শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৮, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেখানো পথেই সুদৃঢ় হচ্ছে ভারত ও বাংলাদেশের মৈত্রী। নয়াদিল্লি ও ঢাকা চাইছে বন্ধুত্বকে আরও সুদৃঢ় করতে। আর এই কাজে এখনও সেতু বন্ধনের কাজ করে চলেছে শেখ মুজিবের চিন্তাধারা। তাই তাঁর জন্মশতবর্ষে ভারত প্রকাশ করলো স্মারক ডাক টিকিট। মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তীতে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে অংশ নিল বাংলাদেশের সেনা। কোভিড পরিস্থিতিও বন্ধুত্বকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। বরং ২০ লাখ করোনা টিকা পাঠিয়ে ভারত বন্ধুত্বকে আরও সুদৃড় করার বার্তা দিয়েছে। 

বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর বিদেশ সফরের প্রথমেই কলকাতায় এসেছিলেন বঙ্গবন্ধু। ভারতের তখনকার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি ও বঙ্গবন্ধু ১৯৭২-এর ৬ ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক ব্গিরেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বিশাল জনসভায় ভাষণ দেন। সেই ঐতিহাসিক জনসভার সুবর্ণজয়ন্তী কলকাতায় পালন করে বাংলাদেশও বুঝিয়ে দিল বঙ্গবন্ধুর আদর্শেই তাঁরা বন্ধুত্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান।

ভারত সাধারণত অন্য কোনও দেশের মহাপুরুষদের নামে ডাক টিকিট বের করে না। এর আগে শুধুমাত্র আব্রাহাম লিঙ্কন ও মার্টিন লুথার কিং জুনিয়ারের মৃত্যু শতবর্ষে এবং ভ্লাদিনির লেনিন ও হো চি মিনের জন্ম শতবর্ষে প্রকাশিত হয়েছিল ডাক টিকিট। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভার্চুয়াল শীর্ষ বৈঠকে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ডাক টিকিট প্রকাশ করে ভারত বুঝিয়ে দিল বাংলাদেশ তাঁদের কতো বড় বন্ধু। শুধু তাই নয়, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে এই প্রথম কোন প্রতিবেশী দেশের সশস্ত্র বাহিনীর অংশ গ্রহণ। বাংলাদেশের আগে ভারতের কোনও প্রতিবেশীই এই সুযোগ পায়নি। আসলে ভারত যে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে মাথায় রেখে বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্বকে আরও সুদৃঢ় করতে চায়, এইসব তারই উদাহরণ। 

বঙ্গবন্ধুর চেতনার আলোকেই প্রতিষ্ঠিত ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক। তাই আগে তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে আলোচনা জরুরি। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী শেখ মুজিবুর রহমান অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে দেশভাগ নিজের চোখের সামনে দেখেছেন। সাবেক ইসলামিয়া কলেজ অফ ক্যালকাটা বা বর্তমানের মৌলানা আজাদ কলেজের পড়ার সময়ই শেখ মুজিব ছাত্র আন্দোলনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন। বাংলার রাজনীতিতে তিনি গুরুত্ব পেতে শুরু করেন। দেশ ভাগের পর তিনি ফিরে যান ঢাকায়। মহম্মদ আলি জিন্না ১৯৪৮ সালে উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র সরকারি ভাষা হিসাবে ঘোষণা করতেই শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাঙালিরা গর্জে ওঠেন। এ কে ফজলুল হক, স্যার খাজা নাজিমুদ্দিন, সোহরাওয়ার্দী, মাওলানা ভাসানী, নুরুল আমিন ও সাহেবজাদা মোহাম্মদ আলী বগুড়ার মতো নেতারা থাকলেও শেখ মুজিবই হয়ে ওঠেন বাংলার অবিসংবাদিত জননেতা। মাত্র ২৫ বছরেরও কম সময়ের মধ্যে বাঙালির নতুন রাষ্ট্র গঠনে তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব সর্বজনবিদিত। 

বঙ্গবন্ধু জিন্নার দ্বিজাতিত্বত্ব মানতেন না। তিনি চাননি ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ। বাঙালির জাতিসত্বার জন্য লড়াই করেছিলেন তিনি। শুধু বঙ্গবন্ধুই নন, মুসলিম লিগের বাংলা প্রাদেশিক নেতাদের বেশিরভাগই ছিলেন দ্বিজাতি নীতির বিরোধী। কিন্তু জিন্না সেইসবে কান দেননি। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা হয় সাবেক পূর্ব পাকিস্তানে। ভাষাগত পরিচয়ের দাবিতে গর্জে ওঠেন বাঙালিরা। ধর্মের আফিম দিয়ে তাঁদের দাবিয়ে রাখা যায়নি। বাঙালি বুঝে যায় ভাষাগত পরিচিতি ধর্মীয় পরিচিতির থেকে অনেক বেশি জরুরি। নিজের রাজনৈতিক দূরদৃষ্টি আর দক্ষ ও সাহসি নেতৃত্বের গুণে বঙ্গবন্ধুই হয়ে ওঠেন বাঙালির মুক্তিসূর্য। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে বাঙালিরা মেনে নেন তাঁর নেতৃত্বকেই। দুঃসময়ের বন্ধু ভারতকে শত্রু না ভেবে প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপনও বঙ্গবন্ধুর দূরদৃষ্টির পরিচায়ক। তিনিই হয়ে ওঠেন অগণিত স্বাধীনতাকামনী বাঙালির ভরসাস্থল। 

২০০৪ সালে বিবিসি-র জনমত সমীক্ষায় প্রমাণিত হয় বঙ্গবন্ধুই সর্বকালের সেরা বাঙালি। জনপ্রিয়তার নিরীখে তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেও পিছনে ফেলে দেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়েরই আস্থাভাজন ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানের কাছ থেকে ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা। ভারত তাতে যোগ্য সহায়তা জুগিয়েছে। কিন্তু প্রথম থেকেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে দুটি ধারা কাজ করেছে। বেশিরভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে এগিয়ে এলেও পাকিস্তানপন্থী রাজাকার, আল-বদররাও ছিল সরাসরি বিরুদ্ধে শিবিরে। ভারতীয় সেন মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যে এগিয়ে এসে গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাকে তারা মেনে নিতে পারেনি। তাই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতার পাশাপাশি ভারতের বিরুদ্ধেও কুতসা ও অপপ্রচার। ইসলাম ধর্মের দোহাই দিয়ে তারা বাংলাদেশে গণহত্যায় পাক-সেনাদের মদত দিয়েছিল। দেশের স্বাধনীতার পরও বঙ্গবন্ধু ও ভারতের বন্ধুত্বের বিরোধিতা করে তারা। সেই ধারা আজও অব্যাহত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে আগলে ধরে ভারতের সঙ্গে মৈত্রীবন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে চাইছে। বঙ্গবন্ধুও এটাই চাইতেন। তারই প্রমাণ ৬ ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক ব্রিগেড জনসভা। তিনি সেখানেও মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদানের কথা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ব্যক্ত করেন। বলেছিলেন, ভারতের প্রতি তাঁর কৃতজ্ঞতা চিরকাল থাকবে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর পাক-পন্থীরা ফের মাথাচাড়া দেয়। ভারতের বিরুদ্ধে শুরু হয় অপপ্রচার। ৩০ লাখ বাঙালির হত্য।কারী পাকিস্তানের হয়েই বাংলাদেশের মাটিতেও অনেকে সাফাই গাইতে থাকে। বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রপরিণত করতে শুরু হয় ষরযন্ত্র। তবে আশার কথা মুজিব-কন্যা, দেশনেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নব্য রাজাকারদের সেই ষরযন্ত্র ভেস্তে দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠনের দিকে। ভারতের সঙ্গে ফের স্থাপিত হয়েছে বন্ধুত্ব।

আসলে বঙ্গবন্ধু শুধুমাত্র মুক্তির ডাকই দেননি, বাঙালির মননে গেঁথে দিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। উদারমনা জাতির পিতা অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন দেখতেন। ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব সুদৃঢ় করে বাঙালির অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন। হিন্দু-মুসলিম বিভেধকে সমাজ থেকে উপরে ফেলতেও সচেষ্ট ছিলেন তিনি। কিন্তু ঘাতকের দল তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে বাংলাদেশের মাটি থেকে অসাম্প্রদায়িক চেতনাকেই ধংস করতে চেয়েছিল। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু-সহ আওয়ামি লিগের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের খুন করে পাকিস্তানপন্থীরা চেয়েছিল দেশের স্বাধীনতাকেই বিপন্ন করতে। কিন্তু তাঁর কন্যা দেশনেত্রী শেখ হাসিনার অক্লান্ত পরিশ্রম আর দৃঢ় নেতৃত্বে ঘুড়ে দাঁড়ায় আওয়ামী লীগ। মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হাতিয়ার করে লড়াই করেন শেখ হাসিনা। তাঁর সঙ্গে বাংলাদেশের অগণিত মানুষ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাঁচিয়ে রাখতে শুরু করেন দ্বিতীয় স্বাধীনতার যুদ্ধ। অবশেষে অনেক আত্মত্যাগের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগের সরকার। সেনা বা মৌলবাদীদের পরাস্ত করে হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মহান মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তী বা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে প্রধানমন্ত্রী তখতে রয়েছেন দেশনেত্রী শেখ হাসিনা। এটাই অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সূচক। 

যুদ্ধাপরাধীরা বিচারপর্বের শেষে শাস্তি পাচ্ছে। হিন্দু-মুসলিম একসঙ্গে পালন করছে স্বাধীনতার ৫০ বছর। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান মাথায় রেখে বাংলাদেশ যেমন বাড়িয়ে দিয়েছে বন্ধুত্বের হাত, ভারতও তেমনি বাংলাদেশের অগ্রগতিকে স্যালুট জানাতে কার্পণ্য করছে না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতরত্ন ইন্দিরা গান্ধি যে অকৃত্তিম বন্ধুত্বের বীজ বপন করেছিলেন, আজ বহু ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়ে মহিরুহ হিসাবে বিকশিত। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কার্যক্রমকেই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দুই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
রিয়াদ সিজন ২০২৫: দর্শনার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়াল!
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
শুল্ক নীতি নিয়ে উচ্চ আদালতের শুনানিতে তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প
শুল্ক নীতি নিয়ে উচ্চ আদালতের শুনানিতে তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার
শাবি ছাত্রদল নেতার উদ্যোগে খেলোয়াড়দের জন্য বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন
ফ্রান্সে বাগান খননকালে মিললো ৮ লাখ ডলারের গুপ্তধন

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন
চাঁদপুরে বাউবির নবনির্মিত অফিস ভবনের উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গাজীপুরে রেলওয়ের জমি থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২
রাস উৎসবের আড়ালে সুন্দরবনে হরিণ শিকারের পরিকল্পনা, গ্রেফতার ৪২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে আরণ্যক ভ্যাকসিন হোম ও পার্কহিল ল্যাবের চুক্তি

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন আতলেতিকোর ডিফেন্ডার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স
বিএনপি দেশকে শান্তি ও সম্প্রীতির জনপদে পরিণত করবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট
সোমালিয়া উপকূলে জলদস্যুদের পুনরুত্থান, ফের জাহাজে চোট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড
কারেন্ট জাল পুড়িয়ে ধ্বংস করল কোস্টগার্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন
নাঙ্গলকোটে ফায়ার সার্ভিস স্থাপন ও কুমিল্লা বিভাগ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু
একুয়েডরে গুলিতে আরেক ফুটবলারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ১৯৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র
নগরবাসীকে আস্থা রাখার আহ্বান জানালেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার
মোংলায় নদীতে ভাসতে থাকা দুই ট্রলারসহ ৪২ যাত্রী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অধিভুক্ত কলেজগুলোর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ‘গমের ব্লাস্ট রোগ দ্রুত শনাক্তকরণ কিটের কার্যকারিতা যাচাই’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম