শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০১৭ আপডেট:

বন্যায় কোথাও উন্নতি কোথাও অবনতি

রেল যোগাযোগ শুরু
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যায় কোথাও উন্নতি কোথাও অবনতি

রাজধানী ঢাকার সঙ্গে উত্তর ও দক্ষিণের ট্রেন চলাচল প্রায় ৩৬ ঘণ্টা পর শুরু হয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পৌলির রেলসেতু পার হয়ে গতকাল বিকাল ৫টা ২৫ মিনিটে ঢাকা থেকে রংপুর যায় ‘রংপুর এক্সপ্রেস’ ট্রেন। এদিকে দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কোথাও উন্নতি ও কোথাও অবনতি হয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় নদ-নদীর পানি কমে গেলেও কোথাও কোথাও নতুন করে এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বন্যাকবলিত এলাকায় খাবার, চিকিৎসা সহায়তা ও বিশুদ্ধ পানির অভাবে মানুষের দুর্ভোগ বাড়ছে। অনেক এলাকায় পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা পৌঁছেনি। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বন্যাকবলিত এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। বানভাসি এলাকায় বর্তমানে শুরু হয়েছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব। বন্যাকবলিত এলাকায় ডায়রিয়া, জ্বরসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশুদের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর— রেল যোগাযোগ পুনঃস্থাপিত : রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী রমজান আলী জানান, রবিবার দুপুরে রেলসেতু মেরামত কাজ শুরু হয়। প্রায় ৩০০ শ্রমিক কাজ করে সোমবার বিকালের মধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত সেতু মেরামত শেষ করে। বন্যার পানিতে পৌলি রেলসেতুর অ্যাপ্রোচের (সংযোগের) প্রায় ২০ ফুট অংশের মাটি রবিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ধসে যায়। ফলে ওই সময় থেকে ঢাকার সঙ্গে দেশের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। রবিবার উত্তরাঞ্চল থেকে আন্তনগর ট্রেনের মধ্যে একতা, নীলসাগর, চিত্রা, দ্রুতযান ও লোকাল ট্রেন চলাচল করে। এই ট্রেনগুলোর মধ্যে আন্তনগর ট্রেনগুলো বঙ্গবন্ধু সেতু অতিক্রম করে পূর্বপার পর্যন্ত চলাচল করে। সেখানে যাত্রীদের নামিয়ে দিয়ে আবার ফিরে এসে পূর্বের স্থানের দিকে চলে যায়। সব যাত্রী পূর্বপারে নামার পর বাসযোগে ঢাকায় রওনা হয়।

বগুড়ায় পানি কমছে : বগুড়ায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। গতকাল যমুনা নদীর পানি কমে বিপদসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে যমুনার পানি কমতে থাকলেও বাড়তে শুরু করেছে বাঙালি নদীর পানি। বাঙালি নদীর পানি বেড়ে বিপদসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যায় ৫ উপজেলার ২১টি ইউনিয়নের ১৯৫টি গ্রামের প্রায় ৪০ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সারিয়াকান্দি, ধুনট, সোনাতলা, শিবগঞ্জ ও নন্দীগ্রাম উপজেলার দেড় লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। গতকাল জেলায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে। পানি দ্রুত কমে যাচ্ছে। যমুনায় পানি ১২৬ সেন্টিমিটার থেকে কমে এখন ৩১ সেন্টিমিটার বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাঙ্গালি নদীর পানি ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দুই দফা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এ অঞ্চলে বর্তমানে শুরু হয়েছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব। বন্যাকবলিত এলাকায় পাতলা পায়খানা, জ্বরসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশুদের আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে।

রাজশাহীতে দিশাহারা দেড় লাখ মানুষ : বন্যায় রাজশাহীর দুই উপজেলায় প্রায় দেড় লাখ মানুষের ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে এসব মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় জীবন কাটাচ্ছে। তারা পর্যাপ্ত খাবার ও বিশুদ্ধ পানির অভাবে পড়েছে। সরকারি-বেসরকারি কিছু সংস্থা তাদের সাহায্যে এগিয়ে এলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। শুধু সরকারি হিসাবেই রাজশাহীর বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলায় এখন পর্যন্ত ২১ হাজার ৬১১টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। সরকারি হিসাবে, বানভাসি মানুষের সংখ্যা এক লাখ ৪২ হাজার ৬৮৫ জন।

তবে এরই মধ্যে বন্যাদুর্গতদের মাঝে ৭০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল হক। তিনি জানান, বন্যাকবলিত এলাকার উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে চালগুলো বিতরণ করা হয়েছে। এদিকে জেলার বাগমারা ও মোহনপুর উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হচ্ছে না। বাগমারার আরও একটি ইউনিয়ন নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের সঙ্গে উপজেলা ও জেলা সদরের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। গতকাল সকালে বাগমারার ভিতর দিয়ে প্রবাহিত শিব নদীর পানির উচ্চতা ১৬ দশমিক ৮৯ মিটার এবং ফকিন্নী নদীর পানি ১৪ দশমিক ৮৯ মিটার রেকর্ড করা হয়েছে।

বাগমারার যোগীপাড়া ইউনিয়ন নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। এদিকে পশ্চিম বাগমারা হয়ে আত্রাই নদীর পানি মোহনপুর উপজেলায় ঢুকছে। তবে মোহনপুরে শিব নদীর ভেঙে যাওয়া বাঁধ এক সপ্তাহ পর মেরামত করতে পেরেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। তারপরও রায়ঘাটি ইউনিয়ন দিয়ে আত্রাই নদীর পানি মোহনপুরে ঢুকে পড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না। এই উপজেলার জাহানাবাদ, বাকশিমইল ও মৌগাছি ইউনিয়নের ৮৯টি গ্রামের ৯৭০টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

সিরাজগঞ্জে দুর্ভোগে মানুষ : পানি কমতে শুরু করলেও এখনো অধিকাংশ বসতবাড়িতে পানি থাকায় দুর্ভোগ কমেনি। দেখা দিয়েছে খাদ্য-ওষুধ সংকট। সরকারিভাবে পরিবারপ্রতি ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হলেও অনেক পরিবার তা পায়নি। যেসব পরিবার পেয়েছে তাদেরও শেষ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় দুর্বিষহ জীবনযাপন করছে বন্যাকবলিতরা। এ ছাড়া ত্রাণ বিতরণে চেয়ারম্যান-মেম্বারদের স্বজনপ্রীতির অভিযোগও উঠেছে। যমুনার পানি বর্তমানে বিপদসীমার ৮০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অনেকে পানির মধ্যেই বাড়িতে অবস্থান করছে। টয়লেট-বিশুদ্ধ পানির সমস্যায় ভুগছে এসব পরিবার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে। ওয়াপদা বাঁধে খোকসাবাড়ি ইউনিয়নের খলিশাকুড়া খিচুড়িপাড়া গ্রামের আবদুস সালাম জানান, বাড়িতে এখন প্রায় গলা পানি। ৮ দিন ওয়াপদা বাঁধে রয়েছি। এখন পর্যন্ত চেয়ারম্যান-মেম্বাররা সাহায্য সহযোগিতা করেনি। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবদুর রহিম জানান, ৭১৬ মে.টন চাল ও ১৬ লাখ ৩৫ হাজার নগদ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

নওগাঁয় ত্রাণের জন্য হাহাকার : ঘরে প্রায় কোমর সমান পানি। কেউ কেউ সেখানেই থাকছেন পানি কমার আশায়। অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছেন রাস্তা কিংবা উঁচু জায়গায়। নৌকা নিয়ে কাছে যেতেই বানভাসি মানুষ ছুটে আসে ত্রাণের আশায়। তারপর যখন শোনেন কেউ তাদের জন্য ত্রাণ নিয়ে আসেনি, তখন মুখ মলিন হয়ে যায়। বানভাসি মানুষের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে নারী, শিশু ও পরিবারের প্রবীণ সদস্যরা। পানির ঢলে নওগাঁর আত্রাই ও ছোট যমুনা নদীর বাঁধ ভেঙে নওগাঁর সদর, মান্দা, রানীনগর, আত্রাই, বদলগাছি, পত্নীতলা, মহাদেবপুর, ধামইরহাট ও সাপাহার, পোরশা উপজেলার ৬৫টি ইউনিয়নের প্রায় তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। বন্যাকবলিত মানুষের মধ্যে ত্রাণের জন্য হাহাকার চলছে। মান্দা উপজেলার বিষ্ণপুর ইউনিয়নে আত্রাই নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে গবাদিপশু সঙ্গে নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে শতাধিক পরিবার। নৌকা নিয়ে সেখানে যেতেই ১০-১২ জন মানুষ ছুটে এসে ত্রাণের জন্য নিজেদের নাম লিখতে বলেন। তারপর সাংবাদিক পরিচয় শুনে সবার মুখ মলিন যায়। দাসপাড়া গ্রামের মাজেদা বেগম বলেন, ‘হামরা দিনে অ্যানে দিন খাওয়া মানুষ। পোলাপান নিয়ে চিঁড়া-মুড়ি খ্যায়া আছি। ইলিপ দিবে বলে নাম লিখে নিয়ে গেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এক ছটাকও ইলিপ পাইনি। ইলিপ না প্যালে মরা ছাড়া গতি নাই।’

সদরপুরে বানভাসিদের ভোগান্তি : ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার ৫টি ইউনিয়নে বন্যার পানি কিছুটা কমলেও বানভাসি মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে। বিশেষ করে পদ্মার চরাঞ্চলের বানভাসি প্রায় ১০ হাজার মানুষ খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থান নিয়ে কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। তাদের ঘরবাড়িতে চাল ছুঁই-ছুঁই পানি। অনেকে বাড়ি ছেড়ে পাড়ি জমিয়েছে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে। গত ১৫ দিন ধরে পানিবন্দী অবস্থায় তারা সাহায্য পেয়েছে মাত্র ১০ কেজি চাল। কিছু দুর্গম এলাকায় কোনো সাহায্য পৌঁছেনি। ওই অঞ্চলের নলকূপগুলো ডুবে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। শিক্ষাঙ্গন ডুবে যাওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়া বন্ধ হয়ে গেছে। দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে।

গোবিন্দগঞ্জে গৃহবধূর মৃত্যু : গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট, তিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি গত কয়েক দিন ধরে কমতে থাকলেও মানুষের দুর্ভোগ কমেনি। নদ-নদীর পানি কমলেও তা বিপদসীমার কাছাকাছি থাকায় মানুষ এখনো নিজ বাড়িতে ফিরতে পারেনি। রাস্তাঘাটেরও বেহাল অবস্থা। রবিবার রাতে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার কাজিয়ারচরে ডাকাত দল হামলা চালিয়ে ২৫-৩০টি গরু নিয়ে যায়। বাধা দিতে গেলে ডাকাতের গুলিতে ৪ জন গুলিবিদ্ধসহ সাতজন আহত হয়েছেন। পরে সারা দিন অভিযান চালিয়ে পুলিশ জামালপুর জেলার বাহাদুরাবাদ এলাকা থেকে লুট হওয়া ২১টি গরু উদ্ধার ও ডাকাতিতে জড়িত সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। এদিকে রবিবার সন্ধ্যায় গোবিন্দগঞ্জে বন্যার পানিতে ডুবে বুলি বেগম (৫০) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বুলি বেগম উপজেলার রামপুরা গ্রামের বাদশা মিয়ার স্ত্রী।

দিনাজপুরে যাতায়াতে ভোগান্তি : বন্যায় ভেঙে যাওয়ায় জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার ১২ ইউপির কাঁচা-পাকা অনেক রাস্তায় এলাকাবাসীর চলাচলে ভোগান্তি হচ্ছে। এ উপজেলার ১২ ইউনিয়নে বন্যায় প্লাবিত হয়ে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। সেই সঙ্গে কাঁচা-পাকা রাস্তা ডুবে ও প্রবল স্রোতে পাকা রাস্তার বিটুমিন ও কাঁচা রাস্তা ভেঙে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে চিরিরবন্দর-বলাইবাজার দিয়ে কুতুবডাঙ্গা, শিমুলতলী-আমতলী, ঘুঘুরাতলী-রানীরবন্দর, বেলতলী-বিন্যাকুড়ি পাকা রাস্তাগুলো বেশি ক্ষতি হয়েছে। এসব রাস্তার কার্পেটিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় গর্তে পরিণত হয়েছে। চিরিরবন্দর স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ফিরোজ আহমেদ জানান, বন্যায় উপজেলার পাকা রাস্তার ১২২ কিলোমিটারের মধ্যে ১০ কিলোমিটার ও কাঁচা রাস্তা ৬৬৯ কিলোমিটারের মধ্যে ৬০০ কিলোমিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তার তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। শিগগিরই মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে