শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিড়াল দেখাল লাশ ধরা পড়ল খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিড়াল দেখাল লাশ ধরা পড়ল খুনি

জনি শেখ গত দুই দিন ধরে উদভ্রান্ত হয়ে তার একমাত্র শিশু সন্তানকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। গ্রামের আনাচে-কানাচে যেখানেই ভাবছেন সেখানেই ছুটছেন। বাদ যাচ্ছে না আত্মীয়-স্বজনদের বাসাবাড়িও। কিন্তু কোথাও নেই তার কলিজার ধন নাহিদ শেখ। কোথাও না পেয়ে ক্লান্ত জনি শেখ যান শ্বশুরবাড়িতে। তাকে দেখেই তার স্ত্রী নার্গিস শিকদার ছুটে আসেন। তাদের প্রিয় সন্তানের খবর জানতে চান। ‘কোনো খবর পাইলা বাজানের?’ এমন প্রশ্নের কোনো জবাব খুঁজে পান না জনি শেখ। অসহায় জনি শুধু তার স্ত্রীর মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে থাকেন। শুরু হয় আবারও কান্না। চলে আহাজারি। গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর থানার গোয়াবাহারা গ্রামে জনি শেখের শ্বশুরবাড়িতে থেমে থেমে চলে কান্নার রোল। সচ্ছলতার আশায় গেন্ডারিয়ার ঢালকা নগরের জনি শেখ সুদে টাকা নিয়ে কিস্তিতে দুটি ব্যাটারিচালিত পুরনো অটো কেনেন। আশা ছিল তিনি ও তার শ্যালক মনির শিকদার অটো দুটি চালিয়ে বছরখানেকের মধ্যে কিস্তি দিয়েই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন। কিন্তু তাদের ভাগ্য সহায় ছিল না। ব্যাটারি দুটি চার্জ নিত বেশি, চলত কম। তিনি লোকসানে পড়ে যান। প্রায় ২ লাখ টাকার একক দেনা মাথায় নিয়ে সম্পূর্ণ বাধ্য হয়ে তিনি অটো দুটি অর্ধেক দামে বিক্রি করে দেন। এ দিশাহীন পরিস্থিতিতে এগিয়ে আসেন তার স্ত্রী। স্বামীর পাশে থাকতে চান। জনি শেখ ঢাকার গ্লোরি এক্সপ্রেসের ড্রাইভার এবং নার্গিস সিকদার গৃহকর্মীর কাজ খুঁজে নেন। প্রচ- বাস্তববাদী এ দম্পতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ- কঠোর পরিশ্রম করে সব দায় শোধ করে একদিন ঘুরে দাঁড়াবেন। ২০১৬ সালের জানুয়ারির শুরুতেই তারা তাদের প্রায় চার বছর বয়েসী শিশু নাহিদকে মুকসুদপুরে নানা-নানির কাছে রেখে আসেন। খবর পান তাদের ছেলেটি ভালো আছে এবং তার তিন বছর বয়েসী একমাত্র মামাতো ভাই মিনহাজ শিকদারের সঙ্গে খেলাধুলা করে সময় কাটাচ্ছে। সদা হাসি-খুশি স্বভাবের নাহিদ শেখ অত্যন্ত সুশ্রী। বুদ্ধিমান এ শিশুটি, প্রতিবেশীদের ভাষায় খুব সুন্দর পাকা পাকা কথা বলে। প্রতিবেশীরা সুযোগ পেলেই নাহিদকে আদর করে ভালো কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা করে। সবচেয়ে বেশি আদর করতেন নানা-নানি। নানা-আদম আলী শিকদার বাঁশের ঝুড়ি বানিয়ে হাটবাজারে বিক্রি করেন। উপার্জনের একটি বড় অংশ ব্যয় করেন তার দুই নাতি নাহিদ শেখ ও মিনহাজ শিকদারের আবদার মেটাতে।

সেদিন ছিল হাটবার। আদম আলী সিকদার দুপুরের খাবার খেয়েই তাড়াহুড়ো করে ঝুড়ি নিয়ে হাটে গেলেন। যাওয়ার সময় দেখে গেলেন পুত্রবধূ ফাতেমা বেগম তার দুই নাতিকে খাবার দেওয়ার জন্য তোরজোর শুরু করেছে। দুপুর গড়িয়ে বিকাল। তিনি হাটে বসেই খবর পেলেন নাহিদ শেখকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পুত্রসহ যত দ্রুত পারেন চলে আসেন। প্রতিবেশীসহ সবাই মিলে সম্ভাব্য সব জায়গায় খুঁজছেন। সন্ধ্যায় মাইক দিয়ে গ্রামের সবাইকে অনুরোধ করলেন নাহিদকে খোঁজার জন্য। ছেলেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না- এমন সংবাদে জনি শিকদার স্ত্রীসহ ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হলেন।

২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। তিন দিন হলো নাহিদকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরিবারটিতে হতাশা ও শঙ্কা ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলছে। জনি শেখ আর কোথায় কোথায় নাহিদকে খুঁজবেন ঠিক করতে পারছেন না। হঠাৎ খেয়াল করলেন বিড়ালটি তার পাশে কিছুক্ষণ ঘোড়াঘুড়ি করে আবার লুঙ্গী ধরে টানাটানি শুরু করেছে। তিনি কী জানি মনে করে বিড়ালটির সঙ্গে সোজা চলে গেলেন, সেই পারিবারিক সেফটিক ট্যাংকের ওপর, আস্তে আস্তে অন্যমনস্কভাবে ট্যাংকের ওপরের স্লাবটি সরালেন। তিনি আঁতকে ওঠেন। ট্যাংকের ভিতর তার প্রিয় চার বছরের শিশু সন্তান নাহিদ শেখ। চিৎকার দিয়ে ওঠেন জনি। সন্তানকে সেখান থেকে তোলার চেষ্টা করে দেখেন, তার কলিজার ধন আর বেঁচে নেই।

চার বছরের শিশু নাহিদ শেখ খুন হয়েছে। খুনের প্রমাণ লোপাটের জন্য শিশুটির মৃতদেহ সেফটিক ট্যাংকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ও আদম আলী পরিবারের সন্দেহ এ খুনের সঙ্গে জড়িত একই গ্রামের আদম আলীর সৎ শ্যালক আবদুল হক সরদার-গং। এদের সঙ্গেই জমিজমা নিয়ে সম্পত্তির বিরোধ। পুলিশ একে একে গ্রেফতার করে সরদার ও তার সহযোগীদের। কিন্তু খুনের রহস্যের আর কিনারা হয় না। প্রায় চার মাস পর মামলাটি নিয়ে আসা হয় পিবিআইতে।

পিবিআই জানায়, তাদের তদন্তকারী দল বারবার ওই গ্রামে খোঁজখবর নিতে যায়। তদন্ত দল খোঁজার চেষ্টা করে কে কে নাহিদকে সর্বশেষ কখন দেখেছিল। তালিকায় থাকে আদম আলী সিকদারের বাড়ির পার্শ্ববর্তী চার-পাঁচটি দোকানের মালিক, খরিদ্দার, দোকানের সামনে সময় কাটাতে বসা গ্রামবাসী এবং আদম আলীর প্রতিবেশীসহ সবাই। সময় ও তালিকা সংক্ষিপ্ত হতে হতে এক সময় নিয়ে আসা হয় জনি শেখের শ্যালক মনির শিকদারের স্ত্রী, নাহিদ শেখের মামী ফাতেমা বেগমকে। ফাতেমা বেগমের একটাই কথা- দুপুরে খাবার সময়ে নাহিদকে ডাকতে গিয়ে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার পক্ষে সাক্ষী দেন আদম আলীর প্রতিবেশী ফাতেমা বেগমের খালাশাশুড়ি মর্জিনা বেগম ও খালাশ্বশুর আবদুল হক।  ফাতেমা বেগম ভাঙবে তবু মচকাবে না। তদন্ত দল এবার অন্য কৌশল ধরে। নাহিদকে যখন ভরদুপুরে খাবার দেওয়ার জন্য ডেকে পাওয়া যায়নি তখন ফাতেমা বেগম কী কী করেছে, কাকে কাকে বলেছে এবং কোথায় কোথায় খুঁজেছে; তার বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে যাচাই করা হয়। ফাতেমা বেগম নিজের বোনা জালে নিজেই আটকে যান। তিনি আদালতের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার ইচ্ছ প্রকাশ করলেন।

আদালত তখনই দোষ স্বীকার রেকর্ড করেন যখন অপরাধীর বক্তব্য হয় স্বেচ্ছাপ্রণোদিত। এ দোষ স্বীকারের প্রমাণ-মূল্য অকাট্য, যদি এটির সমর্থন মেলে সরাসরি বা পারিপার্শ্বিকতায়। এক্ষেত্রে পুলিশ ধরে নেয়- সর্বোচ্চ শাস্তি অনিবার্য।

ফাতেমা বেগম আদালতে বলেন, শ্বশুর ও শাশুড়ি খাওয়ার পর তিনি ধীরে-সুস্থে খাওয়াতে বসেন নাহিদ ও মিনহাজকে। সেদিন ডিম ছিল একটি। তিনি ডিমটি দুভাগ করে দুজনকে দেন। মিনহাজের ভাগে যায় বড় অংশটি। নাহিদ তখন খেতে চায় না। সে মিনহাজের পাতের বড় অংশটি চায়। কিন্তু মিনহাজ দেবে না। এ নিয়ে দুজনে মারামারি শুরু করে। তিনি মারামারি থামানোর জন্য দুজনকেই থাপ্পড় মারেন। কিন্তু নাহিদ টাল সামলাতে পারেনি। পাশে থাকা চৌকির পায়ার নিচে ইটের ওপর পড়ে জ্ঞান হারায়। নাহিদের চোখে-মুখে পানি ছিটানোর পরও জ্ঞান না ফেরায় তিনি ভেবে নেন নাহিদ মারা গেছে। একদম লাগোয়া ঘরটি ফাতেমার খালাশাশুড়ি মর্জিনা বেগম ও তার স্বামী আবদুল হকের। ফাতেমা তাদের কাছে নাহিদের মৃত্যুর বিষয়টি জানিয়ে বাঁচানোর পরামর্শ চান। ঘটনা শুনে তারা ঘাবড়ে যান। তখন তারা নাহিদের লাশ গুম করার চিন্তা করতে থাকেন। কী করবেন না করবেন ভেবে পান না। অবশেষে মর্জিনা আর আবদুল হকের সঙ্গে শলাপরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেন, নাহিদের লাশ তারা সেফটিক ট্যাংকে ফেলে দেবেন। সিদ্ধান্ত নিয়ে আর দেরি করেননি তারা। ফাতেমা বেগম সেফটিক ট্যাংকের স্লাব সরিয়ে নেন। পরে নাহিদের ছোট্ট নিথর দেহটি ছেড়ে দেন ময়লায় পরিপূর্ণ এক অন্ধকার কূপে; চিরতরে নিভিয়ে দেন এক সংগ্রামী দম্পতির চোখের আলো।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন