শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

রাজশাহী সিটিতে কার সঙ্গে কার লড়াই

কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
রাজশাহী সিটিতে কার সঙ্গে কার লড়াই

আগামী বছরের যে কোনো সময় হতে পারে সিটি করপোরেশন নির্বাচন। ওই নির্বাচনে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) আওয়ামী লীগের হয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে লড়বেন নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। দলীয় হাইকমান্ডের এমন সবুজ সংকেত পেয়ে পুরোদমে প্রচারে মাঠে নেমেছেন তিনি। মেয়র থাকাকালে নিজের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি আর বর্তমান মেয়র বুলবুলের ব্যর্থতাকে তুলে ধরে নগরীর ভোটারদের কাছে ভোট চাইছেন লিটন।

বুলবুল এখনো প্রকাশ্যে মাঠে না নামলেও কৌশলে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। দলের ভিতরের একটি অংশ এখনো তার বিরুদ্ধে, চার বছরে দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন নেই, হোল্ডিং ট্যাক্স ও কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে বেশ বেকায়দায় বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। তবে তার ভরসা রাজনৈতিক কারণে কাজ করার সুযোগ না পাওয়া। এবারই প্রথম রাজশাহী সিটি করপোরেশনে ভোট হবে দলীয় প্রতীকে। ফলে বিগত সময়ের উন্নয়নে ভরসা করলেও লিটনকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে তিন কারণে। গত নির্বাচনে দলের একটি অংশ নিষ্ক্রিয় ছিল, এবার তাদের সক্রিয় করা, নাগরিক কমিটির ব্যানারে যারা এত দিন লিটনের পক্ষে মাঠে ছিলেন তাদের আবারও মাঠে পাওয়া, আর স্থানীয় এমপিদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানো।

২০১৩ সালের ১৫ জুন সর্বশেষ রাসিক নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনের আগে চার বছর আট মাস মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে লিটন প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ করেন। তার সমালোচকরাও এজন্য তার প্রশংসা করেন। তবুও তাকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে হারতে হয়েছে বিএনপি প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের কাছে। এত উন্নয়নের পরও তার এ পরাজয়ের পেছনে আওয়ামী লীগ কর্মীদের একটি অংশের নিষ্ক্রিয়তা, হেফাজতে ইসলামের অপপ্রচার এবং জামায়াতের টাকায় বিএনপি প্রার্থীর ভোট কেনাকে দায়ী করছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। রাজশাহী নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বলেন, গত ৮ জুলাই কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সভা ছিল। সভায় লিটন ওই কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেখানে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে লিটনকে অংশ নিতে বলেছেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে আওয়ামী লীগের উন্নয়নের কথা বলে ভোট চাইতে বলেছেন। এরপর দলীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ঢাকায় ডাবলুকে ডেকে লিটনের নির্বাচনের জন্য কাজ করতে বলেছেন। সে অনুযায়ী তারা কাজ করছেন। ডাবলু সরকার বলেন, ‘সংগঠনকে গতিশীল করতে নতুন নতুন নেতৃত্ব তৈরি করা হচ্ছে, উঠান বৈঠক করে তৃণমূলের চাওয়া-পাওয়া পূরণ ও ক্ষোভ-হতাশা দূর করা হচ্ছে, লিটন ভাইয়ের চার বছর আট মাসের উন্নয়ন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরা হচ্ছে। গত নির্বাচনে আমাদের পরাজয়ের তিনটি কারণকে মাথায় রেখেই দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করা হচ্ছে।’ রাসিক নির্বাচন মাথায় রেখে গত ঈদুল ফিতরের আগে থেকেই জনসংযোগ করছেন খায়রুজ্জামান লিটন। ওয়ার্ড নেতা-কর্মীদের নিয়ে উঠান বৈঠক করছেন। রাসিকের সাবেক দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র সরিফুল ইসলাম বাবু বলেন, খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র থাকাকালে নগরীর যে উন্নয়ন করেছেন, তা আর কোনো সময় হয়নি। তবে এবার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। কর্মীরা মাঠে আগে থেকেই নেমে পড়েছেন। দলীয় কর্মীদের একাংশের নিষ্ক্রিয়তার বিষয়টি মাথায় রেখে নগর নেতারা কাজ করছেন। গত নির্বাচনে দলের নেতা-কর্মীদের নিষ্ক্রিয় থাকার কথা স্বীকার করে লিটন বলেন, ‘গত নির্বাচনে হেফাজতে ইসলাম ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অপপ্রচার করেছিল। দলীয় নেতা-কর্মীরাও অনেকটা নিষ্ক্রিয় ছিল। তারা ভেবেছিল এত উন্নয়ন করেছি যে, এমনিতেই বিজয়ী হব; কিন্তু আমার পরাজয়ের পরপরই ভোটাররা উপলব্ধি করেছেন, তারা আমাকে ভোট না দিয়ে ভুল করেছেন। আমি প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ করেছি। মানুষ যেখানে কল্পনাও করেনি, সেখানে পাকা রাস্তা করেছি। নগরীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছি, মানুষকে চাকরি দিয়েছি। কিন্তু বর্তমান মেয়র কিছুই করতে পারেননি। তাই দলমতের বাইরে গিয়ে অনেকেই দুঃখ করে বলেছেন, রাজশাহী পিছিয়ে গেছে। রাজশাহীর উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আমাকে আরেকবার সুযোগ দিতে হবে। আরেকবার ভোট দিয়ে আমাকে মেয়র করতে হবে।’ এবার দলীয় প্রতীকে নির্বাচন, ফলে নাগরিক কমিটির ব্যানারে আগে যারা লিটনের পক্ষে মাঠে ছিলেন, এবার তাদের নাও পেতে পারেন লিটন। তবে লিটন মনে করেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে তারা লিটনের পক্ষেই থাকবেন। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কৃতিত্ব ও অনুষ্ঠানে অতিথি হওয়া নিয়ে লিটনের সঙ্গে শীতল সম্পর্ক সদর আসনের এমপি ফজলে হোসেন বাদশার। নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতা প্রকাশ্যে বাদশার বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় এই দুই নেতার মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে। দ্রুত এই দুই নেতার সম্পর্কের উন্নতি না হলে আগামী নির্বাচনে তার প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তবে দুই নেতাই তাদের মধ্যে শীতল সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছেন। উন্নয়ন দূরের কথা, নাশকতার একাধিক মামলা মাথায় নিয়ে এক বছর চার মাস দায়িত্ব পালনের পর মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল আত্মগোপনে চলে যান। এরপর বরখাস্ত হয়ে আরও প্রায় ২২ মাস মেয়রের চেয়ারে বসতে পারেননি। উচ্চ আদালতের নির্দেশে ২০১৭ সালের ৫ মার্চ আদালত বুলবুলকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করে। এরপর নানা নাটকীয়তার পর গত ২ এপ্রিল তিনি রাসিক মেয়রের দায়িত্ব ফিরে পান। মেয়রের পদ ফিরে পেলেও এখন পড়েছেন কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে। কর্মচারীরা বেতন বৃদ্ধি, বকেয়া পরিশোধসহ ১১ দফা দাবিতে ৯ থেকে ১১ জুলাই রাসিকে তালা ঝুলিয়ে রাখেন। এতে অচল হয়ে পড়ে রাসিকের সব কার্যক্রম। নর্দমার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছিল নগরী। দুর্গন্ধ আর দূষণে মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছায়। দাবি পূরণে কর্মচারীরা আলটিমেটাম দিয়ে রেখেছিলেন। ২৭ জুলাই দাবি-দাওয়ার বিষয়ে কর্মচারীদের নিয়ে নগর ভবনে বৈঠকে করেন মেয়র। সেখানে কর্মচারীদের সঙ্গে কাউন্সিলর ও মেয়রপন্থিদের মারামারির ঘটনাও ঘটে। এতে দুই নারী কাউন্সিলরসহ ছয়জন আহত হন। অবশেষে ২৯ জুলাই মেয়র কর্মচারীদের ১১ দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়। এমনিভাবে মামলার বোঝা, কর্মচারী অসন্তোষ, রাসিকের অর্থসংকট, হোল্ডিং ট্যাক্সসহ নানা কারণে দায়িত্ব পালনে হিমশিম খাচ্ছেন বুলবুল। এ ছাড়া একসময়ের প্রভাবশালী বিএনপি নেতা সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে বুলবুলের বিরোধের বিষয় অনেকটাই প্রকাশ্য; যা আগামী নির্বাচনে বেকায়দায় ফেলতে পারে বুলবুলকে।

রাজশাহী বিএনপির রাজনীতিতে অনেকটা একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল রাজশাহী মহানগরী বিএনপির সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান মিনুর। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য ও তিনবার রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। প্রায় ছয় মাস আগে ঘোষিত নতুন কমিটি থেকে তিনি ছিটকে পড়লে শুরু হয় নানা বিরোধ। দলীয় কার্যালয়ে তালা, দলীয় কর্মসূচি বর্জন, নেতাদের বাড়ি ঘেরাও, নতুন কমিটি বাতিল চেয়ে বিক্ষোভ সমাবেশও হয়েছে। এর পর থেকেই মিনু-বুলবুল শিবিরে প্রকাশ্যে বিভক্তি দেখা দেয়। এ ছাড়া মহানগরী বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল— কোনোটিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি নেই রাজশাহী মহানগরীতে। থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়েও বিএনপি ছাড়া আর কোনো অঙ্গসংগঠনের পুরো কমিটি নেই। বিএনপি নেতারা বলছেন, এমন অবস্থায় আগামী সিটি নির্বাচনে দলের প্রার্থী কে হচ্ছেন তা এখনো পরিষ্কার নয়। মিজানুর রহমান মিনুকেও দলীয় একাংশ চাচ্ছে। বুলবুল বলেন, ‘জনগণের কাছে উন্নয়নের একটি প্রতিশ্রুতি ছিল, তবে রাজনৈতিক কারণে উন্নয়ন কিছুটা বিঘ্নিত হয়েছে, এটা ভোটাররা বিবেচনা করবেন।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের মাঠে নামিনি তা নয়, আগামী নির্বাচনে শক্তভাবে লড়াই করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। সরকারের নানা অপকর্ম আগামী নির্বাচনে ভোটের হিসাবে ব্যবধান করে দেবে।’ দলে কোনো বিরোধ নেই উল্লেখ করে বুলবুল বলেন, ‘বড় দলে এমন ছোটখাটো বিষয় নিয়ে মতবিরোধ থাকবেই। তবে তা নির্বাচন সামনে এলে মিটে যাবে।’ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ‘আমার মেয়র প্রার্থী হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তিনবার ছিলাম। এখন ছোট ভাইয়েরা থাকবে। আমি রাজশাহী সদর আসন থেকে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩০ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা