শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৬

শুল্ক ফাঁকি বন্ধে ডগস্কোয়াড

চোরাচালান বন্ধে যোগ হচ্ছে হেলিকপ্টার নৌ-জাহাজও
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
শুল্ক ফাঁকি বন্ধে ডগস্কোয়াড

দেশে চোরাচালান ও শুল্ক ফাঁকির সঙ্গে অর্থ পাচার এবং জঙ্গি অর্থায়নের নিবিড় যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছে রাজস্ব প্রশাসন। তাই দেশের সার্বিক নিরাপত্তা রক্ষায় সন্ত্রাসবাদ, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অপরাধ নিয়ন্ত্রণের জন্য অবৈধ বাণিজ্য সঙ্কুচিত করতে নিজেদের কার্যক্রম শক্তিশালীকরণের ওপর নজর দিয়েছে শুল্ক প্রশাসন। সারা দেশের জল-স্থল ও আকাশপথে অবৈধ বাণিজ্যসহ আর্থিক অপরাধ ঠেকাতে ৩ হাজার ১৬৮ জনবল কঠামো, ৩০টি ডগস্কোয়াড, ২টি হেলিকপ্টার এবং ৫টি সামুদ্রিক জাহাজের প্রস্তাব করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। সংস্থাটি বর্তমানে মাত্র ১৮৪ জনবল দিয়ে সারা দেশে তাদের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে।

সরকারের রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের কাছে গত ২ সেপ্টেম্বর শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুর খান সংস্থাটির সাম্প্রতিক বর্ধিত কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সাংগঠনিক কাঠামো পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের একটি প্রস্তাব দিয়েছেন।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুর খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের গোয়েন্দা কার্যক্রমে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রস্তাবিত নতুন সাংগঠনিক কাঠামো অনুমোদনে সরকারের সুবিবেচনার জন্য পেশ করেছি। এটা দ্রুত সময়ে অনুমোদন ও প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ এবং জনবল নিয়োগের কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে প্রত্যাশা করছি। এই প্রস্তাব অনুযায়ী— প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করলে জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে নিরাপত্তাসহ অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতর আরও দৃঢ় ভূমিকা পালন করবে। মূলত এ জন্যই ৩ হাজার ১৬৮ জনবল কঠামো, ৩০টি ডগস্কোয়াড, ২টি হেলিকপ্টার এবং ৫টি সামুদ্রিক নৌজাহাজসহ অন্যান্য লজিস্টিকস এবং অফিস যন্ত্রপাতির চাহিদা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এনবিআরকে দেওয়া ওই প্রস্তাবে বলা হয়, শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতর চোরাচালান ও শুল্ক ফাঁকি প্রতিরোধে দৃশ্যমান বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে আসছে। ফলে সংস্থাটির ভূমিকা বাড়ায় এবং দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় কার্যক্রম আরও অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। পুরো বাংলাদেশই বর্তমানে শুল্ক গোয়েন্দার কর্মক্ষেত্র। এর সাংগঠনিক কাঠামোতে মোট জনবল রয়েছে ৩৩৪ জন (সুপারনিউমারিসহ)। তবে বর্তমানে কর্মরত আছে মাত্র ১৮৪ জন। মাঠ পর্যায়ে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা হিসেবে ১১০ জনের মধ্যে কর্মরত আছে মাত্র ৬৪ জন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সীমান্ত ও শুল্ক বন্দরসমূহের তুলনায় শুল্ক গোয়েন্দার বর্তমান এই জনবল খুবই অপ্রতুল। এই সীমিত সংখ্যক জনবল দিয়ে দেশের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থকে সামনে রেখে এবং ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনা করে শুল্ক গোয়েন্দার কাঠামোতে মৌলিক পরিবর্তন আনা এখন সময়ের দাবি।

ওই প্রস্তাবে শুল্ক গোয়েন্দার মহাপরিচালকের পদটি তৃতীয় গ্রেড থেকে দ্বিতীয় গ্রেডে উন্নীত করে পদটিকে সদস্য বা চিফ কমিশনারের মর্যাদা প্রদান করতে বলা হয়েছে। সংস্থাটির সদর দফতরে গোয়েন্দা ফরেনসিক ল্যাবরেটরি ও দেশের ৮টি বিভাগীয় শহরে পৃথক সদর দফতর স্থাপনের কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া সদর দফতরের কার্যক্রম গতিশীল করতে অতিরিক্ত মহাপরিচালকের নতুন ৩টি পদ সৃষ্টি করে তা তৃতীয় গ্রেডে উন্নীতকরণ এবং এই ৩টি পদের একেকজনের বিভাগ হবে যথাক্রমে— গোয়েন্দা, অপারেশন ও মানি লন্ডারি ও ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন বিভাগ। বাংলাদেশে যেসব অর্থ পাচার হয়, তার অধিকাংশই বাণিজ্যের আড়ালে সম্পন্ন হয়। ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিগ্রিটি—জিএফআইর প্রতিবেদন ২০১৫’র তথ্য উল্লেখ করে বলেছে, বাংলাদেশ থেকে ২০১৪ সালে ৭৬ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। গত ১০ বছরে বিদেশে প্রায় ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার স্থানান্তরিত হয়েছে। প্রতিবছর প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়। এই অর্থ পাচারের প্রায় ৮০ শতাংশ সংঘটিত হয় বাণিজ্যের মাধ্যমে। ফলে অর্থ পাচার আইনের সংশোধনী অনুযায়ী— শুল্ক গোয়েন্দার এই নতুন দায়িত্ব পালনের জন্য সক্ষমতা বাড়ানোর অংশ হিসেবে জনবল ও সাংগঠনিক কাঠামো সংশোধন করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। শুল্ক গোয়েন্দা প্রস্তাবে আরও বলেছে, রাজস্ব আহরণ, সুরক্ষা ও নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখতে সম্প্রতি স্বর্ণ, মাদক, মুদ্রা ও অন্যান্য ক্ষতিকর পণ্যের চোরাচালান প্রতিরোধে শুল্ক গোয়েন্দার কার্যক্রম দৃশ্যমান এবং সংসদে প্রশংসিত হয়েছে। বর্তমানে সন্ত্রাসবাদ বিস্তারের পরিপ্রেক্ষিতে নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় এনে শুল্ক গোয়েন্দার সক্ষমতা বাড়ানো প্রয়োজন। সম্প্রতি এই দফতর পরিচালিত অপারেশন জাতীয় নিরাপত্তায় বিশেষ অবদান রেখেছে। চলতি অর্থ আইন-২০১৬’র মাধ্যমে শুল্ক আইনের বিদ্যমান শুল্ক কর্মকর্তাদের শুল্ক সংক্রান্ত যে কোনো অপরাধ তদন্তের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধি মোতাবেক পুলিশের ন্যায় অপরাধ তদন্ত করার দায়িত্ব শুল্ক গোয়েন্দাকে দেওয়া হয়েছে। আবার মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের সংশোধনী অনুযায়ী— চোরাচালানসহ ৫টি অপরাধের অর্থ পাচার সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্তের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে শুল্ক গোয়েন্দাকে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের প্রস্তাবিত জনবলের সার-সংক্ষেপে দেখা যায়,  একটি মহাপরিচালক পদের সঙ্গে ৪টি অতিরিক্ত মহাপরিচালকের পদ সৃষ্টি করতে বলা হয়েছে।

এর সঙ্গে নতুন অন্য পদগুলো হলো— ১০টি পরিচালক, ১৮টি যুগ্ম-পরিচালক, ৮২টি উপ/সহকারী পরিচালক, ১টি চিফ কেমিস্ট, ১টি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, ২টি টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার, ৬টি পাইলট, ৪টি ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার, ১টি প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা, ৫৬টি প্রোগ্রামার, ১২৮টি রাজস্ব কর্মকর্তা, ৫১৮টি সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা, ৬৩টি সহকারী প্রোগ্রামার, ৬৯টি কম্পিউটার অপারেটর, ১৮টি অফিস সুপাররিনটেনডেন্ট, ৫৫টি প্রধান সহকারী, ১২৫টি উচ্চমান সহকারী, ৫টি সাঁট-লিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর, ২৮টি সাঁট-মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর, ৫৯টি ক্যাশিয়ার, ১৫৫টি অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর, ১৫১টি ডাটা এন্টি অপারেটর, ১৮২টি গাড়ি চালক, ৬৫টি ফটোকপি মেশিন অপারেটর, ১১২টি ডেসপাস রাইডার, ৬৯টি সাব-ইন্সপেক্টর, ৫টি ডগ হ্যান্ডেলার ট্রেইনার, ৭২৪টি সিপাই, ৪০টি ডগ হ্যান্ডলার, ১০টি স্পিড বোট চালক, ২৫৪টি অফিস সহকারী/এম.এল.এস.এস, ৫৭টি নৈশপ্রহরী ও ৯০টি সুইপার পদে মোট ৩ হাজার ১৬৮ জনের জনবলের পাশাপাশি ৩০টি ডগ স্কোয়াডের প্রস্তাব করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ