শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬

সমস্যার শেষ নেই জবি শিক্ষার্থীদের

সুখে-দুঃখে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
রাশেদ হোসাইন, জবি
প্রিন্ট ভার্সন
সমস্যার শেষ নেই জবি শিক্ষার্থীদের

রাজধানীর অন্যতম উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্যার শেষ নেই। দেশের ৩৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। বিভিন্ন সমস্যাবাণে জর্জরিত এ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সমস্যা আর সংকটের মধ্য দিয়ে শিক্ষাজীবন পার করছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ হাজার শিক্ষার্থী মানবেতর জীবনযাপন করছেন। দেশের অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো ভর্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ভর্তি হলেও তারা পাচ্ছেন না তেমন সুযোগ-সুবিধা। রাজধানীর অনাবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়টির আবাসন সমস্যার সঙ্গে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিবহন সমস্যা,  শ্রেণিকক্ষ সংকট। সমৃদ্ধ নয় গ্রন্থাগার, সেমিনার কক্ষ। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন শেষে জুটছে না কাঙ্ক্ষিত সমাবর্তন। নামমাত্র মেডিকেল সেন্টার। খেলাধুলা ও বিনোদনের ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। একমাত্র খেলার মাঠ ধূপখোলা, যা খেলার অনুপযোগী। বিশুদ্ধ খাবারের পানির অভাব। ক্যান্টিনে খাবারের ব্যবস্থা থাকলেও শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নেওয়া হয় গলাকাটা দাম, যা দেখার কেউ নেই। নামে  বিশ্ববিদ্যালয় হলেও এখানে কোনো সুযোগ-সুবিধাই পান না দেশের অন্যতম এ বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য যান, নতুন উপাচার্য আসেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীরা  সমস্যা সমাধানের আন্দোলন করেন। সবাই আশ্বাস দেন। তড়িঘড়ি করে কমিটিও গঠন করা হয়। চলে চিঠি চালাচালিও। কিন্তু সমস্যার সমাধান হয় না। সমস্যা আর সংকট থেকেই যায়। জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগে ১২টি হল থাকলেও বর্তমানে সেগুলো বেদখল হয়ে আছে। নামেমাত্র কিছু দখলে থাকলেও সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদ্যোগের অভাবে তৈরি হয়নি কোনো ভবন। বাণী ভবন নামের একটি হলের এক অংশে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা থাকেন। এ ছাড়া সৈয়দ নজরুল ইসলাম হলে ২৩ জন শিক্ষার্থী থাকেন, সেখানে শিক্ষার্থীদের দেখাশোনা করে না বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন। হাবিবুর রহমান হলে কর্মচারী থাকলেও ভবন করার তাগাদা নেই প্রশাসনের। আবাসিক সুবিধা না থাকার কারণে ছাত্রছাত্রীদের অনেক টাকা ব্যয়ে বাইরে থাকতে হয়। অন্যদিকে যাওয়া-আসার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে যে পরিমাণ পরিবহন বাস আছে তাও খুব কম। প্রায়ই বাসে জায়গা পাওয়া যায় না। ফলে বাধ্য হয়ে পাবলিক বাসে করে যেতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন দফতর সূত্রে জানা যায়, ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য বরাদ্দ রয়েছে মাত্র ১৪টি বাস। এর মধ্যে ১২টি দ্বিতল, অন্য দুটি একতলা বাস। এ ছাড়া সাতটি বাস শিক্ষকদের যাতায়াতের জন্য। আর সিনিয়র শিক্ষকদের জন্য রয়েছে ছয়টি মাইক্রোবাস। অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে মাত্র একটি, যা শিক্ষক-শিক্ষার্থীর তুলনায় একেবারেই নগণ্য। ৯২ ভাগ শিক্ষার্থী পরিবহন সুবিধার বাইরে। এক কথায় প্রতিনিয়ত অন্তহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন জবি শিক্ষার্থীরা। ক্যাম্পাসে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয় ছাত্রীদের। বাসগুলোতে ছাত্রীদের বসার আলাদা ব্যবস্থা না থাকায় দাঁড়িয়েই তাদের আসা-যাওয়া করতে হয়। ছাত্রীদের জন্য নেই পর্যাপ্ত শৌচাগার। ভালো মানের বই লাইব্রেরি বা বিভাগীয় সেমিনারে না থাকলেও ছাত্রছাত্রীরা সেগুলো নিয়ে এক দিনের বেশি রাখতে পারেন না। বই নিয়ে লাইব্রেরিতে প্রবেশ করা যায় না। জবিতে পাঠদানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বইয়ের তীব্র অভাব। সরেজমিন দেখা যায়, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে কোনো বিষয়েরই পর্যাপ্ত বই নেই। সাংবাদিকতা, ইতিহাস বিভাগের সেমিনারে পর্যাপ্ত বই নেই। প্রায় প্রতিটি বিভাগের একই অবস্থা। সেমিনার আছে তো বই নেই। কয়েকটিতে থাকলেও অপর্যাপ্ত। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে ফটোকপি করার কোনো ব্যবস্থা নেই। শিক্ষার্থীরা জানান, এখানে শ্রেণিকক্ষের সংকট অনেক বেশি। এক ব্যাচ ক্লাস করলে অন্য ব্যাচ ক্লাসের অপেক্ষায় বাইরে দাঁড়িয়ে থাকে। আবার শ্রেণিকক্ষ এমন যে সেখানে বসার জায়গা থাকে না। বিভাগীয় কমন কক্ষও নেই ছাত্রীদের। দু-একটি বিভাগে থাকলেও তাতে ছাত্রীদের বসার জন্য প্রয়োজনীয় আসবাব নেই। পরীক্ষা থাকলে অন্যরা ক্লাস করতে পারেন না। প্রায় সব বিভাগের এ অবস্থা। সাংবাদিকতা বিভাগের তৃতীয় সেমিস্টারের ছাত্র শামিম আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমরা গ্রাম থেকে আসা দরিদ্র শিক্ষার্থী। থাকার জন্য কোনো আবাসিক হল নেই। বাইরে থাকা অনেক কষ্টসাধ্য। বাড়িওয়ালারা ব্যাচেলর বলে বাসা ভাড়া দিতে চান না। তাই হল খুব জরুরি। এর ওপর লাইব্রেরি ও ল্যাব সুবিধা অপ্রতুল। শ্রেণিকক্ষের সংকট। এতে আমাদের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।’ বিগত ১১ বছরে হয়নি একটি সমাবর্তন। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। কিন্তু ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে এক আইন পাসের মাধ্যমে তৎকালীন জগন্নাথ কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হলেও অদ্যাবধি কোনো সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়নি। সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অবহেলা আর অনীহার কারণে আজও কোনো সমাবর্তন হচ্ছে না। জানা যায়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে একাডেমিক কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ১১টি ব্যাচ ভর্তি হয়েছে। আবার এরই মধ্যে ১২তম ব্যাচ ভর্তির প্রক্রিয়া চলছে। ৩৬টির মধ্যে ৩০টি বিভাগ থেকে প্রায় ৩০ হাজার শিক্ষার্থী অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করার মাধ্যমে বের হয়ে গেলেও তাদের ভাগ্যে জোটেনি সমাবর্তন। জবিতে নামেমাত্র একটি মেডিকেল সেন্টার রয়েছে। ২০ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য মাত্র একজন ডাক্তার। তাও ওষুধ বাইরে থেকে কিনে নিতে হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারের পরিধি ধীরে ধীরে ছোট হয়ে আসছে। হ্রাস পাচ্ছে চিকিত্সাসেবা কার্যক্রম। নেই কোনো বেডের ব্যবস্থা। নেই পর্যাপ্ত ওষুধ। অসুস্থ হলে প্যারাসিটামল, হিস্টাসিন, স্যালাইন-জাতীয় প্রাথমিক ওষুধ ছাড়া কিছুই মেলে না জবি মেডিকেলে। এমনই অভিযোগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের। জবি মেডিকেলের একমাত্র চিকিৎসক মিতা শবনম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘আমাদের জনবল সমস্যা দীর্ঘদিনের। এ সমস্যা সমাধানে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অনেক দিন ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু ফল পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ হচ্ছে, যখনই বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় তখন আবেদন পড়ে না। ফলে এ সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। এখানে আছেন মাত্র দুজন মেডিকেল অ্যাসিস্টেন্ট। এ ছাড়া ভার্সিটির পরিসর ছোট হওয়ায় মেডিকেলের পরিধি দিনে দিনে ছোট হচ্ছে।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ক্যান্টিনে নিম্নমানের খাবার বিক্রি হচ্ছে উচ্চমূল্যে। ২ লিটার কোক ৮০ টাকা দিয়ে কিনে ১০০ মিলি ১০ টাকা করে ২০০-২৫০ টাকা বিক্রি করা হয়। নিম্নমানের তেহারি ৪০-৪৫ টাকা করে বিক্রি করা হয়। এসব বিষয় জানতে চাইলে জবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেন, ‘সংকট উত্তরণে সব ধরনের চেষ্টা চলছে, যা শিক্ষার্থীরাও দেখছে। এসব সমস্যা এক দিনে সমাধান করা সম্ভব নয়। আশা করি একে একে সব সমস্যা সমাধান হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন