শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১ আপডেট:

করোনা হটস্পট রাজশাহী-খুলনা

রাজশাহী সিটিতে সর্বাত্মক লকডাউন, মৃত্যু বেশি চট্টগ্রামে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা হটস্পট রাজশাহী-খুলনা

দেশের করোনা সংক্রমণের হটস্পট এখন রাজশাহী ও খুলনা বিভাগ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে রাজশাহী সিটি করপোরেশন এলাকায় ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকাল ৫টা থেকে ১৭ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে এই লকডাউন। একই সঙ্গে করোনাভাইরাসে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আজ শুক্রবার মধ্যরাত থেকে রাজশাহীর সঙ্গে সব রুটের যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

গতকাল রাতে জেলা সার্কিট হাউসে রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত চলা এক জরুরি সভা শেষে সাংবাদিকদের এই সিদ্ধান্তের কথা জানান বিভাগীয় কমিশনার মো. হুমায়ুন কবীর। এদিকে গতকাল রাতে রেলপথ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ‘আগামী ১১ জুন মধ্যরাত থেকে ১৭ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত রাজশাহী থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচলকারী বাংলাদেশ রেলওয়ের যাত্রীবাহী সব ট্রেন বন্ধ থাকবে। রাজশাহী ও খুলনা  বিভাগের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে করোনা সংক্রমণ দিন দিন বেড়েই চলছে। দৈনিক করোনা সংক্রমণ শনাক্তের সংখ্যা গতকাল সবচেয়ে বেশি ছিল রাজশাহী বিভাগে। এরপরই বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে খুলনা বিভাগে। এ ছাড়া গত এক দিনে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে; মৃতের মোট সংখ্যা পৌঁছে গেছে ১৩ হাজারের কাছাকাছি।

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ২ হাজার ৫৭৬ জনের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে; মৃত্যু হয়েছে ৪০ জনের। এর আগে এক দিনে এর চেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছিল গত ২৮ এপ্রিল, সেদিন ২ হাজার ৯৫৫ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়ার কথা জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদফতর। আর বুধবার শনাক্ত হয়েছিল ২ হাজার ৫৩৭ জন নতুন রোগী। গত এক দিনে নতুন আক্রান্তদের নিয়ে দেশে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে ৮ লাখ ২০ হাজার ৩৯৫ জন হয়েছে। আর মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১২ হাজার ৯৮৯ জন। সরকারি হিসাবে, আক্রান্তদের মধ্যে এক দিনে আরও ২ হাজার ৬১ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। তাদের নিয়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩০ জন। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি ৮১৫ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে রাজশাহী বিভাগে। এরপর রয়েছে খুলনা বিভাগ, শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৫৭৮ জন। ঢাকা বিভাগে শনাক্ত হয়েছেন ৫১৩, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৩৭, রংপুর বিভাগে ১৩০, ময়মনসিংহ বিভাগে ১১৯, সিলেট বিভাগে ৯২ এবং বরিশাল বিভাগে ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। অন্যদিকে রাজশাহী বিভাগে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে রাজশাহী জেলায় ৩৫৩ জন। এরপর রয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা, সেখানে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১৫৮ জন। এ ছাড়া জয়পুরহাটে ৯৬, নওগাঁয় ৯৪, নাটোরে ৬২, পাবনায় ২৭, বগুড়ায় ১৫ ও সিরাজগঞ্জে ১০ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। খুলনা বিভাগে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে যশোরে ২০০ জন। এরপর রয়েছে খুলনা জেলা, রোগী শনাক্ত হয়েছে ১২২ জন। এরপর কুষ্টিয়ায় ৭৩, বাগেরহাটে ৬৩, সাতক্ষীরায় ৪৮, চুয়াডাঙ্গায় ৩৭, ঝিনাইদহে ২১, মেহেরপুরে ৯ ও নড়াইলে ৫ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। রোগী শনাক্তের দিক দিয়ে তৃতীয় ঢাকা বিভাগের মধ্যে এখনো সবচেয়ে বেশি রোগী ঢাকায়। ঢাকা মহানগর মিলিয়ে এই জেলায় শনাক্ত রোগী সংখ্যা ২৮৮ জন। এরপর বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে গাজীপুরে ৪৭ এবং ফরিদপুর ও টাঙ্গাইলে ৪৬ জন করে। এ ছাড়া মাদারীপুরে ২০, কিশোরগঞ্জে ১৬, নারায়ণগঞ্জে ১২, নরসিংদীতে ১১, মানিকগঞ্জে ৮, রাজবাড়ী ৭, গোপালগঞ্জে ৬, শরীয়তপুরে ৪ ও মুন্সীগঞ্জে দুজন রোগী শনাক্ত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে চট্টগ্রাম জেলায় ১১৯। এরপর নোয়াখালীতে ৮৭ ও কক্সবাজারে ৬৩ সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে। রংপুর বিভাগে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে দিনাজপুরে ৪৩ জন। এরপর ঠাকুরগাঁওয়ে ৩৯ জন এবং রংপুরে ১৯ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। ময়মনসিংহ বিভাগে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে ময়মনসিংহ জেলায় ৩৫ জন। বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে বরিশাল জেলায় ৩৪ জন। অন্য সব জেলার অবস্থা এখনো ভালো আছে। সিলেট বিভাগে বেশি রোগী সিলেট জেলায় ৬৯ জন। এরপর রয়েছে মৌলভীবাজার ১৯ জন। অন্য দুই জেলায় রোগী শনাক্ত হয়েছে দুজন করে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা সংক্রমিত হয়ে মারা গেছেন ৪০ জন। এ সময় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগে, ১২ জনের। এরপর ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগে আটজন করে, খুলনা বিভাগে ছয়জন, রংপুরে চারজন ও সিলেটে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন শনাক্তদের নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাস শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ৮ লাখ ২০ হাজার ৩৯৫। মোট মৃত্যু হয়েছে ১২ হাজার ৯৮৯ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৫৯ হাজার ৬৩০ জন।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গত বছর ৮ মার্চ; তা ৮ লাখ পেরিয়ে যায় এ বছর ৩১ মে। সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৭ এপ্রিল রেকর্ড ৭ হাজার ৬২৬ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর গত বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এ বছর ১১ মে তা ১২ হাজার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ১৯ এপ্রিল রেকর্ড ১১২ জনের মৃত্যুর খবর দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতর। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৫১০টি ল্যাবে ১৯ হাজার ৪৪৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ৬১ লাখ ২৬ হাজার ২৩৮টি নমুনা। বৃহস্পতিবার নমুনা পরীক্ষা অনুযায়ী সারা দেশে শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ। এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯২ দশমিক ৫৯ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। ঢাকা বিভাগে দৈনিক শনাক্তের হার যেখানে ৬ শতাংশের কম, রাজশাহী বিভাগে তা ১৬ দশমিক ৯৪ শতাংশের বেশি, খুলনা বিভাগে ৩৯ শতাংশ। জেলাওয়ারি হিসেবে এদিন যাশোরে শনাক্ত রোগীর হার ৫১ শতাংশ, বাগেরহাটে ৩১ শতাংশ, খুলনায় ৩০ শতাংশ, রাজশাহীতে ২১ শতাংশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৯ শতাংশ, আর ঢাকায় ৪ শতাংশের কিছু বেশি।

 

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর- খুলনায় হাসপাতালে ঠাঁই নেই খুলনা : খুলনা বিভাগে করোনা শনাক্তের সংখ্যা ৩৮ হাজার ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে বিভাগের ১০ জেলায় ৫৭৮ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন। এ পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ৬৯৫ জন। এদিকে বিভাগীয় শহর হওয়ায় খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে রোগীর চাপ বেশি। চিকিৎসার জন্য সবাই এখানে ছুটে আসছেন। কিন্তু শয্যা সংকটে সব রোগীকে ভর্তি নিতে পারছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। গতকাল ১০০ শয্যার ডেডিকেটেড হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিল ১৩০ জন। মুমূর্ষু রোগীর চিকিৎসায়ও জায়গা মিলছে না নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র আইসিইউ ও এইচডিইউতে। চাপ সামলাতে পুরাতন গ্যাস্ট্রোলজি বিভাগে ৩০ শয্যার আরেকটি ইউনিট প্রস্তুত করা হয়েছে। কিন্তু চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী না থাকায় ইউনিটটি চালু করা যাচ্ছে না। রাজশাহী : রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে এক দিনে আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে রাজশাহীর নয়জন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন। বুধবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত বিভিন্ন সময় তারা মারা যান বলে জানান হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার শামীম ইয়াজদানী। তিনি জানান, মৃত ১২ জনের মধ্যে সাতজন করোনা শনাক্ত হওয়ার পর মারা যান। বাকিরা মারা যান নমুনা পরীক্ষার আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায়। আর করোনা শনাক্ত সাতজনের মধ্যে রাজশাহীর পাঁচজন ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন। এদিকে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত করোনা ওয়ার্ডের ২৭১ শয্যার বিপরীতে রোগী ভর্তি আছেন ২৯০ জন। এর মধ্যে রাজশাহীর ১৪২, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১১১, নওগাঁর ১৫, নাটোরের ১৫, পাবনার ৩, কুষ্টিয়ার ৩ জন ও চুয়াডাঙ্গার ১ জন। আইসিইউতে ভর্তি আছেন ১৮ জন। সাতক্ষীরায় লকডাউন বাড়ল আরও এক সপ্তাহ সাতক্ষীরা : সীমান্ত জেলা সাতক্ষীরায় করোনা সংক্রমণের হার না কমায় চলমান লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে। লকডাউন চলবে ১৭ জুন পর্যন্ত। গতকাল জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির ভার্চুয়াল সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কাল শনিবার সকাল থেকে এই লকডাউন কার্যকর হবে। এর আগে ৫ জুন ঘোষিত সপ্তাহব্যাপী লকডাউনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ শুক্রবার রাতে। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯৫ জনের নমুনায় করোনা ৪৮ জনের করোনা পজিটিভ ধরা পড়েছে। শনাক্ত হার ৫৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ থেকে নেমে ৫০ দশমিক ৫২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া করোনার উপসর্গ জ্বর, সর্দি, কাশি ও গলা ব্যথা নিয়ে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দুই নারীসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে। বাগেরহাট : মোংলাসহ বাগেরহাট জেলায় ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের সামাজিক সংক্রমণ হওয়ায় হু-হু করে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল জেলায় করোনা আক্রান্ত ৬১ জনের মধ্যে হটস্পট মোংলারই রয়েছে ৪০ জন। মোংলায় করোনা শনাক্তের হার ৬১. ২২ ভগে। দুজন মারা গেছেন।

 নওগাঁ : নওগাঁ জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আর নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৯৪ জন। এ জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের হার ২৫ দশমিক ২৬ শতাংশ প্রায়।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

৩২ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা