শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ জুন, ২০২৪ আপডেট:

বিআরটি, অনেক প্রশ্নের জবাব নেই

♦ গাজীপুরের যাত্রীদের এয়ারপোর্টে নেমে আবার বাস ধরতে হবে ♦ শত সিঁড়ি ডিঙিয়ে যেতে হবে রাস্তার মাঝের বাসস্টপে ♦ সোয়া ৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে সাত বছরের দুর্ভোগ
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিআরটি, অনেক প্রশ্নের জবাব নেই

রাজধানীর সবচেয়ে বড় দুর্ভোগের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) নিয়ে হতাশার গল্পই ডালপালা মেলে উঠছে। অর্ধযুগেও প্রকল্পটির কাজ শেষ না হওয়া এবং এ প্রকল্পের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পটি চালুর লক্ষ্য ধরা হলেও এখনো বাস কেনার কার্যক্রম শুরু হয়নি। বিদ্যমান সড়কের মাঝখান দিয়ে বড় অংশজুড়ে বিআরটি লাইন নির্মাণের কারণে দুই পাশের সড়ক সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে। শত সিঁড়ি ডিঙিয়ে রাস্তার মাঝখানে নির্মিত বাসস্টপে গিয়ে টিকিট কেটে বাসে উঠতে হবে যাত্রীদের। অথচ রাস্তার পাশে দাঁড়ালেই সিটি পরিবহনের অন্য বাসে উঠতে পারবেন যাত্রীরা। বিদ্যমান এ সুবিধা ছেড়ে শত সিঁড়ি ভেঙে কেন বিআরটির বাসে চড়বেন- তার কোনো জবাব নেই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে। অন্যদিকে গাজীপুর কিংবা অন্য এলাকা থেকে যারা বাসে যাতায়াত করেন তাদের অধিকাংশেরই কাজ রাজধানীর ফার্মগেট, মতিঝিল, পুরান ঢাকাসহ বিভিন্ন অংশে। বিমানবন্দর এলাকায় তাদের কোনো কাজ নেই। এসব যাত্রীর আবার বাস ধরে নিজেদের গন্তব্যে যেতে হবে। যোগাযোগ ও পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ত্রুটিপূর্ণ পরিকল্পনায় নির্মিত বিআরটি প্রকল্পের পরিপূর্ণ সুফল পাওয়া যাবে না। উপরন্তু সড়কের মাঝ বরাবর বিআরটির লেন নির্মাণের কারণে দুই পাশের সড়ক সংকুচিত হয়ে পড়েছে, যা যানজট তৈরিতে বড় ভূমিকা রাখবে। এ বাস্তবতায় ডেডিকেটেড বাস রুট হিসেবে নির্মিত বিআরটির পথে বিশেষায়িত বাসের পরিবর্তে অন্যান্য বাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।    

দেশের যোগাযোগ অবকাঠামোর সমসাময়িক বড় প্রকল্পগুলোর অধিকাংশ চালু হলেও বিমানবন্দর-গাজীপুর বাস র?্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্প কেবল ভোগান্তি বাড়িয়েছে উত্তরা-টঙ্গী ও গাজীপুরবাসীর। ২০১২-১৬ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য অনুমোদিত প্রকল্পটির মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। কাজ শুরুর পর যানজট ও জলাবদ্ধতায় জনদুর্ভোগ, একাধিক প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা, ধীরগতি, ঠিকাদারের অর্থ সংকটসহ নানা কারণে প্রকল্পটির কাজ এখনো শেষ করতে পারেনি ঢাকায় বিআরটি নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠান ঢাকা বাস র?্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড। ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বিআরটি করিডোর নির্মাণে ঋণ সহায়তা দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা (এএফডি) ও গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি (জিইএফ)। সব মিলিয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ব্যয় হচ্ছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা। টঙ্গীর ব্যবসায়ী ইব্রাহিম হোসেন বলেন, আমাকে ব্যবসার কাজে প্রায়ই পল্টন যেতে হয়। আমি বিআরটির বাসে চড়ে কীভাবে পল্টন যাব। আমাকে তো এয়ারপোর্টেই বাস বদলাতে হবে। এ ভোগান্তি আমি কেন নেব। জানতে চাইলে গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী গোলাম রাব্বানী বলেন, বিআরটি মূল সড়কের বড় অংশ নিয়ে নিয়েছে। বিআরটির অংশ বাদ দিলে এ সড়কে একটি করে লেন। একটি লেন দিয়ে যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারবে না। যানজট থেকে কোনোভাবেই মুক্তি পাওয়া যাবে না। তিনি বলেন, গাজীপুর পোশাক শ্রমিক অধ্যুষিত এলাকা। কিন্তু প্রকল্পে পোশাক কারখানার শ্রমিকদের কথা ভাবা হয়নি। তাঁরা সকালে কাজে যাওয়ার সময়, দুপুরে খাবারের সময় এবং রাতে বাড়ি ফেরার সময় কীভাবে রাস্তা পার হবেন সেই ব্যবস্থা রাখা হয়নি। এই হাজার হাজার শ্রমিক কিন্তু বিআরটি বাসে উঠবেন না। তাঁদের হাঁটার জায়গাও বন্ধ হচ্ছে। সাধারণ মানুষও বুঝতে পারবে এর ভবিষ্যৎ খারাপ।

বিআরটির জন্য বিশেষ লেনের দুই পাশে কোনো রোড ডিভাইডার নেই। স্টেশনগুলো বিআরটি লেনের ওপর, রাস্তার মাঝখানে। উচ্চতা প্রায় ৬ মিটার। স্টেশনের দুই পাশের পিলার ফুটপাতের ওপর। স্টেশনে ওঠানামার জন্য চারটি চলন্ত ও পায়ে হাঁটার দুটি সিঁড়ি রাখা হয়েছে। সব কটি ফুটপাতের ওপর। এ জন্য স্টেশন এলাকায় ফুটপাত বন্ধ হয়ে গেছে। এসব জায়গা পার হতে পথচারীদের মূল সড়কে নামতে হচ্ছে। অন্যদিকে শতাধিক সিঁড়ি পার হয়ে ফুটপাত থেকে রাস্তার মাঝখানে গিয়ে বাসে উঠতে হবে যাত্রীদের। বাসযাত্রীরা বলেছেন, যার এয়ারপোর্ট এলাকায় কোনো কাজ নেই সে এত ঝামেলা ডিঙিয়ে ভাঙা জার্নি করার জন্য এ বাসে উঠবেন না। তবে বিআরটি প্রকল্পের পরিচালক মহিরুল ইসলাম বলেছেন, বিআরটি প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। আশা করি, অল্প সময়ের মধ্যেই পুরো কাজ শেষ হবে। তিনি বলেন, প্রকল্পটি নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু বলতে বা শঙ্কা প্রকাশ করতে পারেন। তবে প্রকল্প চালু হলে বলা যাবে, কী ধরনের সমস্যা হচ্ছে। সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া যাবে। প্রকল্পটির মাধ্যমে ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার বিশেষায়িত বাস লেন, টঙ্গী সেতু পুনর্নির্মাণ করে ১০ লেনে উন্নীতকরণ, সাতটি ফ্লাইওভার, একটি বাস টার্মিনাল, ১১৩টি সংযোগ সড়ক, উচ্চ ক্ষমতার ড্রেনসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, ঢাকার সঙ্গে গাজীপুর, টঙ্গী ও উত্তরা এলাকায় দ্রুত, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব যাতায়াত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে বিআরটির মাধ্যমে। প্রকল্পটি ভূমিকা রাখবে ঢাকার যানজট নিরসনেও। তবে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরুর সাত বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো প্রকল্পটির সব অবকাঠামো প্রস্তুত করতে পারেনি প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। এখনো প্রস্তুত হয়নি কোনো স্টেশন। বিভিন্ন স্থানে সড়ক প্রশস্তকরণসহ বিআরটি লেন নির্মাণের কাজও বাকি রয়েছে। প্রকল্পটিতে এলিভেটেড বা উড়াল অংশ রয়েছে ৮ দশমিক ৫ কিলোমিটার। স্টেশন ২৫টি। এর মধ্যে ঢাকায় ৪টি ও গাজীপুর মহানগরীতে পড়েছে ২১টি। উড়ালসড়ক থাকছে ৯টি, প্রতিটি স্টেশনেই থাকবে ফুটওভারব্রিজের ব্যবস্থা। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৯০ শতাংশ।

গাজীপুর ট্রাফিক পুলিশের উপ-কমিশনার আলমগীর হোসেন বলেন, সড়কে ক্রমেই যানবাহন বাড়ছে। বিআরটি স্টেশন এলাকাগুলোতে সড়ক কিছুটা চেপে যাওয়ায় যান চলাচলে ধীরগতি দেখা দিচ্ছে। এর মধ্যে মানুষ ফুটপাত ব্যবহার করতে না পারলে ব্যাপক যানজট দেখা দেবে।

উল্লেখ্য, গাজীপুরে অসংখ্য কলকারখানার হাজার হাজার শ্রমিক প্রতিদিন ফুটপাত দিয়ে চলাচল করেন। গাজীপুর থেকে চলাচলকারী বলাকা পরিবহনের চালক গোলাম মোস্তফা বলেন, বিআরটির বাস চলার জন্য সড়কের মাঝে আলাদা লেন করা হয়েছে। সাধারণ যানবাহন চলাচলে দুই পাশে যে জায়গা রাখা হয়েছে, তা খুবই কম। অনেক জায়গায় ফুটপাতও নেই। ফুটপাতের প্রশস্ততা এমনিতেই অনেক কম। তার ওপর স্টেশনের পিলার, সিঁড়ির কারণে বন্ধ হয়ে গেছে পুরো ফুটপাত। ২৫টি স্টেশনের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ফুটপাত নিয়ে এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। এটিকে প্রকল্পের ‘বড় ভুল’ বলছেন পরিবহন বিশেষজ্ঞরা।

 

ঝুঁকিতে পোশাকশ্রমিকেরা : সরেজমিন দেখা যায়, ব্যস্ত সড়কে প্রচুর গাড়ি চলাচল করছে। এর মধ্যে দুপুরের খাওয়ার বিরতিতে সড়কে বের হয়েছেন বিভিন্ন পোশাক কারখানার হাজারও শ্রমিক। ফুটপাত না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা যানবাহনের মধ্যে সড়কের পাশ দিয়ে হাঁটছেন। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর গাজীপুর শাখার তথ্যমতে, গাজীপুর মহানগরে নিবন্ধিত পোশাক কারখানা আছে ৪৯২টি। এর বাইরে ছোটবড় কয়েকশ কারখানা আছে। প্রতিদিন সকালে কারখানায় যাওয়ার সময়, দুপুরে খাওয়ার বিরতি ও সন্ধ্যায় কারখানা ছুটির পর সড়কে হাজারও শ্রমিকের ঢল নামে। শ্রমিকেরা সবাই হেঁটে চলাচল করে। তাঁদের চলাচলে প্রশস্ত ফুটপাত খুবই জরুরি। কিন্তু এ সড়কে তা বাস্তবায়ন করা হয়নি। বিআরটি প্রকল্পেও এর বাস্তবায়ন দেখা যায়নি।

বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্পে শুধু বিশেষ বাস চলাচল করার কথা। বাংলাদেশের প্রথম বিআরটি প্রকল্পে বিশেষায়িত বাসের পাশাপাশি সাধারণ বাস চলাচলের সুযোগ রাখা হয়েছে। এতে প্রকল্পের উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে- এমন আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তাদের মতে, গাজীপুর-বিমানবন্দর করিডরে দেশের বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিআরটির ত্রুটিপূর্ণ বাস্তবায়ন বা পরিচালনার কারণে যানজট বাড়বে। শিল্প অঞ্চলটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এজন্য তারা, বিআরটি করিডরে বিশেষায়িত বাস কিনে আরও অর্থের অপচয় না করে সাধারণ বাস চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এটা হলে ওই সড়কে নির্বিঘ্নে গাড়ি চলাচল করতে পারবে। প্রকল্পে অর্থের অপচয় হলেও নতুন ভোগান্তি বাড়বে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশ্বের প্রায় ২০০টি শহরে বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এটা খুব সহজ ও সাশ্রয়ী প্রকল্প। বিশ্বের বিভিন্ন শহরে বাস্তবায়িত এসব প্রকল্প সমতল সড়কে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। গাজীপুর-বিমানবন্দর সড়কে অপ্রয়োজনীয় ফ্লাইওভার নির্মাণ করে প্রকল্পের খরচ কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে।

প্রকল্পের রুট : বিআরটির ২৫টি স্টেশন হচ্ছে, বিমানবন্দর টার্মিনাল, জসীমউদ্দীন সরণি, আজমপুর, হাউস বিল্ডিং, আবদুল্লাহপুর, টঙ্গী ব্রিজ, স্টেশন রোড, মিল গেট, চেরাগ আলী মার্কেট, টঙ্গী কলেজ, হোসেন মার্কেট (এরশাদ নগর), গাজীপুরা, তারগাছ, বড়বাড়ী বাজার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বোর্ডবাজার, হাজীর পুকুর, মালেকেরবাড়ী, ভোগরা দক্ষিণ, ভোগরা উত্তর, চৌরাস্তা, বিআরটিসি ডিপো, আড়ং মিল্ক ফ্যাক্টরি, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং গাজীপুর টার্মিনাল।

যোগাযোগ ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ বুয়েটের অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, বিআরটির পূর্বশর্তই হলো যাত্রী বা পথচারীদের চলাচলে চওড়া ফুটপাত। এখানে উল্টো ফুটপাত বন্ধ করে স্টেশন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সমস্যা আরও বেড়ে গেল। হাজার হাজার মানুষকে ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়া হলো। তিনি বলেন, বিআরটি প্রকল্পের জন্য বাস না কিনলে আমি খুশি হব। কেননা এ টাকা গচ্চা যাবে। বিআরটি প্রকল্প যেভাবে পরিচালনা করার কথা, সেভাবে পরিচালনা না হলে এখানে যানজট বাড়বে। গাজীপুর-বিমানবন্দর করিডরের বিআরটি খন্ডিত ও ক্রটিপূর্ণ, এ করিডরের জন্য বিশেষায়িত বাস না কিনে সাধারণ বাস চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দিলেই বরং ভালো হবে।

ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) সাবেক নির্বাহী পরিচালক ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, গাজীপুর-বিমানবন্দর করিডরে বিআরটি প্রকল্পে অপ্রয়োজনীয় ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়েছে। কোনো নদী, খাল না থাকার পরও ফ্লাইওভার তৈরি করে খরচ বাড়ানো হয়েছে। তিনি বলেন, বিআরটি সহজ কাজ হলেও ইচ্ছাকৃতভাবে প্রকল্পটিকে জটিল করা হয়েছে। এ করিডরে অন্যান্য বাসের সঙ্গে বিশেষায়িত বাস চালালে উদ্দেশ্য ব্যর্থ হবে। এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ, নতুন বাস না কিনে ওই রুটকে ‘ঢাকা নগর পরিবহনের’ সঙ্গে সমন্বয় পরিচালনা করলে সরকারের অর্থের অপচয় রোধ হবে। নইলে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ এ করিডরে যানজট লাঘবের পরিবর্তে বাড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
আজ ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’
আজ ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’
শিল্পবান্ধব নীতিসহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতিসহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
গণ অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা চলছে
গণ অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা চলছে
আইসিসিবিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষামেলা
আইসিসিবিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষামেলা
যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে মারা গেছে ৮০,৩৯১ মাদকসেবী
যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে মারা গেছে ৮০,৩৯১ মাদকসেবী
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা কঠিন : বাসদ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা কঠিন : বাসদ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
পাকিস্তান সফরে বিসিবিকে সরকারের সবুজসংকেত
পাকিস্তান সফরে বিসিবিকে সরকারের সবুজসংকেত
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মুলতবি
খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মুলতবি
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম