শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৯, শনিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০

কিশোর গ্যাংয়ে আন্ডারওয়ার্ল্ড, রাজধানী দাপাচ্ছে ৩৪টি গ্রুপ

সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
কিশোর গ্যাংয়ে আন্ডারওয়ার্ল্ড, রাজধানী দাপাচ্ছে ৩৪টি গ্রুপ

অপরাধ সাম্রাজ্য নিজেদের দখলে রাখতে ‘কিশোর গ্যাং’-এর দিকে ঝুঁকছে আন্ডারওয়ার্ল্ডের সন্ত্রাসীরা। আর শীর্ষ সন্ত্রাসীদের আসকারা পেয়ে ‘কিশোর গ্যাং’ এখন বেপরোয়া। কোনোভাবেই তাদের লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক লোমহর্ষক খুনখারাবির ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ের জড়িত থাকার বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে সংশ্লিষ্টদের।

গোয়েন্দারা কেবল রাজধানীতেই ৬০টি কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে। এর মধ্যে সক্রিয় রয়েছে ৩৪টি গ্রুপ। মহল্লা-বস্তির ছিঁচকে সন্ত্রাসী থেকে ধনাঢ্য পরিবারের ধনীর দুলালদের সমন্বয়ে গড়া বেশ কিছু গ্যাংয়ের সদস্যদের কাছে এরই মধ্যে পৌঁছে গেছে দেশি-বিদেশি অস্ত্র। মাঝেমধ্যেই গ্যাংয়ের সদস্যরা নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে অন্য এলাকাতেও মহড়া দিচ্ছে বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কিশোর হওয়ার কারণে দণ্ডবিধিতে পুলিশ এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না। ১৮ বছর পর্যন্ত বয়সের কেউ অপরাধ করলে তাকে দণ্ডবিধিতে কোনো বিচারকার্য সম্পাদন করা যাবে না। তাদের আটক করে শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে পাঠাতে হয়। অথচ ঢাকার শিশু আদালতের বিচারিক কার্যক্রমের নথি অনুযায়ী গত ১৫ বছরে রাজধানীতে কিশোর গ্যাং কালচার ও সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ৮৮টি খুনের ঘটনা ঘটেছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বয়সে কিশোর হওয়ার সুবাধে শাস্তির আওতায় আনতে আইনের যথেষ্ট ফাঁকফোকর থাকায় এর সুযোগ নিচ্ছে এসব গ্যাংয়ের লিডারসহ বাকি সদস্যরা। অনেক বড় বড় অপরাধ ঘটিয়েও বয়সের অজুহাতে সহজেই পাওয়া যাচ্ছে জামিনে বের হওয়ার সুযোগ। জামিনে বাইরে এসে এরা আবারও জড়িয়ে পড়ছে অপরাধে। তবে অভিভাবকদের উচিত হবে তাদের সন্তানদের বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া। একই সঙ্গে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের আরও কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার মাহবুব আলম পুলিশের উপকমিশনার (ডিসি-মিডিয়া) মাহবুব আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শীর্ষ সন্ত্রাসীদের নাম ব্যবহার করে অনেক কিশোর গ্যাং তৎপরতা চালাচ্ছে এমন খবর আমরা পাচ্ছি। তবে বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরই মধ্যে অনেক কিশোর অপরাধীকে আমরা গ্রেফতার করেছি। এসব বিষয়ে পরিবার এবং সামাজিকভাবে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

২০১৭ সালে ট্রাস্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির ছাত্র আদনান কবীর খুনের পর থেকেই কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজরে আসে। পরবর্তীতে লাগাতার অভিযানে ঢাকায় গজিয়ে ওঠা অর্ধশতাধিক কিশোর গ্যাংয়ের ৫ শতাধিক সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-পুলিশ। মাঝে কিছুটা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়লেও বর্তমানে এসব গ্যাংয়ের সদস্যরা আবারও মাথাচড়া দিয়ে উঠেছে। গত ২৭ আগস্ট রাতে এক রিকশাওয়ালাকে বকাঝকা করার বিষয়ে প্রতিবাদ করায় উত্তরখান রাজাবাড়ি খ্রিস্টানপাড়া এলাকায় মো. সোহাগ নামে এক যুবককে খুন করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। ৩০ আগস্ট বকশীবাজার মোড়ে নয়ন আহমেদ নাজিম নামের এক যুবককে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে খুন করে ১৫/২০ জন যুবক। একই দিন লালবাগ কেল্লার সমানে বাপ্পীকে ১৫/২০ জন যুবক ছুরিকাঘাত করে। বাপ্পী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মুমূর্ষু অবস্থায় চিকিৎসাধীন। সড়কে এক পথযাত্রীকে অস্ত্র দিয়ে মারধর করে রক্তাক্ত জখম, চুরি ও হুমকির অভিযোগে গত ৩ আগস্ট সহযোগী নাজমুলসহ আলোচিত-সমালোচিত বাংলাদেশি টিকটকার ইয়াসিন আরাফাত অপু ওরফে ‘টিকটক অপু’ ওরফে ‘অপু ভাইকে’ গ্রেফতার করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ। মারধরের ঘটনায় সে গ্রেফতার হলেও টিকটক অপুর বিরুদ্ধে কিশোর গ্যাং তৈরির প্রচেষ্টা খুঁজে পেয়েছে পুলিশ।

কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা ভিকারননিসা নূন স্কুলের এক ছাত্রীকে দফায় দফায় অপহরণ করলেও এর প্রতিকার না হওয়ায় আতঙ্কে ভুগছেন চকবাজার এলাকার বাসিন্দারা। গ্যাং লিডার সাদিক আবদুল্লাহর নেতৃত্বে ওই ছাত্রীকে গত বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত তিন দফায় অপহরণ করা হয়। প্রতিবারই পুলিশ ওই ছাত্রীকে উদ্ধারসহ গ্যাং লিডার সাদিক আবদুল্লাহকে গ্রেফতার করে। অতি সম্প্রতি সাদিক জামিনে বের হয়ে পুনরায় তার সহযোগীদের দিয়ে প্রতিনিয়ত হুমকি-ধমকি দিয়ে যাচ্ছে ভুক্তভোগী পরিবারকে। একই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওই ছাত্রীর নোংরা ছবি ছেড়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে মামলা প্রত্যাহারের জন্য তাকে চাপ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী ছাত্রীর অসহায় বাবা মো. মূসা।

গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মোহাম্মদপুরের সাতমসজিদ হাউজিংয়ের পাইওনিয়ার গলিতে কিশোর গ্যাং ‘আতঙ্ক’ গ্রুপের হাতে খুন হয় ‘ফিল্ম ঝিরঝির’ গ্রুপের সদস্য স্কুলছাত্র মহসিন (১৬)। তাকে বাঁচাতে গিয়ে আহত হয় সহপাঠী সাব্বির (১৭) ও রাকিব (১৭)। এই খুনের দুই দিন পর কিশোর গ্যাং কালচার প্রতিরোধে রাজধানীর হাতিরঝিল থানার বিভিন্ন এলাকায় ব্লক রেইড দিয়ে ১১২ কিশোরকে আটক করে পুলিশ। জব্দ করা হয় ছয়টি মোটরসাইকেল। এখন আবার পুরনো চিত্র ফিরেছে।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, শুধু রাজধানীতেই ৬০টি কিশোর গ্যাংয়ের অস্তিত্ব রয়েছে। এর মধ্যে ৩৪ গ্রুপই সক্রিয়। এই ৩৪টি গ্রুপের সদস্যরা দিন দিন বেপরোয়া হয়ে উঠছে। কারাবন্দী টেন্ডার মাফিয়া জি কে শামীমের হয়ে মাঠ গোছানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন রানা মোল্লা নামের এক ব্যক্তি। ক্রীড়া পরিষদ ও পিডব্লিউডি, সেগুন বাগিচাসহ বিভিন্ন এলাকায় তিনি যুবলীগ নেতা পরিচয়ে টাঙ্গিয়েছেন ফেস্টুন। এরই মধ্যে নেপথ্য থেকে কিশোর গ্যাংয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন কেরানীগঞ্জের ওসমান, বাবু, হৃদয়, রাসেল, ইমন, শরীফকে।

বিদেশ পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহমেদ নিজের অপরাধ সাম্রাজ্য যে কোনো মূল্যে ধরে রাখতে কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন। এরই মধ্যে রামপুরা, শাহজাহানপুর, খিলগাঁওভিত্তিক অন্তত তিনটি গ্যাং তৈরি করেছেন। দেশে তার হয়ে সব কিছু দেখভাল করছেন তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী তানভীর, উজ্জ্বল, কাওসার, আশিক ও বাবু। ধানমন্ডি, হাজারীবাগ, ঝিগাতলা, কলাবাগান, আজিমপুর এলাকায় নিজের নিয়ন্ত্রণ একচ্ছত্র রাখতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন কারাবন্দী শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন। এলাকায় ইমনের বিভিন্ন বিষয় দেখভাল করেন হেজ্জাজ বিন আলম, জিতু, মুন্না, মিলন। তবে অস্ত্রের বিষয়টি দেখভাল করেন মুন্না। এ ছাড়া কিশোর গ্যাংয়ের বিষয়টি দেখভাল করছেন তপু, জিগাতলা নতুন রাস্তার ভাগ্না রনি, মিতালী রোডের রুবেল, ধানমন্ডির তাহাজ্জিব, বাস্টার্ড সেলিম।

গত বছর কিশোর গ্যাং বাংলা গ্রুপের এক সদস্যকে লাভলেইন গ্রুপের সদস্যরা খুন করার পরই গোয়েন্দারা জানতে পারেন ইমনের কিশোর গ্যাংয়ে পৃষ্ঠপোষকতার বিষয়টি। একই অবস্থা মিরপুর, মগবাজার, মোহাম্মদপুর, উত্তরা এলাকায়। পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত এবং জামিল অপরাধ জগতে নিজেদের আধিপত্য ধরে রাখতে কিশোর গ্যাংয়ের মদদ দিচ্ছেন। বখে যাওয়া তরুণদের বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা তাদের দলে টানছেন বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
সংবাদ প্রত্যাহারে শীর্ষে প্রথম আলো
সংবাদ প্রত্যাহারে শীর্ষে প্রথম আলো
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল একই পরিবারের তিনজনের
রাজধানীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল একই পরিবারের তিনজনের

৪০ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মোংলায় কাস্টমসের কমপ্লিট শাটডাউনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মানববন্ধন
মোংলায় কাস্টমসের কমপ্লিট শাটডাউনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ী ও শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে ৩০০ বছরের সূর্যপুরী আমগাছে ফলন ১৫০ মণ
ঠাকুরগাঁওয়ে ৩০০ বছরের সূর্যপুরী আমগাছে ফলন ১৫০ মণ

১৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা শুরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলা শুরু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুই বাইক আরোহীর মৃত্যু
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুই বাইক আরোহীর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল সার্বিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, ৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, ৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি : নাহিদ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান
এভিন কারাগারে ইসরায়েলি হামলায় ৭১ জন নিহত হয়েছে: ইরান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম
বগুড়া প্রেস ক্লাবের নেতৃত্বে রানু-কালাম

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪
রাজধানীতে পানির ট্যাংক পরিষ্কারের সময় বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি
পাঁচ ঘণ্টার নাটকীয় ম্যাচে বেনফিকার বিদায় ঘণ্টা বাজালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন
দ্বিতীয় দিনের মতো এনবিআরে শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের
৬ হাজার কোটি ডলার দান করে ইতিহাস ওয়ারেন বাফেটের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিএনপি নেত্রী শাহনাজ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘শেষ ঠিকানার কারিগর’ মনু মিয়াকে স্মরণ করে যা বললেন খায়রুল বাসার
‘শেষ ঠিকানার কারিগর’ মনু মিয়াকে স্মরণ করে যা বললেন খায়রুল বাসার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে
ঋতুপর্ণা-কৌশিক-চঞ্চল এবার ‘ত্রিধারা’য় একসাথে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে
দ্বিতীয়বার মা হলেন ইলিয়ানা, ছেলের নাম জানালেন ইনস্টাগ্রামে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
কিশোরীকে পাঁচ মাস আটকে রেখে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি
সারা দেশে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি করবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনও ম্যাচ না খেলেই ক্লাব বিশ্বকাপ শেষ আলাবার
কোনও ম্যাচ না খেলেই ক্লাব বিশ্বকাপ শেষ আলাবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
কুলাউড়ায় মাদক সেবনের দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে