শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

বন্যায় কোথাও উন্নতি কোথাও অবনতি

রেল যোগাযোগ শুরু
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যায় কোথাও উন্নতি কোথাও অবনতি

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে উত্তর ও দক্ষিণের ট্রেন চলাচল প্রায় ৩৬ ঘণ্টা পর শুরু হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পৌলির রেলসেতু পার হয়ে গতকাল বিকাল ৫টা ২৫ মিনিটে ঢাকা থেকে রংপুর যায় ‘রংপুর এক্সপ্রেস’ ট্রেন। এদিকে দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কোথাও উন্নতি ও কোথাও অবনতি হয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় নদ-নদীর পানি কমে গেলেও কোথাও কোথাও নতুন করে এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বন্যাকবলিত এলাকায় খাবার, চিকিৎসা সহায়তা ও বিশুদ্ধ পানির অভাবে মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। অনেক এলাকায় পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা পৌঁছেনি। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বন্যাকবলিত এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। বানভাসি এলাকায় বর্তমানে শুরু হয়েছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব। বন্যাকবলিত এলাকায় ডায়রিয়া, জ্বরসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশুদের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর— রেল যোগাযোগ পুনঃস্থাপিত : রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী রমজান আলী জানান, রবিবার দুপুরে রেলসেতু মেরামত কাজ শুরু হয়। প্রায় ৩০০ শ্রমিক কাজ করে সোমবার বিকালের মধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত সেতু মেরামত শেষ করে। বন্যার পানিতে পৌলি রেলসেতুর অ্যাপ্রোচের (সংযোগের) প্রায় ২০ ফুট অংশের মাটি রবিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ধসে যায়। ফলে ওই সময় থেকে ঢাকার সঙ্গে দেশের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। রবিবার উত্তরাঞ্চল থেকে আন্তনগর ট্রেনের মধ্যে একতা, নীলসাগর, চিত্রা, দ্রুতযান ও লোকাল ট্রেন চলাচল করে। এই ট্রেনগুলোর মধ্যে আন্তনগর ট্রেনগুলো বঙ্গবন্ধু সেতু অতিক্রম করে পূর্বপার পর্যন্ত চলাচল করে। সেখানে যাত্রীদের নামিয়ে দিয়ে আবার ফিরে এসে পূর্বের স্থানের দিকে চলে যায়। সব যাত্রী পূর্বপারে নামার পর বাসযোগে ঢাকায় রওনা হয়।

বগুড়ায় পানি কমছে : বগুড়ায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। গতকাল যমুনা নদীর পানি কমে বিপদসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে যমুনার পানি কমতে থাকলেও বাড়তে শুরু করেছে বাঙালি নদীর পানি। বাঙালি নদীর পানি বেড়ে বিপদসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যায় ৫ উপজেলার ২১টি ইউনিয়নের ১৯৫টি গ্রামের প্রায় ৪০ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সারিয়াকান্দি, ধুনট, সোনাতলা, শিবগঞ্জ ও নন্দীগ্রাম উপজেলার দেড় লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। গতকাল জেলায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে। পানি দ্রুত কমে যাচ্ছে। যমুনায় পানি ১২৬ সেন্টিমিটার থেকে কমে এখন ৩১ সেন্টিমিটার বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাঙ্গালি নদীর পানি ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দুই দফা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এ অঞ্চলে বর্তমানে শুরু হয়েছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব। বন্যাকবলিত এলাকায় পাতলা পায়খানা, জ্বরসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশুদের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে।

রাজশাহীতে দিশাহারা দেড় লাখ মানুষ : বন্যায় রাজশাহীর দুই উপজেলায় প্রায় দেড় লাখ মানুষের ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে এসব মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় জীবন কাটাচ্ছে। তারা পর্যাপ্ত খাবার ও বিশুদ্ধ পানির অভাবে পড়েছে। সরকারি-বেসরকারি কিছু সংস্থা তাদের সাহায্যে এগিয়ে এলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। শুধু সরকারি হিসাবেই রাজশাহীর বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলায় এখন পর্যন্ত ২১ হাজার ৬১১টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। সরকারি হিসাবে, বানভাসি মানুষের সংখ্যা এক লাখ ৪২ হাজার ৬৮৫ জন।

তবে এরই মধ্যে বন্যাদুর্গতদের মাঝে ৭০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল হক। তিনি জানান, বন্যাকবলিত এলাকার উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে চালগুলো বিতরণ করা হয়েছে। এদিকে জেলার বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হচ্ছে না। বাগমারার আরও একটি ইউনিয়ন নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের সঙ্গে উপজেলা ও জেলা সদরের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। গতকাল সকালে বাগমারার ভিতর দিয়ে প্রবাহিত শিব নদীর পানির উচ্চতা ১৬ দশমিক ৮৯ মিটার এবং ফকিন্নী নদীর পানি ১৪ দশমিক ৮৯ মিটার রেকর্ড করা হয়েছে।

বাগমারার যোগীপাড়া ইউনিয়ন নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। এদিকে পশ্চিম বাগমারা হয়ে আত্রাই নদীর পানি মোহনপুর উপজেলায় ঢুকছে। তবে মোহনপুরে শিব নদীর ভেঙে যাওয়া বাঁধ এক সপ্তাহ পর মেরামত করতে পেরেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তারপরও রায়ঘাটি ইউনিয়ন দিয়ে আত্রাই নদীর পানি মোহনপুরে ঢুকে পড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না। এই উপজেলার জাহানাবাদ, বাকশিমইল ও মৌগাছি ইউনিয়নের ৮৯টি গ্রামের ৯৭০টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

সিরাজগঞ্জে দুর্ভোগে মানুষ : পানি কমতে শুরু করলেও এখনো অধিকাংশ বসতবাড়িতে পানি থাকায় দুর্ভোগ কমেনি। দেখা দিয়েছে খাদ্য-ওষুধ সংকট। সরকারিভাবে পরিবারপ্রতি ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হলেও অনেক পরিবার তা পায়নি। যেসব পরিবার পেয়েছে তাদেরও শেষ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে বন্যাকবলিতরা। এ ছাড়া ত্রাণ বিতরণে চেয়ারম্যান-মেম্বারদের স্বজনপ্রীতির অভিযোগও উঠেছে। যমুনার পানি বর্তমানে বিপদসীমার ৮০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অনেকে পানির মধ্যেই বাড়িতে অবস্থান করছে। টয়লেট-বিশুদ্ধ পানির সমস্যায় ভুগছে এসব পরিবার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে। ওয়াপদা বাঁধে খোকসাবাড়ি ইউনিয়নের খলিশাকুড়া খিচুড়িপাড়া গ্রামের আবদুস সালাম জানান, বাড়িতে এখন প্রায় গলা পানি। ৮ দিন ওয়াপদা বাঁধে রয়েছি। এখন পর্যন্ত চেয়ারম্যান-মেম্বাররা সাহায্য সহযোগিতা করেনি। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবদুর রহিম জানান, ৭১৬ মে.টন চাল ও ১৬ লাখ ৩৫ হাজার নগদ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

নওগাঁয় ত্রাণের জন্য হাহাকার : ঘরে প্রায় কোমর সমান পানি। কেউ কেউ সেখানেই থাকছেন পানি কমার আশায়। অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন রাস্তা কিংবা উঁচু জায়গায়। নৌকা নিয়ে কাছে যেতেই বানভাসি মানুষ ছুটে আসে ত্রাণের আশায়। তারপর যখন শোনেন কেউ তাদের জন্য ত্রাণ নিয়ে আসেনি, তখন মুখ মলিন হয়ে যায়। বানভাসি মানুষের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে নারী, শিশু ও পরিবারের প্রবীণ সদস্যরা। পানির ঢলে নওগাঁর আত্রাই ও ছোট যমুনা নদীর বাঁধ ভেঙে নওগাঁর সদর, মান্দা, রানীনগর, আত্রাই, বদলগাছি, পত্নীতলা, মহাদেবপুর, ধামইরহাট ও সাপাহার, পোরশা উপজেলার ৬৫টি ইউনিয়নের প্রায় তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত মানুষের মধ্যে ত্রাণের জন্য হাহাকার চলছে। মান্দা উপজেলার বিষ্ণপুর ইউনিয়নে আত্রাই নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে গবাদিপশু সঙ্গে নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে শতাধিক পরিবার। নৌকা নিয়ে সেখানে যেতেই ১০-১২ জন মানুষ ছুটে এসে ত্রাণের জন্য নিজেদের নাম লিখতে বলেন। তারপর সাংবাদিক পরিচয় শুনে সবার মুখ মলিন যায়। দাসপাড়া গ্রামের মাজেদা বেগম বলেন, ‘হামরা দিনে অ্যানে দিন খাওয়া মানুষ। পোলাপান নিয়ে চিঁড়া-মুড়ি খ্যায়া আছি। ইলিপ দিবে বলে নাম লিখে নিয়ে গেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এক ছটাকও ইলিপ পাইনি। ইলিপ না প্যালে মরা ছাড়া গতি নাই।’

সদরপুরে বানভাসিদের ভোগান্তি : ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে বন্যার পানি কিছুটা কমলেও বানভাসি মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে। বিশেষ করে পদ্মার চরাঞ্চলের বানভাসি প্রায় ১০ হাজার মানুষ খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান নিয়ে কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তাদের ঘরবাড়িতে চাল ছুঁই-ছুঁই পানি। অনেকে বাড়ি ছেড়ে পাড়ি জমিয়েছে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে। গত ১৫ দিন ধরে পানিবন্দী অবস্থায় তারা সাহায্য পেয়েছে মাত্র ১০ কেজি চাল। কিছু দুর্গম এলাকায় কোনো সাহায্য পৌঁছেনি। ওই অঞ্চলের নলকূপগুলো ডুবে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। শিক্ষাঙ্গন ডুবে যাওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

গোবিন্দগঞ্জে গৃহবধূর মৃত্যু : গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট, তিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি গত কয়েক দিন ধরে কমতে থাকলেও মানুষের দুর্ভোগ কমেনি। নদ-নদীর পানি কমলেও তা বিপদসীমার কাছাকাছি থাকায় মানুষ এখনো নিজ বাড়িতে ফিরতে পারেনি। রাস্তাঘাটেরও বেহাল অবস্থা। রবিবার রাতে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কাজিয়ারচরে ডাকাত দল হামলা চালিয়ে ২৫-৩০টি গরু নিয়ে যায়। বাধা দিতে গেলে ডাকাতের গুলিতে ৪ জন গুলিবিদ্ধসহ সাতজন আহত হয়েছেন। পরে সারা দিন অভিযান চালিয়ে পুলিশ জামালপুর জেলার বাহাদুরাবাদ এলাকা থেকে লুট হওয়া ২১টি গরু উদ্ধার ও ডাকাতিতে জড়িত সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। এদিকে রবিবার সন্ধ্যায় গোবিন্দগঞ্জে বন্যার পানিতে ডুবে বুলি বেগম (৫০) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বুলি বেগম উপজেলার রামপুরা গ্রামের বাদশা মিয়ার স্ত্রী।

দিনাজপুরে যাতায়াতে ভোগান্তি : বন্যায় ভেঙে যাওয়ায় জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার ১২ ইউপির কাঁচা-পাকা অনেক রাস্তায় এলাকাবাসীর চলাচলে ভোগান্তি হচ্ছে। এ উপজেলার ১২ ইউনিয়নে বন্যায় প্লাবিত হয়ে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে কাঁচা-পাকা রাস্তা ডুবে ও প্রবল স্রোতে পাকা রাস্তার বিটুমিন ও কাঁচা রাস্তা ভেঙে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে চিরিরবন্দর-বলাইবাজার দিয়ে কুতুবডাঙ্গা, শিমুলতলী-আমতলী, ঘুঘুরাতলী-রানীরবন্দর, বেলতলী-বিন্যাকুড়ি পাকা রাস্তাগুলো বেশি ক্ষতি হয়েছে। এসব রাস্তার কার্পেটিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় গর্তে পরিণত হয়েছে। চিরিরবন্দর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফিরোজ আহমেদ জানান, বন্যায় উপজেলার পাকা রাস্তার ১২২ কিলোমিটারের মধ্যে ১০ কিলোমিটার ও কাঁচা রাস্তা ৬৬৯ কিলোমিটারের মধ্যে ৬০০ কিলোমিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। শিগগিরই মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন