শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মে, ২০২১ আপডেট:

ইয়াসে ক্ষতিগ্রস্তরা এখনো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ইয়াসে ক্ষতিগ্রস্তরা এখনো স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি

ঘূর্ণিঝড় ইয়াস বয়ে যাওয়ার চার দিন পেরিয়ে গেলেও সমুদ্র উপকূল এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির শিকার মানুষগুলো এখন পর্যন্ত স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেননি। কোথাও তারা লোনা পানির ভিতর বন্দী অবস্থায় রয়েছেন, কোথাও ঘরবাড়িসহ সর্বস্ব হারিয়ে অন্যত্র অবস্থান করছেন। বিশেষ করে মাছের ঘের, খামার, উঠতি ফসল, ব্যবসা হারিয়ে তারা কঠিন মানবেতর অবস্থায় পড়েছেন। ফলে অনেকে ক্ষোভ-বিক্ষোভ প্রকাশ করে টেকসই নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে চলেছেন। এদিকে প্রশাসন এসব এলাকার ক্ষয়ক্ষতির হিসাব মেলানো নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করে যাচ্ছে। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য-

কক্সবাজার : কক্সবাজার জেলায় ঘূর্ণিঝড় ইয়াস ও পূর্ণিমার প্রভাবে ২ হাজার ৫৭০টি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে তথ্য পাওয়া গেছে। মাঠপর্যায়ের জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে এ তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। টেকনাফের সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর আহমদ বলেন, ‘পূর্ণিমার জোয়ার ও ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে  দ্বীপের চারপাশ ব্যাপকভাবে ভেঙে গেছে। এখন দ্বীপের অন্তত ১০টি জায়গায় ভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘দ্বীপটিতে এমন ক্ষতি গত ৫০ বছরেও হয়নি। জেলেদের বেশ কিছু নৌকা ও ট্রলার সাগরের ঢেউয়ের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জোয়ারের স্রোতে দ্বীপের একমাত্র জেটিটি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভেঙে গেছে কয়েকটি অংশে। নড়বড়ে হয়ে গেছে জেটি। এটি এখন ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনেও প্রবল জোয়ারের পানিতে উপড়ে গেছে গাছপালা। ভাঙন ধরেছে জেটির পন্টুন ও রাস্তাঘাটে। টেকনাফের শাহপরীরদ্বীপে বেড়িবাঁধের ব্লকে ধস নেমেছে। এদিকে দুর্যোগব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া ছক অনুযায়ী কক্সবাজার জেলার লবণ, মৎস্য, কৃষিজ, ঘরবাড়ি, বেড়িবাঁধ, পানের বরজ, বনজসম্পদ ও গ্রামীণ সড়ক কী পরিমাণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা নিরূপণের জন্য মাঠপর্যায়ে সমন্বিতভাবে কাজ চলছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, তিন-চার দিনের মধ্যে ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ জানা যাবে। পটুয়াখালী : ইয়াসে মাছের পুকুর, স্লুইজ গেট, কাঁচা রাস্তা, ফসলি জমি, ব্রিজ-কার্লভাট, গাছপালা, কাঁচা ঘরবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, গবাদিপশু, হাস-মুরগি খামারের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পানিবন্দী এসব এলাকায় এখনো বিচ্ছিন্ন রয়েছে সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে কলাপাড়া, রাঙ্গাবালী, দশমিনা, বাউফল ও গলাচিপা উপজেলায়। তলিয়ে গেছে কয়েক হাজার মাছের ঘের ও পুকুর। রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান জানান, রাঙ্গাবালী উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মাছের ঘেরের। বেড়িবাঁধের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৫ কিলোমিটারজুড়ে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকার ২১টি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেছে। সব মিলিয়ে ৬২ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমরা তালিকা পাঠিয়ে দিয়েছি। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা প্রাথমিকভাবে শুকনা খাবার দিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হালিম সালেহী জানান, পটুয়াখালী ও কলাপাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বিভিন্ন পয়েন্টে ৫৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া ৩০টি স্লুইজ গেট, আউটলেট ও ইনলেট ও এর অ্যাপ্রোচ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যা এখন মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খুলনা : খুলনার উপকূলীয় এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের আঘাতে ১০০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ, ৭ হাজার মৎস্য ঘের ও অর্ধলক্ষাধিক মানুষের ঘরবাড়ি এবং ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সব মিলিয়ে প্রাথমিকভাবে ৬০ কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। কয়রা উপজেলার চার ইউনিয়নের প্রায় অর্ধশতাধিক গ্রাম লোনা পানিতে প্লাবিত হয়েছে। কপোতাক্ষ, কয়রা, শাকবাড়িয়া নদীর পানি ৬-৭ ফুট বৃদ্ধি পেয়ে উপজেলার ১১ স্থানের বেড়িবাঁধ ভেঙে ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধ উপচে লোকালয় প্লাবিত হয়েছে। লোনা পানি ঢুকে ফসলি জমি, মৎস্য, গবাদিপশুসহ প্রায় ৩৫ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এদিকে সুপেয় পানির সংকট ভয়াবহ আকার নিচ্ছে। বিভিন্ন স্থানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পাম্প চালিয়েও পানি উঠছে না। যাদের বাড়িতে গভীর নলকূপ আছে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় তারাও এখন খাবারের পানি পাচ্ছেন না। ফলে আরও গভীর থেকে পানি উত্তোলনের জন্য সাব-মার্সিবল পাম্প বসাতে অনেকে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এ অবস্থায় সংকট নিরসনে সাব-মার্সিবল পাম্প স্থাপনে বিধিনিষেধ আরোপ, ভবননির্মাণ কাজে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার বন্ধসহ আট দফা দাবি জানিয়েছেন নাগরিক সংগঠনের নেতারা। গতকাল খুলনা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবির কথা জানানো হয়। সুপেয় পানি আন্দোলন কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট কুদরত-ই-খুদা বলেন, পানির স্তর দ্রুত নেমে যাচ্ছে। চলতি বছরে মে মাসে কোথাও কোথাও তা সর্বোচ্চ ৩৫ থেকে ৩৭ ফুটে নেমেছে। এর অন্যতম কারণ নিয়ন্ত্রণহীন ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন। ৪৬ বর্গকিলোমিটার খুলনা শহরের বাসিন্দাদের আবাসনের চাহিদা মেটাতে গত ১০ বছরে সুপেয় পানির অন্যতম আধার পুকুরগুলো ভরাট হয়েছে, দখল-দূষণের শিকার হয়েছে ময়ূর নদ। নোয়াখালী : হাতিয়া উপজেলার মেঘনা ও বঙ্গোপসাগর উপকূলের অন্তত ২০ হাজার মানুষ চার দিন ধরে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।  হরনী, চানন্দি, সুখচর, সোনাদিয়া, চরঈশ্বর, নলচিরা, তমরদ্দি, নিঝুম দ্বীপ ও জাহাজমারা ইউনিয়নে ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে এখনো দিনে-রাতে দুবার জোয়ারের সময় ঘরবাড়ি, মাছের খামার, ফসলি জমি পানির নিচে তলিয়ে যাচ্ছে। নিরুপায় হয়ে অনেক মানুষ বেড়িবাঁধ ও সড়কের ওপর খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছেন। চারদিকে পানির কারণে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন কৃষি শ্রমিক-দিনমজুররা। দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট। ক্ষতিগ্রস্ত অনেক পরিবার এখনো সরকারি-বেসরকারিভাবে কোনো সহায়তা পায়নি। ওয়াকেবহালরা বলেন, দ্রুত ভাঙা বেড়িবাঁধ মেরামত না করলে সহজে এ দুর্ভোগের কবল থেকে মুক্তি মিলবে না। বরগুনা : এ জেলার কৃষি ও মৎস্য সম্পদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রবল জোয়ারের তোড়ে বেড়িবাঁধ ভেঙে ফসলের মাঠ ও লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে। এতে রোপা আউশসহ কৃষিতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া মাছের ঘের তলিয়ে চাষিদের কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের দাবি, সিডরের মতো সুপার সাইক্লোনের পর দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় ইয়াসে তাদের দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক আবদুর রশীদ জানান, এখন পর্যন্ত জোয়ারের পানিতে বিভিন্ন এলাকার বীজতলা প্লাবিত হয়ে আছে। জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ দেব জানান, বরগুনায় ইয়াসের কারণে জলোচ্ছ্বাসে ছয় উপজেলার ১ হাজার ১২৪৯টি ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। বরগুনার কেওড়াবুনিয়া ইউনিয়নের ব্রাইট অ্যাগ্রো সার্ভিসের বায়োফ্লোক পদ্বতিতে চাষ করা ৬০ হাজার টাকা মূল্যের কই মাছ বিদ্যুৎ না থাকায় মারা গেছে। পাউবো বরগুনার নির্বাহী প্রকৌশলী কাইছার আলম বলেন, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বরগুনা জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২০টি পয়েন্টে বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। বাঁধগুলো দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়ার হয়েছে।

 

জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড় ইয়াস ও পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে জেলার বিভিন্ন স্থানের বাঁধ ভেঙে ও উপচে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো সংশ্লিষ্ট দফতরকে পরিদর্শন পূর্বক ক্ষয়ক্ষতির তালিকা নিরূপণের জন্য বলা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে আমরা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করব।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য