শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

তদন্তের গ্যাঁড়াকলে ধর্ষণ মামলা

♦ অভিযুক্তদের পাওয়া যাচ্ছে না ডিএনএ নমুনা, সিআইডির হিসাবে ২০ ♦ ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাব বলছে ৪০ শতাংশ
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
তদন্তের গ্যাঁড়াকলে ধর্ষণ মামলা

ধর্ষণের আসামি না পাওয়ায় ডিএনএ পরীক্ষা করা যাচ্ছে না। ধর্ষণের শিকার ব্যক্তি এবং আলামতের ডিএনএ পরীক্ষা হয়। আসামির ডিএনএ নমুনা না পাওয়ায় অনেক মামলায় পরীক্ষা অসম্পূর্ণই থাকছে। তাদের গ্রেফতার করতে না পারায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) হিসাবে, তাদের ডিএনএ ল্যাবে এ পর্যন্ত আসা ধর্ষণ মামলার নমুনার প্রায় ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে আসামিদের পাওয়া যাচ্ছে না। মহিলাবিষয়ক অধিতফতরের অধীনে থাকা ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাবের হিসাবে এ হার প্রায় ৪০ শতাংশ। আমাদের দেশে ডিএনএ (ডিঅক্সিরাইবো নিউক্লিক অ্যাসিড) পরীক্ষার জন্য কেবল এ দুটি ল্যাবরেটরি আছে। এর মধ্যে সিআইডির ল্যাবে নমুনা জমা এবং পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়ার হার বেশি।  আসামির ডিএনএ না পাওয়া গেলে কী হবে? এ প্রশ্নটির উত্তর এখনো পরিষ্কার নয়। এতে ভুক্তভোগীরাও হতাশ। তবে আইনজীবীরা বলছেন, ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়াও অন্যান্য তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে বিচার হওয়ার সুযোগ রয়েছে। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েও আসামিদের আদালতে হাজির হতে বলা যেতে পারে।  জানা গেছে, ডিএনএ হচ্ছে একজন ব্যক্তির বংশগতির মৌলিক উপাদান। দুজন মানুষের ডিএনএ প্রোফাইল কখনো এক হয় না। এমনকি কিছু গবেষণা বলছে, হুবহু যমজদেরও ডিএনএ প্রোফাইল হুবহু এক হয় না। ডিএনএ প্রোফাইলিংয়ের সাহায্যে ন্যূনতম জৈবিক নমুনা থেকেও কোনো ব্যক্তিকে শনাক্ত করা যায়। ধর্ষণের ঘটনায় ভুক্তভোগী ও অভিযুক্ত বা সন্দেহভাজন ব্যক্তি এবং অপরাধস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তার ডিএনএ প্রোফাইল করা হয়। তারপর সেগুলোর তুলনা করে মিল বা অমিল খুঁজে বের করা হয়। জৈবিক নমুনা অর্থাৎ রক্ত, লালা, বীর্য, চুল, মাংসপেশি, হাড় ইত্যাদি ডিএনএর গুরুত্বপূর্ণ সূত্র। পরীক্ষার জন্য যথাযথভাবে আলামত সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা খুব জরুরি। সিআইডির অধীনে থাকা ফরেনসিক ল্যাবরেটরির ডিএনএ অ্যানালিস্ট নুসরাত ইয়াসমিন জানান, ডিএনএ পরীক্ষার জন্য আসা ধর্ষণ মামলায় প্রায় ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে আসামিকে পাওয়া যায় না। এর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে আছে আসামি পলাতক থাকা, অপরাধ স্বীকার করে ফেলা, আসামির সঙ্গে বাদীর মীমাংসা হয়ে যাওয়া।

সিআইডি ও থানা পুলিশ সূত্র জানায়, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় ২০১৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর নানাবাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সময় ধর্ষণের শিকার হয় ১৫ বছরের এক কিশোরী। পূর্বপরিচিত এক তরুণ ও তার দুই বন্ধু মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। পুলিশ আলামত হিসেবে মেয়েটির পোশাক জব্দ করে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য সিআইডির ডিএনএ ল্যাবে পাঠায়। কিন্তু তিন আসামির মধ্যে একজনকে পুলিশ গ্রেফতার করলেও তার ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করেনি। বাকি দুজন আসামি শুরু থেকেই পলাতক। একই বছরের মে মাসে বরিশালের কোতোয়ালি থানায় ৪০ বছর বয়সী এক নারীকে ধর্ষণের মামলা হয়। ওই নারীর ডিএনএ সিআইডিতে জমা করা হলেও আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের ডিএনএ পাওয়া যায়নি। 

সিআইডির ফরেনসিক বিভাগের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত ডিআইজি রুমানা আক্তার বলেন, প্রতিনিয়ত সিআইডির ডিএনএ ব্যাংকে বিভিন্ন মামলার নমুনা জমা হচ্ছে। এ ব্যাংকে ৩০ হাজারের বেশি ডিএনএ প্রোফাইল সংরক্ষণ করা আছে। আর ধর্ষণ মামলায় ডিএনএ পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। প্রতিটি মামলায় ডিএনএ পরীক্ষার হার যেভাবে বাড়ছে তা সিআইডির পক্ষে একা সামলানো অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। যেসব মামলায় আসামি পলাতক থাকে তাকে যখন পাওয়া যাবে তখনই তার ডিএনএ নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হবে।

ন্যাশনাল ফরেনসিক ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাবরেটরি সূত্র বলছে, ২০০৬ সাল থেকে চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত ধর্ষণ মামলায় ৪ হাজার ৬২৯টি মামলার ডিএনএ নমুনা নেওয়া হয় এ ল্যাবে। গত বছর ৮৩০টি ধর্ষণ মামলার ডিএনএ নমুনা নেওয়া হয়েছে। আসামি না পাওয়ায় কয়েক বছর ধরে ২০০টির বেশি ধর্ষণ মামলার ডিএনএ পরীক্ষা অসম্পূর্ণ রয়েছে। এ ল্যাবের অ্যানালিস্টরা বলছেন, ধর্ষণ মামলায় প্রায় ৪০ শতাংশ রিপোর্টই অসম্পূর্ণ থাকে।

বেসরকারি সংগঠন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সহসাধারণ সম্পাদক মাসুদা রেহানা বেগম এ প্রতিবেদককে জানান, সাক্ষ্যের জন্য ডিএনএ রিপোর্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ধর্ষণ মামলায় ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য সারা দেশে ল্যাবের সংখ্যা বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে দক্ষতার সঙ্গে মানসম্মত নমুনাও সংগ্রহ করতে হবে। ধর্ষণ মামলার বিচারে ডিএনএ রিপোর্ট, ডাক্তারি পরীক্ষার রিপোর্ট না পাওয়া এবং রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের যথাযথ ভূমিকা না থাকায় দীর্ঘসূত্রতার জন্য দায়ী। আর যদি আসামির ডিএনএ না পাওয়া যায় তবে আইনি বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়ারও সুযোগ রয়েছে।

সিআইডি ফরেনসিক ল্যাব সূত্র জানায়, ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের ১৫ জুন পর্যন্ত ৮ হাজার ৪৫১টি মামলার ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা নেওয়া হয়েছে। তবে ২০২০ সালের ১ হাজার ৪৮২টি ধর্ষণ মামলার ৫৪ শতাংশ রিপোর্ট সম্পন্ন হয়েছে। ২০২১ সালের ২ হাজার ৯৩৬টি মামলার ডিএনএ রিপোর্ট সম্পন্ন হয়েছে ৬৫ শতাংশ। তারা সঠিক সংখ্যা না জানিয়ে শতাংশটি উল্লেখ করেছে।

সিআইডির ল্যাব ও ন্যাশনাল ফরেনসিক ল্যাবে হত্যা, ধর্ষণসহ অপরাধের ঘটনা ছাড়াও বিদেশে অধিবাসী হতে ইচ্ছুক, পিতৃত্ব-মাতৃত্ব প্রমাণ, অজ্ঞাতনামা মৃত ব্যক্তির পরিচয় বের করতে ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়।

বেসরকারি সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) হিসাব অনুসারে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সারা দেশে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৪৭৬ জন। এর মধ্যে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১০১ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২৪ জনকে। ধর্ষণের শিকার হয়ে আত্মহত্যা করেছেন ছয়জন।

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যানুযায়ী, ২০১০ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ৭ হাজার ৭৮২ জন ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১ হাজার ৭৯৬ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৭৮৮ জনকে। ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে ১ হাজার ২৮১ জনকে।

মামলায় ডিএনএ বাধ্যতামূলক : ঢাকায় বাসের জন্য অপেক্ষায় থাকা এক নারীকে মাইক্রোবাসে তুলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। অভিযোগ করার পরও সময়মতো মামলা গ্রহণ ও ডাক্তারি পরীক্ষা না করায় ২০১৫ সালের ২৫ মে কয়েকটি নারী ও মানবাধিকার সংগঠন হাই কোর্টে রিট করে। ২০১৮ সালের ১৮ এপ্রিল হাই কোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ ধর্ষণের শিকার নারীর বিচারপ্রাপ্তি ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনাসহ পূর্ণাঙ্গ একটি রায় দেন। এ রায়ে সব ধরনের ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়নের শিকার নারীর ডাক্তারি পরীক্ষার ক্ষেত্রে রাসায়নিক কিংবা ডিএনএ পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। সম্প্রতি সরকার ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদে র বিধান রেখে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ সংশোধন করেছে। সংশোধিত আইনে ধর্ষণ মামলার ক্ষেত্রে ডিএনএ পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য