শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৮, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ২২:৫৫, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

রাজনীতির ভাষায় কথা বলতে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জামায়াত আমিরের

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতির ভাষায় কথা বলতে রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জামায়াত আমিরের

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের জুলুমের শিকার রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের অনেকেই মুক্তি পেয়েছে এতে আমরা আনন্দিত। কিন্তু কেন জামায়াত ইসলামীর সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি হয়নি এবং হচ্ছে না প্রশ্ন রেখে আমিরে জামায়াত বলেন, আমরা চেয়েছি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বৈষম্যহীনের উদাহরণ সৃষ্টি করবে। কিন্তু কাউকে মুক্তি দিবে, কাউকে মুক্তি দিবে না সরকারের এমন কর্মকাণ্ডে জাতি আশাহত হয়েছে। স্পষ্ট করে বলতে হয়, অনতিবিলম্বে এটিএম আজহারুল ইসলামকে মুক্তি দিতে হবে। 

তিনি আরও বলেন, জামায়াত ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক ফেরত দিবে দিতে হবে। নতুবা জামায়াত ইসলামী রাজপথে গণতান্ত্রিক আন্দোলন চলমান রাখবে। এবং আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায়ে সরকারকে বাধ্য করা হবে। মনে রাখতে হবে, ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে, ফ্যাসিবাদের জুলুম ধরে রাখা যাবে না। সকল জুলুমের কবর রচনা করতে হবে।  

মঙ্গলবার বিকালে পল্টন মোড়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর কর্তৃক এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় আমিরে জামায়াত আরও বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে আওয়ামী লীগ বিচারিক হত্যা করেছে। যখন দলের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করছেন এটিএম আজহারুল ইসলাম, তখন আওয়ামী লীগ তাকে আটক করে মিথ্যা মামলা দিয়ে বিগত ১৩ বছর কারাগারে বন্দি করে রেখেছে।

ফ্যাসিবাদের ভাষায় নয়, রাজনীতির ভাষায় কথা বলতে রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াতে ইসলামী এক আল্লাহ ব্যতীত কাউকে ভয় করে না। কারও কাছে মাথানত করে না। বহু আপোষের প্রস্তাব জামায়াতে ইসলামী ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। কারা কোথায় মাথানত করেছে তা আমাদের জানা আছে, তথ্যও আছে। জামায়াতে ইসলামী কারও চোখ রাঙানিকে ভয় করে না। বরং সকল অপশক্তি ও ফ্যাসিবাদের নিপাত করতে জানে। 

তিনি উপস্থিত নেতাকর্মীদের থেকে জানতে চান, বিগত সাড়ে ১৫ বছর যেভাবে জাতিকে ফ্যাসিবাদের হাত থেকে মুক্তি দিতে বাংলাদেশ থেকে বৈষম্য দূর করতে লড়াই করা হয়েছে, বৈষম্য মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত সেই লড়াই অব্যাহত রাখা যাবে কিনা?-এসময় উপস্থিত নেতাকর্মীদের লড়াই অব্যাহত রাখার স্লোগান দিতে দেখা যায়। দেশ এখনো বৈষম্যমুক্ত হয়নি। তাই দেশ যতদিন বৈষম্যমুক্ত না হবে, ততদিন আমাদের আন্দোলন সংগ্রাম বন্ধ হবে না। কারণ, আমাদের বিজয় সবে শুরু হয়েছে কিন্তু শেষ হয়নি। তিনি উচ্চকিত কণ্ঠে স্লোগান দিয়ে বলেন, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ; শেষ হয়নি যুদ্ধ’। তিনি জনতার উদ্দেশ্যে প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, আমাদের যুদ্ধ-সংগ্রাম চলছে এবং চলবে ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেন, এটিএম আজহারুল ইসলামকে বিচারের নামে প্রহসন ও ক্যাঙ্গারু কোর্টের মাধ্যমে গুরুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। কিন্তু স্বৈরাচারের পতনের পরও তার মুক্তির দাবি নিয়ে আমাদের রাজপথে নামতে হয়েছে। তিনি অনতিবিলম্বে এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তি, দলীয় নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান। অন্যথায় আগামী দিনের আন্দোলনকে সর্বাত্মক রূপ দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন। 

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, যদি চোখের ভাষা আর মুখের ভাষা সরকার না বুঝে তবে যেই ভাষা সরকার বুঝবে সেই ভাষাই ব্যবহার করা হবে। বিপ্লবের পর বিপ্লবী নেতা কারাগারে থাকতে পারে না। ছাত্র-জনতা জীবন ও রক্ত দিয়েছে এদেশ থেকে জুলুমের ইতিহাস মুজে একটি মানবিক রাষ্ট্র গঠন করতে। সেই মানবিক রাষ্ট্র গঠনে যারা বাধা হবে তাদের পরিণতিও ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মতই হবে। এটিএম আজহারুল ইসলামসহ জুলুমের শিকার সকল রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও ছাত্র-জনতার নামে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দায়ের করা সব মামলা বাতিল করতে হবে। নতুবা আমরাও কঠোর হতে বাধ্য হবো।

সভাপতির বক্তব্যে নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ৫ আগস্ট ঐতিহাসিক বিপ্লবের পর অনেকেই মামলা থেকে মুক্তি নিয়েছেন। অথচ আওয়ামী লীগের জুলুমের শিকার হয়ে যেই বিপ্লবী নেতা বিগত ১৩ বছর কারাগারে বন্দি তাকে মুক্তি দেওয়া হয়নি। আমরা গত ৬ মাস অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সময় দিয়েছি। কিন্তু সরকার বৈষম্য দূর না করে নতুন করে বৈষম্যের সৃষ্টি করেছে। কেউ মুক্তি পাবে, কেউ মুক্তি পাবে না এটা নতুন বাংলাদেশে হতে দেওয়া হবে না। সকলের জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। তিনি এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান। নয়তো কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন নূরুল ইসলাম বুলবুলু।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. রেজাউল করিমের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসেন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য এডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, দক্ষিণের নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির ও এডভোকেট হেলাল উদ্দিন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আতিকুর রহমান, ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, নাজিমুদ্দিন মোল্লা ও ডা.ফখরুদ্দিন মানিক এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি দেলোয়ার হোসেন, কামাল হোসেন  ড. আব্দুল মান্নান, ঢাকা জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য : মৌনির সাতৌরি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার 'ফেরেশতে'
দেশের প্রেক্ষাগৃহে জয়ার 'ফেরেশতে'

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?
সৌদি আরবকে কি পারমাণবিক সুরক্ষা দেবে পাকিস্তান?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর
বিএনপি নেতাদের সতর্ক থাকার আহ্বান রিজভীর

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারা নিজেরা কাঁদলেন অন্যদেরও চোখ ভিজালেন
তারা নিজেরা কাঁদলেন অন্যদেরও চোখ ভিজালেন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বাসচাপায় ছেলের সামনে প্রাণ গেল মায়ের
ফটিকছড়িতে বাসচাপায় ছেলের সামনে প্রাণ গেল মায়ের

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাকসু নির্বাচন: অনাবাসিক ভোটারদের নিয়েই বেশি চিন্তায় প্রার্থীরা
চাকসু নির্বাচন: অনাবাসিক ভোটারদের নিয়েই বেশি চিন্তায় প্রার্থীরা

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
পরিচ্ছন্ন ও সাশ্রয়ী জ্বালানি সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের নতুন ভবন উদ্বোধন
মেহেরপুরে ২৫০ শয্যা হাসপাতালের নতুন ভবন উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম
নিম্নকক্ষ আসনভিত্তিক, উচ্চকক্ষ পিআর পদ্ধতিতে হওয়া দরকার: বদিউল আলম

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে প্রতিপক্ষের গুলিতে গৃহবধূ নিহত
নরসিংদীতে প্রতিপক্ষের গুলিতে গৃহবধূ নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে ৬ জেলে আটক
সুন্দরবন থেকে ৬ জেলে আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?
ইউরোপের নতুন ‘রুগ্ন মানুষ’ হওয়ার পথে ফ্রান্স?

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র মানে সবার অধিকার নিশ্চিত করা: ড. মঈন খান
গণতন্ত্র মানে সবার অধিকার নিশ্চিত করা: ড. মঈন খান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত
রাজধানীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বাইসাইকেল আরোহী নিহত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নারীদের নিয়ে বিএনপির উঠান বৈঠক
রূপগঞ্জে নারীদের নিয়ে বিএনপির উঠান বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনের দাবিতে ভালুকায় শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধ: হত্যা চেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধ: হত্যা চেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুইজন নিহত
বরিশালে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুইজন নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি অধ্যাপক ডা. এ কে এম কামারুজ্জামান আর নেই
সাবেক এমপি অধ্যাপক ডা. এ কে এম কামারুজ্জামান আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড় তুলে মোহামেডানকে তছনছ করে কিংসের চ্যালেঞ্জ কাপ জয়
ঝড় তুলে মোহামেডানকে তছনছ করে কিংসের চ্যালেঞ্জ কাপ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
কুতুবদিয়ায় গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসি লেক ঘিরে প্রাচীর নির্মাণ বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
ডিসি লেক ঘিরে প্রাচীর নির্মাণ বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
নারায়ণগঞ্জে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিরামপুরে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বিরামপুরে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরাগ নদ থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার
তুরাগ নদ থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সহিংসতার ঘটনায় নতুন মামলা
ভাঙ্গায় সহিংসতার ঘটনায় নতুন মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সংস্কারবিহীন নির্বাচন হবে জুলাই চেতনা পরিপন্থী’
‘সংস্কারবিহীন নির্বাচন হবে জুলাই চেতনা পরিপন্থী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
মাদারীপুরে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?
ইউরোপে যাওয়ার নতুন সাগরপথ চালু করছে চীন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার
বাগরাম বিমানঘাঁটি চান ট্রাম্প, যা বলল আফগান সরকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ
গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে হলে পিআর কার্যকরী পদক্ষেপ নয় : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?
এবার ট্রাম্পের রোষানলে ইরানের চাবাহার বন্দর হারাচ্ছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে