শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০৭, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মহানবী (সা.)-এর সময়েই পাক-ভারব উপমহাদেশের বিভিন্ন এলাকায় ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে যায়।

খুলাফায়ে রাশিদিন উপমহাদেশে দ্বিন প্রচারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। উমাইয়া শাসক প্রথম ওয়ালিদের গৌরবময় শাসনামলে (৭০৫-৭১৫) মুসলমানদের প্রভাব-প্রতিপত্তি পূর্ব ও পশ্চিম দিকে সর্বাধিক বিস্তৃতি লাভ করে। মুসলিম শাসকরা এ অঞ্চলে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের শাসনকালে (৭১২-৭১৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন কাসিম সিন্ধু ও মুলতানে কৃষির উন্নয়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি কৃষকদের ওপর ধার্যকৃত রাজা দাহিরের আমলের নিবর্তনমূলক কর বিলোপ করেন। তিনি জমির উৎপাদিত ফল-ফসলের ওপর কর ধার্য করেন। কৃষিজমি সেচের ব্যবস্থা করেন। বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য বাঁধ নির্মাণ করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের সময় জাহাজ নির্মাণ শিল্প, খাদ্যশিল্প গড়ে ওঠে। হস্তশিল্প এ সময় খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সিন্ধু ও মুলতানের কারিগররা তাদের উৎপাদিত পণ্য বিপণনের জন্য আরব দেশে পাঠাত।

মুহাম্মদ ঘুরীর শাসনামলে (১১৯২-১২০৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১১৯২ সালে মুহাম্মদ ঘুরী তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে পৃথ্বিরাজকে পরাজিত করে উত্তর ভারতে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিজিত অঞ্চলে কৃষি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নতির ওপর জোর দেন। কৃষি ও শিল্পের প্রতি তাঁর আগ্রহের প্রমাণ পাওয়া যায়। সে সময়ে ‘কার্পাসশিল্পে’র জন্য এ উপমহাদেশ বিখ্যাত ছিল।

ইলতুিমশের শাসনামলে (১২১০-১২৩৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন 

১২১০ সালের নভেম্বরে কুতুবউদ্দিন আইবেক ইন্তেকাল করলে তাঁর জামাতা ও বদাউনের শাসনকর্তা ইলতুিমশ দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন।

দিল্লি সালতানাতের তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান। তিনি অসাধারণ প্রতিভাসম্পন্ন সুলতান ছিলেন। (এ কে এম আবদুল আলিম, ভারতে মুসলিম রাজত্বের ইতিহাস, বাংলা একাডেমি, ঢাকা, জুন-১৯৯০, পৃষ্ঠা-৪৯)

কৃষি ও শিল্প তাঁর রাজত্বে যথেষ্ট প্রসার লাভ করে।

গিয়াসউদ্দীন বলবনের শাসনামলে (১২৬৬-১২৮৭) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১২৬৬ সালে গিয়াসউদ্দীন বলবন দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন। কৃষির উন্নতির জন্য তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন। তিনি জায়গির প্রথা বিলোপের পদক্ষেপ নেন। তবে সৎ ও দক্ষ জায়গিরদারদের তিনি জমি ফিরিয়ে দেন।

আলাউদ্দিন খলজির শাসনামলে (১২৯৬-১৩১৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

আলাউদ্দিন খলজি মুসলিম ভারতের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ভূমি জরিপ প্রথা প্রবর্তন করেন। এর ফলে ভূমি জরিপ করে ভূমির উর্বরতা শক্তির তারতম্য অনুসারে প্রতি ইউনিট ভূমিতে উৎপন্ন বিভিন্ন ফসলের ওপর নির্দিষ্টভাবে রাজস্ব ধার্য করার সুবিধা হয়।

জায়গির প্রথার দোষ-গুণ তীব্রভাবে পরীক্ষা করে তিনি এ প্রথার মূলে কুঠারাঘাত করেন। তিনি জায়গির বণ্টন বন্ধ করে দেন।

আগে রাজস্ব আদায় ইজারা ব্যবস্থার (Tax farming) ব্যাপক প্রচলন ছিল। এ ব্যবস্থায় কোনো নির্দিষ্ট এলাকার জন্য নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ রাজস্ব ধার্য করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হতো। ফলে এসব ইজারাদার কৃষকদের ওপর অবিচার ও অত্যাচার করে অধিক রাজস্ব আদায় করত। এ জন্যই আলাউদ্দিন খলজি রাজস্ব আদায়ে ইজারাব্যবস্থা বন্ধ করে দেন।

সুলতান আলাউদ্দিন খলজি অলস ও অনুপযুক্ত ব্যক্তিদের জমি বাজেয়াপ্ত করে উদ্যমী ব্যক্তিদের বন্দোবস্ত দেন, ফলে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

তিনি আকস্মিক প্রয়োজনে সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সরকারি গুদামে ফসল মজুদ রাখার ব্যবস্থা প্রচলন করেন। সুলতানের এক রাজকীয় ফরমান বলে দিল্লির আশপাশের এলাকাগুলোর সরকারি ভূমির রাজস্ব নগদ অর্থে আদায় না করে পণ্য ও শষ্যে আদায় করা হতো এবং তা রাজকীয় শস্যগুদামে জমা করা হতো।

কৃষিকাজের সুবিধার জন্য তিনি অসংখ্য বাঁধ নির্মাণ করেন। আলাউদ্দিন খলজির আমলে বস্ত্রশিল্প, রেশমশিল্প, নির্মাণশিল্প, অস্ত্র নির্মাণ শিল্প ও হস্তশিল্পে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে।

মুহাম্মদ বিন তুঘলকের শাসনামলে (১৩২৫-১৩৫১) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন তুঘলক ভারতের মধ্যযুগীয় ইতিহাসে একজন সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য সুলতান ছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তিনি গঙ্গা-যমুনার মধ্যবর্তী উর্বর ভূমি দোয়াব অঞ্চলে কর বৃদ্ধি

করেন। ওই সময় অনাবৃষ্টির ফলে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। ফলে দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীরা দুর্দশায় পতিত হয়। সুলতান দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীদের দুর্দশা অনুভব করে মুক্ত হস্তে অর্থ সাহায্য দ্বারা সেখানকার কৃষকদের রক্ষার চেষ্টা করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে সরকারি মঞ্জুরি দেওয়া হয় এবং সেচব্যবস্থায় উন্নতির জন্য খাল খনন করা হয়। রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে কৃষিব্যবস্থার পুনর্গঠন করা হয়।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনামলে (১৩৫১-১৩৮৮) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের ইতিহাসে ফিরোজ শাহ তুঘলক এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। কৃষিকাজে উৎসাহ প্রদানের জন্য সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক বিভিন্ন কর্মপন্থা গ্রহণ করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে তিনি ১৫০টি কূপ এবং চারটি খাল খনন করে পানি সেচের ব্যবস্থা করেন।

এসব সেচখাল এখনো সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের কৃষি সংস্কারের সাক্ষ্য বহন করে। পতিত ও অনাবাদি জমি আবাদ করার ব্যবস্থা করা হয়। ফলে কৃষকদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটে। তাদের গৃহ ধন-সম্পত্তি, উৎপন্ন ফসল, ঘোড়া ও আসবাবে ভরে ওঠে।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনকালে বিভিন্ন শিল্পের প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়। অস্ত্র নির্মাণ শিল্প, বস্ত্রশিল্প, নির্মাণশিল্প ও স্থাপত্যশিল্পে এ সময় প্রচুর অগ্রগতি সাধিত হয়।

মুসলিম ভারতীয় স্থাপত্যশিল্পে সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের অবদান অনবদ্য। প্রকৃতি প্রেম তাঁর বাগান নির্মাণে মূর্ত হয়ে রয়েছে। দিল্লির উপকণ্ঠে তিনি নতুন এক হাজার ২০০টি বাগান নির্মাণ করেন এবং আলাউদ্দিন খলজির আমলে নির্মিত পুরনো ৩০টি বাগান পুনর্নির্মাণ করেন। সেতু, সরাইখানা ও তিনটি বৃহৎ খাল খনন করে তিনি জনগণের সার্বিক মঙ্গল সাধন করেন।

মুসলিম স্থাপত্যের চরম বিকাশ ঘটে সুলতান ফিরোজ শাহের রাজত্বকালে। ঐতিহাসিক বিবরণী থেকে জানা যায় যে তাঁর শাসনামলে ৩০টি রাজপ্রাসাদ, ২০০টি পান্থশালা, পাঁচটি হাসপাতাল, ১০টি স্নানাগার ও ১০০টি সেতু নির্মিত হয়। পূর্ত মন্ত্রণালয় স্থাপন করে তিনি স্থাপত্যশিল্পের উন্নতি সাধন করেন।

বাবরের শাসনামলে (১৫২৬-১৫৩০) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

সমরকুশলী বীরযোদ্ধা হলেও কৃষি ও শিল্পের প্রতি ছিল তাঁর প্রগাঢ় অনুরাগ। তিনি সেচব্যবস্থার জন্য খাল খনন করেন এবং পুরনো খাল সংস্কার করেন। নির্মাণশিল্প ও সমরাস্ত্র নির্মাণ শিল্প তাঁর সময়ে অগ্রাধিকার পায়।

শেরশাহের শাসনামলে (১৫৪০-১৫৪৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে শেরশাহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। শেরশাহের বড় কৃতিত্ব ছিল ভূমি ব্যবস্থায় সংস্কার সাধন—

ক. ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়ন : ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে শেরশাহ ভূমি জরিপের ব্যবস্থা করেন, ফলে প্রকৃত আবাদি ভূমির পরিমাণও স্থির করা সম্ভব হয়। আবাদি ভূমিকে তার উৎপাদিকা শক্তি অনুসারে উত্তম, মধ্যম ও নিম্নতম—এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়। পরে এর উৎপাদনের গড় নির্ণয় করে উৎপাদিত ফসলের অংশ রাজস্ব হিসেবে ধার্য করা হয়। ধার্যকৃত রাজস্ব কৃষকরা ফসলের দ্বারা বা দেয় ফসলের বাজারমূল্যে নগদ অর্থ দ্বারা প্রদান করতে পারতেন।

খ. কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন : শেরশাহ সর্বপ্রথম কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন করেন। কৃষকরা তাঁদের অধিকার, দাবি ও দায়িত্ব বর্ণনা করে কবুলিয়ত নামক দলিল সম্পাদন করে দিতেন, আর সরকারের পক্ষ থেকে জমির ওপর কৃষকের স্বত্ব স্বীকার করে পাট্টা দেওয়া হতো। এই প্রথা নিঃসন্দেহে ভূমিতে রাষ্ট্র ও প্রজার স্বত্ব নির্ধারিত করে।

গ. রাজস্ব আদায়ে কর্মচারী নিয়োগ : শেরশাহ রাজস্ব আদায়ে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। আমিন, মুকাদ্দাম, চৌধুরী, পাটওয়ারী, কানুনগো প্রভৃতি কর্মচারী নিযুক্ত করে তিনি নির্ধারিত রাজস্ব আদায়ের সুবন্দোবস্ত করেন। রাজস্ব বিভাগের কর্মচারীদের প্রতি শেরশাহের কড়া নির্দেশ ছিল, সময়মতো নির্ধারিত রাজস্ব যেন আদায় করা হয়।

ঘ. রাজস্ব আদায়ে উদারতা প্রদর্শন : শেরশাহ প্রজাহিতৈষী শাসক ছিলেন। রাজস্ব নির্ধারণ ও আদায়ের ব্যাপারে রাজা, প্রজার স্বার্থ অভিন্ন বলে মনে করা হতো। প্রজাদের প্রতি রাজস্ব আদায়কালে যেন অহেতুক অত্যাচার, উত্পীড়ন করা না হয়, তার জন্য রাজস্ব কর্মচারীদের সতর্ক করে দেওয়া হতো। জমির রাজস্ব নির্ধারণের ব্যাপারে যথাসম্ভব উদারতা এবং রাজস্ব আদায়ের সময় কঠোরতা প্রদর্শন করা ছিল শেরশাহের রাজস্ব সংস্কারের মূলনীতি। অবশ্য অনাবৃষ্টি বা অতিবৃষ্টির ফলে বা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদের করভার থেকে রেহাই দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়।

তিনি সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন এবং এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের সুযোগ-সুবিধার জন্য সুন্দর ও প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ করেছিলেন। এগুলোর মধ্যে গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড ‘সড়ক-ই-আজম’ নামে অভিহিত রাস্তাটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিশাল রাস্তা ছিল এক হাজার ৫০০ ক্রোশ রোয়। এই দীর্ঘ রাস্তা বাংলাদেশের সোনারগাঁও থেকে সিন্ধুদেশ পর্যন্ত চলে গেছে।

(সূত্র : ইসলামের অর্থনৈতিক ইতিহাস, ড. মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম)

এই বিভাগের আরও খবর
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সর্বশেষ খবর
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
কুমিল্লা নগরীতে অটোরিকশার ধাক্কায় প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অশালীন আচরণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএস পশুসম্পদ ক্যাডারে সমন্বিত মেকআপ কোর্সের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী র‍্যালি অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি
পাঁচ দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ ৮ দলের স্মারকলিপি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি
মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড
ময়মনসিংহে দুই হত‍্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খুলনায় পুলিশের ৫৯তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি
দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি
দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের
ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা
ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম