শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০৭, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মহানবী (সা.)-এর সময়েই পাক-ভারব উপমহাদেশের বিভিন্ন এলাকায় ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে যায়।

খুলাফায়ে রাশিদিন উপমহাদেশে দ্বিন প্রচারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। উমাইয়া শাসক প্রথম ওয়ালিদের গৌরবময় শাসনামলে (৭০৫-৭১৫) মুসলমানদের প্রভাব-প্রতিপত্তি পূর্ব ও পশ্চিম দিকে সর্বাধিক বিস্তৃতি লাভ করে। মুসলিম শাসকরা এ অঞ্চলে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের শাসনকালে (৭১২-৭১৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন কাসিম সিন্ধু ও মুলতানে কৃষির উন্নয়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি কৃষকদের ওপর ধার্যকৃত রাজা দাহিরের আমলের নিবর্তনমূলক কর বিলোপ করেন। তিনি জমির উৎপাদিত ফল-ফসলের ওপর কর ধার্য করেন। কৃষিজমি সেচের ব্যবস্থা করেন। বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য বাঁধ নির্মাণ করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের সময় জাহাজ নির্মাণ শিল্প, খাদ্যশিল্প গড়ে ওঠে। হস্তশিল্প এ সময় খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সিন্ধু ও মুলতানের কারিগররা তাদের উৎপাদিত পণ্য বিপণনের জন্য আরব দেশে পাঠাত।

মুহাম্মদ ঘুরীর শাসনামলে (১১৯২-১২০৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১১৯২ সালে মুহাম্মদ ঘুরী তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে পৃথ্বিরাজকে পরাজিত করে উত্তর ভারতে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিজিত অঞ্চলে কৃষি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নতির ওপর জোর দেন। কৃষি ও শিল্পের প্রতি তাঁর আগ্রহের প্রমাণ পাওয়া যায়। সে সময়ে ‘কার্পাসশিল্পে’র জন্য এ উপমহাদেশ বিখ্যাত ছিল।

ইলতুিমশের শাসনামলে (১২১০-১২৩৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন 

১২১০ সালের নভেম্বরে কুতুবউদ্দিন আইবেক ইন্তেকাল করলে তাঁর জামাতা ও বদাউনের শাসনকর্তা ইলতুিমশ দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন।

দিল্লি সালতানাতের তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান। তিনি অসাধারণ প্রতিভাসম্পন্ন সুলতান ছিলেন। (এ কে এম আবদুল আলিম, ভারতে মুসলিম রাজত্বের ইতিহাস, বাংলা একাডেমি, ঢাকা, জুন-১৯৯০, পৃষ্ঠা-৪৯)

কৃষি ও শিল্প তাঁর রাজত্বে যথেষ্ট প্রসার লাভ করে।

গিয়াসউদ্দীন বলবনের শাসনামলে (১২৬৬-১২৮৭) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১২৬৬ সালে গিয়াসউদ্দীন বলবন দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন। কৃষির উন্নতির জন্য তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন। তিনি জায়গির প্রথা বিলোপের পদক্ষেপ নেন। তবে সৎ ও দক্ষ জায়গিরদারদের তিনি জমি ফিরিয়ে দেন।

আলাউদ্দিন খলজির শাসনামলে (১২৯৬-১৩১৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

আলাউদ্দিন খলজি মুসলিম ভারতের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ভূমি জরিপ প্রথা প্রবর্তন করেন। এর ফলে ভূমি জরিপ করে ভূমির উর্বরতা শক্তির তারতম্য অনুসারে প্রতি ইউনিট ভূমিতে উৎপন্ন বিভিন্ন ফসলের ওপর নির্দিষ্টভাবে রাজস্ব ধার্য করার সুবিধা হয়।

জায়গির প্রথার দোষ-গুণ তীব্রভাবে পরীক্ষা করে তিনি এ প্রথার মূলে কুঠারাঘাত করেন। তিনি জায়গির বণ্টন বন্ধ করে দেন।

আগে রাজস্ব আদায় ইজারা ব্যবস্থার (Tax farming) ব্যাপক প্রচলন ছিল। এ ব্যবস্থায় কোনো নির্দিষ্ট এলাকার জন্য নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ রাজস্ব ধার্য করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হতো। ফলে এসব ইজারাদার কৃষকদের ওপর অবিচার ও অত্যাচার করে অধিক রাজস্ব আদায় করত। এ জন্যই আলাউদ্দিন খলজি রাজস্ব আদায়ে ইজারাব্যবস্থা বন্ধ করে দেন।

সুলতান আলাউদ্দিন খলজি অলস ও অনুপযুক্ত ব্যক্তিদের জমি বাজেয়াপ্ত করে উদ্যমী ব্যক্তিদের বন্দোবস্ত দেন, ফলে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

তিনি আকস্মিক প্রয়োজনে সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সরকারি গুদামে ফসল মজুদ রাখার ব্যবস্থা প্রচলন করেন। সুলতানের এক রাজকীয় ফরমান বলে দিল্লির আশপাশের এলাকাগুলোর সরকারি ভূমির রাজস্ব নগদ অর্থে আদায় না করে পণ্য ও শষ্যে আদায় করা হতো এবং তা রাজকীয় শস্যগুদামে জমা করা হতো।

কৃষিকাজের সুবিধার জন্য তিনি অসংখ্য বাঁধ নির্মাণ করেন। আলাউদ্দিন খলজির আমলে বস্ত্রশিল্প, রেশমশিল্প, নির্মাণশিল্প, অস্ত্র নির্মাণ শিল্প ও হস্তশিল্পে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে।

মুহাম্মদ বিন তুঘলকের শাসনামলে (১৩২৫-১৩৫১) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন তুঘলক ভারতের মধ্যযুগীয় ইতিহাসে একজন সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য সুলতান ছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তিনি গঙ্গা-যমুনার মধ্যবর্তী উর্বর ভূমি দোয়াব অঞ্চলে কর বৃদ্ধি

করেন। ওই সময় অনাবৃষ্টির ফলে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। ফলে দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীরা দুর্দশায় পতিত হয়। সুলতান দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীদের দুর্দশা অনুভব করে মুক্ত হস্তে অর্থ সাহায্য দ্বারা সেখানকার কৃষকদের রক্ষার চেষ্টা করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে সরকারি মঞ্জুরি দেওয়া হয় এবং সেচব্যবস্থায় উন্নতির জন্য খাল খনন করা হয়। রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে কৃষিব্যবস্থার পুনর্গঠন করা হয়।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনামলে (১৩৫১-১৩৮৮) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের ইতিহাসে ফিরোজ শাহ তুঘলক এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। কৃষিকাজে উৎসাহ প্রদানের জন্য সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক বিভিন্ন কর্মপন্থা গ্রহণ করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে তিনি ১৫০টি কূপ এবং চারটি খাল খনন করে পানি সেচের ব্যবস্থা করেন।

এসব সেচখাল এখনো সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের কৃষি সংস্কারের সাক্ষ্য বহন করে। পতিত ও অনাবাদি জমি আবাদ করার ব্যবস্থা করা হয়। ফলে কৃষকদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটে। তাদের গৃহ ধন-সম্পত্তি, উৎপন্ন ফসল, ঘোড়া ও আসবাবে ভরে ওঠে।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনকালে বিভিন্ন শিল্পের প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়। অস্ত্র নির্মাণ শিল্প, বস্ত্রশিল্প, নির্মাণশিল্প ও স্থাপত্যশিল্পে এ সময় প্রচুর অগ্রগতি সাধিত হয়।

মুসলিম ভারতীয় স্থাপত্যশিল্পে সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের অবদান অনবদ্য। প্রকৃতি প্রেম তাঁর বাগান নির্মাণে মূর্ত হয়ে রয়েছে। দিল্লির উপকণ্ঠে তিনি নতুন এক হাজার ২০০টি বাগান নির্মাণ করেন এবং আলাউদ্দিন খলজির আমলে নির্মিত পুরনো ৩০টি বাগান পুনর্নির্মাণ করেন। সেতু, সরাইখানা ও তিনটি বৃহৎ খাল খনন করে তিনি জনগণের সার্বিক মঙ্গল সাধন করেন।

মুসলিম স্থাপত্যের চরম বিকাশ ঘটে সুলতান ফিরোজ শাহের রাজত্বকালে। ঐতিহাসিক বিবরণী থেকে জানা যায় যে তাঁর শাসনামলে ৩০টি রাজপ্রাসাদ, ২০০টি পান্থশালা, পাঁচটি হাসপাতাল, ১০টি স্নানাগার ও ১০০টি সেতু নির্মিত হয়। পূর্ত মন্ত্রণালয় স্থাপন করে তিনি স্থাপত্যশিল্পের উন্নতি সাধন করেন।

বাবরের শাসনামলে (১৫২৬-১৫৩০) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

সমরকুশলী বীরযোদ্ধা হলেও কৃষি ও শিল্পের প্রতি ছিল তাঁর প্রগাঢ় অনুরাগ। তিনি সেচব্যবস্থার জন্য খাল খনন করেন এবং পুরনো খাল সংস্কার করেন। নির্মাণশিল্প ও সমরাস্ত্র নির্মাণ শিল্প তাঁর সময়ে অগ্রাধিকার পায়।

শেরশাহের শাসনামলে (১৫৪০-১৫৪৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে শেরশাহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। শেরশাহের বড় কৃতিত্ব ছিল ভূমি ব্যবস্থায় সংস্কার সাধন—

ক. ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়ন : ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে শেরশাহ ভূমি জরিপের ব্যবস্থা করেন, ফলে প্রকৃত আবাদি ভূমির পরিমাণও স্থির করা সম্ভব হয়। আবাদি ভূমিকে তার উৎপাদিকা শক্তি অনুসারে উত্তম, মধ্যম ও নিম্নতম—এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়। পরে এর উৎপাদনের গড় নির্ণয় করে উৎপাদিত ফসলের অংশ রাজস্ব হিসেবে ধার্য করা হয়। ধার্যকৃত রাজস্ব কৃষকরা ফসলের দ্বারা বা দেয় ফসলের বাজারমূল্যে নগদ অর্থ দ্বারা প্রদান করতে পারতেন।

খ. কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন : শেরশাহ সর্বপ্রথম কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন করেন। কৃষকরা তাঁদের অধিকার, দাবি ও দায়িত্ব বর্ণনা করে কবুলিয়ত নামক দলিল সম্পাদন করে দিতেন, আর সরকারের পক্ষ থেকে জমির ওপর কৃষকের স্বত্ব স্বীকার করে পাট্টা দেওয়া হতো। এই প্রথা নিঃসন্দেহে ভূমিতে রাষ্ট্র ও প্রজার স্বত্ব নির্ধারিত করে।

গ. রাজস্ব আদায়ে কর্মচারী নিয়োগ : শেরশাহ রাজস্ব আদায়ে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। আমিন, মুকাদ্দাম, চৌধুরী, পাটওয়ারী, কানুনগো প্রভৃতি কর্মচারী নিযুক্ত করে তিনি নির্ধারিত রাজস্ব আদায়ের সুবন্দোবস্ত করেন। রাজস্ব বিভাগের কর্মচারীদের প্রতি শেরশাহের কড়া নির্দেশ ছিল, সময়মতো নির্ধারিত রাজস্ব যেন আদায় করা হয়।

ঘ. রাজস্ব আদায়ে উদারতা প্রদর্শন : শেরশাহ প্রজাহিতৈষী শাসক ছিলেন। রাজস্ব নির্ধারণ ও আদায়ের ব্যাপারে রাজা, প্রজার স্বার্থ অভিন্ন বলে মনে করা হতো। প্রজাদের প্রতি রাজস্ব আদায়কালে যেন অহেতুক অত্যাচার, উত্পীড়ন করা না হয়, তার জন্য রাজস্ব কর্মচারীদের সতর্ক করে দেওয়া হতো। জমির রাজস্ব নির্ধারণের ব্যাপারে যথাসম্ভব উদারতা এবং রাজস্ব আদায়ের সময় কঠোরতা প্রদর্শন করা ছিল শেরশাহের রাজস্ব সংস্কারের মূলনীতি। অবশ্য অনাবৃষ্টি বা অতিবৃষ্টির ফলে বা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদের করভার থেকে রেহাই দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়।

তিনি সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন এবং এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের সুযোগ-সুবিধার জন্য সুন্দর ও প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ করেছিলেন। এগুলোর মধ্যে গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড ‘সড়ক-ই-আজম’ নামে অভিহিত রাস্তাটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিশাল রাস্তা ছিল এক হাজার ৫০০ ক্রোশ রোয়। এই দীর্ঘ রাস্তা বাংলাদেশের সোনারগাঁও থেকে সিন্ধুদেশ পর্যন্ত চলে গেছে।

(সূত্র : ইসলামের অর্থনৈতিক ইতিহাস, ড. মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম)

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে