শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

দেশে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার ঘটনায়ও থামাতে পারেনি ঈদুল ফিতরের তিন দিনে রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রে আগত অগণিত মানুষের উল্লাস। বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল লাখো দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। সর্বত্রই ছিল উপচে পড়া ভিড়। এবারও ঈদুল ফিতরের ছুটিতে জাতীয় চিড়িয়াখানা, শিশুপার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, লালবাগের কেল্লা, হাতিরঝিল, বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক, আহসান মঞ্জিল ও জাতীয় জাদুঘরসহ রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। এসব স্থানগুলো কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হয়। সাধারণত ঈদের ছুটিতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নারী, পুরুষ ও শিশুদের ঢল নামায় প্রতি বছরই রুটিন মাফিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সম্প্রতি শোলাকিয়া ও গুলশানের ঘটনায় এবার রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে রাখা হয়েছিল র‌্যাব, পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কঠোর নজরদারিতে। একাধিক বিনোদন কেন্দ্রের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনায় প্রেক্ষাপট পাল্টে গেছে। ফলে ঈদের ছুটিতে আগত দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোর ভিতরে ও বাইরে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। র‌্যাব, পুলিশ ও ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা সাদা পোশাকে এসব বিনোদন কেন্দ্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।

চিড়িয়াখানায় মানুষের স্রোত : ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিনে গতকাল শিশু-কিশোরসহ সব শ্রেণির দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখরিত ছিল মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানা। শিশুদের প্রধান আকর্ষণ বাঘ মামার গর্জন আর শেয়াল পণ্ডিতের হুক্কাহুয়া ডাকাডাকি, চাহুনিতে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে গত তিন দিনে রাজধানী ও পার্শ্ববর্তী দর্শনার্থীরা ভিড় জমিয়েছে চিড়িয়াখানায়। বিনোদন কেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের বরণ করে নিতে নানা ধরনের কর্মসূচি হাতে নেয়। বছরের অন্য সময় গড়ে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে যান। তবে এবারের ঈদের ছুটিতে এ সংখ্যা ৭০-৮০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। সরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে সব শ্রেণির শিশুর কাছে শাহবাগের শিশু পার্ক পছন্দের শীর্ষে। অল্প খরচে আনন্দে কাটানোর অন্যতম সুযোগ রয়েছে এ শিশু পার্কে। ফলে ঈদের সময় শিশু পার্কটিতে অনেক ভিড় থাকে। এ পার্কে গত তিন দিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসেন।

নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, এবারও ঈদের তিন দিন হাজার হাজার দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। অনেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বেশ খুশি ছিলেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে বেড়ানোর আনন্দ যেন শিশু-কিশোরদের মনে আলাদা আনন্দ এনে দেয়। এর মধ্যে চিড়িয়াখানা অন্যতম। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, কোলাহল মুখর চিড়িয়াখানা। প্রবেশ পথে দীর্ঘ লাইন ধরে ঢুকছিলেন অসংখ্য মানুষ। ঈদের তিন দিনের ছুটিতে সময় কাটাতে অনেকেই প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। এবার চিড়িয়াখানায় বাঘ, আফ্রিকান সিংহ, জিরাফ আর বানরের খাঁচার সামনে শিশু দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ময়ূরের পেখম মেলানো নাচ আর, বানরের খুনসুটিও দেখার মতো ছিল। চিড়িয়াখানায় সপরিবারে বেড়াতে আসা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন জানান, নতুন বিয়ের পরেই ঈদ পড়েছে। তাই স্ত্রী নিয়ে বেড়াতে এসেছেন। কিশোর আরিফ-টিটোরা ঢাকারই বাসিন্দা। ঈদে স্কুল ছুটি থাকায় কয়েকজন বন্ধু মিলে এসেছে চিড়িয়াখানা ঘুরতে। রিয়াজুল নামে একজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা জানান, ব্যস্ততার কারণে মেয়েকে নিয়ে এখানে আসার সুযোগই হয় না। ছুটিতে প্রতিবারই ঈদে গ্রামের বাড়িতে গেলেও এবার সম্ভব হয়নি। স্ত্রী-সন্তান ও মেয়েকে নিয়ে বেড়াতে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। পরিবারের সঙ্গে একটু সময় কাটানো হলো, সঙ্গে শিশুদের বিনোদন, এ জন্যই চিড়িয়াখানায় আসা।

শিশুপার্ক : উপচে পড়া ভিড় ছিল রাজধানীর শাহবাগের শিশুপার্কেও। বাবা, মা, আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে বেড়াতে আসে হাজার হাজার শিশু-কিশোর। কেউ রেলগাড়ি, নাগরদোলা, চড়কি ও বেলুন উড়িয়ে দিনভর আনন্দে সময় কাটান। অনেকে আবার শিশুদের সঙ্গে রেলগাড়িতে আনন্দ ভ্রমণে অংশ নেন। তবে এই ঈদে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে টানা চার দিনব্যাপী ঈদ আয়োজন। সাধারণত বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকলেও ঈদের দিন শিশুপার্ক খোলা ছিল সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। প্রচণ্ড রোদ উপেক্ষা করে দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পার্কের ভিতর-বাইরে মুখর ছিল নানা বয়সী মানুষের পদচারণায়। মেরি-গো-রাউন্ড, চাকা পায়ে চলা, টয় ট্রেন, উড়ন্ত বিমান, উড়ন্ত নভোযানসহ রয়েছে বেশ কিছু রাইড। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ঈদের ছুটি যেন অন্যতম একটি সুযোগ। ভিড় দেখা গেছে শ্যামলীর শিশুমেলায়ও। ছোট পরিসরের এই পার্কের বাইরে দর্শনার্থীদের সারি যেমন ছিল, ভিতরে রাইডগুলোর সামনেও ছিল বেশ ভিড়।

লালবাগের কেল্লা : লালবাগের কেল্লায় দিনভর হাজার হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসে। অনেকে শায়েস্তা খানের আমলের পোশাক পরিচ্ছদ দেখে বিমোহিত হন। অনেকে ওই আমলের যুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ দেখেন। অনেকে পরী বিবির মাজার দেখে মুগ্ধ হন। কথা হয় সাভারের সাজ্জাদ হাসান ও তার স্ত্রী রুবায়েত রহমানের দম্পতির সঙ্গে। সাজ্জাদ হাসান জানান, দেশে জঙ্গিবাদ আছে এমন বিশ্বাস তার নেই। এতে আতঙ্কের কিছু নেই। লালবাগ কেল্লায় সন্ধ্যার আগে তিল ধরনের ঠাঁই ছিল না।

বোটানিক্যাল গার্ডেন : এই ঈদে বোটানিক্যাল গার্ডেনের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ হওয়ায় সেখানে অনেকে বন্ধু, পরিবার ও আত্মীয়স্বজন নিয়ে ঘুরতে বের হন। কেউ কেউ গার্ডেনে নিরিবিলি পরিবেশ হকারমুক্ত কেন্দ্রে নিজের শিশু সন্তান নিয়ে একান্তে সময় কাটিয়েছেন। ঈদের পরদিন শুক্রবার প্রায় ৯ হাজার টিকিট বিক্রি হয়। আর গতকাল বিক্রি হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টিকিট। গার্ডেনে সন্তোষজনক পরিবেশে বজায় রাখতে ৬০ জন নিরাপত্তাকর্মী সার্বক্ষণিক গার্ডেনের ভিতর পাহারা দেয়।

হাতিরঝিল : রাজধানীর এক সময়ের বড় নর্দমা হাতিরঝিল এখন হয়ে উঠেছে মনোরম এক বিনোদন কেন্দ্র। ঈদের ছুটিতে দিনে-রাতে ঘোরাঘুরিতে হাতিরঝিল ছিল প্রাণবন্ত। ঈদের আনন্দকে আরও রাঙিয়ে তুলতে পরিবার কিংবা প্রিয়জনের হাত ধরে ঘুরে বেড়িয়েছেন সব বয়সী মানুষ। সোনামণিদের হাত ধরে হাঁটাচ্ছেন কেউ। আবার দল বেঁধে সবুজ ঘাসের ওপর বসে অনেকে জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছেন। সন্ধ্যা হলেই আরও বেশি জমে ওঠে জায়গাটি। অনেকে পুরো এলাকাটি ঘুরে উপভোগ করতে ভাড়া করেছে মাইক্রো বাস সার্ভিসও।

বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক : যারা ঢাকায় ঈদ করেছেন তাদের নিভৃতে সময় কাটানোর জায়গা ছিল বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক। এর একপাশে পাতানো ছিল বেঞ্চ। সেখানে বসে গল্পে মশগুল ছিলেন বিনোদনপ্রেমীরা। বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক পুরো জায়গাটা গাছগাছালিতে ঢাকা। গাছের সারির ফাঁকে ফাঁকে আছে পাকা রাস্তা। শহরের কোলাহল ছেড়ে রাজধানীর উপকণ্ঠ শ্যামপুরে প্রায় সাত একর জায়গার ওপর গড়ে তোলা হয়েছে পার্কটি। সবুজ বৃক্ষরাজি আর বুড়িগঙ্গা নদী মিলে পার্কটিকে করে তুলেছে নয়নাভিরাম।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে মানুষের ঢল : বিনোদনপ্রেমী মানুষের উপচে পড়া ভিড় ছিল বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে। বেশি দর্শনার্থীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হয় কর্তৃপক্ষের। ঈদের পর গত দুই দিন সাফারি পার্কে ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটেছে বলে জানা গেছে। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নারী-পুরুষ-শিশু থেকে শুরু করে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ছুটে আসে এখানে। আসেন বিদেশি পর্যটকরাও। কোর সাফারি পার্কের অংশে ছিল সবচেয়ে বেশি ভিড়। সেখান থেকে চারটি বাস ও দুটি জিপে চড়ে নির্ধারিত মাঠে থাকা উন্মুক্ত বাঘ, সিংহ, ভালুক, হরিণ, জেব্রা, জিরাফসহ বিভিন্ন জন্তু দেখছেন দর্শনার্থীরা। পার্কের প্রধান ফটক পার হয়েই দেখা যায় অসংখ্য কচ্ছপ নিরাপদে খেলা করছে জলে-ডাঙায়। পার্কে রয়েছে-বাইদ জমিতে পশুচারণভূমি, বিলুপ্ত ও দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ, কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক, এশিয়া সাফারি, বাঘের আস্তানা, সিংহের আস্তানা, চিত্রা হরিণ, কালো ভালুক, সাম্বার হরিণ ও জলহস্তীর আস্তানা। গতকাল ঈদের তৃতীয় দিনও সেখানে বিনোদনপ্রেমীদের ভিড় ছিল। সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিব প্রসাদ ভট্টাচার্য বলেন, এত দর্শনার্থী, সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা কর্তৃপক্ষ অনেকটা ভয় ও আতঙ্কে থাকলেও দর্শনার্থীর কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। গত দুই দিনে অন্তত ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে এখানে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

এই মাত্র | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা