শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিড়াল দেখাল লাশ ধরা পড়ল খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিড়াল দেখাল লাশ ধরা পড়ল খুনি

জনি শেখ গত দুই দিন ধরে উদভ্রান্ত হয়ে তার একমাত্র শিশু সন্তানকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। গ্রামের আনাচে-কানাচে যেখানেই ভাবছেন সেখানেই ছুটছেন। বাদ যাচ্ছে না আত্মীয়-স্বজনদের বাসাবাড়িও। কিন্তু কোথাও নেই তার কলিজার ধন নাহিদ শেখ। কোথাও না পেয়ে ক্লান্ত জনি শেখ যান শ্বশুরবাড়িতে। তাকে দেখেই তার স্ত্রী নার্গিস শিকদার ছুটে আসেন। তাদের প্রিয় সন্তানের খবর জানতে চান। ‘কোনো খবর পাইলা বাজানের?’ এমন প্রশ্নের কোনো জবাব খুঁজে পান না জনি শেখ। অসহায় জনি শুধু তার স্ত্রীর মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে থাকেন। শুরু হয় আবারও কান্না। চলে আহাজারি। গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর থানার গোয়াবাহারা গ্রামে জনি শেখের শ্বশুরবাড়িতে থেমে থেমে চলে কান্নার রোল। সচ্ছলতার আশায় গেন্ডারিয়ার ঢালকা নগরের জনি শেখ সুদে টাকা নিয়ে কিস্তিতে দুটি ব্যাটারিচালিত পুরনো অটো কেনেন। আশা ছিল তিনি ও তার শ্যালক মনির শিকদার অটো দুটি চালিয়ে বছরখানেকের মধ্যে কিস্তি দিয়েই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন। কিন্তু তাদের ভাগ্য সহায় ছিল না। ব্যাটারি দুটি চার্জ নিত বেশি, চলত কম। তিনি লোকসানে পড়ে যান। প্রায় ২ লাখ টাকার একক দেনা মাথায় নিয়ে সম্পূর্ণ বাধ্য হয়ে তিনি অটো দুটি অর্ধেক দামে বিক্রি করে দেন। এ দিশাহীন পরিস্থিতিতে এগিয়ে আসেন তার স্ত্রী। স্বামীর পাশে থাকতে চান। জনি শেখ ঢাকার গ্লোরি এক্সপ্রেসের ড্রাইভার এবং নার্গিস সিকদার গৃহকর্মীর কাজ খুঁজে নেন। প্রচ- বাস্তববাদী এ দম্পতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ- কঠোর পরিশ্রম করে সব দায় শোধ করে একদিন ঘুরে দাঁড়াবেন। ২০১৬ সালের জানুয়ারির শুরুতেই তারা তাদের প্রায় চার বছর বয়েসী শিশু নাহিদকে মুকসুদপুরে নানা-নানির কাছে রেখে আসেন। খবর পান তাদের ছেলেটি ভালো আছে এবং তার তিন বছর বয়েসী একমাত্র মামাতো ভাই মিনহাজ শিকদারের সঙ্গে খেলাধুলা করে সময় কাটাচ্ছে। সদা হাসি-খুশি স্বভাবের নাহিদ শেখ অত্যন্ত সুশ্রী। বুদ্ধিমান এ শিশুটি, প্রতিবেশীদের ভাষায় খুব সুন্দর পাকা পাকা কথা বলে। প্রতিবেশীরা সুযোগ পেলেই নাহিদকে আদর করে ভালো কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা করে। সবচেয়ে বেশি আদর করতেন নানা-নানি। নানা-আদম আলী শিকদার বাঁশের ঝুড়ি বানিয়ে হাটবাজারে বিক্রি করেন। উপার্জনের একটি বড় অংশ ব্যয় করেন তার দুই নাতি নাহিদ শেখ ও মিনহাজ শিকদারের আবদার মেটাতে।

সেদিন ছিল হাটবার। আদম আলী সিকদার দুপুরের খাবার খেয়েই তাড়াহুড়ো করে ঝুড়ি নিয়ে হাটে গেলেন। যাওয়ার সময় দেখে গেলেন পুত্রবধূ ফাতেমা বেগম তার দুই নাতিকে খাবার দেওয়ার জন্য তোরজোর শুরু করেছে। দুপুর গড়িয়ে বিকাল। তিনি হাটে বসেই খবর পেলেন নাহিদ শেখকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পুত্রসহ যত দ্রুত পারেন চলে আসেন। প্রতিবেশীসহ সবাই মিলে সম্ভাব্য সব জায়গায় খুঁজছেন। সন্ধ্যায় মাইক দিয়ে গ্রামের সবাইকে অনুরোধ করলেন নাহিদকে খোঁজার জন্য। ছেলেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না- এমন সংবাদে জনি শিকদার স্ত্রীসহ ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হলেন।

২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। তিন দিন হলো নাহিদকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরিবারটিতে হতাশা ও শঙ্কা ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলছে। জনি শেখ আর কোথায় কোথায় নাহিদকে খুঁজবেন ঠিক করতে পারছেন না। হঠাৎ খেয়াল করলেন বিড়ালটি তার পাশে কিছুক্ষণ ঘোড়াঘুড়ি করে আবার লুঙ্গী ধরে টানাটানি শুরু করেছে। তিনি কী জানি মনে করে বিড়ালটির সঙ্গে সোজা চলে গেলেন, সেই পারিবারিক সেফটিক ট্যাংকের ওপর, আস্তে আস্তে অন্যমনস্কভাবে ট্যাংকের ওপরের স্লাবটি সরালেন। তিনি আঁতকে ওঠেন। ট্যাংকের ভিতর তার প্রিয় চার বছরের শিশু সন্তান নাহিদ শেখ। চিৎকার দিয়ে ওঠেন জনি। সন্তানকে সেখান থেকে তোলার চেষ্টা করে দেখেন, তার কলিজার ধন আর বেঁচে নেই।

চার বছরের শিশু নাহিদ শেখ খুন হয়েছে। খুনের প্রমাণ লোপাটের জন্য শিশুটির মৃতদেহ সেফটিক ট্যাংকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ও আদম আলী পরিবারের সন্দেহ এ খুনের সঙ্গে জড়িত একই গ্রামের আদম আলীর সৎ শ্যালক আবদুল হক সরদার-গং। এদের সঙ্গেই জমিজমা নিয়ে সম্পত্তির বিরোধ। পুলিশ একে একে গ্রেফতার করে সরদার ও তার সহযোগীদের। কিন্তু খুনের রহস্যের আর কিনারা হয় না। প্রায় চার মাস পর মামলাটি নিয়ে আসা হয় পিবিআইতে।

পিবিআই জানায়, তাদের তদন্তকারী দল বারবার ওই গ্রামে খোঁজখবর নিতে যায়। তদন্ত দল খোঁজার চেষ্টা করে কে কে নাহিদকে সর্বশেষ কখন দেখেছিল। তালিকায় থাকে আদম আলী সিকদারের বাড়ির পার্শ্ববর্তী চার-পাঁচটি দোকানের মালিক, খরিদ্দার, দোকানের সামনে সময় কাটাতে বসা গ্রামবাসী এবং আদম আলীর প্রতিবেশীসহ সবাই। সময় ও তালিকা সংক্ষিপ্ত হতে হতে এক সময় নিয়ে আসা হয় জনি শেখের শ্যালক মনির শিকদারের স্ত্রী, নাহিদ শেখের মামী ফাতেমা বেগমকে। ফাতেমা বেগমের একটাই কথা- দুপুরে খাবার সময়ে নাহিদকে ডাকতে গিয়ে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার পক্ষে সাক্ষী দেন আদম আলীর প্রতিবেশী ফাতেমা বেগমের খালাশাশুড়ি মর্জিনা বেগম ও খালাশ্বশুর আবদুল হক।  ফাতেমা বেগম ভাঙবে তবু মচকাবে না। তদন্ত দল এবার অন্য কৌশল ধরে। নাহিদকে যখন ভরদুপুরে খাবার দেওয়ার জন্য ডেকে পাওয়া যায়নি তখন ফাতেমা বেগম কী কী করেছে, কাকে কাকে বলেছে এবং কোথায় কোথায় খুঁজেছে; তার বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে যাচাই করা হয়। ফাতেমা বেগম নিজের বোনা জালে নিজেই আটকে যান। তিনি আদালতের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার ইচ্ছ প্রকাশ করলেন।

আদালত তখনই দোষ স্বীকার রেকর্ড করেন যখন অপরাধীর বক্তব্য হয় স্বেচ্ছাপ্রণোদিত। এ দোষ স্বীকারের প্রমাণ-মূল্য অকাট্য, যদি এটির সমর্থন মেলে সরাসরি বা পারিপার্শ্বিকতায়। এক্ষেত্রে পুলিশ ধরে নেয়- সর্বোচ্চ শাস্তি অনিবার্য।

ফাতেমা বেগম আদালতে বলেন, শ্বশুর ও শাশুড়ি খাওয়ার পর তিনি ধীরে-সুস্থে খাওয়াতে বসেন নাহিদ ও মিনহাজকে। সেদিন ডিম ছিল একটি। তিনি ডিমটি দুভাগ করে দুজনকে দেন। মিনহাজের ভাগে যায় বড় অংশটি। নাহিদ তখন খেতে চায় না। সে মিনহাজের পাতের বড় অংশটি চায়। কিন্তু মিনহাজ দেবে না। এ নিয়ে দুজনে মারামারি শুরু করে। তিনি মারামারি থামানোর জন্য দুজনকেই থাপ্পড় মারেন। কিন্তু নাহিদ টাল সামলাতে পারেনি। পাশে থাকা চৌকির পায়ার নিচে ইটের ওপর পড়ে জ্ঞান হারায়। নাহিদের চোখে-মুখে পানি ছিটানোর পরও জ্ঞান না ফেরায় তিনি ভেবে নেন নাহিদ মারা গেছে। একদম লাগোয়া ঘরটি ফাতেমার খালাশাশুড়ি মর্জিনা বেগম ও তার স্বামী আবদুল হকের। ফাতেমা তাদের কাছে নাহিদের মৃত্যুর বিষয়টি জানিয়ে বাঁচানোর পরামর্শ চান। ঘটনা শুনে তারা ঘাবড়ে যান। তখন তারা নাহিদের লাশ গুম করার চিন্তা করতে থাকেন। কী করবেন না করবেন ভেবে পান না। অবশেষে মর্জিনা আর আবদুল হকের সঙ্গে শলাপরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেন, নাহিদের লাশ তারা সেফটিক ট্যাংকে ফেলে দেবেন। সিদ্ধান্ত নিয়ে আর দেরি করেননি তারা। ফাতেমা বেগম সেফটিক ট্যাংকের স্লাব সরিয়ে নেন। পরে নাহিদের ছোট্ট নিথর দেহটি ছেড়ে দেন ময়লায় পরিপূর্ণ এক অন্ধকার কূপে; চিরতরে নিভিয়ে দেন এক সংগ্রামী দম্পতির চোখের আলো।

এই বিভাগের আরও খবর
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে