শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ জুন, ২০২৪ আপডেট:

বিআরটি, অনেক প্রশ্নের জবাব নেই

♦ গাজীপুরের যাত্রীদের এয়ারপোর্টে নেমে আবার বাস ধরতে হবে ♦ শত সিঁড়ি ডিঙিয়ে যেতে হবে রাস্তার মাঝের বাসস্টপে ♦ সোয়া ৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে সাত বছরের দুর্ভোগ
শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিআরটি, অনেক প্রশ্নের জবাব নেই

রাজধানীর সবচেয়ে বড় দুর্ভোগের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) নিয়ে হতাশার গল্পই ডালপালা মেলে উঠছে। অর্ধযুগেও প্রকল্পটির কাজ শেষ না হওয়া এবং এ প্রকল্পের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পটি চালুর লক্ষ্য ধরা হলেও এখনো বাস কেনার কার্যক্রম শুরু হয়নি। বিদ্যমান সড়কের মাঝখান দিয়ে বড় অংশজুড়ে বিআরটি লাইন নির্মাণের কারণে দুই পাশের সড়ক সংকীর্ণ হয়ে পড়েছে। শত সিঁড়ি ডিঙিয়ে রাস্তার মাঝখানে নির্মিত বাসস্টপে গিয়ে টিকিট কেটে বাসে উঠতে হবে যাত্রীদের। অথচ রাস্তার পাশে দাঁড়ালেই সিটি পরিবহনের অন্য বাসে উঠতে পারবেন যাত্রীরা। বিদ্যমান এ সুবিধা ছেড়ে শত সিঁড়ি ভেঙে কেন বিআরটির বাসে চড়বেন- তার কোনো জবাব নেই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছে। অন্যদিকে গাজীপুর কিংবা অন্য এলাকা থেকে যারা বাসে যাতায়াত করেন তাদের অধিকাংশেরই কাজ রাজধানীর ফার্মগেট, মতিঝিল, পুরান ঢাকাসহ বিভিন্ন অংশে। বিমানবন্দর এলাকায় তাদের কোনো কাজ নেই। এসব যাত্রীর আবার বাস ধরে নিজেদের গন্তব্যে যেতে হবে। যোগাযোগ ও পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ত্রুটিপূর্ণ পরিকল্পনায় নির্মিত বিআরটি প্রকল্পের পরিপূর্ণ সুফল পাওয়া যাবে না। উপরন্তু সড়কের মাঝ বরাবর বিআরটির লেন নির্মাণের কারণে দুই পাশের সড়ক সংকুচিত হয়ে পড়েছে, যা যানজট তৈরিতে বড় ভূমিকা রাখবে। এ বাস্তবতায় ডেডিকেটেড বাস রুট হিসেবে নির্মিত বিআরটির পথে বিশেষায়িত বাসের পরিবর্তে অন্যান্য বাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।    

দেশের যোগাযোগ অবকাঠামোর সমসাময়িক বড় প্রকল্পগুলোর অধিকাংশ চালু হলেও বিমানবন্দর-গাজীপুর বাস র?্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্প কেবল ভোগান্তি বাড়িয়েছে উত্তরা-টঙ্গী ও গাজীপুরবাসীর। ২০১২-১৬ সালের মধ্যে বাস্তবায়নের জন্য অনুমোদিত প্রকল্পটির মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। কাজ শুরুর পর যানজট ও জলাবদ্ধতায় জনদুর্ভোগ, একাধিক প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা, ধীরগতি, ঠিকাদারের অর্থ সংকটসহ নানা কারণে প্রকল্পটির কাজ এখনো শেষ করতে পারেনি ঢাকায় বিআরটি নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠান ঢাকা বাস র?্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড। ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ বিআরটি করিডোর নির্মাণে ঋণ সহায়তা দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা (এএফডি) ও গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি (জিইএফ)। সব মিলিয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ব্যয় হচ্ছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা। টঙ্গীর ব্যবসায়ী ইব্রাহিম হোসেন বলেন, আমাকে ব্যবসার কাজে প্রায়ই পল্টন যেতে হয়। আমি বিআরটির বাসে চড়ে কীভাবে পল্টন যাব। আমাকে তো এয়ারপোর্টেই বাস বদলাতে হবে। এ ভোগান্তি আমি কেন নেব। জানতে চাইলে গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী গোলাম রাব্বানী বলেন, বিআরটি মূল সড়কের বড় অংশ নিয়ে নিয়েছে। বিআরটির অংশ বাদ দিলে এ সড়কে একটি করে লেন। একটি লেন দিয়ে যানবাহন স্বাভাবিক গতিতে চলতে পারবে না। যানজট থেকে কোনোভাবেই মুক্তি পাওয়া যাবে না। তিনি বলেন, গাজীপুর পোশাক শ্রমিক অধ্যুষিত এলাকা। কিন্তু প্রকল্পে পোশাক কারখানার শ্রমিকদের কথা ভাবা হয়নি। তাঁরা সকালে কাজে যাওয়ার সময়, দুপুরে খাবারের সময় এবং রাতে বাড়ি ফেরার সময় কীভাবে রাস্তা পার হবেন সেই ব্যবস্থা রাখা হয়নি। এই হাজার হাজার শ্রমিক কিন্তু বিআরটি বাসে উঠবেন না। তাঁদের হাঁটার জায়গাও বন্ধ হচ্ছে। সাধারণ মানুষও বুঝতে পারবে এর ভবিষ্যৎ খারাপ।

বিআরটির জন্য বিশেষ লেনের দুই পাশে কোনো রোড ডিভাইডার নেই। স্টেশনগুলো বিআরটি লেনের ওপর, রাস্তার মাঝখানে। উচ্চতা প্রায় ৬ মিটার। স্টেশনের দুই পাশের পিলার ফুটপাতের ওপর। স্টেশনে ওঠানামার জন্য চারটি চলন্ত ও পায়ে হাঁটার দুটি সিঁড়ি রাখা হয়েছে। সব কটি ফুটপাতের ওপর। এ জন্য স্টেশন এলাকায় ফুটপাত বন্ধ হয়ে গেছে। এসব জায়গা পার হতে পথচারীদের মূল সড়কে নামতে হচ্ছে। অন্যদিকে শতাধিক সিঁড়ি পার হয়ে ফুটপাত থেকে রাস্তার মাঝখানে গিয়ে বাসে উঠতে হবে যাত্রীদের। বাসযাত্রীরা বলেছেন, যার এয়ারপোর্ট এলাকায় কোনো কাজ নেই সে এত ঝামেলা ডিঙিয়ে ভাঙা জার্নি করার জন্য এ বাসে উঠবেন না। তবে বিআরটি প্রকল্পের পরিচালক মহিরুল ইসলাম বলেছেন, বিআরটি প্রকল্পের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। আশা করি, অল্প সময়ের মধ্যেই পুরো কাজ শেষ হবে। তিনি বলেন, প্রকল্পটি নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু বলতে বা শঙ্কা প্রকাশ করতে পারেন। তবে প্রকল্প চালু হলে বলা যাবে, কী ধরনের সমস্যা হচ্ছে। সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া যাবে। প্রকল্পটির মাধ্যমে ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার বিশেষায়িত বাস লেন, টঙ্গী সেতু পুনর্নির্মাণ করে ১০ লেনে উন্নীতকরণ, সাতটি ফ্লাইওভার, একটি বাস টার্মিনাল, ১১৩টি সংযোগ সড়ক, উচ্চ ক্ষমতার ড্রেনসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করা হচ্ছে। প্রকল্পের কর্মকর্তারা বলছেন, ঢাকার সঙ্গে গাজীপুর, টঙ্গী ও উত্তরা এলাকায় দ্রুত, নিরাপদ ও পরিবেশবান্ধব যাতায়াত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে বিআরটির মাধ্যমে। প্রকল্পটি ভূমিকা রাখবে ঢাকার যানজট নিরসনেও। তবে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরুর সাত বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো প্রকল্পটির সব অবকাঠামো প্রস্তুত করতে পারেনি প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। এখনো প্রস্তুত হয়নি কোনো স্টেশন। বিভিন্ন স্থানে সড়ক প্রশস্তকরণসহ বিআরটি লেন নির্মাণের কাজও বাকি রয়েছে। প্রকল্পটিতে এলিভেটেড বা উড়াল অংশ রয়েছে ৮ দশমিক ৫ কিলোমিটার। স্টেশন ২৫টি। এর মধ্যে ঢাকায় ৪টি ও গাজীপুর মহানগরীতে পড়েছে ২১টি। উড়ালসড়ক থাকছে ৯টি, প্রতিটি স্টেশনেই থাকবে ফুটওভারব্রিজের ব্যবস্থা। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৯০ শতাংশ।

গাজীপুর ট্রাফিক পুলিশের উপ-কমিশনার আলমগীর হোসেন বলেন, সড়কে ক্রমেই যানবাহন বাড়ছে। বিআরটি স্টেশন এলাকাগুলোতে সড়ক কিছুটা চেপে যাওয়ায় যান চলাচলে ধীরগতি দেখা দিচ্ছে। এর মধ্যে মানুষ ফুটপাত ব্যবহার করতে না পারলে ব্যাপক যানজট দেখা দেবে।

উল্লেখ্য, গাজীপুরে অসংখ্য কলকারখানার হাজার হাজার শ্রমিক প্রতিদিন ফুটপাত দিয়ে চলাচল করেন। গাজীপুর থেকে চলাচলকারী বলাকা পরিবহনের চালক গোলাম মোস্তফা বলেন, বিআরটির বাস চলার জন্য সড়কের মাঝে আলাদা লেন করা হয়েছে। সাধারণ যানবাহন চলাচলে দুই পাশে যে জায়গা রাখা হয়েছে, তা খুবই কম। অনেক জায়গায় ফুটপাতও নেই। ফুটপাতের প্রশস্ততা এমনিতেই অনেক কম। তার ওপর স্টেশনের পিলার, সিঁড়ির কারণে বন্ধ হয়ে গেছে পুরো ফুটপাত। ২৫টি স্টেশনের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ফুটপাত নিয়ে এমন অবস্থা তৈরি হয়েছে। এটিকে প্রকল্পের ‘বড় ভুল’ বলছেন পরিবহন বিশেষজ্ঞরা।

 

ঝুঁকিতে পোশাকশ্রমিকেরা : সরেজমিন দেখা যায়, ব্যস্ত সড়কে প্রচুর গাড়ি চলাচল করছে। এর মধ্যে দুপুরের খাওয়ার বিরতিতে সড়কে বের হয়েছেন বিভিন্ন পোশাক কারখানার হাজারও শ্রমিক। ফুটপাত না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা যানবাহনের মধ্যে সড়কের পাশ দিয়ে হাঁটছেন। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর গাজীপুর শাখার তথ্যমতে, গাজীপুর মহানগরে নিবন্ধিত পোশাক কারখানা আছে ৪৯২টি। এর বাইরে ছোটবড় কয়েকশ কারখানা আছে। প্রতিদিন সকালে কারখানায় যাওয়ার সময়, দুপুরে খাওয়ার বিরতি ও সন্ধ্যায় কারখানা ছুটির পর সড়কে হাজারও শ্রমিকের ঢল নামে। শ্রমিকেরা সবাই হেঁটে চলাচল করে। তাঁদের চলাচলে প্রশস্ত ফুটপাত খুবই জরুরি। কিন্তু এ সড়কে তা বাস্তবায়ন করা হয়নি। বিআরটি প্রকল্পেও এর বাস্তবায়ন দেখা যায়নি।

বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্পে শুধু বিশেষ বাস চলাচল করার কথা। বাংলাদেশের প্রথম বিআরটি প্রকল্পে বিশেষায়িত বাসের পাশাপাশি সাধারণ বাস চলাচলের সুযোগ রাখা হয়েছে। এতে প্রকল্পের উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে- এমন আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তাদের মতে, গাজীপুর-বিমানবন্দর করিডরে দেশের বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিআরটির ত্রুটিপূর্ণ বাস্তবায়ন বা পরিচালনার কারণে যানজট বাড়বে। শিল্প অঞ্চলটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এজন্য তারা, বিআরটি করিডরে বিশেষায়িত বাস কিনে আরও অর্থের অপচয় না করে সাধারণ বাস চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এটা হলে ওই সড়কে নির্বিঘ্নে গাড়ি চলাচল করতে পারবে। প্রকল্পে অর্থের অপচয় হলেও নতুন ভোগান্তি বাড়বে না। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশ্বের প্রায় ২০০টি শহরে বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এটা খুব সহজ ও সাশ্রয়ী প্রকল্প। বিশ্বের বিভিন্ন শহরে বাস্তবায়িত এসব প্রকল্প সমতল সড়কে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। গাজীপুর-বিমানবন্দর সড়কে অপ্রয়োজনীয় ফ্লাইওভার নির্মাণ করে প্রকল্পের খরচ কয়েকগুণ বাড়ানো হয়েছে।

প্রকল্পের রুট : বিআরটির ২৫টি স্টেশন হচ্ছে, বিমানবন্দর টার্মিনাল, জসীমউদ্দীন সরণি, আজমপুর, হাউস বিল্ডিং, আবদুল্লাহপুর, টঙ্গী ব্রিজ, স্টেশন রোড, মিল গেট, চেরাগ আলী মার্কেট, টঙ্গী কলেজ, হোসেন মার্কেট (এরশাদ নগর), গাজীপুরা, তারগাছ, বড়বাড়ী বাজার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বোর্ডবাজার, হাজীর পুকুর, মালেকেরবাড়ী, ভোগরা দক্ষিণ, ভোগরা উত্তর, চৌরাস্তা, বিআরটিসি ডিপো, আড়ং মিল্ক ফ্যাক্টরি, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং গাজীপুর টার্মিনাল।

যোগাযোগ ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ বুয়েটের অধ্যাপক ড. সামছুল হক বলেন, বিআরটির পূর্বশর্তই হলো যাত্রী বা পথচারীদের চলাচলে চওড়া ফুটপাত। এখানে উল্টো ফুটপাত বন্ধ করে স্টেশন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সমস্যা আরও বেড়ে গেল। হাজার হাজার মানুষকে ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়া হলো। তিনি বলেন, বিআরটি প্রকল্পের জন্য বাস না কিনলে আমি খুশি হব। কেননা এ টাকা গচ্চা যাবে। বিআরটি প্রকল্প যেভাবে পরিচালনা করার কথা, সেভাবে পরিচালনা না হলে এখানে যানজট বাড়বে। গাজীপুর-বিমানবন্দর করিডরের বিআরটি খন্ডিত ও ক্রটিপূর্ণ, এ করিডরের জন্য বিশেষায়িত বাস না কিনে সাধারণ বাস চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দিলেই বরং ভালো হবে।

ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) সাবেক নির্বাহী পরিচালক ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, গাজীপুর-বিমানবন্দর করিডরে বিআরটি প্রকল্পে অপ্রয়োজনীয় ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হয়েছে। কোনো নদী, খাল না থাকার পরও ফ্লাইওভার তৈরি করে খরচ বাড়ানো হয়েছে। তিনি বলেন, বিআরটি সহজ কাজ হলেও ইচ্ছাকৃতভাবে প্রকল্পটিকে জটিল করা হয়েছে। এ করিডরে অন্যান্য বাসের সঙ্গে বিশেষায়িত বাস চালালে উদ্দেশ্য ব্যর্থ হবে। এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ, নতুন বাস না কিনে ওই রুটকে ‘ঢাকা নগর পরিবহনের’ সঙ্গে সমন্বয় পরিচালনা করলে সরকারের অর্থের অপচয় রোধ হবে। নইলে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ এ করিডরে যানজট লাঘবের পরিবর্তে বাড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানোর হুমকি বিচারকের
তিন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানোর হুমকি বিচারকের
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
আসামে বহু বিয়ে নিষিদ্ধের আইন করছে বিজেপি
আসামে বহু বিয়ে নিষিদ্ধের আইন করছে বিজেপি
টঙ্গীতে মসজিদের খতিব অপহৃত হননি
টঙ্গীতে মসজিদের খতিব অপহৃত হননি
নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না উপদেষ্টারা
নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না উপদেষ্টারা
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট জরুরি অবতরণ স্থগিত কক্সবাজারে
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট জরুরি অবতরণ স্থগিত কক্সবাজারে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
মোবাইল বেচাকেনা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে হত্যা
মোবাইল বেচাকেনা নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে হত্যা
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও আসন্ন নির্বাচন এই সরকারের অধীনেই
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও আসন্ন নির্বাচন এই সরকারের অধীনেই
চট্টগ্রামে মধ্যরাতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী খুন
চট্টগ্রামে মধ্যরাতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী খুন
সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য মহেশ্বরপাশা
সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য মহেশ্বরপাশা
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে