শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

স্বপ্নের রেল পর্যটন শহর কক্সবাজারে

কাল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, উচ্ছ্বসিত সাগরপারের মানুষ
আয়ুবুল ইসলাম, কক্সবাজার
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের রেল পর্যটন শহর কক্সবাজারে

অপেক্ষার প্রহর শেষ হচ্ছে। রেল যোগাযোগে সম্পৃক্ত হচ্ছে পর্যটন শহর কক্সবাজার। উদ্বোধন হচ্ছে কাল। উচ্ছ্বসিত সাগরপারের মানুষ। দৃষ্টি কাড়ছে ঝিনুক আদলে নির্মিত আইকনিক স্টেশন।

এরই মধ্যে পরীক্ষামূলক ট্রেন এসে পৌঁছে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম নির্মিত কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশনে। ছয় তলাবিশিষ্ট অত্যাধুনিক এই স্টেশনের সৌন্দর্য পুরোটাই ফুটে উঠেছে। দৃষ্টিনন্দন এ স্টেশন দেখতে ভিড় করছেন দর্শনার্থীরা। সারা দেশের সঙ্গে কক্সবাজার রেল যোগাযোগে সম্পৃক্ত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত সাধারণ মানুষ। জাতীয় নির্বাচনের আগে পর্যটন শহরের সঙ্গে রেল সংযোগ ভোটে পজিটিভ প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন কক্সবাজারবাসী। কাল ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই রেলপথ ও কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশন উদ্বোধন করবেন। এরপর বাণিজ্যিকভাবে রেল চলাচল শুরু হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। রেললাইন ও আইকনিক স্টেশন উদ্বোধন উপলক্ষে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা। প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানিয়ে রেললাইন, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ নানা মেগা প্রকল্পের ছবি-সংবলিত প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে রেললাইন, স্টেশনে যাওয়ার সড়কের দুই পাশ ও স্টেশন এলাকা।   

কক্সবাজারবাসীর স্বপ্ন ছিল পর্যটন শহরের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগে সম্পৃক্তকরণ। তাদের আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নে সিদ্ধান্ত নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাস্তব সফলতা এসেছে গত ৫ নভেম্বর। ওই দিন নতুন রেললাইন হয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার এসে পৌঁছে পরিদর্শন ট্রেন। খবর পেয়ে আইকনিক রেলস্টেশনসহ পুরো রেললাইন এলাকায় ভিড় জমান হাজার হাজার মানুষ। প্রথম ট্রেন আসা দেখেই উচ্ছ্বসিত কক্সবাজারের আপামর সাধারণ মানুষ।

স্থানীয়রা জানান, ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পর্যটনশিল্পের বিকাশের লক্ষ্যে কক্সবাজারবাসীর স্বপ্নের রেললাইন স্থাপনের ঘোষণা দেন এবং তা বাস্তবায়ন করে দেখিয়েছেন। পাশাপাশি দৃষ্টিনন্দন ঝিনুকের আদলে নির্মিত দেশের একমাত্র আইকনিক রেলস্টেশন কক্সবাজারে করে দেখিয়েছেন। যার সৌন্দর্য দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছেন স্থানীয়রা।

স্থানীয়রা জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার   ঐকান্তিক আগ্রহে কক্সবাজারে লাখো কোটি টাকার মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর মধ্যে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার এবং রামু থেকে মিয়ানমারের কাছে ঘুমধুম পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণ, আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও মাতারবাড়ী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণকাজ প্রায় সমাপ্ত। ১১ নভেম্বর এসব মেগা প্রকল্পসহ ডজনাধিক প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। দৃশ্যমান এসব প্রকল্পের কারণে বদলে যাচ্ছে কক্সবাজার। ব্যাপক উন্নয়নের কারণে স্বপ্রণোদিত হয়ে নৌকায় ভোট দিয়ে আবারও আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতায় নেওয়ার পক্ষে কক্সবাজারবাসী। 

প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৯ একর জায়গাজুড়ে নির্মিত কক্সবাজার আইকনিক স্টেশন ভবনে রয়েছে আধুনিক নানা সুবিধা। যাত্রীদের লাগেজ রাখার ৫০০টি লকার সিস্টেম, আধুনিক ট্রাফিক সুবিধা, নিচতলায় টিকিট কাউন্টার, অভ্যর্থনা, দ্বিতীয় তলায় শপিংমল ও রেস্তোরাঁ, তিনতলায় তারকা মানের হোটেলে অর্ধশতাধিক কক্ষ, সুবিশাল হলরুম, মসজিদ, শিশু যত্ন কেন্দ্র, চলন্ত সিঁড়ি, এটিএম বুথ, পোস্ট অফিস, ট্যুরিস্ট ইনফরমেশন বুথ, আধুনিক বাথরুম। এ ছাড়া থাকছে সাধারণ ও ভিআইপিদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ড্রপ এরিয়া, বাস, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস এবং থ্রি-হুইলারের জন্য আলাদা পার্কিং এরিয়া।  প্রকল্পের আওতায় রেললাইন ছাড়াও কক্সবাজার সদর, রামু, ইসলামাবাদ, ডুলাহাজরা, চকরিয়া, হারবাং, লোহাগাড়া, সাতকানিয়া ও দোহাজারীতে ৯টি স্টেশন নির্মাণ করা হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে প্রকল্পটির সবচেয়ে বড় আকর্ষণ কক্সবাজারের আইকনিক ঝিনুক আকৃতির স্টেশনটি। ঝিনুক আকৃতির কাচঘেরা এ ভবনটি শুধু দেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে সুন্দর রেলস্টেশন। ২৯ একর জায়গার ওপর ২১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা ছয়তলা আইকনিক স্টেশন ভবনটিতে থাকছে তারকামানের হোটেল, শপিংমলসহ অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা। ‘আইকনিক’ রেলস্টেশনটির সৌন্দর্য পুরোটাই ফুটে উঠেছে। ছাদের ওপর বসানো হয়েছে বিদেশ থেকে আনা স্টিলের ক্যানোফি। মূল রেলস্টেশন ভবনের পূর্ব পাশে উড়াল সেতু এবং তিনটি প্ল্যাটফরম তৈরির কাজও প্রায় শেষ হতে চলেছে। ভবনের সামনের অংশে রয়েছে বিশাল আকৃতির দৃষ্টিনন্দন ঝিনুকের ফোয়ারা। যাত্রীরা এই ঝিনুকের ফোয়ারার পাশ দিয়ে স্টেশনে প্রবেশ করবেন। তারপর চলন্ত সিঁড়ির মাধ্যমে সেতু হয়ে উঠবেন ট্রেনে। স্বপ্নের এই দৃশ্যপট বাস্তবে হাতছানি দেওয়ায় আনন্দে উদ্বেলিত স্থানীয়রা। দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সুবক্তগীন জানান, দোহাজারী-কক্সবাজারের এই নতুন রেললাইনে ট্রেন চলাচলের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ইতোমধ্যে ট্রেন চালিয়ে রেলের পরিদর্শন দফতরের টিম এই নতুন রেললাইন ও বিভিন্ন স্টেশন পরিদর্শন করে কোনো ত্রুটি আছে কি না তা যাচাই করে দেখেছেন। রেললাইনে কোনো ত্রুটি দেখা যায়নি।

স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল জানান, কক্সবাজারের সঙ্গে দেশের রাজধানী ও অন্যান্য অঞ্চলের রেল যোগাযোগ স্থাপন হওয়ায় কক্সবাজারের পর্যটন প্রসারের পাশাপাশি মৎস্য, চিংড়ি ও লবণ পরিবহনের পথ সুগম হবে। এ ছাড়া এই রেলপথ চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, মিয়ানমারের সঙ্গে ট্রান্স-এশিয়ান রেলওয়ে সংযুক্ত হবে। এতে চীনের কুনমিং পর্যন্ত রেলপথ চলে যাবে। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি আগামীতে আরও বাড়বে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশন থেকে প্রধানমন্ত্রী টিকিট কেটে ট্রেনে করে রামু স্টেশনে যাবেন বলে জানান স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল জানান।

প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাদের থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১০ সালে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার ও মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ঘুমধুম পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পটি নেওয়া হয়। ঘুমধুম পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইন ডুয়েল গেজ ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্পটি ২০১৬ সালে একনেকে অনুমোদিত হয়। ২০১০ সালে দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার ও ঘুমধুম পর্যন্ত ১২৮ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৮৫২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। তবে জমি অধিগ্রহণসহ অন্যান্য ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ২০১৬ সালে সংশোধিত প্রকল্প ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণ ১৩ হাজার ১১৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা। বাকি ৪ হাজার ৯১৯ কোটি ৭ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে সরবরাহ করা হয়। দোহাজারী-কক্সবাজার-রামু রেলপথ নির্মাণে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলায় ১ হাজার ৩৬৫ একর জমি জেলা প্রশাসন কর্তৃক অধিগ্রহণ করা হয়। এ প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত।

চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন (সিআরইসি) ও বাংলাদেশের তমা কনস্ট্রাকশন কোম্পানি এবং চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি) ও বাংলাদেশের ম্যাক্স ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড পৃথক দুই ভাগে এ প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করছে।

দক্ষিণ চট্টগ্রম, কক্সবাজারের আটটি উপজেলার যাতায়াতব্যবস্থা সহজ হওয়ার পাশাপাশি এই রেলপথ এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে। পাশাপাশি রেললাইনটি জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেও অভিমত বিশেষজ্ঞদের।

এই বিভাগের আরও খবর
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
দোকানের দেয়াল কেটে ১২৫ ভরি সোনা চুরি
দোকানের দেয়াল কেটে ১২৫ ভরি সোনা চুরি
সোনার ভরির দাম ছাড়িয়েছে দুই লাখ টাকা
সোনার ভরির দাম ছাড়িয়েছে দুই লাখ টাকা
ভারতে ত্রাণ দিতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপি নেতারা
ভারতে ত্রাণ দিতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপি নেতারা
থামছেই না ইলিশ শিকার
থামছেই না ইলিশ শিকার
দেশজুড়ে বৃষ্টি থাকবে আরও তিন দিন
দেশজুড়ে বৃষ্টি থাকবে আরও তিন দিন
সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ে দেশে প্রথম এআই ‘খোঁজ’
সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ে দেশে প্রথম এআই ‘খোঁজ’
নিষিদ্ধের পরও সচিবালয়ে পলিথিন
নিষিদ্ধের পরও সচিবালয়ে পলিথিন
১ কোটি ৩০ লাখ টাকাসহ নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকর্তা
১ কোটি ৩০ লাখ টাকাসহ নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকর্তা
ইসির তালিকা থেকে নিচ্ছে না, ফের শাপলা দাবি এনসিপির
ইসির তালিকা থেকে নিচ্ছে না, ফের শাপলা দাবি এনসিপির
আবরার ফাহাদ স্মরণে নানান আয়োজন
আবরার ফাহাদ স্মরণে নানান আয়োজন
পুলিশ-চাঁদাবাজ সংঘর্ষ, আহত ৫
পুলিশ-চাঁদাবাজ সংঘর্ষ, আহত ৫
সর্বশেষ খবর
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ
২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে মদিনার কিবলাতাইন মসজিদ

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি
সেপ্টেম্বরে সংক্ষিপ্ত বিচারে ডিএমপির ২৫৭ মামলা নিষ্পত্তি

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক
উখিয়ায় দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে কায়রো, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ: ধর্ম উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে
মশায় ঢাকার দুই সিটির নাগরিকদের দুর্দশা চরমে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার
হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন
ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা
মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ লাখ টন গম ও ৫০ হাজার টন বাসমতি চাল কিনবে সরকার
২ লাখ টন গম ও ৫০ হাজার টন বাসমতি চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন