শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

রাজশাহী সিটিতে কার সঙ্গে কার লড়াই

কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
রাজশাহী সিটিতে কার সঙ্গে কার লড়াই

আগামী বছরের যে কোনো সময় হতে পারে সিটি করপোরেশন নির্বাচন। ওই নির্বাচনে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) আওয়ামী লীগের হয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে লড়বেন নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। দলীয় হাইকমান্ডের এমন সবুজ সংকেত পেয়ে পুরোদমে প্রচারে মাঠে নেমেছেন তিনি। মেয়র থাকাকালে নিজের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি আর বর্তমান মেয়র বুলবুলের ব্যর্থতাকে তুলে ধরে নগরীর ভোটারদের কাছে ভোট চাইছেন লিটন।

বুলবুল এখনো প্রকাশ্যে মাঠে না নামলেও কৌশলে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। দলের ভিতরের একটি অংশ এখনো তার বিরুদ্ধে, চার বছরে দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন নেই, হোল্ডিং ট্যাক্স ও কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে বেশ বেকায়দায় বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। তবে তার ভরসা রাজনৈতিক কারণে কাজ করার সুযোগ না পাওয়া। এবারই প্রথম রাজশাহী সিটি করপোরেশনে ভোট হবে দলীয় প্রতীকে। ফলে বিগত সময়ের উন্নয়নে ভরসা করলেও লিটনকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে তিন কারণে। গত নির্বাচনে দলের একটি অংশ নিষ্ক্রিয় ছিল, এবার তাদের সক্রিয় করা, নাগরিক কমিটির ব্যানারে যারা এত দিন লিটনের পক্ষে মাঠে ছিলেন তাদের আবারও মাঠে পাওয়া, আর স্থানীয় এমপিদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানো।

২০১৩ সালের ১৫ জুন সর্বশেষ রাসিক নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনের আগে চার বছর আট মাস মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে লিটন প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ করেন। তার সমালোচকরাও এজন্য তার প্রশংসা করেন। তবুও তাকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে হারতে হয়েছে বিএনপি প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের কাছে। এত উন্নয়নের পরও তার এ পরাজয়ের পেছনে আওয়ামী লীগ কর্মীদের একটি অংশের নিষ্ক্রিয়তা, হেফাজতে ইসলামের অপপ্রচার এবং জামায়াতের টাকায় বিএনপি প্রার্থীর ভোট কেনাকে দায়ী করছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। রাজশাহী নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বলেন, গত ৮ জুলাই কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সভা ছিল। সভায় লিটন ওই কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেখানে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে লিটনকে অংশ নিতে বলেছেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে আওয়ামী লীগের উন্নয়নের কথা বলে ভোট চাইতে বলেছেন। এরপর দলীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ঢাকায় ডাবলুকে ডেকে লিটনের নির্বাচনের জন্য কাজ করতে বলেছেন। সে অনুযায়ী তারা কাজ করছেন। ডাবলু সরকার বলেন, ‘সংগঠনকে গতিশীল করতে নতুন নতুন নেতৃত্ব তৈরি করা হচ্ছে, উঠান বৈঠক করে তৃণমূলের চাওয়া-পাওয়া পূরণ ও ক্ষোভ-হতাশা দূর করা হচ্ছে, লিটন ভাইয়ের চার বছর আট মাসের উন্নয়ন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরা হচ্ছে। গত নির্বাচনে আমাদের পরাজয়ের তিনটি কারণকে মাথায় রেখেই দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করা হচ্ছে।’ রাসিক নির্বাচন মাথায় রেখে গত ঈদুল ফিতরের আগে থেকেই জনসংযোগ করছেন খায়রুজ্জামান লিটন। ওয়ার্ড নেতা-কর্মীদের নিয়ে উঠান বৈঠক করছেন। রাসিকের সাবেক দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র সরিফুল ইসলাম বাবু বলেন, খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র থাকাকালে নগরীর যে উন্নয়ন করেছেন, তা আর কোনো সময় হয়নি। তবে এবার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। কর্মীরা মাঠে আগে থেকেই নেমে পড়েছেন। দলীয় কর্মীদের একাংশের নিষ্ক্রিয়তার বিষয়টি মাথায় রেখে নগর নেতারা কাজ করছেন। গত নির্বাচনে দলের নেতা-কর্মীদের নিষ্ক্রিয় থাকার কথা স্বীকার করে লিটন বলেন, ‘গত নির্বাচনে হেফাজতে ইসলাম ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অপপ্রচার করেছিল। দলীয় নেতা-কর্মীরাও অনেকটা নিষ্ক্রিয় ছিল। তারা ভেবেছিল এত উন্নয়ন করেছি যে, এমনিতেই বিজয়ী হব; কিন্তু আমার পরাজয়ের পরপরই ভোটাররা উপলব্ধি করেছেন, তারা আমাকে ভোট না দিয়ে ভুল করেছেন। আমি প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ করেছি। মানুষ যেখানে কল্পনাও করেনি, সেখানে পাকা রাস্তা করেছি। নগরীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছি, মানুষকে চাকরি দিয়েছি। কিন্তু বর্তমান মেয়র কিছুই করতে পারেননি। তাই দলমতের বাইরে গিয়ে অনেকেই দুঃখ করে বলেছেন, রাজশাহী পিছিয়ে গেছে। রাজশাহীর উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আমাকে আরেকবার সুযোগ দিতে হবে। আরেকবার ভোট দিয়ে আমাকে মেয়র করতে হবে।’ এবার দলীয় প্রতীকে নির্বাচন, ফলে নাগরিক কমিটির ব্যানারে আগে যারা লিটনের পক্ষে মাঠে ছিলেন, এবার তাদের নাও পেতে পারেন লিটন। তবে লিটন মনে করেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে তারা লিটনের পক্ষেই থাকবেন। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কৃতিত্ব ও অনুষ্ঠানে অতিথি হওয়া নিয়ে লিটনের সঙ্গে শীতল সম্পর্ক সদর আসনের এমপি ফজলে হোসেন বাদশার। নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতা প্রকাশ্যে বাদশার বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় এই দুই নেতার মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে। দ্রুত এই দুই নেতার সম্পর্কের উন্নতি না হলে আগামী নির্বাচনে তার প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তবে দুই নেতাই তাদের মধ্যে শীতল সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছেন। উন্নয়ন দূরের কথা, নাশকতার একাধিক মামলা মাথায় নিয়ে এক বছর চার মাস দায়িত্ব পালনের পর মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল আত্মগোপনে চলে যান। এরপর বরখাস্ত হয়ে আরও প্রায় ২২ মাস মেয়রের চেয়ারে বসতে পারেননি। উচ্চ আদালতের নির্দেশে ২০১৭ সালের ৫ মার্চ আদালত বুলবুলকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করে। এরপর নানা নাটকীয়তার পর গত ২ এপ্রিল তিনি রাসিক মেয়রের দায়িত্ব ফিরে পান। মেয়রের পদ ফিরে পেলেও এখন পড়েছেন কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে। কর্মচারীরা বেতন বৃদ্ধি, বকেয়া পরিশোধসহ ১১ দফা দাবিতে ৯ থেকে ১১ জুলাই রাসিকে তালা ঝুলিয়ে রাখেন। এতে অচল হয়ে পড়ে রাসিকের সব কার্যক্রম। নর্দমার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছিল নগরী। দুর্গন্ধ আর দূষণে মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছায়। দাবি পূরণে কর্মচারীরা আলটিমেটাম দিয়ে রেখেছিলেন। ২৭ জুলাই দাবি-দাওয়ার বিষয়ে কর্মচারীদের নিয়ে নগর ভবনে বৈঠকে করেন মেয়র। সেখানে কর্মচারীদের সঙ্গে কাউন্সিলর ও মেয়রপন্থিদের মারামারির ঘটনাও ঘটে। এতে দুই নারী কাউন্সিলরসহ ছয়জন আহত হন। অবশেষে ২৯ জুলাই মেয়র কর্মচারীদের ১১ দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়। এমনিভাবে মামলার বোঝা, কর্মচারী অসন্তোষ, রাসিকের অর্থসংকট, হোল্ডিং ট্যাক্সসহ নানা কারণে দায়িত্ব পালনে হিমশিম খাচ্ছেন বুলবুল। এ ছাড়া একসময়ের প্রভাবশালী বিএনপি নেতা সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে বুলবুলের বিরোধের বিষয় অনেকটাই প্রকাশ্য; যা আগামী নির্বাচনে বেকায়দায় ফেলতে পারে বুলবুলকে।

রাজশাহী বিএনপির রাজনীতিতে অনেকটা একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল রাজশাহী মহানগরী বিএনপির সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান মিনুর। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য ও তিনবার রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। প্রায় ছয় মাস আগে ঘোষিত নতুন কমিটি থেকে তিনি ছিটকে পড়লে শুরু হয় নানা বিরোধ। দলীয় কার্যালয়ে তালা, দলীয় কর্মসূচি বর্জন, নেতাদের বাড়ি ঘেরাও, নতুন কমিটি বাতিল চেয়ে বিক্ষোভ সমাবেশও হয়েছে। এর পর থেকেই মিনু-বুলবুল শিবিরে প্রকাশ্যে বিভক্তি দেখা দেয়। এ ছাড়া মহানগরী বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল— কোনোটিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি নেই রাজশাহী মহানগরীতে। থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়েও বিএনপি ছাড়া আর কোনো অঙ্গসংগঠনের পুরো কমিটি নেই। বিএনপি নেতারা বলছেন, এমন অবস্থায় আগামী সিটি নির্বাচনে দলের প্রার্থী কে হচ্ছেন তা এখনো পরিষ্কার নয়। মিজানুর রহমান মিনুকেও দলীয় একাংশ চাচ্ছে। বুলবুল বলেন, ‘জনগণের কাছে উন্নয়নের একটি প্রতিশ্রুতি ছিল, তবে রাজনৈতিক কারণে উন্নয়ন কিছুটা বিঘ্নিত হয়েছে, এটা ভোটাররা বিবেচনা করবেন।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের মাঠে নামিনি তা নয়, আগামী নির্বাচনে শক্তভাবে লড়াই করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। সরকারের নানা অপকর্ম আগামী নির্বাচনে ভোটের হিসাবে ব্যবধান করে দেবে।’ দলে কোনো বিরোধ নেই উল্লেখ করে বুলবুল বলেন, ‘বড় দলে এমন ছোটখাটো বিষয় নিয়ে মতবিরোধ থাকবেই। তবে তা নির্বাচন সামনে এলে মিটে যাবে।’ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ‘আমার মেয়র প্রার্থী হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তিনবার ছিলাম। এখন ছোট ভাইয়েরা থাকবে। আমি রাজশাহী সদর আসন থেকে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা