শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৭, রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

ট্রাম্পের কাছে সেই নালিশ ইস্যুতে যা বললেন প্রিয়া সাহা (ভিডিও)

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের কাছে সেই নালিশ ইস্যুতে যা বললেন প্রিয়া সাহা (ভিডিও)

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে বাংলাদেশ নিয়ে অভিযোগ করা প্রিয়া সাহার ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক তোলপাড় হচ্ছে। ইতিমধ্যে তার বিরুদ্ধে আজ বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রদ্রোহ মামলাও হয়েছে। অবশেষে সেই নালিশের পর ইউটিউবে তার একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ হয়েছে আজ। সেই সাক্ষাৎকারের চুম্বকাংশ তুলে ধরা হলো-  

ইউটিউবে প্রকাশিত ওই ভিডিওতে দেখা যায়, মোবাইল হাতে নিয়ে তিনি এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছেন, তার বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন। তবে সেই ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি।

প্রিয়া বলেন, আমি ভালো নেই। পরবর্তী অবস্থা আপনারা দেশে আছেন, প্রতিটি বিষয় আপনারা দেখছেন। প্রতিটা অবস্থা কি অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সামাজিক মাধ্যম বা সংবাদ মাধ্যম বা বিভিন্ন ব্যক্তি বা কোন পর্যায় থেকে, সে ব্যাপারে আপনারা খুব অজ্ঞ।

কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না? এমন প্রশ্নের উত্তরে প্রিয়া সাহা বলেন, আমার পরিবার ভীষণ সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কারণ বাসার সামনে কালকে তালা ভাঙতে চেষ্টা করা হয়েছে। কালকে আমার বাসার সামনে মিছিল করা হয়েছে। সব চাইতে বড় ব্যাপার হলো, আমার পরিবারের ছবি ছেপে দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন পত্রিকায়। কথা বলেছি আমি, তারা আমার ছবি দিতে পারতো। কিন্তু আমার পরিবারের ছবি পত্রিকায় দিয়ে তাদের সবার জীবনকে বিপন্ন করে ফেলা হয়েছে। আপনি গিয়ে এলাকায় দেখেন, পত্র-পত্রিকায় দেখেন। কারণ তারা আমার কাজের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই কেউ যুক্ত নয়।

প্রিয়া সাহা যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন কীভাবে, কারা তাকে পাঠিয়েছে? এছাড়া হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ পাঠিয়েছে কিনা-এমন প্রশ্নের উত্তরে প্রিয়া সাহা বলেন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ আমাকে পাঠায়নি। তারা একটু চাইলেই সেটা খোঁজ করতে পারেন। আমাকে আইআরআর থেকে সরাসরি ফোন করা হয়েছে, ইমেল পাঠানো হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে আমাকে এবং স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

ঐক্য পরিষদের তালিকায় আপনার নামও ছিল কি-না। রানা দাও অস্বীকার করছে? প্রিয়া সাহা বলেন, না কাজল দা, রানা দা জানে না। ঐক্য পরিষদের কেউ ব্যাপারটা জানে না যে আমি এখানে এসেছি। এবং আমি যে আসবো, সেটাও আমি যেদিন আসছি তার আগের দিন আমি জানতে পেরেছি। বলতে পারেন, হঠাৎ করেই আসছি। আমি ই-মেল পেয়েছি। আমাকে নিমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তার মাধ্যমেই আমি এসেছি।

ইমেল কবে পেয়েছেন প্রশ্ন করলে প্রিয়া বলেন, ইমেলটা পেয়েছি ১৪ তারিখে, গত মাসে। কিন্তু আমি সেভাবে রেসপন্স করিনি। তারপর বারবার তারা মেইল করেছে। এবং আমি এসেছি যেদিন, সেদিন আমি সন্ধ্যার পর এসেছি। ১৫ তারিখে আমি ঢাকা থেকে রওনা দিয়েছি।

এটা কি আপনার প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া, নাকি আগেও গিয়েছেন? উত্তরে প্রিয়া সাহা বলেন, আমি বহুবার যুক্তরাষ্ট্রে এসেছি। আমি যুক্তরাষ্ট্র সরকারের স্কলারশিপে আইবিএলতে প্রশিক্ষণে এসেছিলাম ২০১৪ সালে ওম্যান লিডারশিপ প্রোগ্রামে। আমি আমেরিকান সরকারের আইবিএলতে ইন্টারন্যাশনাল ভলেন্টিয়ার যে লিডারশিপ প্রোগ্রাম, যে প্রোগ্রামে বাংলাদেশের স্পিকার, বঙ্গবন্ধুর প্রাণপ্রিয় নেতা সবাই এসেছিলেন। এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সেই প্রশিক্ষণে এসেছিলেন এবং আমিও এসেছিলাম, আমেরিকার সরকারের নিবন্ধনে।

আপনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের কাছে এই কথাগুলো কেন বলেছেন? যেটা নিয়ে আপনি শোরগোল করছেন-এমন প্রশ্নের জবাবে প্রিয়া সাহা বলেন, আসলে এই কথাগুলো আমি কেন বলি, প্রথমে তো এই কথাগুলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা ২০০১ সালে যখন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপরে নির্বাচন উত্তর চরম নির্যাতন চলছিল ৯৪ দিন ধরে। তখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আজকের প্রধানমন্ত্রী, তখন বিরোধী দলীয় নেত্রী তিনি সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের রক্ষা করার জন্য সারা পৃথিবীতে ঘুরেছেন। সমস্ত জায়গায় বক্তব্য দিয়েছেন। আমি তার কথায় অনুপ্রাণিত হয়ে তার অনুসরণে আমি বলেছি। এবং যে কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে, যে কোনো জায়গায় বলা যায়। এটা আমি তার কাছে শিখেছি।

প্রিয়া বলেন, ২০০১ সালে তখনকার যে সাম্প্রদায়িক সরকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর যে চরম নির্যাতন চালিয়েছিল এবং আওয়ামী লীগের ওপরে। তার বিরুদ্ধে বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সারা পৃথিবীতে কীভাবে সংগ্রাম করেছেন। সেটা আপনারা সবাই অবগত আছেন। আসলে বিষয়গুলো আপনারা নিজেরাও জানেন। বাংলাদেশের যে পরিসংখ্যান বই রয়েছে, ২০০১ সালের পরিসংখ্যান বইয়ের যে ধর্মীয় সংখ্যালঘুর চ্যাপ্টার রয়েছে সেখানে এ বিষয়গুলো লেখা রয়েছে।

তিনি বলেন, প্রতি বছর সরকার যে সেন্সাস রিপোর্ট বের করে, সেই সেন্সাস রিপোর্ট অনুসারে দেশভাগের সময় দেশের জনসংখ্যা ছিল ২৯.৭ ভাগ। আর এখনকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা হলো ৯.০৭ ভাগ। এখন দেশের মোট জনসংখ্যা প্রায় ১৮০ মিলিয়নের মতো। সে ক্ষেত্রে জনসংখ্যা ‍যদি একই হারে বৃদ্ধি পেত তাহলে অবশ্যই যে জনসংখ্যা আছে সেই জনসংখ্যা অর্থাৎ ক্রমাগতভাবে যা হারিয়ে গেছে। সেই জনসংখ্যার সঙ্গে আমার তথ্যটা মিলে যায়।

প্রিয়া আরও বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল বারকাত তিনি কিন্তু পরিসংখ্যান বইয়ের ওপর ভিত্তি করে অর্থাৎ সরকারের প্রকাশিত বইয়ের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে উনি গবেষণা করেছেন। এবং সেই গবেষণায় উনি দেখিয়েছেন প্রতিদিন বাংলাদেশে থেকে ৬৩২ জন লোক হারিয়ে যাচ্ছে। এবং কি পরিমাণে ক্রমাগতভাবে লোক হ্রাস পেয়েছে। এবং পরিসংখ্যান বইয়ে আমি ২০১১ সালে স্যারের সঙ্গে সরাসরি কাজ করেছিলাম যার কারণে বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবহিত।

প্রিয়া বলেন, আপনি জানেন যে, আমরা বাংলাভাষায় কথা বলি। শব্দের প্রতিটা বিষয় যে আমরা অবগত তা নয়। আমি যেটা বোঝাতে চেয়েছি সেটি হলো এই পরিমাণে লোক থাকার কথা ছিল। যদি স্বাভাবিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রক্রিয়া, যেভাবে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে সেই একইভাবে যদি ধর্মীয় সংখ্যালঘু ২৯.৭ শতাংশ থাকতো। তাহলে এই জনসংখ্যাটা হতো। কিন্তু তা নাই। এই যে ক্রমাগতভাবে কমে গেছে, এটা যে নাই কেন সেটাই আমি বোঝাতে চেয়েছি। এই কথাগুলো তো সাধারণ কথা। এটা একটা সত্য কথা, কীভাবে মানুষগুলো কোথায় গেছে, কী প্রতিদিন হচ্ছে না হচ্ছে। আপনি একজন সিনিয়র সাংবাদিক, দেশের সকল সাংবাদিক, সচেতন মানুষ; এ বিষয়গুলো আপনারা দারুণভাবে সচেতন। মানুষগুলো কোথায় গেল, কী হলো না হলো।

প্রশ্নকর্তার এক প্রশ্নের জবাবে প্রিয়া সাহা বলেন, ‘আমি কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে চাইনি। আমি শুধু নিজের গ্রামের কথা বলি। আপনি যদি দেখেন, আমার বাড়ি পিরোজপুরে, সবাই জানেন। সেখানে ২০০৪ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ৪০টি পরিবার ছিল; এখন মাত্র ১৩টা পরিবার আছে। তাই আমার গ্রামের মানুষগুলোকে আমি দেখেছি। এই মানুষগুলো কোথায় গেল, কোথায় আছে, সে তো আপনাদের দেখার কথা বা আমার রাষ্ট্রের দেখার কথা। সেটা যদি আপনি আমার কাছে জানতে চান, তাহলে কেমন হবে দাদা?

বাংলাদেশ থেকে মানুষ হারিয়ে যাচ্ছে, এ বিষয়ে প্রিয়া সাহা বলেন, আপনারা নিয়মিত এটার খবর প্রচার করে থাকেন। কোন গ্রাম উচ্ছেদ করা হচ্ছে, কার অত্যাচারে মানুষ চলে যাচ্ছে। গত মাসেও সাতক্ষীরা থেকে অনেক মানুষ চলে গেছে। সে সংক্রান্ত অনেক সংবাদ পত্রপত্রিকায় আসছে। 

২০১১ সালে যখন অধ্যাপক জনাব আবুল বারাকাত এই গবেষণা করেন, তখন কিন্তু তিনি সিরডাপ মিলনায়তনে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকবৃন্দ, প্রথিতযশা সাংবাদিকবৃন্দসহ ব্যাপক মানুষের সামনে এই রিপোর্টটি উনি প্রকাশ করেন। এবং তৎকালীন সকল গণমাধ্যম দায়িত্বশীলতার সঙ্গে সকল রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল। তারপরে গণমাধ্যম নিয়মিতভাবে যখন যে মানুষ যেখান থেকে দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে তারা রিপোর্ট পেলেই তা প্রকাশ করে। এবং যখন যেখানে দুর্ঘটনা ঘটছে, আপনারা সে কাজটা দায়িত্বশীলতার সঙ্গে করছেন।

প্রিয়া বলেন, আমাকে ডেকে নিয়ে এসে বললো যে, চলেন আমরা হোয়াইট হাউসে যাবো। তো আমি আর বুঝি নাই। হোয়াইট হাউসে যাবে, ঠিক আছে যাবে। আমি জানতাম না যে প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা হবে। তো সবাই গাড়িতে করে চলে গেল স্যাম ব্রাউন দ্যাট অ্যাম্বাসেডর অ্যাপলায়েড তার নেতৃত্বে তো আমরা গেলাম। কিছুক্ষণ বসার পরে শুনতে পারলাম, খুব শুনশান খুব গোছগাছ চলতেছে যে বিষয়টা কি আমরা একটা রুমে বসলাম যে পাশের রুমেই প্রেসিডেন্ট আসবে, তার সঙ্গে আমাদের দেখা হবে কয়েক মিনিটের মধ্যে। তখন ওইখানে কিছু প্রোটকল আছে সব ব্যাগট্যাগ সবকিছু দেখেটেকে যেতে হয় কিভাবে ব্যাচট্যাচ পরতে হয়, সেগুলো পড়ে সবাইকে সিরিয়ালি বিভিন্ন ধরনের নাম্বারিং করা হয়, নিয়ে আমাদের দাঁড় করালো। তারপর প্রেসিডেন্ট আসলো। যখন অন্যরা কথা বলছেন দেখলাম যে অনেকেই কথা বলছে। আমার ধারণা ছিল না, আমার মনে হয়েছিল যে উনি একটা বক্তব্য দিবেন, এই প্রোগ্রামটা আমেরিকাতেও হচ্ছে।

বিডি প্রতিদিন/২১ জুলাই, ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার ৫৪ বছর পূর্তি উদযাপন
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
দুর্গাপূজায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কাজ করবে দুই মন্ত্রণালয়: শারমীন এস মুরশিদ
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
২১ লাখ মৃত ভোটারকে বাদ দেওয়া হয়েছে : সিইসি
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রানজিশন : হুমায়ুন কবির
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
শেখ হাসিনার মামলায় সরাসরি সম্প্রচারে দেখানো হলো ১৭ ভিডিও
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ সদস‍্য মোতায়েন
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
সর্বশেষ খবর
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনিয়মের অভিযোগে মাদ্রাসার নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
অনিয়মের অভিযোগে মাদ্রাসার নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাদির বিরুদ্ধে নাতিকে জুসে বিষ মিশিয়ে হত্যার অভিযোগ
দাদির বিরুদ্ধে নাতিকে জুসে বিষ মিশিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রফির সঙ্গে একাই ছবি তুললেন সালমান, অনুপস্থিত সূর্যকুমার
ট্রফির সঙ্গে একাই ছবি তুললেন সালমান, অনুপস্থিত সূর্যকুমার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে ডায়াবেটিক সমিতি হাসপাতাল পরিদর্শন সমাজকল্যাণ সচিবের
নোয়াখালীতে ডায়াবেটিক সমিতি হাসপাতাল পরিদর্শন সমাজকল্যাণ সচিবের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সেবা
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে কোস্টগার্ডের চিকিৎসা সেবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ফাইনাল: কত টাকা পাবে ভারত ও পাকিস্তান?
এশিয়া কাপ ফাইনাল: কত টাকা পাবে ভারত ও পাকিস্তান?

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন
পানিসম্পদ ও পরিবেশ রক্ষায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী চীন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ
এবার আর্শদীপের বিরুদ্ধে আইসিসিতে পিসিবির অভিযোগ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বাসায় ঝুললো দুদকের নোটিশ

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না
পাহাড়ে সরকারি বাহিনী ব্যতীত কেউ অস্ত্র রাখতে পারবে না

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় নিরাপদ কৃষিকাজ বিষয়ক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার
২৭ দিনে প্রবাসী আয় এলো ২৩৪ কোটি ২০ লাখ ডলার

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল
নকলের অভিযোগে বাউবির পীরগঞ্জ কেন্দ্র বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪
গোপালগঞ্জে স্বৈরাচারী হাসিনার জন্মদিন পালনের ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
২০২৩ সালের ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান
অভিযোগ তদন্তে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ
খাগড়াছড়িতে গাছের গুঁড়িতে আগুন লাগিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি
নাটোরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে গণশুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন
চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক ফার্মাসিস্ট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাক্রম যুগোপযোগী করার উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ
দুর্গাপূজা উপলক্ষে বরিশালে ট্রাফিক সপ্তাহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি
নেত্রকোনার খালিয়াজুরী হাওরে ট্রলারে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'
এবার প্রকাশ্যে এলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী, জানালেন 'পালাবেন না'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?
কেন বাগরাম বিমানঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, কী আছে সেখানে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের সময় বাংলাদেশ ওয়াকআউট করেনি বলে প্রচারিত ছবিটি ভিন্ন সময়ের : সিএ ফ্যাক্ট চেক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের
১২ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের ১৬ পাইলট নিহত, দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি
ব্যর্থ বয়কট আন্দোলন, পাক-ভারত ফাইনালের সব টিকিট বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩
স্ত্রীর দাবি নিয়ে আসা তরুণীকে গাছে বেঁধে নির্যাতন; গ্রেফতার ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ
হোয়াটসঅ্যাপে এলো নতুন ফিচার, যে কোনো ভাষায় মুহূর্তেই অনুবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা