শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৬

শুল্ক ফাঁকি বন্ধে ডগস্কোয়াড

চোরাচালান বন্ধে যোগ হচ্ছে হেলিকপ্টার নৌ-জাহাজও
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
শুল্ক ফাঁকি বন্ধে ডগস্কোয়াড

দেশে চোরাচালান ও শুল্ক ফাঁকির সঙ্গে অর্থ পাচার এবং জঙ্গি অর্থায়নের নিবিড় যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছে রাজস্ব প্রশাসন। তাই দেশের সার্বিক নিরাপত্তা রক্ষায় সন্ত্রাসবাদ, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য অবৈধ বাণিজ্য সঙ্কুচিত করতে নিজেদের কার্যক্রম শক্তিশালীকরণের ওপর নজর দিয়েছে শুল্ক প্রশাসন। সারা দেশের জল-স্থল ও আকাশপথে অবৈধ বাণিজ্যসহ আর্থিক অপরাধ ঠেকাতে ৩ হাজার ১৬৮ জনবল কঠামো, ৩০টি ডগস্কোয়াড, ২টি হেলিকপ্টার এবং ৫টি সামুদ্রিক জাহাজের প্রস্তাব করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। সংস্থাটি বর্তমানে মাত্র ১৮৪ জনবল দিয়ে সারা দেশে তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে।

সরকারের রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের কাছে গত ২ সেপ্টেম্বর শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুর খান সংস্থাটির সাম্প্রতিক বর্ধিত কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সাংগঠনিক কাঠামো পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের একটি প্রস্তাব দিয়েছেন।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুর খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের গোয়েন্দা কার্যক্রমে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাবিত নতুন সাংগঠনিক কাঠামো অনুমোদনে সরকারের সুবিবেচনার জন্য পেশ করেছি। এটা দ্রুত সময়ে অনুমোদন ও প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ এবং জনবল নিয়োগের কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে প্রত্যাশা করছি। এই প্রস্তাব অনুযায়ী— প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করলে জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে নিরাপত্তাসহ অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতর আরও দৃঢ় ভূমিকা পালন করবে। মূলত এ জন্যই ৩ হাজার ১৬৮ জনবল কঠামো, ৩০টি ডগস্কোয়াড, ২টি হেলিকপ্টার এবং ৫টি সামুদ্রিক নৌজাহাজসহ অন্যান্য লজিস্টিকস এবং অফিস যন্ত্রপাতির চাহিদা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এনবিআরকে দেওয়া ওই প্রস্তাবে বলা হয়, শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতর চোরাচালান ও শুল্ক ফাঁকি প্রতিরোধে দৃশ্যমান বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে আসছে। ফলে সংস্থাটির ভূমিকা বাড়ায় এবং দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় কার্যক্রম আরও অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। পুরো বাংলাদেশই বর্তমানে শুল্ক গোয়েন্দার কর্মক্ষেত্র। এর সাংগঠনিক কাঠামোতে মোট জনবল রয়েছে ৩৩৪ জন (সুপারনিউমারিসহ)। তবে বর্তমানে কর্মরত আছে মাত্র ১৮৪ জন। মাঠ পর্যায়ে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা হিসেবে ১১০ জনের মধ্যে কর্মরত আছে মাত্র ৬৪ জন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সীমান্ত ও শুল্ক বন্দরসমূহের তুলনায় শুল্ক গোয়েন্দার বর্তমান এই জনবল খুবই অপ্রতুল। এই সীমিত সংখ্যক জনবল দিয়ে দেশের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থকে সামনে রেখে এবং ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনা করে শুল্ক গোয়েন্দার কাঠামোতে মৌলিক পরিবর্তন আনা এখন সময়ের দাবি।

ওই প্রস্তাবে শুল্ক গোয়েন্দার মহাপরিচালকের পদটি তৃতীয় গ্রেড থেকে দ্বিতীয় গ্রেডে উন্নীত করে পদটিকে সদস্য বা চিফ কমিশনারের মর্যাদা প্রদান করতে বলা হয়েছে। সংস্থাটির সদর দফতরে গোয়েন্দা ফরেনসিক ল্যাবরেটরি ও দেশের ৮টি বিভাগীয় শহরে পৃথক সদর দফতর স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া সদর দফতরের কার্যক্রম গতিশীল করতে অতিরিক্ত মহাপরিচালকের নতুন ৩টি পদ সৃষ্টি করে তা তৃতীয় গ্রেডে উন্নীতকরণ এবং এই ৩টি পদের একেকজনের বিভাগ হবে যথাক্রমে— গোয়েন্দা, অপারেশন ও মানি লন্ডারি ও ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন বিভাগ। বাংলাদেশে যেসব অর্থ পাচার হয়, তার অধিকাংশই বাণিজ্যের আড়ালে সম্পন্ন হয়। ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি—জিএফআইর প্রতিবেদন ২০১৫’র তথ্য উল্লেখ করে বলেছে, বাংলাদেশ থেকে ২০১৪ সালে ৭৬ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। গত ১০ বছরে বিদেশে প্রায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার স্থানান্তরিত হয়েছে। প্রতিবছর প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়। এই অর্থ পাচারের প্রায় ৮০ শতাংশ সংঘটিত হয় বাণিজ্যের মাধ্যমে। ফলে অর্থ পাচার আইনের সংশোধনী অনুযায়ী— শুল্ক গোয়েন্দার এই নতুন দায়িত্ব পালনের জন্য সক্ষমতা বাড়ানোর অংশ হিসেবে জনবল ও সাংগঠনিক কাঠামো সংশোধন করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। শুল্ক গোয়েন্দা প্রস্তাবে আরও বলেছে, রাজস্ব আহরণ, সুরক্ষা ও নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখতে সম্প্রতি স্বর্ণ, মাদক, মুদ্রা ও অন্যান্য ক্ষতিকর পণ্যের চোরাচালান প্রতিরোধে শুল্ক গোয়েন্দার কার্যক্রম দৃশ্যমান এবং সংসদে প্রশংসিত হয়েছে। বর্তমানে সন্ত্রাসবাদ বিস্তারের পরিপ্রেক্ষিতে নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় এনে শুল্ক গোয়েন্দার সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন। সম্প্রতি এই দফতর পরিচালিত অপারেশন জাতীয় নিরাপত্তায় বিশেষ অবদান রেখেছে। চলতি অর্থ আইন-২০১৬’র মাধ্যমে শুল্ক আইনের বিদ্যমান শুল্ক কর্মকর্তাদের শুল্ক সংক্রান্ত যে কোনো অপরাধ তদন্তের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধি মোতাবেক পুলিশের ন্যায় অপরাধ তদন্ত করার দায়িত্ব শুল্ক গোয়েন্দাকে দেওয়া হয়েছে। আবার মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সংশোধনী অনুযায়ী— চোরাচালানসহ ৫টি অপরাধের অর্থ পাচার সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্তের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে শুল্ক গোয়েন্দাকে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের প্রস্তাবিত জনবলের সার-সংক্ষেপে দেখা যায়,  একটি মহাপরিচালক পদের সঙ্গে ৪টি অতিরিক্ত মহাপরিচালকের পদ সৃষ্টি করতে বলা হয়েছে।

এর সঙ্গে নতুন অন্য পদগুলো হলো— ১০টি পরিচালক, ১৮টি যুগ্ম-পরিচালক, ৮২টি উপ/সহকারী পরিচালক, ১টি চিফ কেমিস্ট, ১টি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, ২টি টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার, ৬টি পাইলট, ৪টি ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার, ১টি প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, ৫৬টি প্রোগ্রামার, ১২৮টি রাজস্ব কর্মকর্তা, ৫১৮টি সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা, ৬৩টি সহকারী প্রোগ্রামার, ৬৯টি কম্পিউটার অপারেটর, ১৮টি অফিস সুপাররিনটেনডেন্ট, ৫৫টি প্রধান সহকারী, ১২৫টি উচ্চমান সহকারী, ৫টি সাঁট-লিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর, ২৮টি সাঁট-মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ৫৯টি ক্যাশিয়ার, ১৫৫টি অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ১৫১টি ডাটা এন্টি অপারেটর, ১৮২টি গাড়ি চালক, ৬৫টি ফটোকপি মেশিন অপারেটর, ১১২টি ডেসপাস রাইডার, ৬৯টি সাব-ইন্সপেক্টর, ৫টি ডগ হ্যান্ডেলার ট্রেইনার, ৭২৪টি সিপাই, ৪০টি ডগ হ্যান্ডলার, ১০টি স্পিড বোট চালক, ২৫৪টি অফিস সহকারী/এম.এল.এস.এস, ৫৭টি নৈশপ্রহরী ও ৯০টি সুইপার পদে মোট ৩ হাজার ১৬৮ জনের জনবলের পাশাপাশি ৩০টি ডগ স্কোয়াডের প্রস্তাব করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়