শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

দেশে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার ঘটনায়ও থামাতে পারেনি ঈদুল ফিতরের তিন দিনে রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রে আগত অগণিত মানুষের উল্লাস। বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল লাখো দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। সর্বত্রই ছিল উপচে পড়া ভিড়। এবারও ঈদুল ফিতরের ছুটিতে জাতীয় চিড়িয়াখানা, শিশুপার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, লালবাগের কেল্লা, হাতিরঝিল, বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক, আহসান মঞ্জিল ও জাতীয় জাদুঘরসহ রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। এসব স্থানগুলো কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হয়। সাধারণত ঈদের ছুটিতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নারী, পুরুষ ও শিশুদের ঢল নামায় প্রতি বছরই রুটিন মাফিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সম্প্রতি শোলাকিয়া ও গুলশানের ঘটনায় এবার রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে রাখা হয়েছিল র‌্যাব, পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কঠোর নজরদারিতে। একাধিক বিনোদন কেন্দ্রের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনায় প্রেক্ষাপট পাল্টে গেছে। ফলে ঈদের ছুটিতে আগত দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোর ভিতরে ও বাইরে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। র‌্যাব, পুলিশ ও ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা সাদা পোশাকে এসব বিনোদন কেন্দ্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।

চিড়িয়াখানায় মানুষের স্রোত : ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিনে গতকাল শিশু-কিশোরসহ সব শ্রেণির দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখরিত ছিল মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানা। শিশুদের প্রধান আকর্ষণ বাঘ মামার গর্জন আর শেয়াল পণ্ডিতের হুক্কাহুয়া ডাকাডাকি, চাহুনিতে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে গত তিন দিনে রাজধানী ও পার্শ্ববর্তী দর্শনার্থীরা ভিড় জমিয়েছে চিড়িয়াখানায়। বিনোদন কেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের বরণ করে নিতে নানা ধরনের কর্মসূচি হাতে নেয়। বছরের অন্য সময় গড়ে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে যান। তবে এবারের ঈদের ছুটিতে এ সংখ্যা ৭০-৮০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। সরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে সব শ্রেণির শিশুর কাছে শাহবাগের শিশু পার্ক পছন্দের শীর্ষে। অল্প খরচে আনন্দে কাটানোর অন্যতম সুযোগ রয়েছে এ শিশু পার্কে। ফলে ঈদের সময় শিশু পার্কটিতে অনেক ভিড় থাকে। এ পার্কে গত তিন দিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসেন।

নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, এবারও ঈদের তিন দিন হাজার হাজার দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। অনেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বেশ খুশি ছিলেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে বেড়ানোর আনন্দ যেন শিশু-কিশোরদের মনে আলাদা আনন্দ এনে দেয়। এর মধ্যে চিড়িয়াখানা অন্যতম। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, কোলাহল মুখর চিড়িয়াখানা। প্রবেশ পথে দীর্ঘ লাইন ধরে ঢুকছিলেন অসংখ্য মানুষ। ঈদের তিন দিনের ছুটিতে সময় কাটাতে অনেকেই প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। এবার চিড়িয়াখানায় বাঘ, আফ্রিকান সিংহ, জিরাফ আর বানরের খাঁচার সামনে শিশু দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ময়ূরের পেখম মেলানো নাচ আর, বানরের খুনসুটিও দেখার মতো ছিল। চিড়িয়াখানায় সপরিবারে বেড়াতে আসা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন জানান, নতুন বিয়ের পরেই ঈদ পড়েছে। তাই স্ত্রী নিয়ে বেড়াতে এসেছেন। কিশোর আরিফ-টিটোরা ঢাকারই বাসিন্দা। ঈদে স্কুল ছুটি থাকায় কয়েকজন বন্ধু মিলে এসেছে চিড়িয়াখানা ঘুরতে। রিয়াজুল নামে একজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা জানান, ব্যস্ততার কারণে মেয়েকে নিয়ে এখানে আসার সুযোগই হয় না। ছুটিতে প্রতিবারই ঈদে গ্রামের বাড়িতে গেলেও এবার সম্ভব হয়নি। স্ত্রী-সন্তান ও মেয়েকে নিয়ে বেড়াতে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। পরিবারের সঙ্গে একটু সময় কাটানো হলো, সঙ্গে শিশুদের বিনোদন, এ জন্যই চিড়িয়াখানায় আসা।

শিশুপার্ক : উপচে পড়া ভিড় ছিল রাজধানীর শাহবাগের শিশুপার্কেও। বাবা, মা, আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে বেড়াতে আসে হাজার হাজার শিশু-কিশোর। কেউ রেলগাড়ি, নাগরদোলা, চড়কি ও বেলুন উড়িয়ে দিনভর আনন্দে সময় কাটান। অনেকে আবার শিশুদের সঙ্গে রেলগাড়িতে আনন্দ ভ্রমণে অংশ নেন। তবে এই ঈদে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে টানা চার দিনব্যাপী ঈদ আয়োজন। সাধারণত বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকলেও ঈদের দিন শিশুপার্ক খোলা ছিল সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। প্রচণ্ড রোদ উপেক্ষা করে দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পার্কের ভিতর-বাইরে মুখর ছিল নানা বয়সী মানুষের পদচারণায়। মেরি-গো-রাউন্ড, চাকা পায়ে চলা, টয় ট্রেন, উড়ন্ত বিমান, উড়ন্ত নভোযানসহ রয়েছে বেশ কিছু রাইড। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ঈদের ছুটি যেন অন্যতম একটি সুযোগ। ভিড় দেখা গেছে শ্যামলীর শিশুমেলায়ও। ছোট পরিসরের এই পার্কের বাইরে দর্শনার্থীদের সারি যেমন ছিল, ভিতরে রাইডগুলোর সামনেও ছিল বেশ ভিড়।

লালবাগের কেল্লা : লালবাগের কেল্লায় দিনভর হাজার হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসে। অনেকে শায়েস্তা খানের আমলের পোশাক পরিচ্ছদ দেখে বিমোহিত হন। অনেকে ওই আমলের যুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ দেখেন। অনেকে পরী বিবির মাজার দেখে মুগ্ধ হন। কথা হয় সাভারের সাজ্জাদ হাসান ও তার স্ত্রী রুবায়েত রহমানের দম্পতির সঙ্গে। সাজ্জাদ হাসান জানান, দেশে জঙ্গিবাদ আছে এমন বিশ্বাস তার নেই। এতে আতঙ্কের কিছু নেই। লালবাগ কেল্লায় সন্ধ্যার আগে তিল ধরনের ঠাঁই ছিল না।

বোটানিক্যাল গার্ডেন : এই ঈদে বোটানিক্যাল গার্ডেনের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ হওয়ায় সেখানে অনেকে বন্ধু, পরিবার ও আত্মীয়স্বজন নিয়ে ঘুরতে বের হন। কেউ কেউ গার্ডেনে নিরিবিলি পরিবেশ হকারমুক্ত কেন্দ্রে নিজের শিশু সন্তান নিয়ে একান্তে সময় কাটিয়েছেন। ঈদের পরদিন শুক্রবার প্রায় ৯ হাজার টিকিট বিক্রি হয়। আর গতকাল বিক্রি হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টিকিট। গার্ডেনে সন্তোষজনক পরিবেশে বজায় রাখতে ৬০ জন নিরাপত্তাকর্মী সার্বক্ষণিক গার্ডেনের ভিতর পাহারা দেয়।

হাতিরঝিল : রাজধানীর এক সময়ের বড় নর্দমা হাতিরঝিল এখন হয়ে উঠেছে মনোরম এক বিনোদন কেন্দ্র। ঈদের ছুটিতে দিনে-রাতে ঘোরাঘুরিতে হাতিরঝিল ছিল প্রাণবন্ত। ঈদের আনন্দকে আরও রাঙিয়ে তুলতে পরিবার কিংবা প্রিয়জনের হাত ধরে ঘুরে বেড়িয়েছেন সব বয়সী মানুষ। সোনামণিদের হাত ধরে হাঁটাচ্ছেন কেউ। আবার দল বেঁধে সবুজ ঘাসের ওপর বসে অনেকে জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছেন। সন্ধ্যা হলেই আরও বেশি জমে ওঠে জায়গাটি। অনেকে পুরো এলাকাটি ঘুরে উপভোগ করতে ভাড়া করেছে মাইক্রো বাস সার্ভিসও।

বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক : যারা ঢাকায় ঈদ করেছেন তাদের নিভৃতে সময় কাটানোর জায়গা ছিল বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক। এর একপাশে পাতানো ছিল বেঞ্চ। সেখানে বসে গল্পে মশগুল ছিলেন বিনোদনপ্রেমীরা। বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক পুরো জায়গাটা গাছগাছালিতে ঢাকা। গাছের সারির ফাঁকে ফাঁকে আছে পাকা রাস্তা। শহরের কোলাহল ছেড়ে রাজধানীর উপকণ্ঠ শ্যামপুরে প্রায় সাত একর জায়গার ওপর গড়ে তোলা হয়েছে পার্কটি। সবুজ বৃক্ষরাজি আর বুড়িগঙ্গা নদী মিলে পার্কটিকে করে তুলেছে নয়নাভিরাম।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে মানুষের ঢল : বিনোদনপ্রেমী মানুষের উপচে পড়া ভিড় ছিল বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে। বেশি দর্শনার্থীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হয় কর্তৃপক্ষের। ঈদের পর গত দুই দিন সাফারি পার্কে ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটেছে বলে জানা গেছে। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নারী-পুরুষ-শিশু থেকে শুরু করে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ছুটে আসে এখানে। আসেন বিদেশি পর্যটকরাও। কোর সাফারি পার্কের অংশে ছিল সবচেয়ে বেশি ভিড়। সেখান থেকে চারটি বাস ও দুটি জিপে চড়ে নির্ধারিত মাঠে থাকা উন্মুক্ত বাঘ, সিংহ, ভালুক, হরিণ, জেব্রা, জিরাফসহ বিভিন্ন জন্তু দেখছেন দর্শনার্থীরা। পার্কের প্রধান ফটক পার হয়েই দেখা যায় অসংখ্য কচ্ছপ নিরাপদে খেলা করছে জলে-ডাঙায়। পার্কে রয়েছে-বাইদ জমিতে পশুচারণভূমি, বিলুপ্ত ও দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ, কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক, এশিয়া সাফারি, বাঘের আস্তানা, সিংহের আস্তানা, চিত্রা হরিণ, কালো ভালুক, সাম্বার হরিণ ও জলহস্তীর আস্তানা। গতকাল ঈদের তৃতীয় দিনও সেখানে বিনোদনপ্রেমীদের ভিড় ছিল। সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিব প্রসাদ ভট্টাচার্য বলেন, এত দর্শনার্থী, সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা কর্তৃপক্ষ অনেকটা ভয় ও আতঙ্কে থাকলেও দর্শনার্থীর কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। গত দুই দিনে অন্তত ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে এখানে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন