শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২১

একটির পর আরও খুনের অপেক্ষায়

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
একটির পর আরও খুনের অপেক্ষায়

সাভারের বক্তারপুরে একটি ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ এক নারীর লাশ উদ্ধার করে। ওড়নায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরোধ করে তাকে কেউ হত্যা করেছে। মরদেহের পাশে পড়ে আছে একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। পুলিশের ধারণা, এটি হত্যাকারীর হতে পারে। হয় তো ভুলে ফেলে গেছে। এ হত্যাকান্ডের রহস্যভেদ করা কোনো কঠিন কাজ হওয়ার কথা নয়, বিশেষ করে হত্যাকারী যখন নিজেই নিজের পরিচয় জানান দিয়ে গেছে। কিন্তু সমস্যা হলো, যার পরিচয়পত্র, তিনি থাকেন ঘটনাস্থল থেকে বহু দূরে, বাগেরহাটের মোংলায়। আর পুলিশ তদন্তে নেমে নিশ্চিত হয়, ঘটনার দিন ওই পরিচয়পত্রধারী ব্যক্তি  মোংলাতেই ছিলেন, সাভারে নয়। পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী শাখা পিবিআই (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) এ হত্যারহস্যের কিনারা করেছে। তাতে উদঘাটন হয়েছে স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে শত্রুতা কতদূর যেতে পারে। সেই সঙ্গে ফুটে উঠেছে পারুল নামে সাভারের এক অসহায় নারীর করুণ পরিণতি, যার সঙ্গে দেশের অপর প্রান্তে চলা এক স্থানীয় নির্বাচনের প্রতিদ্ধন্ধিতার কোনো যোগ নেই। পারুল নিতান্ত দৈবচক্রে খুন হয়েছেন। হত্যাকারীরা দৈবচয়নে তাকে বেছে নিয়েছিল। কারণ পারুল ছিলেন নিঃসঙ্গ। পারুল বেগম সাভারে বসবাস করলেও তার আদিনিবাস মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার

সিন্দুরকোটা মটমোড়া গ্রামে। স্বামীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর সাভার এলাকায় বাসাভাড়া নিয়েছিলেন তিনি। ফেরি করে কাপড় বিক্রি করে দিন কাটত তার। চলতি বছরের আগস্টের শেষ সপ্তাহে জামাল নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে পারুলের পরিচয় হয়। জামালের মিষ্টি কথায় ভুলে তার প্রেমে পড়ে যান পারুল। ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি, জামাল আসলে প্রেমের ফাঁদ পেতেছে। পারুলকে হত্যা করাই তার উদ্দেশ্য।

পারুলের ভাই মমিনুল হক বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় ৯ সেপ্টেম্বর মামলা করেন। পুলিশ জানায়, পারুল বেগম অজ্ঞাতনামা এক পুরুষকে স্বামী পরিচয় দিয়ে গত ৭ সেপ্টেম্বর রাত ৮টার দিকে সাভারের বক্তারপুরে (নামা বাজার) ভাড়া বাসায় ওঠেন। ওই রাতেই পারুল বেগম খুন হন। অজ্ঞাতনামা এক দুষ্কৃতকারী গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে তাকে হত্যা করে। মরদেহের পাশে হত্যাকারী একটি কাগজ ফেলে যায় : একটি এনআইডি কার্ডের ফটোকপি। এনআইডি কার্ডটি বিল্লাল সরদার নামে এক ব্যক্তির।

থানা পুলিশেরই মামলার তদন্ত করার কথা। তবে কৌত‚হলী পিবিআই স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলাটির তদন্তভার নেয়। সাভার থানা পুলিশের ১১ দিনের তদন্ত শেষে ২০ সেপ্টেম্বর পিবিআই এটির দায়িত্ব নেয়। তদন্তকাজ দৃশ্যত সহজ ছিল। এনআইডির সূত্র ধরে পিবিআইর তদন্ত দল বিল্লাল সরদারকে খুঁজে বের করে। কিন্তু বিল্লালকে পাওয়ার পরই জট লাগে। বিল্লাল জানান, ঘটনার সঙ্গে তার কোনো যোগ নেই। শুধু তাই নয়, তিনি ঘটনার সময় মোংলাতেই ছিলেন। মেয়েটিকে তিনি চেনেন না, চেনার কারণও নেই। ফোনকল রেকর্ডসহ আরও বিভিন্ন প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে ও অন্যান্য সাক্ষ্য-প্রমাণে পিবিআই নিশ্চিত হয়, বিল্লাল সত্যি কথাই বলছেন। হত্যার সঙ্গে তার কোনো যোগ নেই। তাহলে তার এনআইডি কার্ড সাভারে পারুল বেগমের মরদেহের পাশে পাওয়া গেল কেন? পিবিআই তদন্তকারীর সন্দেহ হয়, বিল্লালকে কেউ ফাঁসানোর জন্য এত আয়োজন করে থাকতে পারে। ফাঁসানোর জন্যই হত্যাকান্ডটি ঘটানো হয়ে থাকতে পারে। শুরু হয় বিল্লাল সরদারের প্রতিদ্ব›দ্বী বা প্রতিপক্ষ অনুসন্ধানের কাজ। ২০ সেপ্টেম্বের ওই এলাকায় (মোংলা থানার ৬ নম্বর চিলা ইউনিয়নের) ইউপি নির্বাচন হয়ে গেছে। আর তাতে ৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সদস্য পদে দাঁড়িয়েছিলেন বিল্লাল সরদার। ওই আসনে তার প্রবল প্রতিদ্ব›দ্বী ছিলেন হালিম হাওলাদার। হালিম অবশ্য নির্বাচনে হেরে যান। বিল্লালও হেরেছেন। তবে বিল্লালকে হারাতে মরিয়া ছিলেন হালিম। ফলে বিল্লাল ও পিবিআই উভয়ের সন্দেহের তীর গিয়ে পড়ে হালিম হাওলাদারের ওপর। পিবিআই জানতে পারে, এ হত্যাকান্ডের আগে-পরে হালিম হাওলাদারের সঙ্গে ঢাকায় এক ব্যক্তির ফোনে সন্দেহজনক যোগাযোগ হয়েছিল। যার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে, তার নাম জামাল হাওলাদার। এই জামালই সেই ব্যক্তি, পারুল যাকে নিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন। পিবিআই জামাল হাওলাদারের পরিচয় নিশ্চিত হয়ে তাকে ঢাকার লালবাগের শহীদনগর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে। এরপর জামালকে নিয়ে সাভারের বক্তারপুরের ওই ভাড়া বাসার কেয়ারটেকারের কাছে যায় পুলিশ, যে বাসায় খুন হয়েছিলেন পারুল বেগম। কেয়ারটেকার জামালকে শনাক্ত করে। জামালকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি হত্যাকান্ডে তার জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেন এবং এ পরিকল্পনায় জড়িত হালিম মেম্বারসহ অন্যান্য সহযোগী আসামির নাম বলে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জামালের পাশাপাশি গ্রেফতার করা হয় তার সহযোগী দর্জি মাস্টার মশিউর রহমানকে। তিনিও আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তাদের দুজনের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হালিম হাওলাদারকে বাগেরহাট জেলার মোংলা থানার নিজ বাড়ি থেকে গত রবিবার গ্রেফতার করা হয়। জামাল হাওলাদার ওরফে সামাদুজজামাল পিরোজপুর থানার ধুপপয়সা গ্রামের অধিবাসী ও মশিউর রহমান মিলন বাগেরহাটের শরণখোলা থানার ২ নম্বর তাফলিবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।

পিবিআই জানতে পারে, পথের কাঁটা নির্বাচনী প্রতিদ্ব›দ্বী বিল্লাল সরদারকে সরাতে তাকে কোনো হত্যা মামলায় ফাঁসানোর ফন্দি আঁটেন হালিম হাওলাদার নিজেই। হত্যাকান্ডের আনুমানিক ২০ দিন আগে হালিম মোংলায় দেখা করেন জামালের সঙ্গে। জামাল তার পূর্বপরিচিত। দুজন মিলে ঠিক করেন, সুবিধাজনক একজনকে খুন করা হবে। এই খুনের জন্য ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় দুজনের মধ্যে। হালিম জামালকে অগ্রিম ৫ হাজার টাকা এবং বিল্লাল সরদারের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি দেন। জামাল বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন ঢাকায় দারুস সালাম এলাকায় তার বন্ধু দর্জি মাস্টার ওরফে মশিউর রহমান ওরফে মিলন কবিরাজের সঙ্গে। মিলনকে তিনি একটি সহজ টার্গেট খুঁজে দিতে অনুরোধ করেন, যাকে অনায়াসে হত্যা করা যাবে। তখন মশিউর রহমান তার পরিচিত পারুলকে টার্গেট হিসেবে বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন। পারুল সাভারে একা থাকেন। ঝামেলা কম।

জামাল তখন পারুল বেগমের সঙ্গে প্রেমের অভিনয় করেন। তাকে বিয়ে করার প্রলোভন দেখিয়ে সাভারের বক্তারপুরে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিতে প্রলুব্ধ করেন। বক্তারপুরের ওই বাসায় তারা উঠেছিলেন ৭ সেপ্টেম্বর। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ওই রাতেই পারুল বেগমকে হত্যা করেন জামাল। নিহতের পাশে বিল্লাল সরদারের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ফেলে রেখে যান তিনি।

পিবিআই আরও জানতে পারে, ওই নারীকে হত্যার পর জামাল ও হালিম বেশ কয়েকবার ফোনে কথা বলেছেন। জামাল ফোনে বলছিলেন, বিল্লাল যদি গ্রেফতার না হন, তাহলে তারা আরও দুটি হত্যাকান্ড ঘটাবেন। তারা মূলত একাধিক খুন করার চিন্তা করেছিলেন। ২০ সেপ্টেম্বরের নির্বাচনের আগে বিল্লাল গ্রেফতার না হওয়ার কারণে তারা এ খুনগুলো করার চিন্তা করেন। তবে আমরা তার আগেই তাদের গ্রেফতার করি। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আগে কোনো মামলার রেকর্ড নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

এই মাত্র | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক