সেই রোগ যেন প্রধান উপদেষ্টার মধ্যেও সংক্রমিত হয়েছে। বাস্তবতা অস্বীকার করা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির অভাব আবার ফিরে এসেছে আগের মতোই। সব দেখে-শুনে মানুষের প্রশ্ন-শান্তি কোথায়?

অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো ব্যাপারে কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নেই, কোনো প্রাপ্তি নেই। আমরা রাজনীতির কথাই ধরি না কেন, রাজনীতিতে যে ঐক্যের ফসল হিসেবে বাংলাদেশ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে বিজয়ী হয়েছিল, সে ঐক্য আজ বিধ্বস্ত, বিপর্যস্ত। ২ জুন (গতকাল) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার সংলাপ করেছেন। সংলাপ নিয়ে যেন এখন ‘কমেডি নাটক’ চলছে। সংলাপ সংলাপ খেলার প্রথম লিগ শেষ হয়েছে। এখন যেন দ্বিতীয় লিগ শুরু হলো। এ খেলা কবে শেষ হবে জাতি জানে না। জাতীয় ঐকমত্য করতে এতদিন সময় যে লাগে না তা বোধ করি অন্তর্বর্তী সরকারের সদস্যরাও জানেন। এটি কালক্ষেপণের কৌশল ছাড়া অন্য কিছু নয়। এর ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে এ অনিশ্চয়তা বাড়ছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিজেরাই একটি রাজনৈতিক বিরোধ সৃষ্টি করে ‘ডিভাইড অ্যান্ড পলিসি রুল’ গ্রহণ করতে চাইছে বলেও অনেকে মনে করেন। এটি ক্ষমতায় টিকে থাকার বহুলপ্রচলিত কৌশল।

এটা এখন স্পষ্ট ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার কোনো অভিপ্রায় অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়। কিন্তু প্রশ্ন হলো, অন্তর্বর্তী সরকার যে শক্তি কেন্দ্রগুলোর ওপর দাঁড়িয়ে আছে, তাদের সমর্থন ছাড়া কি নির্বাচন না করে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা যাবে? অন্তর্বর্তী সরকারের শক্তি কেন্দ্রের একটি হলো রাজনৈতিক ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল সম্মিলিতভাবে এ সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে। রাজনৈতিক দলের যদি ঐক্য না থাকে, একটি অংশ যদি অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়, তাহলে তাদের ক্ষমতায় থাকা চ্যালেঞ্জিং হবে না?

এ সরকারের আরেকটি শক্তি কেন্দ্র সশস্ত্র বাহিনী। মূলত দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর সম্ভব হয়েছিল। দেশ এখন যেটুকু ঠিক আছে তা সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণেই। সশস্ত্র বাহিনী কাল যদি ব্যারাকে ফিরে যায় তাহলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কি ভয়ংকর অবস্থা হবে তা চিন্তাও করা যায় না। আমরা কজন বাড়িঘরে থাকতে পারব জানি না। এ অবস্থায় সশস্ত্র বাহিনীর কথা আমলে নেওয়া, সশস্ত্র বাহিনীকে আস্থায় নিয়ে রাজনৈতিক সংস্কারের পথনির্দেশ চূড়ান্ত করাটা অন্তর্বর্তী সরকারের জরুরি কর্তব্য। কিন্তু সে কাজটি তারা করছে না। কোনো কোনো মহল দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কথায় কথায় সশস্ত্র বাহিনীর সমালোচনা করছে। আশার কথা যে সশস্ত্র বাহিনী এখন পর্যন্ত সীমাহীন ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে। এ ধৈর্য নজিরবিহীন। বিশেষ করে রংপুরে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুমায়ুন কাইয়ুম যেভাবে শান্ত, ধৈর্য এবং সহিষ্ণুতার পরিচয় দিয়ে মব ঠেকিয়েছেন, তা সত্যি স্যালুট জানানোর মতো ঘটনা। এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন নেতা যেভাবে একজন সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেছেন, তা শুধু অসৌজন্যমূলক নয়, এক ধরনের ধৃষ্টতাও বটে। ওই সেনা কর্মকর্তা বয়সে ওই ছাত্রনেতার পিতৃতুল্য। এ রকম একজন ব্যক্তির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয়, সে শিষ্টাচার যদি একজন ছাত্রনেতা না জানেন, তাহলে তিনি দেশের জনগণকে কী দেবেন? এ প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। সমাজমাধ্যমে এ ভিডিও ছড়িয়ে যাওয়ার পর প্রশ্ন উঠেছে জুলাই বিপ্লবের তথাকথিত বিপ্লবীদের শিষ্টাচার, ভদ্রতা এবং পারিবাবিক শিক্ষা নিয়েও। সে প্রসঙ্গে আমরা যেতে চাই না। মূল বিষয় হলো দেশ আজ গভীর সংকটে। কোনো কিছুর ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই। মানুষ আর পারছে না। এ অবস্থা উত্তরণের একটাই পথ-নির্বাচন। জনগণের অভিপ্রায়ের সরকার প্রতিষ্ঠা করা। নির্বাচন দেওয়াটা অন্তর্বর্তী সরকারের এখন প্রধান কাজ হওয়া উচিত। এটি দেশে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ। কিন্তু নির্বাচনের সঙ্গে সংস্কারের গাড়ি জুড়ে দিয়ে সংকট বাড়ানো হচ্ছে। এভাবে সময়ক্ষেপণ কি অন্তর্বর্তী সরকারের একটি কৌশল? নির্বাচন যত পেছাবে তত রাজনৈতিক বিভক্তি বাড়বে, তত দেশে নতুন করে সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। তা নিয়ন্ত্রণ করার মতো ক্ষমতা অন্তর্বর্তী সরকারের নেই। সশস্ত্র বাহিনী যদি সত্যি সত্যি ডিসেম্বরের পর ব্যারাকে ফিরে যায়, তাহলে দেশের পরিস্থিতি কী হবে তা নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার কিছু ভেবেছে? নাকি চোখ বন্ধ করে আছে কোনো কিছু না দেখার জন্য?

দেশের রাজনীতি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই গুরুত্বপূর্ণ হলো অর্থনীতি। নতুন অর্থবছরের বাজেট দেওয়া হলো। এ বাজেটে কোনো সম্ভাবনা নেই, কোনো নতুন আশাবাদ নেই। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের ভাষায়-কোনো রোডম্যাপ নেই। বাজেট করা হয়েছে আগের সরকারের চর্বিতচর্বণ। তাহলে আমরা কী পেলাম? যেসব সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে, সেই সংস্কার প্রস্তাবের প্রতিফলন এ বাজেটে সাধারণ মানুষ পাবে কীভাবে? কীভাবে পরিবর্তন আসবে সে নিয়ে সুনির্দিষ্ট কর্মপন্থা নেই বাজেটে। সরকার অর্থনীতি চাঙা করার জন্য বিনিয়োগ সম্মেলন করেছে। বিভিন্ন দেশ থেকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আনা হচ্ছে, তারা কত টাকা বিনিয়োগ করবে সেই গল্প মানুষকে শোনানো হচ্ছে। এসব গল্প যেন এখন ঠাকুরমার ঝুলির রূপকথার মতো। পড়তে খুবই উপাদেয়, কিন্তু বাস্তবতার সঙ্গে সম্পর্কহীন। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আদর-অ্যাপায়ন করা হচ্ছে বটে, কিন্তু দেশি বিনিয়োগকারীদের কী অবস্থা? একজন বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে যখন বিনিয়োগ করতে আসবেন তখন তিনি দেশি একজন উদ্যোক্তার সঙ্গে প্রথমে কথা বলবেন। তিনি জানতে চাইবেন দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কেমন, নিরাপত্তা কেমন, ব্যবসার পরিবেশ কেমন? কোনো ব্যবসায়ী কি এখন বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন দেশে ব্যবসাসহায়ক পরিস্থিতি রয়েছে? কোনো ব্যবসায়ী কি বলবেন যে তিনি ঠিকমতো বিদ্যুৎ-গ্যাস পাচ্ছেন? একজন ব্যবসায়ী কি আজ বলতে পারবেন যে তিনি হয়রানির শিকার হচ্ছেন না? সরকার নানানভাবে তাঁর প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে না? এটা বলাই বাহুল্য, শিল্পকারখানায় আগুন, ব্যবসায়ীদের হয়রানি ইত্যাদির ফলে অনেক ব্যবসায়ীই এখন রীতিমতো দেউলিয়া। তার মধ্যে রয়েছে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা। দুর্নীতি দমন কমিশনে তলবের মতো অসম্মানজনক ঘটনা। এ রকম একটি পরিবেশে আর যা-ই হোক, কোনো সত্যিকারের বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে আসবেন না। এজন্য দরকার বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি। অথচ সেদিকে সরকারের কোনো মনোযোগ নেই। যেভাবে বিনিয়োগ সম্মেলন করা হয়েছে, সেভাবে দেশি উদ্যোক্তাদের আস্থায় নেওয়ার কথা সরকার ভাবছে না। সমাজজীবনে অস্থিরতা এখন একটা স্বাভাবিক চিত্র। প্রতিদিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। মব সন্ত্রাস এখন মব ফ্যাসিবাদে রূপ নিয়েছে। মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে মানুষ আতঙ্ক। সরকার কোনো কাজ করছে না। সরকার শুধু তার নিজস্ব এজেন্ডা নিয়ে যেন ব্যস্ত। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে দেশ কোথায় যাচ্ছে? আমাদের ভবিষ্যৎ কী তা নিয়ে গোটা জাতি উদ্বিগ্ন। ১০ মাসের মাথায় পেছন ফিরে তাকিয়ে মনে হচ্ছে এ সরকার যেন জনগণের কথা ভাবছে না। জনগণের জন্য তাদের কোনো চিন্তাভাবনা নেই। বরং এ সরকারের নিজস্ব কিছু ইস্যু আছে, কিছু এজেন্ডা আছে। সেই এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়নের জন্যই সরকার মরিয়া। এখন এটা স্পষ্ট হচ্ছে যতক্ষণ পর্যন্ত সরকার তার ওই এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়ন করতে না পারবে ততক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন দেবে না। ক্ষমতাও ছাড়বে না। এ রকম অবস্থায় জনগণ কী করবে সেটাই দেখার বিষয়। অনেকে মনে করছেন সরকার অন্ধ হয়ে আছে, এজন্যই সারা দেশে যে এখন প্রলয়তা ব চলছে তা সরকারের দৃষ্টিগোচরে আসছে না। কিন্তু প্রশ্ন হলো-অন্ধ হলেই কি প্রলয় বন্ধ হবে?

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পুশইন ফিজিক্যালি ঠেকানো সম্ভব নয়
পুশইন ফিজিক্যালি ঠেকানো সম্ভব নয়
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ : সিপিডি
প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ : সিপিডি
বৈষম্যহীন সমাজের ভিশন নেই : এনসিপি
বৈষম্যহীন সমাজের ভিশন নেই : এনসিপি
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না
প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না
চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে
চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে
গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়
নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়
বাজেট মধ্যবিত্তের, জনবান্ধব
বাজেট মধ্যবিত্তের, জনবান্ধব
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত
সর্বশেষ খবর
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট, চাহিদার শীর্ষে দেশীয় গরু
শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট, চাহিদার শীর্ষে দেশীয় গরু

৫৩ সেকেন্ড আগে | হাটের খবর

প্রীতির চোখে জল, আইপিএল ট্রফির স্বপ্ন অধরাই রইল!
প্রীতির চোখে জল, আইপিএল ট্রফির স্বপ্ন অধরাই রইল!

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে বৈশাখ উদযাপন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে বৈশাখ উদযাপন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ

৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নীলফামারীতে গণঅভ্যুত্থানে শহিদ-আহত পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ
নীলফামারীতে গণঅভ্যুত্থানে শহিদ-আহত পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউ হাসপাতালের বহির্বিভাগ খোলা থাকবে ৫, ৮, ১১ জুন
বিএমইউ হাসপাতালের বহির্বিভাগ খোলা থাকবে ৫, ৮, ১১ জুন

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুটির পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপি
শিশুটির পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় গাঁজাসহ আটক ৪
চুয়াডাঙ্গায় গাঁজাসহ আটক ৪

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিনেই অপসারণ করা হবে কোরবানির বর্জ্য: ডিএনসিসি প্রশাসক
ঈদের দিনেই অপসারণ করা হবে কোরবানির বর্জ্য: ডিএনসিসি প্রশাসক

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহত্তর বগুড়া সমিতির সভাপতি পাভেল, সম্পাদক মোশাররফ
বৃহত্তর বগুড়া সমিতির সভাপতি পাভেল, সম্পাদক মোশাররফ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় কোরবানির গরুর জন্য আবাসিক হোটেল!
চুয়াডাঙ্গায় কোরবানির গরুর জন্য আবাসিক হোটেল!

৪২ মিনিট আগে | হাটের খবর

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্লাস্টিক দূষণ থেকে সমুদ্র রক্ষায়  বৈপ্লবিক আবিষ্কার
প্লাস্টিক দূষণ থেকে সমুদ্র রক্ষায়  বৈপ্লবিক আবিষ্কার

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ
ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পশুর হাটে বৃষ্টির পর স্বস্তি
চট্টগ্রামে পশুর হাটে বৃষ্টির পর স্বস্তি

৫৭ মিনিট আগে | হাটের খবর

চট্টগ্রামে ট্রেনে-বাসে স্বস্তির ঈদ যাত্রা
চট্টগ্রামে ট্রেনে-বাসে স্বস্তির ঈদ যাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নগদের সাবেক এমডি মিশুকসহ নয়জনের নামে মামলা
নগদের সাবেক এমডি মিশুকসহ নয়জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে নেতানিয়াহুর ‘সস্তা সংস্করণ’ বললেন বিলাওয়াল
মোদিকে নেতানিয়াহুর ‘সস্তা সংস্করণ’ বললেন বিলাওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় প্রতীকী প্লাস্টিক বর্জ্য পরিচ্ছন্নতা অভিযান
মোংলায় প্রতীকী প্লাস্টিক বর্জ্য পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতীত দুরবস্থার গল্প অকপটে বললেন ট্যাক্সি ড্রাইভার খ্যাত অভিনেতা হুন
অতীত দুরবস্থার গল্প অকপটে বললেন ট্যাক্সি ড্রাইভার খ্যাত অভিনেতা হুন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরেনিয়াম ত্যাগ নয়, খামেনির স্পষ্ট বার্তা
ইউরেনিয়াম ত্যাগ নয়, খামেনির স্পষ্ট বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডের সফলতম কোচ গ্যারি স্টিডের বিদায়
নিউজিল্যান্ডের সফলতম কোচ গ্যারি স্টিডের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীকে নির্যাতনের ভিডিও পাঠিয়ে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ৩
প্রবাসীকে নির্যাতনের ভিডিও পাঠিয়ে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ ও ইমন
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ ও ইমন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুল সংবাদ প্রকাশ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা : আজাদ মজুমদার
ভুল সংবাদ প্রকাশ করলে আইনানুগ ব্যবস্থা : আজাদ মজুমদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু, তবে বিপদের শঙ্কা নেই
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিশাল গ্রহাণু, তবে বিপদের শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পশ্চিমাদের যে হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
পশ্চিমাদের যে হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপি সেলিম ও কামারুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক দুই এমপি সেলিম ও কামারুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে বাড়ছে গাড়ির চাপ
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে বাড়ছে গাড়ির চাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!
এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু
প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?
আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী
শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল
শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র
কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র

৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল
অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা
সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি
ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে বিমানবন্দর স্টেশনে ৯ ট্রেনের যাত্রা বিরতি বাতিল
ঈদে বিমানবন্দর স্টেশনে ৯ ট্রেনের যাত্রা বিরতি বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি
গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫
ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি
জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া
কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক
ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?
এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?
প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গরু বিক্রি করতে এসে লেকে গোসল, শিশুর করুণ মৃত্যু
গরু বিক্রি করতে এসে লেকে গোসল, শিশুর করুণ মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

প্রথম পৃষ্ঠা

চার ইস্যুতেই ভিন্নমত
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না
প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়
সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’
‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!
সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!

নগর জীবন

ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা
ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা

শোবিজ

ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট
ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়
নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে
চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী
হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী

খবর

সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস
সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু

মাঠে ময়দানে

ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...

শোবিজ

হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ
হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ

মাঠে ময়দানে

হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল
হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল

মাঠে ময়দানে

ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড

শোবিজ

আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি
আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি

মাঠে ময়দানে

কৃষিশিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দে মানুষ হতাশ : বিএসপি
কৃষিশিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দে মানুষ হতাশ : বিএসপি

নগর জীবন

ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন

শোবিজ

গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া
গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া

দেশগ্রাম

ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ
ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা
চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা

দেশগ্রাম

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

সম্পাদকীয়

প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’

শোবিজ