শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

দেশে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার ঘটনায়ও থামাতে পারেনি ঈদুল ফিতরের তিন দিনে রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রে আগত অগণিত মানুষের উল্লাস। বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল লাখো দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। সর্বত্রই ছিল উপচে পড়া ভিড়। এবারও ঈদুল ফিতরের ছুটিতে জাতীয় চিড়িয়াখানা, শিশুপার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, লালবাগের কেল্লা, হাতিরঝিল, বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক, আহসান মঞ্জিল ও জাতীয় জাদুঘরসহ রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। এসব স্থানগুলো কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হয়। সাধারণত ঈদের ছুটিতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নারী, পুরুষ ও শিশুদের ঢল নামায় প্রতি বছরই রুটিন মাফিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সম্প্রতি শোলাকিয়া ও গুলশানের ঘটনায় এবার রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে রাখা হয়েছিল র‌্যাব, পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কঠোর নজরদারিতে। একাধিক বিনোদন কেন্দ্রের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনায় প্রেক্ষাপট পাল্টে গেছে। ফলে ঈদের ছুটিতে আগত দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোর ভিতরে ও বাইরে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। র‌্যাব, পুলিশ ও ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা সাদা পোশাকে এসব বিনোদন কেন্দ্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।

চিড়িয়াখানায় মানুষের স্রোত : ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিনে গতকাল শিশু-কিশোরসহ সব শ্রেণির দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখরিত ছিল মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানা। শিশুদের প্রধান আকর্ষণ বাঘ মামার গর্জন আর শেয়াল পণ্ডিতের হুক্কাহুয়া ডাকাডাকি, চাহুনিতে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে গত তিন দিনে রাজধানী ও পার্শ্ববর্তী দর্শনার্থীরা ভিড় জমিয়েছে চিড়িয়াখানায়। বিনোদন কেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের বরণ করে নিতে নানা ধরনের কর্মসূচি হাতে নেয়। বছরের অন্য সময় গড়ে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে যান। তবে এবারের ঈদের ছুটিতে এ সংখ্যা ৭০-৮০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। সরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে সব শ্রেণির শিশুর কাছে শাহবাগের শিশু পার্ক পছন্দের শীর্ষে। অল্প খরচে আনন্দে কাটানোর অন্যতম সুযোগ রয়েছে এ শিশু পার্কে। ফলে ঈদের সময় শিশু পার্কটিতে অনেক ভিড় থাকে। এ পার্কে গত তিন দিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসেন।

নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, এবারও ঈদের তিন দিন হাজার হাজার দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। অনেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বেশ খুশি ছিলেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে বেড়ানোর আনন্দ যেন শিশু-কিশোরদের মনে আলাদা আনন্দ এনে দেয়। এর মধ্যে চিড়িয়াখানা অন্যতম। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, কোলাহল মুখর চিড়িয়াখানা। প্রবেশ পথে দীর্ঘ লাইন ধরে ঢুকছিলেন অসংখ্য মানুষ। ঈদের তিন দিনের ছুটিতে সময় কাটাতে অনেকেই প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। এবার চিড়িয়াখানায় বাঘ, আফ্রিকান সিংহ, জিরাফ আর বানরের খাঁচার সামনে শিশু দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ময়ূরের পেখম মেলানো নাচ আর, বানরের খুনসুটিও দেখার মতো ছিল। চিড়িয়াখানায় সপরিবারে বেড়াতে আসা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন জানান, নতুন বিয়ের পরেই ঈদ পড়েছে। তাই স্ত্রী নিয়ে বেড়াতে এসেছেন। কিশোর আরিফ-টিটোরা ঢাকারই বাসিন্দা। ঈদে স্কুল ছুটি থাকায় কয়েকজন বন্ধু মিলে এসেছে চিড়িয়াখানা ঘুরতে। রিয়াজুল নামে একজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা জানান, ব্যস্ততার কারণে মেয়েকে নিয়ে এখানে আসার সুযোগই হয় না। ছুটিতে প্রতিবারই ঈদে গ্রামের বাড়িতে গেলেও এবার সম্ভব হয়নি। স্ত্রী-সন্তান ও মেয়েকে নিয়ে বেড়াতে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। পরিবারের সঙ্গে একটু সময় কাটানো হলো, সঙ্গে শিশুদের বিনোদন, এ জন্যই চিড়িয়াখানায় আসা।

শিশুপার্ক : উপচে পড়া ভিড় ছিল রাজধানীর শাহবাগের শিশুপার্কেও। বাবা, মা, আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে বেড়াতে আসে হাজার হাজার শিশু-কিশোর। কেউ রেলগাড়ি, নাগরদোলা, চড়কি ও বেলুন উড়িয়ে দিনভর আনন্দে সময় কাটান। অনেকে আবার শিশুদের সঙ্গে রেলগাড়িতে আনন্দ ভ্রমণে অংশ নেন। তবে এই ঈদে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে টানা চার দিনব্যাপী ঈদ আয়োজন। সাধারণত বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকলেও ঈদের দিন শিশুপার্ক খোলা ছিল সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। প্রচণ্ড রোদ উপেক্ষা করে দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পার্কের ভিতর-বাইরে মুখর ছিল নানা বয়সী মানুষের পদচারণায়। মেরি-গো-রাউন্ড, চাকা পায়ে চলা, টয় ট্রেন, উড়ন্ত বিমান, উড়ন্ত নভোযানসহ রয়েছে বেশ কিছু রাইড। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ঈদের ছুটি যেন অন্যতম একটি সুযোগ। ভিড় দেখা গেছে শ্যামলীর শিশুমেলায়ও। ছোট পরিসরের এই পার্কের বাইরে দর্শনার্থীদের সারি যেমন ছিল, ভিতরে রাইডগুলোর সামনেও ছিল বেশ ভিড়।

লালবাগের কেল্লা : লালবাগের কেল্লায় দিনভর হাজার হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসে। অনেকে শায়েস্তা খানের আমলের পোশাক পরিচ্ছদ দেখে বিমোহিত হন। অনেকে ওই আমলের যুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ দেখেন। অনেকে পরী বিবির মাজার দেখে মুগ্ধ হন। কথা হয় সাভারের সাজ্জাদ হাসান ও তার স্ত্রী রুবায়েত রহমানের দম্পতির সঙ্গে। সাজ্জাদ হাসান জানান, দেশে জঙ্গিবাদ আছে এমন বিশ্বাস তার নেই। এতে আতঙ্কের কিছু নেই। লালবাগ কেল্লায় সন্ধ্যার আগে তিল ধরনের ঠাঁই ছিল না।

বোটানিক্যাল গার্ডেন : এই ঈদে বোটানিক্যাল গার্ডেনের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ হওয়ায় সেখানে অনেকে বন্ধু, পরিবার ও আত্মীয়স্বজন নিয়ে ঘুরতে বের হন। কেউ কেউ গার্ডেনে নিরিবিলি পরিবেশ হকারমুক্ত কেন্দ্রে নিজের শিশু সন্তান নিয়ে একান্তে সময় কাটিয়েছেন। ঈদের পরদিন শুক্রবার প্রায় ৯ হাজার টিকিট বিক্রি হয়। আর গতকাল বিক্রি হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টিকিট। গার্ডেনে সন্তোষজনক পরিবেশে বজায় রাখতে ৬০ জন নিরাপত্তাকর্মী সার্বক্ষণিক গার্ডেনের ভিতর পাহারা দেয়।

হাতিরঝিল : রাজধানীর এক সময়ের বড় নর্দমা হাতিরঝিল এখন হয়ে উঠেছে মনোরম এক বিনোদন কেন্দ্র। ঈদের ছুটিতে দিনে-রাতে ঘোরাঘুরিতে হাতিরঝিল ছিল প্রাণবন্ত। ঈদের আনন্দকে আরও রাঙিয়ে তুলতে পরিবার কিংবা প্রিয়জনের হাত ধরে ঘুরে বেড়িয়েছেন সব বয়সী মানুষ। সোনামণিদের হাত ধরে হাঁটাচ্ছেন কেউ। আবার দল বেঁধে সবুজ ঘাসের ওপর বসে অনেকে জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছেন। সন্ধ্যা হলেই আরও বেশি জমে ওঠে জায়গাটি। অনেকে পুরো এলাকাটি ঘুরে উপভোগ করতে ভাড়া করেছে মাইক্রো বাস সার্ভিসও।

বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক : যারা ঢাকায় ঈদ করেছেন তাদের নিভৃতে সময় কাটানোর জায়গা ছিল বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক। এর একপাশে পাতানো ছিল বেঞ্চ। সেখানে বসে গল্পে মশগুল ছিলেন বিনোদনপ্রেমীরা। বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক পুরো জায়গাটা গাছগাছালিতে ঢাকা। গাছের সারির ফাঁকে ফাঁকে আছে পাকা রাস্তা। শহরের কোলাহল ছেড়ে রাজধানীর উপকণ্ঠ শ্যামপুরে প্রায় সাত একর জায়গার ওপর গড়ে তোলা হয়েছে পার্কটি। সবুজ বৃক্ষরাজি আর বুড়িগঙ্গা নদী মিলে পার্কটিকে করে তুলেছে নয়নাভিরাম।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে মানুষের ঢল : বিনোদনপ্রেমী মানুষের উপচে পড়া ভিড় ছিল বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে। বেশি দর্শনার্থীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হয় কর্তৃপক্ষের। ঈদের পর গত দুই দিন সাফারি পার্কে ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটেছে বলে জানা গেছে। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নারী-পুরুষ-শিশু থেকে শুরু করে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ছুটে আসে এখানে। আসেন বিদেশি পর্যটকরাও। কোর সাফারি পার্কের অংশে ছিল সবচেয়ে বেশি ভিড়। সেখান থেকে চারটি বাস ও দুটি জিপে চড়ে নির্ধারিত মাঠে থাকা উন্মুক্ত বাঘ, সিংহ, ভালুক, হরিণ, জেব্রা, জিরাফসহ বিভিন্ন জন্তু দেখছেন দর্শনার্থীরা। পার্কের প্রধান ফটক পার হয়েই দেখা যায় অসংখ্য কচ্ছপ নিরাপদে খেলা করছে জলে-ডাঙায়। পার্কে রয়েছে-বাইদ জমিতে পশুচারণভূমি, বিলুপ্ত ও দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ, কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক, এশিয়া সাফারি, বাঘের আস্তানা, সিংহের আস্তানা, চিত্রা হরিণ, কালো ভালুক, সাম্বার হরিণ ও জলহস্তীর আস্তানা। গতকাল ঈদের তৃতীয় দিনও সেখানে বিনোদনপ্রেমীদের ভিড় ছিল। সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিব প্রসাদ ভট্টাচার্য বলেন, এত দর্শনার্থী, সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা কর্তৃপক্ষ অনেকটা ভয় ও আতঙ্কে থাকলেও দর্শনার্থীর কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। গত দুই দিনে অন্তত ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে এখানে।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম