পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, জুলাই মাসে গ্রামীণ এলাকায় মূল্যস্ফীতি ছিল, ৮ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। তবে, শহর এটি ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। জুলাই মাসে খাদ্যে ৮ দশমিক ১৯ এবং খাদ্য বর্হিভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল, ৬ দশমিক ৩৯ শতাংশ, যা জুন মাসে ছিল যথাক্রমে ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ ও ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
তিনি বলেন, চাল ও তেলের দাম কমায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। তার আশা, চলতি মাসে এটি আরও কমবে।
আজ বুধবার পরিকল্পনা কমিশনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান মন্ত্রী।
মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘অনেকে বলেছিল বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হবে। তাদের জন্য বলতে চাই, আমরা শ্রীলঙ্কা হইনি, হবো না। মূল্যস্ফীতির হার কমতে শুরু করেছে। আপনারা দেখছেন- খাদ্যের জাহাজ রাশিয়া থেকে সাগরে ভাসতে ভাসতে আমাদের তীরে আসবে। তেল, চাল ও গমের দাম কমছে। সামনে মূল্যস্ফীতির কমতির ধারা অব্যাহত থাকবে। এটা আমাদের জন্য ভালো খবর। আমরা জানি, মূল্যস্ফীতি বাড়লে মানুষের কষ্ট হয়। ৪২২টি পণ্যের গড় করে মূল্যস্ফীতির তথ্য দেওয়া হয়েছে।’
বিডি প্রতিদিন/০৩ আগস্ট, ২০২২/আরাফাত