শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০৭, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মহানবী (সা.)-এর সময়েই পাক-ভারব উপমহাদেশের বিভিন্ন এলাকায় ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে যায়।

খুলাফায়ে রাশিদিন উপমহাদেশে দ্বিন প্রচারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। উমাইয়া শাসক প্রথম ওয়ালিদের গৌরবময় শাসনামলে (৭০৫-৭১৫) মুসলমানদের প্রভাব-প্রতিপত্তি পূর্ব ও পশ্চিম দিকে সর্বাধিক বিস্তৃতি লাভ করে। মুসলিম শাসকরা এ অঞ্চলে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের শাসনকালে (৭১২-৭১৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন কাসিম সিন্ধু ও মুলতানে কৃষির উন্নয়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি কৃষকদের ওপর ধার্যকৃত রাজা দাহিরের আমলের নিবর্তনমূলক কর বিলোপ করেন। তিনি জমির উৎপাদিত ফল-ফসলের ওপর কর ধার্য করেন। কৃষিজমি সেচের ব্যবস্থা করেন। বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য বাঁধ নির্মাণ করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের সময় জাহাজ নির্মাণ শিল্প, খাদ্যশিল্প গড়ে ওঠে। হস্তশিল্প এ সময় খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সিন্ধু ও মুলতানের কারিগররা তাদের উৎপাদিত পণ্য বিপণনের জন্য আরব দেশে পাঠাত।

মুহাম্মদ ঘুরীর শাসনামলে (১১৯২-১২০৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১১৯২ সালে মুহাম্মদ ঘুরী তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে পৃথ্বিরাজকে পরাজিত করে উত্তর ভারতে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিজিত অঞ্চলে কৃষি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নতির ওপর জোর দেন। কৃষি ও শিল্পের প্রতি তাঁর আগ্রহের প্রমাণ পাওয়া যায়। সে সময়ে ‘কার্পাসশিল্পে’র জন্য এ উপমহাদেশ বিখ্যাত ছিল।

ইলতুিমশের শাসনামলে (১২১০-১২৩৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন 

১২১০ সালের নভেম্বরে কুতুবউদ্দিন আইবেক ইন্তেকাল করলে তাঁর জামাতা ও বদাউনের শাসনকর্তা ইলতুিমশ দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন।

দিল্লি সালতানাতের তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান। তিনি অসাধারণ প্রতিভাসম্পন্ন সুলতান ছিলেন। (এ কে এম আবদুল আলিম, ভারতে মুসলিম রাজত্বের ইতিহাস, বাংলা একাডেমি, ঢাকা, জুন-১৯৯০, পৃষ্ঠা-৪৯)

কৃষি ও শিল্প তাঁর রাজত্বে যথেষ্ট প্রসার লাভ করে।

গিয়াসউদ্দীন বলবনের শাসনামলে (১২৬৬-১২৮৭) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১২৬৬ সালে গিয়াসউদ্দীন বলবন দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন। কৃষির উন্নতির জন্য তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন। তিনি জায়গির প্রথা বিলোপের পদক্ষেপ নেন। তবে সৎ ও দক্ষ জায়গিরদারদের তিনি জমি ফিরিয়ে দেন।

আলাউদ্দিন খলজির শাসনামলে (১২৯৬-১৩১৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

আলাউদ্দিন খলজি মুসলিম ভারতের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ভূমি জরিপ প্রথা প্রবর্তন করেন। এর ফলে ভূমি জরিপ করে ভূমির উর্বরতা শক্তির তারতম্য অনুসারে প্রতি ইউনিট ভূমিতে উৎপন্ন বিভিন্ন ফসলের ওপর নির্দিষ্টভাবে রাজস্ব ধার্য করার সুবিধা হয়।

জায়গির প্রথার দোষ-গুণ তীব্রভাবে পরীক্ষা করে তিনি এ প্রথার মূলে কুঠারাঘাত করেন। তিনি জায়গির বণ্টন বন্ধ করে দেন।

আগে রাজস্ব আদায় ইজারা ব্যবস্থার (Tax farming) ব্যাপক প্রচলন ছিল। এ ব্যবস্থায় কোনো নির্দিষ্ট এলাকার জন্য নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ রাজস্ব ধার্য করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হতো। ফলে এসব ইজারাদার কৃষকদের ওপর অবিচার ও অত্যাচার করে অধিক রাজস্ব আদায় করত। এ জন্যই আলাউদ্দিন খলজি রাজস্ব আদায়ে ইজারাব্যবস্থা বন্ধ করে দেন।

সুলতান আলাউদ্দিন খলজি অলস ও অনুপযুক্ত ব্যক্তিদের জমি বাজেয়াপ্ত করে উদ্যমী ব্যক্তিদের বন্দোবস্ত দেন, ফলে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

তিনি আকস্মিক প্রয়োজনে সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সরকারি গুদামে ফসল মজুদ রাখার ব্যবস্থা প্রচলন করেন। সুলতানের এক রাজকীয় ফরমান বলে দিল্লির আশপাশের এলাকাগুলোর সরকারি ভূমির রাজস্ব নগদ অর্থে আদায় না করে পণ্য ও শষ্যে আদায় করা হতো এবং তা রাজকীয় শস্যগুদামে জমা করা হতো।

কৃষিকাজের সুবিধার জন্য তিনি অসংখ্য বাঁধ নির্মাণ করেন। আলাউদ্দিন খলজির আমলে বস্ত্রশিল্প, রেশমশিল্প, নির্মাণশিল্প, অস্ত্র নির্মাণ শিল্প ও হস্তশিল্পে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে।

মুহাম্মদ বিন তুঘলকের শাসনামলে (১৩২৫-১৩৫১) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন তুঘলক ভারতের মধ্যযুগীয় ইতিহাসে একজন সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য সুলতান ছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তিনি গঙ্গা-যমুনার মধ্যবর্তী উর্বর ভূমি দোয়াব অঞ্চলে কর বৃদ্ধি

করেন। ওই সময় অনাবৃষ্টির ফলে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। ফলে দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীরা দুর্দশায় পতিত হয়। সুলতান দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীদের দুর্দশা অনুভব করে মুক্ত হস্তে অর্থ সাহায্য দ্বারা সেখানকার কৃষকদের রক্ষার চেষ্টা করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে সরকারি মঞ্জুরি দেওয়া হয় এবং সেচব্যবস্থায় উন্নতির জন্য খাল খনন করা হয়। রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে কৃষিব্যবস্থার পুনর্গঠন করা হয়।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনামলে (১৩৫১-১৩৮৮) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের ইতিহাসে ফিরোজ শাহ তুঘলক এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। কৃষিকাজে উৎসাহ প্রদানের জন্য সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক বিভিন্ন কর্মপন্থা গ্রহণ করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে তিনি ১৫০টি কূপ এবং চারটি খাল খনন করে পানি সেচের ব্যবস্থা করেন।

এসব সেচখাল এখনো সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের কৃষি সংস্কারের সাক্ষ্য বহন করে। পতিত ও অনাবাদি জমি আবাদ করার ব্যবস্থা করা হয়। ফলে কৃষকদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটে। তাদের গৃহ ধন-সম্পত্তি, উৎপন্ন ফসল, ঘোড়া ও আসবাবে ভরে ওঠে।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনকালে বিভিন্ন শিল্পের প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়। অস্ত্র নির্মাণ শিল্প, বস্ত্রশিল্প, নির্মাণশিল্প ও স্থাপত্যশিল্পে এ সময় প্রচুর অগ্রগতি সাধিত হয়।

মুসলিম ভারতীয় স্থাপত্যশিল্পে সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের অবদান অনবদ্য। প্রকৃতি প্রেম তাঁর বাগান নির্মাণে মূর্ত হয়ে রয়েছে। দিল্লির উপকণ্ঠে তিনি নতুন এক হাজার ২০০টি বাগান নির্মাণ করেন এবং আলাউদ্দিন খলজির আমলে নির্মিত পুরনো ৩০টি বাগান পুনর্নির্মাণ করেন। সেতু, সরাইখানা ও তিনটি বৃহৎ খাল খনন করে তিনি জনগণের সার্বিক মঙ্গল সাধন করেন।

মুসলিম স্থাপত্যের চরম বিকাশ ঘটে সুলতান ফিরোজ শাহের রাজত্বকালে। ঐতিহাসিক বিবরণী থেকে জানা যায় যে তাঁর শাসনামলে ৩০টি রাজপ্রাসাদ, ২০০টি পান্থশালা, পাঁচটি হাসপাতাল, ১০টি স্নানাগার ও ১০০টি সেতু নির্মিত হয়। পূর্ত মন্ত্রণালয় স্থাপন করে তিনি স্থাপত্যশিল্পের উন্নতি সাধন করেন।

বাবরের শাসনামলে (১৫২৬-১৫৩০) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

সমরকুশলী বীরযোদ্ধা হলেও কৃষি ও শিল্পের প্রতি ছিল তাঁর প্রগাঢ় অনুরাগ। তিনি সেচব্যবস্থার জন্য খাল খনন করেন এবং পুরনো খাল সংস্কার করেন। নির্মাণশিল্প ও সমরাস্ত্র নির্মাণ শিল্প তাঁর সময়ে অগ্রাধিকার পায়।

শেরশাহের শাসনামলে (১৫৪০-১৫৪৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে শেরশাহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। শেরশাহের বড় কৃতিত্ব ছিল ভূমি ব্যবস্থায় সংস্কার সাধন—

ক. ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়ন : ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে শেরশাহ ভূমি জরিপের ব্যবস্থা করেন, ফলে প্রকৃত আবাদি ভূমির পরিমাণও স্থির করা সম্ভব হয়। আবাদি ভূমিকে তার উৎপাদিকা শক্তি অনুসারে উত্তম, মধ্যম ও নিম্নতম—এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়। পরে এর উৎপাদনের গড় নির্ণয় করে উৎপাদিত ফসলের অংশ রাজস্ব হিসেবে ধার্য করা হয়। ধার্যকৃত রাজস্ব কৃষকরা ফসলের দ্বারা বা দেয় ফসলের বাজারমূল্যে নগদ অর্থ দ্বারা প্রদান করতে পারতেন।

খ. কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন : শেরশাহ সর্বপ্রথম কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন করেন। কৃষকরা তাঁদের অধিকার, দাবি ও দায়িত্ব বর্ণনা করে কবুলিয়ত নামক দলিল সম্পাদন করে দিতেন, আর সরকারের পক্ষ থেকে জমির ওপর কৃষকের স্বত্ব স্বীকার করে পাট্টা দেওয়া হতো। এই প্রথা নিঃসন্দেহে ভূমিতে রাষ্ট্র ও প্রজার স্বত্ব নির্ধারিত করে।

গ. রাজস্ব আদায়ে কর্মচারী নিয়োগ : শেরশাহ রাজস্ব আদায়ে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। আমিন, মুকাদ্দাম, চৌধুরী, পাটওয়ারী, কানুনগো প্রভৃতি কর্মচারী নিযুক্ত করে তিনি নির্ধারিত রাজস্ব আদায়ের সুবন্দোবস্ত করেন। রাজস্ব বিভাগের কর্মচারীদের প্রতি শেরশাহের কড়া নির্দেশ ছিল, সময়মতো নির্ধারিত রাজস্ব যেন আদায় করা হয়।

ঘ. রাজস্ব আদায়ে উদারতা প্রদর্শন : শেরশাহ প্রজাহিতৈষী শাসক ছিলেন। রাজস্ব নির্ধারণ ও আদায়ের ব্যাপারে রাজা, প্রজার স্বার্থ অভিন্ন বলে মনে করা হতো। প্রজাদের প্রতি রাজস্ব আদায়কালে যেন অহেতুক অত্যাচার, উত্পীড়ন করা না হয়, তার জন্য রাজস্ব কর্মচারীদের সতর্ক করে দেওয়া হতো। জমির রাজস্ব নির্ধারণের ব্যাপারে যথাসম্ভব উদারতা এবং রাজস্ব আদায়ের সময় কঠোরতা প্রদর্শন করা ছিল শেরশাহের রাজস্ব সংস্কারের মূলনীতি। অবশ্য অনাবৃষ্টি বা অতিবৃষ্টির ফলে বা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদের করভার থেকে রেহাই দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়।

তিনি সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন এবং এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের সুযোগ-সুবিধার জন্য সুন্দর ও প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ করেছিলেন। এগুলোর মধ্যে গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড ‘সড়ক-ই-আজম’ নামে অভিহিত রাস্তাটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিশাল রাস্তা ছিল এক হাজার ৫০০ ক্রোশ রোয়। এই দীর্ঘ রাস্তা বাংলাদেশের সোনারগাঁও থেকে সিন্ধুদেশ পর্যন্ত চলে গেছে।

(সূত্র : ইসলামের অর্থনৈতিক ইতিহাস, ড. মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম)

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

এই মাত্র | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

৫৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন