শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪

যেভাবে তাওবা করলে সব গুনাহ মাফ হয়

শাইখ মুহাম্মাদ সালিহ আল-মুনাজ্জিদ
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে তাওবা করলে সব গুনাহ মাফ হয়

তাওবা শব্দটি এক মহান শব্দ। এর অর্থ খুবই গভীর। তাওবা এমন নয় যে মুখে শব্দটি বললাম অতঃপর পাপে লিপ্ত থাকলাম। আল্লাহ কী বলছেন দেখুন—‘তোমরা তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। অতঃপর তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তন (তাওবা) করো।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৩)

কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের জন্য অবশ্যই কিছু শর্ত থাকে। আলেম-ওলামারা কোরআন ও হাদিস থেকে তাওবার জন্য কিছু শর্ত উল্লেখ করেছেন, তা হলো :

১. দ্রুত পাপ থেকে বিরত হওয়া।

২. আগে যা ঘটে গেছে সে জন্য অনুতপ্ত হওয়া।

৩. পুনরায় পাপকাজে ফিরে না আসার জন্য দৃঢ় সংকল্প গ্রহণ করা।

৪. মানুষের পাওনা পরিশোধ করে দিতে হবে। প্রাপকদের হক ফিরিয়ে দেবে, যা অন্যায়ভাবে নেওয়া হয়েছিল অথবা তাদের কাছে থেকে মাফ চেয়ে নেবে।

বিশুদ্ধভাবে তাওবার জন্য কিছু আলেম যেসব শর্ত উল্লেখ করেছেন, নিচে সেগুলো উদাহরণসহ আলোচনা করা হচ্ছে।


১. শুধু আল্লাহর জন্য পাপ ত্যাগ করা, অন্য কোনো কারণে নয়, যেমন—

অক্ষমতার কারণে পাপ থেকে দূরে থাকা, এসব কর্ম করতে ভালো না লাগা অথবা লোকজন মন্দ বলবে—এই ভয়ে পাপ ত্যাগ করা।

এ জন্য কোনো ব্যক্তিকে তাওবাকারী বলা হবে না, যে ব্যক্তি পাপ ত্যাগ করেছে তার মানহানি ঘটায় বা এর জন্য হয়তো সে চাকরিচ্যুত বা পদবি হারাতে পারে।

ওই ব্যক্তিকেও তাওবাকারী বলা যাবে না, যে ব্যক্তি পাপ ত্যাগ করল তার শক্তি ও স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য। যেমন—কেউ জেনা করা ত্যাগ করল যেন দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে বাঁচতে পারে অথবা তার শরীর ও স্মৃতিশক্তি দুর্বল না করে।

তেমনি তাকে তাওবাকারী বলা যাবে না, যে ব্যক্তি চুরি করা ছেড়ে দিয়েছে; কোনো বাড়িতে ঢোকার পথ না পেয়ে বা সিন্দুক খুলতে অসমর্থ কিংবা পাহারাদার ও পুলিশের ভয়ে।

ওই ব্যক্তিকে তাওবাকারী বলা যাবে না, যে দুর্নীতি দমন বিভাগের লোকজনদের জোর তৎপরতায় ধরা পড়ার ভয়ে ঘুষ খাওয়া বন্ধ রেখেছে।

ওই ব্যক্তিকেও তাওবাকারী বলা যাবে না, যে ব্যক্তি মদ পান, মাদকদ্রব্য বা হেরোইন সেবন ইত্যাদি ছেড়ে দিয়েছে দারিদ্র্যের কারণে।

তেমনি তাকেও তাওবাকারী বলা যাবে না, যে সমর্থহীন হওয়ার কারণে গুনাহ করা ছেড়ে দিল। যেমন—মিথ্যা বলা ছেড়ে দিয়েছে তার কথায় জড়তা সৃষ্টি হওয়ার কারণে কিংবা জেনা করছে না যেহেতু সে সহবাস করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে, কিংবা চুরি করা ছেড়ে দিয়েছে আহত হয়ে পঙ্গু হয়ে পড়ার কারণে।

বরং এসবে অবশ্যই অনুতপ্ত হতে হবে, সব ধরনের পাপ থেকে মুক্ত হতে হবে এবং অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য লজ্জিত হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। এ জন্যই রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘অনুতপ্ত হওয়াই হলো তাওবা।’ (ইবনে মাজাহ, সহিহ আল-জামে, হাদিস : ৬৮০২)

২. পাপের কদর্যতা ও ভয়াবহতা অনুভব করা। অর্থাৎ সঠিক তাওবার সঙ্গে কখনো আনন্দ ও মজা পাওয়া যাবে না অতীত পাপের কথা স্মরণ হলে অথবা কখনো ভবিষ্যতে সেসব কাজে ফিরে যাবে, এ কামনা মনে স্থান পাবে না।

ইবনুল কাইয়্যেম (রহ.) তাঁর লিখা ‘রোগ ও চিকিৎসা’ ও ‘আল-ফাওয়াইদ’ নামের গ্রন্থে গুনাহের অনেক ক্ষতির কথা উল্লেখ করেছেন। তন্মধ্যে জ্ঞান থেকে বঞ্চিত হওয়া, অন্তরে একাকিত্ব অনুভব করা, কাজকর্ম কঠিন হয়ে যাওয়া, শরীর দুর্বল হয়ে যাওয়া, আল্লাহর আনুগত্য থেকে বঞ্চিত হওয়া, বরকত কমে যাওয়া, কাজে সমন্বয় না হওয়া, গুনাহর কাজে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া, আল্লাহর ব্যাপারে পাপীর অনাসক্তি সৃষ্টি হয় এবং লোকজন তাকে অশ্রদ্ধা করে, জীবজন্তু তাকে অভিশাপ দেয়, সে সর্বদা অপমানিত হতে থাকে, অন্তরে মোহর পড়ে যায়, লানতের মাঝে পড়ে এবং দোয়া কবুল হয় না, জলে ও স্থলে বিপর্যয় সৃষ্টি হয়, আত্মমর্যাদাবোধ কমে যায়, লজ্জা চলে যায়, নিয়ামত দূর হয়ে যায়, আজাব নেমে আসে, পাপীর অন্তরে সর্বদা ভয় নেমে আসে এবং সে শয়তানের দোসরে পরিণত হয়, তার জীবন সমাপ্ত হয় মন্দের ওপর এবং পরকালীন আজাবে নিপতিত হয়।

পাপের এই ক্ষতি ও বিপর্যয় যদি বান্দা জানতে পারে তাহলে সে পাপ থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকবে।

৩. যার জন্য তাওবার প্রয়োজন সে যেন তাড়াতাড়ি তাওবা করে। কারণ তাওবা করতে দেরি করা পাপ।

৪. আল্লাহর হক যা ছুটে গেছে তা যথাসম্ভব আদায় করা। যেমন—জাকাত দেওয়া, যা সে আগে দেয়নি। কেননা এতে আবার দরিদ্র লোকজনের অধিকারও আছে।

৫. পাপের স্থান ত্যাগ করা, যদি সেখানে অবস্থান করলে আবার সে পাপে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে।

৬. যারা পাপকাজে সহযোগিতা করে তাদের পরিত্যাগ করা। মহান আল্লাহ বলেন : ‘আন্তরিক বন্ধুরাই সেদিন একে অন্যের শত্রুতে পরিণত হবে, মুত্তাকিরা ছাড়া।’

(সুরা : আল-জুখরুফ, আয়াত : ৬৭)

৭. নিজের কাছে রক্ষিত হারাম জিনিসকে নষ্ট করে ফেলা। যেমন—মাদকদ্রব্য, বাদ্যযন্ত্র (যেমন—একতারা, হারমোনিয়াম) অথবা ছবি, ব্লু ফিল্ম, অশ্লীল নভেল বা নাটক। এগুলো নষ্ট করে ফেলতে হবে অথবা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। তাওবাকারীকে সঠিক পথে দৃঢ়ভাবে থাকার জন্য অবশ্যই পাপের উপকরণ থেকে মুক্ত হতে হবে।

৮. ভালো সঙ্গী-সাথী গ্রহণ করতে হবে, যারা তাকে দ্বিনের ব্যাপারে সহায়তা করবে। আর চেষ্টা করতে হবে বিভিন্ন ধর্মীয় ও ইললি আলোচনায় বসার জন্য। নিজেকে সব সময় এমন কাজে মশগুল রাখতে হবে যাতে কল্যাণ আছে, যেন শয়তান তাকে আগের কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার সুযোগ না পায়।

৯. নিজ শরীরের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে, যাকে সে হারাম দিয়ে লালন-পালন করেছে। একে আল্লাহর আনুগত্যের কাজে লাগাতে হবে এবং হালাল রুজি খেতে হবে, যেন শরীরে আবার পবিত্র রক্ত-মাংস সৃষ্টি হয়।

১০. তাওবা দম আটকে যাওয়া বা জীবন ফুরিয়ে যাওয়ার আগে এবং পশ্চিম দিক থেকে সূর্য উদিত হওয়ার আগে হতে হবে। নবী কারিম (সা.) বলেছেন : ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে তাওবা করবে গড়গড়া ওঠার আগে, আল্লাহ তার তাওবা কবুল করবেন।’ (সহিহ আল জামে, হাদিস : ৬১৩২)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সর্বশেষ খবর
তলানিতে জনপ্রিয়তা তবুও ট্রাম্প বললেন ইলন মাস্ক ‘ভালো মানুষ’
তলানিতে জনপ্রিয়তা তবুও ট্রাম্প বললেন ইলন মাস্ক ‘ভালো মানুষ’

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

কুয়াকাটা সৈকতে ট্রলারসহ ভেসে এলো নিখোঁজ জেলের মরদেহ
কুয়াকাটা সৈকতে ট্রলারসহ ভেসে এলো নিখোঁজ জেলের মরদেহ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল দেখা যাবে যেভাবে
এসএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল দেখা যাবে যেভাবে

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের অভিযান
মাদারীপুরে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের অভিযান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শুভসংঘের স্বেচ্ছাসেবী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
দিনাজপুরে শুভসংঘের স্বেচ্ছাসেবী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক
বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত ৭৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে’
‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত ৭৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্যাসিফিক মহাসাগরে জাপানের যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
প্যাসিফিক মহাসাগরে জাপানের যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগ
নওগাঁয় উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক অবরোধ করে পানি নিষ্কাশনের দাবি
বগুড়ায় সড়ক অবরোধ করে পানি নিষ্কাশনের দাবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক সিইসি নুরুল হুদার জামিন নামঞ্জুর
সাবেক সিইসি নুরুল হুদার জামিন নামঞ্জুর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার চেয়ে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার চেয়ে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'মাদকাসক্ত' স্বামীর হাতে স্ত্রীর মৃত্যু!
'মাদকাসক্ত' স্বামীর হাতে স্ত্রীর মৃত্যু!

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অগ্নি-নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অগ্নি-নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝনদীতে অক্সিজেন সংকট, জীবন বাঁচাল কোস্ট গার্ড
মাঝনদীতে অক্সিজেন সংকট, জীবন বাঁচাল কোস্ট গার্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে তেল কিনলে ভারতের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
রাশিয়া থেকে তেল কিনলে ভারতের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে খাদ্যশস্য মজুদ আছে ২১ লাখ মেট্রিক টন
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে খাদ্যশস্য মজুদ আছে ২১ লাখ মেট্রিক টন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনোয়ারায় চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলার প্রধান আসামি প্রেপ্তার
আনোয়ারায় চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলার প্রধান আসামি প্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন দিনের সফরে রংপুরে যাচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
তিন দিনের সফরে রংপুরে যাচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় জামায়াতের মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় জামায়াতের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরের বালুর পয়েন্টে দুই শিশুকে হত্যা, গ্রেফতার ১
রংপুরের বালুর পয়েন্টে দুই শিশুকে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে ঝুলন্ত সেতুর তার ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু
চীনে ঝুলন্ত সেতুর তার ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম