শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

গোয়েন্দা স্টাইলে মাদক বিক্রি

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
গোয়েন্দা স্টাইলে মাদক বিক্রি

দেশব্যাপী মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানের মধ্যেও সেই পুরনো চেহারায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের চিহ্নিত জেনেভা ক্যাম্প। আবারও শুরু হয়েছে মাদকের ব্যবসা। তবে এবার অনেকটা গোয়েন্দা কায়দায়। কয়েক দফা যাচাইয়ের পর নিশ্চিত হলেই গ্রাহকের হাতে পৌঁছে যাচ্ছে সর্বনাশা মাদক। স্থানীয়রা বলছেন, চোর-পুলিশ খেলার মতোই চলে জেনেভা ক্যাম্পের মাদকবিরোধী অভিযান। অভিযানের আগেই খবর পৌঁছে যাচ্ছে কারবারিদের কাছে। আবার কেউ কেউ আত্মগোপনে থেকেই চালিয়ে যাচ্ছে মাদকের কারবার। ঢাকাকে মাদক পাচারের ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করছে তারা।

চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে রবিবার রাতে র‌্যাব-১-এর একটি দল রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার নবীনগর হাউজিং প্রকল্পের ৬ নম্বর সড়কের ২৭ নম্বর বাড়ির কাছে অভিযান চালিয়ে মাদক বেচাকেনার সময় ২৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ হাতেনাতে মো. মামুনুর রশিদ (৩৫) ও মিনারা বেগমকে (৩৫) গ্রেফতার করে। এরা বিহারি ক্যাম্পের পলাতক চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও বহু মামলার আসামি গাঁজা শাকিল ওরফে ইয়াবা শাকিলের সহযোগী। আত্মগোপনে থেকেই ইয়াবার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছে গডফাদার ইশতিয়াকের ঘনিষ্ঠ এই সহযোগী। অভিযোগ রয়েছে, নাদিম ওরফে পঁচিশ পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হওয়ার পর তার সাম্রাজ্যের দায়িত্ব পেয়েছে আরমান।

র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া বিভাগের পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান জানান, গ্রেফতার ব্যক্তিরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তারা কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে মাদক ঢাকায় আনে। এরপর ঢাকা থেকে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গাসহ সারা দেশে সরবরাহ করে। তাদের কাছ থেকে ২৫ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার হয়েছে। এ ছাড়া ইয়াবা বিক্রির ৩০ হাজার ৫০০ টাকাও পাওয়া গেছে তাদের কাছে। উদ্ধার মাদকের দাম সোয়া কোটি টাকা।

জানা গেছে, গ্রেফতার মামুনুর রশিদ একজন পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। মাদক ব্যবসা ছাড়া মোহাম্মদপুরে তার একটি চায়ের দোকান আছে। চায়ের দোকানের আড়ালে সে ইয়াবা বিক্রি করত। গ্রেফতার অন্যজন মিনারা বেগম পেশায় একজন জ্বালানি কাঠ বিক্রেতা। টেকনাফের দীন মোহাম্মদের মাধ্যমে ইয়াবা ব্যবসায় নামে। দীন মোহাম্মদ তাকে মোটা অঙ্কের     টাকার প্রলোভন দেখিয়ে টেকনাফ থেকে ঢাকায় পাঠায়। ইয়াবার চালান ঢাকায় পৌঁছানোর পর সে ঢাকার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে অবস্থান করে। আর মামুন ইয়াবাগুলো সংগ্রহ করে মোহাম্মদপুর নিয়ে যায়। একাধিক সূত্র বলছে, মাদক ব্যবসায়ীরা নিত্যনতুন অভিনব কৌশল অবলম্বন করে মাদক ঢাকায় আনছে। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে মাদক পাচারের জন্য তারা ট্রানজিট রুট হিসেবে রাজধানী ঢাকাকে ব্যবহার করছে। জব্দ চালানটি মিয়ানমার থেকে নৌপথে কক্সবাজার আনে। সেখান থেকে সড়ক, রেল ও বিমানপথে ছড়িয়ে দেয় সারা দেশে। গ্রেফতার ব্যক্তিরা মোহাম্মদপুর বিহারি ক্যাম্পের পলাতক শীর্ষ পর্যায়ের মাদক ব্যবসায়ী গাঁজা শাকিল ওরফে গাঁজা শাকিলের সহযোগী বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। বিহারি ক্যাম্পের বাসিন্দা ও বিহারি ক্যাম্পে গঠিত মাদকবিরোধী কমিটির শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পসহ আশপাশ এলাকায় এখনো চলছে গাঁজা শাকিলের রমরমা ইয়াবা বাণিজ্য। এতে জড়িয়ে পড়ছে বিহারি ক্যাম্পের বাসিন্দাসহ আশপাশ এলাকার ছেলেরা। শাকিল বিহারি ক্যাম্পে মাদক বাণিজ্যের সূচনাকারীদের মধ্যে অন্যতম। বেশ কয়েক দফায় মাদকবিরোধী অভিযান চালালেও শাকিল গ্রেফতার হয়নি। গাঁজা শাকিল গ্রেফতার হলে এলাকায় ইয়াবা ব্যবসা বহুগুণে কমে যাবে। অন্তত অর্ধডজন মামলার আসামি সে। ২০১১ সালে একবার গ্রেফতার হয়েছিল শাকিল। জামিনে ছাড়া পেয়ে আবার শুরু করে মাদকের ব্যবসা। একসময় নিজে গাঁজা সেবনের পাশাপাশি বিক্রি করত। এজন্য সে ‘গাঁজা শাকিল’ নামে পরিচিত। হালে ইয়াবা বিক্রিতে জড়িত থাকায় সে ‘ইয়াবা শাকিল’ নামে পরিচিতি পেয়েছে। ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, ‘অতীতে আমরা অনেক রেইড দিয়েছি। বিহারি ক্যাম্পে মাদক ব্যবসা অনেক কমে গেছে। তবে পুরোপুরি নির্মূল হয়নি এটা সত্য। আবার যদি নতুন করে মাদক কারবারিরা সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করে তাহলে আবারও রেইড চালানো হবে।’ সরেজমিন জেনেভা ক্যাম্পে গিয়ে দেখা গেছে, ক্যাম্পের প্রায় সব কটি গেটেই সর্বক্ষণ দাঁড়ানো থাকে দু-তিন জন যুবক। কিছু দূর এগোলেই চোখে পড়বে আরও কিছু মহিলা কিংবা যুবক। কেউ মাদক নিতে ক্যাম্পে ঢুকলেই বিক্রেতারা তা বুঝে যায়। সতর্ক হয়ে ওঠে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সব টিম। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ধোঁকা দিতে মাদক হস্তান্তরের জায়গাও তারা কিছু সময় পরপরই পরিবর্তন করছে। ক্রেতাকে কয়েক গলি পথ পার করে নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়ার পরই নির্দিষ্ট স্থানে নিয়ে মাদক হস্তান্তর করছে কারাবারিরা। সাম্প্রতিক অভিযানের কারণে কিছুটা দাম বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে চার রঙের ইয়াবা বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ থেকে ৭০০ টাকায়। ইশতিয়াক আত্মগোপনে থাকলেও তার ঘনিষ্ঠ ১৯ সহযোগীর মধ্যে আরশাদ, তানভীর, নাদিম, সেলিম, মনির, আরিফ, মুন্না, সীমা, বিল্লাল, রাজা আরমান, রাকিব, মুক্তার, গুড্ডু, চুন্নু কসাই ও সোলেমানকে দিয়ে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৬ মে র‌্যাব স্মরণকালের সবচেয়ে বড় অভিযান চালায় উর্দুভাষী অবাঙালিদের বসবাসের মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে। টানা ছয় ঘণ্টার সেই অভিযানে ১৫৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর ২০ জুন আবারও জেনেভা ক্যাম্পে অভিযান চালায় পুলিশ। টানা প্রায় তিন ঘণ্টার সেই অভিযানে ৫১ জনকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়। ৮ জুন ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী পাঁচু ও পাপিয়াকে লালবাগ থেকে গ্রেফতার করে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সিরিয়াস ক্রাইম বিভাগ। ৯ জুলাই রাতে মাদকবিরোধী অভিযানে নারায়ণগঞ্জে র‌্যাবের সঙ্গে গোলাগুলিতে নিহত হয় কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী উর্দুভাষী অবাঙালি নাদিম হোসেন ওরফে বেজি নাদিম ওরফে বোমা নাদিম ওরফে পঁচিশ। ১৯ জুলাই আবারও জেনেভা ক্যাম্পে মাদকবিরোধী বড় ধরনের অভিযান চালিয়ে র‌্যাব ৩৭ জনকে গ্রেফতার করে। এর আগে ২০১৩ সালে পরপর দুই দিনের অভিযানে ভেনেভা ক্যাম্পে দুটি বোমা তৈরির কারখানা আবিষ্কৃত হয়। কারখানা থেকে দুই দিনে ১৩২টি বোমা উদ্ধার করেছিল র‌্যাব। ২০১৬ সালে অভিযানকালে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে পুলিশের থেমে থেমে চৌদ্দ ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ হয়েছিল। ওই সময় হার্ট অ্যাটাকে এক বয়স্ক মহিলার মৃত্যু হয়। আর সংঘর্ষে তিন পুলিশসহ অন্তত ২৫ জন আহত হন। ২০১৬ সালে ক্যাম্পের বাসিন্দারা মাদক ব্যবসায়ীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে ১২ মাদক ব্যবসায়ীকে ধরে ধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছিলেন। ২০১৭ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের চালানো মাদকবিরোধী অভিযানকালে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ব্যাপক গোলাগুলি হয়। মাদক ব্যবসায়ীরা ক্যাম্পের ভিতর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ অন্তত পাঁচজনকে আটকে ফেলেছিল। শেষ পর্যন্ত আর্মড পুলিশ, থানা পুলিশ ও র‌্যাবের সহায়তায় তারা মুক্তি পান।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে