শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
তবুও বিনোদনকেন্দ্রে উপচে পড়া ভিড়

দেশে সাম্প্রতিক জঙ্গি হামলার ঘটনায়ও থামাতে পারেনি ঈদুল ফিতরের তিন দিনে রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রে আগত অগণিত মানুষের উল্লাস। বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল লাখো দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। সর্বত্রই ছিল উপচে পড়া ভিড়। এবারও ঈদুল ফিতরের ছুটিতে জাতীয় চিড়িয়াখানা, শিশুপার্ক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, লালবাগের কেল্লা, হাতিরঝিল, বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক, আহসান মঞ্জিল ও জাতীয় জাদুঘরসহ রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলো ছিল দর্শনার্থীর পদভারে মুখরিত। এসব স্থানগুলো কঠোর নজরদারির মধ্যে রাখা হয়। সাধারণত ঈদের ছুটিতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে নারী, পুরুষ ও শিশুদের ঢল নামায় প্রতি বছরই রুটিন মাফিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। সম্প্রতি শোলাকিয়া ও গুলশানের ঘটনায় এবার রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে রাখা হয়েছিল র‌্যাব, পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কঠোর নজরদারিতে। একাধিক বিনোদন কেন্দ্রের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনায় প্রেক্ষাপট পাল্টে গেছে। ফলে ঈদের ছুটিতে আগত দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিনোদন কেন্দ্রগুলোর ভিতরে ও বাইরে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। র‌্যাব, পুলিশ ও ডিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা সাদা পোশাকে এসব বিনোদন কেন্দ্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।

চিড়িয়াখানায় মানুষের স্রোত : ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিনে গতকাল শিশু-কিশোরসহ সব শ্রেণির দর্শনার্থীর পদচারণায় মুখরিত ছিল মিরপুর জাতীয় চিড়িয়াখানা। শিশুদের প্রধান আকর্ষণ বাঘ মামার গর্জন আর শেয়াল পণ্ডিতের হুক্কাহুয়া ডাকাডাকি, চাহুনিতে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে গত তিন দিনে রাজধানী ও পার্শ্ববর্তী দর্শনার্থীরা ভিড় জমিয়েছে চিড়িয়াখানায়। বিনোদন কেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের বরণ করে নিতে নানা ধরনের কর্মসূচি হাতে নেয়। বছরের অন্য সময় গড়ে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে যান। তবে এবারের ঈদের ছুটিতে এ সংখ্যা ৭০-৮০ হাজার ছাড়িয়ে যায়। সরকারি বিনোদন কেন্দ্রগুলোর মধ্যে সব শ্রেণির শিশুর কাছে শাহবাগের শিশু পার্ক পছন্দের শীর্ষে। অল্প খরচে আনন্দে কাটানোর অন্যতম সুযোগ রয়েছে এ শিশু পার্কে। ফলে ঈদের সময় শিশু পার্কটিতে অনেক ভিড় থাকে। এ পার্কে গত তিন দিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসেন।

নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর ডা. এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, এবারও ঈদের তিন দিন হাজার হাজার দর্শনার্থীর আগমন ঘটে। অনেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বেশ খুশি ছিলেন। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে বেড়ানোর আনন্দ যেন শিশু-কিশোরদের মনে আলাদা আনন্দ এনে দেয়। এর মধ্যে চিড়িয়াখানা অন্যতম। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, কোলাহল মুখর চিড়িয়াখানা। প্রবেশ পথে দীর্ঘ লাইন ধরে ঢুকছিলেন অসংখ্য মানুষ। ঈদের তিন দিনের ছুটিতে সময় কাটাতে অনেকেই প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। এবার চিড়িয়াখানায় বাঘ, আফ্রিকান সিংহ, জিরাফ আর বানরের খাঁচার সামনে শিশু দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ময়ূরের পেখম মেলানো নাচ আর, বানরের খুনসুটিও দেখার মতো ছিল। চিড়িয়াখানায় সপরিবারে বেড়াতে আসা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন জানান, নতুন বিয়ের পরেই ঈদ পড়েছে। তাই স্ত্রী নিয়ে বেড়াতে এসেছেন। কিশোর আরিফ-টিটোরা ঢাকারই বাসিন্দা। ঈদে স্কুল ছুটি থাকায় কয়েকজন বন্ধু মিলে এসেছে চিড়িয়াখানা ঘুরতে। রিয়াজুল নামে একজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা জানান, ব্যস্ততার কারণে মেয়েকে নিয়ে এখানে আসার সুযোগই হয় না। ছুটিতে প্রতিবারই ঈদে গ্রামের বাড়িতে গেলেও এবার সম্ভব হয়নি। স্ত্রী-সন্তান ও মেয়েকে নিয়ে বেড়াতে এসেছেন চিড়িয়াখানায়। পরিবারের সঙ্গে একটু সময় কাটানো হলো, সঙ্গে শিশুদের বিনোদন, এ জন্যই চিড়িয়াখানায় আসা।

শিশুপার্ক : উপচে পড়া ভিড় ছিল রাজধানীর শাহবাগের শিশুপার্কেও। বাবা, মা, আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে বেড়াতে আসে হাজার হাজার শিশু-কিশোর। কেউ রেলগাড়ি, নাগরদোলা, চড়কি ও বেলুন উড়িয়ে দিনভর আনন্দে সময় কাটান। অনেকে আবার শিশুদের সঙ্গে রেলগাড়িতে আনন্দ ভ্রমণে অংশ নেন। তবে এই ঈদে শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে টানা চার দিনব্যাপী ঈদ আয়োজন। সাধারণত বেলা ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকলেও ঈদের দিন শিশুপার্ক খোলা ছিল সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। প্রচণ্ড রোদ উপেক্ষা করে দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পার্কের ভিতর-বাইরে মুখর ছিল নানা বয়সী মানুষের পদচারণায়। মেরি-গো-রাউন্ড, চাকা পায়ে চলা, টয় ট্রেন, উড়ন্ত বিমান, উড়ন্ত নভোযানসহ রয়েছে বেশ কিছু রাইড। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য ঈদের ছুটি যেন অন্যতম একটি সুযোগ। ভিড় দেখা গেছে শ্যামলীর শিশুমেলায়ও। ছোট পরিসরের এই পার্কের বাইরে দর্শনার্থীদের সারি যেমন ছিল, ভিতরে রাইডগুলোর সামনেও ছিল বেশ ভিড়।

লালবাগের কেল্লা : লালবাগের কেল্লায় দিনভর হাজার হাজার দর্শনার্থী বেড়াতে আসে। অনেকে শায়েস্তা খানের আমলের পোশাক পরিচ্ছদ দেখে বিমোহিত হন। অনেকে ওই আমলের যুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ দেখেন। অনেকে পরী বিবির মাজার দেখে মুগ্ধ হন। কথা হয় সাভারের সাজ্জাদ হাসান ও তার স্ত্রী রুবায়েত রহমানের দম্পতির সঙ্গে। সাজ্জাদ হাসান জানান, দেশে জঙ্গিবাদ আছে এমন বিশ্বাস তার নেই। এতে আতঙ্কের কিছু নেই। লালবাগ কেল্লায় সন্ধ্যার আগে তিল ধরনের ঠাঁই ছিল না।

বোটানিক্যাল গার্ডেন : এই ঈদে বোটানিক্যাল গার্ডেনের পরিবেশ আগের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ হওয়ায় সেখানে অনেকে বন্ধু, পরিবার ও আত্মীয়স্বজন নিয়ে ঘুরতে বের হন। কেউ কেউ গার্ডেনে নিরিবিলি পরিবেশ হকারমুক্ত কেন্দ্রে নিজের শিশু সন্তান নিয়ে একান্তে সময় কাটিয়েছেন। ঈদের পরদিন শুক্রবার প্রায় ৯ হাজার টিকিট বিক্রি হয়। আর গতকাল বিক্রি হয়েছে প্রায় ২০ হাজার টিকিট। গার্ডেনে সন্তোষজনক পরিবেশে বজায় রাখতে ৬০ জন নিরাপত্তাকর্মী সার্বক্ষণিক গার্ডেনের ভিতর পাহারা দেয়।

হাতিরঝিল : রাজধানীর এক সময়ের বড় নর্দমা হাতিরঝিল এখন হয়ে উঠেছে মনোরম এক বিনোদন কেন্দ্র। ঈদের ছুটিতে দিনে-রাতে ঘোরাঘুরিতে হাতিরঝিল ছিল প্রাণবন্ত। ঈদের আনন্দকে আরও রাঙিয়ে তুলতে পরিবার কিংবা প্রিয়জনের হাত ধরে ঘুরে বেড়িয়েছেন সব বয়সী মানুষ। সোনামণিদের হাত ধরে হাঁটাচ্ছেন কেউ। আবার দল বেঁধে সবুজ ঘাসের ওপর বসে অনেকে জম্পেশ আড্ডা দিচ্ছেন। সন্ধ্যা হলেই আরও বেশি জমে ওঠে জায়গাটি। অনেকে পুরো এলাকাটি ঘুরে উপভোগ করতে ভাড়া করেছে মাইক্রো বাস সার্ভিসও।

বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক : যারা ঢাকায় ঈদ করেছেন তাদের নিভৃতে সময় কাটানোর জায়গা ছিল বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক। এর একপাশে পাতানো ছিল বেঞ্চ। সেখানে বসে গল্পে মশগুল ছিলেন বিনোদনপ্রেমীরা। বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক পুরো জায়গাটা গাছগাছালিতে ঢাকা। গাছের সারির ফাঁকে ফাঁকে আছে পাকা রাস্তা। শহরের কোলাহল ছেড়ে রাজধানীর উপকণ্ঠ শ্যামপুরে প্রায় সাত একর জায়গার ওপর গড়ে তোলা হয়েছে পার্কটি। সবুজ বৃক্ষরাজি আর বুড়িগঙ্গা নদী মিলে পার্কটিকে করে তুলেছে নয়নাভিরাম।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে মানুষের ঢল : বিনোদনপ্রেমী মানুষের উপচে পড়া ভিড় ছিল বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে। বেশি দর্শনার্থীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হয় কর্তৃপক্ষের। ঈদের পর গত দুই দিন সাফারি পার্কে ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটেছে বলে জানা গেছে। প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নারী-পুরুষ-শিশু থেকে শুরু করে সমাজের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ছুটে আসে এখানে। আসেন বিদেশি পর্যটকরাও। কোর সাফারি পার্কের অংশে ছিল সবচেয়ে বেশি ভিড়। সেখান থেকে চারটি বাস ও দুটি জিপে চড়ে নির্ধারিত মাঠে থাকা উন্মুক্ত বাঘ, সিংহ, ভালুক, হরিণ, জেব্রা, জিরাফসহ বিভিন্ন জন্তু দেখছেন দর্শনার্থীরা। পার্কের প্রধান ফটক পার হয়েই দেখা যায় অসংখ্য কচ্ছপ নিরাপদে খেলা করছে জলে-ডাঙায়। পার্কে রয়েছে-বাইদ জমিতে পশুচারণভূমি, বিলুপ্ত ও দুর্লভ প্রজাতির বৃক্ষ, কোর সাফারি, সাফারি কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক, এশিয়া সাফারি, বাঘের আস্তানা, সিংহের আস্তানা, চিত্রা হরিণ, কালো ভালুক, সাম্বার হরিণ ও জলহস্তীর আস্তানা। গতকাল ঈদের তৃতীয় দিনও সেখানে বিনোদনপ্রেমীদের ভিড় ছিল। সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শিব প্রসাদ ভট্টাচার্য বলেন, এত দর্শনার্থী, সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা কর্তৃপক্ষ অনেকটা ভয় ও আতঙ্কে থাকলেও দর্শনার্থীর কোনো ভয় বা আতঙ্ক নেই। গত দুই দিনে অন্তত ৮০-৯০ হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে এখানে।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা