শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২১

একটির পর আরও খুনের অপেক্ষায়

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
একটির পর আরও খুনের অপেক্ষায়

সাভারের বক্তারপুরে একটি ভাড়া বাসা থেকে পুলিশ এক নারীর লাশ উদ্ধার করে। ওড়নায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরোধ করে তাকে কেউ হত্যা করেছে। মরদেহের পাশে পড়ে আছে একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। পুলিশের ধারণা, এটি হত্যাকারীর হতে পারে। হয় তো ভুলে ফেলে গেছে। এ হত্যাকান্ডের রহস্যভেদ করা কোনো কঠিন কাজ হওয়ার কথা নয়, বিশেষ করে হত্যাকারী যখন নিজেই নিজের পরিচয় জানান দিয়ে গেছে। কিন্তু সমস্যা হলো, যার পরিচয়পত্র, তিনি থাকেন ঘটনাস্থল থেকে বহু দূরে, বাগেরহাটের মোংলায়। আর পুলিশ তদন্তে নেমে নিশ্চিত হয়, ঘটনার দিন ওই পরিচয়পত্রধারী ব্যক্তি  মোংলাতেই ছিলেন, সাভারে নয়। পুলিশের বিশেষ তদন্তকারী শাখা পিবিআই (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) এ হত্যারহস্যের কিনারা করেছে। তাতে উদঘাটন হয়েছে স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে শত্রুতা কতদূর যেতে পারে। সেই সঙ্গে ফুটে উঠেছে পারুল নামে সাভারের এক অসহায় নারীর করুণ পরিণতি, যার সঙ্গে দেশের অপর প্রান্তে চলা এক স্থানীয় নির্বাচনের প্রতিদ্ধন্ধিতার কোনো যোগ নেই। পারুল নিতান্ত দৈবচক্রে খুন হয়েছেন। হত্যাকারীরা দৈবচয়নে তাকে বেছে নিয়েছিল। কারণ পারুল ছিলেন নিঃসঙ্গ। পারুল বেগম সাভারে বসবাস করলেও তার আদিনিবাস মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার

সিন্দুরকোটা মটমোড়া গ্রামে। স্বামীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর সাভার এলাকায় বাসাভাড়া নিয়েছিলেন তিনি। ফেরি করে কাপড় বিক্রি করে দিন কাটত তার। চলতি বছরের আগস্টের শেষ সপ্তাহে জামাল নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে পারুলের পরিচয় হয়। জামালের মিষ্টি কথায় ভুলে তার প্রেমে পড়ে যান পারুল। ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি, জামাল আসলে প্রেমের ফাঁদ পেতেছে। পারুলকে হত্যা করাই তার উদ্দেশ্য।

পারুলের ভাই মমিনুল হক বাদী হয়ে সাভার মডেল থানায় ৯ সেপ্টেম্বর মামলা করেন। পুলিশ জানায়, পারুল বেগম অজ্ঞাতনামা এক পুরুষকে স্বামী পরিচয় দিয়ে গত ৭ সেপ্টেম্বর রাত ৮টার দিকে সাভারের বক্তারপুরে (নামা বাজার) ভাড়া বাসায় ওঠেন। ওই রাতেই পারুল বেগম খুন হন। অজ্ঞাতনামা এক দুষ্কৃতকারী গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে তাকে হত্যা করে। মরদেহের পাশে হত্যাকারী একটি কাগজ ফেলে যায় : একটি এনআইডি কার্ডের ফটোকপি। এনআইডি কার্ডটি বিল্লাল সরদার নামে এক ব্যক্তির।

থানা পুলিশেরই মামলার তদন্ত করার কথা। তবে কৌত‚হলী পিবিআই স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলাটির তদন্তভার নেয়। সাভার থানা পুলিশের ১১ দিনের তদন্ত শেষে ২০ সেপ্টেম্বর পিবিআই এটির দায়িত্ব নেয়। তদন্তকাজ দৃশ্যত সহজ ছিল। এনআইডির সূত্র ধরে পিবিআইর তদন্ত দল বিল্লাল সরদারকে খুঁজে বের করে। কিন্তু বিল্লালকে পাওয়ার পরই জট লাগে। বিল্লাল জানান, ঘটনার সঙ্গে তার কোনো যোগ নেই। শুধু তাই নয়, তিনি ঘটনার সময় মোংলাতেই ছিলেন। মেয়েটিকে তিনি চেনেন না, চেনার কারণও নেই। ফোনকল রেকর্ডসহ আরও বিভিন্ন প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে ও অন্যান্য সাক্ষ্য-প্রমাণে পিবিআই নিশ্চিত হয়, বিল্লাল সত্যি কথাই বলছেন। হত্যার সঙ্গে তার কোনো যোগ নেই। তাহলে তার এনআইডি কার্ড সাভারে পারুল বেগমের মরদেহের পাশে পাওয়া গেল কেন? পিবিআই তদন্তকারীর সন্দেহ হয়, বিল্লালকে কেউ ফাঁসানোর জন্য এত আয়োজন করে থাকতে পারে। ফাঁসানোর জন্যই হত্যাকান্ডটি ঘটানো হয়ে থাকতে পারে। শুরু হয় বিল্লাল সরদারের প্রতিদ্ব›দ্বী বা প্রতিপক্ষ অনুসন্ধানের কাজ। ২০ সেপ্টেম্বের ওই এলাকায় (মোংলা থানার ৬ নম্বর চিলা ইউনিয়নের) ইউপি নির্বাচন হয়ে গেছে। আর তাতে ৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সদস্য পদে দাঁড়িয়েছিলেন বিল্লাল সরদার। ওই আসনে তার প্রবল প্রতিদ্ব›দ্বী ছিলেন হালিম হাওলাদার। হালিম অবশ্য নির্বাচনে হেরে যান। বিল্লালও হেরেছেন। তবে বিল্লালকে হারাতে মরিয়া ছিলেন হালিম। ফলে বিল্লাল ও পিবিআই উভয়ের সন্দেহের তীর গিয়ে পড়ে হালিম হাওলাদারের ওপর। পিবিআই জানতে পারে, এ হত্যাকান্ডের আগে-পরে হালিম হাওলাদারের সঙ্গে ঢাকায় এক ব্যক্তির ফোনে সন্দেহজনক যোগাযোগ হয়েছিল। যার সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে, তার নাম জামাল হাওলাদার। এই জামালই সেই ব্যক্তি, পারুল যাকে নিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন। পিবিআই জামাল হাওলাদারের পরিচয় নিশ্চিত হয়ে তাকে ঢাকার লালবাগের শহীদনগর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে। এরপর জামালকে নিয়ে সাভারের বক্তারপুরের ওই ভাড়া বাসার কেয়ারটেকারের কাছে যায় পুলিশ, যে বাসায় খুন হয়েছিলেন পারুল বেগম। কেয়ারটেকার জামালকে শনাক্ত করে। জামালকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি হত্যাকান্ডে তার জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেন এবং এ পরিকল্পনায় জড়িত হালিম মেম্বারসহ অন্যান্য সহযোগী আসামির নাম বলে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জামালের পাশাপাশি গ্রেফতার করা হয় তার সহযোগী দর্জি মাস্টার মশিউর রহমানকে। তিনিও আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। তাদের দুজনের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হালিম হাওলাদারকে বাগেরহাট জেলার মোংলা থানার নিজ বাড়ি থেকে গত রবিবার গ্রেফতার করা হয়। জামাল হাওলাদার ওরফে সামাদুজজামাল পিরোজপুর থানার ধুপপয়সা গ্রামের অধিবাসী ও মশিউর রহমান মিলন বাগেরহাটের শরণখোলা থানার ২ নম্বর তাফলিবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।

পিবিআই জানতে পারে, পথের কাঁটা নির্বাচনী প্রতিদ্ব›দ্বী বিল্লাল সরদারকে সরাতে তাকে কোনো হত্যা মামলায় ফাঁসানোর ফন্দি আঁটেন হালিম হাওলাদার নিজেই। হত্যাকান্ডের আনুমানিক ২০ দিন আগে হালিম মোংলায় দেখা করেন জামালের সঙ্গে। জামাল তার পূর্বপরিচিত। দুজন মিলে ঠিক করেন, সুবিধাজনক একজনকে খুন করা হবে। এই খুনের জন্য ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় দুজনের মধ্যে। হালিম জামালকে অগ্রিম ৫ হাজার টাকা এবং বিল্লাল সরদারের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি দেন। জামাল বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন ঢাকায় দারুস সালাম এলাকায় তার বন্ধু দর্জি মাস্টার ওরফে মশিউর রহমান ওরফে মিলন কবিরাজের সঙ্গে। মিলনকে তিনি একটি সহজ টার্গেট খুঁজে দিতে অনুরোধ করেন, যাকে অনায়াসে হত্যা করা যাবে। তখন মশিউর রহমান তার পরিচিত পারুলকে টার্গেট হিসেবে বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেন। পারুল সাভারে একা থাকেন। ঝামেলা কম।

জামাল তখন পারুল বেগমের সঙ্গে প্রেমের অভিনয় করেন। তাকে বিয়ে করার প্রলোভন দেখিয়ে সাভারের বক্তারপুরে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিতে প্রলুব্ধ করেন। বক্তারপুরের ওই বাসায় তারা উঠেছিলেন ৭ সেপ্টেম্বর। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ওই রাতেই পারুল বেগমকে হত্যা করেন জামাল। নিহতের পাশে বিল্লাল সরদারের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ফেলে রেখে যান তিনি।

পিবিআই আরও জানতে পারে, ওই নারীকে হত্যার পর জামাল ও হালিম বেশ কয়েকবার ফোনে কথা বলেছেন। জামাল ফোনে বলছিলেন, বিল্লাল যদি গ্রেফতার না হন, তাহলে তারা আরও দুটি হত্যাকান্ড ঘটাবেন। তারা মূলত একাধিক খুন করার চিন্তা করেছিলেন। ২০ সেপ্টেম্বরের নির্বাচনের আগে বিল্লাল গ্রেফতার না হওয়ার কারণে তারা এ খুনগুলো করার চিন্তা করেন। তবে আমরা তার আগেই তাদের গ্রেফতার করি। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আগে কোনো মামলার রেকর্ড নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা