শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

রাজশাহী সিটিতে কার সঙ্গে কার লড়াই

কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
রাজশাহী সিটিতে কার সঙ্গে কার লড়াই

আগামী বছরের যে কোনো সময় হতে পারে সিটি করপোরেশন নির্বাচন। ওই নির্বাচনে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে (রাসিক) আওয়ামী লীগের হয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে লড়বেন নগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন। দলীয় হাইকমান্ডের এমন সবুজ সংকেত পেয়ে পুরোদমে প্রচারে মাঠে নেমেছেন তিনি। মেয়র থাকাকালে নিজের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি আর বর্তমান মেয়র বুলবুলের ব্যর্থতাকে তুলে ধরে নগরীর ভোটারদের কাছে ভোট চাইছেন লিটন।

বুলবুল এখনো প্রকাশ্যে মাঠে না নামলেও কৌশলে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। দলের ভিতরের একটি অংশ এখনো তার বিরুদ্ধে, চার বছরে দৃশ্যমান কোনো উন্নয়ন নেই, হোল্ডিং ট্যাক্স ও কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি নিয়ে বেশ বেকায়দায় বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। তবে তার ভরসা রাজনৈতিক কারণে কাজ করার সুযোগ না পাওয়া। এবারই প্রথম রাজশাহী সিটি করপোরেশনে ভোট হবে দলীয় প্রতীকে। ফলে বিগত সময়ের উন্নয়নে ভরসা করলেও লিটনকে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে তিন কারণে। গত নির্বাচনে দলের একটি অংশ নিষ্ক্রিয় ছিল, এবার তাদের সক্রিয় করা, নাগরিক কমিটির ব্যানারে যারা এত দিন লিটনের পক্ষে মাঠে ছিলেন তাদের আবারও মাঠে পাওয়া, আর স্থানীয় এমপিদের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটানো।

২০১৩ সালের ১৫ জুন সর্বশেষ রাসিক নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনের আগে চার বছর আট মাস মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে লিটন প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ করেন। তার সমালোচকরাও এজন্য তার প্রশংসা করেন। তবুও তাকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে হারতে হয়েছে বিএনপি প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের কাছে। এত উন্নয়নের পরও তার এ পরাজয়ের পেছনে আওয়ামী লীগ কর্মীদের একটি অংশের নিষ্ক্রিয়তা, হেফাজতে ইসলামের অপপ্রচার এবং জামায়াতের টাকায় বিএনপি প্রার্থীর ভোট কেনাকে দায়ী করছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। রাজশাহী নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বলেন, গত ৮ জুলাই কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সভা ছিল। সভায় লিটন ওই কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেখানে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে লিটনকে অংশ নিতে বলেছেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে আওয়ামী লীগের উন্নয়নের কথা বলে ভোট চাইতে বলেছেন। এরপর দলীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ঢাকায় ডাবলুকে ডেকে লিটনের নির্বাচনের জন্য কাজ করতে বলেছেন। সে অনুযায়ী তারা কাজ করছেন। ডাবলু সরকার বলেন, ‘সংগঠনকে গতিশীল করতে নতুন নতুন নেতৃত্ব তৈরি করা হচ্ছে, উঠান বৈঠক করে তৃণমূলের চাওয়া-পাওয়া পূরণ ও ক্ষোভ-হতাশা দূর করা হচ্ছে, লিটন ভাইয়ের চার বছর আট মাসের উন্নয়ন এবং আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরা হচ্ছে। গত নির্বাচনে আমাদের পরাজয়ের তিনটি কারণকে মাথায় রেখেই দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করা হচ্ছে।’ রাসিক নির্বাচন মাথায় রেখে গত ঈদুল ফিতরের আগে থেকেই জনসংযোগ করছেন খায়রুজ্জামান লিটন। ওয়ার্ড নেতা-কর্মীদের নিয়ে উঠান বৈঠক করছেন। রাসিকের সাবেক দায়িত্বপ্রাপ্ত মেয়র সরিফুল ইসলাম বাবু বলেন, খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র থাকাকালে নগরীর যে উন্নয়ন করেছেন, তা আর কোনো সময় হয়নি। তবে এবার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। কর্মীরা মাঠে আগে থেকেই নেমে পড়েছেন। দলীয় কর্মীদের একাংশের নিষ্ক্রিয়তার বিষয়টি মাথায় রেখে নগর নেতারা কাজ করছেন। গত নির্বাচনে দলের নেতা-কর্মীদের নিষ্ক্রিয় থাকার কথা স্বীকার করে লিটন বলেন, ‘গত নির্বাচনে হেফাজতে ইসলাম ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অপপ্রচার করেছিল। দলীয় নেতা-কর্মীরাও অনেকটা নিষ্ক্রিয় ছিল। তারা ভেবেছিল এত উন্নয়ন করেছি যে, এমনিতেই বিজয়ী হব; কিন্তু আমার পরাজয়ের পরপরই ভোটাররা উপলব্ধি করেছেন, তারা আমাকে ভোট না দিয়ে ভুল করেছেন। আমি প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ করেছি। মানুষ যেখানে কল্পনাও করেনি, সেখানে পাকা রাস্তা করেছি। নগরীর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছি, মানুষকে চাকরি দিয়েছি। কিন্তু বর্তমান মেয়র কিছুই করতে পারেননি। তাই দলমতের বাইরে গিয়ে অনেকেই দুঃখ করে বলেছেন, রাজশাহী পিছিয়ে গেছে। রাজশাহীর উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আমাকে আরেকবার সুযোগ দিতে হবে। আরেকবার ভোট দিয়ে আমাকে মেয়র করতে হবে।’ এবার দলীয় প্রতীকে নির্বাচন, ফলে নাগরিক কমিটির ব্যানারে আগে যারা লিটনের পক্ষে মাঠে ছিলেন, এবার তাদের নাও পেতে পারেন লিটন। তবে লিটন মনে করেন, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে তারা লিটনের পক্ষেই থাকবেন। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কৃতিত্ব ও অনুষ্ঠানে অতিথি হওয়া নিয়ে লিটনের সঙ্গে শীতল সম্পর্ক সদর আসনের এমপি ফজলে হোসেন বাদশার। নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ কয়েকজন নেতা প্রকাশ্যে বাদশার বিরুদ্ধে বক্তব্য দেওয়ায় এই দুই নেতার মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে। দ্রুত এই দুই নেতার সম্পর্কের উন্নতি না হলে আগামী নির্বাচনে তার প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। তবে দুই নেতাই তাদের মধ্যে শীতল সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছেন। উন্নয়ন দূরের কথা, নাশকতার একাধিক মামলা মাথায় নিয়ে এক বছর চার মাস দায়িত্ব পালনের পর মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল আত্মগোপনে চলে যান। এরপর বরখাস্ত হয়ে আরও প্রায় ২২ মাস মেয়রের চেয়ারে বসতে পারেননি। উচ্চ আদালতের নির্দেশে ২০১৭ সালের ৫ মার্চ আদালত বুলবুলকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করে। এরপর নানা নাটকীয়তার পর গত ২ এপ্রিল তিনি রাসিক মেয়রের দায়িত্ব ফিরে পান। মেয়রের পদ ফিরে পেলেও এখন পড়েছেন কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে। কর্মচারীরা বেতন বৃদ্ধি, বকেয়া পরিশোধসহ ১১ দফা দাবিতে ৯ থেকে ১১ জুলাই রাসিকে তালা ঝুলিয়ে রাখেন। এতে অচল হয়ে পড়ে রাসিকের সব কার্যক্রম। নর্দমার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছিল নগরী। দুর্গন্ধ আর দূষণে মানুষের ভোগান্তি চরমে পৌঁছায়। দাবি পূরণে কর্মচারীরা আলটিমেটাম দিয়ে রেখেছিলেন। ২৭ জুলাই দাবি-দাওয়ার বিষয়ে কর্মচারীদের নিয়ে নগর ভবনে বৈঠকে করেন মেয়র। সেখানে কর্মচারীদের সঙ্গে কাউন্সিলর ও মেয়রপন্থিদের মারামারির ঘটনাও ঘটে। এতে দুই নারী কাউন্সিলরসহ ছয়জন আহত হন। অবশেষে ২৯ জুলাই মেয়র কর্মচারীদের ১১ দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়। এমনিভাবে মামলার বোঝা, কর্মচারী অসন্তোষ, রাসিকের অর্থসংকট, হোল্ডিং ট্যাক্সসহ নানা কারণে দায়িত্ব পালনে হিমশিম খাচ্ছেন বুলবুল। এ ছাড়া একসময়ের প্রভাবশালী বিএনপি নেতা সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনুর সঙ্গে বুলবুলের বিরোধের বিষয় অনেকটাই প্রকাশ্য; যা আগামী নির্বাচনে বেকায়দায় ফেলতে পারে বুলবুলকে।

রাজশাহী বিএনপির রাজনীতিতে অনেকটা একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল রাজশাহী মহানগরী বিএনপির সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান মিনুর। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য ও তিনবার রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র ছিলেন। প্রায় ছয় মাস আগে ঘোষিত নতুন কমিটি থেকে তিনি ছিটকে পড়লে শুরু হয় নানা বিরোধ। দলীয় কার্যালয়ে তালা, দলীয় কর্মসূচি বর্জন, নেতাদের বাড়ি ঘেরাও, নতুন কমিটি বাতিল চেয়ে বিক্ষোভ সমাবেশও হয়েছে। এর পর থেকেই মিনু-বুলবুল শিবিরে প্রকাশ্যে বিভক্তি দেখা দেয়। এ ছাড়া মহানগরী বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল— কোনোটিরই পূর্ণাঙ্গ কমিটি নেই রাজশাহী মহানগরীতে। থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়েও বিএনপি ছাড়া আর কোনো অঙ্গসংগঠনের পুরো কমিটি নেই। বিএনপি নেতারা বলছেন, এমন অবস্থায় আগামী সিটি নির্বাচনে দলের প্রার্থী কে হচ্ছেন তা এখনো পরিষ্কার নয়। মিজানুর রহমান মিনুকেও দলীয় একাংশ চাচ্ছে। বুলবুল বলেন, ‘জনগণের কাছে উন্নয়নের একটি প্রতিশ্রুতি ছিল, তবে রাজনৈতিক কারণে উন্নয়ন কিছুটা বিঘ্নিত হয়েছে, এটা ভোটাররা বিবেচনা করবেন।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের মাঠে নামিনি তা নয়, আগামী নির্বাচনে শক্তভাবে লড়াই করার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। সরকারের নানা অপকর্ম আগামী নির্বাচনে ভোটের হিসাবে ব্যবধান করে দেবে।’ দলে কোনো বিরোধ নেই উল্লেখ করে বুলবুল বলেন, ‘বড় দলে এমন ছোটখাটো বিষয় নিয়ে মতবিরোধ থাকবেই। তবে তা নির্বাচন সামনে এলে মিটে যাবে।’ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু বলেন, ‘আমার মেয়র প্রার্থী হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তিনবার ছিলাম। এখন ছোট ভাইয়েরা থাকবে। আমি রাজশাহী সদর আসন থেকে সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে চাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
এপিএ পদ্ধতির পরিবর্তে চালু জিপিএমএস
এপিএ পদ্ধতির পরিবর্তে চালু জিপিএমএস
ওএসডি ৯ সচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
ওএসডি ৯ সচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
জুলাই-আগস্টে ব্যাপকমাত্রায় নিপীড়ন সঠিক নয়
জুলাই-আগস্টে ব্যাপকমাত্রায় নিপীড়ন সঠিক নয়
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
সর্বশেষ খবর
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’
গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা
পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা