শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১৪, শনিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৪

বন্ধু নির্বাচনে ইসলামের নির্দেশনা

মো. আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
বন্ধু নির্বাচনে ইসলামের নির্দেশনা

বন্ধুত্ব মানুষের জীবনে এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বন্ধু ছাড়া মানুষের জীবন অচল। প্রতিটি মানুষের জীবনে কেউ না কেউ তার কাছের মানুষ হয়, যার সঙ্গে সে নিজের সব মনের কথা খুলে বলে। তবে বন্ধু নির্বাচনের ক্ষেত্রে অবশ্যই যাচাইবাছাই করে নেওয়া প্রয়োজন। তা না হলে একজন ভালো বন্ধু যেমন জীবনে কল্যাণ বয়ে আনে ঠিক তেমনি একজন খারাপ বন্ধুও জীবনকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়। 

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, “হে ইমানদার ব্যক্তিরা, তোমরা আল্লাহতায়ালাকে ভয় করো এবং সর্বদা সত্যবাদীদের সঙ্গে থেকো।” (সূরা তওবা, আয়াত ১১৯)। এই আয়াতে এটাই বলা হয়েছে সত্যবাদীদের সাহচর্য লাভ ও তাদের আমলের মাধ্যমেই তাকওয়া লাভ করা সম্ভব হয়। আর এভাবেই কেউ বিপথগামী হওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে। 

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, সাত ব্যক্তিকে আল্লাহ কেয়ামতের দিন আরশের ছায়া দান করবেন, যেদিন ওই ছায়া ছাড়া আর অন্য কোনো ছায়া থাকবে না। এর মধ্যে সেই দুই ব্যক্তি যারা আল্লাহর জন্য বন্ধুত্ব স্থাপন করে এবং এই বন্ধুত্বের ওপরেই তারা পরস্পর সাক্ষাৎ করে এবং তার ওপরই বিচ্ছিন্ন (ইহলোক ত্যাগ করে) হয়।” (বুখারি শরিফ ৬৬০)।

আমাদের মনে রাখতে হবে মানুষ তার সমাজ জীবনে বন্ধু দ্বারাই প্রভাবিত হয় এবং অনেক ক্ষেত্রে পরিচালিতও হয়। তাই সৎ ও ধার্মিক বন্ধুর সাহচর্য গ্রহণ করা উচিত। কারণ, পৃথিবীতে খারাপ চরিত্রের মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখলে পরকালে লজ্জা ও অনুশোচনার শেষ থাকবে না। 

সৎ সঙ্গী ও অসৎ সঙ্গীর উদাহরণ দিতে গিয়ে রসুল (সা.) বলেছেন, “সৎ সংগী ও অসৎ সংগীর উদাহরণ হচ্ছে আতর বিক্রেতা ও কর্মকারের হাপরের ন্যায়। আতর বিক্রেতার সঙ্গে ওঠাবসা করলে আতর খরিদ করতে না পারলেও সে আতরের সুঘ্রাণ পাবে। আর কর্মকারের হাপর হয়তো যে কোনো সময় বিপদ ডেকে আনতে পারে। পুড়িয়ে দিতে পারে তার আবাস না হয় দুর্গন্ধে তার চারপাশ ভারী করে দেবে।” (বুখারি শরিফ)। 

বন্ধু নির্বাচনের ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, “হে ইমানদারগণ, তোমরা কখনো ইহুদি খ্রিস্টানদের নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। কেননা এরা নিজেরা সব সময়ই একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ যদি এদের কাউকে বন্ধু বানিয়ে নেয় তাহলে সে অবশ্যই তাদের দলভুক্ত হয়ে যাবে।” (সুরা মায়েদা, আয়াত ৫১)। 

আল্লাহ আরও বলেন, “ইমানদার ব্যক্তিরা কখনো ইমানদারদের বদলে কাফেরদের নিজেদের বন্ধু বানাবে না, যদি তোমাদের কেউ তা করে তবে আল্লাহর সঙ্গে তার কোনো সম্পর্কই থাকবে না।” (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ২৮)। 

সুতরাং চাইলেই যে কাউকে বন্ধু বলা যায় না বা বন্ধু নির্বাচন করা ঠিক নয়। সত্যবাদী, নামাজি, দ্বীনদার, পরোপকারী, দানশীল ব্যক্তিকে বন্ধু হিসেবে নির্বাচন করা উচিত। 

কোরআনে এই আলোকে আল্লাহ দিকনির্দেশনা দিয়ে বলেন, “হে নবী, তুমি নিজেকে সে সব মানুষের সঙ্গে রেখে চলবে, যারা সকাল সন্ধ্যায় তাদের রবকে ডাকে, তারা একমাত্র তাঁরই সন্তুষ্টি কামনা করে এবং তুমি কখনো তাদের কাছ থেকে তোমার স্নেহের দৃষ্টি ফিরিয়ে নিও না, এমন যেন না হয় যে, তুমি শুধু এ পার্থিব জগতের সৌন্দর্যই কামনা করো। কখনো এমন কোনো ব্যক্তির কথামতো চলো না যার হৃদয়কে আমার স্মরণ থেকে গাফেল করে দিয়েছে।” (সূরা কাহফ, আয়াত ২৮)। 

আমাদের এই ছোট্ট জীবনে বন্ধুত্ব করতে হলে কোরআন ও হাদিসের আলোকে যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের হুকুম মেনে জীবন পরিচালিত করে তাদের সঙ্গেই বন্ধুত্ব তৈরি করা উচিত। নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব শুধু আল্লাহর জন্যই হবে। দুনিয়ার কোনো স্বার্থের জন্য নয়। হজরত ইমাম জাফর আস সাদিক (রহ.) মুসলিমদের বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক করে বলেছেন, পাঁচ ব্যক্তির সঙ্গে বন্ধুত্ব করা সমীচীন নয়। তা হলো মিথ্যাবাদী, নির্বোধ, ভীরু, পাপাচারী ও কৃপণ ব্যক্তি। 

আল্লাহ আরও বলেন, “মোমেন পুরুষ ও মোমেন নারীরা একে অপরের বন্ধু, এরা মানুষকে ন্যায় কাজের আদেশ দেয়, অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকে। তারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করে, জাকাত আদায় করে, সব কাজে আল্লাহতায়ালা ও তাঁর রসুলের অনুসরণ করে, এরাই হচ্ছে সে সব মানুষ যাদের ওপর আল্লাহতায়ালা অচিরেই দয়া করবেন, অবশ্যই আল্লাহতায়ালা পরাক্রমশালী ও কুশলী।” (সুরা তওবা, আয়াত ৭১)

আমাদের জীবন চলার পথে পথভ্রষ্ট হওয়ার একমাত্র কারণ হলো অসৎ ও খারাপ বন্ধুদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা বা চলাফেরা করা। খারাপ বন্ধু আমার আপনার জীবনকে ভুল পথে পরিচালিত করে। জীবনে চলার পথে আপনি ভালো ও খারাপ বন্ধু সহজেই চিনতে পারবেন। যার সঙ্গে চলাফেরা করলে আপনার মধ্যে মানবীয় গুণ ও দীনের প্রতি অনুগত হওয়ার আকর্ষণ বৃদ্ধি পায় তখনই বুঝতে পারবেন আপনার জীবনে একজন ভালো বন্ধুর আগমন ঘটেছে আর যদি খারাপ আচরণগুলো প্রভাবিত হতে থাকে তাহলে আপনি তাকে দ্রুত পরিত্যাগ করুন। 

জীবন চলার পথে ভালো বন্ধুর সাহচর্য জরুরি। আমাদের মনে রাখতে হবে বন্ধু নির্বাচন করতে হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য। এই পৃথিবীতে যারা চরিত্রবান, সৎ, খোদাভীরু, দয়াবান, দানশীল, কথায় কথায় অন্যের দোষ খুঁজে বেড়ায় না, গিবত করে না, আপনার দোষ-ত্রুটি সংশোধন করে দেয় তারাই আপনার জীবনে ভালো বন্ধু। তাদের সঙ্গেই আপনার বন্ধন হোক অটুট। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সেই তৌফিক দান করুন।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সর্বশেষ খবর
কুয়াকাটা সৈকতে ট্রলারসহ ভেসে এলো নিখোঁজ জেলের মরদেহ
কুয়াকাটা সৈকতে ট্রলারসহ ভেসে এলো নিখোঁজ জেলের মরদেহ

২৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল দেখা যাবে যেভাবে
এসএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল দেখা যাবে যেভাবে

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের অভিযান
মাদারীপুরে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের অভিযান

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শুভসংঘের স্বেচ্ছাসেবী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
দিনাজপুরে শুভসংঘের স্বেচ্ছাসেবী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক
বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত ৭৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে’
‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত ৭৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

প্যাসিফিক মহাসাগরে জাপানের যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
প্যাসিফিক মহাসাগরে জাপানের যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগ
নওগাঁয় উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক অবরোধ করে পানি নিষ্কাশনের দাবি
বগুড়ায় সড়ক অবরোধ করে পানি নিষ্কাশনের দাবি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক সিইসি নুরুল হুদার জামিন নামঞ্জুর
সাবেক সিইসি নুরুল হুদার জামিন নামঞ্জুর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার চেয়ে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার চেয়ে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'মাদকাসক্ত' স্বামীর হাতে স্ত্রীর মৃত্যু!
'মাদকাসক্ত' স্বামীর হাতে স্ত্রীর মৃত্যু!

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অগ্নি-নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অগ্নি-নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝনদীতে অক্সিজেন সংকট, জীবন বাঁচাল কোস্ট গার্ড
মাঝনদীতে অক্সিজেন সংকট, জীবন বাঁচাল কোস্ট গার্ড

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে তেল কিনলে ভারতের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
রাশিয়া থেকে তেল কিনলে ভারতের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে খাদ্যশস্য মজুদ আছে ২১ লাখ মেট্রিক টন
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে খাদ্যশস্য মজুদ আছে ২১ লাখ মেট্রিক টন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনোয়ারায় চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলার প্রধান আসামি প্রেপ্তার
আনোয়ারায় চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলার প্রধান আসামি প্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন দিনের সফরে রংপুরে যাচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
তিন দিনের সফরে রংপুরে যাচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় জামায়াতের মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় জামায়াতের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরের বালুর পয়েন্টে দুই শিশুকে হত্যা, গ্রেফতার ১
রংপুরের বালুর পয়েন্টে দুই শিশুকে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে ঝুলন্ত সেতুর তার ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু
চীনে ঝুলন্ত সেতুর তার ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম