শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নৈরাজ্য সৃষ্টির ইহকালীন ও পরকালীন শাস্তি

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
নৈরাজ্য সৃষ্টির ইহকালীন ও পরকালীন শাস্তি

যেসব অপরাধ আল্লাহকে ক্রোধান্বিত করে মানুষকে তার রবের কাছে অভিশপ্ত করে তোলে, তার মধ্যে একটি পৃথিবীতে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা। কখনো কখনো ক্ষণিকের জন্য এই কাজে লিপ্ত ব্যক্তিদের সফল ও প্রভাবশালী মনে হলেও এর পরিণাম খুবই ভয়াবহ। পবিত্র কোরআনে এ ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী কাজের কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা আল্লাহর সঙ্গে দৃঢ় অঙ্গীকারে আবদ্ধ হওয়ার পর তা ভঙ্গ করে, যে সম্পর্ক অক্ষুণ্ন রাখতে আল্লাহ আদেশ করেছেন তা ছিন্ন করে এবং পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে বেড়ায়, তাদের জন্য আছে অভিসম্পাত এবং আছে মন্দ আবাস।

(সুরা : রাদ, আয়াত : ২৫)

এই আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের কিছু নিকৃষ্ট কাজের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন, তার মধ্যে অন্যতম হলো পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করা। যেসব কাজকে মহান আল্লাহর অবাধ্যতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়, তার মধ্যেও অন্যতম হলো পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করা।

সাধারণত পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা হয় সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও নাশকতা সৃষ্টির মাধ্যমে; ইসলামের দৃষ্টিতে যা জঘন্য অপরাধ। আর যদি তা মানুষ হত্যার পর্যায়ে চলে যায়, তাহলে তো আরো ভয়ংকর বিষয়।

পবিত্র কোরআনে নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষকে হত্যা গোটা মানবতাকে হত্যার শামিল বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘এ কারণেই আমি বনি ইসরাঈলের ওপর এই আদেশ দিলাম, যে ব্যক্তি কাউকে হত্যা করা কিংবা জমিনে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করা ছাড়া যে কাউকে হত্যা করল, সে যেন সব মানুষকে হত্যা করল। আর যে তাকে বাঁচাল, সে যেন সব মানুষকে বাঁচাল। আর অবশ্যই তাদের নিকট আমার রাসুলগণ সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ নিয়ে এসেছে। তা সত্ত্বেও এরপর জমিনে তাদের অনেকে অবশ্যই সীমা লঙ্ঘনকারী।’

(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩২)

হাদিসের ভাষায় কোনো নিরপরাধ মুসলিমকে হত্যা করাকে কুফরির পর্যায়ের পাপ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, কোনো মুসলিমকে গাল দেওয়া ফাসেকি কাজ (জঘন্য পাপ) আর কোনো মুসলিমকে হত্যা করা কুফরি। (বুখারি, হাদিস : ৭০৭৬)

এ জন্যই যারা ডাকাতি, ছিনতাই, ধর্ষণ ও মানুষ হত্যার মতো জঘন্য কাজ করে পৃথিবীতে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে, মহান আল্লাহ তাদের দুনিয়া ও আখিরাতে কঠিন শাস্তি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আর জমিনে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে বেড়ায় তাদের শাস্তি হলো এই যে তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা ক্রুশবিদ্ধ করা হবে অথবা তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলা হবে, অথবা তাদেরকে দেশ থেকে নির্বাসিত করা হবে। এ হলো তাদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্ছনা, আর তাদের জন্য আখিরাতে রয়েছে মহাশাস্তি।’

(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩৩)

এ জন্যই আমাদের নবীজি (সা.) মানুষের প্রতি দয়া ও রহমতের অনন্য উদাহরণ হওয়া সত্ত্বেও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী কিছু খুনি-ডাকাতকে কঠিন শাস্তি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নজির স্থাপন করেছেন।

আনাস (রা.) বলেন, একবার ‘উকল’ বা ‘উরাইনাহ’ গোত্রের কিছু লোক (ইসলাম গ্রহণের উদ্দেশে) মদিনায় এলে তারা অসুস্থ হয়ে পড়ল। বিশ্বনবী (সা.) তাদের (সদকার) উটের কাছে গিয়ে উটের পেশাব ও দুধ পান করার নির্দেশ দিলেন। তারা সেখানে চলে গেল। অতঃপর তারা সুস্থ হয়ে বিশ্বনবী (সা.)-এর রাখালকে হত্যা করল এবং উটগুলো তাড়িয়ে নিয়ে গেল। এ সংবাদ দিনের প্রথম ভাগেই (তাঁর কাছে) এসে পৌঁছল। তিনি তাদের পশ্চাদ্ধাবন করার জন্য লোক পাঠালেন। বেলা বাড়লে তাদেরকে পাকড়াও করে আনা হলো। অতঃপর তাঁর আদেশে তাদের হাত-পা কেটে ফেলা হলো। উত্তপ্ত শলাকা দিয়ে তাদের চোখ ফুটিয়ে দেওয়া হলো এবং গরম পাথুরে ভূমিতে তাদের নিক্ষেপ করা হলো। তারা পানি চাইছিল, কিন্তু তাদেরকে পানি দেওয়া হয়নি।

আবু কিলাবাহ (রহ.) বলেন, এরা চুরি করেছিল, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল, ঈমান আনার পর কুফরি করেছিল এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল।

(বুখারি, হাদিস : ২৩৩)

তাই প্রত্যেক মানুষের উচিত পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়, এমন কাজ থেকে নিজেকে বহুদূরে রাখা। আর মুসলিম শাসকের দায়িত্ব কেউ যদি এ ধরনের জঘন্য নৈরাজ্য সৃষ্টি করে তাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে কঠোর শাস্তি দিয়ে কোরআনের আইন বাস্তবায়ন করা।

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং
আরও পেছাল রণবীরের ‘ডন ৩’র শুটিং

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু
হবিগঞ্জে মেয়ের বিয়ের দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মায়ের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট
শেষ দিনে রোমাঞ্চ জমিয়ে রাখল ইংল্যান্ড-ভারত টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে
টেস্টে রুটের ৩৯তম সেঞ্চুরি, সাঙ্গাকারাকে ছাড়িয়ে পন্টিংয়ের পথে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় ঘের ব্যবসায়ীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল
সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে সম্মাননা দেবে যুবদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস
লক্ষ্মীপুরে পাঁচতলার কার্নিশ থেকে রহস্যময় যুবককে উদ্ধার করল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০
হবিগঞ্জে টর্চ জ্বালিয়ে ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু
পদ্মারচরে বজ্রপাতে ১১ মহিষের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...
ছেলেকে বিমানবন্দরে ফেলেই ফ্লাইটে চাপলেন বাবা-মা, তারপর...

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি
২০ বছর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে থাকতে চান আমুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক
গণ-অভ্যুত্থানে সাহসিকতার স্বীকৃতি ও সম্মাননা পেলেন কালের কণ্ঠের ৫ সাংবাদিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২
রংপুরে দোকান উদ্বোধনে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুইজনের মৃত্যু, আহত ১২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত
চার বিভাগে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে রানের রাজা এখন রুট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের গতি যেন হারিয়ে না যায়: ড. হোসেন জিল্লুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা
আলু এসেছে টমেটোর কাছ থেকে : গবেষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল
শেখ হাসিনাকে দেশে পাঠানোর দাবিতে ঢাকায় মশাল মিছিল

নগর জীবন

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

জুলাই চেতনা
জুলাই চেতনা

সম্পাদকীয়

‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
‘সাডেন ডেথ’ শটে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার
রূপগঞ্জে মাদক কারবারি শাহীন আকন্দ গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২
রাজধানীতে বিদেশি পিস্তলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ
শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরে গৃহবধূর পোড়া লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা