শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৮, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশের মৈত্রী। নয়াদিল্লি ও ঢাকা চাইছে বন্ধুত্বকে আরও সুদৃঢ় করতে। আর এই কাজে এখনও সেতু বন্ধনের কাজ করে চলেছে শেখ মুজিবের চিন্তাধারা। তাই তাঁর জন্মশতবর্ষে ভারত প্রকাশ করলো স্মারক ডাক টিকিট। মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তীতে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিল বাংলাদেশের সেনা। কোভিড পরিস্থিতিও বন্ধুত্বকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। বরং ২০ লাখ করোনা টিকা পাঠিয়ে ভারত বন্ধুত্বকে আরও সুদৃড় করার বার্তা দিয়েছে। 

বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর বিদেশ সফরের প্রথমেই কলকাতায় এসেছিলেন বঙ্গবন্ধু। ভারতের তখনকার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি ও বঙ্গবন্ধু ১৯৭২-এর ৬ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক ব্গিরেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বিশাল জনসভায় ভাষণ দেন। সেই ঐতিহাসিক জনসভার সুবর্ণজয়ন্তী কলকাতায় পালন করে বাংলাদেশও বুঝিয়ে দিল বঙ্গবন্ধুর আদর্শেই তাঁরা বন্ধুত্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান।

ভারত সাধারণত অন্য কোনও দেশের মহাপুরুষদের নামে ডাক টিকিট বের করে না। এর আগে শুধুমাত্র আব্রাহাম লিঙ্কন ও মার্টিন লুথার কিং জুনিয়ারের মৃত্যু শতবর্ষে এবং ভ্লাদিনির লেনিন ও হো চি মিনের জন্ম শতবর্ষে প্রকাশিত হয়েছিল ডাক টিকিট। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভার্চুয়াল শীর্ষ বৈঠকে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ডাক টিকিট প্রকাশ করে ভারত বুঝিয়ে দিল বাংলাদেশ তাঁদের কতো বড় বন্ধু। শুধু তাই নয়, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে এই প্রথম কোন প্রতিবেশী দেশের সশস্ত্র বাহিনীর অংশ গ্রহণ। বাংলাদেশের আগে ভারতের কোনও প্রতিবেশীই এই সুযোগ পায়নি। আসলে ভারত যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মাথায় রেখে বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্বকে আরও সুদৃঢ় করতে চায়, এইসব তারই উদাহরণ। 

বঙ্গবন্ধুর চেতনার আলোকেই প্রতিষ্ঠিত ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। তাই আগে তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা জরুরি। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী শেখ মুজিবুর রহমান অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে দেশভাগ নিজের চোখের সামনে দেখেছেন। সাবেক ইসলামিয়া কলেজ অফ ক্যালকাটা বা বর্তমানের মৌলানা আজাদ কলেজের পড়ার সময়ই শেখ মুজিব ছাত্র আন্দোলনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন। বাংলার রাজনীতিতে তিনি গুরুত্ব পেতে শুরু করেন। দেশ ভাগের পর তিনি ফিরে যান ঢাকায়। মহম্মদ আলি জিন্না ১৯৪৮ সালে উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র সরকারি ভাষা হিসাবে ঘোষণা করতেই শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাঙালিরা গর্জে ওঠেন। এ কে ফজলুল হক, স্যার খাজা নাজিমুদ্দিন, সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী, নুরুল আমিন ও সাহেবজাদা মোহাম্মদ আলী বগুড়ার মতো নেতারা থাকলেও শেখ মুজিবই হয়ে ওঠেন বাংলার অবিসংবাদিত জননেতা। মাত্র ২৫ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে বাঙালির নতুন রাষ্ট্র গঠনে তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সর্বজনবিদিত। 

বঙ্গবন্ধু জিন্নার দ্বিজাতিত্বত্ব মানতেন না। তিনি চাননি ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ। বাঙালির জাতিসত্বার জন্য লড়াই করেছিলেন তিনি। শুধু বঙ্গবন্ধুই নন, মুসলিম লিগের বাংলা প্রাদেশিক নেতাদের বেশিরভাগই ছিলেন দ্বিজাতি নীতির বিরোধী। কিন্তু জিন্না সেইসবে কান দেননি। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা হয় সাবেক পূর্ব পাকিস্তানে। ভাষাগত পরিচয়ের দাবিতে গর্জে ওঠেন বাঙালিরা। ধর্মের আফিম দিয়ে তাঁদের দাবিয়ে রাখা যায়নি। বাঙালি বুঝে যায় ভাষাগত পরিচিতি ধর্মীয় পরিচিতির থেকে অনেক বেশি জরুরি। নিজের রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি আর দক্ষ ও সাহসি নেতৃত্বের গুণে বঙ্গবন্ধুই হয়ে ওঠেন বাঙালির মুক্তিসূর্য। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে বাঙালিরা মেনে নেন তাঁর নেতৃত্বকেই। দুঃসময়ের বন্ধু ভারতকে শত্রু না ভেবে প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপনও বঙ্গবন্ধুর দূরদৃষ্টির পরিচায়ক। তিনিই হয়ে ওঠেন অগণিত স্বাধীনতাকামনী বাঙালির ভরসাস্থল। 

২০০৪ সালে বিবিসি-র জনমত সমীক্ষায় প্রমাণিত হয় বঙ্গবন্ধুই সর্বকালের সেরা বাঙালি। জনপ্রিয়তার নিরীখে তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেও পিছনে ফেলে দেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়েরই আস্থাভাজন ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানের কাছ থেকে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা। ভারত তাতে যোগ্য সহায়তা জুগিয়েছে। কিন্তু প্রথম থেকেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে দুটি ধারা কাজ করেছে। বেশিরভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে এগিয়ে এলেও পাকিস্তানপন্থী রাজাকার, আল-বদররাও ছিল সরাসরি বিরুদ্ধে শিবিরে। ভারতীয় সেন মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যে এগিয়ে এসে গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাকে তারা মেনে নিতে পারেনি। তাই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতার পাশাপাশি ভারতের বিরুদ্ধেও কুতসা ও অপপ্রচার। ইসলাম ধর্মের দোহাই দিয়ে তারা বাংলাদেশে গণহত্যায় পাক-সেনাদের মদত দিয়েছিল। দেশের স্বাধনীতার পরও বঙ্গবন্ধু ও ভারতের বন্ধুত্বের বিরোধিতা করে তারা। সেই ধারা আজও অব্যাহত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে আগলে ধরে ভারতের সঙ্গে মৈত্রীবন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে চাইছে। বঙ্গবন্ধুও এটাই চাইতেন। তারই প্রমাণ ৬ ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক ব্রিগেড জনসভা। তিনি সেখানেও মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানের কথা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ব্যক্ত করেন। বলেছিলেন, ভারতের প্রতি তাঁর কৃতজ্ঞতা চিরকাল থাকবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর পাক-পন্থীরা ফের মাথাচাড়া দেয়। ভারতের বিরুদ্ধে শুরু হয় অপপ্রচার। ৩০ লাখ বাঙালির হত্য।কারী পাকিস্তানের হয়েই বাংলাদেশের মাটিতেও অনেকে সাফাই গাইতে থাকে। বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রপরিণত করতে শুরু হয় ষরযন্ত্র। তবে আশার কথা মুজিব-কন্যা, দেশনেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নব্য রাজাকারদের সেই ষরযন্ত্র ভেস্তে দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনের দিকে। ভারতের সঙ্গে ফের স্থাপিত হয়েছে বন্ধুত্ব।

আসলে বঙ্গবন্ধু শুধুমাত্র মুক্তির ডাকই দেননি, বাঙালির মননে গেঁথে দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। উদারমনা জাতির পিতা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন দেখতেন। ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব সুদৃঢ় করে বাঙালির অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন। হিন্দু-মুসলিম বিভেধকে সমাজ থেকে উপরে ফেলতেও সচেষ্ট ছিলেন তিনি। কিন্তু ঘাতকের দল তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের মাটি থেকে অসাম্প্রদায়িক চেতনাকেই ধংস করতে চেয়েছিল। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু-সহ আওয়ামি লিগের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের খুন করে পাকিস্তানপন্থীরা চেয়েছিল দেশের স্বাধীনতাকেই বিপন্ন করতে। কিন্তু তাঁর কন্যা দেশনেত্রী শেখ হাসিনার অক্লান্ত পরিশ্রম আর দৃঢ় নেতৃত্বে ঘুড়ে দাঁড়ায় আওয়ামী লীগ। মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হাতিয়ার করে লড়াই করেন শেখ হাসিনা। তাঁর সঙ্গে বাংলাদেশের অগণিত মানুষ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাঁচিয়ে রাখতে শুরু করেন দ্বিতীয় স্বাধীনতার যুদ্ধ। অবশেষে অনেক আত্মত্যাগের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগের সরকার। সেনা বা মৌলবাদীদের পরাস্ত করে হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মহান মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তী বা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে প্রধানমন্ত্রী তখতে রয়েছেন দেশনেত্রী শেখ হাসিনা। এটাই অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সূচক। 

যুদ্ধাপরাধীরা বিচারপর্বের শেষে শাস্তি পাচ্ছে। হিন্দু-মুসলিম একসঙ্গে পালন করছে স্বাধীনতার ৫০ বছর। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান মাথায় রেখে বাংলাদেশ যেমন বাড়িয়ে দিয়েছে বন্ধুত্বের হাত, ভারতও তেমনি বাংলাদেশের অগ্রগতিকে স্যালুট জানাতে কার্পণ্য করছে না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতরত্ন ইন্দিরা গান্ধি যে অকৃত্তিম বন্ধুত্বের বীজ বপন করেছিলেন, আজ বহু ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে মহিরুহ হিসাবে বিকশিত। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কার্যক্রমকেই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দুই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১
ভারতের গুজরাটে সেতু ধসে নিহত ৯
ভারতের গুজরাটে সেতু ধসে নিহত ৯
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
সর্বশেষ খবর
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু
গোপালগঞ্জে ৭ দিনব্যাপী বৃক্ষ মেলা শুরু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন
যুবদল কর্মী আরিফ হত্যা : ৭ দিনের রিমান্ডে সুব্রত বাইন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার, মৃত্যু নিয়ে রহস্য

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ও বাল্যবিয়ে রোধে জলঢাকায় শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার অবশ্যই হবে বাংলাদেশে : আইন উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’
‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস
৩১ দফা মানে গণতন্ত্র, আগামীর বাংলাদেশ: আফরোজা আব্বাস

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে
সন্তানকে হত্যার হুমকি দিয়ে ভাবিকে ‘ধর্ষণ’, দেবর কারাগারে

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৯, নিখোঁজ ১৬১

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’
‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার: ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার: ৮ আসামির ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে আজও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটক আটকে বিক্ষোভ
স্বতন্ত্র কাউন্সিলের দাবিতে আজও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ফটক আটকে বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ জাল ধ্বংস, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত
বাংলাদেশের নেতৃত্বে জাতিসংঘে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক রেজ্যুলেশন গৃহীত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা ভোটে জিততে পারবে না তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : সালাম
যারা ভোটে জিততে পারবে না তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেদ ঝরাতে গিয়েই আফগান আম্পায়ার শিনওয়ারির মৃত্যু!
মেদ ঝরাতে গিয়েই আফগান আম্পায়ার শিনওয়ারির মৃত্যু!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধি দল
চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নরসিংদীর বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার
নরসিংদীর বিএনপি নেতা কাইয়ুম বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কমিটি ঘোষণা
ঝিনাইদহ জেলা পূজা উদযাপন ফ্রন্টের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়া ভাটের টাকা ‘চুরি’, গ্রেফতার সাবেক সহকারী
আলিয়া ভাটের টাকা ‘চুরি’, গ্রেফতার সাবেক সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?
দুপুরের খাবারের পরে ১০ মিনিট কেন হাঁটবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন
বর্ষায় ভেজা জামাকাপড়ের দুর্গন্ধ যেভাবে দূর করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন