শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

বন্যায় কোথাও উন্নতি কোথাও অবনতি

রেল যোগাযোগ শুরু
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যায় কোথাও উন্নতি কোথাও অবনতি

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে উত্তর ও দক্ষিণের ট্রেন চলাচল প্রায় ৩৬ ঘণ্টা পর শুরু হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পৌলির রেলসেতু পার হয়ে গতকাল বিকাল ৫টা ২৫ মিনিটে ঢাকা থেকে রংপুর যায় ‘রংপুর এক্সপ্রেস’ ট্রেন। এদিকে দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কোথাও উন্নতি ও কোথাও অবনতি হয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় নদ-নদীর পানি কমে গেলেও কোথাও কোথাও নতুন করে এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বন্যাকবলিত এলাকায় খাবার, চিকিৎসা সহায়তা ও বিশুদ্ধ পানির অভাবে মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। অনেক এলাকায় পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা পৌঁছেনি। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বন্যাকবলিত এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। বানভাসি এলাকায় বর্তমানে শুরু হয়েছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব। বন্যাকবলিত এলাকায় ডায়রিয়া, জ্বরসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশুদের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর— রেল যোগাযোগ পুনঃস্থাপিত : রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী রমজান আলী জানান, রবিবার দুপুরে রেলসেতু মেরামত কাজ শুরু হয়। প্রায় ৩০০ শ্রমিক কাজ করে সোমবার বিকালের মধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত সেতু মেরামত শেষ করে। বন্যার পানিতে পৌলি রেলসেতুর অ্যাপ্রোচের (সংযোগের) প্রায় ২০ ফুট অংশের মাটি রবিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ধসে যায়। ফলে ওই সময় থেকে ঢাকার সঙ্গে দেশের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। রবিবার উত্তরাঞ্চল থেকে আন্তনগর ট্রেনের মধ্যে একতা, নীলসাগর, চিত্রা, দ্রুতযান ও লোকাল ট্রেন চলাচল করে। এই ট্রেনগুলোর মধ্যে আন্তনগর ট্রেনগুলো বঙ্গবন্ধু সেতু অতিক্রম করে পূর্বপার পর্যন্ত চলাচল করে। সেখানে যাত্রীদের নামিয়ে দিয়ে আবার ফিরে এসে পূর্বের স্থানের দিকে চলে যায়। সব যাত্রী পূর্বপারে নামার পর বাসযোগে ঢাকায় রওনা হয়।

বগুড়ায় পানি কমছে : বগুড়ায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। গতকাল যমুনা নদীর পানি কমে বিপদসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে যমুনার পানি কমতে থাকলেও বাড়তে শুরু করেছে বাঙালি নদীর পানি। বাঙালি নদীর পানি বেড়ে বিপদসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যায় ৫ উপজেলার ২১টি ইউনিয়নের ১৯৫টি গ্রামের প্রায় ৪০ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সারিয়াকান্দি, ধুনট, সোনাতলা, শিবগঞ্জ ও নন্দীগ্রাম উপজেলার দেড় লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। গতকাল জেলায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে। পানি দ্রুত কমে যাচ্ছে। যমুনায় পানি ১২৬ সেন্টিমিটার থেকে কমে এখন ৩১ সেন্টিমিটার বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাঙ্গালি নদীর পানি ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দুই দফা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এ অঞ্চলে বর্তমানে শুরু হয়েছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব। বন্যাকবলিত এলাকায় পাতলা পায়খানা, জ্বরসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশুদের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে।

রাজশাহীতে দিশাহারা দেড় লাখ মানুষ : বন্যায় রাজশাহীর দুই উপজেলায় প্রায় দেড় লাখ মানুষের ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে এসব মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় জীবন কাটাচ্ছে। তারা পর্যাপ্ত খাবার ও বিশুদ্ধ পানির অভাবে পড়েছে। সরকারি-বেসরকারি কিছু সংস্থা তাদের সাহায্যে এগিয়ে এলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। শুধু সরকারি হিসাবেই রাজশাহীর বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলায় এখন পর্যন্ত ২১ হাজার ৬১১টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। সরকারি হিসাবে, বানভাসি মানুষের সংখ্যা এক লাখ ৪২ হাজার ৬৮৫ জন।

তবে এরই মধ্যে বন্যাদুর্গতদের মাঝে ৭০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল হক। তিনি জানান, বন্যাকবলিত এলাকার উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে চালগুলো বিতরণ করা হয়েছে। এদিকে জেলার বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হচ্ছে না। বাগমারার আরও একটি ইউনিয়ন নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের সঙ্গে উপজেলা ও জেলা সদরের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। গতকাল সকালে বাগমারার ভিতর দিয়ে প্রবাহিত শিব নদীর পানির উচ্চতা ১৬ দশমিক ৮৯ মিটার এবং ফকিন্নী নদীর পানি ১৪ দশমিক ৮৯ মিটার রেকর্ড করা হয়েছে।

বাগমারার যোগীপাড়া ইউনিয়ন নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। এদিকে পশ্চিম বাগমারা হয়ে আত্রাই নদীর পানি মোহনপুর উপজেলায় ঢুকছে। তবে মোহনপুরে শিব নদীর ভেঙে যাওয়া বাঁধ এক সপ্তাহ পর মেরামত করতে পেরেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তারপরও রায়ঘাটি ইউনিয়ন দিয়ে আত্রাই নদীর পানি মোহনপুরে ঢুকে পড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না। এই উপজেলার জাহানাবাদ, বাকশিমইল ও মৌগাছি ইউনিয়নের ৮৯টি গ্রামের ৯৭০টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

সিরাজগঞ্জে দুর্ভোগে মানুষ : পানি কমতে শুরু করলেও এখনো অধিকাংশ বসতবাড়িতে পানি থাকায় দুর্ভোগ কমেনি। দেখা দিয়েছে খাদ্য-ওষুধ সংকট। সরকারিভাবে পরিবারপ্রতি ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হলেও অনেক পরিবার তা পায়নি। যেসব পরিবার পেয়েছে তাদেরও শেষ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে বন্যাকবলিতরা। এ ছাড়া ত্রাণ বিতরণে চেয়ারম্যান-মেম্বারদের স্বজনপ্রীতির অভিযোগও উঠেছে। যমুনার পানি বর্তমানে বিপদসীমার ৮০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অনেকে পানির মধ্যেই বাড়িতে অবস্থান করছে। টয়লেট-বিশুদ্ধ পানির সমস্যায় ভুগছে এসব পরিবার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে। ওয়াপদা বাঁধে খোকসাবাড়ি ইউনিয়নের খলিশাকুড়া খিচুড়িপাড়া গ্রামের আবদুস সালাম জানান, বাড়িতে এখন প্রায় গলা পানি। ৮ দিন ওয়াপদা বাঁধে রয়েছি। এখন পর্যন্ত চেয়ারম্যান-মেম্বাররা সাহায্য সহযোগিতা করেনি। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবদুর রহিম জানান, ৭১৬ মে.টন চাল ও ১৬ লাখ ৩৫ হাজার নগদ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

নওগাঁয় ত্রাণের জন্য হাহাকার : ঘরে প্রায় কোমর সমান পানি। কেউ কেউ সেখানেই থাকছেন পানি কমার আশায়। অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন রাস্তা কিংবা উঁচু জায়গায়। নৌকা নিয়ে কাছে যেতেই বানভাসি মানুষ ছুটে আসে ত্রাণের আশায়। তারপর যখন শোনেন কেউ তাদের জন্য ত্রাণ নিয়ে আসেনি, তখন মুখ মলিন হয়ে যায়। বানভাসি মানুষের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে নারী, শিশু ও পরিবারের প্রবীণ সদস্যরা। পানির ঢলে নওগাঁর আত্রাই ও ছোট যমুনা নদীর বাঁধ ভেঙে নওগাঁর সদর, মান্দা, রানীনগর, আত্রাই, বদলগাছি, পত্নীতলা, মহাদেবপুর, ধামইরহাট ও সাপাহার, পোরশা উপজেলার ৬৫টি ইউনিয়নের প্রায় তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত মানুষের মধ্যে ত্রাণের জন্য হাহাকার চলছে। মান্দা উপজেলার বিষ্ণপুর ইউনিয়নে আত্রাই নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে গবাদিপশু সঙ্গে নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে শতাধিক পরিবার। নৌকা নিয়ে সেখানে যেতেই ১০-১২ জন মানুষ ছুটে এসে ত্রাণের জন্য নিজেদের নাম লিখতে বলেন। তারপর সাংবাদিক পরিচয় শুনে সবার মুখ মলিন যায়। দাসপাড়া গ্রামের মাজেদা বেগম বলেন, ‘হামরা দিনে অ্যানে দিন খাওয়া মানুষ। পোলাপান নিয়ে চিঁড়া-মুড়ি খ্যায়া আছি। ইলিপ দিবে বলে নাম লিখে নিয়ে গেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এক ছটাকও ইলিপ পাইনি। ইলিপ না প্যালে মরা ছাড়া গতি নাই।’

সদরপুরে বানভাসিদের ভোগান্তি : ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে বন্যার পানি কিছুটা কমলেও বানভাসি মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে। বিশেষ করে পদ্মার চরাঞ্চলের বানভাসি প্রায় ১০ হাজার মানুষ খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান নিয়ে কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তাদের ঘরবাড়িতে চাল ছুঁই-ছুঁই পানি। অনেকে বাড়ি ছেড়ে পাড়ি জমিয়েছে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে। গত ১৫ দিন ধরে পানিবন্দী অবস্থায় তারা সাহায্য পেয়েছে মাত্র ১০ কেজি চাল। কিছু দুর্গম এলাকায় কোনো সাহায্য পৌঁছেনি। ওই অঞ্চলের নলকূপগুলো ডুবে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। শিক্ষাঙ্গন ডুবে যাওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

গোবিন্দগঞ্জে গৃহবধূর মৃত্যু : গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট, তিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি গত কয়েক দিন ধরে কমতে থাকলেও মানুষের দুর্ভোগ কমেনি। নদ-নদীর পানি কমলেও তা বিপদসীমার কাছাকাছি থাকায় মানুষ এখনো নিজ বাড়িতে ফিরতে পারেনি। রাস্তাঘাটেরও বেহাল অবস্থা। রবিবার রাতে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কাজিয়ারচরে ডাকাত দল হামলা চালিয়ে ২৫-৩০টি গরু নিয়ে যায়। বাধা দিতে গেলে ডাকাতের গুলিতে ৪ জন গুলিবিদ্ধসহ সাতজন আহত হয়েছেন। পরে সারা দিন অভিযান চালিয়ে পুলিশ জামালপুর জেলার বাহাদুরাবাদ এলাকা থেকে লুট হওয়া ২১টি গরু উদ্ধার ও ডাকাতিতে জড়িত সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। এদিকে রবিবার সন্ধ্যায় গোবিন্দগঞ্জে বন্যার পানিতে ডুবে বুলি বেগম (৫০) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বুলি বেগম উপজেলার রামপুরা গ্রামের বাদশা মিয়ার স্ত্রী।

দিনাজপুরে যাতায়াতে ভোগান্তি : বন্যায় ভেঙে যাওয়ায় জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার ১২ ইউপির কাঁচা-পাকা অনেক রাস্তায় এলাকাবাসীর চলাচলে ভোগান্তি হচ্ছে। এ উপজেলার ১২ ইউনিয়নে বন্যায় প্লাবিত হয়ে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে কাঁচা-পাকা রাস্তা ডুবে ও প্রবল স্রোতে পাকা রাস্তার বিটুমিন ও কাঁচা রাস্তা ভেঙে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে চিরিরবন্দর-বলাইবাজার দিয়ে কুতুবডাঙ্গা, শিমুলতলী-আমতলী, ঘুঘুরাতলী-রানীরবন্দর, বেলতলী-বিন্যাকুড়ি পাকা রাস্তাগুলো বেশি ক্ষতি হয়েছে। এসব রাস্তার কার্পেটিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় গর্তে পরিণত হয়েছে। চিরিরবন্দর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফিরোজ আহমেদ জানান, বন্যায় উপজেলার পাকা রাস্তার ১২২ কিলোমিটারের মধ্যে ১০ কিলোমিটার ও কাঁচা রাস্তা ৬৬৯ কিলোমিটারের মধ্যে ৬০০ কিলোমিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। শিগগিরই মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা