শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৩, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

সংসদে শোক প্রস্তাব

এরশাদ কিছু ভাল কাজ করেছেন এটা সত্য: প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এরশাদ কিছু ভাল কাজ করেছেন এটা সত্য: প্রধানমন্ত্রী

জাতীয় সংসদে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রয়াত চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে ‘সফল রাষ্ট্রনায়ক’ হিসেবে উল্লেখ করে শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্থ অধিবেশনে শোক প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। পরে এরশাদের কর্মময় জীবন নিয়ে সরকারি দল আওয়ামী লীগ, বিরোধী দল জাতীয় পার্টি এবং বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্যরা আলোচনা করেন।

শোক প্রস্তাবে বলা হয়, এই সংসদ প্রস্তাব করছে যে, ‘হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুতে দেশ একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ, সফল রাষ্ট্রনায়ক এবং নিবেদিত প্রাণ সমাজসেবককে হারালো। এ সংসদ তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ, বিদেহী রুহের মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আন্তরিক সহমর্মিতা প্রকাশ করছে।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলোচনায় অংশ নিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে মার্শাল ল জারি করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেন জেনারেল জিয়াউর রহমান। তেমনিভাবে জোর করে ক্ষমতা দখল করেন জেনারেল এরশাদও। হাইকোর্টের রায়ে তাদের সেই ক্ষমতা দখলকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এরপরে তাদেরকে আর রাষ্ট্রপতি বলা যায় না। তিনি আরো বলেন, এরশাদ কিছু ভাল কাজ করেছেন এটা সত্য। তার সময়ে বার বার আমাদের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়। এরশাদের আমলে ১৯৮৮ সালে ২৪ জানুয়ারি লালদিঘির ময়দানে সভা করতে গিয়ে বাধা দেয়া হয়। ওই সভায় গুলিতে নিহত হন দুইজন। ওই বছর নির্বাচনের নামে প্রহসন করে তিনি আরো বেশি বিতর্কিত হন। তার বিরুদ্ধে জনরোষ তৈরি হয়। এসব কারণে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আমরা তার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলি এবং তিনি ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৮১ সালের নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী ছিলেন বিচারপতি সাত্তার। তাকে প্রার্থী করার কথা এরশাদ নিজেই বিদেশি পত্রিকায় বলেছেন। আমরা ওই সময় প্রতিবাদ করেছি। এরশাদ ৮২ সালে যে ক্ষমতা দখল করেছিলেন সেটির সুযোগ দেন কিন্তু খালেদা জিয়া। তিনি শুধু দুটি বাড়িই নয় ১০ লাখ টাকাও পেয়েছিলেন। খালেদা জিয়ার স্বামী জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পরে তার কোন ডায়েরিই হয়নি, তদন্তই হয়নি এখনো পর্যন্ত। খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন জিয়া হত্যার জন্য এরশাদকে দায়ী পর্যন্ত করেননি। আমরাই প্রতিবাদ করি। কারণ এক স্বৈরাচারের পরে আরেক স্বৈরাচার আমরা চাইনি। 

শেখ হাসিনা আরো বলেন, শক্তিশালী বিরোধী দল ছাড়া গণতান্ত্রিক ধারা শক্তিশালী হয় না। গত টার্মে এবং এবারো জাতীয় পার্টি শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রেখে চলেছেন। এজন্য এবারের সংসদ কার্যকর ভূমিকা রাখছে। সংসদের প্রতি জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস ফিরে এসেছে। তিনি বলেন, বিএনপি যখন বিরোধী দলে ছিল তখন যে ধরনের আচরণ করা হতো, মোমবাতি হাতে নিয়ে পার্লামেন্টে ঢোকা, স্পিকারকে মারার চেষ্টা, চেয়ার ছোড়া সবই করেছে। বর্তমানে সংসদ অনেক ভাল আচরণ করছে বিরোধী দল। আজকের পার্লামেন্টে আমরা বিএনপিকে অনেক উদারতা দেখাচ্ছি। বরং জাপা বিলসহ সব ব্যাপারে গঠনমূলক সমালোচনা করে, তাতে জনগণের আস্থা ফিরে এসেছে গণতন্ত্রের ওপর। গণতন্ত্রের স্বার্থে, দেশের স্বার্থে জনগণের স্বার্থে আমরা কাজ করে যাচ্ছি, যাতে উন্নয়নের ফসল জনগণের ঘরে ঘরে পৌঁছায় সেদিকে লক্ষ্য করে কাজ করে যাচ্ছি।

এরশাদপত্নী রওশন এরশাদ বলেন, তিনি অনেক জনদরদী  নেতা ছিলেন। উনি দেশ ও জনগণের জন্য অনকে উন্নয়নের কাজ করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় যে কাজ অসমাপ্ত রেখে গিয়েছিলেন, তার অকাল ও মর্মান্তিক মৃত্যুতে তিনি যা শেষ করে যেতে পারেননি এইচ এম এরশাদ তা সম্পন্ন করার চেষ্টা করেন। তিনি অনেক জনপ্রিয় ছিল তা তার মৃত্যুর পরেও বোঝা গেছে। তার চার চারটি জানাজা করতে হয়েছে। এ সময় রওশন এরশাদ আবেগপ্লুত হয়ে পড়েন।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেন, হোসাইন মোহম্মদ এরশাদ গণতন্ত্র রক্ষা ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাবার জন্য কাজ করেছেন। তিনি একটি রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসেন। তিনি পল্লী উন্নয়নসহ দেশের উন্নয়নে কাজ করে গেছেন। তিনি প্রশাসনকে বিকেন্দ্রীকরণ করেন, উপজেলা পদ্ধতির প্রবর্তন করেন।

আমির হোসেন আমু বলেন, আমি তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। দোষে-গুণে মানুষ সেগুলো আজকে আলোচনা না করাই ভালো। এই কথা বলে তার বক্তব্য শেষ করেন তিনি।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এরশাদকে মেজর থেকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল করে সেনাপ্রধান করেন। তবে যখন উনি প্রেসিডেন্ট হন, তার সঙ্গে আমাদের মতনৈক্য তৈরি হয়। তবে উনি বিনয়ী ছিলেন। তিনি অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন বলে মন্তব্য করেন তোফায়েল আহমেদ।

মোহাম্মদ নাসিম বলেন, এরশাদ জাতির জনককে শ্রদ্ধা করতেন। বিরোধী দলীয় নেতা থাকা অবস্থায় বারবার বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বক্তব্য রাখতেন। তবে সবচেয়ে দুঃখজনক দুর্ভাগ্যজনক হলো এরশাদ সাহেব ক্ষমতায় থাকতে জিয়াউর রহমানের পদ অনুসরণ করে বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের আশ্রয় দিয়েছেন প্রশ্রয় দিয়েছেন। এমনকি তিনি তথাকথিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কর্নেল ফারুকের মত ঘৃণিত খুনিকে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী করেছিলেন। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ও দুর্ভাগ্যজনক। এটা আমি ভুলে যেতে চাই। আজকের দিনে স্মরণ করতে চাই না। কিন্ত এ কথাগুলো বলছি এ কারণে যে, রেকর্ডে থাকবে। তবুও মনে করি, তিনি চলে গেছেন তার আত্মার প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করছি। তিনি আরো বলেন, তার নিজের নির্বাচনী এলাকা রংপুরে মেডিকলে কলেজ হাসপাতালের ব্যাপারে সব সময় আন্তরিকভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করতেন। একটি ছোট্ট জেলার জন্য তার যে মমত্ববোধ দেখেছি, বিশেষ করে রংপুরের জন্য ওই সময়ের জন্য মনে করি। একজন রাষ্ট্রপতি কিভাবে নিজের এলাকার জন্য এভাবে দরদ দেখায়? 

শোক প্রস্তাবের ওপর দীর্ঘ আলোচনায় আরো অংশ নেন শাজাহান খান, জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও বিরোধী দলীয় হুইপ মশিউর রহমান রাঙ্গা, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কাজী ফিরোজ রশিদ, ফখরুল ইমাম, মুজিবুল হক চুন্নু, পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার, বিএনপির হারুনুর রশিদ প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৪৭ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন

১১ মিনিট আগে | পরবাস

গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী
গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড
কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর
২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি
পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে অলস ঘরে পুলিশের অভিযান
কালীগঞ্জে অলস ঘরে পুলিশের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘খাগড়াছড়িতে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‌‘খাগড়াছড়িতে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অগ্রগতি ও প্রতিভা বিকাশে অংশীজন সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
অগ্রগতি ও প্রতিভা বিকাশে অংশীজন সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ফের দুদকের অভিযান
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ফের দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএলে কুসাল মেন্ডিস
পিএসএল ছেড়ে আইপিএলে কুসাল মেন্ডিস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা