শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৮, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশের মৈত্রী। নয়াদিল্লি ও ঢাকা চাইছে বন্ধুত্বকে আরও সুদৃঢ় করতে। আর এই কাজে এখনও সেতু বন্ধনের কাজ করে চলেছে শেখ মুজিবের চিন্তাধারা। তাই তাঁর জন্মশতবর্ষে ভারত প্রকাশ করলো স্মারক ডাক টিকিট। মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তীতে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিল বাংলাদেশের সেনা। কোভিড পরিস্থিতিও বন্ধুত্বকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। বরং ২০ লাখ করোনা টিকা পাঠিয়ে ভারত বন্ধুত্বকে আরও সুদৃড় করার বার্তা দিয়েছে। 

বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর বিদেশ সফরের প্রথমেই কলকাতায় এসেছিলেন বঙ্গবন্ধু। ভারতের তখনকার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি ও বঙ্গবন্ধু ১৯৭২-এর ৬ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক ব্গিরেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বিশাল জনসভায় ভাষণ দেন। সেই ঐতিহাসিক জনসভার সুবর্ণজয়ন্তী কলকাতায় পালন করে বাংলাদেশও বুঝিয়ে দিল বঙ্গবন্ধুর আদর্শেই তাঁরা বন্ধুত্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান।

ভারত সাধারণত অন্য কোনও দেশের মহাপুরুষদের নামে ডাক টিকিট বের করে না। এর আগে শুধুমাত্র আব্রাহাম লিঙ্কন ও মার্টিন লুথার কিং জুনিয়ারের মৃত্যু শতবর্ষে এবং ভ্লাদিনির লেনিন ও হো চি মিনের জন্ম শতবর্ষে প্রকাশিত হয়েছিল ডাক টিকিট। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভার্চুয়াল শীর্ষ বৈঠকে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ডাক টিকিট প্রকাশ করে ভারত বুঝিয়ে দিল বাংলাদেশ তাঁদের কতো বড় বন্ধু। শুধু তাই নয়, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে এই প্রথম কোন প্রতিবেশী দেশের সশস্ত্র বাহিনীর অংশ গ্রহণ। বাংলাদেশের আগে ভারতের কোনও প্রতিবেশীই এই সুযোগ পায়নি। আসলে ভারত যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মাথায় রেখে বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্বকে আরও সুদৃঢ় করতে চায়, এইসব তারই উদাহরণ। 

বঙ্গবন্ধুর চেতনার আলোকেই প্রতিষ্ঠিত ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। তাই আগে তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা জরুরি। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী শেখ মুজিবুর রহমান অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে দেশভাগ নিজের চোখের সামনে দেখেছেন। সাবেক ইসলামিয়া কলেজ অফ ক্যালকাটা বা বর্তমানের মৌলানা আজাদ কলেজের পড়ার সময়ই শেখ মুজিব ছাত্র আন্দোলনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন। বাংলার রাজনীতিতে তিনি গুরুত্ব পেতে শুরু করেন। দেশ ভাগের পর তিনি ফিরে যান ঢাকায়। মহম্মদ আলি জিন্না ১৯৪৮ সালে উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র সরকারি ভাষা হিসাবে ঘোষণা করতেই শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাঙালিরা গর্জে ওঠেন। এ কে ফজলুল হক, স্যার খাজা নাজিমুদ্দিন, সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী, নুরুল আমিন ও সাহেবজাদা মোহাম্মদ আলী বগুড়ার মতো নেতারা থাকলেও শেখ মুজিবই হয়ে ওঠেন বাংলার অবিসংবাদিত জননেতা। মাত্র ২৫ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে বাঙালির নতুন রাষ্ট্র গঠনে তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সর্বজনবিদিত। 

বঙ্গবন্ধু জিন্নার দ্বিজাতিত্বত্ব মানতেন না। তিনি চাননি ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ। বাঙালির জাতিসত্বার জন্য লড়াই করেছিলেন তিনি। শুধু বঙ্গবন্ধুই নন, মুসলিম লিগের বাংলা প্রাদেশিক নেতাদের বেশিরভাগই ছিলেন দ্বিজাতি নীতির বিরোধী। কিন্তু জিন্না সেইসবে কান দেননি। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা হয় সাবেক পূর্ব পাকিস্তানে। ভাষাগত পরিচয়ের দাবিতে গর্জে ওঠেন বাঙালিরা। ধর্মের আফিম দিয়ে তাঁদের দাবিয়ে রাখা যায়নি। বাঙালি বুঝে যায় ভাষাগত পরিচিতি ধর্মীয় পরিচিতির থেকে অনেক বেশি জরুরি। নিজের রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি আর দক্ষ ও সাহসি নেতৃত্বের গুণে বঙ্গবন্ধুই হয়ে ওঠেন বাঙালির মুক্তিসূর্য। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে বাঙালিরা মেনে নেন তাঁর নেতৃত্বকেই। দুঃসময়ের বন্ধু ভারতকে শত্রু না ভেবে প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপনও বঙ্গবন্ধুর দূরদৃষ্টির পরিচায়ক। তিনিই হয়ে ওঠেন অগণিত স্বাধীনতাকামনী বাঙালির ভরসাস্থল। 

২০০৪ সালে বিবিসি-র জনমত সমীক্ষায় প্রমাণিত হয় বঙ্গবন্ধুই সর্বকালের সেরা বাঙালি। জনপ্রিয়তার নিরীখে তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেও পিছনে ফেলে দেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়েরই আস্থাভাজন ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানের কাছ থেকে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা। ভারত তাতে যোগ্য সহায়তা জুগিয়েছে। কিন্তু প্রথম থেকেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে দুটি ধারা কাজ করেছে। বেশিরভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে এগিয়ে এলেও পাকিস্তানপন্থী রাজাকার, আল-বদররাও ছিল সরাসরি বিরুদ্ধে শিবিরে। ভারতীয় সেন মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যে এগিয়ে এসে গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাকে তারা মেনে নিতে পারেনি। তাই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতার পাশাপাশি ভারতের বিরুদ্ধেও কুতসা ও অপপ্রচার। ইসলাম ধর্মের দোহাই দিয়ে তারা বাংলাদেশে গণহত্যায় পাক-সেনাদের মদত দিয়েছিল। দেশের স্বাধনীতার পরও বঙ্গবন্ধু ও ভারতের বন্ধুত্বের বিরোধিতা করে তারা। সেই ধারা আজও অব্যাহত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে আগলে ধরে ভারতের সঙ্গে মৈত্রীবন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে চাইছে। বঙ্গবন্ধুও এটাই চাইতেন। তারই প্রমাণ ৬ ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক ব্রিগেড জনসভা। তিনি সেখানেও মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানের কথা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ব্যক্ত করেন। বলেছিলেন, ভারতের প্রতি তাঁর কৃতজ্ঞতা চিরকাল থাকবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর পাক-পন্থীরা ফের মাথাচাড়া দেয়। ভারতের বিরুদ্ধে শুরু হয় অপপ্রচার। ৩০ লাখ বাঙালির হত্য।কারী পাকিস্তানের হয়েই বাংলাদেশের মাটিতেও অনেকে সাফাই গাইতে থাকে। বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রপরিণত করতে শুরু হয় ষরযন্ত্র। তবে আশার কথা মুজিব-কন্যা, দেশনেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নব্য রাজাকারদের সেই ষরযন্ত্র ভেস্তে দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনের দিকে। ভারতের সঙ্গে ফের স্থাপিত হয়েছে বন্ধুত্ব।

আসলে বঙ্গবন্ধু শুধুমাত্র মুক্তির ডাকই দেননি, বাঙালির মননে গেঁথে দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। উদারমনা জাতির পিতা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন দেখতেন। ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব সুদৃঢ় করে বাঙালির অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন। হিন্দু-মুসলিম বিভেধকে সমাজ থেকে উপরে ফেলতেও সচেষ্ট ছিলেন তিনি। কিন্তু ঘাতকের দল তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের মাটি থেকে অসাম্প্রদায়িক চেতনাকেই ধংস করতে চেয়েছিল। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু-সহ আওয়ামি লিগের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের খুন করে পাকিস্তানপন্থীরা চেয়েছিল দেশের স্বাধীনতাকেই বিপন্ন করতে। কিন্তু তাঁর কন্যা দেশনেত্রী শেখ হাসিনার অক্লান্ত পরিশ্রম আর দৃঢ় নেতৃত্বে ঘুড়ে দাঁড়ায় আওয়ামী লীগ। মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হাতিয়ার করে লড়াই করেন শেখ হাসিনা। তাঁর সঙ্গে বাংলাদেশের অগণিত মানুষ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাঁচিয়ে রাখতে শুরু করেন দ্বিতীয় স্বাধীনতার যুদ্ধ। অবশেষে অনেক আত্মত্যাগের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগের সরকার। সেনা বা মৌলবাদীদের পরাস্ত করে হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মহান মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তী বা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে প্রধানমন্ত্রী তখতে রয়েছেন দেশনেত্রী শেখ হাসিনা। এটাই অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সূচক। 

যুদ্ধাপরাধীরা বিচারপর্বের শেষে শাস্তি পাচ্ছে। হিন্দু-মুসলিম একসঙ্গে পালন করছে স্বাধীনতার ৫০ বছর। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান মাথায় রেখে বাংলাদেশ যেমন বাড়িয়ে দিয়েছে বন্ধুত্বের হাত, ভারতও তেমনি বাংলাদেশের অগ্রগতিকে স্যালুট জানাতে কার্পণ্য করছে না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতরত্ন ইন্দিরা গান্ধি যে অকৃত্তিম বন্ধুত্বের বীজ বপন করেছিলেন, আজ বহু ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে মহিরুহ হিসাবে বিকশিত। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কার্যক্রমকেই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দুই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
সর্বশেষ খবর
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২ মিনিট আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

৭ মিনিট আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

২০ মিনিট আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন