শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

রাজশাহী সিটিতে কার সঙ্গে কার লড়াই

কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
রাজশাহী সিটিতে কার সঙ্গে কার লড়াই

আগামী বছরের যে কোনো সময় হতে পারে সিটি করপোরেশন নির্বাচন। ওই নির্বাচনে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) আওয়ামী লীগের হয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে লড়বেন নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। দলীয় হাইকমান্ডের এমন সবুজ সংকেত পেয়ে পুরোদমে প্রচারে মাঠে নেমেছেন তিনি। মেয়র থাকাকালে নিজের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি আর বর্তমান মেয়র বুলবুলের ব্যর্থতাকে তুলে ধরে নগরীর ভোটারদের কাছে ভোট চাইছেন লিটন।

বুলবুল এখনো প্রকাশ্যে মাঠে না নামলেও কৌশলে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। দলের ভিতরের একটি অংশ এখনো তার বিরুদ্ধে, চার বছরে দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন নেই, হোল্ডিং ট্যাক্স ও কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে বেশ বেকায়দায় বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। তবে তার ভরসা রাজনৈতিক কারণে কাজ করার সুযোগ না পাওয়া। এবারই প্রথম রাজশাহী সিটি করপোরেশনে ভোট হবে দলীয় প্রতীকে। ফলে বিগত সময়ের উন্নয়নে ভরসা করলেও লিটনকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে তিন কারণে। গত নির্বাচনে দলের একটি অংশ নিষ্ক্রিয় ছিল, এবার তাদের সক্রিয় করা, নাগরিক কমিটির ব্যানারে যারা এত দিন লিটনের পক্ষে মাঠে ছিলেন তাদের আবারও মাঠে পাওয়া, আর স্থানীয় এমপিদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানো।

২০১৩ সালের ১৫ জুন সর্বশেষ রাসিক নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনের আগে চার বছর আট মাস মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে লিটন প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ করেন। তার সমালোচকরাও এজন্য তার প্রশংসা করেন। তবুও তাকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে হারতে হয়েছে বিএনপি প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের কাছে। এত উন্নয়নের পরও তার এ পরাজয়ের পেছনে আওয়ামী লীগ কর্মীদের একটি অংশের নিষ্ক্রিয়তা, হেফাজতে ইসলামের অপপ্রচার এবং জামায়াতের টাকায় বিএনপি প্রার্থীর ভোট কেনাকে দায়ী করছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। রাজশাহী নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বলেন, গত ৮ জুলাই কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সভা ছিল। সভায় লিটন ওই কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেখানে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে লিটনকে অংশ নিতে বলেছেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে আওয়ামী লীগের উন্নয়নের কথা বলে ভোট চাইতে বলেছেন। এরপর দলীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ঢাকায় ডাবলুকে ডেকে লিটনের নির্বাচনের জন্য কাজ করতে বলেছেন। সে অনুযায়ী তারা কাজ করছেন। ডাবলু সরকার বলেন, ‘সংগঠনকে গতিশীল করতে নতুন নতুন নেতৃত্ব তৈরি করা হচ্ছে, উঠান বৈঠক করে তৃণমূলের চাওয়া-পাওয়া পূরণ ও ক্ষোভ-হতাশা দূর করা হচ্ছে, লিটন ভাইয়ের চার বছর আট মাসের উন্নয়ন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরা হচ্ছে। গত নির্বাচনে আমাদের পরাজয়ের তিনটি কারণকে মাথায় রেখেই দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করা হচ্ছে।’ রাসিক নির্বাচন মাথায় রেখে গত ঈদুল ফিতরের আগে থেকেই জনসংযোগ করছেন খায়রুজ্জামান লিটন। ওয়ার্ড নেতা-কর্মীদের নিয়ে উঠান বৈঠক করছেন। রাসিকের সাবেক দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র সরিফুল ইসলাম বাবু বলেন, খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র থাকাকালে নগরীর যে উন্নয়ন করেছেন, তা আর কোনো সময় হয়নি। তবে এবার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। কর্মীরা মাঠে আগে থেকেই নেমে পড়েছেন। দলীয় কর্মীদের একাংশের নিষ্ক্রিয়তার বিষয়টি মাথায় রেখে নগর নেতারা কাজ করছেন। গত নির্বাচনে দলের নেতা-কর্মীদের নিষ্ক্রিয় থাকার কথা স্বীকার করে লিটন বলেন, ‘গত নির্বাচনে হেফাজতে ইসলাম ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অপপ্রচার করেছিল। দলীয় নেতা-কর্মীরাও অনেকটা নিষ্ক্রিয় ছিল। তারা ভেবেছিল এত উন্নয়ন করেছি যে, এমনিতেই বিজয়ী হব; কিন্তু আমার পরাজয়ের পরপরই ভোটাররা উপলব্ধি করেছেন, তারা আমাকে ভোট না দিয়ে ভুল করেছেন। আমি প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ করেছি। মানুষ যেখানে কল্পনাও করেনি, সেখানে পাকা রাস্তা করেছি। নগরীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছি, মানুষকে চাকরি দিয়েছি। কিন্তু বর্তমান মেয়র কিছুই করতে পারেননি। তাই দলমতের বাইরে গিয়ে অনেকেই দুঃখ করে বলেছেন, রাজশাহী পিছিয়ে গেছে। রাজশাহীর উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আমাকে আরেকবার সুযোগ দিতে হবে। আরেকবার ভোট দিয়ে আমাকে মেয়র করতে হবে।’ এবার দলীয় প্রতীকে নির্বাচন, ফলে নাগরিক কমিটির ব্যানারে আগে যারা লিটনের পক্ষে মাঠে ছিলেন, এবার তাদের নাও পেতে পারেন লিটন। তবে লিটন মনে করেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে তারা লিটনের পক্ষেই থাকবেন। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কৃতিত্ব ও অনুষ্ঠানে অতিথি হওয়া নিয়ে লিটনের সঙ্গে শীতল সম্পর্ক সদর আসনের এমপি ফজলে হোসেন বাদশার। নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতা প্রকাশ্যে বাদশার বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় এই দুই নেতার মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে। দ্রুত এই দুই নেতার সম্পর্কের উন্নতি না হলে আগামী নির্বাচনে তার প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তবে দুই নেতাই তাদের মধ্যে শীতল সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছেন। উন্নয়ন দূরের কথা, নাশকতার একাধিক মামলা মাথায় নিয়ে এক বছর চার মাস দায়িত্ব পালনের পর মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল আত্মগোপনে চলে যান। এরপর বরখাস্ত হয়ে আরও প্রায় ২২ মাস মেয়রের চেয়ারে বসতে পারেননি। উচ্চ আদালতের নির্দেশে ২০১৭ সালের ৫ মার্চ আদালত বুলবুলকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করে। এরপর নানা নাটকীয়তার পর গত ২ এপ্রিল তিনি রাসিক মেয়রের দায়িত্ব ফিরে পান। মেয়রের পদ ফিরে পেলেও এখন পড়েছেন কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে। কর্মচারীরা বেতন বৃদ্ধি, বকেয়া পরিশোধসহ ১১ দফা দাবিতে ৯ থেকে ১১ জুলাই রাসিকে তালা ঝুলিয়ে রাখেন। এতে অচল হয়ে পড়ে রাসিকের সব কার্যক্রম। নর্দমার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছিল নগরী। দুর্গন্ধ আর দূষণে মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছায়। দাবি পূরণে কর্মচারীরা আলটিমেটাম দিয়ে রেখেছিলেন। ২৭ জুলাই দাবি-দাওয়ার বিষয়ে কর্মচারীদের নিয়ে নগর ভবনে বৈঠকে করেন মেয়র। সেখানে কর্মচারীদের সঙ্গে কাউন্সিলর ও মেয়রপন্থিদের মারামারির ঘটনাও ঘটে। এতে দুই নারী কাউন্সিলরসহ ছয়জন আহত হন। অবশেষে ২৯ জুলাই মেয়র কর্মচারীদের ১১ দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়। এমনিভাবে মামলার বোঝা, কর্মচারী অসন্তোষ, রাসিকের অর্থসংকট, হোল্ডিং ট্যাক্সসহ নানা কারণে দায়িত্ব পালনে হিমশিম খাচ্ছেন বুলবুল। এ ছাড়া একসময়ের প্রভাবশালী বিএনপি নেতা সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে বুলবুলের বিরোধের বিষয় অনেকটাই প্রকাশ্য; যা আগামী নির্বাচনে বেকায়দায় ফেলতে পারে বুলবুলকে।

রাজশাহী বিএনপির রাজনীতিতে অনেকটা একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল রাজশাহী মহানগরী বিএনপির সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান মিনুর। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য ও তিনবার রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। প্রায় ছয় মাস আগে ঘোষিত নতুন কমিটি থেকে তিনি ছিটকে পড়লে শুরু হয় নানা বিরোধ। দলীয় কার্যালয়ে তালা, দলীয় কর্মসূচি বর্জন, নেতাদের বাড়ি ঘেরাও, নতুন কমিটি বাতিল চেয়ে বিক্ষোভ সমাবেশও হয়েছে। এর পর থেকেই মিনু-বুলবুল শিবিরে প্রকাশ্যে বিভক্তি দেখা দেয়। এ ছাড়া মহানগরী বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল— কোনোটিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি নেই রাজশাহী মহানগরীতে। থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়েও বিএনপি ছাড়া আর কোনো অঙ্গসংগঠনের পুরো কমিটি নেই। বিএনপি নেতারা বলছেন, এমন অবস্থায় আগামী সিটি নির্বাচনে দলের প্রার্থী কে হচ্ছেন তা এখনো পরিষ্কার নয়। মিজানুর রহমান মিনুকেও দলীয় একাংশ চাচ্ছে। বুলবুল বলেন, ‘জনগণের কাছে উন্নয়নের একটি প্রতিশ্রুতি ছিল, তবে রাজনৈতিক কারণে উন্নয়ন কিছুটা বিঘ্নিত হয়েছে, এটা ভোটাররা বিবেচনা করবেন।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের মাঠে নামিনি তা নয়, আগামী নির্বাচনে শক্তভাবে লড়াই করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। সরকারের নানা অপকর্ম আগামী নির্বাচনে ভোটের হিসাবে ব্যবধান করে দেবে।’ দলে কোনো বিরোধ নেই উল্লেখ করে বুলবুল বলেন, ‘বড় দলে এমন ছোটখাটো বিষয় নিয়ে মতবিরোধ থাকবেই। তবে তা নির্বাচন সামনে এলে মিটে যাবে।’ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ‘আমার মেয়র প্রার্থী হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তিনবার ছিলাম। এখন ছোট ভাইয়েরা থাকবে। আমি রাজশাহী সদর আসন থেকে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন