শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ভয়ংকর ক্রিস্টাল মেথ আসছেই

নানা কৌশলে দেশে আনছেন মাদক পাচারকারীরা
মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর ক্রিস্টাল মেথ আসছেই

ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে নতুন মাদক ক্রিস্টাল মেথ-আইসের আগ্রাসন। বিভিন্ন বয়সী মানুষ আসক্ত হয়ে পড়ছে দানাদার নতুন এ মাদকে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অন্ধকারে রেখে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারসহ ২৮ রুট দিয়ে ছয় ধরনের ক্রিস্টাল মেথ দেশে ঢুকে ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন প্রান্তে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে আইস রীতিমতো একটি আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ-মিয়ানমারের ইয়াবা মাফিয়ারাই নিয়ন্ত্রণ করছে ভয়ংকর মাদক আইসের অন্ধকার জগৎ। আইসের অন্যতম ডিপো হয়ে ওঠা কক্সবাজারের বিভিন্ন শরণার্থী ক্যাম্প থেকেই তা নানা কৌশলে পাচার হচ্ছে। এ ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হচ্ছে রোহিঙ্গা ও কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকার হতদরিদ্রদের। সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেফতার হওয়াদের কাছ থেকে এরই মধ্যে কয়েকজন ক্রিস্টাল মেথ মাফিয়ার নাম জানতে পেরেছেন তদন্তসংশ্লিষ্টরা। উঠে এসেছে নানা তথ্য।

মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মজিবুর রহমান পাটোয়ারী বলেন, ‘যারা ইয়াবা পাচার করে তাদের একটি অংশ এখন ক্রিস্টাল মেথ পাচার করছে। মাদক চক্রের হোতারা আড়ালে থেকে ক্যারিয়ারদের মাধ্যমে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ক্রিস্টাল মেথ পাচার করছে। এরই মধ্যে তদন্তে কিছু ব্যক্তির নাম উঠে এসেছে। তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, স্থলপথ ছাড়া সাগরপথেও অভিন্ন কায়দায় পাচার হচ্ছে এ মাদক। ক্রিস্টাল মেথ পাচারের কৌশল নজরে আসার পর পাচার রোধে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। সাগরপথে ক্রিস্টাল মেথ পাচারের মাদক মাফিয়ারা শক্তিশালী বিভিন্ন রঙের লেজার লাইট ব্যবহার করে। এ ক্ষেত্রে তারা নানা রঙের লেজার লাইট ব্যবহার করে একে অন্যকে বার্তা দেয়। ওই সংকেতের ওপর ভিত্তি করে ক্রিস্টাল মেথের চালান হস্তান্তর হয়। এ ছাড়া মিয়ানমার পোস্ট অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনের (এমপিটি) সিম দিয়ে মাদক কারবারিরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে। এমপিটির রোমিংয়ে বিশেষ সুবিধা থাকায় এ সুবিধা গ্রহণ করে মাদক কারবারিরা। ক্রিস্টাল মেথের স্থায়িত্ব ও কার্যকারিতা বেশি হওয়ায় এবং ইয়াবার তুলনায় বহন করা সহজ হওয়ায় ইয়াবা কারবারিরা এখন ক্রিস্টাল মেথ পাচারের দিকে ঝুঁকছে। তারা নানা কৌশলে ক্রিস্টাল মেথ পাচার করছে। ক্রিস্টাল মেথ পাচারের কিছু পদ্ধতি আমাদের নজরে এসেছে। তাই এ কৌশলগুলো নিয়ে সতর্ক থাকতে অধিদফতরের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর দেওয়া তথ্যমতে ২০২১ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিভাগে আইসের বিরুদ্ধে ২৮টি সফল অভিযান পরিচালিত হয়। এসব অভিযানে ৩৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যার প্রায় সবাই আইসের ক্যারিয়ার ছিল। এ পর্যন্ত আইসসহ গ্রেফতার ব্যক্তির প্রায় সবাই ক্যারিয়ার। জিজ্ঞাসাবাদে নেপথ্য হোতাদের নাম জানাতে পারেনি তারা। তবে যারা ইয়াবা সম্প্রসারণ করেছে তারাই এখন বাংলাদেশে আইস পাচার করছে। জানা যায়, মাদকের গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল খ্যাত মিয়ানমারের শান স্টেট থেকে বাংলাদেশে আসছে নতুন মাদক আইস। শান স্টেটে ক্রিস্টাল মেথ তৈরি হলেও এর কাঁচামাল আসে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, লাওস ও চীন থেকে। মিয়ানমারভিত্তিক মাদক মাফিয়ারা কাঁচামাল নিয়ে আসে শান স্টেটে। এরপর মিয়ানমারভিত্তিক মাদক মাফিয়াদের তত্ত্বাবধানে তৈরি হয় আইস। ওই মাদক কারখানাগুলোয় ছয় ধরনের আইস তৈরি হয়, যার মধ্যে রয়েছে স্বচ্ছ কাচের মতো, মিছরির মতো ধলাকৃতি, স্ফটিক স্বচ্ছ পাথরাকৃতি সাদা, নীলাভ, সামুদ্রিক দানাদার লবণ ও শক্ত বরফের আইস। শান স্টেটে তৈরি মাদক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী, মিয়ানমারের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক মাফিয়াদের সহায়তায় নিয়ে আসা হয় বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায়। সেখান থেকে ২৮টি রুটে প্রবেশ করানো হয় বাংলাদেশে। এ রুটগুলোর মধ্যে রয়েছে- টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ, সাবরাং, হ্নীলা, হোয়াক্যং, উখিয়ার বালুখালী, পালংখালী, রাজাপালং, নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম, সেন্ট মার্টিন হয়ে চট্টগ্রামের মহেশখালী, কর্ণফুলী চ্যানেলে আনোয়ারা, গহিরা, বাঁশখালী, জলদ্বীপ, পারকির চর, পতেঙ্গা, সীতাকুন্ড ও মিরসরাই। একই রুটে বঙ্গোপসাগরের মোহনায় এসে মেঘনা পাড়ি দিয়ে যায় বরিশাল, ভোলা, বরগুনা, পিরোজপুর, নোয়াখালীর হাতিয়া, লক্ষ্মীপুরের মজু চৌধুরীর ঘাট, চাঁদপুর, মুন্সীগঞ্জ, ষাটনল ও নারায়ণগঞ্জে। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম অঞ্চলের গোপন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে আইস বিস্তারে মিয়ানমারের আইনশৃঙ্খলা ও বর্ডার গার্ড ফোর্স বাহিনী জড়িত। মিয়ানমার ও ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী গ্রুপেরও সম্পৃক্ততা রয়েছে। মাদক মাফিয়ারা আর্থিক লোভ দেখিয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং টেকনাফ-উখিয়ার দরিদ্র লোকজনকে মাদক সরবরাহ ও পাচারের কাজে ব্যবহার করছে। দেশের বিভিন্ন এলাকার মাদকসংশ্লিষ্টরা অর্থলগ্নি করে। টেকনাফ ও উখিয়ার রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে ক্রিস্টাল মেথ মজুদ করা হচ্ছে। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় গোয়েন্দা কার্যালয়ের উপপরিচালক হুমায়ুন কবির খন্দকার বলেন, মিয়ানমারের শান স্টেটে প্রতি কেজি আইস বিক্রি হয় আড়াই থেকে ৩ লাখ টাকায়। টেকনাফ সীমান্তে তা ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা। তবে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ক্রিস্টাল মেথের চাহিদা তৈরি করতে ডাম্পিং দামে (প্রকৃত দায়ের চেয়ে কম) বিক্রি করা হয় ক্রিস্টাল মেথ। মিয়ানমার থেকে বড় চালান এলেও কক্সবাজার থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাচার করতে চালানগুলো ছোট করে ফেলা হয়। কখনো কখনো পিস আকারে পাচার হয় ক্রিস্টাল মেথ। অনুসন্ধানে জানা যায়, মাদকের গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল খ্যাত মিয়ানমারে শান স্টেট থেকেই বাংলাদেশে আসে আইস। মিয়ানমার ও বাংলাদেশভিত্তিক কয়েকটি মাদক চক্রের সহায়তায় আইসের চালান চলে যায় কক্সবাজারের বিভিন্ন শরণার্থী ক্যাম্পে। ওই ক্যাম্পগুলো থেকে পরবর্তীতে ক্রিস্টাল মেথ পাচার হয় দেশের বিভিন্ন জায়গায়।

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে জরুরি পণ্য পরিবহনের ট্রাক, লাশবাহী গাড়ি, তেলের লরি, অ্যাম্বুলেন্সে পাচার করা হয় আইস। এ ছাড়া কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পারসেলে, মালামাল পরিবহনের ট্রান্সপোর্টে ও দূরপাল্লার পরিবহনে কক্সবাজার থেকে পাচার হচ্ছে ক্রিস্টাল মেথের চালান। স্থলপথ ছাড়াও বঙ্গোপসাগরের জেলেদের সহায়তায় চট্টগ্রাম, বরিশাল, ভোলা, বরগুনা, পিরোজপুর, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ হয়ে মাছ ধরার ট্রলারে দেশের বিভিন্ন জায়গায় পাচার হচ্ছে আইস। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগ্রাম অঞ্চলের এক গোপন এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক বছর ধরে গাণিতিক হারে বাড়ছে ক্রিস্টাল মেথের চাহিদা। চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নতুন এ মাদকের পাচারও বেড়েছে। গত এক বছরে বৃহত্তর চট্টগ্রামে ক্রিস্টাল মেথের ছোট-বড় ২৮টি চালান জব্দ করেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। চাহিদা বাড়ায় কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ বিভিন্ন জায়গায় মজুদ হচ্ছে ক্রিস্টাল মেথ। এ ছাড়া সাগরপথে ইয়াবার সঙ্গে আনা হচ্ছে ক্রিস্টাল মেথের চালানও। গভীর সমুদ্রে ক্রিস্টাল মেথের চালান হাতবদল হয়ে পাচার হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জায়গায়।

এই বিভাগের আরও খবর
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
সর্বশেষ খবর
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু
বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা
কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা

৫৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের
জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা
মারা গেছেন সেই ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত অভিনেতা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা