শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১৭, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য

যেকোনো দেশের সম্পদ ও ঐশ্বর্য নির্ভর করে দুটি বিষয়ের ওপর—বাণিজ্য ও কৃষি। যেসব দেশের মাটি উর্বর তারা বিভিন্ন ধরনের শস্য ও ফল উৎপাদন করে এবং তা অনুর্বর দেশগুলোতে বিক্রি করে।

আরবের বেশির ভাগ ভূমি অনুর্বর, মরুময় ও পাথুরে; সেখানে ফল ও ফসল জন্মে না। তাই স্বাভাবিক কারণেই এসব এলাকায় কৃষির চেয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের বিকাশ ও উন্নতি ঘটেছে বেশি।

আরবের উর্বর অংশগুলো রাজ্যের তিন দিক থেকে সমুদ্র উপকূলে অবস্থিত। বাহরাইন ও ওমান পারস্য উপসাগরের তীরে অবস্থিত, হাদ্রামাউত ও ইয়ামান আরব সাগরের তীরে অবস্থিত এবং হিজাজ ও মাদয়ান লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত।
আরবের ভেতর দিকের ইয়ামামা, নাজদ, ইয়াসরিব, খয়বার ইত্যাদি উর্বর এলাকায় বিভিন্ন ধরনের ফল ও শস্য জন্মে। আরবের উপকূলীয় অঞ্চলগুলো পৃথিবীর বড় বড় দেশের সামনাসামনি অবস্থিত।

ওমান ও বাহরাইন ইরান ও ইরাকের সংলগ্ন; ইয়ামান ও হারামাউত আফ্রিকা ও ভারতের কাছাকাছি অবস্থিত; হিজাজের সামনে রয়েছে মিসর এবং তার পাশে আছে শাম অঞ্চল।
তাই প্রাকৃতিক অনুকূলতার কারণে পৃথিবীর যেকোনো উন্নত ও উর্বর দেশের সঙ্গে আরবের যেকোনো ভূখণ্ডের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে।

ঐতিহাসিক সূত্র থেকে প্রমাণিত হয় যে আরবের এসব বাণিজ্যিক অঞ্চলের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর অনেক বেশি সম্পর্ক ছিল। যদিও মাঝেমধ্যে বিশেষ কোনো প্রয়োজনে বা ভিন্ন কারণে তাদের পিছু হটতে হয়েছে।

আরবের একদল ব্যবসায়ী বাহরাইন থেকে জায়গা ছেড়ে চলে যায় এবং ভূমধ্যসাগরের তীরে গিয়ে বসতি স্থাপন করে। এটা ছিল শাম ও কানআনের সামুদ্রিক এলাকা। বনু ইসরাঈল এই ব্যবসায়ীদের আরামি (Arameans) বলে এবং কানআনিরা ও গ্রিকরা তাদের ফিনিশীয় (Phoenicians) বলে। এই আরব ফিনিশীয়রা তাদের বাণিজ্যের জাল ইউরোপ ও আফ্রিকার দূরবর্তী অঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে দিয়েছিল। এই ব্যবসায়ীদের দিয়ে গ্রিসে সভ্যতা ও সংস্কৃতির জন্ম হয়েছে এবং তার আলো ধীরে ধীরে দূর থেকে দূরতম ভূখণ্ড পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে।

আরবের বাণিজ্যিক অবস্থা তাওরাতের পৃষ্ঠাগুলো থেকে যতটা স্পষ্ট হয় তার চেয়ে অনেক বেশি স্পষ্ট হয় গ্রিক ঐতিহাসিক গ্রন্থগুলো থেকে। এসব বর্ণনা থেকে স্পষ্ট হয় যে আরব বণিকরা খ্রিস্টপূর্ব দুই হাজার বছর আগে থেকে এসব বাণিজ্যিক সেবা আঞ্জাম দিয়ে আসছে। প্রাচ্য ও পশ্চিমের বাণিজ্যিক সম্পর্কের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী বা সাঁকো ছিল এরাই। আফ্রিকা ও ভারত থেকে বাণিজ্যিক পণ্য সামুদ্রিক পথে নিয়ে যাওয়া হতো এবং ইয়ামান ও হারামাউতের উপকূলে জাহাজগুলো নোঙর করত। বাণিজ্যিক পণ্য স্থলপথে লোহিত সাগরের তীর ধরে হিজাজ, মাদয়ান ও ওয়াদিউল কুরা পেরিয়ে শামে পৌঁছত। শাম থেকে ভূমধ্যসাগর হয়ে চলে যেত ইউরোপে অথবা শামের সীমান্ত হয়ে পৌঁছে যেত মিসরে। মিসর থেকে আলেকজান্দ্রিয়া বন্দর হয়ে রওনা হতো ইউরোপের দিকে।

আরবের প্রধান বাণিজ্যিক পথ বা আল-ইমামুম মুবিন

যে বাণিজ্যিক পথ হিজাজ হয়ে ইয়েমেন থেকে শাম অঞ্চল পর্যন্ত চলে গেছে তাকে পবিত্র কোরআন আল-ইমামুম মুবিন (প্রকাশ্য পথ) নামে আখ্যায়িত করেছে।

আসহাবুল আইকাহ ওয়াল মুতাফিকা অর্থাৎ লুত (আ.)-এর সম্প্রদায়ের বসতি লোহিত সাগরের কাছে এই পথের ওপরই অবস্থিত ছিল। পবিত্র কোরআন বলছে—‘আর আইকাবাসীরাও তো ছিল সীমা লঙ্ঘনকারী। সুতরাং আমি তাদের শাস্তি দিয়েছি। অবশ্য উভয়টি প্রকাশ্য পথের পাশে।’

(সুরা : হিজর, আয়াত : ৭৮-৭৯)

ইসলামপূর্ব আরবের ব্যাবসায়িক কাফেলা সম্পর্কে কোরআনে বলা হয়েছে—‘তাদের এবং যেসব জনপদের প্রতি আমি অনুগ্রহ করেছিলাম সেগুলোর মধ্যবর্তী স্থানে দৃশ্যমান বহু জনপদ স্থাপন করেছিলাম; ওই সব জনপদে যাতায়াতের যথাযথ ব্যবস্থা করেছিলাম এবং (তাদের বলেছিলাম,) তোমরা এই সব জনপদে নিরাপদে ভ্রমণ করো দিবস ও রজনীতে।’ (সুরা : সাবা, আয়াত : ১৮)

ইউসুফ (আ.)-এর ঘটনায় একটি বণিক কাফেলা যে পথ ধরে চলে গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে তা এই পথ। তাওরাতে তা বর্ণিত হয়েছে এভাবে—‘ইউসুফের ভাইয়েরা চোখ তুলে দেখতে পেল যে একটি ইসমাইলি কাফেলা আসছে জালআদ থেকে... এবং মিসরের দিকে যাচ্ছে।’ (সাফর আত-তাকভিন : ২৫/৩৭)

পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে—‘এক যাত্রীদল এলো।’ (সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ১৯)

বিভিন্ন বর্ণনা থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় যে আরবদের বহির্বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল ভারত, হাবাশা, পারস্য, বাবেল (ইরাক), শাম অঞ্চল, মিসর ও গ্রিসের সঙ্গে। এসব দেশ আরবের চারপাশে অবস্থিত, যেন আরব একটি বৃত্তের কেন্দ্র, তাকে ঘিরে ঘুরছে এসব দেশ।

দেশের অভ্যন্তরে বাণিজ্যিক শহর

কারয়া অর্থাৎ বাহরাইন বা ইয়ামামা, হাজরামাউত, হাজরামাউতের রাজধানী শাবওয়াহ ও পোতাশ্রয় কানাহ, সাবার রাজধানী মাআরিব, মায়িন, আদন (এডেন), আজাল, আদফার, মাদয়ান ও আইলা (আকাবা) শহরগুলোর মানচিত্রের দিকে তাকালে দেখতে পাবেন যে এগুলো পারস্য উপসাগর থেকে নিয়ে আকাবা উপসাগর পর্যন্ত আরবের উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত।

বাণিজ্যিক পণ্য

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রণিধানযোগ্য প্রশ্ন এই যে আরব রাজ্য হলো ঊষর ভূমি, সেখানে পানি নেই, ফসল নেই, তাহলে সেখানে ব্যবসার কী পণ্য তাদের হাতে আসত, কী কী পণ্য তারা উৎপাদন করত, আরব বণিকদের বাণিজ্যিক পণ্য আসলে কী ছিল? স্বয়ং আরবদের কাছেও এসব তথ্যের কোনো সূত্র নেই। কিন্তু যেসব জাতি ও সম্প্রদায়ের কাছে আরব বণিকরা পণ্য সরবরাহ ও কারবার করত তারা তাদের উপহার-উপঢৌকনের একেকটি জিনিস মনে রেখেছে।

আরব বণিকদের ব্যাবসায়িক পণ্য ছিল মোটামুটি তিন ধরনের :

১. মসলা ও সুগন্ধি বস্তু।

২. স্বর্ণ, মূলবান পাথর ও লোহা।

৩. চামড়া, ঘোড়ার জিন এবং ছাগল ও ভেড়া।

খিস্টপূর্ব দুই হাজার বছর আগে যেসব আরব বণিক মিসরে যাতায়াত করত তাদের বাণিজ্যিক পণ্য ছিল বালাসান, পাইন, লোবান ও অন্যান্য সুগন্ধি।

সফর আল-তাকভিন : ২৫/৩৭)

দাউদ (আ.) খ্রিস্টপূর্ব এক হাজার অব্দে সাবার স্বর্ণরাশি প্রার্থনা করেছিলেন। (জাবুর : ৭২)

তাওরাতের বর্ণনা থেকে জানা যায়, সাবার সম্রাজ্ঞী সুলাইমান (আ.)-কে ৯৫০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে যেসব উপঢৌকন পাঠিয়েছিলেন তা হলো সুগন্ধি বস্তু, বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও রত্নরাশি।

গ্রিক ঐতিহাসিকদের বর্ণনা এর চেয়ে বেশি তথ্য পরিবেশন করেনি। তাঁরাও এসব পণ্যের কারবার ও বাণিজ্যের কথাই বেশি উল্লেখ করেছেন, অর্থাৎ সোনা, উত্কৃষ্ট খুশবুদার মসলা, সুগন্ধি বস্তু এবং জ্বালানোর জন্য সুগন্ধি লাকড়ি।

এখানে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এই যে এসব খুশবুদার মসলা, সোনা, লোহা, মূল্যবান পাথর, মণিমুক্তা ইত্যাদি জিনিস আরবে কোথা থেকে আসত?

গ্রিক ঐতিহাসিকদের বর্ণনা থেকে বোঝা যায় যে বেশির ভাগ সুগন্ধি বস্তু উৎপন্ন হতো ইয়েমেনে, তাদের এসব বস্তুর বাগান ছিল। গ্রিক ঐতিহাসিক আগাথারচিন্ডিস (Agath-archides) (মৃ. ১৪৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) বলেন,

‘সমুদ্রের সংলগ্ন ভূমিতে জন্মে বালাসান গাছ (Commiphora) এবং/সুন্দর সুন্দর আরো অনেক গাছ...। সাবার ভেতরের অংশে লোবান (অর্থাৎ জ্বালানোর সুগন্ধি), দারচিনি, খেজুর ও অন্য বড় বড় গাছের ঘন বন দেখতে পাওয়া যায়। ...পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী লোকেরা বসবাস করে সাবায়। চারদিকের এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ সোনা-রুপা সাবায় আমদানি করা হয়।’

ঐতিহাসিক আল-হামদানি লোবান ও জাফরান সম্পর্কে লিখেছেন, ‘তা এখান থেকেই গোটা দুনিয়ায় যায়। ইয়ামানে ও নাজদে বিভিন্ন ধরনের ফুল ও উদ্ভিদ জন্মায়।’ কিন্তু খুব সম্ভবত মসলা অর্থাৎ লবঙ্গ, গোল মরিচ, এলাচি, মিছরি, দারচিনি, নারকেল, তেঁতুল ইত্যাদি বস্তু দক্ষিণ ভারতের ও ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের উপকূলীয় এলাকা থেকে আরবে আমদানি করা হতো।

আমাদের এই বক্তব্যের দলিল হলো—আরবি ভাষায় মসলা এবং বেশির ভাগ সুগন্ধি বস্তুর নাম সংস্কৃত থেকে এসেছে। যেমন—মিশক, ফুলফুল (মরিচ), কাফুর (কর্পূর), জানজাবিল (আদা), সানদাল (চন্দন), নারজিল (নারকেল), কারানফুল (লবঙ্গ), ইত্যাদি। কোনো কোনো জিনিসের ক্ষেত্রে ‘হিন্দ’ শব্দটি নামের অংশ হয়ে গেছে। যেমন—আল-উদুল হিন্দি (আগর), আল-কিন্তুল হিন্দি (এক প্রকার ভেষজ উদ্ভিদ) আত-তামরুল হিন্দি (তেঁতুল)। লোহার তরবারিও রপ্তানি করা হতো ভারতবর্ষ থেকে। এ কারণে আরবি ভাষায় ‘হিন্দি’ ও ‘মুহান্নাদ’ শব্দটি তরবারির বিশেষণরূপে ব্যবহৃত হয়। খুশবুদার মসলার মধ্যে লবঙ্গ, এলাচি, গোলমরিচ, দারচিনি, হলুদ—সব কিছু অন্তর্ভুক্ত। এগুলো দক্ষিণ ভারত ও ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জে উৎপন্ন হতো।

আমদানি

আরব বণিকরা কী কী পণ্য নিজেদের দেশ থেকে বাইরের বিভিন্ন দেশে নিয়ে যেত তা আমরা জানলাম। কিন্তু তারা বাইরে থেকে কী কী পণ্য নিয়ে দেশে ফিরত? অর্থাৎ কী কী পণ্য আমদানি করত?

ইতিহাসের হাজার হাজার পৃষ্ঠা ওল্টানোর পর আমরা যে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি তা এই যে বিদেশ থেকে তারা কাপড়, খাদ্য, মদ, অস্ত্র, আয়না ও অন্যান্য বিলাসী পণ্য আমদানি করত।

ইয়েমেনেও কাপড় উৎপাদিত হতো। ইয়ামানি চাদর ছিল অনেক বিখ্যাত।

সাবার রাজধানী মাআরিবে তুলাশিল্প ও বস্ত্রশিল্প ইসলামের আগমন পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। তাই মহানবী (সা.) এখানকার অধিবাসীদের জিজিয়া হিসেবে দিরহাম ও দিনারের বদলে কাপড় নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন। হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন মুআজ (রা.)-কে ইয়েমেনের উদ্দেশে (শাসক নিযুক্ত করে) পাঠালেন, তখন প্রত্যেক অমুসলিম বালেগ ব্যক্তি থেকে এক দিনার বা তার সমমূল্যের মুআফিরি কাপড়, যা ইয়েমেনে প্রস্তুত হয়, আদায় করার নির্দেশ দিলেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৪০৩৬)

ইয়েমেনের বেশির ভাগ ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল ভারতবর্ষের সঙ্গে। তাই নিশ্চিতরূপে বলা যায় যে এসব কাপড়ের পুরোটাই ইয়েমেনে উৎপাদিত হতো নাকি ভারত থেকেও আমদানি করা হতো। মুসলিম ব্যবসায়ীরা শাম থেকে কাপড় আমদানি করত। আর সম্ভবত তারা খাদ্য আমদানি করত ইয়েমেন থেকে। তবে সাধারণভাবে বেশির ভাগ খাদ্য আমদানি করা হতো শাম অঞ্চল থেকে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণপিটুনিতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গণপিটুনিতে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ টেবিল টেনিসের দায়িত্বে থাইল্যান্ডের কোচ
বাংলাদেশ টেবিল টেনিসের দায়িত্বে থাইল্যান্ডের কোচ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল ভোগ করবে সবাই'
'ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল ভোগ করবে সবাই'

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৯ বছরেই অবসরের ভাবনায় এক সময়ের বিস্ময়বালক ডেলে আলি
২৯ বছরেই অবসরের ভাবনায় এক সময়ের বিস্ময়বালক ডেলে আলি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোর চিনিকলে ১২ নিরাপত্তারক্ষীকে বেঁধে রেখে ডাকাতি
নাটোর চিনিকলে ১২ নিরাপত্তারক্ষীকে বেঁধে রেখে ডাকাতি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি: নজরুল ইসলাম খান

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসির চোটের অবস্থা নিয়ে যা জানালেন কোচ মাশ্চেরানো
মেসির চোটের অবস্থা নিয়ে যা জানালেন কোচ মাশ্চেরানো

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব
দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন
ব্রিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেবাচিমে হেমাটোলজি সেবা শুরু
১৫ বছর পর শেবাচিমে হেমাটোলজি সেবা শুরু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াবান্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের 
নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন
ঘোড়াবান্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের  নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমাবেশস্থল পরিষ্কার করল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
সমাবেশস্থল পরিষ্কার করল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যুর অভিযোগ
স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে খোঁচা ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের
পাকিস্তানকে খোঁচা ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধুপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি জয়নাল, সম্পাদক নোমান
মধুপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি জয়নাল, সম্পাদক নোমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান
বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রকিবুল ইসলামকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
রকিবুল ইসলামকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

শিশুদের জন্য এআই একাডেমি তৈরি করল ১০ বছরের মেয়ে
শিশুদের জন্য এআই একাডেমি তৈরি করল ১০ বছরের মেয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা