শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

দেশে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার ঘটনায়ও থামাতে পারেনি ঈদুল ফিতরের তিন দিনে রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রে আগত অগণিত মানুষের উল্লাস। বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল লাখো দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। সর্বত্রই ছিল উপচে পড়া ভিড়। এবারও ঈদুল ফিতরের ছুটিতে জাতীয় চিড়িয়াখানা, শিশুপার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, লালবাগের কেল্লা, হাতিরঝিল, বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক, আহসান মঞ্জিল ও জাতীয় জাদুঘরসহ রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। এসব স্থানগুলো কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হয়। সাধারণত ঈদের ছুটিতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নারী, পুরুষ ও শিশুদের ঢল নামায় প্রতি বছরই রুটিন মাফিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সম্প্রতি শোলাকিয়া ও গুলশানের ঘটনায় এবার রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে রাখা হয়েছিল র‌্যাব, পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কঠোর নজরদারিতে। একাধিক বিনোদন কেন্দ্রের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনায় প্রেক্ষাপট পাল্টে গেছে। ফলে ঈদের ছুটিতে আগত দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোর ভিতরে ও বাইরে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। র‌্যাব, পুলিশ ও ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা সাদা পোশাকে এসব বিনোদন কেন্দ্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।

চিড়িয়াখানায় মানুষের স্রোত : ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিনে গতকাল শিশু-কিশোরসহ সব শ্রেণির দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখরিত ছিল মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানা। শিশুদের প্রধান আকর্ষণ বাঘ মামার গর্জন আর শেয়াল পণ্ডিতের হুক্কাহুয়া ডাকাডাকি, চাহুনিতে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে গত তিন দিনে রাজধানী ও পার্শ্ববর্তী দর্শনার্থীরা ভিড় জমিয়েছে চিড়িয়াখানায়। বিনোদন কেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের বরণ করে নিতে নানা ধরনের কর্মসূচি হাতে নেয়। বছরের অন্য সময় গড়ে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে যান। তবে এবারের ঈদের ছুটিতে এ সংখ্যা ৭০-৮০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। সরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে সব শ্রেণির শিশুর কাছে শাহবাগের শিশু পার্ক পছন্দের শীর্ষে। অল্প খরচে আনন্দে কাটানোর অন্যতম সুযোগ রয়েছে এ শিশু পার্কে। ফলে ঈদের সময় শিশু পার্কটিতে অনেক ভিড় থাকে। এ পার্কে গত তিন দিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসেন।

নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, এবারও ঈদের তিন দিন হাজার হাজার দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। অনেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বেশ খুশি ছিলেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে বেড়ানোর আনন্দ যেন শিশু-কিশোরদের মনে আলাদা আনন্দ এনে দেয়। এর মধ্যে চিড়িয়াখানা অন্যতম। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, কোলাহল মুখর চিড়িয়াখানা। প্রবেশ পথে দীর্ঘ লাইন ধরে ঢুকছিলেন অসংখ্য মানুষ। ঈদের তিন দিনের ছুটিতে সময় কাটাতে অনেকেই প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। এবার চিড়িয়াখানায় বাঘ, আফ্রিকান সিংহ, জিরাফ আর বানরের খাঁচার সামনে শিশু দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ময়ূরের পেখম মেলানো নাচ আর, বানরের খুনসুটিও দেখার মতো ছিল। চিড়িয়াখানায় সপরিবারে বেড়াতে আসা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন জানান, নতুন বিয়ের পরেই ঈদ পড়েছে। তাই স্ত্রী নিয়ে বেড়াতে এসেছেন। কিশোর আরিফ-টিটোরা ঢাকারই বাসিন্দা। ঈদে স্কুল ছুটি থাকায় কয়েকজন বন্ধু মিলে এসেছে চিড়িয়াখানা ঘুরতে। রিয়াজুল নামে একজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা জানান, ব্যস্ততার কারণে মেয়েকে নিয়ে এখানে আসার সুযোগই হয় না। ছুটিতে প্রতিবারই ঈদে গ্রামের বাড়িতে গেলেও এবার সম্ভব হয়নি। স্ত্রী-সন্তান ও মেয়েকে নিয়ে বেড়াতে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। পরিবারের সঙ্গে একটু সময় কাটানো হলো, সঙ্গে শিশুদের বিনোদন, এ জন্যই চিড়িয়াখানায় আসা।

শিশুপার্ক : উপচে পড়া ভিড় ছিল রাজধানীর শাহবাগের শিশুপার্কেও। বাবা, মা, আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে বেড়াতে আসে হাজার হাজার শিশু-কিশোর। কেউ রেলগাড়ি, নাগরদোলা, চড়কি ও বেলুন উড়িয়ে দিনভর আনন্দে সময় কাটান। অনেকে আবার শিশুদের সঙ্গে রেলগাড়িতে আনন্দ ভ্রমণে অংশ নেন। তবে এই ঈদে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে টানা চার দিনব্যাপী ঈদ আয়োজন। সাধারণত বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকলেও ঈদের দিন শিশুপার্ক খোলা ছিল সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। প্রচণ্ড রোদ উপেক্ষা করে দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পার্কের ভিতর-বাইরে মুখর ছিল নানা বয়সী মানুষের পদচারণায়। মেরি-গো-রাউন্ড, চাকা পায়ে চলা, টয় ট্রেন, উড়ন্ত বিমান, উড়ন্ত নভোযানসহ রয়েছে বেশ কিছু রাইড। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ঈদের ছুটি যেন অন্যতম একটি সুযোগ। ভিড় দেখা গেছে শ্যামলীর শিশুমেলায়ও। ছোট পরিসরের এই পার্কের বাইরে দর্শনার্থীদের সারি যেমন ছিল, ভিতরে রাইডগুলোর সামনেও ছিল বেশ ভিড়।

লালবাগের কেল্লা : লালবাগের কেল্লায় দিনভর হাজার হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসে। অনেকে শায়েস্তা খানের আমলের পোশাক পরিচ্ছদ দেখে বিমোহিত হন। অনেকে ওই আমলের যুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ দেখেন। অনেকে পরী বিবির মাজার দেখে মুগ্ধ হন। কথা হয় সাভারের সাজ্জাদ হাসান ও তার স্ত্রী রুবায়েত রহমানের দম্পতির সঙ্গে। সাজ্জাদ হাসান জানান, দেশে জঙ্গিবাদ আছে এমন বিশ্বাস তার নেই। এতে আতঙ্কের কিছু নেই। লালবাগ কেল্লায় সন্ধ্যার আগে তিল ধরনের ঠাঁই ছিল না।

বোটানিক্যাল গার্ডেন : এই ঈদে বোটানিক্যাল গার্ডেনের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ হওয়ায় সেখানে অনেকে বন্ধু, পরিবার ও আত্মীয়স্বজন নিয়ে ঘুরতে বের হন। কেউ কেউ গার্ডেনে নিরিবিলি পরিবেশ হকারমুক্ত কেন্দ্রে নিজের শিশু সন্তান নিয়ে একান্তে সময় কাটিয়েছেন। ঈদের পরদিন শুক্রবার প্রায় ৯ হাজার টিকিট বিক্রি হয়। আর গতকাল বিক্রি হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টিকিট। গার্ডেনে সন্তোষজনক পরিবেশে বজায় রাখতে ৬০ জন নিরাপত্তাকর্মী সার্বক্ষণিক গার্ডেনের ভিতর পাহারা দেয়।

হাতিরঝিল : রাজধানীর এক সময়ের বড় নর্দমা হাতিরঝিল এখন হয়ে উঠেছে মনোরম এক বিনোদন কেন্দ্র। ঈদের ছুটিতে দিনে-রাতে ঘোরাঘুরিতে হাতিরঝিল ছিল প্রাণবন্ত। ঈদের আনন্দকে আরও রাঙিয়ে তুলতে পরিবার কিংবা প্রিয়জনের হাত ধরে ঘুরে বেড়িয়েছেন সব বয়সী মানুষ। সোনামণিদের হাত ধরে হাঁটাচ্ছেন কেউ। আবার দল বেঁধে সবুজ ঘাসের ওপর বসে অনেকে জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছেন। সন্ধ্যা হলেই আরও বেশি জমে ওঠে জায়গাটি। অনেকে পুরো এলাকাটি ঘুরে উপভোগ করতে ভাড়া করেছে মাইক্রো বাস সার্ভিসও।

বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক : যারা ঢাকায় ঈদ করেছেন তাদের নিভৃতে সময় কাটানোর জায়গা ছিল বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক। এর একপাশে পাতানো ছিল বেঞ্চ। সেখানে বসে গল্পে মশগুল ছিলেন বিনোদনপ্রেমীরা। বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক পুরো জায়গাটা গাছগাছালিতে ঢাকা। গাছের সারির ফাঁকে ফাঁকে আছে পাকা রাস্তা। শহরের কোলাহল ছেড়ে রাজধানীর উপকণ্ঠ শ্যামপুরে প্রায় সাত একর জায়গার ওপর গড়ে তোলা হয়েছে পার্কটি। সবুজ বৃক্ষরাজি আর বুড়িগঙ্গা নদী মিলে পার্কটিকে করে তুলেছে নয়নাভিরাম।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে মানুষের ঢল : বিনোদনপ্রেমী মানুষের উপচে পড়া ভিড় ছিল বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে। বেশি দর্শনার্থীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হয় কর্তৃপক্ষের। ঈদের পর গত দুই দিন সাফারি পার্কে ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটেছে বলে জানা গেছে। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নারী-পুরুষ-শিশু থেকে শুরু করে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ছুটে আসে এখানে। আসেন বিদেশি পর্যটকরাও। কোর সাফারি পার্কের অংশে ছিল সবচেয়ে বেশি ভিড়। সেখান থেকে চারটি বাস ও দুটি জিপে চড়ে নির্ধারিত মাঠে থাকা উন্মুক্ত বাঘ, সিংহ, ভালুক, হরিণ, জেব্রা, জিরাফসহ বিভিন্ন জন্তু দেখছেন দর্শনার্থীরা। পার্কের প্রধান ফটক পার হয়েই দেখা যায় অসংখ্য কচ্ছপ নিরাপদে খেলা করছে জলে-ডাঙায়। পার্কে রয়েছে-বাইদ জমিতে পশুচারণভূমি, বিলুপ্ত ও দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ, কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক, এশিয়া সাফারি, বাঘের আস্তানা, সিংহের আস্তানা, চিত্রা হরিণ, কালো ভালুক, সাম্বার হরিণ ও জলহস্তীর আস্তানা। গতকাল ঈদের তৃতীয় দিনও সেখানে বিনোদনপ্রেমীদের ভিড় ছিল। সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিব প্রসাদ ভট্টাচার্য বলেন, এত দর্শনার্থী, সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা কর্তৃপক্ষ অনেকটা ভয় ও আতঙ্কে থাকলেও দর্শনার্থীর কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। গত দুই দিনে অন্তত ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে এখানে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ