শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৪, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪

হাদিসের আলোকে মানব জীবনে রোজার উপকারিতা

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
হাদিসের আলোকে মানব জীবনে রোজার উপকারিতা

রোজার ফজিলত ও উপকারিতা অনেক। হাদিসে এ সম্বন্ধে বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে। বুখারি শরিফে বর্ণিত এক হাদিসে বর্ণিত আছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত; প্রিয় নবী মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, রোজা ঢালস্বরূপ। সুতরাং রোজা অবস্থায় যেন অশ্লীলতা থেকে বিরত থাকে এবং অজ্ঞ-মূর্খের মতো কোনো কাজ না করে। কেউ যদি তার সঙ্গে ঝগড়া-ফ্যাসাদ করতে চায়, অথবা গালি দেয়, তবে সে যেন দুবার বলে, আমি রোজাদার। ওই সত্তার শপথ, যার নিয়ন্ত্রণে আমার প্রাণ, অবশ্যই রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশক্র ঘ্রাণের চেয়েও অধিক উৎকৃষ্ট। সে আমারই জন্য পানাহার এবং কামপ্রবৃত্তি পরিত্যাগ করে। রোজা আমারই জন্য, তাই এর পুরস্কার আমি নিজেই দান করব। আর প্রত্যেক নেক কাজের বিনিময়ে দশগুণ। অপর হাদিসে আছে, হজরত সাহল (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেন, জান্নাতের মধ্যে রাইয়ান নামক একটি দরজা আছে, এ দরজা দিয়ে কেবল কেয়ামতের দিন রোজাদাররা প্রবেশ করবে। তাদের ছাড়া আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘোষণা দেওয়া হবে, রোজাদার লোকেরা কোথায়? তখন তারা দাঁড়াবে, সামনে অগ্রসর হবে, তাদের ছাড়া আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে না। তাদের প্রবেশের পরেই দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে। যাতে এ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে না পারে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, রোজা এবং কোরআন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, হে আমার রব! আমি তাকে দিনের বেলা পানাহার ও যৌনক্রিয়া থেকে বিরত রেখেছি। তার সম্পর্কে আমার সুপারিশ কবুল করুন। কোরআন বলবে, আমি তাকে রাতে নিদ্রা থেকে বিরত রেখেছি। তার সম্পর্কে আমার সুপারিশ কবুল করুন। তখন এদের সুপারিশ কবুল করা হবে (মিশকাত)। রোজার মধ্যে অনেক উপকারিতা নিহিত আছে। এ সম্বন্ধে হাকিমুল উম্মত হজরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (রহ.) “আহকামে ইসলাম আকল কি নজর মে” নামক গ্রন্থে দীর্ঘ আলোকপাত করেছেন। তার মধ্য থেকে কতিপয় বিষয় নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

১. রোজা দ্বারা প্রবৃত্তির ওপর আকলের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়। অর্থাৎ এর দ্বারা মানুষের পাশবিক শক্তি অবদমিত হয় এবং রুহানি শক্তি বৃদ্ধি পায়। কেননা ক্ষুধা ও পিপাসার কারণে মানুষের জৈবিক ও পাশবিক ইচ্ছা হ্রাস পায়। এতে মন্যুষত্ব জাগ্রত হয় এবং অন্তর বিগলিত হয় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের প্রতি কৃতজ্ঞতায়। ২. রোজার দ্বারা মানুষের অন্তরে আল্লাহতায়ালার ভয়ভীতি এবং তাকওয়ার গুণ সৃষ্টি হয়। এ কারণে আল্লাহতায়ালা বলেছেন, যাতে তোমরা তাকওয়ার গুণ অর্জন করতে সক্ষম হও। ৩. রোজার দ্বারা মানুষের স্বভাবে নম্রতা ও বিনয় সৃষ্টি হয় এবং মানব মনে আল্লাহর আজমত ও মহানত্বের ধারণা জাগ্রত হয়। ৪. মানুষের চিন্তা-চেতনা ও দূরদর্শিতা আরও প্রখর হয়। ৫. রোজার দ্বারা মানব মনে এমন এক নূরানি শক্তির সৃষ্টি হয়, যার দ্বারা মানুষ সৃষ্টির এবং বস্তুর গূঢ় রহস্য সম্বন্ধে অবগত হতে সক্ষম হয়। ৬. রোজার বরকতে মানুষ ফেরেশতা চরিত্রের কাছাকাছি পৌঁছতে সক্ষম হয়। ৭. রোজার বরকতে মানুষের মধ্যে পরস্পরের ভ্রাতৃত্ব ও মমত্ববোধ এবং পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি হয়। কেননা যে ব্যক্তি কোনো দিনও ক্ষুধার্ত ও পিপাসিত থাকেনি, সে কখনো ক্ষুধার্ত মানুষের দুঃখ-কষ্ট বুঝতে পারে না। অপরদিকে কোনো ব্যক্তি যখন রোজা রাখে এবং উপবাস থাকে, তখন সে যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে পারে, যারা অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছে, তারা যে কত দুঃখ-কষ্টে দিনাতিপাত করছে, আর তখনই অনাহারক্লিষ্ট মানুষের প্রতি তার অন্তরে সহানুভূতির উদ্রেক হয়। ৮. রোজা পালন করা আল্লাহর প্রতি গভীর মহব্বতের অন্যতম নিদর্শন। কেননা কারও প্রতি মহব্বত জন্মালে, তাকে লাভ করার জন্য প্রয়োজনে প্রেমিক পানাহার বর্জন করে এবং সব কিছুকে ভুলে যায়। ঠিক তেমনিভাবে রোজাদার ব্যক্তিও আল্লাহর মহব্বতে দিওয়ানা হয়ে সব কিছু ছেড়ে দেয়, এমনকি পানাহার পর্যন্ত ভুলে যায়। তাই রোজা হলো আল্লাহর মহব্বতের অন্যতম নিদর্শন। ৯. রোজা মানুষের জন্য ঢালস্বরূপ। কেননা একজন রোজাদারকে শয়তান কখনো পরাস্ত করতে পারে না। মানুষের ভিতরে প্রবেশ করার সব কুন্ডপ্রবৃত্তির যেসব দরজা রয়েছে, সেগুলো সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়, তথা নিস্তেজ হয়ে যায়। কোনো প্রকার চাহিদা থাকে না। যার ফলে শয়তান প্রবেশের কোনো সুযোগ পায় না। যেন সে মানুষটি শয়তানের কাছে দুর্ভেদ্য প্রাচীরে রক্ষিত। যেমন ফেরেশতার কোনো চাহিদা নেই, তাকে ধোঁকা দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তাই রোজা প্রতিটি মানুষকে সব অন্যায়, অশ্লীল ও গুনাহর কাজ থেকে রক্ষা করে। ১০. রোজার দ্বারা মানুষের শারীরিক সুস্থতা হাসিল হয়। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে, প্রত্যেক মানুষের জন্য বছরে কয়েক দিন উপবাস থাকা আবশ্যক। তাদের মধ্যে স্বল্প খাদ্য গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। সুফি-সাধকদের মতে, হৃদয়ের স্বচ্ছতা হাসিলে স্বল্প খাদ্য গ্রহণের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। রোজা দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এর কারণে শরীরে চর্বি জমতে পারে না। পক্ষান্তরে মাত্রাতিরিক্ত পানাহারের ফলে শরীরে অধিকাংশ রোগব্যাধি সৃষ্টি হয়ে থাকে।  আল্লাহপাক আমাদের পবিত্র রমজানুল মোবারকের সব রোজা সুস্থ ও সুন্দরভাবে রাখার তৌফিক দান করুন,  আমিন।

লেখক : ইমাম ও খতিব, কাওলার বাজার জামে মসজিদ, দক্ষিণখান, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সর্বশেষ খবর
তলানিতে জনপ্রিয়তা তবুও ট্রাম্প বললেন ইলন মাস্ক ‘ভালো মানুষ’
তলানিতে জনপ্রিয়তা তবুও ট্রাম্প বললেন ইলন মাস্ক ‘ভালো মানুষ’

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

কুয়াকাটা সৈকতে ট্রলারসহ ভেসে এলো নিখোঁজ জেলের মরদেহ
কুয়াকাটা সৈকতে ট্রলারসহ ভেসে এলো নিখোঁজ জেলের মরদেহ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল দেখা যাবে যেভাবে
এসএসসির পুনর্নিরীক্ষণের ফল দেখা যাবে যেভাবে

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের অভিযান
মাদারীপুরে দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের অভিযান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শুভসংঘের স্বেচ্ছাসেবী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
দিনাজপুরে শুভসংঘের স্বেচ্ছাসেবী ক্রিকেট টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক
বিজিবির উপর চোরাকারবারীদের হামলা, ২ কোটি টাকার গরু-মহিষ আটক

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত ৭৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে’
‘উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত ৭৮ শতাংশ বাস্তবায়ন হয়েছে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্যাসিফিক মহাসাগরে জাপানের যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
প্যাসিফিক মহাসাগরে জাপানের যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
সেনাবাহিনী ও টার্কিস এয়ারলাইন্সের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগ
নওগাঁয় উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক অবরোধ করে পানি নিষ্কাশনের দাবি
বগুড়ায় সড়ক অবরোধ করে পানি নিষ্কাশনের দাবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবিতে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'
'সাগরের পাড়ে বসে গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান ও নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে'

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক সিইসি নুরুল হুদার জামিন নামঞ্জুর
সাবেক সিইসি নুরুল হুদার জামিন নামঞ্জুর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার চেয়ে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফ্যাসিবাদের দোসরদের বিচার চেয়ে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'মাদকাসক্ত' স্বামীর হাতে স্ত্রীর মৃত্যু!
'মাদকাসক্ত' স্বামীর হাতে স্ত্রীর মৃত্যু!

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অগ্নি-নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অগ্নি-নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান
আবারও যুক্তরাষ্ট্র সফরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝনদীতে অক্সিজেন সংকট, জীবন বাঁচাল কোস্ট গার্ড
মাঝনদীতে অক্সিজেন সংকট, জীবন বাঁচাল কোস্ট গার্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া থেকে তেল কিনলে ভারতের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
রাশিয়া থেকে তেল কিনলে ভারতের ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে
জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে খাদ্যশস্য মজুদ আছে ২১ লাখ মেট্রিক টন
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে খাদ্যশস্য মজুদ আছে ২১ লাখ মেট্রিক টন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনোয়ারায় চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলার প্রধান আসামি প্রেপ্তার
আনোয়ারায় চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলার প্রধান আসামি প্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন দিনের সফরে রংপুরে যাচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
তিন দিনের সফরে রংপুরে যাচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় জামায়াতের মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় জামায়াতের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরের বালুর পয়েন্টে দুই শিশুকে হত্যা, গ্রেফতার ১
রংপুরের বালুর পয়েন্টে দুই শিশুকে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের
ট্রাম্পের জরিমানা শুল্ক নিয়ে চাপের মধ্যেই রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে ঝুলন্ত সেতুর তার ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু
চীনে ঝুলন্ত সেতুর তার ছিঁড়ে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার
ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে
মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার
যশোরে থানায় ঢুকে পুলিশকে হুমকি, জামায়াত নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়
সাগরিকার ডাবলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম