শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বিড়াল দেখাল লাশ ধরা পড়ল খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিড়াল দেখাল লাশ ধরা পড়ল খুনি

জনি শেখ গত দুই দিন ধরে উদভ্রান্ত হয়ে তার একমাত্র শিশু সন্তানকে খুঁজে বেড়াচ্ছেন। গ্রামের আনাচে-কানাচে যেখানেই ভাবছেন সেখানেই ছুটছেন। বাদ যাচ্ছে না আত্মীয়-স্বজনদের বাসাবাড়িও। কিন্তু কোথাও নেই তার কলিজার ধন নাহিদ শেখ। কোথাও না পেয়ে ক্লান্ত জনি শেখ যান শ্বশুরবাড়িতে। তাকে দেখেই তার স্ত্রী নার্গিস শিকদার ছুটে আসেন। তাদের প্রিয় সন্তানের খবর জানতে চান। ‘কোনো খবর পাইলা বাজানের?’ এমন প্রশ্নের কোনো জবাব খুঁজে পান না জনি শেখ। অসহায় জনি শুধু তার স্ত্রীর মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে থাকেন। শুরু হয় আবারও কান্না। চলে আহাজারি। গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর থানার গোয়াবাহারা গ্রামে জনি শেখের শ্বশুরবাড়িতে থেমে থেমে চলে কান্নার রোল। সচ্ছলতার আশায় গেন্ডারিয়ার ঢালকা নগরের জনি শেখ সুদে টাকা নিয়ে কিস্তিতে দুটি ব্যাটারিচালিত পুরনো অটো কেনেন। আশা ছিল তিনি ও তার শ্যালক মনির শিকদার অটো দুটি চালিয়ে বছরখানেকের মধ্যে কিস্তি দিয়েই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন। কিন্তু তাদের ভাগ্য সহায় ছিল না। ব্যাটারি দুটি চার্জ নিত বেশি, চলত কম। তিনি লোকসানে পড়ে যান। প্রায় ২ লাখ টাকার একক দেনা মাথায় নিয়ে সম্পূর্ণ বাধ্য হয়ে তিনি অটো দুটি অর্ধেক দামে বিক্রি করে দেন। এ দিশাহীন পরিস্থিতিতে এগিয়ে আসেন তার স্ত্রী। স্বামীর পাশে থাকতে চান। জনি শেখ ঢাকার গ্লোরি এক্সপ্রেসের ড্রাইভার এবং নার্গিস সিকদার গৃহকর্মীর কাজ খুঁজে নেন। প্রচ- বাস্তববাদী এ দম্পতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ- কঠোর পরিশ্রম করে সব দায় শোধ করে একদিন ঘুরে দাঁড়াবেন। ২০১৬ সালের জানুয়ারির শুরুতেই তারা তাদের প্রায় চার বছর বয়েসী শিশু নাহিদকে মুকসুদপুরে নানা-নানির কাছে রেখে আসেন। খবর পান তাদের ছেলেটি ভালো আছে এবং তার তিন বছর বয়েসী একমাত্র মামাতো ভাই মিনহাজ শিকদারের সঙ্গে খেলাধুলা করে সময় কাটাচ্ছে। সদা হাসি-খুশি স্বভাবের নাহিদ শেখ অত্যন্ত সুশ্রী। বুদ্ধিমান এ শিশুটি, প্রতিবেশীদের ভাষায় খুব সুন্দর পাকা পাকা কথা বলে। প্রতিবেশীরা সুযোগ পেলেই নাহিদকে আদর করে ভালো কিছু খাওয়ানোর চেষ্টা করে। সবচেয়ে বেশি আদর করতেন নানা-নানি। নানা-আদম আলী শিকদার বাঁশের ঝুড়ি বানিয়ে হাটবাজারে বিক্রি করেন। উপার্জনের একটি বড় অংশ ব্যয় করেন তার দুই নাতি নাহিদ শেখ ও মিনহাজ শিকদারের আবদার মেটাতে।

সেদিন ছিল হাটবার। আদম আলী সিকদার দুপুরের খাবার খেয়েই তাড়াহুড়ো করে ঝুড়ি নিয়ে হাটে গেলেন। যাওয়ার সময় দেখে গেলেন পুত্রবধূ ফাতেমা বেগম তার দুই নাতিকে খাবার দেওয়ার জন্য তোরজোর শুরু করেছে। দুপুর গড়িয়ে বিকাল। তিনি হাটে বসেই খবর পেলেন নাহিদ শেখকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পুত্রসহ যত দ্রুত পারেন চলে আসেন। প্রতিবেশীসহ সবাই মিলে সম্ভাব্য সব জায়গায় খুঁজছেন। সন্ধ্যায় মাইক দিয়ে গ্রামের সবাইকে অনুরোধ করলেন নাহিদকে খোঁজার জন্য। ছেলেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না- এমন সংবাদে জনি শিকদার স্ত্রীসহ ঢাকা থেকে গোপালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হলেন।

২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। তিন দিন হলো নাহিদকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরিবারটিতে হতাশা ও শঙ্কা ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলছে। জনি শেখ আর কোথায় কোথায় নাহিদকে খুঁজবেন ঠিক করতে পারছেন না। হঠাৎ খেয়াল করলেন বিড়ালটি তার পাশে কিছুক্ষণ ঘোড়াঘুড়ি করে আবার লুঙ্গী ধরে টানাটানি শুরু করেছে। তিনি কী জানি মনে করে বিড়ালটির সঙ্গে সোজা চলে গেলেন, সেই পারিবারিক সেফটিক ট্যাংকের ওপর, আস্তে আস্তে অন্যমনস্কভাবে ট্যাংকের ওপরের স্লাবটি সরালেন। তিনি আঁতকে ওঠেন। ট্যাংকের ভিতর তার প্রিয় চার বছরের শিশু সন্তান নাহিদ শেখ। চিৎকার দিয়ে ওঠেন জনি। সন্তানকে সেখান থেকে তোলার চেষ্টা করে দেখেন, তার কলিজার ধন আর বেঁচে নেই।

চার বছরের শিশু নাহিদ শেখ খুন হয়েছে। খুনের প্রমাণ লোপাটের জন্য শিশুটির মৃতদেহ সেফটিক ট্যাংকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ ও আদম আলী পরিবারের সন্দেহ এ খুনের সঙ্গে জড়িত একই গ্রামের আদম আলীর সৎ শ্যালক আবদুল হক সরদার-গং। এদের সঙ্গেই জমিজমা নিয়ে সম্পত্তির বিরোধ। পুলিশ একে একে গ্রেফতার করে সরদার ও তার সহযোগীদের। কিন্তু খুনের রহস্যের আর কিনারা হয় না। প্রায় চার মাস পর মামলাটি নিয়ে আসা হয় পিবিআইতে।

পিবিআই জানায়, তাদের তদন্তকারী দল বারবার ওই গ্রামে খোঁজখবর নিতে যায়। তদন্ত দল খোঁজার চেষ্টা করে কে কে নাহিদকে সর্বশেষ কখন দেখেছিল। তালিকায় থাকে আদম আলী সিকদারের বাড়ির পার্শ্ববর্তী চার-পাঁচটি দোকানের মালিক, খরিদ্দার, দোকানের সামনে সময় কাটাতে বসা গ্রামবাসী এবং আদম আলীর প্রতিবেশীসহ সবাই। সময় ও তালিকা সংক্ষিপ্ত হতে হতে এক সময় নিয়ে আসা হয় জনি শেখের শ্যালক মনির শিকদারের স্ত্রী, নাহিদ শেখের মামী ফাতেমা বেগমকে। ফাতেমা বেগমের একটাই কথা- দুপুরে খাবার সময়ে নাহিদকে ডাকতে গিয়ে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। তার পক্ষে সাক্ষী দেন আদম আলীর প্রতিবেশী ফাতেমা বেগমের খালাশাশুড়ি মর্জিনা বেগম ও খালাশ্বশুর আবদুল হক।  ফাতেমা বেগম ভাঙবে তবু মচকাবে না। তদন্ত দল এবার অন্য কৌশল ধরে। নাহিদকে যখন ভরদুপুরে খাবার দেওয়ার জন্য ডেকে পাওয়া যায়নি তখন ফাতেমা বেগম কী কী করেছে, কাকে কাকে বলেছে এবং কোথায় কোথায় খুঁজেছে; তার বক্তব্য তাৎক্ষণিকভাবে যাচাই করা হয়। ফাতেমা বেগম নিজের বোনা জালে নিজেই আটকে যান। তিনি আদালতের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার ইচ্ছ প্রকাশ করলেন।

আদালত তখনই দোষ স্বীকার রেকর্ড করেন যখন অপরাধীর বক্তব্য হয় স্বেচ্ছাপ্রণোদিত। এ দোষ স্বীকারের প্রমাণ-মূল্য অকাট্য, যদি এটির সমর্থন মেলে সরাসরি বা পারিপার্শ্বিকতায়। এক্ষেত্রে পুলিশ ধরে নেয়- সর্বোচ্চ শাস্তি অনিবার্য।

ফাতেমা বেগম আদালতে বলেন, শ্বশুর ও শাশুড়ি খাওয়ার পর তিনি ধীরে-সুস্থে খাওয়াতে বসেন নাহিদ ও মিনহাজকে। সেদিন ডিম ছিল একটি। তিনি ডিমটি দুভাগ করে দুজনকে দেন। মিনহাজের ভাগে যায় বড় অংশটি। নাহিদ তখন খেতে চায় না। সে মিনহাজের পাতের বড় অংশটি চায়। কিন্তু মিনহাজ দেবে না। এ নিয়ে দুজনে মারামারি শুরু করে। তিনি মারামারি থামানোর জন্য দুজনকেই থাপ্পড় মারেন। কিন্তু নাহিদ টাল সামলাতে পারেনি। পাশে থাকা চৌকির পায়ার নিচে ইটের ওপর পড়ে জ্ঞান হারায়। নাহিদের চোখে-মুখে পানি ছিটানোর পরও জ্ঞান না ফেরায় তিনি ভেবে নেন নাহিদ মারা গেছে। একদম লাগোয়া ঘরটি ফাতেমার খালাশাশুড়ি মর্জিনা বেগম ও তার স্বামী আবদুল হকের। ফাতেমা তাদের কাছে নাহিদের মৃত্যুর বিষয়টি জানিয়ে বাঁচানোর পরামর্শ চান। ঘটনা শুনে তারা ঘাবড়ে যান। তখন তারা নাহিদের লাশ গুম করার চিন্তা করতে থাকেন। কী করবেন না করবেন ভেবে পান না। অবশেষে মর্জিনা আর আবদুল হকের সঙ্গে শলাপরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেন, নাহিদের লাশ তারা সেফটিক ট্যাংকে ফেলে দেবেন। সিদ্ধান্ত নিয়ে আর দেরি করেননি তারা। ফাতেমা বেগম সেফটিক ট্যাংকের স্লাব সরিয়ে নেন। পরে নাহিদের ছোট্ট নিথর দেহটি ছেড়ে দেন ময়লায় পরিপূর্ণ এক অন্ধকার কূপে; চিরতরে নিভিয়ে দেন এক সংগ্রামী দম্পতির চোখের আলো।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়