শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০৭, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মহানবী (সা.)-এর সময়েই পাক-ভারব উপমহাদেশের বিভিন্ন এলাকায় ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে যায়।

খুলাফায়ে রাশিদিন উপমহাদেশে দ্বিন প্রচারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। উমাইয়া শাসক প্রথম ওয়ালিদের গৌরবময় শাসনামলে (৭০৫-৭১৫) মুসলমানদের প্রভাব-প্রতিপত্তি পূর্ব ও পশ্চিম দিকে সর্বাধিক বিস্তৃতি লাভ করে। মুসলিম শাসকরা এ অঞ্চলে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের শাসনকালে (৭১২-৭১৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন কাসিম সিন্ধু ও মুলতানে কৃষির উন্নয়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি কৃষকদের ওপর ধার্যকৃত রাজা দাহিরের আমলের নিবর্তনমূলক কর বিলোপ করেন। তিনি জমির উৎপাদিত ফল-ফসলের ওপর কর ধার্য করেন। কৃষিজমি সেচের ব্যবস্থা করেন। বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য বাঁধ নির্মাণ করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের সময় জাহাজ নির্মাণ শিল্প, খাদ্যশিল্প গড়ে ওঠে। হস্তশিল্প এ সময় খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সিন্ধু ও মুলতানের কারিগররা তাদের উৎপাদিত পণ্য বিপণনের জন্য আরব দেশে পাঠাত।

মুহাম্মদ ঘুরীর শাসনামলে (১১৯২-১২০৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১১৯২ সালে মুহাম্মদ ঘুরী তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে পৃথ্বিরাজকে পরাজিত করে উত্তর ভারতে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিজিত অঞ্চলে কৃষি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নতির ওপর জোর দেন। কৃষি ও শিল্পের প্রতি তাঁর আগ্রহের প্রমাণ পাওয়া যায়। সে সময়ে ‘কার্পাসশিল্পে’র জন্য এ উপমহাদেশ বিখ্যাত ছিল।

ইলতুিমশের শাসনামলে (১২১০-১২৩৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন 

১২১০ সালের নভেম্বরে কুতুবউদ্দিন আইবেক ইন্তেকাল করলে তাঁর জামাতা ও বদাউনের শাসনকর্তা ইলতুিমশ দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন।

দিল্লি সালতানাতের তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান। তিনি অসাধারণ প্রতিভাসম্পন্ন সুলতান ছিলেন। (এ কে এম আবদুল আলিম, ভারতে মুসলিম রাজত্বের ইতিহাস, বাংলা একাডেমি, ঢাকা, জুন-১৯৯০, পৃষ্ঠা-৪৯)

কৃষি ও শিল্প তাঁর রাজত্বে যথেষ্ট প্রসার লাভ করে।

গিয়াসউদ্দীন বলবনের শাসনামলে (১২৬৬-১২৮৭) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১২৬৬ সালে গিয়াসউদ্দীন বলবন দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন। কৃষির উন্নতির জন্য তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন। তিনি জায়গির প্রথা বিলোপের পদক্ষেপ নেন। তবে সৎ ও দক্ষ জায়গিরদারদের তিনি জমি ফিরিয়ে দেন।

আলাউদ্দিন খলজির শাসনামলে (১২৯৬-১৩১৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

আলাউদ্দিন খলজি মুসলিম ভারতের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ভূমি জরিপ প্রথা প্রবর্তন করেন। এর ফলে ভূমি জরিপ করে ভূমির উর্বরতা শক্তির তারতম্য অনুসারে প্রতি ইউনিট ভূমিতে উৎপন্ন বিভিন্ন ফসলের ওপর নির্দিষ্টভাবে রাজস্ব ধার্য করার সুবিধা হয়।

জায়গির প্রথার দোষ-গুণ তীব্রভাবে পরীক্ষা করে তিনি এ প্রথার মূলে কুঠারাঘাত করেন। তিনি জায়গির বণ্টন বন্ধ করে দেন।

আগে রাজস্ব আদায় ইজারা ব্যবস্থার (Tax farming) ব্যাপক প্রচলন ছিল। এ ব্যবস্থায় কোনো নির্দিষ্ট এলাকার জন্য নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ রাজস্ব ধার্য করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হতো। ফলে এসব ইজারাদার কৃষকদের ওপর অবিচার ও অত্যাচার করে অধিক রাজস্ব আদায় করত। এ জন্যই আলাউদ্দিন খলজি রাজস্ব আদায়ে ইজারাব্যবস্থা বন্ধ করে দেন।

সুলতান আলাউদ্দিন খলজি অলস ও অনুপযুক্ত ব্যক্তিদের জমি বাজেয়াপ্ত করে উদ্যমী ব্যক্তিদের বন্দোবস্ত দেন, ফলে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

তিনি আকস্মিক প্রয়োজনে সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সরকারি গুদামে ফসল মজুদ রাখার ব্যবস্থা প্রচলন করেন। সুলতানের এক রাজকীয় ফরমান বলে দিল্লির আশপাশের এলাকাগুলোর সরকারি ভূমির রাজস্ব নগদ অর্থে আদায় না করে পণ্য ও শষ্যে আদায় করা হতো এবং তা রাজকীয় শস্যগুদামে জমা করা হতো।

কৃষিকাজের সুবিধার জন্য তিনি অসংখ্য বাঁধ নির্মাণ করেন। আলাউদ্দিন খলজির আমলে বস্ত্রশিল্প, রেশমশিল্প, নির্মাণশিল্প, অস্ত্র নির্মাণ শিল্প ও হস্তশিল্পে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে।

মুহাম্মদ বিন তুঘলকের শাসনামলে (১৩২৫-১৩৫১) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন তুঘলক ভারতের মধ্যযুগীয় ইতিহাসে একজন সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য সুলতান ছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তিনি গঙ্গা-যমুনার মধ্যবর্তী উর্বর ভূমি দোয়াব অঞ্চলে কর বৃদ্ধি

করেন। ওই সময় অনাবৃষ্টির ফলে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। ফলে দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীরা দুর্দশায় পতিত হয়। সুলতান দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীদের দুর্দশা অনুভব করে মুক্ত হস্তে অর্থ সাহায্য দ্বারা সেখানকার কৃষকদের রক্ষার চেষ্টা করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে সরকারি মঞ্জুরি দেওয়া হয় এবং সেচব্যবস্থায় উন্নতির জন্য খাল খনন করা হয়। রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে কৃষিব্যবস্থার পুনর্গঠন করা হয়।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনামলে (১৩৫১-১৩৮৮) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের ইতিহাসে ফিরোজ শাহ তুঘলক এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। কৃষিকাজে উৎসাহ প্রদানের জন্য সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক বিভিন্ন কর্মপন্থা গ্রহণ করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে তিনি ১৫০টি কূপ এবং চারটি খাল খনন করে পানি সেচের ব্যবস্থা করেন।

এসব সেচখাল এখনো সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের কৃষি সংস্কারের সাক্ষ্য বহন করে। পতিত ও অনাবাদি জমি আবাদ করার ব্যবস্থা করা হয়। ফলে কৃষকদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটে। তাদের গৃহ ধন-সম্পত্তি, উৎপন্ন ফসল, ঘোড়া ও আসবাবে ভরে ওঠে।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনকালে বিভিন্ন শিল্পের প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়। অস্ত্র নির্মাণ শিল্প, বস্ত্রশিল্প, নির্মাণশিল্প ও স্থাপত্যশিল্পে এ সময় প্রচুর অগ্রগতি সাধিত হয়।

মুসলিম ভারতীয় স্থাপত্যশিল্পে সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের অবদান অনবদ্য। প্রকৃতি প্রেম তাঁর বাগান নির্মাণে মূর্ত হয়ে রয়েছে। দিল্লির উপকণ্ঠে তিনি নতুন এক হাজার ২০০টি বাগান নির্মাণ করেন এবং আলাউদ্দিন খলজির আমলে নির্মিত পুরনো ৩০টি বাগান পুনর্নির্মাণ করেন। সেতু, সরাইখানা ও তিনটি বৃহৎ খাল খনন করে তিনি জনগণের সার্বিক মঙ্গল সাধন করেন।

মুসলিম স্থাপত্যের চরম বিকাশ ঘটে সুলতান ফিরোজ শাহের রাজত্বকালে। ঐতিহাসিক বিবরণী থেকে জানা যায় যে তাঁর শাসনামলে ৩০টি রাজপ্রাসাদ, ২০০টি পান্থশালা, পাঁচটি হাসপাতাল, ১০টি স্নানাগার ও ১০০টি সেতু নির্মিত হয়। পূর্ত মন্ত্রণালয় স্থাপন করে তিনি স্থাপত্যশিল্পের উন্নতি সাধন করেন।

বাবরের শাসনামলে (১৫২৬-১৫৩০) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

সমরকুশলী বীরযোদ্ধা হলেও কৃষি ও শিল্পের প্রতি ছিল তাঁর প্রগাঢ় অনুরাগ। তিনি সেচব্যবস্থার জন্য খাল খনন করেন এবং পুরনো খাল সংস্কার করেন। নির্মাণশিল্প ও সমরাস্ত্র নির্মাণ শিল্প তাঁর সময়ে অগ্রাধিকার পায়।

শেরশাহের শাসনামলে (১৫৪০-১৫৪৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে শেরশাহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। শেরশাহের বড় কৃতিত্ব ছিল ভূমি ব্যবস্থায় সংস্কার সাধন—

ক. ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়ন : ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে শেরশাহ ভূমি জরিপের ব্যবস্থা করেন, ফলে প্রকৃত আবাদি ভূমির পরিমাণও স্থির করা সম্ভব হয়। আবাদি ভূমিকে তার উৎপাদিকা শক্তি অনুসারে উত্তম, মধ্যম ও নিম্নতম—এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়। পরে এর উৎপাদনের গড় নির্ণয় করে উৎপাদিত ফসলের অংশ রাজস্ব হিসেবে ধার্য করা হয়। ধার্যকৃত রাজস্ব কৃষকরা ফসলের দ্বারা বা দেয় ফসলের বাজারমূল্যে নগদ অর্থ দ্বারা প্রদান করতে পারতেন।

খ. কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন : শেরশাহ সর্বপ্রথম কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন করেন। কৃষকরা তাঁদের অধিকার, দাবি ও দায়িত্ব বর্ণনা করে কবুলিয়ত নামক দলিল সম্পাদন করে দিতেন, আর সরকারের পক্ষ থেকে জমির ওপর কৃষকের স্বত্ব স্বীকার করে পাট্টা দেওয়া হতো। এই প্রথা নিঃসন্দেহে ভূমিতে রাষ্ট্র ও প্রজার স্বত্ব নির্ধারিত করে।

গ. রাজস্ব আদায়ে কর্মচারী নিয়োগ : শেরশাহ রাজস্ব আদায়ে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। আমিন, মুকাদ্দাম, চৌধুরী, পাটওয়ারী, কানুনগো প্রভৃতি কর্মচারী নিযুক্ত করে তিনি নির্ধারিত রাজস্ব আদায়ের সুবন্দোবস্ত করেন। রাজস্ব বিভাগের কর্মচারীদের প্রতি শেরশাহের কড়া নির্দেশ ছিল, সময়মতো নির্ধারিত রাজস্ব যেন আদায় করা হয়।

ঘ. রাজস্ব আদায়ে উদারতা প্রদর্শন : শেরশাহ প্রজাহিতৈষী শাসক ছিলেন। রাজস্ব নির্ধারণ ও আদায়ের ব্যাপারে রাজা, প্রজার স্বার্থ অভিন্ন বলে মনে করা হতো। প্রজাদের প্রতি রাজস্ব আদায়কালে যেন অহেতুক অত্যাচার, উত্পীড়ন করা না হয়, তার জন্য রাজস্ব কর্মচারীদের সতর্ক করে দেওয়া হতো। জমির রাজস্ব নির্ধারণের ব্যাপারে যথাসম্ভব উদারতা এবং রাজস্ব আদায়ের সময় কঠোরতা প্রদর্শন করা ছিল শেরশাহের রাজস্ব সংস্কারের মূলনীতি। অবশ্য অনাবৃষ্টি বা অতিবৃষ্টির ফলে বা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদের করভার থেকে রেহাই দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়।

তিনি সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন এবং এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের সুযোগ-সুবিধার জন্য সুন্দর ও প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ করেছিলেন। এগুলোর মধ্যে গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড ‘সড়ক-ই-আজম’ নামে অভিহিত রাস্তাটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিশাল রাস্তা ছিল এক হাজার ৫০০ ক্রোশ রোয়। এই দীর্ঘ রাস্তা বাংলাদেশের সোনারগাঁও থেকে সিন্ধুদেশ পর্যন্ত চলে গেছে।

(সূত্র : ইসলামের অর্থনৈতিক ইতিহাস, ড. মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম)

এই বিভাগের আরও খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা